শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

ডলারের দাম কেন বারবার বাড়ে? এ প্রশ্নটি সব সময় মাথায় ঘুরে। কিন্তু এর কোনো মনমতো উত্তর কখনোই পাই না। উত্তর না পাওয়ার দায়টা আমারই। কারণ জ্ঞানের অপ্রতুলতার জন্যই এ সহজ তথ্যটি আমার মগজে ঢোকে না। আমার মোটা মাথায় মনে হয় ডলার একটি বিদেশি পণ্য। টাকা থাকলে যত খুশি ক্রয় করতে পারি। আবার প্রয়োজনে বিক্রি করেও দিতে পারি। তবে অন্য সব আবশ্যকীয় পণ্যের মতো মজুত করতে পারি না। যে কোনো আবশ্যকীয় পণ্য মজুত করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমার এ সহজ সমীকরণে আমি বুঝি টাকা থাকলে দরকার পড়লে আমি যত খুশি ডলার ক্রয় করতে পারি। এটার মূল্যমান কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেঁধে দেবে কেন? ডলার যত সস্তা হবে তত বেশি ডলার আমরা ক্রয় করতে পারব এবং তাতে বিদেশ থেকে আমরা কম মূল্যে আমাদের যা কিছু প্রয়োজন তা ক্রয় করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারব। তবে সবার আগে দরকার পড়বে টাকার। আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজার যদি ব্যাপক সমৃদ্ধশালী হয়, যদি টাকায় আমাদের ক্রয়ক্ষমতা যথেষ্ট থাকে এবং আমাদের নগদ টাকার অভাব না থাকে তাহলে ডলার যত খুশি কেনাবেচা করা যাবে। তখন ডলার সরবরাহে ঘাটতি হতে পারে। যদিও আমাদের সাধ্যের দরে ডলার কিনতে চাইলে তখন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। সমস্যা হতে পারে ডলারওয়ালার। ডলার সে আমার দরে আমার কাছে বিক্রি করবে কি না সেটি তার বিবেচনা। কিন্তু আমি কেন তার উচ্চ দরে ডলার ক্রয় করব? ডলারওয়ালার দরে ডলার ক্রয় করা মানে তাকে সুবিধা দেওয়া। কাজেই আমার মতো সাধারণ জনগণের মাথায়ও ঢুকে না কেন ডলারের দাম বারবার বাড়বে!

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের সঙ্গে বসে যদি বছরে কী পরিমাণ ডলারের প্রয়োজন পড়বে তা নির্ধারণ করে নেওয়া যায়, যেমন আমরা চাল, ডাল, নুন, তেলের চাহিদা নির্ধারণ করে নেই। তার পরে সেই ডলার সংগ্রহ করার যথোপযুক্ত পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের জন্য ব্যাপক পদক্ষেপ নেয় তাহলে আমার মোটা মাথায় মনে হয়, বারবার ডলারের মূল্য বাড়ানোর প্রয়োজন থাকবে না। অথচ এখানে একটি অতি অশুভ শক্তি কাজ করে, ফলে ওই শক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়। আজকে যদি ডলারের মূল্য ৪০ টাকার নিচে আটকে রাখা যেত তাহলে আমাদের মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতি কোনোটাই সহ্য সীমার বাইরে থাকত না।

দেশের মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্য নির্ধারণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক ও সুবিধাভোগী হলো আমাদের কর ও শুল্ক বিভাগ এবং এর পেছনে রাজনীতিবিদদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লোভনীয় আকাক্সক্ষা। রাজনীতিবিদরা প্রতি বছর বাজেট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন এবং বাজেটের অঙ্ক বাড়াতে বিশেষ করে সরকারি দল ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের সেই অযৌক্তিক ও অসংগত বাজেটের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে উচ্চহারে কর ও শুল্ক আদায় নিশ্চিত করতে হয়। যেমন আগামী বছর রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে কর ও শুল্ক আদায় করতে হবে এ পরিমাণ টাকা। এখন আমাদের প্রশ্ন হলো এত বিপুল পরিমাণ উচ্চ কর ও শুল্ক দেওয়ার সামর্থ্য জনগণের আছে কি না। থাক আর না থাক রাজস্ব বিভাগকে সেই আয় অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। তার নিশ্চিত মানে হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতি এবং ডলারের উচ্চমূল্য হার। সরকারের বাড়তি খরচ মেটাতে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে কর ও শুল্কের জাল বাড়াতে হয়, কর ও শুল্কহার বৃদ্ধি করতে হয় এবং কর ও শুল্ক আদায়ে তৎপর ও কঠোর হতে হয়। যে কারণে জ্যামিতিক হারে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি এবং ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। যেমন ধরা যাক, যদি করের জাল বিস্তৃত করতে হয় তাহলে জনগণের মধ্যে করদাতার সংখ্যা বাড়াতে হবে, যার জন্য জনগণের আর্থ-সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজন পড়বে। তখন জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকারের ব্যয় বাড়াতে হবে। সরকারের ব্যয় বাড়াতে হলে সরকারের আয় বাড়াতে হবে। অর্থনীতির এ চক্রে প্রচলিত ব্যবস্থায় কখনোই মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি এর কোনোটার বৃদ্ধিই কমানো যাবে না। আবার যদি করের হার বাড়িয়ে আয় বাড়াতে হয় তাহলেও জনগণের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। কিন্তু তাতেও মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনোটার বৃদ্ধি বন্ধ করা যাবে না। এ দুটি পদ্ধতির বাইরে আছে ডলারে দাম বৃদ্ধি করে সরকারের আয় বৃদ্ধি করা। সরকার তাই কর কর্তৃপক্ষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিয়ে অব্যাহতভাবে বিরতি দিয়ে দিয়ে কর ও শুল্ক আয় বাড়িয়ে যায়।

আমাদের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে আমদানিনির্ভর। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য প্রায় সবকিছুই আমদানি করতে হয় এবং নির্লজ্জের মতো তা করেই যাচ্ছি। এ আমদানির ফলে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমদানি মূল্য টাকায় বেড়ে যায়। কিন্তু সব সময় ডলারে বাড়ে না। আবার ডলারে কখনো কখনো কমেও যায়। তবে মূল্য টাকায় বেড়ে গেলে ডলারের মূল্য টাকায় বাড়িয়ে দিলে একই হারে শুল্ক থাকলেও শুল্ক আদায়ের পরিমাণ তখন বেড়ে যায়। ফলে ডলারের এ মূল্য বৃদ্ধির কারণে সরকার সরাসরি লাভবান হয়। কিন্তু জনগণ সবদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একইভাবে ডলারের বিনিময় হার বাড়িয়ে টাকায় তথাকথিত আয় বৃদ্ধির ফলেও জনগণের আয়কর বেড়ে যায় এবং নানাবিধ সমস্যায় পড়ে। এতে জনভোগান্তি বাড়ে। কাজেই ডলারের বিনিময় হার বাড়ানোতে মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। সমাধান আমাদের অন্য কোথাও খুঁজতে হবে, যার একটি সহজ সমাধান হতে পারে আমদানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে স্বাবলম্বী অর্থনীতির পথে হাঁটা।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও তাদের কায়েমি স্বার্থে আমাদের পরিকল্পিতভাবে কোনো কিছুতেই তারা স্বাবলম্বী হতে দিচ্ছে না। আমাদের তাদের চিরস্থায়ী বাজার বানিয়ে রাখতে চায়। অথচ আমাদের যে জনশক্তি ও সম্পদ আছে তা সঠিক এবং অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রায় সবকিছুতেই স্বাবলম্বী হতে পারতাম। যেমন আমরা সবচেয়ে বেশি আমদানি করি তুলা, যা আমরা আমাদের দেশেই উৎপাদন করতে পারি। তারপর জ্বালানি তেলের বিকল্প গ্যাস ও সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে তা আমরা অতি সহজেই ব্যবহার করতে পারতাম। আমাদের জনশক্তি ব্যবহার করে শিল্পোৎপাদনে আমরা বিপ্লব নিয়ে আসতে পারতাম। ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্যদ্রব্য আমরা অনায়াসেই আমাদের দেশে উৎপাদন করতে পারতাম। আমাদের দেশে পর্যাপ্ত তুলা উৎপাদন করতে পারলে পোশাক শিল্পে আমাদের রপ্তানি আয় অনেক বৃদ্ধি হতো। দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও কারিগরি দক্ষতা এবং জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি রপ্তানি করতে পারলে এ খাতে আমাদের আয় দশ গুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব ছিল। তখন ডলার আমাদের ব্যাংকে অলস পড়ে থাকত। অথচ আজকে আমরা ডলারের জন্য হাহাকার করি। আমি মনে করি আমাদের চিন্তার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা যদি ডলারের মূল্য টাকায় বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকায় না নিতাম তাহলে আমাদের আর্থিক সংকট আরও কম থাকত। যদি ডলারের মূল্য সমান সমান থাকত তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থাটা কি আমেরিকার সমান থাকত না? আমরা এখন যে ডলার আয় করি তার বিনিময় হার যদি ১ টাকা হতো তাহলে কি আমাদের ডলার আয় ডলারে কমে যেত? না, এক ডলারও কমত না। তবে এটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, টাকায় ১১৭ গুণ কমে যেত। তা সত্য, তবে তাতে কি আমরা গরিব হয়ে যেতাম? অবশ্যই না। তখন আমাদের টাকায় আয় কমত কিন্তু বাজারে দ্রব্যমূল্যও ১১৭ গুণ কম থাকত এবং মূল্যস্ফীতি ১১৭ গুণ কম থাকত। অর্থাৎ বাজারে প্রতিটি আমদানিকৃত দ্রব্যের মূল্য ১১৭ গুণ কম হতো। তাই বিষয়টির ওপর বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিকোণ ও অবস্থান থেকে পুনর্মূল্যায়ন করার অনুরোধ থাকল।

এখন আমাদের সব মিলিয়ে ডলারের বার্ষিক আমদানি হলো- আমি আয় বলব না- প্রায় ৯৮ বিলিয়ন ডলার। তার মধ্যে শ্রমিকদের মাধ্যমে বৈদেশিক আমদানি হয় প্রায় ২৫ বিলিয়ন। পোশাক খাতে ডলার আমদানি হয় প্রায় ৫৫ বিলিয়ন। বাকিটা ধারকর্জ করে আনা হয়। অর্থাৎ আমদানি ও রপ্তানিতে আমাদের ঘাটতি প্রায় ১৮ বিলিয়ন। এখন যদি এ ডলার ১ টাকা বিনিময় মূল্যে টাকায় রূপান্তরিত করি তাহলে টাকা ও ডলার সমান সমান থাকবে। সরকার যদি রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে এ ডলারের ওপর নির্ভর না করে টাকার ওপর নির্ভর করে তাহলে আমাদের ডলারের তো কোনো প্রয়োজন পড়ছে না।

 তুলা উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন, সৌরবিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠা, দক্ষ ও কারিগরি এবং উচ্চ প্রযুক্তির জনশক্তি তৈরি করার জন্য তো আমাদের ডলারের প্রয়োজন নেই। আর লাগলেও তার অভাব হবে না। তবে এগুলো করার জন্য সরকারের সদিচ্ছা, অবকাঠামো নির্মাণ ও তাতে অগ্রাধিকার, প্রয়োজনীয় আইন তৈরি ও তা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের সক্ষমতার প্রয়োজন পড়বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সময় কম। ইতোমধ্যেই তিনি লাগাতার তিন টার্ম শেষ করে চতুর্থ টার্ম শুরু করেছেন। তারপরও আমি আশাবাদী। কারণ তিনি যেভাবে পুরো দেশটাকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন তার সঙ্গে যদি বিরোধী দলগুলো সহযোগিতা করে তাহলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে, দেশ উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত হবে, দেশ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বাবলম্বী দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড়িয়ে যাবে। দেশের বড় অর্জন হবে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি ১০০ গুণ কমে যাবে এবং টাকা ও ডলারের মান সমান সমান থাকবে। আমাদের এ স্বপ্ন কোনো অলীক কল্পনা নয়।

এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রথমে দরকার সাহসী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, দ্বিতীয়ত : দরকার একটি দক্ষ অর্থনীতিবিদের দল যাদের থাকতে হবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে চিন্তা করার সক্ষমতা এবং তৃতীয়ত : রাজনৈতিক সমঝোতা ও ঐকমত্য যাতে জনগণ প্রকৃত অবস্থা বুঝতে ও মানতে রাজি থাকে। আমার মনে হয় এ তিনটি দরকার পূরণ করার মতো পরিবেশ ও পরিস্থিতি দেশে বিদ্যমান। এখন শুধু দরকার একটি নির্দেশনার। পরিশেষে সবাইকে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে ভাবার বিনীত অনুরোধ থাকল। আমার চিন্তা ও ভাবনা ভুল বলার আগে একটু অঙ্ক করে ভাবতে আবারও বিনীত আবেদন রাখছি।

লেখক : স্বতন্ত্র ভাবাপন্ন রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩
রাশিয়ায় বিস্ফোরক কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম