শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

উন্নয়নের গিট্টু কাকে বলে?

বিরূপাক্ষ পাল
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নের গিট্টু কাকে বলে?

আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যাপক নিয়োগের মৌসুম চলছে। অর্থনীতি বিভাগে ঘানার মানুষ জর্জ অ্যাগাইয়ে চাকরির সেমিনার দিতে এসেছিলেন। এটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার অংশ। বাছাই এরকম তিনজনের সেমিনার হওয়ার পর আলোচনা ও ভোটের ভিত্তিতে চূড়ান্ত প্রার্থী বাছাই করা হয়। জর্জের পিএইচডি গবেষণার বিষয় ছিল কীভাবে একটি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে বেগবান করা যায়। জাত, বর্ণ ও জেন্ডারের বৈচিত্র্য কীভাবে উৎপাদনকে ভারসাম্যপূর্ণ করতে পারে। আবার যে কোনো জায়গায় একটি ‘বটলনেক’ থাকলে পুরো উৎপাদন প্রক্রিয়া আটকে যায়। অন্য উপকরণগুলোও ব্যর্থ হয়ে যায়। জর্জ একটি বিমানবন্দরের উদাহরণ টেনে দেখালেন যে মাত্র একটি কাউন্টার মন্থর হলে অন্য সবার করিৎকর্মতা ব্যর্থ হয়। প্লেনের যাত্রা বিলম্বিত হয়ে জনভোগান্তি বাড়ায়।

ঢাকা এয়ারপোর্টের এই চিত্রটির সঙ্গে আমি পরিচিত বলে নড়েচড়ে বসি। প্রবাসে যাওয়ার বেলায় পদে পদে অহেতুক যাত্রীসারি। দেশে আসার সময় লাগেজের অপেক্ষায় আনন্দই মাটি হয়ে যায়। ‘বটলনেক’ শব্দের অর্থ বোতলের চিপা গলা-অর্থাৎ বাধা, প্রতিবন্ধকতা বা গিট্টু। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন বেশ দৃশ্যমান হলেও এদের গিট্টুগুলো উন্নয়নের সুফল অনেকাংশে ম্লান করে দিচ্ছে। নতুন সরকারের উচিত হবে এসব বটলনেক চিহ্নিত করে এগুলোর পেছনে পরিকল্পিত সম্পদ নিয়োজিত করা। উন্নয়ন বাজেটের আকার ছোট হলে ক্ষতি নেই। কর-জিডিপি হার শতকরা ১২-১৪ পর্যন্ত ওঠা না পর্যন্ত উন্নয়ন বাজেট ছোট রাখাই প্রয়োজন। সময় এখন বড় প্রকল্পগুলোর করিৎকর্মতা বাড়াতে ছোট ছোট বটলনেকের অপসারণ। তাহলেই মেগা প্রকল্পের রিটার্ন বাড়বে। ঋণ পরিশোধ সহজ হবে। তা না হলে মেগা প্রজেক্ট ভবিষ্যৎকে মেঘাচ্ছন্ন করে দেবে-যেমন করেছে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের ভাগ্যাকাশকে।

শরৎকালে দেশে গিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্টে নেমে মেজদার বাসায় ফোন করলাম। মোহাম্মদপুর টাউন হল থেকে গাড়ি আসতে সময় লাগল দেড় ঘণ্টা। সেটিও আবার টোল দিয়ে ফার্মগেট-এয়ারপোর্ট এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করার পর। এক্সপ্রেসওয়ে না থাকলেও এরকম বা এর চেয়ে কম সময়ই লাগত। কী লাভ হলো? এর মানে প্রকল্পে বিভ্রাট বা বটলনেক রয়েছে। এটি হচ্ছে বিলঝিলের মধ্যে ব্রিজ বানিয়ে তার দুই পাশে অ্যাপ্রোচ রোড না বানানোর কাহিনি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্বল সড়ক প্রশাসন, যা যানজটের অন্যতম প্রধান কারণ। এখন সময় মেগা উন্নয়নের নয়, যেগুলো হয়েছে সেগুলোর সমন্বয় ও গতিশীলতা নিশ্চিত করাই বড় কাজ। একটি এক্সপ্রেসওয়ের প্রবেশ ও বহির্গমনের নালিগুলোকে গতিশীল করতে ছোট ছোট সহযোগী প্রকল্প হাতে নেওয়াই বিচক্ষণতার লক্ষণ। তা না হলে হৃৎপিন্ডের উচ্চরক্তচাপ শিরা-উপশিরা ফাটিয়ে দেবে।

ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল অভিমুখে যখন শ্বশুরবাড়ি যাই তখন সেই হাইওয়েকে যথেষ্ট স্মার্ট মনে হয়। কোনো বাজারঘাট নিকটবর্তী হলেই রাস্তার ওপরে উঠে যাচ্ছে। পাশেই ধীরগতির যানবাহনের জন্য আলাদা রাস্তা-যা বাংলাদেশের বাস্তবতায় আবশ্যক। কিন্তু ঢাকা থেকে নালিতাবাড়ীর পথে রওনা দিলেই অত্যাচারে পড়ে যাই। গাজীপুর থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত মহাসড়ক অনেক খরচ করেই বানানো হয়েছে। সেটি যে শেষ পর্যন্ত অজস্র ট্রাকের পার্কিংলট, গ্রাম্য হাটবাজার, দোকানপাটের বারান্দা, রিকশা বা ভটভটির উল্টো পথ, আম-কাঁঠালের বিশ্রামস্থল কিংবা তেড়াবেকা অবস্থায় লোকাল বাসের যাত্রী আহরণ কেন্দ্রে পরিণত হবে-জানতাম না। এরপর ময়মনসিংহ শহরে ঢুকেই আরেক যন্ত্রণা। সেখানে কোনো প্রশাসন আছে বলে মনে হয় না। ব্রহ্মপুত্র ব্রিজ আরেক গিট্টু। চর্মরোগ সারানোর আগে হার্টের ব্লক সারানো জরুরি। কমপক্ষে আগামী দুটো বাজেটে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাজ হবে এসব ‘ব্লক’ অপসারণ।

জর্জের আগে চৈনিক চাকরিপ্রার্থী ওয়েন্ডি ওয়াং এসেছিলেন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ওয়েন্ডির পিএইচডির বিষয় ভারতীয় আমলাচালিত পল্লী প্রকল্প। হার্ভার্ডে কেনেডি গণনীতি স্কুলে প্রশিক্ষণ নিতে আসা আমলাদের ক্লাসও নিয়েছেন ওয়েন্ডি। সেই থেকেই এ বিষয়ে তার আগ্রহ। কীভাবে নিরীক্ষা বাড়লে সামাজিক সুরক্ষার প্রকল্পে দক্ষতা বাড়ে ও খরচ কমে-তার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। ওয়েন্ডি যখন আমার অফিসকক্ষে সাক্ষাৎকার দিতে এলেন তখন আমি বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে তার মতামত চাইলাম। তিনি বাংলাদেশের বিশদ তথ্য ততটা জানেন না। তবে শিকাগোতে তাঁর শিক্ষাগুরু মাইক ক্রেমারের উন্নয়নবিষয়ক বিখ্যাত ‘ও-রিং’ তত্ত্বকথা তুলে ধরলেন। ক্রেমার ২০১৯ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৮৬ সালে জানুয়ারিতে মার্কিন নভোযান চ্যালেঞ্জার উৎক্ষিপ্ত হওয়ার ৭৩ সেকেন্ডের মাথায় ধ্বংস হয়ে যায়। হতভাগ্য সাত নভোচারী সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান। প্রেসিডেন্ট রেগান দুঃখ প্রকাশ করে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। এ দুর্ঘটনা মানুষের চিন্তায় ব্যাপক প্রভাব ফেলে। ক্রেমার তার ওপর ভিত্তি করেই তার উন্নয়ন তত্ত্বের সূত্র পেয়েছেন।

ইংরেজি ‘ও’ আকৃতির একটি রিং বা বৃত্তের বিভ্রাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে-এটির যান্ত্রিক নাম ‘গেসকেট।’ ক্রেমার সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে ১৯৯৩ সালে তার ‘ও-রিং’ তত্ত্ব প্রদান করেন। যে কোনো জটিল ও বৃহৎ প্রকল্প ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে সামান্য একটি উপাদানের অভাবে অথবা এর ত্রুটিপূর্ণ অবস্থানের কারণে। এটিই উন্নয়নের গিট্টু বা বটলনেক। যে কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের আনুষঙ্গিক পারিপার্শ্বিকতা সমান গুরুত্ব দিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। না হলে প্রকল্পটিই অর্থহীন হয়ে পড়ে।

১০ মিলিয়ন ডলার ঢেলে ১০টি প্রকল্প হাতে নেওয়ার চেয়ে সাতটি প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত। বাকি ৩ মিলিয়ন ডলার দিয়ে ওই সাতটির পূর্ণতা ও নিরাপত্তা বিধান করা আবশ্যক। পদ্মা সেতু প্রকল্প শুধু সেতু নির্মাণ নয়। ওর দুই পাশে মহাসড়ক নির্মাণ ও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণ খরচও বটে। এয়ারপোর্ট-গাজীপুর র‌্যাপিড এক্সপ্রেসওয়ে একাধিক গিট্টুতে আক্রান্ত। তাই এত জনভোগান্তি। নির্বাচন সামনে রেখে সরকার অনেক প্রকল্পের উদ্বোধন করেছে। এখন উচিত এগুলোর গতিশীলতা বাড়ানো এবং ন্যূনতম ‘ব্যাকআপ’ বা সহায়ক বিনিয়োগ তৈরি করা। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন হঠাৎ বন্যায় শুয়ে পড়ল কেন? কমসংখ্যক কালভার্ট নির্মাণ করে বটলনেক রেখে দেওয়া হয়েছিল। কর্তারা বলেছিলেন, এমন বন্যা হবে তারা তা ভাবেননি। জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তবতায় বাস করেও যদি বিজ্ঞ নির্মাতারা মাত্র বছরখানেকের মধ্যে ভুল প্রমাণিত হন তাহলে দূরদর্শী প্রকল্প কারা করবেন? একে তো কিলোমিটারপ্রতি নির্মাণের সর্বোচ্চ খরচ নিশ্চিত করে বাংলাদেশের প্রকল্পবিদরা অপচয়ের রেকর্ড করে ফেলেছেন।

বেইলি রোডে সুউচ্চ ভবনের মর্মান্তিক জীবনহানি এক সতর্কবার্তা দিয়ে গেল। উন্নয়ন নিয়ে আমরা যতটা ব্যাকুল এসব উন্নয়নের গিট্টুগুলোকে উপেক্ষা করতে আমরা ততটাই বেপরোয়া। এ ধরনের উন্নয়ন সুখের চেয়ে দুর্ভাগ্যই বেশি ডেকে আনে। মাঝে মাঝেই পোশাক কারখানায় মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয় কেন? বটলনেক বুঝতে না পারা অথবা স্বেচ্ছা অবজ্ঞা। নভেম্বরের থ্যাংকসগিভিংয়ের সময় দোকানপাটে ব্যাপক মূল্যছাড় থাকে-যাকে বলে ব্ল্যাক ফ্রাইডে। আমি অতি ভোরে বিংহামটনের ওয়ালমার্টে গিয়ে দেখি বিশাল লাইন। সবাইকে একসঙ্গে ঢুকতে দিচ্ছে না। আমি মহিলা নিরাপত্তাকর্মীর মুখপানে করুণ করে তাকালাম। বললাম, শীতে কষ্ট পাচ্ছি গো। যেতে দাও ভিতরে। সে বলল, ফায়ারকোডের কারণে ভিতরে নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি মানুষ রাখা যাবে না। কেনাকাটা শেষ করে ১০ জন বেরোবে, ১০ জন ঢুকবে। অর্থাৎ ভিতরে কোনো বটলনেক সৃষ্টি করা যাবে না। এতে হঠাৎ সবাইকে একসঙ্গে বেরোতে হলে তা নিরাপদে করা যাবে।

আমাদের উন্নয়ন চিন্তার মধ্যে এই বটলনেক বা গিট্টু অপসারণের প্রস্তুতি নেই। তাই অনেক ফ্লাইওভারে ওঠার আগে মানুষ ভাবে-পাছে ফাঁদে পড়ব না তো! অনেক সময় গিট্টু সৃষ্টিই করা হয় উপরি আয়ের লোভে। সে জন্য যে কর্তার টেবিলে ফাইলের স্তূপ যত উঁচু তিনি তত গুরুত্বপূর্ণ অফিসার। এটি অদক্ষতা ও শাস্তিযোগ্য অন্যায়। উন্নয়নের এই গিট্টুগুলো প্রথমে চিহ্নিত করে সেভাবে বাজেট ও নির্মাণকর্ম পরিচালিত করলে উন্নয়নের সুফল নিশ্চিত করা সম্ভব। সময় এখন সেদিকে নজর দেওয়ার।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অর্থনীতির অধ্যাপক 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা