শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
কুকি-চিন সন্ত্রাস ও অন্য প্রসঙ্গ

বম পার্টি নামে পরিচিত নতুন একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)-এর জঙ্গি সদস্যরা ২ এপ্রিল ২০২৪ রাত ৯টায় সোনালী ব্যাংক রুমা শাখায় সশস্ত্র হামলা চালিয়ে টাকা ও ১৪টি অস্ত্র লুট করে এবং ব্যাংকের ম্যানেজার নিজাম উদ্দিনকেও ধরে নিয়ে গিয়েছিল। ৪ এপ্রিল আবার বেলা ১টার দিকে বান্দরবানের থানচি উপজেলা সদরে সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের দুটি শাখায় ডাকাতি করে সাড়ে ১৭ লাখ টাকা অস্ত্রধারী ব্যক্তিরা নিয়ে যায়। কেএনএফ পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থিত বাংলাদেশের একটি নিষিদ্ধ জাতিগত বিচ্ছিন্নতাবাদী রাজনৈতিক সংগঠন। ২০১৭ সালে নাথান বম কেএনএফ রাঙামাটি এবং বান্দরবান জেলার ৯টি উপজেলা নিয়ে বম জনগণের জন্য একটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংকল্প ঘোষণা করে। বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মতে, কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট মিয়ানমারের কাচিন রাজ্য থেকে অস্ত্র পায় এবং কারেন বিদ্রোহীর সঙ্গেও তাদের সম্পর্ক রয়েছে। কেএনএফের সশস্ত্র শাখার নাম কুকি-চিন ন্যাশনাল আর্মি (কেএনএ)। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার স্নাতক নাথান বম। তিনি আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির ছাত্র সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং ২০০৮ সালে কুকি-চিন জাতীয় উন্নয়ন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন এবং কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নামকরণ করেন। পরবর্তীতে কুকি-চিন জাতীয় স্বেচ্ছাসেবকরা কুকি-চিন জাতীয় ফ্রন্টে পরিণত হয়। কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের চিফ অব স্টাফ ভানচুন লিয়ান মাস্টার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষক।

কেএনএফের এ ব্যাংক ডাকাতি স্বাভাবিক ডাকাতি নয়। এর পেছনে সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া রয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মিজোরাম ও নাগাল্যান্ডের দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে মিয়ানমারের চিন রাজ্য বা অঞ্চলে যেখানে দীর্ঘদিন ধরে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন চলছে। চিন পশ্চিম মিয়ানমারের একটি রাজ্য। চিন রাজ্যের পুবে সাগাইং ও ম্যাগওয়ে বিভাগ। দক্ষিণে রাখাইন রাজ্য, দক্ষিণ-পশ্চিমে বাংলাদেশ, পশ্চিম এবং উত্তরে যথাক্রমে ভারতের মিজোরাম ও মণিপুর রাজ্য অবস্থিত। পর্বত আচ্ছাদিত হওয়ার কারণে রাজ্যটির যোগাযোগব্যবস্থা খুবই অনুন্নত। চিন মিয়ানমারের সবচেয়ে দরিদ্র রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। চিনে দরিদ্রতার হার ৭৩%। চিনে প্রায় ৫৩ ভাষাভাষী উপজাতি রয়েছে। ১২০০ সালের দিকে চিন জাতিগোষ্ঠীর লোকজন বর্তমানে চীন থেকে চিন পর্বতে বসবাস শুরু করে। তখন থেকেই চিন বিভিন্ন স্থানীয় উপজাতি প্রধানদের দ্বারা শাসিত হয়ে আসছিল। কিছু ঐতিহাসিক ওই এলাকাকে পূর্ব বাংলার অংশ হিসেবে মনে করেছিলেন এবং তারা এও মনে করতেন যে, পুরো চিন পর্বত পেগান সাম্রাজ্যের অধীনস্থ ছিল। কথিত আছে, এ স্থানটি বুদ্ধ নিজেই তাঁর জীবদ্দশায় পরিদর্শন করেছিলেন এবং সেখানেই তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর মৃত্যুর ৬৫১ বছর পর এই স্থানেই একটি মহান রাজ্যের উদ্ভব হবে। বিভিন্ন মতামত অনুযায়ী- চিন পর্বতে দশম শতাব্দী থেকে মানববসতির প্রমাণ পাওয়া যায়। লোককাহিনি অনুযায়ী ব্রিটিশদের আগমনের আগে এ অঞ্চলে কোনো সামরিক অভিযান ঘটেনি। ১২৮৭ সালে পেগান রাজ্যের পতন করে শানরা প্রথম উত্তর-পূর্ব বার্মা থেকে কাকউ উপত্যকা জয় করতে এসেছিল। তারপর থেকে ক্ষুদ্র রাজ্যটি তুলনামূলকভাবে বড় শান মোহনিয়েন সাম্রাজ্যকে কর প্রদান করত, যা ১৩৭০ সালের দিকে বার্মিজ আভা সাম্রাজ্যের করদ রাজ্য হিসেবে অন্তর্গত হয়েছিল। চিনরা ঐতিহ্যগতভাবে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এবং বার্মা বা বর্তমান মিয়ানমার থেকে অনেক দূরে ছিল।

১৮৮৫ সালে তৃতীয় অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর ব্রিটিশরা চিন পর্বত অধিকার করে। ১৮৯৬ সালে মাই খাম থুয়ানটককে গ্রেফতারের পর চিনরা পর্বতে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ শুরু করে। চিন পর্বত পরবর্তীতে আরাকান বিভাগের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৮৯০ সালের দিকে আমেরিকার খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারকারীরা প্রথম এখানে আসতে শুরু করে এবং নানা উপঢৌকন ও প্রলোভনের মাধ্যমে উপজাতীয় লোকজনকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যেই চিনরা খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়। ১৯৪৩ সালের দিকে জাপানের সেনাবাহিনী এ অঞ্চলে প্রবেশ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর একটি ভবিষ্যৎ স্বাধীন বার্মা ইউনিয়নের রূপরেখা প্রণয়ন করতে চিনরা বোমমোয়াহো থুয়াহটকের নেতৃত্বে বার্মিজ, শান, কাচিনদের সঙ্গে পেংলং সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে। চিনা নেতারা শান ও কাচিন নেতাদের মতো পূর্ণ রাজ্যের দাবি (বিচ্ছিন্নতার) তোলেনি। শুধু একটি বিভাগের দাবি করেছিল। ১৯৪৮ সালে বার্মার স্বাধীনতার পর চিন বিভাগ সৃষ্টি করা হয়। ১৯৭৪ সালের ৪ জানুয়ারি চিন রাজ্য সৃষ্টি করা হয়। বর্তমানে রাজ্যটিতে জুমি ও লাইমির জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব চলছে। চিন পর্বত বহুল এলাকা হওয়ায় এর জনসংখ্যা খুবই কম। ৫ লাখের মতো। চিনের মোট উপভাষার ৮৫% তিব্বত বার্মা ভাষা পরিবারের সদস্য। ১৯৯০ সালের শুরুতে মিয়ানমারের বিশালসংখ্যক সেনাবাহিনী এ অঞ্চলটিতে প্রবেশ করে। ধারণা করা হয়, এরপর ১ লাখ লোক প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিয়েছে। চিনের বেশির ভাগ লোকই খ্রিস্টান, তবে স্বল্প পরিমাণ বৌদ্ধ ধর্মের লোক রয়েছে। ধর্ম ও কৃষ্টি যাই হোক না কেন বাংলাদেশের সঙ্গে চিন রাজ্যের একটি আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে। চিন ইয়াঙ্গুন থেকে ৩৯৫ মাইল বা ৬৩৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। কুকি-চিন জনগণ, মিয়ানমার, ভারত এবং বাংলাদেশের কিছু অংশে বসবাসকারী একটি জাতিগত গোষ্ঠী। ঐতিহাসিকভাবে কুকি-চিন জনগণ রাজনৈতিক প্রান্তিকতা, জাতিগত সংঘাত এবং আর্থ-সামাজিক বৈষম্যসহ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে। মিয়ানমারে কুকি-চিন যে সংকটের সম্মুখীন হয়েছে তা বহুমুখী, যার মূল কারণ কয়েক দশকের জাতিগত উত্তেজনা, সশস্ত্র সংঘাত এবং সরকারি নীতি যা প্রান্তিক সংখ্যালঘু গোষ্ঠীগুলো থেকে উদ্ভূত।

অন্যদিকে রাখাইন বা আরাকান রাজ্য বাংলাদেশের অতি নিকটে। রাখাইন রাজ্য সাবেক আরাকান অঞ্চল, যা বর্তমানে মিয়ানমারের দূরবর্তী পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত একটি প্রদেশ। এর উত্তরে চিন রাজ্য, পুবে ম্যাগওয়ে, ব্যাগো এবং আয়েইয়ারওয়াদি অঞ্চল, পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর-পশ্চিমে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগ। আরাকান পর্বত, যার সর্বোচ্চ চূড়া ভিক্টোরিয়া শৃঙ্গের উচ্চতা ৩ হাজার ৬৩ মিটার (১০ হাজার ৪৯ ফুট), যা রাখাইন প্রদেশকে মূল বার্মা থেকে পৃথক করে রেখেছে। রাখাইন রাজ্যে চেদুবা এবং মাইঙ্গান দ্বীপের মতো বড় কিছু দ্বীপ আছে। রাখাইন রাজ্যের আয়তন ৩৬ হাজার ৭৬২ বর্গকিলোমিটার, রাজধানীর নাম সিতওয়ে, সাবেক নাম আকিয়াব। আকিয়াব যেহেতু আরব নাবিকদের তাই মিয়ানমার সরকার তা পরিবর্তন করে ফেলে। ধারণা করা হয় রাখাইন শব্দটি এসেছে পালিশব্দ ‘রাক্ষপুরা’ বা সংস্কৃতিতে রাক্ষসপুরা থেকে, যার অর্থ রাক্ষসদের দেশ। খুব সম্ভবত এ অঞ্চলে বাস করা নেগ্রিটো অধিবাসীদের জন্য এ নাম দেওয়া হয়। রাখাইন রাজ্য নিজেদের ঐতিহ্য এবং নৈতিকতা ধরে রাখতে এ নামটিই বহাল রেখেছে। তাদের ভাষায় রাখাইন শব্দের অর্থ- যে নিজের জাতিসত্তা ধরে রাখে।

১৭৮৪ সালে কোনবং রাজবংশ রাখাইন রাজ্য জয় করে। ১৮২৬ সালে প্রথম অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধের পর যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ হিসেবে আরাকান রাজ্য ব্রিটিশদের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ১৮৮৬ সালে, বার্মাকে ব্রিটিশ শাসনের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে রাখাইন রাজ্য ব্রিটিশ ভারতের বার্মা প্রদেশের অংশ হয়ে ওঠে। ১৯৩৭ সালে রাখাইন রাজ্যটি ব্রিটিশ ভারত তাদের কায়েমি ও ভবিষ্যৎ স্বার্থের কারণে আলাদা করে ফেলে। ব্রিটিশদের ধারণা ছিল ভারত ছেড়ে দেওয়ার পর তারা বার্মায় তাদের রাজত্ব কায়েম রাখবে। কিন্তু ১৯৪৮ সালে রাখাইন বার্মার (বর্তমানে মিয়ানমার) একটি রাজ্যে পরিণত হয়। পঞ্চাশ দশক থেকে বিচ্ছিন্নতা এবং আরাকানের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের জন্য একটি ক্রমবর্ধমান আন্দোলন হয় রাখাইনে। এ আন্দোলনকে প্রশমিত করার জন্য ১৯৭৪ সালে নে উইন সরকারের নতুন সংবিধানে রাখাইন (আরাকান) বিভাগকে একটি ইউনিয়ন রাজ্যের মর্যাদা দেয়। ১৯৮৯ সালে সামরিক জান্তা দ্বারা আরাকান রাজ্যের নাম পরিবর্তন করে ‘রাখাইন’ করা হয়।

২০১২ সালে রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা এবং রাখাইনদের মধ্যে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সংঘটিত হয়। দাঙ্গাটির সূত্রপাত হয় জাতিগত কোন্দলকে কেন্দ্র করে, উভয় পক্ষই এতে জড়িত হয়ে পড়ে। অক্টোবর মাসে এটি সব নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে একজোট হলে দাঙ্গা বিস্তার লাভ করে। দাঙ্গার তাৎক্ষণিক কারণ জানানো হয়, এক রাখাইন তরুণীকে কয়েকজন মুসলিম কর্তৃক ধর্ষণ ও হত্যার ফলে রাখাইন বৌদ্ধদের দ্বারা ১০ জন মুসলিম রোহিঙ্গাকে আহত করে। দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়লে মিয়ানমার সরকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দাঙ্গাকবলিত এলাকায় কারফিউ জারিসহ সৈন্য মোতায়েন করে। ১০ জুন রাখাইনে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় এবং সামরিক বাহিনীকে ওই অঞ্চলের প্রশাসনিক দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ২০১২ সালের ২২ আগস্ট সরকারিভাবে ৮৮ জনের নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করা হয়। যাদের মধ্যে রোহিঙ্গা ৫৬ এবং ৩২ জন রাখাইন ছিল। তখন আনুমানিক ৯০ হাজার লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। প্রায় ২ হাজার ৫২৮টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল রোহিঙ্গাদের। দাঙ্গায় বার্মিজ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ পাওয়া যায়। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে একতরফাভাবে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক গণগ্রেফতার এবং ধরপাকড়ের অভিযোগ ওঠে। অক্টোবর ২০১৬ সাল থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলে সহিংস সংঘর্ষ শুরু হয়। আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) দ্বারা বিদ্রোহী হামলার ফলে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং স্থানীয় বৌদ্ধ জনগোষ্ঠী প্রধানত মুসলিম রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটায়। তারা অক্টোবর ২০১৬ থেকে জুন ২০১৭-এর মধ্যে ‘ক্লিয়ারেন্স অপারেশন’ শুরু করে। জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের মতে, এ অপারেশনে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ১ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে। এ সংঘাত আন্তর্জাতিক সমালোচনার জন্ম দেয় এবং জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার কর্তৃক এটিকে জাতিগত নির্মূল হিসেবে বর্ণনা করা হয়। মিয়ানমারে সেনা অভিযানের মুখে বাংলাদেশে ১২ লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। যার মাশুল বাংলাদেশকে গুনতে হচ্ছে। জাতিসংঘ তাদের অঙ্গীকার মতো রোহিঙ্গাদের পর্যাপ্ত সাহায্য দিচ্ছে না, ফলে বাংলাদেশ বিপাকে পড়েছে।

আরাকান অঞ্চল প্রায় উত্তর-দক্ষিণ ৬৪০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য এবং পূর্ব-পশ্চিম ১৪৫ কিলোমিটার প্রশস্ত। আরাকান ও চিন অঞ্চল প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ। এ অঞ্চল দুটির ওপর প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে বাংলাদেশের সম্পর্ক রয়েছে। রাখাইনের মোট জনসংখ্য ৩২ লাখ, তার মধ্যে থেরবাদী বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ৬৩.৩% এবং মুসলমান ধর্মাবলম্বী ৩৫.১%, বাকিরা হিন্দু ও অন্যান্য। রাখাইনে জাতিগতভাবে রাখাইন ও রোহিঙ্গারাই বেশি। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও উদার দেশ। এখানে ধর্মীয় বা জাতিগত কোনো সংঘাত নেই। বাংলাদেশের জনগণের ভোট দিতে অনীহা থাকতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র গঠনে ও উন্নয়নে সবাই বলতে গেলে ঐক্যবদ্ধ। কাজেই চিন ও আরাকান তথা রাখাইন যদি বাংলাদেশের সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয় তাহলে বাংলাদেশ একটি উন্নত ও ভারসাম্যপূর্ণ রাষ্ট্র হবে যেখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং বিভিন্ন সনাতন ও প্রাকৃতিক উপজাতীয় ধর্ম স্বাধীনভাবে পালন করতে পারবে। আমার মনে হয় এ ব্যাপারে একটি ঐকমত্য তৈরি হবে, যারা চিন ও রাখাইনের সব সমস্যা, সংঘাত শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই সমাধানে জাতি বর্ণ, ধর্ম নির্বিশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে আসবে। মনে হয় যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বও আমাদের সহায়তা করবে। চীন ও রাশিয়ার সমর্থনও আমরা পাব। এখন প্রশ্ন হলো- আমরা এ ধরনের সমাধানের জন্য কতটা প্রস্তুত।

♦ লেখক : স্বতন্ত্র মনোভাবাপন্ন

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

১৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের
বছর শেষের আগেই জেমিনাই ৩ সিরিজ আনার ইঙ্গিত গুগলের

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি
কেকেআরের বোলিং কোচ হলেন সাউদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে
বার্সার কিংবদন্তি মেসির সম্মানে ভাস্কর্য হবে ক্যাম্প ন্যুতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা
ডায়াবেটিস নিরাময়ে ইয়োগা চর্চার উপকারিতা বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন
বরগুনায় সড়কের পাশে অপেক্ষমাণ বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কিয়েভের হামলা: রাশিয়ার বন্দরনগরীতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন
মঙ্গলের বায়ুমণ্ডল বোঝার লক্ষ্যে মহাকাশে নাসার মিশন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩
হবিগঞ্জে ভারতীয় শাড়ি পাচারের সময় আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন
সিদ্ধিরগঞ্জে ফুটওভার ব্রিজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
শৈলকুপা’র প্রতিবন্ধী নাজনীনের চিকিৎসায় পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ
শাকসু নির্বাচন: চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন
গোপালগঞ্জে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন