শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

ডলারের দাম কেন বারবার বাড়ে? এ প্রশ্নটি সব সময় মাথায় ঘুরে। কিন্তু এর কোনো মনমতো উত্তর কখনোই পাই না। উত্তর না পাওয়ার দায়টা আমারই। কারণ জ্ঞানের অপ্রতুলতার জন্যই এ সহজ তথ্যটি আমার মগজে ঢোকে না। আমার মোটা মাথায় মনে হয় ডলার একটি বিদেশি পণ্য। টাকা থাকলে যত খুশি ক্রয় করতে পারি। আবার প্রয়োজনে বিক্রি করেও দিতে পারি। তবে অন্য সব আবশ্যকীয় পণ্যের মতো মজুত করতে পারি না। যে কোনো আবশ্যকীয় পণ্য মজুত করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমার এ সহজ সমীকরণে আমি বুঝি টাকা থাকলে দরকার পড়লে আমি যত খুশি ডলার ক্রয় করতে পারি। এটার মূল্যমান কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেঁধে দেবে কেন? ডলার যত সস্তা হবে তত বেশি ডলার আমরা ক্রয় করতে পারব এবং তাতে বিদেশ থেকে আমরা কম মূল্যে আমাদের যা কিছু প্রয়োজন তা ক্রয় করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারব। তবে সবার আগে দরকার পড়বে টাকার। আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজার যদি ব্যাপক সমৃদ্ধশালী হয়, যদি টাকায় আমাদের ক্রয়ক্ষমতা যথেষ্ট থাকে এবং আমাদের নগদ টাকার অভাব না থাকে তাহলে ডলার যত খুশি কেনাবেচা করা যাবে। তখন ডলার সরবরাহে ঘাটতি হতে পারে। যদিও আমাদের সাধ্যের দরে ডলার কিনতে চাইলে তখন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। সমস্যা হতে পারে ডলারওয়ালার। ডলার সে আমার দরে আমার কাছে বিক্রি করবে কি না সেটি তার বিবেচনা। কিন্তু আমি কেন তার উচ্চ দরে ডলার ক্রয় করব? ডলারওয়ালার দরে ডলার ক্রয় করা মানে তাকে সুবিধা দেওয়া। কাজেই আমার মতো সাধারণ জনগণের মাথায়ও ঢুকে না কেন ডলারের দাম বারবার বাড়বে!

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের সঙ্গে বসে যদি বছরে কী পরিমাণ ডলারের প্রয়োজন পড়বে তা নির্ধারণ করে নেওয়া যায়, যেমন আমরা চাল, ডাল, নুন, তেলের চাহিদা নির্ধারণ করে নেই। তার পরে সেই ডলার সংগ্রহ করার যথোপযুক্ত পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের জন্য ব্যাপক পদক্ষেপ নেয় তাহলে আমার মোটা মাথায় মনে হয়, বারবার ডলারের মূল্য বাড়ানোর প্রয়োজন থাকবে না। অথচ এখানে একটি অতি অশুভ শক্তি কাজ করে, ফলে ওই শক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়। আজকে যদি ডলারের মূল্য ৪০ টাকার নিচে আটকে রাখা যেত তাহলে আমাদের মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতি কোনোটাই সহ্য সীমার বাইরে থাকত না।

দেশের মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্য নির্ধারণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক ও সুবিধাভোগী হলো আমাদের কর ও শুল্ক বিভাগ এবং এর পেছনে রাজনীতিবিদদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লোভনীয় আকাক্সক্ষা। রাজনীতিবিদরা প্রতি বছর বাজেট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন এবং বাজেটের অঙ্ক বাড়াতে বিশেষ করে সরকারি দল ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের সেই অযৌক্তিক ও অসংগত বাজেটের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে উচ্চহারে কর ও শুল্ক আদায় নিশ্চিত করতে হয়। যেমন আগামী বছর রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে কর ও শুল্ক আদায় করতে হবে এ পরিমাণ টাকা। এখন আমাদের প্রশ্ন হলো এত বিপুল পরিমাণ উচ্চ কর ও শুল্ক দেওয়ার সামর্থ্য জনগণের আছে কি না। থাক আর না থাক রাজস্ব বিভাগকে সেই আয় অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। তার নিশ্চিত মানে হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতি এবং ডলারের উচ্চমূল্য হার। সরকারের বাড়তি খরচ মেটাতে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে কর ও শুল্কের জাল বাড়াতে হয়, কর ও শুল্কহার বৃদ্ধি করতে হয় এবং কর ও শুল্ক আদায়ে তৎপর ও কঠোর হতে হয়। যে কারণে জ্যামিতিক হারে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি এবং ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। যেমন ধরা যাক, যদি করের জাল বিস্তৃত করতে হয় তাহলে জনগণের মধ্যে করদাতার সংখ্যা বাড়াতে হবে, যার জন্য জনগণের আর্থ-সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজন পড়বে। তখন জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকারের ব্যয় বাড়াতে হবে। সরকারের ব্যয় বাড়াতে হলে সরকারের আয় বাড়াতে হবে। অর্থনীতির এ চক্রে প্রচলিত ব্যবস্থায় কখনোই মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি এর কোনোটার বৃদ্ধিই কমানো যাবে না। আবার যদি করের হার বাড়িয়ে আয় বাড়াতে হয় তাহলেও জনগণের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। কিন্তু তাতেও মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনোটার বৃদ্ধি বন্ধ করা যাবে না। এ দুটি পদ্ধতির বাইরে আছে ডলারে দাম বৃদ্ধি করে সরকারের আয় বৃদ্ধি করা। সরকার তাই কর কর্তৃপক্ষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিয়ে অব্যাহতভাবে বিরতি দিয়ে দিয়ে কর ও শুল্ক আয় বাড়িয়ে যায়।

আমাদের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে আমদানিনির্ভর। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য প্রায় সবকিছুই আমদানি করতে হয় এবং নির্লজ্জের মতো তা করেই যাচ্ছি। এ আমদানির ফলে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমদানি মূল্য টাকায় বেড়ে যায়। কিন্তু সব সময় ডলারে বাড়ে না। আবার ডলারে কখনো কখনো কমেও যায়। তবে মূল্য টাকায় বেড়ে গেলে ডলারের মূল্য টাকায় বাড়িয়ে দিলে একই হারে শুল্ক থাকলেও শুল্ক আদায়ের পরিমাণ তখন বেড়ে যায়। ফলে ডলারের এ মূল্য বৃদ্ধির কারণে সরকার সরাসরি লাভবান হয়। কিন্তু জনগণ সবদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একইভাবে ডলারের বিনিময় হার বাড়িয়ে টাকায় তথাকথিত আয় বৃদ্ধির ফলেও জনগণের আয়কর বেড়ে যায় এবং নানাবিধ সমস্যায় পড়ে। এতে জনভোগান্তি বাড়ে। কাজেই ডলারের বিনিময় হার বাড়ানোতে মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। সমাধান আমাদের অন্য কোথাও খুঁজতে হবে, যার একটি সহজ সমাধান হতে পারে আমদানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে স্বাবলম্বী অর্থনীতির পথে হাঁটা।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও তাদের কায়েমি স্বার্থে আমাদের পরিকল্পিতভাবে কোনো কিছুতেই তারা স্বাবলম্বী হতে দিচ্ছে না। আমাদের তাদের চিরস্থায়ী বাজার বানিয়ে রাখতে চায়। অথচ আমাদের যে জনশক্তি ও সম্পদ আছে তা সঠিক এবং অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রায় সবকিছুতেই স্বাবলম্বী হতে পারতাম। যেমন আমরা সবচেয়ে বেশি আমদানি করি তুলা, যা আমরা আমাদের দেশেই উৎপাদন করতে পারি। তারপর জ্বালানি তেলের বিকল্প গ্যাস ও সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে তা আমরা অতি সহজেই ব্যবহার করতে পারতাম। আমাদের জনশক্তি ব্যবহার করে শিল্পোৎপাদনে আমরা বিপ্লব নিয়ে আসতে পারতাম। ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্যদ্রব্য আমরা অনায়াসেই আমাদের দেশে উৎপাদন করতে পারতাম। আমাদের দেশে পর্যাপ্ত তুলা উৎপাদন করতে পারলে পোশাক শিল্পে আমাদের রপ্তানি আয় অনেক বৃদ্ধি হতো। দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও কারিগরি দক্ষতা এবং জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি রপ্তানি করতে পারলে এ খাতে আমাদের আয় দশ গুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব ছিল। তখন ডলার আমাদের ব্যাংকে অলস পড়ে থাকত। অথচ আজকে আমরা ডলারের জন্য হাহাকার করি। আমি মনে করি আমাদের চিন্তার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা যদি ডলারের মূল্য টাকায় বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকায় না নিতাম তাহলে আমাদের আর্থিক সংকট আরও কম থাকত। যদি ডলারের মূল্য সমান সমান থাকত তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থাটা কি আমেরিকার সমান থাকত না? আমরা এখন যে ডলার আয় করি তার বিনিময় হার যদি ১ টাকা হতো তাহলে কি আমাদের ডলার আয় ডলারে কমে যেত? না, এক ডলারও কমত না। তবে এটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, টাকায় ১১৭ গুণ কমে যেত। তা সত্য, তবে তাতে কি আমরা গরিব হয়ে যেতাম? অবশ্যই না। তখন আমাদের টাকায় আয় কমত কিন্তু বাজারে দ্রব্যমূল্যও ১১৭ গুণ কম থাকত এবং মূল্যস্ফীতি ১১৭ গুণ কম থাকত। অর্থাৎ বাজারে প্রতিটি আমদানিকৃত দ্রব্যের মূল্য ১১৭ গুণ কম হতো। তাই বিষয়টির ওপর বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিকোণ ও অবস্থান থেকে পুনর্মূল্যায়ন করার অনুরোধ থাকল।

এখন আমাদের সব মিলিয়ে ডলারের বার্ষিক আমদানি হলো- আমি আয় বলব না- প্রায় ৯৮ বিলিয়ন ডলার। তার মধ্যে শ্রমিকদের মাধ্যমে বৈদেশিক আমদানি হয় প্রায় ২৫ বিলিয়ন। পোশাক খাতে ডলার আমদানি হয় প্রায় ৫৫ বিলিয়ন। বাকিটা ধারকর্জ করে আনা হয়। অর্থাৎ আমদানি ও রপ্তানিতে আমাদের ঘাটতি প্রায় ১৮ বিলিয়ন। এখন যদি এ ডলার ১ টাকা বিনিময় মূল্যে টাকায় রূপান্তরিত করি তাহলে টাকা ও ডলার সমান সমান থাকবে। সরকার যদি রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে এ ডলারের ওপর নির্ভর না করে টাকার ওপর নির্ভর করে তাহলে আমাদের ডলারের তো কোনো প্রয়োজন পড়ছে না।

 তুলা উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন, সৌরবিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠা, দক্ষ ও কারিগরি এবং উচ্চ প্রযুক্তির জনশক্তি তৈরি করার জন্য তো আমাদের ডলারের প্রয়োজন নেই। আর লাগলেও তার অভাব হবে না। তবে এগুলো করার জন্য সরকারের সদিচ্ছা, অবকাঠামো নির্মাণ ও তাতে অগ্রাধিকার, প্রয়োজনীয় আইন তৈরি ও তা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের সক্ষমতার প্রয়োজন পড়বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সময় কম। ইতোমধ্যেই তিনি লাগাতার তিন টার্ম শেষ করে চতুর্থ টার্ম শুরু করেছেন। তারপরও আমি আশাবাদী। কারণ তিনি যেভাবে পুরো দেশটাকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন তার সঙ্গে যদি বিরোধী দলগুলো সহযোগিতা করে তাহলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে, দেশ উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত হবে, দেশ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বাবলম্বী দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড়িয়ে যাবে। দেশের বড় অর্জন হবে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি ১০০ গুণ কমে যাবে এবং টাকা ও ডলারের মান সমান সমান থাকবে। আমাদের এ স্বপ্ন কোনো অলীক কল্পনা নয়।

এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রথমে দরকার সাহসী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, দ্বিতীয়ত : দরকার একটি দক্ষ অর্থনীতিবিদের দল যাদের থাকতে হবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে চিন্তা করার সক্ষমতা এবং তৃতীয়ত : রাজনৈতিক সমঝোতা ও ঐকমত্য যাতে জনগণ প্রকৃত অবস্থা বুঝতে ও মানতে রাজি থাকে। আমার মনে হয় এ তিনটি দরকার পূরণ করার মতো পরিবেশ ও পরিস্থিতি দেশে বিদ্যমান। এখন শুধু দরকার একটি নির্দেশনার। পরিশেষে সবাইকে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে ভাবার বিনীত অনুরোধ থাকল। আমার চিন্তা ও ভাবনা ভুল বলার আগে একটু অঙ্ক করে ভাবতে আবারও বিনীত আবেদন রাখছি।

লেখক : স্বতন্ত্র ভাবাপন্ন রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা