শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

দেশের নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির যে গণতান্ত্রিক অধিকার; তা প্রয়োগের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি তার সেই অধিকারের আনন্দ উপভোগ করতে চায়। তাই ‘ভোট দেওয়া’ একদিকে নাগরিককে স্বাধীনতার স্বাদ যেমন দেয়, দেয় নিজের গুরুত্ব উপলব্ধির আনন্দও। পেশা যাই হোক না কেন মানুষ অপেক্ষা করে এমন একটি দেশ কাঠামোর যেখানে সরকার তাকে ভালো রাখবে, নিরাপত্তা দেবে, ব্যবস্থা করবে মৌলিক চাহিদা পূরণের। দেশে পুনরায় নির্বাচন এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে দারুণ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন সব সময় মানুষের প্রত্যাশায় থাকে। প্রত্যাশা আর বাস্তবতা হয়তো ভিন্ন। তবু নির্বাচনি হাওয়ায় সরগরম সারা দেশ। প্রার্থীরা ব্যস্ত জনসংযোগে। পাড়া-মহল্লায়, চায়ের দোকানে আড্ডায় নির্বাচন নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক। কাজের কারণে আমাকে যেতে হয় গ্রামবাংলার নানান জায়গায়। কৃষকদের সঙ্গে আমার কাজ। কাজের ফাঁকে তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি জানার চেষ্টা করেছি নির্বাচনকে ঘিরে তাদের কী বক্তব্য। তারা কী চান রাষ্ট্রের কাছে?

নরসিংদীর শিবপুরে সৈয়দ নগর গ্রামে মাঠে কাজ করছিলেন কৃষক আশরাফুদ্দিন, মোমেন মিয়া, রাসেল, আবদুর রহমান। শীতের রোদে মাঠে বসে কথা হয় তাদের সঙ্গে। আশরাফুদ্দিন বলেন, বিগত দিনগুলোতে কৃষিতে অব্যাহত ভর্তুকি খুব কাজে এসেছে। কৃষক নতুন চাষ আবাদে সাহস পেয়েছে। তিনি মনে করেন, সরকারে যেই থাকুক না কেন কৃষককে ভালো রাখতে না পারলে খাদ্যসংকটে পড়বে দেশ। মোমেন মিয়া বলেন, সব ভালো। তবে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে নাই। মানুষ বেশি দামে কিনছে কিন্তু কৃষক সেই তুলনায় দাম পাচ্ছে না। কৃষক রাসেল দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলেন। এবারই প্রথম ভোট দেবেন। তিনি পিঁয়াজের দাম নিয়ে বলছিলেন, দেখেন, আমি যখন পিঁয়াজ তুলব তখন ঠিকই দাম পড়ে যাবে। ফসল ওঠার মাস দেড় দুই আগে দাম বাড়ানো হয়, দাম নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার বাইরে থেকে আমদানি শুরু করে। আর এর মাঝে যখন ফসল ওঠা শুরু করে তখন দাম পড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষক। আমরা সাধারণ মানুষ, কে সরকারে থাকল, কে আসল তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। যদি না সরকার আমাদের দুঃখ বোঝে।’ কৃষক আবদুর রহমানও মনে করেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই হবে নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জ।

এক পড়ন্ত বিকালে নওগাঁর ঘুঘুডাঙা গ্রামে ধানখেতের পাশে মাচায় বসে গল্প করছিলেন একদল কৃষক। কথা হয় তাদের সঙ্গে। ‘আগের অনেক সময়ের চেয়ে ভালো আছে আজকের কৃষক’- বলছিলেন একজন বয়স্ক কৃষক। তিনি বলেন, ‘ভালো থাকার জন্য শুধু কৃষিতে না থেকে কৃষির সঙ্গে অন্য পেশাতেও যেতে হচ্ছে কৃষককে। পরিবারের অন্য সদস্যদের যুক্ত হতে হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে। তরুণ এক কৃষক বললেন, সরকার কৃষি ও কৃষকের প্রতি আন্তরিক। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সে আন্তরিকতা কৃষক অবধি পৌঁছায় না। প্রশাসনিক জটিলতার কারণে তথ্য, পরামর্শ এমনকি ঋণ সুবিধা থেকেও প্রকৃত কৃষক বাদ পড়েছেন। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সে বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখবেন। এবারই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন এক শিক্ষার্থী, নাম আরিফ। তিনি কৃষির সঙ্গেও যুক্ত। বললেন, তিনি ভোট দেবেন, তবে সঠিক মানুষটাকে বাছাই করা কঠিন। যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাদের মধ্যে একজনকেই বেছে নিতে হচ্ছে।

বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষকের প্রবাসী সন্তানের ভূমিকা আছে অনেকখানি। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স কৃষি উন্নয়নে সহযোগিতা করেছে। গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম মাগুরা সদর উপজেলার নালিয়ারডাঙি গ্রামে। সেখানকার বাড়িঘরগুলো পাল্টে যাচ্ছে। নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে। পাকা বাড়ি। কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে জেনেছি অনেকেই বাড়ি করছেন প্রবাসীর আয়ে। আবার অনেকেই বাড়ি করছেন কৃষির আয়ে। কৃষক নজরুল মন্ডলের দুই ছেলে। এক ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী। আর এক ছেলে কৃষক। তিনি দেখালেন বাড়িতে দুই ছেলেই পাকা ঘর তুলেছেন। তিনি বললেন, ‘আমরা শুধু ধান আর পাট চাষ করতাম। লাভ হইলে লাভ, লোকসান হইলে লোকসান। তয় পোলায় নানান ফসল করে। লাভ-লোকসান হিসাব করে কৃষি করে। তাই উন্নত হইছে।’ এই নির্বাচনে তিনিও ভোট দিতে যাবেন। তিনি মনে করেন, দেশ পরিবর্তন হয়েছে ঠিকই, অনেক এগিয়েছেও। কিন্তু মানুষের মাঝে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে দিন দিন। তিনি প্রত্যাশা করেন কৃষকের কাছে তথ্যসেবা আরও দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবে নতুন সরকার।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৬-১৭ শ্রমশক্তি জরিপে অনুযায়ী কৃষিতে মোট নিয়োজিত ২২.৭ মিলিয়ন শ্রমশক্তির মধ্যে নারীদের অংশ ৪৫ শতাংশ, আর শ্রমবাজারের মোট নিয়োজিত নারীদের অংশ ৭৩ শতাংশ। এ পরিসংখ্যান থেকে বলা যায়, কৃষিই হলো নারীদের শ্রম নিয়োজনের প্রধান খাত। এর অর্থ হলো- কৃষির ভালোমন্দের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গাটিও।

মাগুরার লক্ষ্মীকান্দার গ্রামের মাঠে কাজ করছিলেন একদল নারী। এই গ্রামটি সবজি গ্রাম হিসেবে পরিচিত। এখানে নারী-পুরুষ মিলে মিশে কাজ করেন। কথা হয় তাদের সঙ্গে। নারীরা বললেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিগত সময়ে সারের ভর্তুকি এবং সহজপ্রাপ্যতার উদ্যোগটিকে প্রশংসনীয় বলে মনে করেন। শীতকালে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা নেই তেমন। কিন্তু গরমের সময় গ্রামে বিদ্যুৎ থাকেই না। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সবসময়ই বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন প্রায় দেড় কোটি ভোটার। এরা সবাই তরুণ। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মোট ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ, যার প্রায় ১৩ শতাংশ নতুন ভোটার হয়েছেন। জানার চেষ্টা করি এই নির্বাচন ঘিরে সেই গ্রামীণ তরুণদের স্বপ্নের জায়গাটি কোথায়? তারা বলেন, আগামীর কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি গড়তে এবং কৃষি শিল্পের বিকাশে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কৃষিতে সাফল্য পাওয়া যায় এমনটি তারা বিশ্বাস করেন, তবে তার জন্য রপ্তানিমুখী কৃষি চর্চার প্রয়োজন। কৃষিঋণ প্রাপ্তি সহজকরণ, প্রশিক্ষণ ও কৃষি বাণিজ্যের প্ল্যাটফরম তৈরির মাধ্যমে তরুণদের কৃষিতে আগ্রহী করে তুলতে সরকার ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।

সহজসরল কৃষকের কাছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ ভিন্ন রকম। তারা স্বপ্ন দেখেন সুন্দর আগামীর, যেখানে সে তার শ্রমের ঠিকঠাক মূল্য পাবেন। মূল্যায়ন হবে তার চাওয়াপাওয়া প্রত্যাশার। পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট কৃষিতে। আগামীর পৃথিবীতে টিকে থাকার প্রশ্নে আমাদের কৃষককে স্মার্ট করে তুলতে হবে। সে পথেই হাঁটতে হবে নতুন সরকারকে।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনবল গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিবারই কৃষি, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিদ্যুতের উৎপাদন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে থাকে প্রতিশ্রুতি। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা প্রতিশ্রুতিগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল