শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

দেশের নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির যে গণতান্ত্রিক অধিকার; তা প্রয়োগের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি তার সেই অধিকারের আনন্দ উপভোগ করতে চায়। তাই ‘ভোট দেওয়া’ একদিকে নাগরিককে স্বাধীনতার স্বাদ যেমন দেয়, দেয় নিজের গুরুত্ব উপলব্ধির আনন্দও। পেশা যাই হোক না কেন মানুষ অপেক্ষা করে এমন একটি দেশ কাঠামোর যেখানে সরকার তাকে ভালো রাখবে, নিরাপত্তা দেবে, ব্যবস্থা করবে মৌলিক চাহিদা পূরণের। দেশে পুনরায় নির্বাচন এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে দারুণ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন সব সময় মানুষের প্রত্যাশায় থাকে। প্রত্যাশা আর বাস্তবতা হয়তো ভিন্ন। তবু নির্বাচনি হাওয়ায় সরগরম সারা দেশ। প্রার্থীরা ব্যস্ত জনসংযোগে। পাড়া-মহল্লায়, চায়ের দোকানে আড্ডায় নির্বাচন নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক। কাজের কারণে আমাকে যেতে হয় গ্রামবাংলার নানান জায়গায়। কৃষকদের সঙ্গে আমার কাজ। কাজের ফাঁকে তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি জানার চেষ্টা করেছি নির্বাচনকে ঘিরে তাদের কী বক্তব্য। তারা কী চান রাষ্ট্রের কাছে?

নরসিংদীর শিবপুরে সৈয়দ নগর গ্রামে মাঠে কাজ করছিলেন কৃষক আশরাফুদ্দিন, মোমেন মিয়া, রাসেল, আবদুর রহমান। শীতের রোদে মাঠে বসে কথা হয় তাদের সঙ্গে। আশরাফুদ্দিন বলেন, বিগত দিনগুলোতে কৃষিতে অব্যাহত ভর্তুকি খুব কাজে এসেছে। কৃষক নতুন চাষ আবাদে সাহস পেয়েছে। তিনি মনে করেন, সরকারে যেই থাকুক না কেন কৃষককে ভালো রাখতে না পারলে খাদ্যসংকটে পড়বে দেশ। মোমেন মিয়া বলেন, সব ভালো। তবে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে নাই। মানুষ বেশি দামে কিনছে কিন্তু কৃষক সেই তুলনায় দাম পাচ্ছে না। কৃষক রাসেল দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলেন। এবারই প্রথম ভোট দেবেন। তিনি পিঁয়াজের দাম নিয়ে বলছিলেন, দেখেন, আমি যখন পিঁয়াজ তুলব তখন ঠিকই দাম পড়ে যাবে। ফসল ওঠার মাস দেড় দুই আগে দাম বাড়ানো হয়, দাম নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার বাইরে থেকে আমদানি শুরু করে। আর এর মাঝে যখন ফসল ওঠা শুরু করে তখন দাম পড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষক। আমরা সাধারণ মানুষ, কে সরকারে থাকল, কে আসল তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। যদি না সরকার আমাদের দুঃখ বোঝে।’ কৃষক আবদুর রহমানও মনে করেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই হবে নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জ।

এক পড়ন্ত বিকালে নওগাঁর ঘুঘুডাঙা গ্রামে ধানখেতের পাশে মাচায় বসে গল্প করছিলেন একদল কৃষক। কথা হয় তাদের সঙ্গে। ‘আগের অনেক সময়ের চেয়ে ভালো আছে আজকের কৃষক’- বলছিলেন একজন বয়স্ক কৃষক। তিনি বলেন, ‘ভালো থাকার জন্য শুধু কৃষিতে না থেকে কৃষির সঙ্গে অন্য পেশাতেও যেতে হচ্ছে কৃষককে। পরিবারের অন্য সদস্যদের যুক্ত হতে হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে। তরুণ এক কৃষক বললেন, সরকার কৃষি ও কৃষকের প্রতি আন্তরিক। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সে আন্তরিকতা কৃষক অবধি পৌঁছায় না। প্রশাসনিক জটিলতার কারণে তথ্য, পরামর্শ এমনকি ঋণ সুবিধা থেকেও প্রকৃত কৃষক বাদ পড়েছেন। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সে বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখবেন। এবারই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন এক শিক্ষার্থী, নাম আরিফ। তিনি কৃষির সঙ্গেও যুক্ত। বললেন, তিনি ভোট দেবেন, তবে সঠিক মানুষটাকে বাছাই করা কঠিন। যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাদের মধ্যে একজনকেই বেছে নিতে হচ্ছে।

বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষকের প্রবাসী সন্তানের ভূমিকা আছে অনেকখানি। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স কৃষি উন্নয়নে সহযোগিতা করেছে। গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম মাগুরা সদর উপজেলার নালিয়ারডাঙি গ্রামে। সেখানকার বাড়িঘরগুলো পাল্টে যাচ্ছে। নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে। পাকা বাড়ি। কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে জেনেছি অনেকেই বাড়ি করছেন প্রবাসীর আয়ে। আবার অনেকেই বাড়ি করছেন কৃষির আয়ে। কৃষক নজরুল মন্ডলের দুই ছেলে। এক ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী। আর এক ছেলে কৃষক। তিনি দেখালেন বাড়িতে দুই ছেলেই পাকা ঘর তুলেছেন। তিনি বললেন, ‘আমরা শুধু ধান আর পাট চাষ করতাম। লাভ হইলে লাভ, লোকসান হইলে লোকসান। তয় পোলায় নানান ফসল করে। লাভ-লোকসান হিসাব করে কৃষি করে। তাই উন্নত হইছে।’ এই নির্বাচনে তিনিও ভোট দিতে যাবেন। তিনি মনে করেন, দেশ পরিবর্তন হয়েছে ঠিকই, অনেক এগিয়েছেও। কিন্তু মানুষের মাঝে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে দিন দিন। তিনি প্রত্যাশা করেন কৃষকের কাছে তথ্যসেবা আরও দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবে নতুন সরকার।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৬-১৭ শ্রমশক্তি জরিপে অনুযায়ী কৃষিতে মোট নিয়োজিত ২২.৭ মিলিয়ন শ্রমশক্তির মধ্যে নারীদের অংশ ৪৫ শতাংশ, আর শ্রমবাজারের মোট নিয়োজিত নারীদের অংশ ৭৩ শতাংশ। এ পরিসংখ্যান থেকে বলা যায়, কৃষিই হলো নারীদের শ্রম নিয়োজনের প্রধান খাত। এর অর্থ হলো- কৃষির ভালোমন্দের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গাটিও।

মাগুরার লক্ষ্মীকান্দার গ্রামের মাঠে কাজ করছিলেন একদল নারী। এই গ্রামটি সবজি গ্রাম হিসেবে পরিচিত। এখানে নারী-পুরুষ মিলে মিশে কাজ করেন। কথা হয় তাদের সঙ্গে। নারীরা বললেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিগত সময়ে সারের ভর্তুকি এবং সহজপ্রাপ্যতার উদ্যোগটিকে প্রশংসনীয় বলে মনে করেন। শীতকালে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা নেই তেমন। কিন্তু গরমের সময় গ্রামে বিদ্যুৎ থাকেই না। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সবসময়ই বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন প্রায় দেড় কোটি ভোটার। এরা সবাই তরুণ। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মোট ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ, যার প্রায় ১৩ শতাংশ নতুন ভোটার হয়েছেন। জানার চেষ্টা করি এই নির্বাচন ঘিরে সেই গ্রামীণ তরুণদের স্বপ্নের জায়গাটি কোথায়? তারা বলেন, আগামীর কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি গড়তে এবং কৃষি শিল্পের বিকাশে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কৃষিতে সাফল্য পাওয়া যায় এমনটি তারা বিশ্বাস করেন, তবে তার জন্য রপ্তানিমুখী কৃষি চর্চার প্রয়োজন। কৃষিঋণ প্রাপ্তি সহজকরণ, প্রশিক্ষণ ও কৃষি বাণিজ্যের প্ল্যাটফরম তৈরির মাধ্যমে তরুণদের কৃষিতে আগ্রহী করে তুলতে সরকার ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।

সহজসরল কৃষকের কাছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ ভিন্ন রকম। তারা স্বপ্ন দেখেন সুন্দর আগামীর, যেখানে সে তার শ্রমের ঠিকঠাক মূল্য পাবেন। মূল্যায়ন হবে তার চাওয়াপাওয়া প্রত্যাশার। পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট কৃষিতে। আগামীর পৃথিবীতে টিকে থাকার প্রশ্নে আমাদের কৃষককে স্মার্ট করে তুলতে হবে। সে পথেই হাঁটতে হবে নতুন সরকারকে।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনবল গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিবারই কৃষি, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিদ্যুতের উৎপাদন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে থাকে প্রতিশ্রুতি। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা প্রতিশ্রুতিগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই
র‌্যাব পরিচয়ে ব্যবসায়ীর ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি
নতুন ১৬টি নিয়ে দাবি আপত্তি চেয়েছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা