শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও কৃষকের চাওয়াপাওয়া

দেশের নাগরিক হিসেবে ব্যক্তির যে গণতান্ত্রিক অধিকার; তা প্রয়োগের মাধ্যমে ওই ব্যক্তি তার সেই অধিকারের আনন্দ উপভোগ করতে চায়। তাই ‘ভোট দেওয়া’ একদিকে নাগরিককে স্বাধীনতার স্বাদ যেমন দেয়, দেয় নিজের গুরুত্ব উপলব্ধির আনন্দও। পেশা যাই হোক না কেন মানুষ অপেক্ষা করে এমন একটি দেশ কাঠামোর যেখানে সরকার তাকে ভালো রাখবে, নিরাপত্তা দেবে, ব্যবস্থা করবে মৌলিক চাহিদা পূরণের। দেশে পুনরায় নির্বাচন এসেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যে দারুণ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন সব সময় মানুষের প্রত্যাশায় থাকে। প্রত্যাশা আর বাস্তবতা হয়তো ভিন্ন। তবু নির্বাচনি হাওয়ায় সরগরম সারা দেশ। প্রার্থীরা ব্যস্ত জনসংযোগে। পাড়া-মহল্লায়, চায়ের দোকানে আড্ডায় নির্বাচন নিয়ে চলছে তর্ক-বিতর্ক। কাজের কারণে আমাকে যেতে হয় গ্রামবাংলার নানান জায়গায়। কৃষকদের সঙ্গে আমার কাজ। কাজের ফাঁকে তাদের সঙ্গে কথা বলে আমি জানার চেষ্টা করেছি নির্বাচনকে ঘিরে তাদের কী বক্তব্য। তারা কী চান রাষ্ট্রের কাছে?

নরসিংদীর শিবপুরে সৈয়দ নগর গ্রামে মাঠে কাজ করছিলেন কৃষক আশরাফুদ্দিন, মোমেন মিয়া, রাসেল, আবদুর রহমান। শীতের রোদে মাঠে বসে কথা হয় তাদের সঙ্গে। আশরাফুদ্দিন বলেন, বিগত দিনগুলোতে কৃষিতে অব্যাহত ভর্তুকি খুব কাজে এসেছে। কৃষক নতুন চাষ আবাদে সাহস পেয়েছে। তিনি মনে করেন, সরকারে যেই থাকুক না কেন কৃষককে ভালো রাখতে না পারলে খাদ্যসংকটে পড়বে দেশ। মোমেন মিয়া বলেন, সব ভালো। তবে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালে নাই। মানুষ বেশি দামে কিনছে কিন্তু কৃষক সেই তুলনায় দাম পাচ্ছে না। কৃষক রাসেল দীর্ঘদিন দেশের বাইরে ছিলেন। এবারই প্রথম ভোট দেবেন। তিনি পিঁয়াজের দাম নিয়ে বলছিলেন, দেখেন, আমি যখন পিঁয়াজ তুলব তখন ঠিকই দাম পড়ে যাবে। ফসল ওঠার মাস দেড় দুই আগে দাম বাড়ানো হয়, দাম নিয়ন্ত্রণ করতে সরকার বাইরে থেকে আমদানি শুরু করে। আর এর মাঝে যখন ফসল ওঠা শুরু করে তখন দাম পড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় কৃষক। আমরা সাধারণ মানুষ, কে সরকারে থাকল, কে আসল তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। যদি না সরকার আমাদের দুঃখ বোঝে।’ কৃষক আবদুর রহমানও মনে করেন দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণই হবে নতুন সরকারের চ্যালেঞ্জ।

এক পড়ন্ত বিকালে নওগাঁর ঘুঘুডাঙা গ্রামে ধানখেতের পাশে মাচায় বসে গল্প করছিলেন একদল কৃষক। কথা হয় তাদের সঙ্গে। ‘আগের অনেক সময়ের চেয়ে ভালো আছে আজকের কৃষক’- বলছিলেন একজন বয়স্ক কৃষক। তিনি বলেন, ‘ভালো থাকার জন্য শুধু কৃষিতে না থেকে কৃষির সঙ্গে অন্য পেশাতেও যেতে হচ্ছে কৃষককে। পরিবারের অন্য সদস্যদের যুক্ত হতে হচ্ছে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে। তরুণ এক কৃষক বললেন, সরকার কৃষি ও কৃষকের প্রতি আন্তরিক। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সে আন্তরিকতা কৃষক অবধি পৌঁছায় না। প্রশাসনিক জটিলতার কারণে তথ্য, পরামর্শ এমনকি ঋণ সুবিধা থেকেও প্রকৃত কৃষক বাদ পড়েছেন। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সে বিষয়গুলোর দিকে নজর রাখবেন। এবারই প্রথম ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন এক শিক্ষার্থী, নাম আরিফ। তিনি কৃষির সঙ্গেও যুক্ত। বললেন, তিনি ভোট দেবেন, তবে সঠিক মানুষটাকে বাছাই করা কঠিন। যারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন তাদের মধ্যে একজনকেই বেছে নিতে হচ্ছে।

বাংলাদেশের কৃষিতে কৃষকের প্রবাসী সন্তানের ভূমিকা আছে অনেকখানি। তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স কৃষি উন্নয়নে সহযোগিতা করেছে। গত সপ্তাহে গিয়েছিলাম মাগুরা সদর উপজেলার নালিয়ারডাঙি গ্রামে। সেখানকার বাড়িঘরগুলো পাল্টে যাচ্ছে। নতুন নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছে। পাকা বাড়ি। কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে জেনেছি অনেকেই বাড়ি করছেন প্রবাসীর আয়ে। আবার অনেকেই বাড়ি করছেন কৃষির আয়ে। কৃষক নজরুল মন্ডলের দুই ছেলে। এক ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী। আর এক ছেলে কৃষক। তিনি দেখালেন বাড়িতে দুই ছেলেই পাকা ঘর তুলেছেন। তিনি বললেন, ‘আমরা শুধু ধান আর পাট চাষ করতাম। লাভ হইলে লাভ, লোকসান হইলে লোকসান। তয় পোলায় নানান ফসল করে। লাভ-লোকসান হিসাব করে কৃষি করে। তাই উন্নত হইছে।’ এই নির্বাচনে তিনিও ভোট দিতে যাবেন। তিনি মনে করেন, দেশ পরিবর্তন হয়েছে ঠিকই, অনেক এগিয়েছেও। কিন্তু মানুষের মাঝে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে দিন দিন। তিনি প্রত্যাশা করেন কৃষকের কাছে তথ্যসেবা আরও দ্রুত পৌঁছানোর ব্যবস্থা করবে নতুন সরকার।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০১৬-১৭ শ্রমশক্তি জরিপে অনুযায়ী কৃষিতে মোট নিয়োজিত ২২.৭ মিলিয়ন শ্রমশক্তির মধ্যে নারীদের অংশ ৪৫ শতাংশ, আর শ্রমবাজারের মোট নিয়োজিত নারীদের অংশ ৭৩ শতাংশ। এ পরিসংখ্যান থেকে বলা যায়, কৃষিই হলো নারীদের শ্রম নিয়োজনের প্রধান খাত। এর অর্থ হলো- কৃষির ভালোমন্দের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আমাদের নারীদের কর্মসংস্থানের জায়গাটিও।

মাগুরার লক্ষ্মীকান্দার গ্রামের মাঠে কাজ করছিলেন একদল নারী। এই গ্রামটি সবজি গ্রাম হিসেবে পরিচিত। এখানে নারী-পুরুষ মিলে মিশে কাজ করেন। কথা হয় তাদের সঙ্গে। নারীরা বললেন, জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিগত সময়ে সারের ভর্তুকি এবং সহজপ্রাপ্যতার উদ্যোগটিকে প্রশংসনীয় বলে মনে করেন। শীতকালে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা নেই তেমন। কিন্তু গরমের সময় গ্রামে বিদ্যুৎ থাকেই না। তাদের প্রত্যাশা নতুন সরকার সবসময়ই বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে উদ্যোগী হবে।

এবারের নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন প্রায় দেড় কোটি ভোটার। এরা সবাই তরুণ। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী মোট ভোটারের সংখ্যা ১১ কোটি ৯৬ লাখ, যার প্রায় ১৩ শতাংশ নতুন ভোটার হয়েছেন। জানার চেষ্টা করি এই নির্বাচন ঘিরে সেই গ্রামীণ তরুণদের স্বপ্নের জায়গাটি কোথায়? তারা বলেন, আগামীর কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি গড়তে এবং কৃষি শিল্পের বিকাশে সরকারকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। কৃষিতে সাফল্য পাওয়া যায় এমনটি তারা বিশ্বাস করেন, তবে তার জন্য রপ্তানিমুখী কৃষি চর্চার প্রয়োজন। কৃষিঋণ প্রাপ্তি সহজকরণ, প্রশিক্ষণ ও কৃষি বাণিজ্যের প্ল্যাটফরম তৈরির মাধ্যমে তরুণদের কৃষিতে আগ্রহী করে তুলতে সরকার ভূমিকা রাখবে বলে তাদের বিশ্বাস।

সহজসরল কৃষকের কাছে রাজনীতির হিসাব-নিকাশ ভিন্ন রকম। তারা স্বপ্ন দেখেন সুন্দর আগামীর, যেখানে সে তার শ্রমের ঠিকঠাক মূল্য পাবেন। মূল্যায়ন হবে তার চাওয়াপাওয়া প্রত্যাশার। পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে স্মার্ট কৃষিতে। আগামীর পৃথিবীতে টিকে থাকার প্রশ্নে আমাদের কৃষককে স্মার্ট করে তুলতে হবে। সে পথেই হাঁটতে হবে নতুন সরকারকে।

চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী জনবল গড়ে তোলায় গুরুত্ব দিতে হবে। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিবারই কৃষি, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, বিদ্যুতের উৎপাদন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণসহ বিভিন্ন বিষয়ে থাকে প্রতিশ্রুতি। সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা প্রতিশ্রুতিগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে উঠুক। সুশাসনের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন