শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলেই অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীর হিসাব-নিকাশ শুরু হয়। এটা এখন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে আগ্নেয়াস্ত্রের বেলায় এটা দেখা যায়। দেশে কতজনের হাতে বা তার দখলে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে এর একটা মোটামুটি হিসাব জেলা প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে। এমন পরিসংখ্যান সংরক্ষণ করা  সরকারের স্বাভাবিক এবং গতানুগতিক দায়িত্বের অংশ।  এটা পৃথিবীর সব দেশেই অধিকতর কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাছাড়া বৈধ অস্ত্রগুলোর হিসাবের সুবিধার্থে একটি নির্ধারিত মেয়াদের পরে এর নিয়মিত নবায়ন (renewe) করার বিধান রয়েছে।

কিন্তু অবৈধ অস্ত্রের এসব প্রয়োজন হয় না। এর আগমন নির্গমন, সংগ্রহ, হস্তান্তর সবই সরকারের হিসাবের বাইরে। এদিক থেকে অবৈধ অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীরা বেশি সুবিধাপ্রাপ্ত (privileged)। অথচ তারাই যুগ যুগ ধরে অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যবহার, ক্ষমতা প্রদর্শন, ডাকাতি বা হত্যাকান্ডের মতো অপরাধ করে চলেছে। এদের অস্ত্রই সমাজে সন্ত্রাসী হামলা, হুমকি-ধমকি, দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি, অন্যের জায়গা-জমি দখল, এমনকী নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হচ্ছে। জলে-স্থলে-আকাশে এর বহুমাত্রিক, বহুরৈখিক প্রয়োগ রয়েছে। কখনো কখনো বৈধ অস্ত্রধারীকেও অবৈধের কবলে পড়ে নাস্তানাবুদ হতে হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, নব্বইয়ের গণআন্দোলনকালে চিকিৎসক নেতা ডা. শামসুল আলম মিলন হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি অবৈধ ছিল। কিন্তু নোবেলজয়ী মার্কিন কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের আত্মহত্যার অস্ত্রটি বৈধ ছিল। এটা নাকি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ছিলেন।

অবৈধ বা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম কোনোকালেই যথাযথভাবে সম্পন্ন করা হয় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান, চিরুনি অভিযান, বিশেষ অভিযান চালিয়েও তা সম্ভব হয় না। পত্রিকার ভাষ্য মতে, ২০২২ সালে এক বছরে দেশে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ৮৭৯টি। তবে এ কথা সত্য, বাংলাদেশের মতো ভৌগোলিক আয়তনে ক্ষুদ্র ও মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার দেশে এটা শতভাগ করা সম্ভব নয়। তাই পাঁচ বছর পর পর জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে যা করা হয়, তা কেবল উভয় শ্রেণির অস্ত্রধারীকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া, সতর্ক করিয়ে রাখা, তার দখলে যে জিনিসটা আছে, কোনো ক্রমেই যেন এর অপপ্রয়োগ না হয়। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। ২. তবে সুশীল বৈধ অস্ত্রধারীরা সব সময়ই তাঁর কাছে থাকা অস্ত্রটা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন থাকেন। একে নিজ দায়িত্বে রাখা, এর প্রতি যত্নবান হওয়া, নবায়নের সময় স্মরণে রাখা, এমনকি নিজের সন্তানদের নাগালের বাইরে রাখা নিয়েও তাঁকে ভাবতে হয়। তিনি এটাকে যত্রতত্র প্রদর্শন না করার মানসিকতাও পোষণ করেন। কিছু আকস্মিক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা বা ব্যতিক্রম ছাড়া একজন সমাজ সচেতন সুনাগরিকের কর্মের অংশ হিসেবে তিনি তা করে থাকেন। অনেকে কৌতুক করে বলেন, পৃথিবীতে বৈধ অস্ত্র দ্বারা নরহত্যার চেয়ে আত্মহত্যার সংখ্যা নাকি বেশি। এক্ষেত্রে অস্ত্রের মালিক হন বেশির ভাগই বিত্তবান, সম্পদশালী ও সমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ। কারণ অস্ত্র প্রাপ্তির সব সরকারি শর্ত পূরণ করেই তাঁকে তা অর্জন করতে হয়। কাজেই সরকারের ঘোষণাকে তাঁরা আইনমাফিক ও আইনমান্যকারী হুকুম হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। তাঁরাই বিনাবাক্য ব্যয়ে পুলিশস্টেশন বা থানায় গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করে তা জমা দেন। আবার নির্ধারিত সময়ে সশরীরে গিয়ে তা ফেরত নিয়ে আসেন। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ একজন শান্তিপ্রিয় বৈধ অস্ত্রধারী এমনকি একটা বুলেট না খরচ করেই একে আভিজাত্যের প্রতীকের অংশ হিসেবে আগলে রাখেন। এবং যথানিয়মে বেশ মোটা অঙ্কের নবায়ন ফি পরিশোধ করছেন। আবার শেষ বয়সে এসে কেউ কেউ হয় তাঁর যোগ্য উত্তরাধিকারের হাতে হস্তান্তর করেছেন, নতুবা সরকার বাহাদুর বরাবর সমর্পণ করছেন। বলাবাহুল্য, রাষ্ট্র দেশের ভালো করদাতা, ভালো ব্যবসায়ী বা ভালো কর্মচারীর জন্য সম্মানসূচক প্রণোদনা জাতীয় কত কিছু করছে। একই সঙ্গে আইনমানা বৈধ অস্ত্রধারী এমন নাগরিকদের জন্যও সরকারের একটা দায় থাকা উচিত বলে মনে করি।

৩. দেশে প্রজাতন্ত্রের উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের মধ্যে অনেকই শখের বশে বা ঝুঁকি মোকাবিলার প্রশ্নে বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে তা সংরক্ষণ করে চলছেন। তাঁরাও শতভাগ সরকারি বিধিমালার আওতায় তা পেয়ে থাকেন। এবং সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করে বাসস্থানের নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে জমা করছেন। সচরাচর এর কোনো ব্যত্যয় করা হয় না।

মনে পড়ে, ২০০১ সালের শেষ দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং বৈধ অস্ত্র জমাকরণের সরকারি আদেশ হলে আমি আমার .৩২ পিস্তলটি জমা দেওয়ার জন্য মনস্থ করি। আমি তখন খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার একটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা। এবং একই সঙ্গে সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে কাজ করছি। ব্যক্তিগত অস্ত্রের বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গেও কথা বলেছি। এমন সময় বিষয়টি খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নজরে চলে যায়। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে আমাকে নির্দেশ দিলেন, “আপনার অস্ত্রটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে সঙ্গেই থাকবে। প্রথমত, এটা সমতল এলাকা নয় বরং পাহাড়ি বিদ্রোহপ্রবণ (insurgent) জনপদ। দ্বিতীয়ত, আসন্নবর্তী নির্বাচনে আপনি নিজেই প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন”। সেদিন বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এটুকু বলেই ক্ষান্ত হননি, তিনি আমার অস্ত্রের লাইসেন্সের গায়ে তাঁর এ বক্তব্য ইংরেজিতে লিখে দিলেন এবং বললেন, “জমা না করার সমস্ত দায়িত্ব আমার কাঁধে থাকল”।

আজকাল মাঠ প্রশাসনে এমন দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী, সাহসী তথা আইন জানা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটেরও হয়তো সংকট আছে।

৪. দেশে অবৈধ অস্ত্র কীভাবে আসে, কারা আনে, কারা ক্রয় করে, কোথায় যায় এর সঠিক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। কেননা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসার নাম অস্ত্র ব্যবসা। যা নিয়ন্ত্রণ করছে বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতিকে। তবু দেশি-বিদেশি মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায়, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা করছে বৈধভাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা। জানা যায়, দেশে মাত্র ১২-১৩ জন ব্যবসায়ী বৈধ পথে অস্ত্র আমদানি করে থাকেন। এদের অনুমোদিত বাংলাদেশ আর্মস ডিলারস অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন রয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় চতুর্দিকে স্থল ও জলে সীমান্ত থাকায় অস্ত্রগুলো বিনা বাধায় সহজেই প্রবেশ করতে পারে।  বৈধতার প্রলেপে আসলেও অনেক চড়ামূল্যে এগুলো হাতবদল হতে হতে দুষ্কৃতকারীদের নাগালে পৌঁছে যাচ্ছে। বছরে গড়ে কয়েক শ আগ্নেয়াস্ত্র এ পন্থায় অনুপ্রবেশ করছে। উল্লেখ্য, দেশে বৈধ বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার বলে জানা যায়। অবৈধ অস্ত্রের হিসাব রাখা সম্ভব নয়।

অবৈধ পথে অস্ত্রের প্রবেশ ঠেকাতে সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নতুন নতুন ডিজিটাল কলা-কৌশল স্থাপন করা হচ্ছে, এন্টি টেররিজম ইউনিটসহ উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।  যদিও এখনো প্রণিধানযোগ্য সাফল্যের দেখা মিলছে না। তবে এর জন্য বিশ্বমানের প্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই
গুলিস্তানে চালককে কুপিয়ে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম