শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

বম পার্টি নামে পরিচিত নতুন একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর জঙ্গি সদস্যরা ২ এপ্রিল ২০২৪ রাত ৯টায় সোনালী ব্যাংক রুমা শাখায় সশস্ত্র হামলা চালিয়ে টাকা ও ১৪টি অস্ত্র লুট করে এবং ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকেও ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ৪ এপ্রিল আবার বেলা ১টার দিকে বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের দুটি শাখায় ডাকাতি করে সাড়ে ১৭ লাখ টাকা অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা নিয়ে যায়। কেএনএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ জাতিগত বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনৈতিক সংগঠন। ২০১৭ সালে নাথান বম কেএনএফ রাঙামাটি এবং বান্দরবান জেলার ৯টি উপজেলা নিয়ে বম জনগণের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংকল্প ঘোষণা করে। বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মতে, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট মিয়ানমারের কাচিন রাজ্য থেকে অস্ত্র পায় এবং কারেন বিদ্রোহীর সঙ্গেও তাদের সম্পর্ক রয়েছে। কেএনএফের সশস্ত্র শাখার নাম কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার স্নাতক নাথান বম। তিনি আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির ছাত্র সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং ২০০৮ সালে কুকি-চিন জাতীয় উন্নয়ন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন এবং কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নামকরণ করেন। পরবর্তীতে কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবকরা কুকি-চিন জাতীয় ফ্রন্টে পরিণত হয়। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের চিফ অব স্টাফ ভানচুন লিয়ান মাস্টার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষক।

কেএনএফের এ ব্যাংক ডাকাতি স্বাভাবিক ডাকাতি নয়। এর পেছনে সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া রয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মিজোরাম ও নাগাল্যান্ডের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে মিয়ানমারের চিন রাজ্য বা অঞ্চলে যেখানে দীর্ঘদিন ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছে। চিন পশ্চিম মিয়ানমারের একটি রাজ্য। চিন রাজ্যের পুবে সাগাইং ও ম্যাগওয়ে বিভাগ। দক্ষিণে রাখাইন রাজ্য, দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশ, পশ্চিম এবং উত্তরে যথাক্রমে ভারতের মিজোরাম ও মণিপুর রাজ্য অবস্থিত। পর্বত আচ্ছাদিত হওয়ার কারণে রাজ্যটির যোগাযোগব্যবস্থা খুবই অনুন্নত। চিন মিয়ানমারের সবচেয়ে দরিদ্র রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। চিনে দরিদ্রতার হার ৭৩%। চিনে প্রায় ৫৩ ভাষাভাষী উপজাতি রয়েছে। ১২০০ সালের দিকে চিন জাতিগোষ্ঠীর লোকজন বর্তমানে চীন থেকে চিন পর্বতে বসবাস শুরু করে। তখন থেকেই চিন বিভিন্ন স্থানীয় উপজাতি প্রধানদের দ্বারা শাসিত হয়ে আসছিল। কিছু ঐতিহাসিক ওই এলাকাকে পূর্ব বাংলার অংশ হিসেবে মনে করেছিলেন এবং তারা এও মনে করতেন যে, পুরো চিন পর্বত পেগান সাম্রাজ্যের অধীনস্থ ছিল। কথিত আছে, এ স্থানটি বুদ্ধ নিজেই তাঁর জীবদ্দশায় পরিদর্শন করেছিলেন এবং সেখানেই তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যুর ৬৫১ বছর পর এই স্থানেই একটি মহান রাজ্যের উদ্ভব হবে। বিভিন্ন মতামত অনুযায়ী- চিন পর্বতে দশম শতাব্দী থেকে মানববসতির প্রমাণ পাওয়া যায়। লোককাহিনি অনুযায়ী ব্রিটিশদের আগমনের আগে এ অঞ্চলে কোনো সামরিক অভিযান ঘটেনি। ১২৮৭ সালে পেগান রাজ্যের পতন করে শানরা প্রথম উত্তর-পূর্ব বার্মা থেকে কাকউ উপত্যকা জয় করতে এসেছিল। তারপর থেকে ক্ষুদ্র রাজ্যটি তুলনামূলকভাবে বড় শান মোহনিয়েন সাম্রাজ্যকে কর প্রদান করত, যা ১৩৭০ সালের দিকে বার্মিজ আভা সাম্রাজ্যের করদ রাজ্য হিসেবে অন্তর্গত হয়েছিল। চিনরা ঐতিহ্যগতভাবে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এবং বার্মা বা বর্তমান মিয়ানমার থেকে অনেক দূরে ছিল।

১৮৮৫ সালে তৃতীয় অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর ব্রিটিশরা চিন পর্বত অধিকার করে। ১৮৯৬ সালে মাই খাম থুয়ানটককে গ্রেফতারের পর চিনরা পর্বতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ শুরু করে। চিন পর্বত পরবর্তীতে আরাকান বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৯০ সালের দিকে আমেরিকার খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারকারীরা প্রথম এখানে আসতে শুরু করে এবং নানা উপঢৌকন ও প্রলোভনের মাধ্যমে উপজাতীয় লোকজনকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যেই চিনরা খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়। ১৯৪৩ সালের দিকে জাপানের সেনাবাহিনী এ অঞ্চলে প্রবেশ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর একটি ভবিষ্যৎ স্বাধীন বার্মা ইউনিয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করতে চিনরা বোমমোয়াহো থুয়াহটকের নেতৃত্বে বার্মিজ, শান, কাচিনদের সঙ্গে পেংলং সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। চিনা নেতারা শান ও কাচিন নেতাদের মতো পূর্ণ রাজ্যের দাবি (বিচ্ছিন্নতার) তোলেনি। শুধু একটি বিভাগের দাবি করেছিল। ১৯৪৮ সালে বার্মার স্বাধীনতার পর চিন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়। ১৯৭৪ সালের ৪ জানুয়ারি চিন রাজ্য সৃষ্টি করা হয়। বর্তমানে রাজ্যটিতে জুমি ও লাইমির জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব চলছে। চিন পর্বত বহুল এলাকা হওয়ায় এর জনসংখ্যা খুবই কম। ৫ লাখের মতো। চিনের মোট উপভাষার ৮৫% তিব্বত বার্মা ভাষা পরিবারের সদস্য। ১৯৯০ সালের শুরুতে মিয়ানমারের বিশালসংখ্যক সেনাবাহিনী এ অঞ্চলটিতে প্রবেশ করে। ধারণা করা হয়, এরপর ১ লাখ লোক প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। চিনের বেশির ভাগ লোকই খ্রিস্টান, তবে স্বল্প পরিমাণ বৌদ্ধ ধর্মের লোক রয়েছে। ধর্ম ও কৃষ্টি যাই হোক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে চিন রাজ্যের একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। চিন ইয়াঙ্গুন থেকে ৩৯৫ মাইল বা ৬৩৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কুকি-চিন জনগণ, মিয়ানমার, ভারত এবং বাংলাদেশের কিছু অংশে বসবাসকারী একটি জাতিগত গোষ্ঠী। ঐতিহাসিকভাবে কুকি-চিন জনগণ রাজনৈতিক প্রান্তিকতা, জাতিগত সংঘাত এবং আর্থ-সামাজিক বৈষম্যসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। মিয়ানমারে কুকি-চিন যে সংকটের সম্মুখীন হয়েছে তা বহুমুখী, যার মূল কারণ কয়েক দশকের জাতিগত উত্তেজনা, সশস্ত্র সংঘাত এবং সরকারি নীতি যা প্রান্তিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠীগুলো থেকে উদ্ভূত।

অন্যদিকে রাখাইন বা আরাকান রাজ্য বাংলাদেশের অতি নিকটে। রাখাইন রাজ্য সাবেক আরাকান অঞ্চল, যা বর্তমানে মিয়ানমারের দূরবর্তী পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি প্রদেশ। এর উত্তরে চিন রাজ্য, পুবে ম্যাগওয়ে, ব্যাগো এবং আয়েইয়ারওয়াদি অঞ্চল, পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ। আরাকান পর্বত, যার সর্বোচ্চ চূড়া ভিক্টোরিয়া শৃঙ্গের উচ্চতা ৩ হাজার ৬৩ মিটার (১০ হাজার ৪৯ ফুট), যা রাখাইন প্রদেশকে মূল বার্মা থেকে পৃথক করে রেখেছে। রাখাইন রাজ্যে চেদুবা এবং মাইঙ্গান দ্বীপের মতো বড় কিছু দ্বীপ আছে। রাখাইন রাজ্যের আয়তন ৩৬ হাজার ৭৬২ বর্গকিলোমিটার, রাজধানীর নাম সিতওয়ে, সাবেক নাম আকিয়াব। আকিয়াব যেহেতু আরব নাবিকদের তাই মিয়ানমার সরকার তা পরিবর্তন করে ফেলে। ধারণা করা হয় রাখাইন শব্দটি এসেছে পালিশব্দ ‘রাক্ষপুরা’ বা সংস্কৃতিতে রাক্ষসপুরা থেকে, যার অর্থ রাক্ষসদের দেশ। খুব সম্ভবত এ অঞ্চলে বাস করা নেগ্রিটো অধিবাসীদের জন্য এ নাম দেওয়া হয়। রাখাইন রাজ্য নিজেদের ঐতিহ্য এবং নৈতিকতা ধরে রাখতে এ নামটিই বহাল রেখেছে। তাদের ভাষায় রাখাইন শব্দের অর্থ- যে নিজের জাতিসত্তা ধরে রাখে।

১৭৮৪ সালে কোনবং রাজবংশ রাখাইন রাজ্য জয় করে। ১৮২৬ সালে প্রথম অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে আরাকান রাজ্য ব্রিটিশদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ১৮৮৬ সালে, বার্মাকে ব্রিটিশ শাসনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে রাখাইন রাজ্য ব্রিটিশ ভারতের বার্মা প্রদেশের অংশ হয়ে ওঠে। ১৯৩৭ সালে রাখাইন রাজ্যটি ব্রিটিশ ভারত তাদের কায়েমি ও ভবিষ্যৎ স্বার্থের কারণে আলাদা করে ফেলে। ব্রিটিশদের ধারণা ছিল ভারত ছেড়ে দেওয়ার পর তারা বার্মায় তাদের রাজত্ব কায়েম রাখবে। কিন্তু ১৯৪৮ সালে রাখাইন বার্মার (বর্তমানে মিয়ানমার) একটি রাজ্যে পরিণত হয়। পঞ্চাশ দশক থেকে বিচ্ছিন্নতা এবং আরাকানের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি ক্রমবর্ধমান আন্দোলন হয় রাখাইনে। এ আন্দোলনকে প্রশমিত করার জন্য ১৯৭৪ সালে নে উইন সরকারের নতুন সংবিধানে রাখাইন (আরাকান) বিভাগকে একটি ইউনিয়ন রাজ্যের মর্যাদা দেয়। ১৯৮৯ সালে সামরিক জান্তা দ্বারা আরাকান রাজ্যের নাম পরিবর্তন করে ‘রাখাইন’ করা হয়।

২০১২ সালে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা এবং রাখাইনদের মধ্যে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটিত হয়। দাঙ্গাটির সূত্রপাত হয় জাতিগত কোন্দলকে কেন্দ্র করে, উভয় পক্ষই এতে জড়িত হয়ে পড়ে। অক্টোবর মাসে এটি সব নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে একজোট হলে দাঙ্গা বিস্তার লাভ করে। দাঙ্গার তাৎক্ষণিক কারণ জানানো হয়, এক রাখাইন তরুণীকে কয়েকজন মুসলিম কর্তৃক ধর্ষণ ও হত্যার ফলে রাখাইন বৌদ্ধদের দ্বারা ১০ জন মুসলিম রোহিঙ্গাকে আহত করে। দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে মিয়ানমার সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গাকবলিত এলাকায় কারফিউ জারিসহ সৈন্য মোতায়েন করে। ১০ জুন রাখাইনে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় এবং সামরিক বাহিনীকে ওই অঞ্চলের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ২০১২ সালের ২২ আগস্ট সরকারিভাবে ৮৮ জনের নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করা হয়। যাদের মধ্যে রোহিঙ্গা ৫৬ এবং ৩২ জন রাখাইন ছিল। তখন আনুমানিক ৯০ হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। প্রায় ২ হাজার ৫২৮টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল রোহিঙ্গাদের। দাঙ্গায় বার্মিজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ পাওয়া যায়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে একতরফাভাবে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক গণগ্রেফতার এবং ধরপাকড়ের অভিযোগ ওঠে। অক্টোবর ২০১৬ সাল থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে সহিংস সংঘর্ষ শুরু হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) দ্বারা বিদ্রোহী হামলার ফলে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী প্রধানত মুসলিম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটায়। তারা অক্টোবর ২০১৬ থেকে জুন ২০১৭-এর মধ্যে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করে। জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের মতে, এ অপারেশনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ১ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে। এ সংঘাত আন্তর্জাতিক সমালোচনার জন্ম দেয় এবং জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার কর্তৃক এটিকে জাতিগত নির্মূল হিসেবে বর্ণনা করা হয়। মিয়ানমারে সেনা অভিযানের মুখে বাংলাদেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। যার মাশুল বাংলাদেশকে গুনতে হচ্ছে। জাতিসংঘ তাদের অঙ্গীকার মতো রোহিঙ্গাদের পর্যাপ্ত সাহায্য দিচ্ছে না, ফলে বাংলাদেশ বিপাকে পড়েছে।

আরাকান অঞ্চল প্রায় উত্তর-দক্ষিণ ৬৪০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং পূর্ব-পশ্চিম ১৪৫ কিলোমিটার প্রশস্ত। আরাকান ও চিন অঞ্চল প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ। এ অঞ্চল দুটির ওপর প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে বাংলাদেশের সম্পর্ক রয়েছে। রাখাইনের মোট জনসংখ্য ৩২ লাখ, তার মধ্যে থেরবাদী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ৬৩.৩% এবং মুসলমান ধর্মাবলম্বী ৩৫.১%, বাকিরা হিন্দু ও অন্যান্য। রাখাইনে জাতিগতভাবে রাখাইন ও রোহিঙ্গারাই বেশি। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও উদার দেশ। এখানে ধর্মীয় বা জাতিগত কোনো সংঘাত নেই। বাংলাদেশের জনগণের ভোট দিতে অনীহা থাকতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র গঠনে ও উন্নয়নে সবাই বলতে গেলে ঐক্যবদ্ধ। কাজেই চিন ও আরাকান তথা রাখাইন যদি বাংলাদেশের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয় তাহলে বাংলাদেশ একটি উন্নত ও ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র হবে যেখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং বিভিন্ন সনাতন ও প্রাকৃতিক উপজাতীয় ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে পারবে। আমার মনে হয় এ ব্যাপারে একটি ঐকমত্য তৈরি হবে, যারা চিন ও রাখাইনের সব সমস্যা, সংঘাত শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই সমাধানে জাতি বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে আসবে। মনে হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বও আমাদের সহায়তা করবে। চীন ও রাশিয়ার সমর্থনও আমরা পাব। এখন প্রশ্ন হলো- আমরা এ ধরনের সমাধানের জন্য কতটা প্রস্তুত।

♦ লেখক : স্বতন্ত্র মনোভাবাপন্ন

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন