শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

দেশের নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির যে গণতান্ত্রিক অধিকার; তা প্রয়োগের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি তার সেই অধিকারের আনন্দ উপভোগ করতে চায়। তাই ‘ভোট দেওয়া’ একদিকে নাগরিককে স্বাধীনতার স্বাদ যেমন দেয়, দেয় নিজের গুরুত্ব উপলব্ধির আনন্দও। পেশা যাই হোক না কেন মানুষ অপেক্ষা করে এমন একটি দেশ কাঠামোর যেখানে সরকার তাকে ভালো রাখবে, নিরাপত্তা দেবে, ব্যবস্থা করবে মৌলিক চাহিদা পূরণের। দেশে পুনরায় নির্বাচন এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে দারুণ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন সব সময় মানুষের প্রত্যাশায় থাকে। প্রত্যাশা আর বাস্তবতা হয়তো ভিন্ন। তবু নির্বাচনি হাওয়ায় সরগরম সারা দেশ। প্রার্থীরা ব্যস্ত জনসংযোগে। পাড়া-মহল্লায়, চায়ের দোকানে আড্ডায় নির্বাচন নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক। কাজের কারণে আমাকে যেতে হয় গ্রামবাংলার নানান জায়গায়। কৃষকদের সঙ্গে আমার কাজ। কাজের ফাঁকে তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি জানার চেষ্টা করেছি নির্বাচনকে ঘিরে তাদের কী বক্তব্য। তারা কী চান রাষ্ট্রের কাছে?

নরসিংদীর শিবপুরে সৈয়দ নগর গ্রামে মাঠে কাজ করছিলেন কৃষক আশরাফুদ্দিন, মোমেন মিয়া, রাসেল, আবদুর রহমান। শীতের রোদে মাঠে বসে কথা হয় তাদের সঙ্গে। আশরাফুদ্দিন বলেন, বিগত দিনগুলোতে কৃষিতে অব্যাহত ভর্তুকি খুব কাজে এসেছে। কৃষক নতুন চাষ আবাদে সাহস পেয়েছে। তিনি মনে করেন, সরকারে যেই থাকুক না কেন কৃষককে ভালো রাখতে না পারলে খাদ্যসংকটে পড়বে দেশ। মোমেন মিয়া বলেন, সব ভালো। তবে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে নাই। মানুষ বেশি দামে কিনছে কিন্তু কৃষক সেই তুলনায় দাম পাচ্ছে না। কৃষক রাসেল দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলেন। এবারই প্রথম ভোট দেবেন। তিনি পিঁয়াজের দাম নিয়ে বলছিলেন, দেখেন, আমি যখন পিঁয়াজ তুলব তখন ঠিকই দাম পড়ে যাবে। ফসল ওঠার মাস দেড় দুই আগে দাম বাড়ানো হয়, দাম নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার বাইরে থেকে আমদানি শুরু করে। আর এর মাঝে যখন ফসল ওঠা শুরু করে তখন দাম পড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষক। আমরা সাধারণ মানুষ, কে সরকারে থাকল, কে আসল তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। যদি না সরকার আমাদের দুঃখ বোঝে।’ কৃষক আবদুর রহমানও মনে করেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই হবে নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জ।

এক পড়ন্ত বিকালে নওগাঁর ঘুঘুডাঙা গ্রামে ধানখেতের পাশে মাচায় বসে গল্প করছিলেন একদল কৃষক। কথা হয় তাদের সঙ্গে। ‘আগের অনেক সময়ের চেয়ে ভালো আছে আজকের কৃষক’- বলছিলেন একজন বয়স্ক কৃষক। তিনি বলেন, ‘ভালো থাকার জন্য শুধু কৃষিতে না থেকে কৃষির সঙ্গে অন্য পেশাতেও যেতে হচ্ছে কৃষককে। পরিবারের অন্য সদস্যদের যুক্ত হতে হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে। তরুণ এক কৃষক বললেন, সরকার কৃষি ও কৃষকের প্রতি আন্তরিক। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সে আন্তরিকতা কৃষক অবধি পৌঁছায় না। প্রশাসনিক জটিলতার কারণে তথ্য, পরামর্শ এমনকি ঋণ সুবিধা থেকেও প্রকৃত কৃষক বাদ পড়েছেন। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সে বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখবেন। এবারই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন এক শিক্ষার্থী, নাম আরিফ। তিনি কৃষির সঙ্গেও যুক্ত। বললেন, তিনি ভোট দেবেন, তবে সঠিক মানুষটাকে বাছাই করা কঠিন। যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাদের মধ্যে একজনকেই বেছে নিতে হচ্ছে।

বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষকের প্রবাসী সন্তানের ভূমিকা আছে অনেকখানি। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স কৃষি উন্নয়নে সহযোগিতা করেছে। গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম মাগুরা সদর উপজেলার নালিয়ারডাঙি গ্রামে। সেখানকার বাড়িঘরগুলো পাল্টে যাচ্ছে। নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে। পাকা বাড়ি। কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে জেনেছি অনেকেই বাড়ি করছেন প্রবাসীর আয়ে। আবার অনেকেই বাড়ি করছেন কৃষির আয়ে। কৃষক নজরুল মন্ডলের দুই ছেলে। এক ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী। আর এক ছেলে কৃষক। তিনি দেখালেন বাড়িতে দুই ছেলেই পাকা ঘর তুলেছেন। তিনি বললেন, ‘আমরা শুধু ধান আর পাট চাষ করতাম। লাভ হইলে লাভ, লোকসান হইলে লোকসান। তয় পোলায় নানান ফসল করে। লাভ-লোকসান হিসাব করে কৃষি করে। তাই উন্নত হইছে।’ এই নির্বাচনে তিনিও ভোট দিতে যাবেন। তিনি মনে করেন, দেশ পরিবর্তন হয়েছে ঠিকই, অনেক এগিয়েছেও। কিন্তু মানুষের মাঝে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে দিন দিন। তিনি প্রত্যাশা করেন কৃষকের কাছে তথ্যসেবা আরও দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবে নতুন সরকার।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৬-১৭ শ্রমশক্তি জরিপে অনুযায়ী কৃষিতে মোট নিয়োজিত ২২.৭ মিলিয়ন শ্রমশক্তির মধ্যে নারীদের অংশ ৪৫ শতাংশ, আর শ্রমবাজারের মোট নিয়োজিত নারীদের অংশ ৭৩ শতাংশ। এ পরিসংখ্যান থেকে বলা যায়, কৃষিই হলো নারীদের শ্রম নিয়োজনের প্রধান খাত। এর অর্থ হলো- কৃষির ভালোমন্দের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গাটিও।

মাগুরার লক্ষ্মীকান্দার গ্রামের মাঠে কাজ করছিলেন একদল নারী। এই গ্রামটি সবজি গ্রাম হিসেবে পরিচিত। এখানে নারী-পুরুষ মিলে মিশে কাজ করেন। কথা হয় তাদের সঙ্গে। নারীরা বললেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিগত সময়ে সারের ভর্তুকি এবং সহজপ্রাপ্যতার উদ্যোগটিকে প্রশংসনীয় বলে মনে করেন। শীতকালে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা নেই তেমন। কিন্তু গরমের সময় গ্রামে বিদ্যুৎ থাকেই না। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সবসময়ই বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন প্রায় দেড় কোটি ভোটার। এরা সবাই তরুণ। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মোট ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ, যার প্রায় ১৩ শতাংশ নতুন ভোটার হয়েছেন। জানার চেষ্টা করি এই নির্বাচন ঘিরে সেই গ্রামীণ তরুণদের স্বপ্নের জায়গাটি কোথায়? তারা বলেন, আগামীর কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি গড়তে এবং কৃষি শিল্পের বিকাশে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কৃষিতে সাফল্য পাওয়া যায় এমনটি তারা বিশ্বাস করেন, তবে তার জন্য রপ্তানিমুখী কৃষি চর্চার প্রয়োজন। কৃষিঋণ প্রাপ্তি সহজকরণ, প্রশিক্ষণ ও কৃষি বাণিজ্যের প্ল্যাটফরম তৈরির মাধ্যমে তরুণদের কৃষিতে আগ্রহী করে তুলতে সরকার ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।

সহজসরল কৃষকের কাছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ ভিন্ন রকম। তারা স্বপ্ন দেখেন সুন্দর আগামীর, যেখানে সে তার শ্রমের ঠিকঠাক মূল্য পাবেন। মূল্যায়ন হবে তার চাওয়াপাওয়া প্রত্যাশার। পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট কৃষিতে। আগামীর পৃথিবীতে টিকে থাকার প্রশ্নে আমাদের কৃষককে স্মার্ট করে তুলতে হবে। সে পথেই হাঁটতে হবে নতুন সরকারকে।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনবল গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিবারই কৃষি, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিদ্যুতের উৎপাদন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে থাকে প্রতিশ্রুতি। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা প্রতিশ্রুতিগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
একে আজাদের গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
একে আজাদের গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

২৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের
কক্সবাজারে ঘোড়ার জন্য খাদ্য বিতরণ বাংলাদেশ অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
যশোরে আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন
শচীনের জন্ম-মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দুই দিনের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০
নাইজেরিয়ায় সেনাবাহিনীর অভিযানে নিহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা
সোশ্যাল মিডিয়ার গুঞ্জন উড়িয়ে ববি বললেন, সবই মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত
কুড়িগ্রামে ট্রাক চাপায় স্কুলছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যুক্তরাজ্যে গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম