শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

আজান হলেই মসজিদে ছুটে যেতেন রসুল (সা.)

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
আজান হলেই মসজিদে ছুটে যেতেন রসুল (সা.)

দুনিয়াতে এমন কোনো কাজ নেই যা সমাধা করার জন্য প্রস্তুতির প্রয়োজন হয় না। যেমন মার্কেটে যাওয়ার ইচ্ছা করলে তার প্রস্তুতিস্বরূপ পোশাক ও জুতা পরিধানকরত প্রয়োজন মতো টাকা সঙ্গে নিতে হয়। প্রস্তুতি যত ভালো হবে, সে কাজও তত ভালো ও চাহিদামতো সমাধা করা যাবে। কেননা ১০ হাজার টাকার মার্কেট আর ৫০ হাজার টাকার মার্কেট সমান না। নামাজ একটা কাজ, তারও প্রস্তুতি আবশ্যক। যে কাজের গুরুত্ব যত বেশি সে কাজের প্রস্তুতিও তত গুরুত্বের দাবি রাখে। যেমন কোথাও প্রধানমন্ত্রীর আগমন বার্তা পৌঁছলে এক মাস আগে থেকেই শুরু হয় রাস্তা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজ। তার আগমনের দিন রাস্তার দুই পাশে নারী-পুরুষ, মালিক- শ্রমিক, ছাত্র-শিক্ষক, ছোট-বড় নির্বিশেষে সবাই অপেক্ষা করে। প্রধানমন্ত্রী এসে হয়তো ঘণ্টাখানেক অবস্থান করে চলে যাবেন, তার জন্য এত কিছু। যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর আগমন মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, তাই এ উপলক্ষে এত ব্যাপক প্রস্তুতি। নামাজ আল্লাহপাক প্রদত্ত এক মহান হুকুম, তার গুরুত্ব অপরিসীম। সুতরাং তার প্রস্তুতিও অত্যন্ত গুরুত্বের দাবিদার। আর নামাজ যেহেতু আল্লাহ প্রদত্ত বিধান, তাই তার প্রস্তুতি কীভাবে নিতে হবে, প্রস্তুতির উপকরণগুলো কী তা-ও আল্লাহপাক নির্ধারণ করে দিয়েছেন।

নামাজের প্রস্তুতিমূলক কাজ : ১. ওয়াক্ত মতো নামাজ পড়া। ২. পবিত্রতা অর্জন করে নামাজ পড়া। ৩. বস্ত্রাবৃত অবস্থায় নামাজ পড়া। ৪. পবিত্র কাপড় পরিধান করে নামাজ পড়া। ৫. পাক-পবিত্র স্থানে নামাজ পড়া। ৬. কেবলার দিকে ফিরে নামাজ পড়া। ৭. নামাজের নিয়ত করা।

নামাজের প্রস্তুতিস্বরূপ আল্লাহপাক এ সাতটি কাজের হুকুম দিয়েছেন। এর মাঝে অনেক হেকমত নিহিত রয়েছে। প্রথমেই আলোচনা করি নামাজের সময়সূচি নিয়ে। আল্লাহপাক প্রত্যেক নামাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ের বিধান রেখেছেন। মনগড়া নামাজ পড়লেই হবে না, যে নামাজের জন্য যে সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে সে সময়েই তা আদায় করতে হবে, অন্যথায় সে নামাজ আল্লাহর কাছে গ্রহণেযোগ্য হবে না। প্রত্যেক ওয়াক্তের জন্য আল্লাহপাক নির্ধারণ করে রেখেছেন কিছু চিহ্ন ও নিদর্শন। সময় হলেই চতুর্দিক থেকে মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে ভেসে আসে সুমধুর আজানের ধ্বনি। এটা আল্লাহপাকের বিধান, যা সর্বসাধারণের সুবিধার্থে বিধিবদ্ধ হয়েছে।

আজানের বিধান কেন : আল্লাহপাক এ পৃথিবীকে আখেরাতের প্রতিচ্ছবিরূপে সৃষ্টি করেছেন। মুয়াজ্জিনের সুমধুর কণ্ঠ থেকে যখন ভেসে আসে আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার ধ্বনি, তখন মুসলিম হৃদয় মাতোয়ারা হয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে ছুটে চলে মসজিদ পানে।

অনুরূপভাবে কেয়ামতের পর যখন হজরত ইস্রাফিল (আ.) দ্বিতীয়বার শিঙায় ফুঁক দেবেন, তখনো মানুষ মধুর কণ্ঠে ভেসে আসা ধ্বনি শুনে মাতোয়ারা হয়ে আল্লাহর স্মরণে ছুটে চলবে হাশরের পানে। সেই মহাদিবসের স্মরণার্থেই আজ পৃথিবীতে আজানের বিধান। যাতে করে আজানের ধ্বনি শোনামাত্রই মানুষ অনুধাবন করতে সক্ষম হয় যে, এমনিভাবে এক দিন আমাকে হাশরের ময়দানের দিকে ডাকা হবে। এতে সেই ভয়াবহ দিবসের প্রস্তুতিস্বরূপ অন্তরে আমলের তাগিদ সৃষ্টি হবে। আজান বিধিবদ্ধ হওয়ার পেছনে এ অপূর্ব হেকমত নিহিত রয়েছে। বস্তুত আল্লাহপাক দেখতে চান, আজান শুনে কে নামাজের প্রস্তুতি নেয়, আর কে উদাসীন হয়ে বসে থাকে? যারা, আজান শুনে আগ্রহ ও গুরুত্বের সঙ্গে মসজিদে উপস্থিত হয়, তারা  কেয়ামতের দিন সম্মান ও চিন্তামুক্ত দিল নিয়ে উপস্থিত হবে, আর যারা নামাজ থেকে উদাসীন, মসজিদে উপস্থিত হয় না, তাদের পরিণতি হবে অত্যন্ত ভয়াবহ! আজান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হুকুম হলো সব কাজকর্ম ত্যাগ করে মসজিদে উপস্থিত হওয়া। আজানের পর মসজিদে না গিয়ে অন্য কাজে লিপ্ত হলে তা হবে বরকতহীন কাজ। কাজের বরকত ও প্রতিদান আল্লাহপাকের হাতে। আল্লাহপাক বরকতের সব ধারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে রাখেন। যখন আজান হয়ে যায়, তখন বরকতের সব ধারা মসজিদের দিকে ধাবিত করে দেন। তখন অন্য কোনো কাজে এবং অন্য কোনো স্থানে বরকত থাকে না। এ সময় যারা মসজিদে থাকে, তারাই কেবল বরকত লাভ করতে পারে। যদিও দেখা যায় আজান হয়ে যাওয়ার পর দোকানে ক্রেতার ভিড় বেশি হয়, আসলে এটা দৃশ্যমান মাত্র, প্রকৃত বরকত মসজিদে। মাঠ-ঘাট, দোকানপাট সবকিছু আজানের পর বরকতশূন্য হয়ে থাকে। সুতরাং আজানের পর শান্তি ও বরকত মসজিদেই বর্ষিত হয়। চেহারা মোবারক বিবর্ণ হয়ে যেত আজানের পর নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারা মোবারক বিবর্ণ হয়ে যেত। অতি আদরের স্ত্রীগণকেও তখন অচেনা মনে হতো।

কারও সঙ্গে কোনোরূপ কথাবার্তায় লিপ্ত না হয়ে সবকিছু বর্জন করে তিনি মসজিদে ছুটে যেতেন। হাদিসের ভাষ্য দ্বারা বোঝা যায়, কেয়ামত সংঘটিত হওয়ার পর মানুষ যখন হাশরের ময়দানের দিকে ছুটবে, তখন হজরত বেলাল হাবশী (রা.) হবেন ইসলামের পতাকাবাহী। হজরত আবু বকর, হজরত ওমর, হজরত উসমান, হজরত আলীসহ সব সাহাবা কেরাম (রা.) সেখানে উপস্থিত থাকবেন; কিন্তু পতাকাবাহী আর কেউ থাকবে না। একমাত্র পতাকাবাহী থাকবেন বেলাল হাবশী (রা.)। কারণ তিনি দুনিয়াতে আজান দিতেন, আর সে ডাকে সাড়া দিয়েই মানুষ মসজিদ পানে ছুটে যেত এবং এর মাধ্যমেই প্রমাণিত হতো কে মুসলমান আর কে মুসলমান নয়। সুতরাং সেদিন তাঁর হাতেই থাকবে মুসলমানদের পতাকা। আল্লাহপাক আমাদের সহিহ সমঝ দান করুন!

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন
বিএনপি-এনসিপি জোট হবে কিনা বলার সময় আসেনি : সালাহউদ্দিন

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত
বিমান বাহিনীর সাইবার সিকিউরিটি সচেতনতা মাস সমাপ্ত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জ কারাগারে আ.লীগ নেতার মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!
ভারতে দীপাবলির ‘ভাইরাল কার্বাইড গানই’ কেড়ে নিচ্ছে শত শত শিশুর দৃষ্টি!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নতুন জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি
দলের ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন জ্যোতি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মোংলায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে দগ্ধ স্ত্রী ও ছেলের মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য সংগ্রহ শুরু
জবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য সংগ্রহ শুরু

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৪১
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১০৪১

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় সড়কে প্রাণ গেল ভ্যানচালকের
পাবনায় সড়কে প্রাণ গেল ভ্যানচালকের

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে সোবহানা ও ফারজানার উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে সোবহানা ও ফারজানার উন্নতি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আসর শেষ করল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আসর শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে হাসপাতালের ৯ দালালের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে হাসপাতালের ৯ দালালের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বাজার সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা
নারায়ণগঞ্জে বাজার সিন্ডিকেট ও দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম