শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

ছোট্টবেলায় গ্রামে থাকাকালীন দেখেছি, প্রার্থনার জন্য মসজিদ অথবা পূজার জন্য মন্দির এবং পরবর্তীতে ঢাকায় থেকে দেখেছি খ্রিস্টানদের প্রার্থনার স্থান চার্চ। অতএব, মসজিদ, মন্দির ও চার্চ-তিনটি ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়।

আপনি যদি ভারতে যান, দেখবেন মন্দির সর্বত্র, এমনকি পাহাড়ের ওপর যেখানে অনেক কষ্ট করে উঠতে হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা হয়তো বিশ্বাস করে ঈশ্বর প্রাপ্তি সহজে মেলে না। কষ্ট করে পেতে হয়। অন্যদিকে ইসলাম ও খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে মসজিদ এবং গির্জা সহজলভ্য। তবে একটু মিল আছে। তা হলো আপনি বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে যান, খুবই কাছাকাছি মসজিদ পাবেন। আর আমি যেখানে আছি, অর্থাৎ মিসিসিপি স্টেটের কলম্বাস নামক ছোট্ট একটা শহরে, সেখানে প্রতি রাস্তায় চার্চ। বুঝতে অসুবিধা হয় না যে মসজিদ, মন্দির এবং গির্জাতে একত্রে প্রার্থনা করাটা ঈশ্বর প্রাপ্তিতে বেশি কার্যকর। একা একা করার চেয়ে ১০ জন, ২৫ জন কিংবা ১০০ জন অথবা তারও বেশি একত্রে করা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত।

আবার বৌদ্ধ ধর্মের গুরু দালাই লামা বলেছেন, ‘মন্দিরের দরকার নেই। জটিল দর্শনের প্রয়োজন নেই...

আমাদের হৃদয় আমাদের মন্দির। দর্শন হলো দয়া।’ সত্যি কথা বলতে কি, ভালো ও দয়ালু মানুষ এবং সহমর্মিতাসম্পন্ন মানুষ হলে ঈশ্বর প্রাপ্তিতে ব্যত্যয় ঘটার কথা নয়। এই তো কয়েক সপ্তাহ আগে বসন্তকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে আমি টেক্সাসের ডালাস আমার বড় মেয়ে, খৃত্বিকার ওখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। এক বুধবার আমাকে নিয়ে কুড়ি মাইল দূরে একটা বাসায় নিয়ে গিয়েছিল। ধরে নিন বাসার মালিকের নাম মিনা। মিনা আমাদের ওয়েলকাম জানাল। সঙ্গে সঙ্গেই কাচের কাপে লালচে রঙের চা অফার করল। ক্রমান্বয়ে সেখানে প্রায় দুই ডজন মানুষ এলো। দেখা গেল আমি ছাড়া সবাই মহিলা। প্রথমেই খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। তারপর মিনা বাহাউল্লাহর প্রার্থনা সম্পর্কিত কয়েকটি লাইন পড়ে শোনাল। তারপর একটি গানের ভিডিও ছাড়ল, যা ইংরেজি এবং ফারসিতে ছিল। দারুণ মুগ্ধকর গান।

এরপর প্রার্থনা সম্পর্কিত পাঁচটি পদক্ষেপ বর্ণনা করল একজন ফিলিপিনো মহিলা। তারপর শুরু হলো রাউন্ড লিগ অর্থাৎ প্রত্যেককে পরিচয় দিয়ে কিছু একটা বলতে হবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা সম্পর্কে অথবা যা কিছু একটা।

এখানে বলে রাখা ভালো, ছাত্র হিসেবে বা যারাই যুক্তরাষ্ট্রে আসে, কখনো কোনো গেট-টুগেদার হলে, এটাই হলো পরিচিত হওয়ার একটা রীতি। আমার এখনো মনে আছে, প্রথম যখন পিএইচডি করার জন্য কানাডাতে আসি, একটা অনুষ্ঠানে আমি বলেছিলাম, ভুলে যান অন্যদের নাম, শুধু মনে রাখুন এই আমাকে যার নাম জীবেন। সবাই হেসে উঠল। মনে রাখতে হবে এই পশ্চিমা দেশের লোকজন কৌতুক (ফান) করতে ভালোবাসে।

যা হোক, যে সত্যি গল্পটা বলছিলাম, আমার বলার সময় যখন এলো, আমি তখন প্রার্থনার চেয়েও মানুষের ভিতর কতগুলো গুণ থাকলে, মানুষ ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতে পারে, তা নিয়ে বললাম। যেমন দরুন, সৎ, দয়ালু, সহমর্মিতা অর্থাৎ একজন ভালো মানুষ, তাহলেই ঈশ্বরের প্রাপ্তি লাভ ঘটতে পারে। আমি তখন আমাদের মিসিসিপি কলম্বাস শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার বিবরণ দিলাম।

ঘটনাটা হলো, আমাদের হাইওয়ে দিয়ে একটি ট্রাকে মুরগি নিয়ে যাচ্ছিল। হয়তো বা জবাই করার স্থানে। হঠাৎ করে একটি মুরগি ট্রাকের খাঁচা থেকে বের হয়ে বাইরে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ল। ট্রাকটর পেছন দিয়ে একজন মহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিল। সে মুরগিটিকে পড়ে যেতে দেখতে পেল। গাড়ি ঘুরিয়ে মুরগিটার কাছে এসে দেখল আহত হয়ে মুরগিটা ছটফট করছে। তখন ভদ্রমহিলা মুরগিটি কলম্বাসের একটি পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে এলো। পশু চিকিৎসক তো হতবাক। আহত মুরগির চিকিৎসা তো তিনি কখনো করেননি। কেউ নিয়েও আসেনি। যা হোক, তিনি সার্জারি করে মুরগিটির ডানা-পা ঠিক করে নিজের বাড়িতে নিয়ে বাড়ির বড় মাঠে ছেড়ে দিলেন। কদিনের মধ্যেই মুরগিটি সুস্থ হয়ে উঠে খাওয়া-দাওয়া শুরু করল।

আমি আমাদের লোকাল পত্রিকায় পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম। সঙ্গে সঙ্গে একটা প্রতি-উত্তর পাঠিয়ে দিলাম এবং তা ছাপাও হলো। বললাম, এ ঘটনাটা মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের অতি উত্তম একটা উদাহরণ। একটা মুরগির প্রতি মানুষের এত দয়া; তাহলে মানুষে মানুষে দয়া নেই কেন? আমরা একজন আরেকজনকে খুন করি। আক্ষেপ করে বললাম- আমার হয়তো মুরগি খাওয়া ছেড়েই দিতে হবে।

যা হোক, বাহাই গোষ্ঠী নিয়ে কথা হচ্ছিল। অনেককাল আগে আমরা একবার ভারতের রাজধানী দিল্লি গিয়েছিলাম এবং দিল্লিতে সবচেয়ে নামকরা লোটাস টেম্পল দেখতে গিয়েছিলাম।

টেম্পলটি সম্পর্কে বলা যায়, এমন টেম্পল পৃথিবীর আর কোথাও নেই। আপনার মনেই হবে একটু ক্ষণের জন্য আপনি বসুন। আপনি আপনার প্রার্থনাটা সেরে নিন। আপনি যে ধর্মের হোন না কেন, কোনো ফারাক নেই। এটা একটা ইউনিভার্সেল টেম্পল, যদিও বাহাই টেম্পল বলা হয়ে থাকে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫৮ লাখ বাহাই বিশ্বাসী মানুষ আছে। এ সম্প্রদায়টি খুবই নিরীহ। তাদের গুরু ইরানে নিগৃহীত হয়েছেন। কেননা তিনি সব ধর্মের একীভূত কথা প্রচার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখনকার ইরানের বাদশাহ নাসিরউদ্দিন বাহাউল্লাহকে ৪০ বছর কারাবন্দি অথবা ইরাকে নির্বাসনে পাঠান। এ করেই বাহাউল্লাহ ১৮৯২ সালে মারা যান। আমার দেখা দারুণ অমায়িক, ভদ্র, মিশুক এবং পরোপকারী এই ধর্মাবলম্বীর মানুষ।

টেক্সাস যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম স্টেট এবং এই স্টেটেই ভিন্নতর লোকজন বাস করে। বৈচিত্র্যপূর্ণ জাতি এবং সম্প্রদায়ের বসবাস। এক রবিবার খৃত্বিকা আমাকে আরেকটি ছোটখাটো কমিউনিটি জমায়েতে নিয়ে গেল। ওই জায়গাটা ডালাস থেকে বেশ দূরে। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশ। চার লেনের বড় রাস্তা থেকে বের হয়ে আঁকাবাঁকা পথ ধরে অনেকটাই যেতে হলো। গাছপালাবেষ্টিত লম্বাটে একটি বাড়িতে ঢুকলাম। ছোট্ট একটা রুমে গাদাগাদি করে প্রায় তিন ডজন নারী-পুরুষ বসা। মহিলার সংখ্যাই বেশি। এরই মাঝে আমরা দুজন ঢুকে জায়গা করে নিলাম। সবাই ফ্লোরে ফোম পেতে বসা।

এই বাড়িটিকে ‘Two Birds Church’ বলা হয়। যদিও চার্চের কোনো বৈশিষ্ট্য নেই। টু বার্ডস চার্চ-একটি অসাম্প্রদায়িক চার্চ, একজন ভদ্রলোকের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, যিনি অ্যামাজন বনের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে দক্ষিণ আমেরিকার নিরাময় ভবিষ্যদ্বাণীর অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন। তারা সমস্ত ধর্ম ও সংস্কৃতির সর্বজনীনতা বিশ্বাস করে এবং কিছু কিছু অনুষ্ঠানে আয়াহুয়াস্কাকে (একটি সাইকোট্রপিক বা এটিকে এখন বলা হয় এনথিওজেনিক পানীয়) আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির জন্য কখনো ব্যবহার করা হয়।

একইভাবে আমরা প্রত্যেকের পরিচয় পর্ব এবং একেকজন তাদের জীবনের যন্ত্রণা এবং জীবিকা সম্পর্কে কথা বলেছিল। আমার পালা যখন এলো, আমি সমবেদনা এবং সহানুভূতির সঙ্গে সংযুক্ত সুখ সম্পর্কে কথা বলেছিলাম। আমি আমাদের ‘ডিসপ্যাচ’ থেকে আবারও একই মুরগির গল্পের উদাহরণ দিয়েছি। আমার কাছে সবচেয়ে অসাধারণ লেগেছিল একজন পেশাদার মহিলার লাইভ মিউজিক্যাল থেরাপি। তিনি চোখ বুঝে অন্ধকার ঘরে মেডিটেশন শুরু করতে বললেন। মহিলা সুন্দর করে বয়ান করছেন এবং গানের পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন যেন নদী বয়ে চলেছে অথবা সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়া কিংবা বাতাসে পাতার দোল খাওয়া-এ এক অবাক করা পরিবেশ সৃষ্টি হলো। প্রায় আধা ঘণ্টা চলল।

সেই ছোট্ট সমাবেশে আমি যা বুঝতে পেরেছি, সব ব্যক্তির গল্পই বৈচিত্র্যময়, তবে তারা এই চার্চে আসতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করে। শেষে, আমরা একটি পটলাক ডিনার করি।

আমাদের জীবনের যাত্রা মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে। এই যাত্রা এক ধরনের নয়, সর্বদা ভিন্নধর্মী। উত্থান-পতন আছে, তবে নদী প্রবাহিত হবে, আমরা যতই ব্যারিকেড দিই না কেন।

অনেককাল আগে, ভারতে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নামে একজন আধ্যাত্মিক মানুষ ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর শিষ্য ছিলেন। রামকৃষ্ণ একবার বলেছিলেন, ‘অনেক মত (বিশ্বাস) অনেক পথ’। আমরা একে রসায়নে স্টেট ফাংশন বলি। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য অনেক ট্র্যাকিং পথই থাকতে পারে। কিন্তু গন্তব্য স্থান একটিই। আমার এবারের টেক্সাস ভিজিটের আরও একটা অন্যতম আকর্ষণ ছিল। প্রায় ৫০ বছর পর কিশোরগঞ্জ হাইস্কুলের পদার্থবিদ্যার শিক্ষক বি কে রায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। প্রায় সাত দশক ধরে কত মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। কতজনই বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায়, আবার কিছু কিছু পরিচয় বা সম্পর্ক ধ্রুবতারার মতো জ্বলে থাকে বা জ্বলে ওঠে। সেই রকমই একটি সম্পর্ক আমার হাইস্কুলের শিক্ষক আমার নমস্য ৮৬ বছর বয়সী শ্রী বি কে রায় স্যার। আপনি শতায়ু হোন।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা