শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলেই অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীর হিসাব-নিকাশ শুরু হয়। এটা এখন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে আগ্নেয়াস্ত্রের বেলায় এটা দেখা যায়। দেশে কতজনের হাতে বা তার দখলে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে এর একটা মোটামুটি হিসাব জেলা প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে। এমন পরিসংখ্যান সংরক্ষণ করা  সরকারের স্বাভাবিক এবং গতানুগতিক দায়িত্বের অংশ।  এটা পৃথিবীর সব দেশেই অধিকতর কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাছাড়া বৈধ অস্ত্রগুলোর হিসাবের সুবিধার্থে একটি নির্ধারিত মেয়াদের পরে এর নিয়মিত নবায়ন (renewe) করার বিধান রয়েছে।

কিন্তু অবৈধ অস্ত্রের এসব প্রয়োজন হয় না। এর আগমন নির্গমন, সংগ্রহ, হস্তান্তর সবই সরকারের হিসাবের বাইরে। এদিক থেকে অবৈধ অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীরা বেশি সুবিধাপ্রাপ্ত (privileged)। অথচ তারাই যুগ যুগ ধরে অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যবহার, ক্ষমতা প্রদর্শন, ডাকাতি বা হত্যাকান্ডের মতো অপরাধ করে চলেছে। এদের অস্ত্রই সমাজে সন্ত্রাসী হামলা, হুমকি-ধমকি, দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি, অন্যের জায়গা-জমি দখল, এমনকী নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হচ্ছে। জলে-স্থলে-আকাশে এর বহুমাত্রিক, বহুরৈখিক প্রয়োগ রয়েছে। কখনো কখনো বৈধ অস্ত্রধারীকেও অবৈধের কবলে পড়ে নাস্তানাবুদ হতে হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, নব্বইয়ের গণআন্দোলনকালে চিকিৎসক নেতা ডা. শামসুল আলম মিলন হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি অবৈধ ছিল। কিন্তু নোবেলজয়ী মার্কিন কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের আত্মহত্যার অস্ত্রটি বৈধ ছিল। এটা নাকি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ছিলেন।

অবৈধ বা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম কোনোকালেই যথাযথভাবে সম্পন্ন করা হয় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান, চিরুনি অভিযান, বিশেষ অভিযান চালিয়েও তা সম্ভব হয় না। পত্রিকার ভাষ্য মতে, ২০২২ সালে এক বছরে দেশে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ৮৭৯টি। তবে এ কথা সত্য, বাংলাদেশের মতো ভৌগোলিক আয়তনে ক্ষুদ্র ও মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার দেশে এটা শতভাগ করা সম্ভব নয়। তাই পাঁচ বছর পর পর জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে যা করা হয়, তা কেবল উভয় শ্রেণির অস্ত্রধারীকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া, সতর্ক করিয়ে রাখা, তার দখলে যে জিনিসটা আছে, কোনো ক্রমেই যেন এর অপপ্রয়োগ না হয়। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। ২. তবে সুশীল বৈধ অস্ত্রধারীরা সব সময়ই তাঁর কাছে থাকা অস্ত্রটা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন থাকেন। একে নিজ দায়িত্বে রাখা, এর প্রতি যত্নবান হওয়া, নবায়নের সময় স্মরণে রাখা, এমনকি নিজের সন্তানদের নাগালের বাইরে রাখা নিয়েও তাঁকে ভাবতে হয়। তিনি এটাকে যত্রতত্র প্রদর্শন না করার মানসিকতাও পোষণ করেন। কিছু আকস্মিক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা বা ব্যতিক্রম ছাড়া একজন সমাজ সচেতন সুনাগরিকের কর্মের অংশ হিসেবে তিনি তা করে থাকেন। অনেকে কৌতুক করে বলেন, পৃথিবীতে বৈধ অস্ত্র দ্বারা নরহত্যার চেয়ে আত্মহত্যার সংখ্যা নাকি বেশি। এক্ষেত্রে অস্ত্রের মালিক হন বেশির ভাগই বিত্তবান, সম্পদশালী ও সমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ। কারণ অস্ত্র প্রাপ্তির সব সরকারি শর্ত পূরণ করেই তাঁকে তা অর্জন করতে হয়। কাজেই সরকারের ঘোষণাকে তাঁরা আইনমাফিক ও আইনমান্যকারী হুকুম হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। তাঁরাই বিনাবাক্য ব্যয়ে পুলিশস্টেশন বা থানায় গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করে তা জমা দেন। আবার নির্ধারিত সময়ে সশরীরে গিয়ে তা ফেরত নিয়ে আসেন। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ একজন শান্তিপ্রিয় বৈধ অস্ত্রধারী এমনকি একটা বুলেট না খরচ করেই একে আভিজাত্যের প্রতীকের অংশ হিসেবে আগলে রাখেন। এবং যথানিয়মে বেশ মোটা অঙ্কের নবায়ন ফি পরিশোধ করছেন। আবার শেষ বয়সে এসে কেউ কেউ হয় তাঁর যোগ্য উত্তরাধিকারের হাতে হস্তান্তর করেছেন, নতুবা সরকার বাহাদুর বরাবর সমর্পণ করছেন। বলাবাহুল্য, রাষ্ট্র দেশের ভালো করদাতা, ভালো ব্যবসায়ী বা ভালো কর্মচারীর জন্য সম্মানসূচক প্রণোদনা জাতীয় কত কিছু করছে। একই সঙ্গে আইনমানা বৈধ অস্ত্রধারী এমন নাগরিকদের জন্যও সরকারের একটা দায় থাকা উচিত বলে মনে করি।

৩. দেশে প্রজাতন্ত্রের উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের মধ্যে অনেকই শখের বশে বা ঝুঁকি মোকাবিলার প্রশ্নে বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে তা সংরক্ষণ করে চলছেন। তাঁরাও শতভাগ সরকারি বিধিমালার আওতায় তা পেয়ে থাকেন। এবং সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করে বাসস্থানের নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে জমা করছেন। সচরাচর এর কোনো ব্যত্যয় করা হয় না।

মনে পড়ে, ২০০১ সালের শেষ দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং বৈধ অস্ত্র জমাকরণের সরকারি আদেশ হলে আমি আমার .৩২ পিস্তলটি জমা দেওয়ার জন্য মনস্থ করি। আমি তখন খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার একটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা। এবং একই সঙ্গে সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে কাজ করছি। ব্যক্তিগত অস্ত্রের বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গেও কথা বলেছি। এমন সময় বিষয়টি খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নজরে চলে যায়। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে আমাকে নির্দেশ দিলেন, “আপনার অস্ত্রটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে সঙ্গেই থাকবে। প্রথমত, এটা সমতল এলাকা নয় বরং পাহাড়ি বিদ্রোহপ্রবণ (insurgent) জনপদ। দ্বিতীয়ত, আসন্নবর্তী নির্বাচনে আপনি নিজেই প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন”। সেদিন বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এটুকু বলেই ক্ষান্ত হননি, তিনি আমার অস্ত্রের লাইসেন্সের গায়ে তাঁর এ বক্তব্য ইংরেজিতে লিখে দিলেন এবং বললেন, “জমা না করার সমস্ত দায়িত্ব আমার কাঁধে থাকল”।

আজকাল মাঠ প্রশাসনে এমন দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী, সাহসী তথা আইন জানা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটেরও হয়তো সংকট আছে।

৪. দেশে অবৈধ অস্ত্র কীভাবে আসে, কারা আনে, কারা ক্রয় করে, কোথায় যায় এর সঠিক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। কেননা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসার নাম অস্ত্র ব্যবসা। যা নিয়ন্ত্রণ করছে বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতিকে। তবু দেশি-বিদেশি মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায়, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা করছে বৈধভাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা। জানা যায়, দেশে মাত্র ১২-১৩ জন ব্যবসায়ী বৈধ পথে অস্ত্র আমদানি করে থাকেন। এদের অনুমোদিত বাংলাদেশ আর্মস ডিলারস অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন রয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় চতুর্দিকে স্থল ও জলে সীমান্ত থাকায় অস্ত্রগুলো বিনা বাধায় সহজেই প্রবেশ করতে পারে।  বৈধতার প্রলেপে আসলেও অনেক চড়ামূল্যে এগুলো হাতবদল হতে হতে দুষ্কৃতকারীদের নাগালে পৌঁছে যাচ্ছে। বছরে গড়ে কয়েক শ আগ্নেয়াস্ত্র এ পন্থায় অনুপ্রবেশ করছে। উল্লেখ্য, দেশে বৈধ বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার বলে জানা যায়। অবৈধ অস্ত্রের হিসাব রাখা সম্ভব নয়।

অবৈধ পথে অস্ত্রের প্রবেশ ঠেকাতে সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নতুন নতুন ডিজিটাল কলা-কৌশল স্থাপন করা হচ্ছে, এন্টি টেররিজম ইউনিটসহ উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।  যদিও এখনো প্রণিধানযোগ্য সাফল্যের দেখা মিলছে না। তবে এর জন্য বিশ্বমানের প্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন