শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

দেশের নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির যে গণতান্ত্রিক অধিকার; তা প্রয়োগের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি তার সেই অধিকারের আনন্দ উপভোগ করতে চায়। তাই ‘ভোট দেওয়া’ একদিকে নাগরিককে স্বাধীনতার স্বাদ যেমন দেয়, দেয় নিজের গুরুত্ব উপলব্ধির আনন্দও। পেশা যাই হোক না কেন মানুষ অপেক্ষা করে এমন একটি দেশ কাঠামোর যেখানে সরকার তাকে ভালো রাখবে, নিরাপত্তা দেবে, ব্যবস্থা করবে মৌলিক চাহিদা পূরণের। দেশে পুনরায় নির্বাচন এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে দারুণ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন সব সময় মানুষের প্রত্যাশায় থাকে। প্রত্যাশা আর বাস্তবতা হয়তো ভিন্ন। তবু নির্বাচনি হাওয়ায় সরগরম সারা দেশ। প্রার্থীরা ব্যস্ত জনসংযোগে। পাড়া-মহল্লায়, চায়ের দোকানে আড্ডায় নির্বাচন নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক। কাজের কারণে আমাকে যেতে হয় গ্রামবাংলার নানান জায়গায়। কৃষকদের সঙ্গে আমার কাজ। কাজের ফাঁকে তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি জানার চেষ্টা করেছি নির্বাচনকে ঘিরে তাদের কী বক্তব্য। তারা কী চান রাষ্ট্রের কাছে?

নরসিংদীর শিবপুরে সৈয়দ নগর গ্রামে মাঠে কাজ করছিলেন কৃষক আশরাফুদ্দিন, মোমেন মিয়া, রাসেল, আবদুর রহমান। শীতের রোদে মাঠে বসে কথা হয় তাদের সঙ্গে। আশরাফুদ্দিন বলেন, বিগত দিনগুলোতে কৃষিতে অব্যাহত ভর্তুকি খুব কাজে এসেছে। কৃষক নতুন চাষ আবাদে সাহস পেয়েছে। তিনি মনে করেন, সরকারে যেই থাকুক না কেন কৃষককে ভালো রাখতে না পারলে খাদ্যসংকটে পড়বে দেশ। মোমেন মিয়া বলেন, সব ভালো। তবে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে নাই। মানুষ বেশি দামে কিনছে কিন্তু কৃষক সেই তুলনায় দাম পাচ্ছে না। কৃষক রাসেল দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলেন। এবারই প্রথম ভোট দেবেন। তিনি পিঁয়াজের দাম নিয়ে বলছিলেন, দেখেন, আমি যখন পিঁয়াজ তুলব তখন ঠিকই দাম পড়ে যাবে। ফসল ওঠার মাস দেড় দুই আগে দাম বাড়ানো হয়, দাম নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার বাইরে থেকে আমদানি শুরু করে। আর এর মাঝে যখন ফসল ওঠা শুরু করে তখন দাম পড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষক। আমরা সাধারণ মানুষ, কে সরকারে থাকল, কে আসল তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। যদি না সরকার আমাদের দুঃখ বোঝে।’ কৃষক আবদুর রহমানও মনে করেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই হবে নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জ।

এক পড়ন্ত বিকালে নওগাঁর ঘুঘুডাঙা গ্রামে ধানখেতের পাশে মাচায় বসে গল্প করছিলেন একদল কৃষক। কথা হয় তাদের সঙ্গে। ‘আগের অনেক সময়ের চেয়ে ভালো আছে আজকের কৃষক’- বলছিলেন একজন বয়স্ক কৃষক। তিনি বলেন, ‘ভালো থাকার জন্য শুধু কৃষিতে না থেকে কৃষির সঙ্গে অন্য পেশাতেও যেতে হচ্ছে কৃষককে। পরিবারের অন্য সদস্যদের যুক্ত হতে হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে। তরুণ এক কৃষক বললেন, সরকার কৃষি ও কৃষকের প্রতি আন্তরিক। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সে আন্তরিকতা কৃষক অবধি পৌঁছায় না। প্রশাসনিক জটিলতার কারণে তথ্য, পরামর্শ এমনকি ঋণ সুবিধা থেকেও প্রকৃত কৃষক বাদ পড়েছেন। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সে বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখবেন। এবারই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন এক শিক্ষার্থী, নাম আরিফ। তিনি কৃষির সঙ্গেও যুক্ত। বললেন, তিনি ভোট দেবেন, তবে সঠিক মানুষটাকে বাছাই করা কঠিন। যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাদের মধ্যে একজনকেই বেছে নিতে হচ্ছে।

বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষকের প্রবাসী সন্তানের ভূমিকা আছে অনেকখানি। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স কৃষি উন্নয়নে সহযোগিতা করেছে। গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম মাগুরা সদর উপজেলার নালিয়ারডাঙি গ্রামে। সেখানকার বাড়িঘরগুলো পাল্টে যাচ্ছে। নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে। পাকা বাড়ি। কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে জেনেছি অনেকেই বাড়ি করছেন প্রবাসীর আয়ে। আবার অনেকেই বাড়ি করছেন কৃষির আয়ে। কৃষক নজরুল মন্ডলের দুই ছেলে। এক ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী। আর এক ছেলে কৃষক। তিনি দেখালেন বাড়িতে দুই ছেলেই পাকা ঘর তুলেছেন। তিনি বললেন, ‘আমরা শুধু ধান আর পাট চাষ করতাম। লাভ হইলে লাভ, লোকসান হইলে লোকসান। তয় পোলায় নানান ফসল করে। লাভ-লোকসান হিসাব করে কৃষি করে। তাই উন্নত হইছে।’ এই নির্বাচনে তিনিও ভোট দিতে যাবেন। তিনি মনে করেন, দেশ পরিবর্তন হয়েছে ঠিকই, অনেক এগিয়েছেও। কিন্তু মানুষের মাঝে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে দিন দিন। তিনি প্রত্যাশা করেন কৃষকের কাছে তথ্যসেবা আরও দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবে নতুন সরকার।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৬-১৭ শ্রমশক্তি জরিপে অনুযায়ী কৃষিতে মোট নিয়োজিত ২২.৭ মিলিয়ন শ্রমশক্তির মধ্যে নারীদের অংশ ৪৫ শতাংশ, আর শ্রমবাজারের মোট নিয়োজিত নারীদের অংশ ৭৩ শতাংশ। এ পরিসংখ্যান থেকে বলা যায়, কৃষিই হলো নারীদের শ্রম নিয়োজনের প্রধান খাত। এর অর্থ হলো- কৃষির ভালোমন্দের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গাটিও।

মাগুরার লক্ষ্মীকান্দার গ্রামের মাঠে কাজ করছিলেন একদল নারী। এই গ্রামটি সবজি গ্রাম হিসেবে পরিচিত। এখানে নারী-পুরুষ মিলে মিশে কাজ করেন। কথা হয় তাদের সঙ্গে। নারীরা বললেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিগত সময়ে সারের ভর্তুকি এবং সহজপ্রাপ্যতার উদ্যোগটিকে প্রশংসনীয় বলে মনে করেন। শীতকালে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা নেই তেমন। কিন্তু গরমের সময় গ্রামে বিদ্যুৎ থাকেই না। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সবসময়ই বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন প্রায় দেড় কোটি ভোটার। এরা সবাই তরুণ। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মোট ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ, যার প্রায় ১৩ শতাংশ নতুন ভোটার হয়েছেন। জানার চেষ্টা করি এই নির্বাচন ঘিরে সেই গ্রামীণ তরুণদের স্বপ্নের জায়গাটি কোথায়? তারা বলেন, আগামীর কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি গড়তে এবং কৃষি শিল্পের বিকাশে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কৃষিতে সাফল্য পাওয়া যায় এমনটি তারা বিশ্বাস করেন, তবে তার জন্য রপ্তানিমুখী কৃষি চর্চার প্রয়োজন। কৃষিঋণ প্রাপ্তি সহজকরণ, প্রশিক্ষণ ও কৃষি বাণিজ্যের প্ল্যাটফরম তৈরির মাধ্যমে তরুণদের কৃষিতে আগ্রহী করে তুলতে সরকার ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।

সহজসরল কৃষকের কাছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ ভিন্ন রকম। তারা স্বপ্ন দেখেন সুন্দর আগামীর, যেখানে সে তার শ্রমের ঠিকঠাক মূল্য পাবেন। মূল্যায়ন হবে তার চাওয়াপাওয়া প্রত্যাশার। পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট কৃষিতে। আগামীর পৃথিবীতে টিকে থাকার প্রশ্নে আমাদের কৃষককে স্মার্ট করে তুলতে হবে। সে পথেই হাঁটতে হবে নতুন সরকারকে।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনবল গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিবারই কৃষি, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিদ্যুতের উৎপাদন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে থাকে প্রতিশ্রুতি। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা প্রতিশ্রুতিগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা