শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

উন্নয়নের গিট্টু কাকে বলে?

বিরূপাক্ষ পাল
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নের গিট্টু কাকে বলে?

আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধ্যাপক নিয়োগের মৌসুম চলছে। অর্থনীতি বিভাগে ঘানার মানুষ জর্জ অ্যাগাইয়ে চাকরির সেমিনার দিতে এসেছিলেন। এটি নিয়োগ প্রক্রিয়ার অংশ। বাছাই এরকম তিনজনের সেমিনার হওয়ার পর আলোচনা ও ভোটের ভিত্তিতে চূড়ান্ত প্রার্থী বাছাই করা হয়। জর্জের পিএইচডি গবেষণার বিষয় ছিল কীভাবে একটি উৎপাদন প্রক্রিয়াকে বেগবান করা যায়। জাত, বর্ণ ও জেন্ডারের বৈচিত্র্য কীভাবে উৎপাদনকে ভারসাম্যপূর্ণ করতে পারে। আবার যে কোনো জায়গায় একটি ‘বটলনেক’ থাকলে পুরো উৎপাদন প্রক্রিয়া আটকে যায়। অন্য উপকরণগুলোও ব্যর্থ হয়ে যায়। জর্জ একটি বিমানবন্দরের উদাহরণ টেনে দেখালেন যে মাত্র একটি কাউন্টার মন্থর হলে অন্য সবার করিৎকর্মতা ব্যর্থ হয়। প্লেনের যাত্রা বিলম্বিত হয়ে জনভোগান্তি বাড়ায়।

ঢাকা এয়ারপোর্টের এই চিত্রটির সঙ্গে আমি পরিচিত বলে নড়েচড়ে বসি। প্রবাসে যাওয়ার বেলায় পদে পদে অহেতুক যাত্রীসারি। দেশে আসার সময় লাগেজের অপেক্ষায় আনন্দই মাটি হয়ে যায়। ‘বটলনেক’ শব্দের অর্থ বোতলের চিপা গলা-অর্থাৎ বাধা, প্রতিবন্ধকতা বা গিট্টু। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের উন্নয়ন বেশ দৃশ্যমান হলেও এদের গিট্টুগুলো উন্নয়নের সুফল অনেকাংশে ম্লান করে দিচ্ছে। নতুন সরকারের উচিত হবে এসব বটলনেক চিহ্নিত করে এগুলোর পেছনে পরিকল্পিত সম্পদ নিয়োজিত করা। উন্নয়ন বাজেটের আকার ছোট হলে ক্ষতি নেই। কর-জিডিপি হার শতকরা ১২-১৪ পর্যন্ত ওঠা না পর্যন্ত উন্নয়ন বাজেট ছোট রাখাই প্রয়োজন। সময় এখন বড় প্রকল্পগুলোর করিৎকর্মতা বাড়াতে ছোট ছোট বটলনেকের অপসারণ। তাহলেই মেগা প্রকল্পের রিটার্ন বাড়বে। ঋণ পরিশোধ সহজ হবে। তা না হলে মেগা প্রজেক্ট ভবিষ্যৎকে মেঘাচ্ছন্ন করে দেবে-যেমন করেছে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের ভাগ্যাকাশকে।

শরৎকালে দেশে গিয়ে ঢাকা এয়ারপোর্টে নেমে মেজদার বাসায় ফোন করলাম। মোহাম্মদপুর টাউন হল থেকে গাড়ি আসতে সময় লাগল দেড় ঘণ্টা। সেটিও আবার টোল দিয়ে ফার্মগেট-এয়ারপোর্ট এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করার পর। এক্সপ্রেসওয়ে না থাকলেও এরকম বা এর চেয়ে কম সময়ই লাগত। কী লাভ হলো? এর মানে প্রকল্পে বিভ্রাট বা বটলনেক রয়েছে। এটি হচ্ছে বিলঝিলের মধ্যে ব্রিজ বানিয়ে তার দুই পাশে অ্যাপ্রোচ রোড না বানানোর কাহিনি। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দুর্বল সড়ক প্রশাসন, যা যানজটের অন্যতম প্রধান কারণ। এখন সময় মেগা উন্নয়নের নয়, যেগুলো হয়েছে সেগুলোর সমন্বয় ও গতিশীলতা নিশ্চিত করাই বড় কাজ। একটি এক্সপ্রেসওয়ের প্রবেশ ও বহির্গমনের নালিগুলোকে গতিশীল করতে ছোট ছোট সহযোগী প্রকল্প হাতে নেওয়াই বিচক্ষণতার লক্ষণ। তা না হলে হৃৎপিন্ডের উচ্চরক্তচাপ শিরা-উপশিরা ফাটিয়ে দেবে।

ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল অভিমুখে যখন শ্বশুরবাড়ি যাই তখন সেই হাইওয়েকে যথেষ্ট স্মার্ট মনে হয়। কোনো বাজারঘাট নিকটবর্তী হলেই রাস্তার ওপরে উঠে যাচ্ছে। পাশেই ধীরগতির যানবাহনের জন্য আলাদা রাস্তা-যা বাংলাদেশের বাস্তবতায় আবশ্যক। কিন্তু ঢাকা থেকে নালিতাবাড়ীর পথে রওনা দিলেই অত্যাচারে পড়ে যাই। গাজীপুর থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত মহাসড়ক অনেক খরচ করেই বানানো হয়েছে। সেটি যে শেষ পর্যন্ত অজস্র ট্রাকের পার্কিংলট, গ্রাম্য হাটবাজার, দোকানপাটের বারান্দা, রিকশা বা ভটভটির উল্টো পথ, আম-কাঁঠালের বিশ্রামস্থল কিংবা তেড়াবেকা অবস্থায় লোকাল বাসের যাত্রী আহরণ কেন্দ্রে পরিণত হবে-জানতাম না। এরপর ময়মনসিংহ শহরে ঢুকেই আরেক যন্ত্রণা। সেখানে কোনো প্রশাসন আছে বলে মনে হয় না। ব্রহ্মপুত্র ব্রিজ আরেক গিট্টু। চর্মরোগ সারানোর আগে হার্টের ব্লক সারানো জরুরি। কমপক্ষে আগামী দুটো বাজেটে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাজ হবে এসব ‘ব্লক’ অপসারণ।

জর্জের আগে চৈনিক চাকরিপ্রার্থী ওয়েন্ডি ওয়াং এসেছিলেন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ওয়েন্ডির পিএইচডির বিষয় ভারতীয় আমলাচালিত পল্লী প্রকল্প। হার্ভার্ডে কেনেডি গণনীতি স্কুলে প্রশিক্ষণ নিতে আসা আমলাদের ক্লাসও নিয়েছেন ওয়েন্ডি। সেই থেকেই এ বিষয়ে তার আগ্রহ। কীভাবে নিরীক্ষা বাড়লে সামাজিক সুরক্ষার প্রকল্পে দক্ষতা বাড়ে ও খরচ কমে-তার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। ওয়েন্ডি যখন আমার অফিসকক্ষে সাক্ষাৎকার দিতে এলেন তখন আমি বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রসঙ্গ উত্থাপন করে তার মতামত চাইলাম। তিনি বাংলাদেশের বিশদ তথ্য ততটা জানেন না। তবে শিকাগোতে তাঁর শিক্ষাগুরু মাইক ক্রেমারের উন্নয়নবিষয়ক বিখ্যাত ‘ও-রিং’ তত্ত্বকথা তুলে ধরলেন। ক্রেমার ২০১৯ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৮৬ সালে জানুয়ারিতে মার্কিন নভোযান চ্যালেঞ্জার উৎক্ষিপ্ত হওয়ার ৭৩ সেকেন্ডের মাথায় ধ্বংস হয়ে যায়। হতভাগ্য সাত নভোচারী সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান। প্রেসিডেন্ট রেগান দুঃখ প্রকাশ করে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন। এ দুর্ঘটনা মানুষের চিন্তায় ব্যাপক প্রভাব ফেলে। ক্রেমার তার ওপর ভিত্তি করেই তার উন্নয়ন তত্ত্বের সূত্র পেয়েছেন।

ইংরেজি ‘ও’ আকৃতির একটি রিং বা বৃত্তের বিভ্রাটে এ দুর্ঘটনা ঘটে-এটির যান্ত্রিক নাম ‘গেসকেট।’ ক্রেমার সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে ১৯৯৩ সালে তার ‘ও-রিং’ তত্ত্ব প্রদান করেন। যে কোনো জটিল ও বৃহৎ প্রকল্প ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে সামান্য একটি উপাদানের অভাবে অথবা এর ত্রুটিপূর্ণ অবস্থানের কারণে। এটিই উন্নয়নের গিট্টু বা বটলনেক। যে কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের আনুষঙ্গিক পারিপার্শ্বিকতা সমান গুরুত্ব দিয়ে সম্পন্ন করতে হয়। না হলে প্রকল্পটিই অর্থহীন হয়ে পড়ে।

১০ মিলিয়ন ডলার ঢেলে ১০টি প্রকল্প হাতে নেওয়ার চেয়ে সাতটি প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত। বাকি ৩ মিলিয়ন ডলার দিয়ে ওই সাতটির পূর্ণতা ও নিরাপত্তা বিধান করা আবশ্যক। পদ্মা সেতু প্রকল্প শুধু সেতু নির্মাণ নয়। ওর দুই পাশে মহাসড়ক নির্মাণ ও সেতুর রক্ষণাবেক্ষণ খরচও বটে। এয়ারপোর্ট-গাজীপুর র‌্যাপিড এক্সপ্রেসওয়ে একাধিক গিট্টুতে আক্রান্ত। তাই এত জনভোগান্তি। নির্বাচন সামনে রেখে সরকার অনেক প্রকল্পের উদ্বোধন করেছে। এখন উচিত এগুলোর গতিশীলতা বাড়ানো এবং ন্যূনতম ‘ব্যাকআপ’ বা সহায়ক বিনিয়োগ তৈরি করা। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেললাইন হঠাৎ বন্যায় শুয়ে পড়ল কেন? কমসংখ্যক কালভার্ট নির্মাণ করে বটলনেক রেখে দেওয়া হয়েছিল। কর্তারা বলেছিলেন, এমন বন্যা হবে তারা তা ভাবেননি। জলবায়ু পরিবর্তনের বাস্তবতায় বাস করেও যদি বিজ্ঞ নির্মাতারা মাত্র বছরখানেকের মধ্যে ভুল প্রমাণিত হন তাহলে দূরদর্শী প্রকল্প কারা করবেন? একে তো কিলোমিটারপ্রতি নির্মাণের সর্বোচ্চ খরচ নিশ্চিত করে বাংলাদেশের প্রকল্পবিদরা অপচয়ের রেকর্ড করে ফেলেছেন।

বেইলি রোডে সুউচ্চ ভবনের মর্মান্তিক জীবনহানি এক সতর্কবার্তা দিয়ে গেল। উন্নয়ন নিয়ে আমরা যতটা ব্যাকুল এসব উন্নয়নের গিট্টুগুলোকে উপেক্ষা করতে আমরা ততটাই বেপরোয়া। এ ধরনের উন্নয়ন সুখের চেয়ে দুর্ভাগ্যই বেশি ডেকে আনে। মাঝে মাঝেই পোশাক কারখানায় মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয় কেন? বটলনেক বুঝতে না পারা অথবা স্বেচ্ছা অবজ্ঞা। নভেম্বরের থ্যাংকসগিভিংয়ের সময় দোকানপাটে ব্যাপক মূল্যছাড় থাকে-যাকে বলে ব্ল্যাক ফ্রাইডে। আমি অতি ভোরে বিংহামটনের ওয়ালমার্টে গিয়ে দেখি বিশাল লাইন। সবাইকে একসঙ্গে ঢুকতে দিচ্ছে না। আমি মহিলা নিরাপত্তাকর্মীর মুখপানে করুণ করে তাকালাম। বললাম, শীতে কষ্ট পাচ্ছি গো। যেতে দাও ভিতরে। সে বলল, ফায়ারকোডের কারণে ভিতরে নির্দিষ্ট সংখ্যার বেশি মানুষ রাখা যাবে না। কেনাকাটা শেষ করে ১০ জন বেরোবে, ১০ জন ঢুকবে। অর্থাৎ ভিতরে কোনো বটলনেক সৃষ্টি করা যাবে না। এতে হঠাৎ সবাইকে একসঙ্গে বেরোতে হলে তা নিরাপদে করা যাবে।

আমাদের উন্নয়ন চিন্তার মধ্যে এই বটলনেক বা গিট্টু অপসারণের প্রস্তুতি নেই। তাই অনেক ফ্লাইওভারে ওঠার আগে মানুষ ভাবে-পাছে ফাঁদে পড়ব না তো! অনেক সময় গিট্টু সৃষ্টিই করা হয় উপরি আয়ের লোভে। সে জন্য যে কর্তার টেবিলে ফাইলের স্তূপ যত উঁচু তিনি তত গুরুত্বপূর্ণ অফিসার। এটি অদক্ষতা ও শাস্তিযোগ্য অন্যায়। উন্নয়নের এই গিট্টুগুলো প্রথমে চিহ্নিত করে সেভাবে বাজেট ও নির্মাণকর্ম পরিচালিত করলে উন্নয়নের সুফল নিশ্চিত করা সম্ভব। সময় এখন সেদিকে নজর দেওয়ার।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্ক অ্যাট কোর্টল্যান্ডের অর্থনীতির অধ্যাপক 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা