শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মে, ২০২৪ আপডেট:

অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

অধ্যাপক জীবেন রায়
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অভিজ্ঞতার চোখে দেখা

ছোট্টবেলায় গ্রামে থাকাকালীন দেখেছি, প্রার্থনার জন্য মসজিদ অথবা পূজার জন্য মন্দির এবং পরবর্তীতে ঢাকায় থেকে দেখেছি খ্রিস্টানদের প্রার্থনার স্থান চার্চ। অতএব, মসজিদ, মন্দির ও চার্চ-তিনটি ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়।

আপনি যদি ভারতে যান, দেখবেন মন্দির সর্বত্র, এমনকি পাহাড়ের ওপর যেখানে অনেক কষ্ট করে উঠতে হয়। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা হয়তো বিশ্বাস করে ঈশ্বর প্রাপ্তি সহজে মেলে না। কষ্ট করে পেতে হয়। অন্যদিকে ইসলাম ও খ্রিস্টানদের ক্ষেত্রে মসজিদ এবং গির্জা সহজলভ্য। তবে একটু মিল আছে। তা হলো আপনি বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে যান, খুবই কাছাকাছি মসজিদ পাবেন। আর আমি যেখানে আছি, অর্থাৎ মিসিসিপি স্টেটের কলম্বাস নামক ছোট্ট একটা শহরে, সেখানে প্রতি রাস্তায় চার্চ। বুঝতে অসুবিধা হয় না যে মসজিদ, মন্দির এবং গির্জাতে একত্রে প্রার্থনা করাটা ঈশ্বর প্রাপ্তিতে বেশি কার্যকর। একা একা করার চেয়ে ১০ জন, ২৫ জন কিংবা ১০০ জন অথবা তারও বেশি একত্রে করা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত।

আবার বৌদ্ধ ধর্মের গুরু দালাই লামা বলেছেন, ‘মন্দিরের দরকার নেই। জটিল দর্শনের প্রয়োজন নেই...

আমাদের হৃদয় আমাদের মন্দির। দর্শন হলো দয়া।’ সত্যি কথা বলতে কি, ভালো ও দয়ালু মানুষ এবং সহমর্মিতাসম্পন্ন মানুষ হলে ঈশ্বর প্রাপ্তিতে ব্যত্যয় ঘটার কথা নয়। এই তো কয়েক সপ্তাহ আগে বসন্তকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে আমি টেক্সাসের ডালাস আমার বড় মেয়ে, খৃত্বিকার ওখানে বেড়াতে গিয়েছিলাম। এক বুধবার আমাকে নিয়ে কুড়ি মাইল দূরে একটা বাসায় নিয়ে গিয়েছিল। ধরে নিন বাসার মালিকের নাম মিনা। মিনা আমাদের ওয়েলকাম জানাল। সঙ্গে সঙ্গেই কাচের কাপে লালচে রঙের চা অফার করল। ক্রমান্বয়ে সেখানে প্রায় দুই ডজন মানুষ এলো। দেখা গেল আমি ছাড়া সবাই মহিলা। প্রথমেই খাওয়া-দাওয়ার পর্ব। তারপর মিনা বাহাউল্লাহর প্রার্থনা সম্পর্কিত কয়েকটি লাইন পড়ে শোনাল। তারপর একটি গানের ভিডিও ছাড়ল, যা ইংরেজি এবং ফারসিতে ছিল। দারুণ মুগ্ধকর গান।

এরপর প্রার্থনা সম্পর্কিত পাঁচটি পদক্ষেপ বর্ণনা করল একজন ফিলিপিনো মহিলা। তারপর শুরু হলো রাউন্ড লিগ অর্থাৎ প্রত্যেককে পরিচয় দিয়ে কিছু একটা বলতে হবে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা সম্পর্কে অথবা যা কিছু একটা।

এখানে বলে রাখা ভালো, ছাত্র হিসেবে বা যারাই যুক্তরাষ্ট্রে আসে, কখনো কোনো গেট-টুগেদার হলে, এটাই হলো পরিচিত হওয়ার একটা রীতি। আমার এখনো মনে আছে, প্রথম যখন পিএইচডি করার জন্য কানাডাতে আসি, একটা অনুষ্ঠানে আমি বলেছিলাম, ভুলে যান অন্যদের নাম, শুধু মনে রাখুন এই আমাকে যার নাম জীবেন। সবাই হেসে উঠল। মনে রাখতে হবে এই পশ্চিমা দেশের লোকজন কৌতুক (ফান) করতে ভালোবাসে।

যা হোক, যে সত্যি গল্পটা বলছিলাম, আমার বলার সময় যখন এলো, আমি তখন প্রার্থনার চেয়েও মানুষের ভিতর কতগুলো গুণ থাকলে, মানুষ ঈশ্বরের আশীর্বাদ পেতে পারে, তা নিয়ে বললাম। যেমন দরুন, সৎ, দয়ালু, সহমর্মিতা অর্থাৎ একজন ভালো মানুষ, তাহলেই ঈশ্বরের প্রাপ্তি লাভ ঘটতে পারে। আমি তখন আমাদের মিসিসিপি কলম্বাস শহরে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনার বিবরণ দিলাম।

ঘটনাটা হলো, আমাদের হাইওয়ে দিয়ে একটি ট্রাকে মুরগি নিয়ে যাচ্ছিল। হয়তো বা জবাই করার স্থানে। হঠাৎ করে একটি মুরগি ট্রাকের খাঁচা থেকে বের হয়ে বাইরে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ল। ট্রাকটর পেছন দিয়ে একজন মহিলা ড্রাইভ করে যাচ্ছিল। সে মুরগিটিকে পড়ে যেতে দেখতে পেল। গাড়ি ঘুরিয়ে মুরগিটার কাছে এসে দেখল আহত হয়ে মুরগিটা ছটফট করছে। তখন ভদ্রমহিলা মুরগিটি কলম্বাসের একটি পশু চিকিৎসালয়ে নিয়ে এলো। পশু চিকিৎসক তো হতবাক। আহত মুরগির চিকিৎসা তো তিনি কখনো করেননি। কেউ নিয়েও আসেনি। যা হোক, তিনি সার্জারি করে মুরগিটির ডানা-পা ঠিক করে নিজের বাড়িতে নিয়ে বাড়ির বড় মাঠে ছেড়ে দিলেন। কদিনের মধ্যেই মুরগিটি সুস্থ হয়ে উঠে খাওয়া-দাওয়া শুরু করল।

আমি আমাদের লোকাল পত্রিকায় পড়ে ইমোশনাল হয়ে গেলাম। সঙ্গে সঙ্গে একটা প্রতি-উত্তর পাঠিয়ে দিলাম এবং তা ছাপাও হলো। বললাম, এ ঘটনাটা মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যের অতি উত্তম একটা উদাহরণ। একটা মুরগির প্রতি মানুষের এত দয়া; তাহলে মানুষে মানুষে দয়া নেই কেন? আমরা একজন আরেকজনকে খুন করি। আক্ষেপ করে বললাম- আমার হয়তো মুরগি খাওয়া ছেড়েই দিতে হবে।

যা হোক, বাহাই গোষ্ঠী নিয়ে কথা হচ্ছিল। অনেককাল আগে আমরা একবার ভারতের রাজধানী দিল্লি গিয়েছিলাম এবং দিল্লিতে সবচেয়ে নামকরা লোটাস টেম্পল দেখতে গিয়েছিলাম।

টেম্পলটি সম্পর্কে বলা যায়, এমন টেম্পল পৃথিবীর আর কোথাও নেই। আপনার মনেই হবে একটু ক্ষণের জন্য আপনি বসুন। আপনি আপনার প্রার্থনাটা সেরে নিন। আপনি যে ধর্মের হোন না কেন, কোনো ফারাক নেই। এটা একটা ইউনিভার্সেল টেম্পল, যদিও বাহাই টেম্পল বলা হয়ে থাকে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় ৫৮ লাখ বাহাই বিশ্বাসী মানুষ আছে। এ সম্প্রদায়টি খুবই নিরীহ। তাদের গুরু ইরানে নিগৃহীত হয়েছেন। কেননা তিনি সব ধর্মের একীভূত কথা প্রচার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তখনকার ইরানের বাদশাহ নাসিরউদ্দিন বাহাউল্লাহকে ৪০ বছর কারাবন্দি অথবা ইরাকে নির্বাসনে পাঠান। এ করেই বাহাউল্লাহ ১৮৯২ সালে মারা যান। আমার দেখা দারুণ অমায়িক, ভদ্র, মিশুক এবং পরোপকারী এই ধর্মাবলম্বীর মানুষ।

টেক্সাস যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম স্টেট এবং এই স্টেটেই ভিন্নতর লোকজন বাস করে। বৈচিত্র্যপূর্ণ জাতি এবং সম্প্রদায়ের বসবাস। এক রবিবার খৃত্বিকা আমাকে আরেকটি ছোটখাটো কমিউনিটি জমায়েতে নিয়ে গেল। ওই জায়গাটা ডালাস থেকে বেশ দূরে। একেবারে গ্রাম্য পরিবেশ। চার লেনের বড় রাস্তা থেকে বের হয়ে আঁকাবাঁকা পথ ধরে অনেকটাই যেতে হলো। গাছপালাবেষ্টিত লম্বাটে একটি বাড়িতে ঢুকলাম। ছোট্ট একটা রুমে গাদাগাদি করে প্রায় তিন ডজন নারী-পুরুষ বসা। মহিলার সংখ্যাই বেশি। এরই মাঝে আমরা দুজন ঢুকে জায়গা করে নিলাম। সবাই ফ্লোরে ফোম পেতে বসা।

এই বাড়িটিকে ‘Two Birds Church’ বলা হয়। যদিও চার্চের কোনো বৈশিষ্ট্য নেই। টু বার্ডস চার্চ-একটি অসাম্প্রদায়িক চার্চ, একজন ভদ্রলোকের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, যিনি অ্যামাজন বনের স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে দক্ষিণ আমেরিকার নিরাময় ভবিষ্যদ্বাণীর অভিজ্ঞতা লাভ করেছিলেন। তারা সমস্ত ধর্ম ও সংস্কৃতির সর্বজনীনতা বিশ্বাস করে এবং কিছু কিছু অনুষ্ঠানে আয়াহুয়াস্কাকে (একটি সাইকোট্রপিক বা এটিকে এখন বলা হয় এনথিওজেনিক পানীয়) আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির জন্য কখনো ব্যবহার করা হয়।

একইভাবে আমরা প্রত্যেকের পরিচয় পর্ব এবং একেকজন তাদের জীবনের যন্ত্রণা এবং জীবিকা সম্পর্কে কথা বলেছিল। আমার পালা যখন এলো, আমি সমবেদনা এবং সহানুভূতির সঙ্গে সংযুক্ত সুখ সম্পর্কে কথা বলেছিলাম। আমি আমাদের ‘ডিসপ্যাচ’ থেকে আবারও একই মুরগির গল্পের উদাহরণ দিয়েছি। আমার কাছে সবচেয়ে অসাধারণ লেগেছিল একজন পেশাদার মহিলার লাইভ মিউজিক্যাল থেরাপি। তিনি চোখ বুঝে অন্ধকার ঘরে মেডিটেশন শুরু করতে বললেন। মহিলা সুন্দর করে বয়ান করছেন এবং গানের পাশাপাশি বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন যেন নদী বয়ে চলেছে অথবা সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়া কিংবা বাতাসে পাতার দোল খাওয়া-এ এক অবাক করা পরিবেশ সৃষ্টি হলো। প্রায় আধা ঘণ্টা চলল।

সেই ছোট্ট সমাবেশে আমি যা বুঝতে পেরেছি, সব ব্যক্তির গল্পই বৈচিত্র্যময়, তবে তারা এই চার্চে আসতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করে। শেষে, আমরা একটি পটলাক ডিনার করি।

আমাদের জীবনের যাত্রা মৃত্যু পর্যন্ত চলতে থাকে। এই যাত্রা এক ধরনের নয়, সর্বদা ভিন্নধর্মী। উত্থান-পতন আছে, তবে নদী প্রবাহিত হবে, আমরা যতই ব্যারিকেড দিই না কেন।

অনেককাল আগে, ভারতে রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব নামে একজন আধ্যাত্মিক মানুষ ছিলেন। স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর শিষ্য ছিলেন। রামকৃষ্ণ একবার বলেছিলেন, ‘অনেক মত (বিশ্বাস) অনেক পথ’। আমরা একে রসায়নে স্টেট ফাংশন বলি। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য অনেক ট্র্যাকিং পথই থাকতে পারে। কিন্তু গন্তব্য স্থান একটিই। আমার এবারের টেক্সাস ভিজিটের আরও একটা অন্যতম আকর্ষণ ছিল। প্রায় ৫০ বছর পর কিশোরগঞ্জ হাইস্কুলের পদার্থবিদ্যার শিক্ষক বি কে রায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ। প্রায় সাত দশক ধরে কত মানুষের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। কতজনই বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায়, আবার কিছু কিছু পরিচয় বা সম্পর্ক ধ্রুবতারার মতো জ্বলে থাকে বা জ্বলে ওঠে। সেই রকমই একটি সম্পর্ক আমার হাইস্কুলের শিক্ষক আমার নমস্য ৮৬ বছর বয়সী শ্রী বি কে রায় স্যার। আপনি শতায়ু হোন।

লেখক : অধ্যাপক, বিজ্ঞান ও অঙ্ক বিভাগ, মিসিসিপি ইউনিভার্সিটি ফর উইম্যান, কলম্বাস, যুক্তরাষ্ট্র

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম