শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

ছোট্টবেলায় গ্রামে থাকাকালীন দেখেছি, প্রার্থনার জন্য মসজিদ অথবা পূজার জন্য মন্দির এবং পরবর্তীতে ঢাকায় থেকে দেখেছি খ্রিস্টানদের প্রার্থনার স্থান চার্চ। অতএব, মসজিদ, মন্দির ও চার্চ-তিনটি ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়।

আপনি যদি ভারতে যান, দেখবেন মন্দির সর্বত্র, এমনকি পাহাড়ের ওপর যেখানে অনেক কষ্ট করে উঠতে হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা হয়তো বিশ্বাস করে ঈশ্বর প্রাপ্তি সহজে মেলে না। কষ্ট করে পেতে হয়। অন্যদিকে ইসলাম ও খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে মসজিদ এবং গির্জা সহজলভ্য। তবে একটু মিল আছে। তা হলো আপনি বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে যান, খুবই কাছাকাছি মসজিদ পাবেন। আর আমি যেখানে আছি, অর্থাৎ মিসিসিপি স্টেটের কলম্বাস নামক ছোট্ট একটা শহরে, সেখানে প্রতি রাস্তায় চার্চ। বুঝতে অসুবিধা হয় না যে মসজিদ, মন্দির এবং গির্জাতে একত্রে প্রার্থনা করাটা ঈশ্বর প্রাপ্তিতে বেশি কার্যকর। একা একা করার চেয়ে ১০ জন, ২৫ জন কিংবা ১০০ জন অথবা তারও বেশি একত্রে করা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত।

আবার বৌদ্ধ ধর্মের গুরু দালাই লামা বলেছেন, ‘মন্দিরের দরকার নেই। জটিল দর্শনের প্রয়োজন নেই...

আমাদের হৃদয় আমাদের মন্দির। দর্শন হলো দয়া।’ সত্যি কথা বলতে কি, ভালো ও দয়ালু মানুষ এবং সহমর্মিতাসম্পন্ন মানুষ হলে ঈশ্বর প্রাপ্তিতে ব্যত্যয় ঘটার কথা নয়। এই তো কয়েক সপ্তাহ আগে বসন্তকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে আমি টেক্সাসের ডালাস আমার বড় মেয়ে, খৃত্বিকার ওখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। এক বুধবার আমাকে নিয়ে কুড়ি মাইল দূরে একটা বাসায় নিয়ে গিয়েছিল। ধরে নিন বাসার মালিকের নাম মিনা। মিনা আমাদের ওয়েলকাম জানাল। সঙ্গে সঙ্গেই কাচের কাপে লালচে রঙের চা অফার করল। ক্রমান্বয়ে সেখানে প্রায় দুই ডজন মানুষ এলো। দেখা গেল আমি ছাড়া সবাই মহিলা। প্রথমেই খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। তারপর মিনা বাহাউল্লাহর প্রার্থনা সম্পর্কিত কয়েকটি লাইন পড়ে শোনাল। তারপর একটি গানের ভিডিও ছাড়ল, যা ইংরেজি এবং ফারসিতে ছিল। দারুণ মুগ্ধকর গান।

এরপর প্রার্থনা সম্পর্কিত পাঁচটি পদক্ষেপ বর্ণনা করল একজন ফিলিপিনো মহিলা। তারপর শুরু হলো রাউন্ড লিগ অর্থাৎ প্রত্যেককে পরিচয় দিয়ে কিছু একটা বলতে হবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা সম্পর্কে অথবা যা কিছু একটা।

এখানে বলে রাখা ভালো, ছাত্র হিসেবে বা যারাই যুক্তরাষ্ট্রে আসে, কখনো কোনো গেট-টুগেদার হলে, এটাই হলো পরিচিত হওয়ার একটা রীতি। আমার এখনো মনে আছে, প্রথম যখন পিএইচডি করার জন্য কানাডাতে আসি, একটা অনুষ্ঠানে আমি বলেছিলাম, ভুলে যান অন্যদের নাম, শুধু মনে রাখুন এই আমাকে যার নাম জীবেন। সবাই হেসে উঠল। মনে রাখতে হবে এই পশ্চিমা দেশের লোকজন কৌতুক (ফান) করতে ভালোবাসে।

যা হোক, যে সত্যি গল্পটা বলছিলাম, আমার বলার সময় যখন এলো, আমি তখন প্রার্থনার চেয়েও মানুষের ভিতর কতগুলো গুণ থাকলে, মানুষ ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতে পারে, তা নিয়ে বললাম। যেমন দরুন, সৎ, দয়ালু, সহমর্মিতা অর্থাৎ একজন ভালো মানুষ, তাহলেই ঈশ্বরের প্রাপ্তি লাভ ঘটতে পারে। আমি তখন আমাদের মিসিসিপি কলম্বাস শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার বিবরণ দিলাম।

ঘটনাটা হলো, আমাদের হাইওয়ে দিয়ে একটি ট্রাকে মুরগি নিয়ে যাচ্ছিল। হয়তো বা জবাই করার স্থানে। হঠাৎ করে একটি মুরগি ট্রাকের খাঁচা থেকে বের হয়ে বাইরে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ল। ট্রাকটর পেছন দিয়ে একজন মহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিল। সে মুরগিটিকে পড়ে যেতে দেখতে পেল। গাড়ি ঘুরিয়ে মুরগিটার কাছে এসে দেখল আহত হয়ে মুরগিটা ছটফট করছে। তখন ভদ্রমহিলা মুরগিটি কলম্বাসের একটি পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে এলো। পশু চিকিৎসক তো হতবাক। আহত মুরগির চিকিৎসা তো তিনি কখনো করেননি। কেউ নিয়েও আসেনি। যা হোক, তিনি সার্জারি করে মুরগিটির ডানা-পা ঠিক করে নিজের বাড়িতে নিয়ে বাড়ির বড় মাঠে ছেড়ে দিলেন। কদিনের মধ্যেই মুরগিটি সুস্থ হয়ে উঠে খাওয়া-দাওয়া শুরু করল।

আমি আমাদের লোকাল পত্রিকায় পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম। সঙ্গে সঙ্গে একটা প্রতি-উত্তর পাঠিয়ে দিলাম এবং তা ছাপাও হলো। বললাম, এ ঘটনাটা মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের অতি উত্তম একটা উদাহরণ। একটা মুরগির প্রতি মানুষের এত দয়া; তাহলে মানুষে মানুষে দয়া নেই কেন? আমরা একজন আরেকজনকে খুন করি। আক্ষেপ করে বললাম- আমার হয়তো মুরগি খাওয়া ছেড়েই দিতে হবে।

যা হোক, বাহাই গোষ্ঠী নিয়ে কথা হচ্ছিল। অনেককাল আগে আমরা একবার ভারতের রাজধানী দিল্লি গিয়েছিলাম এবং দিল্লিতে সবচেয়ে নামকরা লোটাস টেম্পল দেখতে গিয়েছিলাম।

টেম্পলটি সম্পর্কে বলা যায়, এমন টেম্পল পৃথিবীর আর কোথাও নেই। আপনার মনেই হবে একটু ক্ষণের জন্য আপনি বসুন। আপনি আপনার প্রার্থনাটা সেরে নিন। আপনি যে ধর্মের হোন না কেন, কোনো ফারাক নেই। এটা একটা ইউনিভার্সেল টেম্পল, যদিও বাহাই টেম্পল বলা হয়ে থাকে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫৮ লাখ বাহাই বিশ্বাসী মানুষ আছে। এ সম্প্রদায়টি খুবই নিরীহ। তাদের গুরু ইরানে নিগৃহীত হয়েছেন। কেননা তিনি সব ধর্মের একীভূত কথা প্রচার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখনকার ইরানের বাদশাহ নাসিরউদ্দিন বাহাউল্লাহকে ৪০ বছর কারাবন্দি অথবা ইরাকে নির্বাসনে পাঠান। এ করেই বাহাউল্লাহ ১৮৯২ সালে মারা যান। আমার দেখা দারুণ অমায়িক, ভদ্র, মিশুক এবং পরোপকারী এই ধর্মাবলম্বীর মানুষ।

টেক্সাস যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম স্টেট এবং এই স্টেটেই ভিন্নতর লোকজন বাস করে। বৈচিত্র্যপূর্ণ জাতি এবং সম্প্রদায়ের বসবাস। এক রবিবার খৃত্বিকা আমাকে আরেকটি ছোটখাটো কমিউনিটি জমায়েতে নিয়ে গেল। ওই জায়গাটা ডালাস থেকে বেশ দূরে। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশ। চার লেনের বড় রাস্তা থেকে বের হয়ে আঁকাবাঁকা পথ ধরে অনেকটাই যেতে হলো। গাছপালাবেষ্টিত লম্বাটে একটি বাড়িতে ঢুকলাম। ছোট্ট একটা রুমে গাদাগাদি করে প্রায় তিন ডজন নারী-পুরুষ বসা। মহিলার সংখ্যাই বেশি। এরই মাঝে আমরা দুজন ঢুকে জায়গা করে নিলাম। সবাই ফ্লোরে ফোম পেতে বসা।

এই বাড়িটিকে ‘Two Birds Church’ বলা হয়। যদিও চার্চের কোনো বৈশিষ্ট্য নেই। টু বার্ডস চার্চ-একটি অসাম্প্রদায়িক চার্চ, একজন ভদ্রলোকের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, যিনি অ্যামাজন বনের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে দক্ষিণ আমেরিকার নিরাময় ভবিষ্যদ্বাণীর অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন। তারা সমস্ত ধর্ম ও সংস্কৃতির সর্বজনীনতা বিশ্বাস করে এবং কিছু কিছু অনুষ্ঠানে আয়াহুয়াস্কাকে (একটি সাইকোট্রপিক বা এটিকে এখন বলা হয় এনথিওজেনিক পানীয়) আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির জন্য কখনো ব্যবহার করা হয়।

একইভাবে আমরা প্রত্যেকের পরিচয় পর্ব এবং একেকজন তাদের জীবনের যন্ত্রণা এবং জীবিকা সম্পর্কে কথা বলেছিল। আমার পালা যখন এলো, আমি সমবেদনা এবং সহানুভূতির সঙ্গে সংযুক্ত সুখ সম্পর্কে কথা বলেছিলাম। আমি আমাদের ‘ডিসপ্যাচ’ থেকে আবারও একই মুরগির গল্পের উদাহরণ দিয়েছি। আমার কাছে সবচেয়ে অসাধারণ লেগেছিল একজন পেশাদার মহিলার লাইভ মিউজিক্যাল থেরাপি। তিনি চোখ বুঝে অন্ধকার ঘরে মেডিটেশন শুরু করতে বললেন। মহিলা সুন্দর করে বয়ান করছেন এবং গানের পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন যেন নদী বয়ে চলেছে অথবা সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়া কিংবা বাতাসে পাতার দোল খাওয়া-এ এক অবাক করা পরিবেশ সৃষ্টি হলো। প্রায় আধা ঘণ্টা চলল।

সেই ছোট্ট সমাবেশে আমি যা বুঝতে পেরেছি, সব ব্যক্তির গল্পই বৈচিত্র্যময়, তবে তারা এই চার্চে আসতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করে। শেষে, আমরা একটি পটলাক ডিনার করি।

আমাদের জীবনের যাত্রা মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে। এই যাত্রা এক ধরনের নয়, সর্বদা ভিন্নধর্মী। উত্থান-পতন আছে, তবে নদী প্রবাহিত হবে, আমরা যতই ব্যারিকেড দিই না কেন।

অনেককাল আগে, ভারতে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নামে একজন আধ্যাত্মিক মানুষ ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর শিষ্য ছিলেন। রামকৃষ্ণ একবার বলেছিলেন, ‘অনেক মত (বিশ্বাস) অনেক পথ’। আমরা একে রসায়নে স্টেট ফাংশন বলি। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য অনেক ট্র্যাকিং পথই থাকতে পারে। কিন্তু গন্তব্য স্থান একটিই। আমার এবারের টেক্সাস ভিজিটের আরও একটা অন্যতম আকর্ষণ ছিল। প্রায় ৫০ বছর পর কিশোরগঞ্জ হাইস্কুলের পদার্থবিদ্যার শিক্ষক বি কে রায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। প্রায় সাত দশক ধরে কত মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। কতজনই বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায়, আবার কিছু কিছু পরিচয় বা সম্পর্ক ধ্রুবতারার মতো জ্বলে থাকে বা জ্বলে ওঠে। সেই রকমই একটি সম্পর্ক আমার হাইস্কুলের শিক্ষক আমার নমস্য ৮৬ বছর বয়সী শ্রী বি কে রায় স্যার। আপনি শতায়ু হোন।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি