শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৪

নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনে বৈধ বনাম অবৈধ অস্ত্র

জাতীয় সংসদ নির্বাচন এলেই অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীর হিসাব-নিকাশ শুরু হয়। এটা এখন রেওয়াজে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে আগ্নেয়াস্ত্রের বেলায় এটা দেখা যায়। দেশে কতজনের হাতে বা তার দখলে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে এর একটা মোটামুটি হিসাব জেলা প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে আছে। এমন পরিসংখ্যান সংরক্ষণ করা  সরকারের স্বাভাবিক এবং গতানুগতিক দায়িত্বের অংশ।  এটা পৃথিবীর সব দেশেই অধিকতর কার্যকরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তাছাড়া বৈধ অস্ত্রগুলোর হিসাবের সুবিধার্থে একটি নির্ধারিত মেয়াদের পরে এর নিয়মিত নবায়ন (renewe) করার বিধান রয়েছে।

কিন্তু অবৈধ অস্ত্রের এসব প্রয়োজন হয় না। এর আগমন নির্গমন, সংগ্রহ, হস্তান্তর সবই সরকারের হিসাবের বাইরে। এদিক থেকে অবৈধ অস্ত্র এবং অস্ত্রধারীরা বেশি সুবিধাপ্রাপ্ত (privileged)। অথচ তারাই যুগ যুগ ধরে অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যবহার, ক্ষমতা প্রদর্শন, ডাকাতি বা হত্যাকান্ডের মতো অপরাধ করে চলেছে। এদের অস্ত্রই সমাজে সন্ত্রাসী হামলা, হুমকি-ধমকি, দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি, অন্যের জায়গা-জমি দখল, এমনকী নির্বাচনি প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হচ্ছে। জলে-স্থলে-আকাশে এর বহুমাত্রিক, বহুরৈখিক প্রয়োগ রয়েছে। কখনো কখনো বৈধ অস্ত্রধারীকেও অবৈধের কবলে পড়ে নাস্তানাবুদ হতে হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, নব্বইয়ের গণআন্দোলনকালে চিকিৎসক নেতা ডা. শামসুল আলম মিলন হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি অবৈধ ছিল। কিন্তু নোবেলজয়ী মার্কিন কথাসাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ের আত্মহত্যার অস্ত্রটি বৈধ ছিল। এটা নাকি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত ছিলেন।

অবৈধ বা বেআইনি অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম কোনোকালেই যথাযথভাবে সম্পন্ন করা হয় না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযান, চিরুনি অভিযান, বিশেষ অভিযান চালিয়েও তা সম্ভব হয় না। পত্রিকার ভাষ্য মতে, ২০২২ সালে এক বছরে দেশে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে মাত্র ৫ হাজার ৮৭৯টি। তবে এ কথা সত্য, বাংলাদেশের মতো ভৌগোলিক আয়তনে ক্ষুদ্র ও মাত্রাতিরিক্ত জনসংখ্যার দেশে এটা শতভাগ করা সম্ভব নয়। তাই পাঁচ বছর পর পর জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে যা করা হয়, তা কেবল উভয় শ্রেণির অস্ত্রধারীকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া, সতর্ক করিয়ে রাখা, তার দখলে যে জিনিসটা আছে, কোনো ক্রমেই যেন এর অপপ্রয়োগ না হয়। এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। ২. তবে সুশীল বৈধ অস্ত্রধারীরা সব সময়ই তাঁর কাছে থাকা অস্ত্রটা নিয়ে যথেষ্ট সচেতন থাকেন। একে নিজ দায়িত্বে রাখা, এর প্রতি যত্নবান হওয়া, নবায়নের সময় স্মরণে রাখা, এমনকি নিজের সন্তানদের নাগালের বাইরে রাখা নিয়েও তাঁকে ভাবতে হয়। তিনি এটাকে যত্রতত্র প্রদর্শন না করার মানসিকতাও পোষণ করেন। কিছু আকস্মিক অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা বা ব্যতিক্রম ছাড়া একজন সমাজ সচেতন সুনাগরিকের কর্মের অংশ হিসেবে তিনি তা করে থাকেন। অনেকে কৌতুক করে বলেন, পৃথিবীতে বৈধ অস্ত্র দ্বারা নরহত্যার চেয়ে আত্মহত্যার সংখ্যা নাকি বেশি। এক্ষেত্রে অস্ত্রের মালিক হন বেশির ভাগই বিত্তবান, সম্পদশালী ও সমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ। কারণ অস্ত্র প্রাপ্তির সব সরকারি শর্ত পূরণ করেই তাঁকে তা অর্জন করতে হয়। কাজেই সরকারের ঘোষণাকে তাঁরা আইনমাফিক ও আইনমান্যকারী হুকুম হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। তাঁরাই বিনাবাক্য ব্যয়ে পুলিশস্টেশন বা থানায় গিয়ে দীর্ঘ সময় ব্যয় করে তা জমা দেন। আবার নির্ধারিত সময়ে সশরীরে গিয়ে তা ফেরত নিয়ে আসেন। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ একজন শান্তিপ্রিয় বৈধ অস্ত্রধারী এমনকি একটা বুলেট না খরচ করেই একে আভিজাত্যের প্রতীকের অংশ হিসেবে আগলে রাখেন। এবং যথানিয়মে বেশ মোটা অঙ্কের নবায়ন ফি পরিশোধ করছেন। আবার শেষ বয়সে এসে কেউ কেউ হয় তাঁর যোগ্য উত্তরাধিকারের হাতে হস্তান্তর করেছেন, নতুবা সরকার বাহাদুর বরাবর সমর্পণ করছেন। বলাবাহুল্য, রাষ্ট্র দেশের ভালো করদাতা, ভালো ব্যবসায়ী বা ভালো কর্মচারীর জন্য সম্মানসূচক প্রণোদনা জাতীয় কত কিছু করছে। একই সঙ্গে আইনমানা বৈধ অস্ত্রধারী এমন নাগরিকদের জন্যও সরকারের একটা দায় থাকা উচিত বলে মনে করি।

৩. দেশে প্রজাতন্ত্রের উচ্চপদস্থ কর্মচারীদের মধ্যে অনেকই শখের বশে বা ঝুঁকি মোকাবিলার প্রশ্নে বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে তা সংরক্ষণ করে চলছেন। তাঁরাও শতভাগ সরকারি বিধিমালার আওতায় তা পেয়ে থাকেন। এবং সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করে বাসস্থানের নিকটবর্তী পুলিশ স্টেশনে জমা করছেন। সচরাচর এর কোনো ব্যত্যয় করা হয় না।

মনে পড়ে, ২০০১ সালের শেষ দিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং বৈধ অস্ত্র জমাকরণের সরকারি আদেশ হলে আমি আমার .৩২ পিস্তলটি জমা দেওয়ার জন্য মনস্থ করি। আমি তখন খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার একটা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা। এবং একই সঙ্গে সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে কাজ করছি। ব্যক্তিগত অস্ত্রের বিষয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সঙ্গেও কথা বলেছি। এমন সময় বিষয়টি খাগড়াছড়ি পার্বত্যজেলার তৎকালীন জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নজরে চলে যায়। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে আমাকে নির্দেশ দিলেন, “আপনার অস্ত্রটি ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কারণে সঙ্গেই থাকবে। প্রথমত, এটা সমতল এলাকা নয় বরং পাহাড়ি বিদ্রোহপ্রবণ (insurgent) জনপদ। দ্বিতীয়ত, আসন্নবর্তী নির্বাচনে আপনি নিজেই প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেটের দায়িত্ব পালন করছেন”। সেদিন বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এটুকু বলেই ক্ষান্ত হননি, তিনি আমার অস্ত্রের লাইসেন্সের গায়ে তাঁর এ বক্তব্য ইংরেজিতে লিখে দিলেন এবং বললেন, “জমা না করার সমস্ত দায়িত্ব আমার কাঁধে থাকল”।

আজকাল মাঠ প্রশাসনে এমন দৃঢ়চেতা, আত্মবিশ্বাসী, সাহসী তথা আইন জানা জেলা ম্যাজিস্ট্রেটেরও হয়তো সংকট আছে।

৪. দেশে অবৈধ অস্ত্র কীভাবে আসে, কারা আনে, কারা ক্রয় করে, কোথায় যায় এর সঠিক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। কেননা দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ব্যবসার নাম অস্ত্র ব্যবসা। যা নিয়ন্ত্রণ করছে বৈশ্বিক রাজনীতি ও অর্থনীতিকে। তবু দেশি-বিদেশি মিডিয়ার কল্যাণে জানা যায়, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবসা করছে বৈধভাবে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীরা। জানা যায়, দেশে মাত্র ১২-১৩ জন ব্যবসায়ী বৈধ পথে অস্ত্র আমদানি করে থাকেন। এদের অনুমোদিত বাংলাদেশ আর্মস ডিলারস অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন রয়েছে। বাংলাদেশের প্রায় চতুর্দিকে স্থল ও জলে সীমান্ত থাকায় অস্ত্রগুলো বিনা বাধায় সহজেই প্রবেশ করতে পারে।  বৈধতার প্রলেপে আসলেও অনেক চড়ামূল্যে এগুলো হাতবদল হতে হতে দুষ্কৃতকারীদের নাগালে পৌঁছে যাচ্ছে। বছরে গড়ে কয়েক শ আগ্নেয়াস্ত্র এ পন্থায় অনুপ্রবেশ করছে। উল্লেখ্য, দেশে বৈধ বা লাইসেন্সপ্রাপ্ত আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যা প্রায় ৭০ হাজার বলে জানা যায়। অবৈধ অস্ত্রের হিসাব রাখা সম্ভব নয়।

অবৈধ পথে অস্ত্রের প্রবেশ ঠেকাতে সরকারের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে নানাবিধ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীতে নতুন নতুন ডিজিটাল কলা-কৌশল স্থাপন করা হচ্ছে, এন্টি টেররিজম ইউনিটসহ উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।  যদিও এখনো প্রণিধানযোগ্য সাফল্যের দেখা মিলছে না। তবে এর জন্য বিশ্বমানের প্রযুক্তির কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ