শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

তৃণমূল ছিন্নমূল ও উন্মূল কাহিনি

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
তৃণমূল ছিন্নমূল ও উন্মূল কাহিনি

তৃণমূল, ছিন্নমূল এবং উন্মূল শব্দ তিনটি শুনতে একই রকম মনে হলেও অর্থগত ভিন্নতা রয়েছে। তিনটি শব্দের শেষে ‘মূল’ শব্দটি সংযোজিত। ‘তুণমূল’ শব্দটির মূল শব্দ ‘তৃণ’, যার অর্থ ঘাস কিংবা লতা জাতীয় ক্ষুদ্র উদ্ভিদ। আর ‘মূল’ মানে ইংরেজি ‘রুট’ শব্দের অর্থ শেকড়। সাধারণত তৃণমূল বলতে মাটির সঙ্গে যার নিবিড় সম্পর্ক তাকেই বোঝায়।  ছিন্নমূলের আভিধানিক অর্থ ‘উৎপাটিত’ অর্থাৎ শেকড় বা মূল ছিঁড়ে স্থানচ্যুত হওয়া। আর ‘উন্মূল’ শব্দের অর্থ ‘মূলসহ তুলে নেওয়া হয়েছে’ এমন বা মূল হারানোকেও বোঝায়।

রাজনৈতিক আলোচনায় তৃণমূল শব্দটি প্রাসঙ্গিকভাবেই স্থান পেয়ে থাকে।  যেমন ‘তৃণমূল পর্যায়ে সম্পৃক্ত’ ‘তৃণমূল নেতা-কর্মী’ কিংবা ‘সংগঠনের তৃণমূল কমিটি’ ইত্যাদি। অর্থাৎ একবারে জনগণের সঙ্গে সম্পর্কিত অর্থে তৃণমূল শব্দটি ব্যবহার হয়ে থাকে। আমাদের নিকট প্রতিবেশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ‘তৃণমূল কংগ্রেস’ এক আলোড়ন সৃষ্টিকারী রাজনৈতিক দল। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসে জন্ম নেওয়া এ দলটি আক্ষরিক অর্থেই তৃণমূল সংগঠন; যার মূলনেত্রী মমতা ব্যানার্জি জনসম্পৃক্ত রাজনীতিক হিসেবে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। লাখ টাকা দামের শিফন জর্জেট কিংবা জামদানি নয়, বরং তাঁতে বোনা আটপৌরে শাড়ি পরে তিনি মিশে গেছেন জনতার সঙ্গে। বস্তুত, ওপারের মমতা দিদি হতে পারেন ‘তৃণমূল’ নেতা বা নেত্রীর প্রতিমূর্তি।

আমাদের দেশেও নামের সামনে তৃণমূল শব্দটি বসিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের জন্ম হয়েছে সম্প্রতি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন প্রথম স্থায়ী কমিটির সদস্য সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা প্রতিষ্ঠিত দলটির নাম ‘তৃণমূল বিএনপি’। তাঁর মৃত্যুর মাত্র কয়েকদিন আগে দলটি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধনভুক্ত হয়। হুদা সাহেবের মৃত্যুর কয়েক মাস পরে একটি কাউন্সিল করে বিএনপির দুই সাবেক নেতা শমসের মুবিন চৌধুরী ও তৈমূর আলম খন্দকারকে যথাক্রমে চেয়ারপারসন ও মহাসচিব করা হয়। নাজমুল হুদার মেয়ে অন্তরা সেলিমা হুদা হন কো-চেয়ারপারসন। তৃণমূল বিএনপি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে তেমন আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারেনি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলটি দুই শতাধিক আসনে মনোনয়ন দিলেও একজন প্রার্থীও জয়লাভ করতে পারেনি। উপরন্তু সব প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। আমাদের মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে দলটির প্রার্থী ছিলেন অন্তরা সেলিমা হুদা; যিনি এই আসনের আধিবাসী নন। নির্বাচন চলাকালে ভিন্ন আরেকটি দলের প্রার্থী তৃণমূল বিএনপিকে ‘ছিন্নমূল’ বলে কটাক্ষ করে বক্তব্য রেখেছিলেন একটি নির্বাচনি সভায়। মূলধারার বিপরীত শব্দ দিয়ে তৈরি নামের সে দলটির নেতার ওই বক্তব্যের ভিডিও ক্লিপ আমার কাছে পাঠিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন সুহৃদ। নিজেকে মহাসাবালক রাজনীতিক হিসেবে জাহির করতে প্রাণান্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে নিতান্ত নাবালক সাবেক এক রাষ্ট্রপতির ওই পুত্রপ্রবরের বক্তব্য শ্রবণ করে বিস্মিত হয়েছেন সবাই। কেননা, যেখানে তাদের নিজেদের মূলেরই কোনো ঠিক-ঠিকানা নেই, সেখানে তিনি আরেকজন প্রার্থী ও তাঁর দলকে কটাক্ষ করেছেন ছিন্নমূল বলে! প্রশ্ন হলো, নিজ এলাকার বাইরের নির্বাচনি আসনে প্রার্থী হলেই কি কেউ ছিন্নমূল হয়ে যান? বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া একাধিকবার বিভিন্ন আসনে প্রার্থী হয়েছেন। তাই বলে কি তাঁরা ছিন্নমূল ছিলেন? এমনকি ওই ব্যক্তির পিতা (সাবেক রাষ্ট্রপতি) ২০০৮ সালের নির্বাচনে মুন্সীগঞ্জ-১ ও ২ এবং ঢাকা-৬ আসনে প্রার্থী হয়েছিলেন। মুন্সীগঞ্জ-২ ও ঢাকা-৬ আসনে তিনি ছিলেন বহিরাগত। পুত্রের সংজ্ঞা মোতাবেক পিতাও তো ছিন্নমূল। আরও মজার ব্যাপার হলো, একদা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ চেয়ারে উপবেশনকারী বয়োবৃদ্ধ পিতাজি ওই দুটি আসনে জামানত হারিয়েছিলেন। আর নিজের আসনে কানের পাশ দিয়ে বুলেট যাওয়ার ন্যায় মাত্র হাজার দেড়েক ভোটে জামানত রক্ষা পেয়েছিল।

পিতার সে ঐতিহ্য অক্ষুণœ রেখে এবার পুত্রধনও তার জামানত খুইয়ে চুপসে গেছেন। নির্বাচনের আগে লম্বা-চওড়া কথা বললেও পরে তিনি একেবারেই ‘স্পিকটি নট’ হয়ে গেছেন। অবশ্য এটাই তার জামানত হারানোর প্রথম অভিজ্ঞতা নয়। ২০১৫ সালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হয়ে জামানত হারিয়েছিলেন তিনি। এ জন্য বিক্রমপুরের দুষ্টু বালকরা এখন এই পিতা-পুত্রকে ‘জামানত হারাইন্না গোষ্ঠী’ বলে উপহাস করে থাকে। দেশের রাজনীতিতে নিজেকে দিকপাল ভেবে বেলুনের মতো ফুলে ওঠা পিতা-পুত্র এখন চুপচাপ। কারণ বেলুনের সম্বল তো বাইরে থেকে ভরা হাওয়া। সে হাওয়া বেরিয়ে গেলে বেলুন তার স্ফীতাবস্থা হারায়। এই পিতা-পুত্রের রাজনীতির মূল ভিত্তিভূমি ছিল বিএনপি। সেখান থেকে মূল ছিন্ন অর্থাৎ উৎপাটিত হয়ে বরং তারাই পরিণত হয়েছেন ছিন্নমূলে।

পুত্রধন তার বক্তৃতায় ২০১৮ সালে নিজস্ব মার্কা ফেলে দিয়ে নৌকার বৈঠা ধারণের কৈফিয়ত দিতে গিয়ে বলেছেন, ‘১৯৫৪ এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তার পিতামহ নৌকা মার্কায় ইলেকশন করেছিলেন। এত দিন পরে তিনি তার দাদার নৌকায় চড়েছিলেন।’ আহ্! কী অপূর্ব দাদা এবং নৌকা-প্রেমের ব্যাখ্যা! দাদার নির্বাচনি মার্কার প্রতি যদি এতই প্রেম, তাহলে তিনি এবং তার পিতাজি মাঝখানে কেন ধান খেতের কিষান সেজেছিলেন? আসল কথা হলো সুবিধা। যখন যেখানে সুবিধা, সেখানে পাত পাতা। তাছাড়া নৌকা কি আসলেই তার মরহুম দাদার? ইতিহাস তো তা বলে না। ১৯৫৪ সালে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ, কৃষক শ্রমিক পার্টি, নেজামে ইসলাম পার্টি ও গণতন্ত্রী দলের সমন্বয়ে গঠিত যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনি প্রতীক ছিল নৌকা। কৃষক-শ্রমিক পার্টির সদস্য হিসেবে অ্যাডভোকেট কফিল উদ্দিন চৌধুরী নৌকা মার্কায় প্রার্থী হন এবং জয়লাভ করেন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতীয় পরিষদের তৎকালীন ঢাকা-৫ (শ্রীনগর-সিরাজদিখান-লৌহজং) আসনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কফিল উদ্দিন চৌধুরীকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন দেন। উল্লেখ্য, ওই নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার আগে কফিল উদ্দিন চৌধুরী কখনোই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না। দুটি নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী হলেই কি কেউ সেটার মালিক বনে যান? সুতরাং ‘আমি আমার দাদার নৌকায় চড়েছিলাম’ কথাটি ঐতিহাসিক সত্যের ধোপে টেকে না। নৌকার লোক না হয়েও ১৯৫৪ এবং ১৯৭০ সালে দাদা যেভাবে নৌকার চড়েছিলেন ২০১৮ সালে একই কায়দায় নাতিও নৌকার খন্ডকালীন যাত্রী হয়েছিলেন।

বক্তৃতার একপর্যায়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা কোনো দিন বিএনপি করি নাই। আমরাই তো বিএনপি।’

উল্লেখ্য, এর আগেও অনেকবার তিনি বলেছেন, যেহেতু তার বাবার মগবাজারের বাড়ির ঠিকানায় বিএনপি নিবন্ধিত, তাই এই দল তাদেরই। তিনি আরও বলেছেন, বিএনপি গঠিত হওয়ার পর ধানমন্ডিতে (২৭ নম্বর রোড) বিএনপির যে অফিস নেওয়া হয়েছিল প্রেসিডেন্ট জিয়ার উদ্বোধনের আগে ওই বক্তার মা নাকি তাদের মগবাজারের বাসার ড্রইং রুমের পর্দা খুলে অফিস সাজাতে নিয়ে গিয়েছিলেন! এমন হাস্যকর তথ্য কোনো সুস্থ মানুষ প্রচার করতে পারে, ভাবতে অবাক লাগে।

আমি (এ নিবন্ধকের লেখক) যেহেতু বিএনপির প্রতিষ্ঠাকালীন একজন ক্ষুদ্র কর্মী, তাই এর গঠন প্রক্রিয়া সম্বন্ধে অনেক কিছুই অবগত আছি। বিশেষত এ দল গঠনের মূল নিউক্লিয়াসের অন্যতম তৎকালীন ন্যাপ চেয়ারম্যান মশিয়ুর রহমান যাদু মিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার সুবাদে ভিতর-বাইরের অনেক কিছু জানতে পেরেছি। ডা. বি চৌধুরী ১৯৭৬ সাল থেকে একজন পেশাজীবী হিসেবে জিয়াউর রহমানের উপদেষ্টা পরিষদে থাকলেও বিএনপি মহাসচিব মনোনীত হওয়ার আগ পর্যন্ত রাজনীতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন না। বিএনপি গঠনের আগে জিয়াউর রহমান নেপথ্যে থেকে ভাইস প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে আহ্বায়ক করে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল (জাগদল) নামে যে দল গঠন করেছিলেন, বি চৌধুরী সে দলেরও সদস্য ছিলেন না। এমনি ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জিয়াউর রহমানের সমর্থনে বিক্রমপুরের যেসব সভায় তিনি বক্তৃতা করতেন, তাতে তাকে জিয়ার উপদেষ্টা হিসেবেই উল্লেখ করা হতো, কোনো দল বা জাতীয়তাবাদী ফ্রন্টের নেতা হিসেবে নয়। বিএনপির গঠন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রস্তাবে দলটির মহাসচিবের পদে যোগ দেন তিনি। বি. চৌধুরীর সঙ্গে এক সময় আমার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। তাঁকে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম, রাজনীতিতে তাঁর সম্পৃক্ত হওয়ার বিষয়ে। তিনি বলেছিলেন, ‘প্রেসিডেন্ট জিয়া একদিন তাকে বলেন, ডাক্তার সাহেব, রোগীর সেবা তো অনেক করলেন এবার রোগাক্রান্ত এই দেশটার একটু সেবা করেন।’ জবাবে বি. চৌধুরী বলেছিলেন, ‘স্যার, আপনার উপদেষ্টা হিসেবে সে কাজ তো করছিই।’ তখন প্রেসিডেন্ট জিয়া তাকে বলেন, বিএনপি নামে যে নতুন দলটি করতে যাচ্ছি, আপনি তার মহাসচিব হবেন। বি. চৌধুরী তিনটি শর্ত দিয়েছিলেন। ১. আমি মিথ্যা কথা বলতে পারব না। ২. কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করতে পারব না এবং ৩. বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কখনো কটূক্তি করতে পারব না। জিয়াউর রহমান তিনটি শর্তই মেনে নিয়েছিলেন। বলেছিলেন, আমরা কারও বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করব না। আমরা আমাদের কর্মসূচির কথা জনগণকে জানাব। আর মিথ্যা কথা বলার তো কোনো দরকারই নাই। শেষ শর্ত সম্বন্ধে প্রেসিডেন্ট জিয়া বি. চৌধুরীকে বলেছিলেন, বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে আমাকে কি কখনো বিরূপ মন্তব্য করতে শুনেছেন? তাঁকে আমরা রাজনৈতিক বিতর্কের মধ্যে টেনে আনব কেন? এরপর বি. চৌধুরী বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হতে সম্মত হন। আলহামদুলিল্লাহ, তার জীবদ্দশায় আমি কথাগুলো বলতে পারলাম। তাছাড়া বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল তৎকালীন ‘পলিটিক্যাল পার্টি রেগুলেশন’ বা পিপিআর-এর অধীনে। যেহেতু তখন দলটির কোনো দফতর ছিল না, তাই মহাসচিব বি. চৌধুরীর ২২৬ আউটার সার্কুলার রোড, মগবাজার, ঢাকার বাসার ঠিকানা ব্যবহার করেই নিবন্ধনের আবেদন করা হয়েছিল। রেজিস্ট্রেশনের আবেদনে ঠিকানা ব্যবহার যদি দলের মালিকানা নির্দেশ করে, তাহলে অবশ্য বলার কিছু নেই।

তবে ঐতিহাসিক সত্য হলো, ডা. বি. চৌধুরী জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপিতে যোগ দিয়েছিলেন, দলটি প্রতিষ্ঠা করেননি। আর পিতার পারিবারিক উত্তরাধিকারী হিসেবে পুত্রধনও বিএনপিতে সম্পৃক্ত হয়ে জীবনে প্রথম এমপি হয়েছিলেন। ডা. বি. চৌধুরী তাঁর রাজনৈতিক জীবনের ভিত্তিমূল স্থাপন করেছিলেন বিএনপিতে। ঘটনাচক্রে সে মূল এক সময় উপড়ে যায়।  তারপর উন্মূল হয়ে এখানে সেখানে শেকড়, প্রোথিত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু বিএনপির মতো উর্বর ভূমি না পেয়ে শেষ পর্যন্ত ‘স্ব-আখ্যায়িত পুঁটিমাছের কলিজার আওয়ামী লীগেই পুত্রধনকে প্রতিস্থাপনের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ ‘ওয়ান টাইম’ বলপেনের মতো তাকে একবার ব্যবহার করেই ছুড়ে ফেলে দিয়েছে।

অনেক রাজনৈতিক সভায় আমি মন্তব্য করেছি-ডা. বি. চৌধুরী কোনো নক্ষত্র তো ননই, গ্রহও নন, উপগ্রহ মাত্র। আপন আলোয় আলোকিত নন তিনি। জিয়াউর রহমানের রাজনীতির আলোয় নিজেকে উদ্ভাসিত করেছিলেন। সে আলোকরশ্মি যখন তাঁর ওপর থেকে সরে যাওয়ায়, তিনি নিষ্প্রভ হয়ে গেছেন। আর তাঁর পুত্রধন তো কৃত্রিম উপগ্রহ।  যার মেয়াদ ও কার্যক্ষমতা প্রযুক্তিনির্ভর এবং অপরের হাতে নিয়ন্ত্রিত। বলা নিষ্প্রয়োজন, কৃত্রিম উপগ্রহ মানুষের সৃষ্টি বিধায় নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে তার কার্যকারিতা শেষ হয়ে যায়। সাবেক রাষ্ট্রপতির পুত্রপ্রবরের রাজনৈতিক জীবনের মেয়াদ ও কার্যকারিতা কতদিন কে জানে!

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি-বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
সর্বশেষ খবর
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প সংস্থা প্রধানের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার
করাচির ফ্ল্যাট থেকে জনপ্রিয় অভিনেত্রীর গলিত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে ১৭ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ
পোষা বিড়ালের জন্য সব সম্পত্তি লিখে দিলেন ৮০ বছরের বৃদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ডুবল ফেনী
আবারও ডুবল ফেনী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম