শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০২৪ আপডেট:

ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

মেজর (অব.) আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার সংকটে অর্থনীতিতে উল্টো রথ

ডলারের দাম কেন বারবার বাড়ে? এ প্রশ্নটি সব সময় মাথায় ঘুরে। কিন্তু এর কোনো মনমতো উত্তর কখনোই পাই না। উত্তর না পাওয়ার দায়টা আমারই। কারণ জ্ঞানের অপ্রতুলতার জন্যই এ সহজ তথ্যটি আমার মগজে ঢোকে না। আমার মোটা মাথায় মনে হয় ডলার একটি বিদেশি পণ্য। টাকা থাকলে যত খুশি ক্রয় করতে পারি। আবার প্রয়োজনে বিক্রি করেও দিতে পারি। তবে অন্য সব আবশ্যকীয় পণ্যের মতো মজুত করতে পারি না। যে কোনো আবশ্যকীয় পণ্য মজুত করা অবশ্যই শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আমার এ সহজ সমীকরণে আমি বুঝি টাকা থাকলে দরকার পড়লে আমি যত খুশি ডলার ক্রয় করতে পারি। এটার মূল্যমান কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেঁধে দেবে কেন? ডলার যত সস্তা হবে তত বেশি ডলার আমরা ক্রয় করতে পারব এবং তাতে বিদেশ থেকে আমরা কম মূল্যে আমাদের যা কিছু প্রয়োজন তা ক্রয় করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারব। তবে সবার আগে দরকার পড়বে টাকার। আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজার যদি ব্যাপক সমৃদ্ধশালী হয়, যদি টাকায় আমাদের ক্রয়ক্ষমতা যথেষ্ট থাকে এবং আমাদের নগদ টাকার অভাব না থাকে তাহলে ডলার যত খুশি কেনাবেচা করা যাবে। তখন ডলার সরবরাহে ঘাটতি হতে পারে। যদিও আমাদের সাধ্যের দরে ডলার কিনতে চাইলে তখন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। সমস্যা হতে পারে ডলারওয়ালার। ডলার সে আমার দরে আমার কাছে বিক্রি করবে কি না সেটি তার বিবেচনা। কিন্তু আমি কেন তার উচ্চ দরে ডলার ক্রয় করব? ডলারওয়ালার দরে ডলার ক্রয় করা মানে তাকে সুবিধা দেওয়া। কাজেই আমার মতো সাধারণ জনগণের মাথায়ও ঢুকে না কেন ডলারের দাম বারবার বাড়বে!

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারের সঙ্গে বসে যদি বছরে কী পরিমাণ ডলারের প্রয়োজন পড়বে তা নির্ধারণ করে নেওয়া যায়, যেমন আমরা চাল, ডাল, নুন, তেলের চাহিদা নির্ধারণ করে নেই। তার পরে সেই ডলার সংগ্রহ করার যথোপযুক্ত পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়নের জন্য ব্যাপক পদক্ষেপ নেয় তাহলে আমার মোটা মাথায় মনে হয়, বারবার ডলারের মূল্য বাড়ানোর প্রয়োজন থাকবে না। অথচ এখানে একটি অতি অশুভ শক্তি কাজ করে, ফলে ওই শক্তির নিয়ন্ত্রণে থাকে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়। আজকে যদি ডলারের মূল্য ৪০ টাকার নিচে আটকে রাখা যেত তাহলে আমাদের মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতি কোনোটাই সহ্য সীমার বাইরে থাকত না।

দেশের মুদ্রাস্ফীতি, মূল্যস্ফীতি ও ডলারের উচ্চমূল্য নির্ধারণের সবচেয়ে বড় নিয়ামক ও সুবিধাভোগী হলো আমাদের কর ও শুল্ক বিভাগ এবং এর পেছনে রাজনীতিবিদদের জনপ্রিয়তা বাড়ানোর লোভনীয় আকাক্সক্ষা। রাজনীতিবিদরা প্রতি বছর বাজেট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে থাকেন এবং বাজেটের অঙ্ক বাড়াতে বিশেষ করে সরকারি দল ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের সেই অযৌক্তিক ও অসংগত বাজেটের চাহিদা মেটাতে গিয়ে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে উচ্চহারে কর ও শুল্ক আদায় নিশ্চিত করতে হয়। যেমন আগামী বছর রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অর্থাৎ আগামী অর্থবছরে কর ও শুল্ক আদায় করতে হবে এ পরিমাণ টাকা। এখন আমাদের প্রশ্ন হলো এত বিপুল পরিমাণ উচ্চ কর ও শুল্ক দেওয়ার সামর্থ্য জনগণের আছে কি না। থাক আর না থাক রাজস্ব বিভাগকে সেই আয় অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে। তার নিশ্চিত মানে হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতি এবং ডলারের উচ্চমূল্য হার। সরকারের বাড়তি খরচ মেটাতে কর ও শুল্ক কর্তৃপক্ষকে কর ও শুল্কের জাল বাড়াতে হয়, কর ও শুল্কহার বৃদ্ধি করতে হয় এবং কর ও শুল্ক আদায়ে তৎপর ও কঠোর হতে হয়। যে কারণে জ্যামিতিক হারে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি এবং ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। যেমন ধরা যাক, যদি করের জাল বিস্তৃত করতে হয় তাহলে জনগণের মধ্যে করদাতার সংখ্যা বাড়াতে হবে, যার জন্য জনগণের আর্থ-সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রয়োজন পড়বে। তখন জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য সরকারের ব্যয় বাড়াতে হবে। সরকারের ব্যয় বাড়াতে হলে সরকারের আয় বাড়াতে হবে। অর্থনীতির এ চক্রে প্রচলিত ব্যবস্থায় কখনোই মূল্য ও মুদ্রাস্ফীতি এর কোনোটার বৃদ্ধিই কমানো যাবে না। আবার যদি করের হার বাড়িয়ে আয় বাড়াতে হয় তাহলেও জনগণের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। কিন্তু তাতেও মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনোটার বৃদ্ধি বন্ধ করা যাবে না। এ দুটি পদ্ধতির বাইরে আছে ডলারে দাম বৃদ্ধি করে সরকারের আয় বৃদ্ধি করা। সরকার তাই কর কর্তৃপক্ষের স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংক দিয়ে অব্যাহতভাবে বিরতি দিয়ে দিয়ে কর ও শুল্ক আয় বাড়িয়ে যায়।

আমাদের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবে আমদানিনির্ভর। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য প্রায় সবকিছুই আমদানি করতে হয় এবং নির্লজ্জের মতো তা করেই যাচ্ছি। এ আমদানির ফলে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আমদানি মূল্য টাকায় বেড়ে যায়। কিন্তু সব সময় ডলারে বাড়ে না। আবার ডলারে কখনো কখনো কমেও যায়। তবে মূল্য টাকায় বেড়ে গেলে ডলারের মূল্য টাকায় বাড়িয়ে দিলে একই হারে শুল্ক থাকলেও শুল্ক আদায়ের পরিমাণ তখন বেড়ে যায়। ফলে ডলারের এ মূল্য বৃদ্ধির কারণে সরকার সরাসরি লাভবান হয়। কিন্তু জনগণ সবদিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একইভাবে ডলারের বিনিময় হার বাড়িয়ে টাকায় তথাকথিত আয় বৃদ্ধির ফলেও জনগণের আয়কর বেড়ে যায় এবং নানাবিধ সমস্যায় পড়ে। এতে জনভোগান্তি বাড়ে। কাজেই ডলারের বিনিময় হার বাড়ানোতে মুদ্রা বা মূল্যস্ফীতি কোনো সমস্যার সমাধান হবে না। সমাধান আমাদের অন্য কোথাও খুঁজতে হবে, যার একটি সহজ সমাধান হতে পারে আমদানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে বেরিয়ে স্বাবলম্বী অর্থনীতির পথে হাঁটা।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও তাদের কায়েমি স্বার্থে আমাদের পরিকল্পিতভাবে কোনো কিছুতেই তারা স্বাবলম্বী হতে দিচ্ছে না। আমাদের তাদের চিরস্থায়ী বাজার বানিয়ে রাখতে চায়। অথচ আমাদের যে জনশক্তি ও সম্পদ আছে তা সঠিক এবং অত্যন্ত উচ্চ প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রায় সবকিছুতেই স্বাবলম্বী হতে পারতাম। যেমন আমরা সবচেয়ে বেশি আমদানি করি তুলা, যা আমরা আমাদের দেশেই উৎপাদন করতে পারি। তারপর জ্বালানি তেলের বিকল্প গ্যাস ও সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে তা আমরা অতি সহজেই ব্যবহার করতে পারতাম। আমাদের জনশক্তি ব্যবহার করে শিল্পোৎপাদনে আমরা বিপ্লব নিয়ে আসতে পারতাম। ভোজ্য তেলসহ সব খাদ্যদ্রব্য আমরা অনায়াসেই আমাদের দেশে উৎপাদন করতে পারতাম। আমাদের দেশে পর্যাপ্ত তুলা উৎপাদন করতে পারলে পোশাক শিল্পে আমাদের রপ্তানি আয় অনেক বৃদ্ধি হতো। দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও কারিগরি দক্ষতা এবং জ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি রপ্তানি করতে পারলে এ খাতে আমাদের আয় দশ গুণ বৃদ্ধি করা সম্ভব ছিল। তখন ডলার আমাদের ব্যাংকে অলস পড়ে থাকত। অথচ আজকে আমরা ডলারের জন্য হাহাকার করি। আমি মনে করি আমাদের চিন্তার মধ্যে পরিবর্তন আনতে হবে। আমরা যদি ডলারের মূল্য টাকায় বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকায় না নিতাম তাহলে আমাদের আর্থিক সংকট আরও কম থাকত। যদি ডলারের মূল্য সমান সমান থাকত তাহলে আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থাটা কি আমেরিকার সমান থাকত না? আমরা এখন যে ডলার আয় করি তার বিনিময় হার যদি ১ টাকা হতো তাহলে কি আমাদের ডলার আয় ডলারে কমে যেত? না, এক ডলারও কমত না। তবে এটি বর্তমান প্রেক্ষাপটে বলা যায়, টাকায় ১১৭ গুণ কমে যেত। তা সত্য, তবে তাতে কি আমরা গরিব হয়ে যেতাম? অবশ্যই না। তখন আমাদের টাকায় আয় কমত কিন্তু বাজারে দ্রব্যমূল্যও ১১৭ গুণ কম থাকত এবং মূল্যস্ফীতি ১১৭ গুণ কম থাকত। অর্থাৎ বাজারে প্রতিটি আমদানিকৃত দ্রব্যের মূল্য ১১৭ গুণ কম হতো। তাই বিষয়টির ওপর বিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিকোণ ও অবস্থান থেকে পুনর্মূল্যায়ন করার অনুরোধ থাকল।

এখন আমাদের সব মিলিয়ে ডলারের বার্ষিক আমদানি হলো- আমি আয় বলব না- প্রায় ৯৮ বিলিয়ন ডলার। তার মধ্যে শ্রমিকদের মাধ্যমে বৈদেশিক আমদানি হয় প্রায় ২৫ বিলিয়ন। পোশাক খাতে ডলার আমদানি হয় প্রায় ৫৫ বিলিয়ন। বাকিটা ধারকর্জ করে আনা হয়। অর্থাৎ আমদানি ও রপ্তানিতে আমাদের ঘাটতি প্রায় ১৮ বিলিয়ন। এখন যদি এ ডলার ১ টাকা বিনিময় মূল্যে টাকায় রূপান্তরিত করি তাহলে টাকা ও ডলার সমান সমান থাকবে। সরকার যদি রাষ্ট্র চালাতে গিয়ে এ ডলারের ওপর নির্ভর না করে টাকার ওপর নির্ভর করে তাহলে আমাদের ডলারের তো কোনো প্রয়োজন পড়ছে না।

 তুলা উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন, সৌরবিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠা, দক্ষ ও কারিগরি এবং উচ্চ প্রযুক্তির জনশক্তি তৈরি করার জন্য তো আমাদের ডলারের প্রয়োজন নেই। আর লাগলেও তার অভাব হবে না। তবে এগুলো করার জন্য সরকারের সদিচ্ছা, অবকাঠামো নির্মাণ ও তাতে অগ্রাধিকার, প্রয়োজনীয় আইন তৈরি ও তা কঠোরভাবে বাস্তবায়নের সক্ষমতার প্রয়োজন পড়বে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে সময় কম। ইতোমধ্যেই তিনি লাগাতার তিন টার্ম শেষ করে চতুর্থ টার্ম শুরু করেছেন। তারপরও আমি আশাবাদী। কারণ তিনি যেভাবে পুরো দেশটাকে তার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন তার সঙ্গে যদি বিরোধী দলগুলো সহযোগিতা করে তাহলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে, দেশ উচ্চ আয়ের দেশে উন্নীত হবে, দেশ একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও স্বাবলম্বী দেশ হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড়িয়ে যাবে। দেশের বড় অর্জন হবে মুদ্রা ও মূল্যস্ফীতি ১০০ গুণ কমে যাবে এবং টাকা ও ডলারের মান সমান সমান থাকবে। আমাদের এ স্বপ্ন কোনো অলীক কল্পনা নয়।

এ স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রথমে দরকার সাহসী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত, দ্বিতীয়ত : দরকার একটি দক্ষ অর্থনীতিবিদের দল যাদের থাকতে হবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে চিন্তা করার সক্ষমতা এবং তৃতীয়ত : রাজনৈতিক সমঝোতা ও ঐকমত্য যাতে জনগণ প্রকৃত অবস্থা বুঝতে ও মানতে রাজি থাকে। আমার মনে হয় এ তিনটি দরকার পূরণ করার মতো পরিবেশ ও পরিস্থিতি দেশে বিদ্যমান। এখন শুধু দরকার একটি নির্দেশনার। পরিশেষে সবাইকে নতুন করে নতুন আঙ্গিকে ভাবার বিনীত অনুরোধ থাকল। আমার চিন্তা ও ভাবনা ভুল বলার আগে একটু অঙ্ক করে ভাবতে আবারও বিনীত আবেদন রাখছি।

লেখক : স্বতন্ত্র ভাবাপন্ন রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন