শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

ডলারের দাম কেন বারবার বাড়ে? এ প্রশ্নটি সব সময় মাথায় ঘুরে। কিন্তু এর কোনো মনমতো উত্তর কখনোই পাই না। উত্তর না পাওয়ার দায়টা আমারই। কারণ জ্ঞানের অপ্রতুলতার জন্যই এ সহজ তথ্যটি আমার মগজে ঢোকে না। আমার মোটা মাথায় মনে হয় ডলার একটি বিদেশি পণ্য। টাকা থাকলে যত খুশি ক্রয় করতে পারি। আবার প্রয়োজনে বিক্রি করেও দিতে পারি। তবে অন্য সব আবশ্যকীয় পণ্যের মতো মজুত করতে পারি না। যে কোনো আবশ্যকীয় পণ্য মজুত করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমার এ সহজ সমীকরণে আমি বুঝি টাকা থাকলে দরকার পড়লে আমি যত খুশি ডলার ক্রয় করতে পারি। এটার মূল্যমান কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেঁধে দেবে কেন? ডলার যত সস্তা হবে তত বেশি ডলার আমরা ক্রয় করতে পারব এবং তাতে বিদেশ থেকে আমরা কম মূল্যে আমাদের যা কিছু প্রয়োজন তা ক্রয় করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারব। তবে সবার আগে দরকার পড়বে টাকার। আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজার যদি ব্যাপক সমৃদ্ধশালী হয়, যদি টাকায় আমাদের ক্রয়ক্ষমতা যথেষ্ট থাকে এবং আমাদের নগদ টাকার অভাব না থাকে তাহলে ডলার যত খুশি কেনাবেচা করা যাবে। তখন ডলার সরবরাহে ঘাটতি হতে পারে। যদিও আমাদের সাধ্যের দরে ডলার কিনতে চাইলে তখন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। সমস্যা হতে পারে ডলারওয়ালার। ডলার সে আমার দরে আমার কাছে বিক্রি করবে কি না সেটি তার বিবেচনা। কিন্তু আমি কেন তার উচ্চ দরে ডলার ক্রয় করব? ডলারওয়ালার দরে ডলার ক্রয় করা মানে তাকে সুবিধা দেওয়া। কাজেই আমার মতো সাধারণ জনগণের মাথায়ও ঢুকে না কেন ডলারের দাম বারবার বাড়বে!

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের সঙ্গে বসে যদি বছরে কী পরিমাণ ডলারের প্রয়োজন পড়বে তা নির্ধারণ করে নেওয়া যায়, যেমন আমরা চাল, ডাল, নুন, তেলের চাহিদা নির্ধারণ করে নেই। তার পরে সেই ডলার সংগ্রহ করার যথোপযুক্ত পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের জন্য ব্যাপক পদক্ষেপ নেয় তাহলে আমার মোটা মাথায় মনে হয়, বারবার ডলারের মূল্য বাড়ানোর প্রয়োজন থাকবে না। অথচ এখানে একটি অতি অশুভ শক্তি কাজ করে, ফলে ওই শক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়। আজকে যদি ডলারের মূল্য ৪০ টাকার নিচে আটকে রাখা যেত তাহলে আমাদের মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতি কোনোটাই সহ্য সীমার বাইরে থাকত না।

দেশের মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্য নির্ধারণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক ও সুবিধাভোগী হলো আমাদের কর ও শুল্ক বিভাগ এবং এর পেছনে রাজনীতিবিদদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লোভনীয় আকাক্সক্ষা। রাজনীতিবিদরা প্রতি বছর বাজেট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন এবং বাজেটের অঙ্ক বাড়াতে বিশেষ করে সরকারি দল ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের সেই অযৌক্তিক ও অসংগত বাজেটের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে উচ্চহারে কর ও শুল্ক আদায় নিশ্চিত করতে হয়। যেমন আগামী বছর রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে কর ও শুল্ক আদায় করতে হবে এ পরিমাণ টাকা। এখন আমাদের প্রশ্ন হলো এত বিপুল পরিমাণ উচ্চ কর ও শুল্ক দেওয়ার সামর্থ্য জনগণের আছে কি না। থাক আর না থাক রাজস্ব বিভাগকে সেই আয় অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। তার নিশ্চিত মানে হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতি এবং ডলারের উচ্চমূল্য হার। সরকারের বাড়তি খরচ মেটাতে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে কর ও শুল্কের জাল বাড়াতে হয়, কর ও শুল্কহার বৃদ্ধি করতে হয় এবং কর ও শুল্ক আদায়ে তৎপর ও কঠোর হতে হয়। যে কারণে জ্যামিতিক হারে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি এবং ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। যেমন ধরা যাক, যদি করের জাল বিস্তৃত করতে হয় তাহলে জনগণের মধ্যে করদাতার সংখ্যা বাড়াতে হবে, যার জন্য জনগণের আর্থ-সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজন পড়বে। তখন জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকারের ব্যয় বাড়াতে হবে। সরকারের ব্যয় বাড়াতে হলে সরকারের আয় বাড়াতে হবে। অর্থনীতির এ চক্রে প্রচলিত ব্যবস্থায় কখনোই মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি এর কোনোটার বৃদ্ধিই কমানো যাবে না। আবার যদি করের হার বাড়িয়ে আয় বাড়াতে হয় তাহলেও জনগণের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। কিন্তু তাতেও মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনোটার বৃদ্ধি বন্ধ করা যাবে না। এ দুটি পদ্ধতির বাইরে আছে ডলারে দাম বৃদ্ধি করে সরকারের আয় বৃদ্ধি করা। সরকার তাই কর কর্তৃপক্ষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিয়ে অব্যাহতভাবে বিরতি দিয়ে দিয়ে কর ও শুল্ক আয় বাড়িয়ে যায়।

আমাদের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে আমদানিনির্ভর। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য প্রায় সবকিছুই আমদানি করতে হয় এবং নির্লজ্জের মতো তা করেই যাচ্ছি। এ আমদানির ফলে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমদানি মূল্য টাকায় বেড়ে যায়। কিন্তু সব সময় ডলারে বাড়ে না। আবার ডলারে কখনো কখনো কমেও যায়। তবে মূল্য টাকায় বেড়ে গেলে ডলারের মূল্য টাকায় বাড়িয়ে দিলে একই হারে শুল্ক থাকলেও শুল্ক আদায়ের পরিমাণ তখন বেড়ে যায়। ফলে ডলারের এ মূল্য বৃদ্ধির কারণে সরকার সরাসরি লাভবান হয়। কিন্তু জনগণ সবদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একইভাবে ডলারের বিনিময় হার বাড়িয়ে টাকায় তথাকথিত আয় বৃদ্ধির ফলেও জনগণের আয়কর বেড়ে যায় এবং নানাবিধ সমস্যায় পড়ে। এতে জনভোগান্তি বাড়ে। কাজেই ডলারের বিনিময় হার বাড়ানোতে মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। সমাধান আমাদের অন্য কোথাও খুঁজতে হবে, যার একটি সহজ সমাধান হতে পারে আমদানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে স্বাবলম্বী অর্থনীতির পথে হাঁটা।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও তাদের কায়েমি স্বার্থে আমাদের পরিকল্পিতভাবে কোনো কিছুতেই তারা স্বাবলম্বী হতে দিচ্ছে না। আমাদের তাদের চিরস্থায়ী বাজার বানিয়ে রাখতে চায়। অথচ আমাদের যে জনশক্তি ও সম্পদ আছে তা সঠিক এবং অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রায় সবকিছুতেই স্বাবলম্বী হতে পারতাম। যেমন আমরা সবচেয়ে বেশি আমদানি করি তুলা, যা আমরা আমাদের দেশেই উৎপাদন করতে পারি। তারপর জ্বালানি তেলের বিকল্প গ্যাস ও সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে তা আমরা অতি সহজেই ব্যবহার করতে পারতাম। আমাদের জনশক্তি ব্যবহার করে শিল্পোৎপাদনে আমরা বিপ্লব নিয়ে আসতে পারতাম। ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্যদ্রব্য আমরা অনায়াসেই আমাদের দেশে উৎপাদন করতে পারতাম। আমাদের দেশে পর্যাপ্ত তুলা উৎপাদন করতে পারলে পোশাক শিল্পে আমাদের রপ্তানি আয় অনেক বৃদ্ধি হতো। দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও কারিগরি দক্ষতা এবং জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি রপ্তানি করতে পারলে এ খাতে আমাদের আয় দশ গুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব ছিল। তখন ডলার আমাদের ব্যাংকে অলস পড়ে থাকত। অথচ আজকে আমরা ডলারের জন্য হাহাকার করি। আমি মনে করি আমাদের চিন্তার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা যদি ডলারের মূল্য টাকায় বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকায় না নিতাম তাহলে আমাদের আর্থিক সংকট আরও কম থাকত। যদি ডলারের মূল্য সমান সমান থাকত তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থাটা কি আমেরিকার সমান থাকত না? আমরা এখন যে ডলার আয় করি তার বিনিময় হার যদি ১ টাকা হতো তাহলে কি আমাদের ডলার আয় ডলারে কমে যেত? না, এক ডলারও কমত না। তবে এটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, টাকায় ১১৭ গুণ কমে যেত। তা সত্য, তবে তাতে কি আমরা গরিব হয়ে যেতাম? অবশ্যই না। তখন আমাদের টাকায় আয় কমত কিন্তু বাজারে দ্রব্যমূল্যও ১১৭ গুণ কম থাকত এবং মূল্যস্ফীতি ১১৭ গুণ কম থাকত। অর্থাৎ বাজারে প্রতিটি আমদানিকৃত দ্রব্যের মূল্য ১১৭ গুণ কম হতো। তাই বিষয়টির ওপর বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিকোণ ও অবস্থান থেকে পুনর্মূল্যায়ন করার অনুরোধ থাকল।

এখন আমাদের সব মিলিয়ে ডলারের বার্ষিক আমদানি হলো- আমি আয় বলব না- প্রায় ৯৮ বিলিয়ন ডলার। তার মধ্যে শ্রমিকদের মাধ্যমে বৈদেশিক আমদানি হয় প্রায় ২৫ বিলিয়ন। পোশাক খাতে ডলার আমদানি হয় প্রায় ৫৫ বিলিয়ন। বাকিটা ধারকর্জ করে আনা হয়। অর্থাৎ আমদানি ও রপ্তানিতে আমাদের ঘাটতি প্রায় ১৮ বিলিয়ন। এখন যদি এ ডলার ১ টাকা বিনিময় মূল্যে টাকায় রূপান্তরিত করি তাহলে টাকা ও ডলার সমান সমান থাকবে। সরকার যদি রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে এ ডলারের ওপর নির্ভর না করে টাকার ওপর নির্ভর করে তাহলে আমাদের ডলারের তো কোনো প্রয়োজন পড়ছে না।

 তুলা উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন, সৌরবিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠা, দক্ষ ও কারিগরি এবং উচ্চ প্রযুক্তির জনশক্তি তৈরি করার জন্য তো আমাদের ডলারের প্রয়োজন নেই। আর লাগলেও তার অভাব হবে না। তবে এগুলো করার জন্য সরকারের সদিচ্ছা, অবকাঠামো নির্মাণ ও তাতে অগ্রাধিকার, প্রয়োজনীয় আইন তৈরি ও তা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের সক্ষমতার প্রয়োজন পড়বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সময় কম। ইতোমধ্যেই তিনি লাগাতার তিন টার্ম শেষ করে চতুর্থ টার্ম শুরু করেছেন। তারপরও আমি আশাবাদী। কারণ তিনি যেভাবে পুরো দেশটাকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন তার সঙ্গে যদি বিরোধী দলগুলো সহযোগিতা করে তাহলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে, দেশ উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত হবে, দেশ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বাবলম্বী দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড়িয়ে যাবে। দেশের বড় অর্জন হবে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি ১০০ গুণ কমে যাবে এবং টাকা ও ডলারের মান সমান সমান থাকবে। আমাদের এ স্বপ্ন কোনো অলীক কল্পনা নয়।

এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রথমে দরকার সাহসী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, দ্বিতীয়ত : দরকার একটি দক্ষ অর্থনীতিবিদের দল যাদের থাকতে হবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে চিন্তা করার সক্ষমতা এবং তৃতীয়ত : রাজনৈতিক সমঝোতা ও ঐকমত্য যাতে জনগণ প্রকৃত অবস্থা বুঝতে ও মানতে রাজি থাকে। আমার মনে হয় এ তিনটি দরকার পূরণ করার মতো পরিবেশ ও পরিস্থিতি দেশে বিদ্যমান। এখন শুধু দরকার একটি নির্দেশনার। পরিশেষে সবাইকে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে ভাবার বিনীত অনুরোধ থাকল। আমার চিন্তা ও ভাবনা ভুল বলার আগে একটু অঙ্ক করে ভাবতে আবারও বিনীত আবেদন রাখছি।

লেখক : স্বতন্ত্র ভাবাপন্ন রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা