শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

বম পার্টি নামে পরিচিত নতুন একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর জঙ্গি সদস্যরা ২ এপ্রিল ২০২৪ রাত ৯টায় সোনালী ব্যাংক রুমা শাখায় সশস্ত্র হামলা চালিয়ে টাকা ও ১৪টি অস্ত্র লুট করে এবং ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকেও ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ৪ এপ্রিল আবার বেলা ১টার দিকে বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের দুটি শাখায় ডাকাতি করে সাড়ে ১৭ লাখ টাকা অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা নিয়ে যায়। কেএনএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ জাতিগত বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনৈতিক সংগঠন। ২০১৭ সালে নাথান বম কেএনএফ রাঙামাটি এবং বান্দরবান জেলার ৯টি উপজেলা নিয়ে বম জনগণের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংকল্প ঘোষণা করে। বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মতে, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট মিয়ানমারের কাচিন রাজ্য থেকে অস্ত্র পায় এবং কারেন বিদ্রোহীর সঙ্গেও তাদের সম্পর্ক রয়েছে। কেএনএফের সশস্ত্র শাখার নাম কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার স্নাতক নাথান বম। তিনি আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির ছাত্র সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং ২০০৮ সালে কুকি-চিন জাতীয় উন্নয়ন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন এবং কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নামকরণ করেন। পরবর্তীতে কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবকরা কুকি-চিন জাতীয় ফ্রন্টে পরিণত হয়। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের চিফ অব স্টাফ ভানচুন লিয়ান মাস্টার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষক।

কেএনএফের এ ব্যাংক ডাকাতি স্বাভাবিক ডাকাতি নয়। এর পেছনে সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া রয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মিজোরাম ও নাগাল্যান্ডের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে মিয়ানমারের চিন রাজ্য বা অঞ্চলে যেখানে দীর্ঘদিন ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছে। চিন পশ্চিম মিয়ানমারের একটি রাজ্য। চিন রাজ্যের পুবে সাগাইং ও ম্যাগওয়ে বিভাগ। দক্ষিণে রাখাইন রাজ্য, দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশ, পশ্চিম এবং উত্তরে যথাক্রমে ভারতের মিজোরাম ও মণিপুর রাজ্য অবস্থিত। পর্বত আচ্ছাদিত হওয়ার কারণে রাজ্যটির যোগাযোগব্যবস্থা খুবই অনুন্নত। চিন মিয়ানমারের সবচেয়ে দরিদ্র রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। চিনে দরিদ্রতার হার ৭৩%। চিনে প্রায় ৫৩ ভাষাভাষী উপজাতি রয়েছে। ১২০০ সালের দিকে চিন জাতিগোষ্ঠীর লোকজন বর্তমানে চীন থেকে চিন পর্বতে বসবাস শুরু করে। তখন থেকেই চিন বিভিন্ন স্থানীয় উপজাতি প্রধানদের দ্বারা শাসিত হয়ে আসছিল। কিছু ঐতিহাসিক ওই এলাকাকে পূর্ব বাংলার অংশ হিসেবে মনে করেছিলেন এবং তারা এও মনে করতেন যে, পুরো চিন পর্বত পেগান সাম্রাজ্যের অধীনস্থ ছিল। কথিত আছে, এ স্থানটি বুদ্ধ নিজেই তাঁর জীবদ্দশায় পরিদর্শন করেছিলেন এবং সেখানেই তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যুর ৬৫১ বছর পর এই স্থানেই একটি মহান রাজ্যের উদ্ভব হবে। বিভিন্ন মতামত অনুযায়ী- চিন পর্বতে দশম শতাব্দী থেকে মানববসতির প্রমাণ পাওয়া যায়। লোককাহিনি অনুযায়ী ব্রিটিশদের আগমনের আগে এ অঞ্চলে কোনো সামরিক অভিযান ঘটেনি। ১২৮৭ সালে পেগান রাজ্যের পতন করে শানরা প্রথম উত্তর-পূর্ব বার্মা থেকে কাকউ উপত্যকা জয় করতে এসেছিল। তারপর থেকে ক্ষুদ্র রাজ্যটি তুলনামূলকভাবে বড় শান মোহনিয়েন সাম্রাজ্যকে কর প্রদান করত, যা ১৩৭০ সালের দিকে বার্মিজ আভা সাম্রাজ্যের করদ রাজ্য হিসেবে অন্তর্গত হয়েছিল। চিনরা ঐতিহ্যগতভাবে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এবং বার্মা বা বর্তমান মিয়ানমার থেকে অনেক দূরে ছিল।

১৮৮৫ সালে তৃতীয় অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর ব্রিটিশরা চিন পর্বত অধিকার করে। ১৮৯৬ সালে মাই খাম থুয়ানটককে গ্রেফতারের পর চিনরা পর্বতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ শুরু করে। চিন পর্বত পরবর্তীতে আরাকান বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৯০ সালের দিকে আমেরিকার খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারকারীরা প্রথম এখানে আসতে শুরু করে এবং নানা উপঢৌকন ও প্রলোভনের মাধ্যমে উপজাতীয় লোকজনকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যেই চিনরা খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়। ১৯৪৩ সালের দিকে জাপানের সেনাবাহিনী এ অঞ্চলে প্রবেশ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর একটি ভবিষ্যৎ স্বাধীন বার্মা ইউনিয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করতে চিনরা বোমমোয়াহো থুয়াহটকের নেতৃত্বে বার্মিজ, শান, কাচিনদের সঙ্গে পেংলং সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। চিনা নেতারা শান ও কাচিন নেতাদের মতো পূর্ণ রাজ্যের দাবি (বিচ্ছিন্নতার) তোলেনি। শুধু একটি বিভাগের দাবি করেছিল। ১৯৪৮ সালে বার্মার স্বাধীনতার পর চিন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়। ১৯৭৪ সালের ৪ জানুয়ারি চিন রাজ্য সৃষ্টি করা হয়। বর্তমানে রাজ্যটিতে জুমি ও লাইমির জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব চলছে। চিন পর্বত বহুল এলাকা হওয়ায় এর জনসংখ্যা খুবই কম। ৫ লাখের মতো। চিনের মোট উপভাষার ৮৫% তিব্বত বার্মা ভাষা পরিবারের সদস্য। ১৯৯০ সালের শুরুতে মিয়ানমারের বিশালসংখ্যক সেনাবাহিনী এ অঞ্চলটিতে প্রবেশ করে। ধারণা করা হয়, এরপর ১ লাখ লোক প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। চিনের বেশির ভাগ লোকই খ্রিস্টান, তবে স্বল্প পরিমাণ বৌদ্ধ ধর্মের লোক রয়েছে। ধর্ম ও কৃষ্টি যাই হোক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে চিন রাজ্যের একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। চিন ইয়াঙ্গুন থেকে ৩৯৫ মাইল বা ৬৩৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কুকি-চিন জনগণ, মিয়ানমার, ভারত এবং বাংলাদেশের কিছু অংশে বসবাসকারী একটি জাতিগত গোষ্ঠী। ঐতিহাসিকভাবে কুকি-চিন জনগণ রাজনৈতিক প্রান্তিকতা, জাতিগত সংঘাত এবং আর্থ-সামাজিক বৈষম্যসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। মিয়ানমারে কুকি-চিন যে সংকটের সম্মুখীন হয়েছে তা বহুমুখী, যার মূল কারণ কয়েক দশকের জাতিগত উত্তেজনা, সশস্ত্র সংঘাত এবং সরকারি নীতি যা প্রান্তিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠীগুলো থেকে উদ্ভূত।

অন্যদিকে রাখাইন বা আরাকান রাজ্য বাংলাদেশের অতি নিকটে। রাখাইন রাজ্য সাবেক আরাকান অঞ্চল, যা বর্তমানে মিয়ানমারের দূরবর্তী পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি প্রদেশ। এর উত্তরে চিন রাজ্য, পুবে ম্যাগওয়ে, ব্যাগো এবং আয়েইয়ারওয়াদি অঞ্চল, পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ। আরাকান পর্বত, যার সর্বোচ্চ চূড়া ভিক্টোরিয়া শৃঙ্গের উচ্চতা ৩ হাজার ৬৩ মিটার (১০ হাজার ৪৯ ফুট), যা রাখাইন প্রদেশকে মূল বার্মা থেকে পৃথক করে রেখেছে। রাখাইন রাজ্যে চেদুবা এবং মাইঙ্গান দ্বীপের মতো বড় কিছু দ্বীপ আছে। রাখাইন রাজ্যের আয়তন ৩৬ হাজার ৭৬২ বর্গকিলোমিটার, রাজধানীর নাম সিতওয়ে, সাবেক নাম আকিয়াব। আকিয়াব যেহেতু আরব নাবিকদের তাই মিয়ানমার সরকার তা পরিবর্তন করে ফেলে। ধারণা করা হয় রাখাইন শব্দটি এসেছে পালিশব্দ ‘রাক্ষপুরা’ বা সংস্কৃতিতে রাক্ষসপুরা থেকে, যার অর্থ রাক্ষসদের দেশ। খুব সম্ভবত এ অঞ্চলে বাস করা নেগ্রিটো অধিবাসীদের জন্য এ নাম দেওয়া হয়। রাখাইন রাজ্য নিজেদের ঐতিহ্য এবং নৈতিকতা ধরে রাখতে এ নামটিই বহাল রেখেছে। তাদের ভাষায় রাখাইন শব্দের অর্থ- যে নিজের জাতিসত্তা ধরে রাখে।

১৭৮৪ সালে কোনবং রাজবংশ রাখাইন রাজ্য জয় করে। ১৮২৬ সালে প্রথম অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে আরাকান রাজ্য ব্রিটিশদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ১৮৮৬ সালে, বার্মাকে ব্রিটিশ শাসনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে রাখাইন রাজ্য ব্রিটিশ ভারতের বার্মা প্রদেশের অংশ হয়ে ওঠে। ১৯৩৭ সালে রাখাইন রাজ্যটি ব্রিটিশ ভারত তাদের কায়েমি ও ভবিষ্যৎ স্বার্থের কারণে আলাদা করে ফেলে। ব্রিটিশদের ধারণা ছিল ভারত ছেড়ে দেওয়ার পর তারা বার্মায় তাদের রাজত্ব কায়েম রাখবে। কিন্তু ১৯৪৮ সালে রাখাইন বার্মার (বর্তমানে মিয়ানমার) একটি রাজ্যে পরিণত হয়। পঞ্চাশ দশক থেকে বিচ্ছিন্নতা এবং আরাকানের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি ক্রমবর্ধমান আন্দোলন হয় রাখাইনে। এ আন্দোলনকে প্রশমিত করার জন্য ১৯৭৪ সালে নে উইন সরকারের নতুন সংবিধানে রাখাইন (আরাকান) বিভাগকে একটি ইউনিয়ন রাজ্যের মর্যাদা দেয়। ১৯৮৯ সালে সামরিক জান্তা দ্বারা আরাকান রাজ্যের নাম পরিবর্তন করে ‘রাখাইন’ করা হয়।

২০১২ সালে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা এবং রাখাইনদের মধ্যে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটিত হয়। দাঙ্গাটির সূত্রপাত হয় জাতিগত কোন্দলকে কেন্দ্র করে, উভয় পক্ষই এতে জড়িত হয়ে পড়ে। অক্টোবর মাসে এটি সব নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে একজোট হলে দাঙ্গা বিস্তার লাভ করে। দাঙ্গার তাৎক্ষণিক কারণ জানানো হয়, এক রাখাইন তরুণীকে কয়েকজন মুসলিম কর্তৃক ধর্ষণ ও হত্যার ফলে রাখাইন বৌদ্ধদের দ্বারা ১০ জন মুসলিম রোহিঙ্গাকে আহত করে। দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে মিয়ানমার সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গাকবলিত এলাকায় কারফিউ জারিসহ সৈন্য মোতায়েন করে। ১০ জুন রাখাইনে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় এবং সামরিক বাহিনীকে ওই অঞ্চলের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ২০১২ সালের ২২ আগস্ট সরকারিভাবে ৮৮ জনের নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করা হয়। যাদের মধ্যে রোহিঙ্গা ৫৬ এবং ৩২ জন রাখাইন ছিল। তখন আনুমানিক ৯০ হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। প্রায় ২ হাজার ৫২৮টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল রোহিঙ্গাদের। দাঙ্গায় বার্মিজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ পাওয়া যায়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে একতরফাভাবে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক গণগ্রেফতার এবং ধরপাকড়ের অভিযোগ ওঠে। অক্টোবর ২০১৬ সাল থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে সহিংস সংঘর্ষ শুরু হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) দ্বারা বিদ্রোহী হামলার ফলে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী প্রধানত মুসলিম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটায়। তারা অক্টোবর ২০১৬ থেকে জুন ২০১৭-এর মধ্যে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করে। জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের মতে, এ অপারেশনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ১ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে। এ সংঘাত আন্তর্জাতিক সমালোচনার জন্ম দেয় এবং জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার কর্তৃক এটিকে জাতিগত নির্মূল হিসেবে বর্ণনা করা হয়। মিয়ানমারে সেনা অভিযানের মুখে বাংলাদেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। যার মাশুল বাংলাদেশকে গুনতে হচ্ছে। জাতিসংঘ তাদের অঙ্গীকার মতো রোহিঙ্গাদের পর্যাপ্ত সাহায্য দিচ্ছে না, ফলে বাংলাদেশ বিপাকে পড়েছে।

আরাকান অঞ্চল প্রায় উত্তর-দক্ষিণ ৬৪০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং পূর্ব-পশ্চিম ১৪৫ কিলোমিটার প্রশস্ত। আরাকান ও চিন অঞ্চল প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ। এ অঞ্চল দুটির ওপর প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে বাংলাদেশের সম্পর্ক রয়েছে। রাখাইনের মোট জনসংখ্য ৩২ লাখ, তার মধ্যে থেরবাদী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ৬৩.৩% এবং মুসলমান ধর্মাবলম্বী ৩৫.১%, বাকিরা হিন্দু ও অন্যান্য। রাখাইনে জাতিগতভাবে রাখাইন ও রোহিঙ্গারাই বেশি। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও উদার দেশ। এখানে ধর্মীয় বা জাতিগত কোনো সংঘাত নেই। বাংলাদেশের জনগণের ভোট দিতে অনীহা থাকতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র গঠনে ও উন্নয়নে সবাই বলতে গেলে ঐক্যবদ্ধ। কাজেই চিন ও আরাকান তথা রাখাইন যদি বাংলাদেশের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয় তাহলে বাংলাদেশ একটি উন্নত ও ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র হবে যেখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং বিভিন্ন সনাতন ও প্রাকৃতিক উপজাতীয় ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে পারবে। আমার মনে হয় এ ব্যাপারে একটি ঐকমত্য তৈরি হবে, যারা চিন ও রাখাইনের সব সমস্যা, সংঘাত শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই সমাধানে জাতি বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে আসবে। মনে হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বও আমাদের সহায়তা করবে। চীন ও রাশিয়ার সমর্থনও আমরা পাব। এখন প্রশ্ন হলো- আমরা এ ধরনের সমাধানের জন্য কতটা প্রস্তুত।

♦ লেখক : স্বতন্ত্র মনোভাবাপন্ন

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে