শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

ছোট্টবেলায় গ্রামে থাকাকালীন দেখেছি, প্রার্থনার জন্য মসজিদ অথবা পূজার জন্য মন্দির এবং পরবর্তীতে ঢাকায় থেকে দেখেছি খ্রিস্টানদের প্রার্থনার স্থান চার্চ। অতএব, মসজিদ, মন্দির ও চার্চ-তিনটি ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়।

আপনি যদি ভারতে যান, দেখবেন মন্দির সর্বত্র, এমনকি পাহাড়ের ওপর যেখানে অনেক কষ্ট করে উঠতে হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা হয়তো বিশ্বাস করে ঈশ্বর প্রাপ্তি সহজে মেলে না। কষ্ট করে পেতে হয়। অন্যদিকে ইসলাম ও খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে মসজিদ এবং গির্জা সহজলভ্য। তবে একটু মিল আছে। তা হলো আপনি বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে যান, খুবই কাছাকাছি মসজিদ পাবেন। আর আমি যেখানে আছি, অর্থাৎ মিসিসিপি স্টেটের কলম্বাস নামক ছোট্ট একটা শহরে, সেখানে প্রতি রাস্তায় চার্চ। বুঝতে অসুবিধা হয় না যে মসজিদ, মন্দির এবং গির্জাতে একত্রে প্রার্থনা করাটা ঈশ্বর প্রাপ্তিতে বেশি কার্যকর। একা একা করার চেয়ে ১০ জন, ২৫ জন কিংবা ১০০ জন অথবা তারও বেশি একত্রে করা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত।

আবার বৌদ্ধ ধর্মের গুরু দালাই লামা বলেছেন, ‘মন্দিরের দরকার নেই। জটিল দর্শনের প্রয়োজন নেই...

আমাদের হৃদয় আমাদের মন্দির। দর্শন হলো দয়া।’ সত্যি কথা বলতে কি, ভালো ও দয়ালু মানুষ এবং সহমর্মিতাসম্পন্ন মানুষ হলে ঈশ্বর প্রাপ্তিতে ব্যত্যয় ঘটার কথা নয়। এই তো কয়েক সপ্তাহ আগে বসন্তকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে আমি টেক্সাসের ডালাস আমার বড় মেয়ে, খৃত্বিকার ওখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। এক বুধবার আমাকে নিয়ে কুড়ি মাইল দূরে একটা বাসায় নিয়ে গিয়েছিল। ধরে নিন বাসার মালিকের নাম মিনা। মিনা আমাদের ওয়েলকাম জানাল। সঙ্গে সঙ্গেই কাচের কাপে লালচে রঙের চা অফার করল। ক্রমান্বয়ে সেখানে প্রায় দুই ডজন মানুষ এলো। দেখা গেল আমি ছাড়া সবাই মহিলা। প্রথমেই খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। তারপর মিনা বাহাউল্লাহর প্রার্থনা সম্পর্কিত কয়েকটি লাইন পড়ে শোনাল। তারপর একটি গানের ভিডিও ছাড়ল, যা ইংরেজি এবং ফারসিতে ছিল। দারুণ মুগ্ধকর গান।

এরপর প্রার্থনা সম্পর্কিত পাঁচটি পদক্ষেপ বর্ণনা করল একজন ফিলিপিনো মহিলা। তারপর শুরু হলো রাউন্ড লিগ অর্থাৎ প্রত্যেককে পরিচয় দিয়ে কিছু একটা বলতে হবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা সম্পর্কে অথবা যা কিছু একটা।

এখানে বলে রাখা ভালো, ছাত্র হিসেবে বা যারাই যুক্তরাষ্ট্রে আসে, কখনো কোনো গেট-টুগেদার হলে, এটাই হলো পরিচিত হওয়ার একটা রীতি। আমার এখনো মনে আছে, প্রথম যখন পিএইচডি করার জন্য কানাডাতে আসি, একটা অনুষ্ঠানে আমি বলেছিলাম, ভুলে যান অন্যদের নাম, শুধু মনে রাখুন এই আমাকে যার নাম জীবেন। সবাই হেসে উঠল। মনে রাখতে হবে এই পশ্চিমা দেশের লোকজন কৌতুক (ফান) করতে ভালোবাসে।

যা হোক, যে সত্যি গল্পটা বলছিলাম, আমার বলার সময় যখন এলো, আমি তখন প্রার্থনার চেয়েও মানুষের ভিতর কতগুলো গুণ থাকলে, মানুষ ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতে পারে, তা নিয়ে বললাম। যেমন দরুন, সৎ, দয়ালু, সহমর্মিতা অর্থাৎ একজন ভালো মানুষ, তাহলেই ঈশ্বরের প্রাপ্তি লাভ ঘটতে পারে। আমি তখন আমাদের মিসিসিপি কলম্বাস শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার বিবরণ দিলাম।

ঘটনাটা হলো, আমাদের হাইওয়ে দিয়ে একটি ট্রাকে মুরগি নিয়ে যাচ্ছিল। হয়তো বা জবাই করার স্থানে। হঠাৎ করে একটি মুরগি ট্রাকের খাঁচা থেকে বের হয়ে বাইরে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ল। ট্রাকটর পেছন দিয়ে একজন মহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিল। সে মুরগিটিকে পড়ে যেতে দেখতে পেল। গাড়ি ঘুরিয়ে মুরগিটার কাছে এসে দেখল আহত হয়ে মুরগিটা ছটফট করছে। তখন ভদ্রমহিলা মুরগিটি কলম্বাসের একটি পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে এলো। পশু চিকিৎসক তো হতবাক। আহত মুরগির চিকিৎসা তো তিনি কখনো করেননি। কেউ নিয়েও আসেনি। যা হোক, তিনি সার্জারি করে মুরগিটির ডানা-পা ঠিক করে নিজের বাড়িতে নিয়ে বাড়ির বড় মাঠে ছেড়ে দিলেন। কদিনের মধ্যেই মুরগিটি সুস্থ হয়ে উঠে খাওয়া-দাওয়া শুরু করল।

আমি আমাদের লোকাল পত্রিকায় পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম। সঙ্গে সঙ্গে একটা প্রতি-উত্তর পাঠিয়ে দিলাম এবং তা ছাপাও হলো। বললাম, এ ঘটনাটা মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের অতি উত্তম একটা উদাহরণ। একটা মুরগির প্রতি মানুষের এত দয়া; তাহলে মানুষে মানুষে দয়া নেই কেন? আমরা একজন আরেকজনকে খুন করি। আক্ষেপ করে বললাম- আমার হয়তো মুরগি খাওয়া ছেড়েই দিতে হবে।

যা হোক, বাহাই গোষ্ঠী নিয়ে কথা হচ্ছিল। অনেককাল আগে আমরা একবার ভারতের রাজধানী দিল্লি গিয়েছিলাম এবং দিল্লিতে সবচেয়ে নামকরা লোটাস টেম্পল দেখতে গিয়েছিলাম।

টেম্পলটি সম্পর্কে বলা যায়, এমন টেম্পল পৃথিবীর আর কোথাও নেই। আপনার মনেই হবে একটু ক্ষণের জন্য আপনি বসুন। আপনি আপনার প্রার্থনাটা সেরে নিন। আপনি যে ধর্মের হোন না কেন, কোনো ফারাক নেই। এটা একটা ইউনিভার্সেল টেম্পল, যদিও বাহাই টেম্পল বলা হয়ে থাকে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫৮ লাখ বাহাই বিশ্বাসী মানুষ আছে। এ সম্প্রদায়টি খুবই নিরীহ। তাদের গুরু ইরানে নিগৃহীত হয়েছেন। কেননা তিনি সব ধর্মের একীভূত কথা প্রচার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখনকার ইরানের বাদশাহ নাসিরউদ্দিন বাহাউল্লাহকে ৪০ বছর কারাবন্দি অথবা ইরাকে নির্বাসনে পাঠান। এ করেই বাহাউল্লাহ ১৮৯২ সালে মারা যান। আমার দেখা দারুণ অমায়িক, ভদ্র, মিশুক এবং পরোপকারী এই ধর্মাবলম্বীর মানুষ।

টেক্সাস যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম স্টেট এবং এই স্টেটেই ভিন্নতর লোকজন বাস করে। বৈচিত্র্যপূর্ণ জাতি এবং সম্প্রদায়ের বসবাস। এক রবিবার খৃত্বিকা আমাকে আরেকটি ছোটখাটো কমিউনিটি জমায়েতে নিয়ে গেল। ওই জায়গাটা ডালাস থেকে বেশ দূরে। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশ। চার লেনের বড় রাস্তা থেকে বের হয়ে আঁকাবাঁকা পথ ধরে অনেকটাই যেতে হলো। গাছপালাবেষ্টিত লম্বাটে একটি বাড়িতে ঢুকলাম। ছোট্ট একটা রুমে গাদাগাদি করে প্রায় তিন ডজন নারী-পুরুষ বসা। মহিলার সংখ্যাই বেশি। এরই মাঝে আমরা দুজন ঢুকে জায়গা করে নিলাম। সবাই ফ্লোরে ফোম পেতে বসা।

এই বাড়িটিকে ‘Two Birds Church’ বলা হয়। যদিও চার্চের কোনো বৈশিষ্ট্য নেই। টু বার্ডস চার্চ-একটি অসাম্প্রদায়িক চার্চ, একজন ভদ্রলোকের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, যিনি অ্যামাজন বনের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে দক্ষিণ আমেরিকার নিরাময় ভবিষ্যদ্বাণীর অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন। তারা সমস্ত ধর্ম ও সংস্কৃতির সর্বজনীনতা বিশ্বাস করে এবং কিছু কিছু অনুষ্ঠানে আয়াহুয়াস্কাকে (একটি সাইকোট্রপিক বা এটিকে এখন বলা হয় এনথিওজেনিক পানীয়) আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির জন্য কখনো ব্যবহার করা হয়।

একইভাবে আমরা প্রত্যেকের পরিচয় পর্ব এবং একেকজন তাদের জীবনের যন্ত্রণা এবং জীবিকা সম্পর্কে কথা বলেছিল। আমার পালা যখন এলো, আমি সমবেদনা এবং সহানুভূতির সঙ্গে সংযুক্ত সুখ সম্পর্কে কথা বলেছিলাম। আমি আমাদের ‘ডিসপ্যাচ’ থেকে আবারও একই মুরগির গল্পের উদাহরণ দিয়েছি। আমার কাছে সবচেয়ে অসাধারণ লেগেছিল একজন পেশাদার মহিলার লাইভ মিউজিক্যাল থেরাপি। তিনি চোখ বুঝে অন্ধকার ঘরে মেডিটেশন শুরু করতে বললেন। মহিলা সুন্দর করে বয়ান করছেন এবং গানের পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন যেন নদী বয়ে চলেছে অথবা সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়া কিংবা বাতাসে পাতার দোল খাওয়া-এ এক অবাক করা পরিবেশ সৃষ্টি হলো। প্রায় আধা ঘণ্টা চলল।

সেই ছোট্ট সমাবেশে আমি যা বুঝতে পেরেছি, সব ব্যক্তির গল্পই বৈচিত্র্যময়, তবে তারা এই চার্চে আসতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করে। শেষে, আমরা একটি পটলাক ডিনার করি।

আমাদের জীবনের যাত্রা মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে। এই যাত্রা এক ধরনের নয়, সর্বদা ভিন্নধর্মী। উত্থান-পতন আছে, তবে নদী প্রবাহিত হবে, আমরা যতই ব্যারিকেড দিই না কেন।

অনেককাল আগে, ভারতে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নামে একজন আধ্যাত্মিক মানুষ ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর শিষ্য ছিলেন। রামকৃষ্ণ একবার বলেছিলেন, ‘অনেক মত (বিশ্বাস) অনেক পথ’। আমরা একে রসায়নে স্টেট ফাংশন বলি। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য অনেক ট্র্যাকিং পথই থাকতে পারে। কিন্তু গন্তব্য স্থান একটিই। আমার এবারের টেক্সাস ভিজিটের আরও একটা অন্যতম আকর্ষণ ছিল। প্রায় ৫০ বছর পর কিশোরগঞ্জ হাইস্কুলের পদার্থবিদ্যার শিক্ষক বি কে রায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। প্রায় সাত দশক ধরে কত মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। কতজনই বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায়, আবার কিছু কিছু পরিচয় বা সম্পর্ক ধ্রুবতারার মতো জ্বলে থাকে বা জ্বলে ওঠে। সেই রকমই একটি সম্পর্ক আমার হাইস্কুলের শিক্ষক আমার নমস্য ৮৬ বছর বয়সী শ্রী বি কে রায় স্যার। আপনি শতায়ু হোন।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি
মাদকের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আওয়াজ তুলতে হবে: এ্যানি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা