শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলেই অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীর হিসাব-নিকাশ শুরু হয়। এটা এখন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে আগ্নেয়াস্ত্রের বেলায় এটা দেখা যায়। দেশে কতজনের হাতে বা তার দখলে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে এর একটা মোটামুটি হিসাব জেলা প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে। এমন পরিসংখ্যান সংরক্ষণ করা  সরকারের স্বাভাবিক এবং গতানুগতিক দায়িত্বের অংশ।  এটা পৃথিবীর সব দেশেই অধিকতর কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাছাড়া বৈধ অস্ত্রগুলোর হিসাবের সুবিধার্থে একটি নির্ধারিত মেয়াদের পরে এর নিয়মিত নবায়ন (renewe) করার বিধান রয়েছে।

কিন্তু অবৈধ অস্ত্রের এসব প্রয়োজন হয় না। এর আগমন নির্গমন, সংগ্রহ, হস্তান্তর সবই সরকারের হিসাবের বাইরে। এদিক থেকে অবৈধ অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীরা বেশি সুবিধাপ্রাপ্ত (privileged)। অথচ তারাই যুগ যুগ ধরে অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যবহার, ক্ষমতা প্রদর্শন, ডাকাতি বা হত্যাকান্ডের মতো অপরাধ করে চলেছে। এদের অস্ত্রই সমাজে সন্ত্রাসী হামলা, হুমকি-ধমকি, দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি, অন্যের জায়গা-জমি দখল, এমনকী নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হচ্ছে। জলে-স্থলে-আকাশে এর বহুমাত্রিক, বহুরৈখিক প্রয়োগ রয়েছে। কখনো কখনো বৈধ অস্ত্রধারীকেও অবৈধের কবলে পড়ে নাস্তানাবুদ হতে হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, নব্বইয়ের গণআন্দোলনকালে চিকিৎসক নেতা ডা. শামসুল আলম মিলন হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি অবৈধ ছিল। কিন্তু নোবেলজয়ী মার্কিন কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের আত্মহত্যার অস্ত্রটি বৈধ ছিল। এটা নাকি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ছিলেন।

অবৈধ বা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম কোনোকালেই যথাযথভাবে সম্পন্ন করা হয় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান, চিরুনি অভিযান, বিশেষ অভিযান চালিয়েও তা সম্ভব হয় না। পত্রিকার ভাষ্য মতে, ২০২২ সালে এক বছরে দেশে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ৮৭৯টি। তবে এ কথা সত্য, বাংলাদেশের মতো ভৌগোলিক আয়তনে ক্ষুদ্র ও মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার দেশে এটা শতভাগ করা সম্ভব নয়। তাই পাঁচ বছর পর পর জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে যা করা হয়, তা কেবল উভয় শ্রেণির অস্ত্রধারীকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া, সতর্ক করিয়ে রাখা, তার দখলে যে জিনিসটা আছে, কোনো ক্রমেই যেন এর অপপ্রয়োগ না হয়। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। ২. তবে সুশীল বৈধ অস্ত্রধারীরা সব সময়ই তাঁর কাছে থাকা অস্ত্রটা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন থাকেন। একে নিজ দায়িত্বে রাখা, এর প্রতি যত্নবান হওয়া, নবায়নের সময় স্মরণে রাখা, এমনকি নিজের সন্তানদের নাগালের বাইরে রাখা নিয়েও তাঁকে ভাবতে হয়। তিনি এটাকে যত্রতত্র প্রদর্শন না করার মানসিকতাও পোষণ করেন। কিছু আকস্মিক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা বা ব্যতিক্রম ছাড়া একজন সমাজ সচেতন সুনাগরিকের কর্মের অংশ হিসেবে তিনি তা করে থাকেন। অনেকে কৌতুক করে বলেন, পৃথিবীতে বৈধ অস্ত্র দ্বারা নরহত্যার চেয়ে আত্মহত্যার সংখ্যা নাকি বেশি। এক্ষেত্রে অস্ত্রের মালিক হন বেশির ভাগই বিত্তবান, সম্পদশালী ও সমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ। কারণ অস্ত্র প্রাপ্তির সব সরকারি শর্ত পূরণ করেই তাঁকে তা অর্জন করতে হয়। কাজেই সরকারের ঘোষণাকে তাঁরা আইনমাফিক ও আইনমান্যকারী হুকুম হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। তাঁরাই বিনাবাক্য ব্যয়ে পুলিশস্টেশন বা থানায় গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করে তা জমা দেন। আবার নির্ধারিত সময়ে সশরীরে গিয়ে তা ফেরত নিয়ে আসেন। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ একজন শান্তিপ্রিয় বৈধ অস্ত্রধারী এমনকি একটা বুলেট না খরচ করেই একে আভিজাত্যের প্রতীকের অংশ হিসেবে আগলে রাখেন। এবং যথানিয়মে বেশ মোটা অঙ্কের নবায়ন ফি পরিশোধ করছেন। আবার শেষ বয়সে এসে কেউ কেউ হয় তাঁর যোগ্য উত্তরাধিকারের হাতে হস্তান্তর করেছেন, নতুবা সরকার বাহাদুর বরাবর সমর্পণ করছেন। বলাবাহুল্য, রাষ্ট্র দেশের ভালো করদাতা, ভালো ব্যবসায়ী বা ভালো কর্মচারীর জন্য সম্মানসূচক প্রণোদনা জাতীয় কত কিছু করছে। একই সঙ্গে আইনমানা বৈধ অস্ত্রধারী এমন নাগরিকদের জন্যও সরকারের একটা দায় থাকা উচিত বলে মনে করি।

৩. দেশে প্রজাতন্ত্রের উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের মধ্যে অনেকই শখের বশে বা ঝুঁকি মোকাবিলার প্রশ্নে বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে তা সংরক্ষণ করে চলছেন। তাঁরাও শতভাগ সরকারি বিধিমালার আওতায় তা পেয়ে থাকেন। এবং সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করে বাসস্থানের নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে জমা করছেন। সচরাচর এর কোনো ব্যত্যয় করা হয় না।

মনে পড়ে, ২০০১ সালের শেষ দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং বৈধ অস্ত্র জমাকরণের সরকারি আদেশ হলে আমি আমার .৩২ পিস্তলটি জমা দেওয়ার জন্য মনস্থ করি। আমি তখন খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার একটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা। এবং একই সঙ্গে সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে কাজ করছি। ব্যক্তিগত অস্ত্রের বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গেও কথা বলেছি। এমন সময় বিষয়টি খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নজরে চলে যায়। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে আমাকে নির্দেশ দিলেন, “আপনার অস্ত্রটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে সঙ্গেই থাকবে। প্রথমত, এটা সমতল এলাকা নয় বরং পাহাড়ি বিদ্রোহপ্রবণ (insurgent) জনপদ। দ্বিতীয়ত, আসন্নবর্তী নির্বাচনে আপনি নিজেই প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন”। সেদিন বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এটুকু বলেই ক্ষান্ত হননি, তিনি আমার অস্ত্রের লাইসেন্সের গায়ে তাঁর এ বক্তব্য ইংরেজিতে লিখে দিলেন এবং বললেন, “জমা না করার সমস্ত দায়িত্ব আমার কাঁধে থাকল”।

আজকাল মাঠ প্রশাসনে এমন দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী, সাহসী তথা আইন জানা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটেরও হয়তো সংকট আছে।

৪. দেশে অবৈধ অস্ত্র কীভাবে আসে, কারা আনে, কারা ক্রয় করে, কোথায় যায় এর সঠিক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। কেননা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসার নাম অস্ত্র ব্যবসা। যা নিয়ন্ত্রণ করছে বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতিকে। তবু দেশি-বিদেশি মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায়, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা করছে বৈধভাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা। জানা যায়, দেশে মাত্র ১২-১৩ জন ব্যবসায়ী বৈধ পথে অস্ত্র আমদানি করে থাকেন। এদের অনুমোদিত বাংলাদেশ আর্মস ডিলারস অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন রয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় চতুর্দিকে স্থল ও জলে সীমান্ত থাকায় অস্ত্রগুলো বিনা বাধায় সহজেই প্রবেশ করতে পারে।  বৈধতার প্রলেপে আসলেও অনেক চড়ামূল্যে এগুলো হাতবদল হতে হতে দুষ্কৃতকারীদের নাগালে পৌঁছে যাচ্ছে। বছরে গড়ে কয়েক শ আগ্নেয়াস্ত্র এ পন্থায় অনুপ্রবেশ করছে। উল্লেখ্য, দেশে বৈধ বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার বলে জানা যায়। অবৈধ অস্ত্রের হিসাব রাখা সম্ভব নয়।

অবৈধ পথে অস্ত্রের প্রবেশ ঠেকাতে সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নতুন নতুন ডিজিটাল কলা-কৌশল স্থাপন করা হচ্ছে, এন্টি টেররিজম ইউনিটসহ উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।  যদিও এখনো প্রণিধানযোগ্য সাফল্যের দেখা মিলছে না। তবে এর জন্য বিশ্বমানের প্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্রান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা