শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

ছোট্টবেলায় গ্রামে থাকাকালীন দেখেছি, প্রার্থনার জন্য মসজিদ অথবা পূজার জন্য মন্দির এবং পরবর্তীতে ঢাকায় থেকে দেখেছি খ্রিস্টানদের প্রার্থনার স্থান চার্চ। অতএব, মসজিদ, মন্দির ও চার্চ-তিনটি ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়।

আপনি যদি ভারতে যান, দেখবেন মন্দির সর্বত্র, এমনকি পাহাড়ের ওপর যেখানে অনেক কষ্ট করে উঠতে হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা হয়তো বিশ্বাস করে ঈশ্বর প্রাপ্তি সহজে মেলে না। কষ্ট করে পেতে হয়। অন্যদিকে ইসলাম ও খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে মসজিদ এবং গির্জা সহজলভ্য। তবে একটু মিল আছে। তা হলো আপনি বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে যান, খুবই কাছাকাছি মসজিদ পাবেন। আর আমি যেখানে আছি, অর্থাৎ মিসিসিপি স্টেটের কলম্বাস নামক ছোট্ট একটা শহরে, সেখানে প্রতি রাস্তায় চার্চ। বুঝতে অসুবিধা হয় না যে মসজিদ, মন্দির এবং গির্জাতে একত্রে প্রার্থনা করাটা ঈশ্বর প্রাপ্তিতে বেশি কার্যকর। একা একা করার চেয়ে ১০ জন, ২৫ জন কিংবা ১০০ জন অথবা তারও বেশি একত্রে করা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত।

আবার বৌদ্ধ ধর্মের গুরু দালাই লামা বলেছেন, ‘মন্দিরের দরকার নেই। জটিল দর্শনের প্রয়োজন নেই...

আমাদের হৃদয় আমাদের মন্দির। দর্শন হলো দয়া।’ সত্যি কথা বলতে কি, ভালো ও দয়ালু মানুষ এবং সহমর্মিতাসম্পন্ন মানুষ হলে ঈশ্বর প্রাপ্তিতে ব্যত্যয় ঘটার কথা নয়। এই তো কয়েক সপ্তাহ আগে বসন্তকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে আমি টেক্সাসের ডালাস আমার বড় মেয়ে, খৃত্বিকার ওখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। এক বুধবার আমাকে নিয়ে কুড়ি মাইল দূরে একটা বাসায় নিয়ে গিয়েছিল। ধরে নিন বাসার মালিকের নাম মিনা। মিনা আমাদের ওয়েলকাম জানাল। সঙ্গে সঙ্গেই কাচের কাপে লালচে রঙের চা অফার করল। ক্রমান্বয়ে সেখানে প্রায় দুই ডজন মানুষ এলো। দেখা গেল আমি ছাড়া সবাই মহিলা। প্রথমেই খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। তারপর মিনা বাহাউল্লাহর প্রার্থনা সম্পর্কিত কয়েকটি লাইন পড়ে শোনাল। তারপর একটি গানের ভিডিও ছাড়ল, যা ইংরেজি এবং ফারসিতে ছিল। দারুণ মুগ্ধকর গান।

এরপর প্রার্থনা সম্পর্কিত পাঁচটি পদক্ষেপ বর্ণনা করল একজন ফিলিপিনো মহিলা। তারপর শুরু হলো রাউন্ড লিগ অর্থাৎ প্রত্যেককে পরিচয় দিয়ে কিছু একটা বলতে হবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা সম্পর্কে অথবা যা কিছু একটা।

এখানে বলে রাখা ভালো, ছাত্র হিসেবে বা যারাই যুক্তরাষ্ট্রে আসে, কখনো কোনো গেট-টুগেদার হলে, এটাই হলো পরিচিত হওয়ার একটা রীতি। আমার এখনো মনে আছে, প্রথম যখন পিএইচডি করার জন্য কানাডাতে আসি, একটা অনুষ্ঠানে আমি বলেছিলাম, ভুলে যান অন্যদের নাম, শুধু মনে রাখুন এই আমাকে যার নাম জীবেন। সবাই হেসে উঠল। মনে রাখতে হবে এই পশ্চিমা দেশের লোকজন কৌতুক (ফান) করতে ভালোবাসে।

যা হোক, যে সত্যি গল্পটা বলছিলাম, আমার বলার সময় যখন এলো, আমি তখন প্রার্থনার চেয়েও মানুষের ভিতর কতগুলো গুণ থাকলে, মানুষ ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতে পারে, তা নিয়ে বললাম। যেমন দরুন, সৎ, দয়ালু, সহমর্মিতা অর্থাৎ একজন ভালো মানুষ, তাহলেই ঈশ্বরের প্রাপ্তি লাভ ঘটতে পারে। আমি তখন আমাদের মিসিসিপি কলম্বাস শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার বিবরণ দিলাম।

ঘটনাটা হলো, আমাদের হাইওয়ে দিয়ে একটি ট্রাকে মুরগি নিয়ে যাচ্ছিল। হয়তো বা জবাই করার স্থানে। হঠাৎ করে একটি মুরগি ট্রাকের খাঁচা থেকে বের হয়ে বাইরে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ল। ট্রাকটর পেছন দিয়ে একজন মহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিল। সে মুরগিটিকে পড়ে যেতে দেখতে পেল। গাড়ি ঘুরিয়ে মুরগিটার কাছে এসে দেখল আহত হয়ে মুরগিটা ছটফট করছে। তখন ভদ্রমহিলা মুরগিটি কলম্বাসের একটি পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে এলো। পশু চিকিৎসক তো হতবাক। আহত মুরগির চিকিৎসা তো তিনি কখনো করেননি। কেউ নিয়েও আসেনি। যা হোক, তিনি সার্জারি করে মুরগিটির ডানা-পা ঠিক করে নিজের বাড়িতে নিয়ে বাড়ির বড় মাঠে ছেড়ে দিলেন। কদিনের মধ্যেই মুরগিটি সুস্থ হয়ে উঠে খাওয়া-দাওয়া শুরু করল।

আমি আমাদের লোকাল পত্রিকায় পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম। সঙ্গে সঙ্গে একটা প্রতি-উত্তর পাঠিয়ে দিলাম এবং তা ছাপাও হলো। বললাম, এ ঘটনাটা মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের অতি উত্তম একটা উদাহরণ। একটা মুরগির প্রতি মানুষের এত দয়া; তাহলে মানুষে মানুষে দয়া নেই কেন? আমরা একজন আরেকজনকে খুন করি। আক্ষেপ করে বললাম- আমার হয়তো মুরগি খাওয়া ছেড়েই দিতে হবে।

যা হোক, বাহাই গোষ্ঠী নিয়ে কথা হচ্ছিল। অনেককাল আগে আমরা একবার ভারতের রাজধানী দিল্লি গিয়েছিলাম এবং দিল্লিতে সবচেয়ে নামকরা লোটাস টেম্পল দেখতে গিয়েছিলাম।

টেম্পলটি সম্পর্কে বলা যায়, এমন টেম্পল পৃথিবীর আর কোথাও নেই। আপনার মনেই হবে একটু ক্ষণের জন্য আপনি বসুন। আপনি আপনার প্রার্থনাটা সেরে নিন। আপনি যে ধর্মের হোন না কেন, কোনো ফারাক নেই। এটা একটা ইউনিভার্সেল টেম্পল, যদিও বাহাই টেম্পল বলা হয়ে থাকে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫৮ লাখ বাহাই বিশ্বাসী মানুষ আছে। এ সম্প্রদায়টি খুবই নিরীহ। তাদের গুরু ইরানে নিগৃহীত হয়েছেন। কেননা তিনি সব ধর্মের একীভূত কথা প্রচার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখনকার ইরানের বাদশাহ নাসিরউদ্দিন বাহাউল্লাহকে ৪০ বছর কারাবন্দি অথবা ইরাকে নির্বাসনে পাঠান। এ করেই বাহাউল্লাহ ১৮৯২ সালে মারা যান। আমার দেখা দারুণ অমায়িক, ভদ্র, মিশুক এবং পরোপকারী এই ধর্মাবলম্বীর মানুষ।

টেক্সাস যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম স্টেট এবং এই স্টেটেই ভিন্নতর লোকজন বাস করে। বৈচিত্র্যপূর্ণ জাতি এবং সম্প্রদায়ের বসবাস। এক রবিবার খৃত্বিকা আমাকে আরেকটি ছোটখাটো কমিউনিটি জমায়েতে নিয়ে গেল। ওই জায়গাটা ডালাস থেকে বেশ দূরে। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশ। চার লেনের বড় রাস্তা থেকে বের হয়ে আঁকাবাঁকা পথ ধরে অনেকটাই যেতে হলো। গাছপালাবেষ্টিত লম্বাটে একটি বাড়িতে ঢুকলাম। ছোট্ট একটা রুমে গাদাগাদি করে প্রায় তিন ডজন নারী-পুরুষ বসা। মহিলার সংখ্যাই বেশি। এরই মাঝে আমরা দুজন ঢুকে জায়গা করে নিলাম। সবাই ফ্লোরে ফোম পেতে বসা।

এই বাড়িটিকে ‘Two Birds Church’ বলা হয়। যদিও চার্চের কোনো বৈশিষ্ট্য নেই। টু বার্ডস চার্চ-একটি অসাম্প্রদায়িক চার্চ, একজন ভদ্রলোকের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, যিনি অ্যামাজন বনের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে দক্ষিণ আমেরিকার নিরাময় ভবিষ্যদ্বাণীর অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন। তারা সমস্ত ধর্ম ও সংস্কৃতির সর্বজনীনতা বিশ্বাস করে এবং কিছু কিছু অনুষ্ঠানে আয়াহুয়াস্কাকে (একটি সাইকোট্রপিক বা এটিকে এখন বলা হয় এনথিওজেনিক পানীয়) আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির জন্য কখনো ব্যবহার করা হয়।

একইভাবে আমরা প্রত্যেকের পরিচয় পর্ব এবং একেকজন তাদের জীবনের যন্ত্রণা এবং জীবিকা সম্পর্কে কথা বলেছিল। আমার পালা যখন এলো, আমি সমবেদনা এবং সহানুভূতির সঙ্গে সংযুক্ত সুখ সম্পর্কে কথা বলেছিলাম। আমি আমাদের ‘ডিসপ্যাচ’ থেকে আবারও একই মুরগির গল্পের উদাহরণ দিয়েছি। আমার কাছে সবচেয়ে অসাধারণ লেগেছিল একজন পেশাদার মহিলার লাইভ মিউজিক্যাল থেরাপি। তিনি চোখ বুঝে অন্ধকার ঘরে মেডিটেশন শুরু করতে বললেন। মহিলা সুন্দর করে বয়ান করছেন এবং গানের পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন যেন নদী বয়ে চলেছে অথবা সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়া কিংবা বাতাসে পাতার দোল খাওয়া-এ এক অবাক করা পরিবেশ সৃষ্টি হলো। প্রায় আধা ঘণ্টা চলল।

সেই ছোট্ট সমাবেশে আমি যা বুঝতে পেরেছি, সব ব্যক্তির গল্পই বৈচিত্র্যময়, তবে তারা এই চার্চে আসতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করে। শেষে, আমরা একটি পটলাক ডিনার করি।

আমাদের জীবনের যাত্রা মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে। এই যাত্রা এক ধরনের নয়, সর্বদা ভিন্নধর্মী। উত্থান-পতন আছে, তবে নদী প্রবাহিত হবে, আমরা যতই ব্যারিকেড দিই না কেন।

অনেককাল আগে, ভারতে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নামে একজন আধ্যাত্মিক মানুষ ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর শিষ্য ছিলেন। রামকৃষ্ণ একবার বলেছিলেন, ‘অনেক মত (বিশ্বাস) অনেক পথ’। আমরা একে রসায়নে স্টেট ফাংশন বলি। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য অনেক ট্র্যাকিং পথই থাকতে পারে। কিন্তু গন্তব্য স্থান একটিই। আমার এবারের টেক্সাস ভিজিটের আরও একটা অন্যতম আকর্ষণ ছিল। প্রায় ৫০ বছর পর কিশোরগঞ্জ হাইস্কুলের পদার্থবিদ্যার শিক্ষক বি কে রায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। প্রায় সাত দশক ধরে কত মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। কতজনই বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায়, আবার কিছু কিছু পরিচয় বা সম্পর্ক ধ্রুবতারার মতো জ্বলে থাকে বা জ্বলে ওঠে। সেই রকমই একটি সম্পর্ক আমার হাইস্কুলের শিক্ষক আমার নমস্য ৮৬ বছর বয়সী শ্রী বি কে রায় স্যার। আপনি শতায়ু হোন।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য