শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

বম পার্টি নামে পরিচিত নতুন একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর জঙ্গি সদস্যরা ২ এপ্রিল ২০২৪ রাত ৯টায় সোনালী ব্যাংক রুমা শাখায় সশস্ত্র হামলা চালিয়ে টাকা ও ১৪টি অস্ত্র লুট করে এবং ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকেও ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ৪ এপ্রিল আবার বেলা ১টার দিকে বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের দুটি শাখায় ডাকাতি করে সাড়ে ১৭ লাখ টাকা অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা নিয়ে যায়। কেএনএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ জাতিগত বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনৈতিক সংগঠন। ২০১৭ সালে নাথান বম কেএনএফ রাঙামাটি এবং বান্দরবান জেলার ৯টি উপজেলা নিয়ে বম জনগণের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংকল্প ঘোষণা করে। বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মতে, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট মিয়ানমারের কাচিন রাজ্য থেকে অস্ত্র পায় এবং কারেন বিদ্রোহীর সঙ্গেও তাদের সম্পর্ক রয়েছে। কেএনএফের সশস্ত্র শাখার নাম কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার স্নাতক নাথান বম। তিনি আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির ছাত্র সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং ২০০৮ সালে কুকি-চিন জাতীয় উন্নয়ন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন এবং কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নামকরণ করেন। পরবর্তীতে কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবকরা কুকি-চিন জাতীয় ফ্রন্টে পরিণত হয়। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের চিফ অব স্টাফ ভানচুন লিয়ান মাস্টার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষক।

কেএনএফের এ ব্যাংক ডাকাতি স্বাভাবিক ডাকাতি নয়। এর পেছনে সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া রয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মিজোরাম ও নাগাল্যান্ডের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে মিয়ানমারের চিন রাজ্য বা অঞ্চলে যেখানে দীর্ঘদিন ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছে। চিন পশ্চিম মিয়ানমারের একটি রাজ্য। চিন রাজ্যের পুবে সাগাইং ও ম্যাগওয়ে বিভাগ। দক্ষিণে রাখাইন রাজ্য, দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশ, পশ্চিম এবং উত্তরে যথাক্রমে ভারতের মিজোরাম ও মণিপুর রাজ্য অবস্থিত। পর্বত আচ্ছাদিত হওয়ার কারণে রাজ্যটির যোগাযোগব্যবস্থা খুবই অনুন্নত। চিন মিয়ানমারের সবচেয়ে দরিদ্র রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। চিনে দরিদ্রতার হার ৭৩%। চিনে প্রায় ৫৩ ভাষাভাষী উপজাতি রয়েছে। ১২০০ সালের দিকে চিন জাতিগোষ্ঠীর লোকজন বর্তমানে চীন থেকে চিন পর্বতে বসবাস শুরু করে। তখন থেকেই চিন বিভিন্ন স্থানীয় উপজাতি প্রধানদের দ্বারা শাসিত হয়ে আসছিল। কিছু ঐতিহাসিক ওই এলাকাকে পূর্ব বাংলার অংশ হিসেবে মনে করেছিলেন এবং তারা এও মনে করতেন যে, পুরো চিন পর্বত পেগান সাম্রাজ্যের অধীনস্থ ছিল। কথিত আছে, এ স্থানটি বুদ্ধ নিজেই তাঁর জীবদ্দশায় পরিদর্শন করেছিলেন এবং সেখানেই তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যুর ৬৫১ বছর পর এই স্থানেই একটি মহান রাজ্যের উদ্ভব হবে। বিভিন্ন মতামত অনুযায়ী- চিন পর্বতে দশম শতাব্দী থেকে মানববসতির প্রমাণ পাওয়া যায়। লোককাহিনি অনুযায়ী ব্রিটিশদের আগমনের আগে এ অঞ্চলে কোনো সামরিক অভিযান ঘটেনি। ১২৮৭ সালে পেগান রাজ্যের পতন করে শানরা প্রথম উত্তর-পূর্ব বার্মা থেকে কাকউ উপত্যকা জয় করতে এসেছিল। তারপর থেকে ক্ষুদ্র রাজ্যটি তুলনামূলকভাবে বড় শান মোহনিয়েন সাম্রাজ্যকে কর প্রদান করত, যা ১৩৭০ সালের দিকে বার্মিজ আভা সাম্রাজ্যের করদ রাজ্য হিসেবে অন্তর্গত হয়েছিল। চিনরা ঐতিহ্যগতভাবে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এবং বার্মা বা বর্তমান মিয়ানমার থেকে অনেক দূরে ছিল।

১৮৮৫ সালে তৃতীয় অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর ব্রিটিশরা চিন পর্বত অধিকার করে। ১৮৯৬ সালে মাই খাম থুয়ানটককে গ্রেফতারের পর চিনরা পর্বতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ শুরু করে। চিন পর্বত পরবর্তীতে আরাকান বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৯০ সালের দিকে আমেরিকার খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারকারীরা প্রথম এখানে আসতে শুরু করে এবং নানা উপঢৌকন ও প্রলোভনের মাধ্যমে উপজাতীয় লোকজনকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যেই চিনরা খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়। ১৯৪৩ সালের দিকে জাপানের সেনাবাহিনী এ অঞ্চলে প্রবেশ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর একটি ভবিষ্যৎ স্বাধীন বার্মা ইউনিয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করতে চিনরা বোমমোয়াহো থুয়াহটকের নেতৃত্বে বার্মিজ, শান, কাচিনদের সঙ্গে পেংলং সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। চিনা নেতারা শান ও কাচিন নেতাদের মতো পূর্ণ রাজ্যের দাবি (বিচ্ছিন্নতার) তোলেনি। শুধু একটি বিভাগের দাবি করেছিল। ১৯৪৮ সালে বার্মার স্বাধীনতার পর চিন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়। ১৯৭৪ সালের ৪ জানুয়ারি চিন রাজ্য সৃষ্টি করা হয়। বর্তমানে রাজ্যটিতে জুমি ও লাইমির জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব চলছে। চিন পর্বত বহুল এলাকা হওয়ায় এর জনসংখ্যা খুবই কম। ৫ লাখের মতো। চিনের মোট উপভাষার ৮৫% তিব্বত বার্মা ভাষা পরিবারের সদস্য। ১৯৯০ সালের শুরুতে মিয়ানমারের বিশালসংখ্যক সেনাবাহিনী এ অঞ্চলটিতে প্রবেশ করে। ধারণা করা হয়, এরপর ১ লাখ লোক প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। চিনের বেশির ভাগ লোকই খ্রিস্টান, তবে স্বল্প পরিমাণ বৌদ্ধ ধর্মের লোক রয়েছে। ধর্ম ও কৃষ্টি যাই হোক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে চিন রাজ্যের একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। চিন ইয়াঙ্গুন থেকে ৩৯৫ মাইল বা ৬৩৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কুকি-চিন জনগণ, মিয়ানমার, ভারত এবং বাংলাদেশের কিছু অংশে বসবাসকারী একটি জাতিগত গোষ্ঠী। ঐতিহাসিকভাবে কুকি-চিন জনগণ রাজনৈতিক প্রান্তিকতা, জাতিগত সংঘাত এবং আর্থ-সামাজিক বৈষম্যসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। মিয়ানমারে কুকি-চিন যে সংকটের সম্মুখীন হয়েছে তা বহুমুখী, যার মূল কারণ কয়েক দশকের জাতিগত উত্তেজনা, সশস্ত্র সংঘাত এবং সরকারি নীতি যা প্রান্তিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠীগুলো থেকে উদ্ভূত।

অন্যদিকে রাখাইন বা আরাকান রাজ্য বাংলাদেশের অতি নিকটে। রাখাইন রাজ্য সাবেক আরাকান অঞ্চল, যা বর্তমানে মিয়ানমারের দূরবর্তী পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি প্রদেশ। এর উত্তরে চিন রাজ্য, পুবে ম্যাগওয়ে, ব্যাগো এবং আয়েইয়ারওয়াদি অঞ্চল, পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ। আরাকান পর্বত, যার সর্বোচ্চ চূড়া ভিক্টোরিয়া শৃঙ্গের উচ্চতা ৩ হাজার ৬৩ মিটার (১০ হাজার ৪৯ ফুট), যা রাখাইন প্রদেশকে মূল বার্মা থেকে পৃথক করে রেখেছে। রাখাইন রাজ্যে চেদুবা এবং মাইঙ্গান দ্বীপের মতো বড় কিছু দ্বীপ আছে। রাখাইন রাজ্যের আয়তন ৩৬ হাজার ৭৬২ বর্গকিলোমিটার, রাজধানীর নাম সিতওয়ে, সাবেক নাম আকিয়াব। আকিয়াব যেহেতু আরব নাবিকদের তাই মিয়ানমার সরকার তা পরিবর্তন করে ফেলে। ধারণা করা হয় রাখাইন শব্দটি এসেছে পালিশব্দ ‘রাক্ষপুরা’ বা সংস্কৃতিতে রাক্ষসপুরা থেকে, যার অর্থ রাক্ষসদের দেশ। খুব সম্ভবত এ অঞ্চলে বাস করা নেগ্রিটো অধিবাসীদের জন্য এ নাম দেওয়া হয়। রাখাইন রাজ্য নিজেদের ঐতিহ্য এবং নৈতিকতা ধরে রাখতে এ নামটিই বহাল রেখেছে। তাদের ভাষায় রাখাইন শব্দের অর্থ- যে নিজের জাতিসত্তা ধরে রাখে।

১৭৮৪ সালে কোনবং রাজবংশ রাখাইন রাজ্য জয় করে। ১৮২৬ সালে প্রথম অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে আরাকান রাজ্য ব্রিটিশদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ১৮৮৬ সালে, বার্মাকে ব্রিটিশ শাসনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে রাখাইন রাজ্য ব্রিটিশ ভারতের বার্মা প্রদেশের অংশ হয়ে ওঠে। ১৯৩৭ সালে রাখাইন রাজ্যটি ব্রিটিশ ভারত তাদের কায়েমি ও ভবিষ্যৎ স্বার্থের কারণে আলাদা করে ফেলে। ব্রিটিশদের ধারণা ছিল ভারত ছেড়ে দেওয়ার পর তারা বার্মায় তাদের রাজত্ব কায়েম রাখবে। কিন্তু ১৯৪৮ সালে রাখাইন বার্মার (বর্তমানে মিয়ানমার) একটি রাজ্যে পরিণত হয়। পঞ্চাশ দশক থেকে বিচ্ছিন্নতা এবং আরাকানের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি ক্রমবর্ধমান আন্দোলন হয় রাখাইনে। এ আন্দোলনকে প্রশমিত করার জন্য ১৯৭৪ সালে নে উইন সরকারের নতুন সংবিধানে রাখাইন (আরাকান) বিভাগকে একটি ইউনিয়ন রাজ্যের মর্যাদা দেয়। ১৯৮৯ সালে সামরিক জান্তা দ্বারা আরাকান রাজ্যের নাম পরিবর্তন করে ‘রাখাইন’ করা হয়।

২০১২ সালে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা এবং রাখাইনদের মধ্যে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটিত হয়। দাঙ্গাটির সূত্রপাত হয় জাতিগত কোন্দলকে কেন্দ্র করে, উভয় পক্ষই এতে জড়িত হয়ে পড়ে। অক্টোবর মাসে এটি সব নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে একজোট হলে দাঙ্গা বিস্তার লাভ করে। দাঙ্গার তাৎক্ষণিক কারণ জানানো হয়, এক রাখাইন তরুণীকে কয়েকজন মুসলিম কর্তৃক ধর্ষণ ও হত্যার ফলে রাখাইন বৌদ্ধদের দ্বারা ১০ জন মুসলিম রোহিঙ্গাকে আহত করে। দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে মিয়ানমার সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গাকবলিত এলাকায় কারফিউ জারিসহ সৈন্য মোতায়েন করে। ১০ জুন রাখাইনে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় এবং সামরিক বাহিনীকে ওই অঞ্চলের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ২০১২ সালের ২২ আগস্ট সরকারিভাবে ৮৮ জনের নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করা হয়। যাদের মধ্যে রোহিঙ্গা ৫৬ এবং ৩২ জন রাখাইন ছিল। তখন আনুমানিক ৯০ হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। প্রায় ২ হাজার ৫২৮টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল রোহিঙ্গাদের। দাঙ্গায় বার্মিজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ পাওয়া যায়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে একতরফাভাবে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক গণগ্রেফতার এবং ধরপাকড়ের অভিযোগ ওঠে। অক্টোবর ২০১৬ সাল থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে সহিংস সংঘর্ষ শুরু হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) দ্বারা বিদ্রোহী হামলার ফলে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী প্রধানত মুসলিম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটায়। তারা অক্টোবর ২০১৬ থেকে জুন ২০১৭-এর মধ্যে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করে। জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের মতে, এ অপারেশনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ১ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে। এ সংঘাত আন্তর্জাতিক সমালোচনার জন্ম দেয় এবং জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার কর্তৃক এটিকে জাতিগত নির্মূল হিসেবে বর্ণনা করা হয়। মিয়ানমারে সেনা অভিযানের মুখে বাংলাদেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। যার মাশুল বাংলাদেশকে গুনতে হচ্ছে। জাতিসংঘ তাদের অঙ্গীকার মতো রোহিঙ্গাদের পর্যাপ্ত সাহায্য দিচ্ছে না, ফলে বাংলাদেশ বিপাকে পড়েছে।

আরাকান অঞ্চল প্রায় উত্তর-দক্ষিণ ৬৪০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং পূর্ব-পশ্চিম ১৪৫ কিলোমিটার প্রশস্ত। আরাকান ও চিন অঞ্চল প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ। এ অঞ্চল দুটির ওপর প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে বাংলাদেশের সম্পর্ক রয়েছে। রাখাইনের মোট জনসংখ্য ৩২ লাখ, তার মধ্যে থেরবাদী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ৬৩.৩% এবং মুসলমান ধর্মাবলম্বী ৩৫.১%, বাকিরা হিন্দু ও অন্যান্য। রাখাইনে জাতিগতভাবে রাখাইন ও রোহিঙ্গারাই বেশি। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও উদার দেশ। এখানে ধর্মীয় বা জাতিগত কোনো সংঘাত নেই। বাংলাদেশের জনগণের ভোট দিতে অনীহা থাকতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র গঠনে ও উন্নয়নে সবাই বলতে গেলে ঐক্যবদ্ধ। কাজেই চিন ও আরাকান তথা রাখাইন যদি বাংলাদেশের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয় তাহলে বাংলাদেশ একটি উন্নত ও ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র হবে যেখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং বিভিন্ন সনাতন ও প্রাকৃতিক উপজাতীয় ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে পারবে। আমার মনে হয় এ ব্যাপারে একটি ঐকমত্য তৈরি হবে, যারা চিন ও রাখাইনের সব সমস্যা, সংঘাত শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই সমাধানে জাতি বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে আসবে। মনে হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বও আমাদের সহায়তা করবে। চীন ও রাশিয়ার সমর্থনও আমরা পাব। এখন প্রশ্ন হলো- আমরা এ ধরনের সমাধানের জন্য কতটা প্রস্তুত।

♦ লেখক : স্বতন্ত্র মনোভাবাপন্ন

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে