শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

ডলারের দাম কেন বারবার বাড়ে? এ প্রশ্নটি সব সময় মাথায় ঘুরে। কিন্তু এর কোনো মনমতো উত্তর কখনোই পাই না। উত্তর না পাওয়ার দায়টা আমারই। কারণ জ্ঞানের অপ্রতুলতার জন্যই এ সহজ তথ্যটি আমার মগজে ঢোকে না। আমার মোটা মাথায় মনে হয় ডলার একটি বিদেশি পণ্য। টাকা থাকলে যত খুশি ক্রয় করতে পারি। আবার প্রয়োজনে বিক্রি করেও দিতে পারি। তবে অন্য সব আবশ্যকীয় পণ্যের মতো মজুত করতে পারি না। যে কোনো আবশ্যকীয় পণ্য মজুত করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমার এ সহজ সমীকরণে আমি বুঝি টাকা থাকলে দরকার পড়লে আমি যত খুশি ডলার ক্রয় করতে পারি। এটার মূল্যমান কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেঁধে দেবে কেন? ডলার যত সস্তা হবে তত বেশি ডলার আমরা ক্রয় করতে পারব এবং তাতে বিদেশ থেকে আমরা কম মূল্যে আমাদের যা কিছু প্রয়োজন তা ক্রয় করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারব। তবে সবার আগে দরকার পড়বে টাকার। আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজার যদি ব্যাপক সমৃদ্ধশালী হয়, যদি টাকায় আমাদের ক্রয়ক্ষমতা যথেষ্ট থাকে এবং আমাদের নগদ টাকার অভাব না থাকে তাহলে ডলার যত খুশি কেনাবেচা করা যাবে। তখন ডলার সরবরাহে ঘাটতি হতে পারে। যদিও আমাদের সাধ্যের দরে ডলার কিনতে চাইলে তখন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। সমস্যা হতে পারে ডলারওয়ালার। ডলার সে আমার দরে আমার কাছে বিক্রি করবে কি না সেটি তার বিবেচনা। কিন্তু আমি কেন তার উচ্চ দরে ডলার ক্রয় করব? ডলারওয়ালার দরে ডলার ক্রয় করা মানে তাকে সুবিধা দেওয়া। কাজেই আমার মতো সাধারণ জনগণের মাথায়ও ঢুকে না কেন ডলারের দাম বারবার বাড়বে!

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের সঙ্গে বসে যদি বছরে কী পরিমাণ ডলারের প্রয়োজন পড়বে তা নির্ধারণ করে নেওয়া যায়, যেমন আমরা চাল, ডাল, নুন, তেলের চাহিদা নির্ধারণ করে নেই। তার পরে সেই ডলার সংগ্রহ করার যথোপযুক্ত পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের জন্য ব্যাপক পদক্ষেপ নেয় তাহলে আমার মোটা মাথায় মনে হয়, বারবার ডলারের মূল্য বাড়ানোর প্রয়োজন থাকবে না। অথচ এখানে একটি অতি অশুভ শক্তি কাজ করে, ফলে ওই শক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়। আজকে যদি ডলারের মূল্য ৪০ টাকার নিচে আটকে রাখা যেত তাহলে আমাদের মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতি কোনোটাই সহ্য সীমার বাইরে থাকত না।

দেশের মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্য নির্ধারণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক ও সুবিধাভোগী হলো আমাদের কর ও শুল্ক বিভাগ এবং এর পেছনে রাজনীতিবিদদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লোভনীয় আকাক্সক্ষা। রাজনীতিবিদরা প্রতি বছর বাজেট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন এবং বাজেটের অঙ্ক বাড়াতে বিশেষ করে সরকারি দল ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের সেই অযৌক্তিক ও অসংগত বাজেটের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে উচ্চহারে কর ও শুল্ক আদায় নিশ্চিত করতে হয়। যেমন আগামী বছর রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে কর ও শুল্ক আদায় করতে হবে এ পরিমাণ টাকা। এখন আমাদের প্রশ্ন হলো এত বিপুল পরিমাণ উচ্চ কর ও শুল্ক দেওয়ার সামর্থ্য জনগণের আছে কি না। থাক আর না থাক রাজস্ব বিভাগকে সেই আয় অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। তার নিশ্চিত মানে হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতি এবং ডলারের উচ্চমূল্য হার। সরকারের বাড়তি খরচ মেটাতে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে কর ও শুল্কের জাল বাড়াতে হয়, কর ও শুল্কহার বৃদ্ধি করতে হয় এবং কর ও শুল্ক আদায়ে তৎপর ও কঠোর হতে হয়। যে কারণে জ্যামিতিক হারে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি এবং ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। যেমন ধরা যাক, যদি করের জাল বিস্তৃত করতে হয় তাহলে জনগণের মধ্যে করদাতার সংখ্যা বাড়াতে হবে, যার জন্য জনগণের আর্থ-সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজন পড়বে। তখন জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকারের ব্যয় বাড়াতে হবে। সরকারের ব্যয় বাড়াতে হলে সরকারের আয় বাড়াতে হবে। অর্থনীতির এ চক্রে প্রচলিত ব্যবস্থায় কখনোই মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি এর কোনোটার বৃদ্ধিই কমানো যাবে না। আবার যদি করের হার বাড়িয়ে আয় বাড়াতে হয় তাহলেও জনগণের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। কিন্তু তাতেও মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনোটার বৃদ্ধি বন্ধ করা যাবে না। এ দুটি পদ্ধতির বাইরে আছে ডলারে দাম বৃদ্ধি করে সরকারের আয় বৃদ্ধি করা। সরকার তাই কর কর্তৃপক্ষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিয়ে অব্যাহতভাবে বিরতি দিয়ে দিয়ে কর ও শুল্ক আয় বাড়িয়ে যায়।

আমাদের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে আমদানিনির্ভর। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য প্রায় সবকিছুই আমদানি করতে হয় এবং নির্লজ্জের মতো তা করেই যাচ্ছি। এ আমদানির ফলে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমদানি মূল্য টাকায় বেড়ে যায়। কিন্তু সব সময় ডলারে বাড়ে না। আবার ডলারে কখনো কখনো কমেও যায়। তবে মূল্য টাকায় বেড়ে গেলে ডলারের মূল্য টাকায় বাড়িয়ে দিলে একই হারে শুল্ক থাকলেও শুল্ক আদায়ের পরিমাণ তখন বেড়ে যায়। ফলে ডলারের এ মূল্য বৃদ্ধির কারণে সরকার সরাসরি লাভবান হয়। কিন্তু জনগণ সবদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একইভাবে ডলারের বিনিময় হার বাড়িয়ে টাকায় তথাকথিত আয় বৃদ্ধির ফলেও জনগণের আয়কর বেড়ে যায় এবং নানাবিধ সমস্যায় পড়ে। এতে জনভোগান্তি বাড়ে। কাজেই ডলারের বিনিময় হার বাড়ানোতে মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। সমাধান আমাদের অন্য কোথাও খুঁজতে হবে, যার একটি সহজ সমাধান হতে পারে আমদানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে স্বাবলম্বী অর্থনীতির পথে হাঁটা।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও তাদের কায়েমি স্বার্থে আমাদের পরিকল্পিতভাবে কোনো কিছুতেই তারা স্বাবলম্বী হতে দিচ্ছে না। আমাদের তাদের চিরস্থায়ী বাজার বানিয়ে রাখতে চায়। অথচ আমাদের যে জনশক্তি ও সম্পদ আছে তা সঠিক এবং অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রায় সবকিছুতেই স্বাবলম্বী হতে পারতাম। যেমন আমরা সবচেয়ে বেশি আমদানি করি তুলা, যা আমরা আমাদের দেশেই উৎপাদন করতে পারি। তারপর জ্বালানি তেলের বিকল্প গ্যাস ও সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে তা আমরা অতি সহজেই ব্যবহার করতে পারতাম। আমাদের জনশক্তি ব্যবহার করে শিল্পোৎপাদনে আমরা বিপ্লব নিয়ে আসতে পারতাম। ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্যদ্রব্য আমরা অনায়াসেই আমাদের দেশে উৎপাদন করতে পারতাম। আমাদের দেশে পর্যাপ্ত তুলা উৎপাদন করতে পারলে পোশাক শিল্পে আমাদের রপ্তানি আয় অনেক বৃদ্ধি হতো। দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও কারিগরি দক্ষতা এবং জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি রপ্তানি করতে পারলে এ খাতে আমাদের আয় দশ গুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব ছিল। তখন ডলার আমাদের ব্যাংকে অলস পড়ে থাকত। অথচ আজকে আমরা ডলারের জন্য হাহাকার করি। আমি মনে করি আমাদের চিন্তার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা যদি ডলারের মূল্য টাকায় বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকায় না নিতাম তাহলে আমাদের আর্থিক সংকট আরও কম থাকত। যদি ডলারের মূল্য সমান সমান থাকত তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থাটা কি আমেরিকার সমান থাকত না? আমরা এখন যে ডলার আয় করি তার বিনিময় হার যদি ১ টাকা হতো তাহলে কি আমাদের ডলার আয় ডলারে কমে যেত? না, এক ডলারও কমত না। তবে এটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, টাকায় ১১৭ গুণ কমে যেত। তা সত্য, তবে তাতে কি আমরা গরিব হয়ে যেতাম? অবশ্যই না। তখন আমাদের টাকায় আয় কমত কিন্তু বাজারে দ্রব্যমূল্যও ১১৭ গুণ কম থাকত এবং মূল্যস্ফীতি ১১৭ গুণ কম থাকত। অর্থাৎ বাজারে প্রতিটি আমদানিকৃত দ্রব্যের মূল্য ১১৭ গুণ কম হতো। তাই বিষয়টির ওপর বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিকোণ ও অবস্থান থেকে পুনর্মূল্যায়ন করার অনুরোধ থাকল।

এখন আমাদের সব মিলিয়ে ডলারের বার্ষিক আমদানি হলো- আমি আয় বলব না- প্রায় ৯৮ বিলিয়ন ডলার। তার মধ্যে শ্রমিকদের মাধ্যমে বৈদেশিক আমদানি হয় প্রায় ২৫ বিলিয়ন। পোশাক খাতে ডলার আমদানি হয় প্রায় ৫৫ বিলিয়ন। বাকিটা ধারকর্জ করে আনা হয়। অর্থাৎ আমদানি ও রপ্তানিতে আমাদের ঘাটতি প্রায় ১৮ বিলিয়ন। এখন যদি এ ডলার ১ টাকা বিনিময় মূল্যে টাকায় রূপান্তরিত করি তাহলে টাকা ও ডলার সমান সমান থাকবে। সরকার যদি রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে এ ডলারের ওপর নির্ভর না করে টাকার ওপর নির্ভর করে তাহলে আমাদের ডলারের তো কোনো প্রয়োজন পড়ছে না।

 তুলা উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন, সৌরবিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠা, দক্ষ ও কারিগরি এবং উচ্চ প্রযুক্তির জনশক্তি তৈরি করার জন্য তো আমাদের ডলারের প্রয়োজন নেই। আর লাগলেও তার অভাব হবে না। তবে এগুলো করার জন্য সরকারের সদিচ্ছা, অবকাঠামো নির্মাণ ও তাতে অগ্রাধিকার, প্রয়োজনীয় আইন তৈরি ও তা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের সক্ষমতার প্রয়োজন পড়বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সময় কম। ইতোমধ্যেই তিনি লাগাতার তিন টার্ম শেষ করে চতুর্থ টার্ম শুরু করেছেন। তারপরও আমি আশাবাদী। কারণ তিনি যেভাবে পুরো দেশটাকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন তার সঙ্গে যদি বিরোধী দলগুলো সহযোগিতা করে তাহলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে, দেশ উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত হবে, দেশ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বাবলম্বী দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড়িয়ে যাবে। দেশের বড় অর্জন হবে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি ১০০ গুণ কমে যাবে এবং টাকা ও ডলারের মান সমান সমান থাকবে। আমাদের এ স্বপ্ন কোনো অলীক কল্পনা নয়।

এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রথমে দরকার সাহসী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, দ্বিতীয়ত : দরকার একটি দক্ষ অর্থনীতিবিদের দল যাদের থাকতে হবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে চিন্তা করার সক্ষমতা এবং তৃতীয়ত : রাজনৈতিক সমঝোতা ও ঐকমত্য যাতে জনগণ প্রকৃত অবস্থা বুঝতে ও মানতে রাজি থাকে। আমার মনে হয় এ তিনটি দরকার পূরণ করার মতো পরিবেশ ও পরিস্থিতি দেশে বিদ্যমান। এখন শুধু দরকার একটি নির্দেশনার। পরিশেষে সবাইকে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে ভাবার বিনীত অনুরোধ থাকল। আমার চিন্তা ও ভাবনা ভুল বলার আগে একটু অঙ্ক করে ভাবতে আবারও বিনীত আবেদন রাখছি।

লেখক : স্বতন্ত্র ভাবাপন্ন রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক