শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

ছাত্ররাজনীতি নিয়ে কিছু কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্ররাজনীতি নিয়ে কিছু কথা

১৯৫৩ থেকে ১৯৬১ সাল পর্যন্ত টানা দুই মেয়াদে আমেরিকার ৩৪তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন এককালের সেনা কর্মকর্তা ডোয়াইট ডি আইজেন হাওয়ার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি ছিলেন পাঁচতারকা বিশিষ্ট জেনারেল এবং মিত্রশক্তির একটি বিশেষায়িত বাহিনীর সর্বাধিনায়ক। প্রায় সারা জীবন সেনানিবাসের গন্ডি আর রণাঙ্গনে আবদ্ধ থাকলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী অভাব অনটনগ্রস্ত বিরূপ বিশ্বে সুস্থ পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে রাজনীতির গুরুত্ব তিনি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেন। ১৯৫৪ সালের ২৮ জানুয়ারি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের এক অংশে দেশবাসীকে রাজনীতিতে অংশ নেওয়ার ফরিয়াদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ছোট্ট একটি রাজনৈতিক সংগঠন থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় সরকারের সর্বোচ্চ মহলের আচার-আচরণ ও ব্যবস্থাপনার সঙ্গে আপনারা জড়িয়ে আছেন বা আপনাদের জড়িয়ে থাকতে হয়। সুতরাং কোনো নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা নির্বাচিত নেতা না হয়েও রাজনীতির মধ্যেই আপনাদের বসবাস। তাই আমার কাছে মনে হয় যথাযথ গৌরব নিয়েই আপনাদের রাজনৈতিক পরিচয় বহন করা উচিত। প্রত্যেক নাগরিকের খন্ডকালীন কাজ বা খন্ডকালীন পেশা হওয়া উচিত রাজনীতিচর্চা করা, যার মাধ্যমে নাগরিকরা স্বাধীন জনগণের অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা সুরক্ষা করবে এবং আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য অনুসারে যা কিছু ভালো ও উপকারী, তা সংরক্ষণ করবে।’

এই সূত্র ধরে বলা যায়, রাজনীতি অবশ্যই দেশ ও জাতির জন্য মঙ্গলজনক। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক চর্চার কোনো বিকল্প নেই। তবে প্রশ্ন হলো কোন বয়স থেকে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়া উচিত। আরও স্পষ্ট করে বলতে গেলে বলতে হয়, ছাত্র অবস্থায় রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার যৌক্তিকতা বা মাত্রা কী হওয়া উচিত। প্রশ্নটি ছোট্ট ও সহজ হলেও এর উত্তর অনেক জটিল ও বিতর্কিত। দেশের সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিক্সের ২০২৩ সালের এপ্রিলে প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, আমাদের জনগণের গড় আয়ু আগের চেয়ে কিছুটা বেড়ে ৭২.৪ বছরে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে নারীরা বাঁচে ৭৪ বছরেরও বেশি, আর পুরুষ বাঁচে ৭০ বছরের চেয়ে বেশি। বাংলাদেশে যারা রাজনীতি করেন, বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপদেষ্টার ভূমিকা পালন করেন এবং চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ লাভ করে বড় বড় পদ-পদবি ধরে রাখেন, তাদের গড় বয়সের দিকে তাকালে দেখা যায় কেবল ৬০ থেকে ৭০ নয় বরং ৮০ কিংবা তারও বেশি বয়সেও রাজনীতি করা যায়, প্রতিষ্ঠান চালানো যায়, এমনকি দেশের প্রশাসনও চালানো যায়। সুতরাং জীবনের শুরুর দিকে মোট গড় আয়ুর এক-তৃতীয়াংশ বা কম-বেশি ২৪ বছর তথা ছাত্রজীবনে কেউ যদি রাজনীতি না করে কেবল নিজেকে দ্রুত পরিবর্তনশীল পৃথিবীর স্মার্ট নাগরিক করার ব্রতে নিয়োজিত থাকেন, তাতে কি দেশ ও রাজনীতির খুব ক্ষতি হবে? বিশেষত নব্বইয়ে এরশাদের পতনের পর আবারও বলছি পতনের পর যারা ছাত্ররাজনীতিতে জড়িয়ে ছিলেন, তাদের ভূমিকা এবং রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণে তাদের মূল্যায়নের প্রেক্ষাপটে এমন প্রশ্ন ওঠাটাই স্বাভাবিক। সর্বোপরি ‘রাজনীতি এখন আর রাজনীতিবিদদের হাতে নেই বরং ব্যবসায়ীদের দখলে’ বলে যখন নির্বাচিত সংসদ সদস্যরাই বলে থাকেন, তখন ছাত্ররাজনীতির প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি আপনা-আপনিই গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে। ভবিষ্যতে কোনো রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের বদলে যদি এফবিসিসিআই, বিজিএমইএ, বিকেএমইএ কিংবা ওষুধ উৎপাদক সমিতির মতো ব্যবসায়িক সংগঠন ও এমপি গড়ার সূতিকাগারগুলো একটি করে ছাত্র সংগঠন গড়ে তোলে, তবে সেটিই বরং সার্থক হবে। ছাত্ররাজনীতি ভবিষ্যতের নেতা তৈরির অনন্য সুযোগ সৃষ্টি করে, এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই।

পৃথিবীর ইতিহাস ও গতি বদলে দেওয়া অনেক নেতা ও রাষ্ট্রনায়কের রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয় ছাত্র অবস্থায়। আমাদের জাতির পিতা ও মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ছাত্রজীবনে রাজনীতিতে সম্পৃক্ত ছিলেন। আমাদের রাজনৈতিক ও জাতীয় জীবনের তিনটি বড় অর্জন ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রসমাজ ও ছাত্রনেতাদের অবদান স্বর্ণখচিত ইতিহাসতুল্য। কিন্তু পরবর্তীতে সেই ধারাবাহিকতা ও ছাত্ররাজনীতির উজ্জ্বল ভাবমূর্তি ভূলুণ্ঠিত হয় নানা কারণে। তাই ছাত্ররাজনীতির যৌক্তিকতা আজ প্রশ্নের সম্মুখীন।

যারা ছাত্ররাজনীতি ছাড়া নতুন নেতৃত্ব তৈরি হবে না বা জাতি নেতৃত্বশূন্যতায় ভুগবে বলে মনে করেন, তাদের এটাও স্মরণে রাখতে হবে যে, ছাত্ররাজনীতি না করে এমনকি বেশিদূর লেখাপড়া ছাড়াই জাতীয় নেতা এমনকি বিশ্বনেতা হওয়া যায়। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল, মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন ও জর্জ ওয়াশিংটন, আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গ নেতা ফেড্রিক ডগলাস, সাউথ আফ্রিকার জ্যাকব জুমা, ভারতের জয়ললিতার মতো রাজনৈতিক নেতৃত্বের ছাত্রজীবন ছিল সংক্ষিপ্ত ও নিতান্ত সাদামাটা। মহাত্মা গান্ধী ছাত্রজীবনে লাজুক ও স্বল্পভাষী ছিলেন। ছাত্ররাজনীতির অভিজ্ঞতার অভাব তাদের দমিয়ে রাখতে পারেনি। তাদের জীবনাচার অনুসরণ করে বলাই যায়, পরিবেশ ও পরিস্থিতিই রাজনৈতিক নেতৃত্ব সৃষ্টি করে এবং বানের স্রোতের মতো রাজনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সুতরাং ছাত্ররাজনীতি না হলে সব রসাতলে ডুববে বলে ভাবার শক্ত যুক্তিও এই বিচারে ম্লান হয়ে যায়।

ছাত্ররাজনীতি প্রসঙ্গে ঠিক ৫০ বছর আগের একটি ঘটনা স্মরণীয়। ১৯৭৪ সালের ৪ এপ্রিল। ওই রাতে একটি ছাত্র সংগঠনের ১০-১৫ জন সশস্ত্র কর্মী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলের ৬৩৫ ও ৬৪৮ নম্বর কক্ষের সাতজন ছাত্রকে ঘুম থেকে ডেকে তুলে এবং অস্ত্রের মুখে তাদের মুহসীন হলে নিয়ে যায়। এরপর তাদের হাত-পা বেঁধে টিভি রুমের সামনে দাঁড় করানো হয় এবং রাত ১টার পর হতভাগ্য এই সাত ছাত্রকে স্টেনগান দিয়ে ব্রাশফায়ার করে হত্যা করা হয়। এই নির্মম হত্যাকান্ডের বিচার চেয়ে পরদিনই মিছিল বের হয়, যে মিছিলে নেতৃত্ব দেন রাজনীতি করা একটি ছাত্র সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক। পরে প্রমাণিত হয়, এই সাধারণ সম্পাদকই মূলত এই হত্যাকান্ডের হোতা, যিনি অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে এমন হত্যাযজ্ঞ ঘটিয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন চিকিৎসার্থে মস্কো ছিলেন। তাঁর জীবদ্দশায় অর্থাৎ পরবর্তী ১৭ মাসের মধ্যেই এই সাত খুনের দায়ে দোষী ব্যক্তিদের ২২ বছর করে কারাদন্ড দেওয়া হয়। তবে পরিতাপের বিষয় ’৭৫-এর পট-পরিবর্তনের পর এই সাজা কমিয়ে দেওয়া হয় এবং একপর্যায়ে সাধারণ ক্ষমার আওতায় তাদের মুক্ত করে আওয়ামী বিরোধী রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করা হয়। বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম প্রকাশিত ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালের তথ্য মোতাবেক- স্বাধীনতা-পরবর্তী থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত প্রায় ৩৮ বছরে কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৫ জন খুন হয়েছেন। ১৯৭৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছাত্ররাজনীতি করা একটি দলের চার ছাত্রকে হত্যা করা হয়। এই চারজনসহ ৭৫ হত্যাকান্ডের উপযুক্ত বিচার আজও সম্পন্ন হয়নি। ছাত্ররাজনীতির নামে শিক্ষাঙ্গনে রক্তের হোলি খেলা আজ তাই ছড়িয়ে পড়েছে অন্যান্য শিক্ষাঙ্গনেও। ২০১০ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ জন ছাত্র খুন হন। এর মধ্যে ১৭টির দায় নিতে হয় বিশেষ একটি ছাত্র সংগঠনকে (সূত্র : দৈনিক যুগান্তর, ৮ অক্টোবর ২০১৯)।

নির্মম হত্যাকান্ডের বাইরেও রোকেয়া হলের ইমেজ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে চাঁদা দাবির অডিও ফাঁস ও স্বামীকে বেঁধে রেখে সম্প্রতি স্ত্রীকে ধর্ষণ, সিলেটের এমসি কলেজে স্বামীর কাছ থেকে স্ত্রীকে ছিনিয়ে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীকে বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণসহ বহু ঘটনা প্রমাণ করে ছাত্ররাজনীতি ও নেতৃত্বের আড়ালে যেসব ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটছে, এসব ঘটনা তার খন্ডচিত্র মাত্র। এ যেন সাগরে ডুবে থাকা পাহাড়সম বরফখন্ডের অগ্রভাগ। চরম দুঃখের বিষয় হলো, এত এত অপরাধ তথা পাপের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত কতিপয় নেতা-কর্মী। যার দায় নিতে হয় ছাত্ররাজনীতিকে। আর এসব অপরাধের বিচার না হওয়ার দায় নিতে হয় ছাত্ররাজনীতির পৃষ্ঠপোষকদের।

বাইবেলসহ বহু গ্রন্থে বহু মনীষী বলে গেছেন, পাপকে ঘৃণা কর, পাপীকে নয়। সুতরাং কেউ যদি শিক্ষাঙ্গনের এসব পাপ বা পাপের উৎসরূপে ছাত্ররাজনীতি ও ছাত্ররাজনীতির নেতৃত্বকে ঘৃণা করে, তাকে কি দোষ দেওয়া যাবে? আজ যদি ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত সংগঠনগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিং কেন বিশ্বমানের কাছে পৌঁছতে পারছে না, কেন লাখ লাখ ছাত্রছাত্রী সার্টিফিকেটসর্বস্ব শিক্ষিত ও বেকার, কেন প্রকৃত মেধার মূল্যায়ন হচ্ছে না, কেন এত বিদেশি এ দেশে চাকরির বাজার দখল করে রেখেছে এবং ক্রমেই তাদের সংখ্যা বাড়ছে, এসব নিয়ে আন্দোলন করত, তবে নিশ্চয়ই অপরাধ বা পাপগুলোকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা বিবেচনা করা যেত। তবে বাস্তবে এসব নিয়ে আন্দোলন তো দূরে থাক, কেউ মুখও খুলছে না। যার ফলে বর্তমান প্রেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতির যৌক্তিকতা আজ কাঠগড়ায়। ছাত্রনেতারা কেউ কিছু না বললেও দেয়ালে কান পাতলেই সাধারণ ছাত্রসমাজের হতাশার কথা শোনা যায়। সম্প্রতি একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জোড়ায় জোড়ায় এক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার দৃশ্য ও আপত্তিকর কিছু দৃশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা আমাদের সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়। অবন্তিকার আত্মহত্যা বহু প্রশ্নের সামনে দাঁড় করিয়েছে এ সমাজকে। রমজানের আগে এক বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে লিফটে কয়েকজন ছাত্রের কথা নিজ কানে শুনেছিলাম। ছয় বছর সময় ব্যয় করে এবং অভিভাবকদের কাছ থেকে ৩০ থেকে ৩৫ লাখ টাকা নিয়ে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ যে ‘ডাক্তার’ নামক মানবসম্পদ সৃষ্টি করছে, তাদের বিভিন্ন হাসপাতাল বা চিকিৎসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কমবেশি ১৮ হাজার টাকায় চাকরি শুরু করতে বলে। অথচ তাদের অভিভাবক যে গাড়িতে এই হবু ডাক্তারদের মেডিকেল কলেজে পাঠান, সেই গাড়ির ড্রাইভারের বেতনও ১৮ হাজার টাকার বেশি। যে হাসপাতাল অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভারকে ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন দিয়ে থাকে, তারা নতুন ডাক্তারকে ১৮ হাজার টাকা দিতে চায়। ছয় বছরে ৩০-৩৫ লাখ টাকা ব্যয়ে তবে আমরা কী মানের মানবসম্পদ তৈরি করলাম? ইন্টার্নশিপ ট্রেনিংয়ের জন্য বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো ছাত্র ভর্তি সময়েই প্রতি মাসে ১৫ হাজার টাকা হিসেবে ১২ মাসের ভাতা অভিভাবকদের দিতে বাধ্য করে। অথচ পাঁচ-ছয় বছর নিজেদের কবজায় রাখার পর অভিভাবকদের দেওয়া এই টাকাও তাদের সন্তান তথা ইন্টার্ন ডাক্তারদের যথাযথভাবে ও যথাযথ সময়ে পরিশোধ করা হয় না বলে আলাপ করছিল ওই ছাত্ররা। আগে কিছু মূল্যায়ন পরীক্ষা দিয়ে অস্ট্রেলিয়াসহ বহির্বিশ্বে চিকিৎসা পেশা শুরু করার বা উচ্চতর প্রশিক্ষণের সুযোগ ছিল। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের কোনো মেডিকেল কলেজ বা তাদের উপরস্থ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সনদ পেলে এমন মূল্যায়ন পরীক্ষায় অংশ নিতে পারা না পারা নিয়ে সেই ছাত্ররা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিল। অথচ এসব নিয়ে কোনো ছাত্র সংগঠন বা কোনো রাজনৈতিক দল কোনো প্রকার বক্তব্যই দিচ্ছে না বলে ওই ছাত্ররা অনুযোগ করছিল। দেশে ছাত্ররাজনীতির সোনালি অতীত আবার ফিরে আসুক এটাই প্রত্যাশা। শুরু করেছিলাম আমেরিকার ৩৪তম রাষ্ট্রপতি ডোয়াইট ডি আইজেন হাওয়ারের কথা দিয়ে। শেষ করব মার্কিন রাজনীতিবিদ, আইনজীবী ও ১৮৬১ সাল থেকে ১৮৬৫ সালে হত্যার আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ১৬তম রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করা আব্রাহাম লিংকনের একটি চিঠির কথা দিয়ে। ১৮৩০ সালে নিজ পুত্রের শিক্ষকের কাছে পাঠানো সেই চিঠির এক অংশে তিনি লিখেন, ‘তাকে (পুত্রকে) শেখান, প্রতিটি শত্রুর জন্য একটি বন্ধু থাকে, চুরি করার চেয়ে ঘাম দিয়ে একটি মুদ্রা অর্জন করা ভালো। তাকে হিংসা থেকে দূরে রাখুন এবং যদি আপনি পারেন তবে তাকে প্রশান্তির হাসির গোপনীয়তা এবং আনন্দ জানতে দিন।’ অঢেল টাকার মালিক ছাত্রনেতাদের অভিভাবক ও শিক্ষকরা দয়া করে ওই চিঠিটা একটু পড়বেন কী?

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
নেপালে জনবিস্ফোরণ
নেপালে জনবিস্ফোরণ
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
দান-সদকায় সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধি পায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
সেনাবাহিনী নিয়ে গুজবের শেষ কোথায়
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
ফুরিয়ে যাচ্ছে গ্যাস
অশান্ত বাজার
অশান্ত বাজার
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
রসুল (সা.)-কে ভালোবাসার দাবি
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
জুলাইয়ের বাংলাদেশ ও নতুন নেতৃত্ব কাঠামো
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
সর্বশেষ খবর
কাঁচপুরে এক হাজার অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ
কাঁচপুরে এক হাজার অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস
ইতিহাস নিয়ে বেশি ভেবে চাপ নেওয়ার কিছু নেই: লিটন দাস

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল
১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসছেন টাফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ
জাফলংয়ে পানিতে ডুবে পর্যটক নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত
মোজাম্বিকে সন্ত্রাস দমন বাহিনীর গুলিতে ১৬ জেলে নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে বিভিন্ন ভারতীয় মালামাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫
ছেলের চুরির অভিযোগে বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ
‘অবৈধ’ বাংলাদেশি অভিবাসী নিয়ে ইউরোপীয় কমিশনের উদ্বেগ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের
ওসমানী হাসপাতালে দুদকের অভিযান, প্রমাণ মিলল অনিয়মের

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন

৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে ১২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

নগর জীবন

গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ
গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় বাংলাদেশ

নগর জীবন

নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১
কুষ্টিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ১

নগর জীবন

পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি
পাঁচ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কঠোর হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫
ইভ টিজিংয়ের অভিযোগে বিদ্যালয়ে হামলা, দুই শিক্ষকসহ আহত ১৫

দেশগ্রাম

গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের
গণছুটিতে কর্মচারীরা, ভোগান্তি গ্রাহকদের

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে তিন ভাই-বোনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার
গলায় গামছা প্যাঁচানো লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা