শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪

পরকালই আসল ঠিকানা

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পরকালই আসল ঠিকানা

রসুল (সা.) যখন মক্কার মুশরিকদের দীনের কথা শোনাতেন, হেদায়েতের দাওয়াত পেশ করতেন, তখন মুশরিকরা হাসত, বিদ্রƒপ করত। আমাদের দেশেও এমন মানুষ আছে যারা দীনের কথাবার্তা শুনে আমল তো করেই না বরং ঠাট্টা-বিদ্রƒপ করে নিজের আসল জিন্দেগির সর্বনাশ ডেকে আনে। কোরআন হাদিসের কথা শুনে নিজের উপকারের জন্য আমল করা চাই। কিন্তু তাও যদি না হয় তাহলে অনুতপ্ত হওয়া উচিত যে, আমার দ্বারা আমল করা সম্ভব হলো না, হে আল্লাহ! আপনি আমাকে আমল করার তৌফিক দান করুন!

গুনাহ হয়ে গেলে বান্দার উচিত অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া, তওবা করা, ইস্তেগফার করা। দুনিয়াতে মানুষের গুনাহ হয়ে যায়, আমলের ত্রুটি হয়ে যায়, এ কারণে আল্লাহপাক তওবার মাধ্যমে মাগফিরাতের রাস্তা খোলা রেখেছেন। যে বান্দা জ্ঞাত- অজ্ঞাতসারে গুনাহ করে ফেলে, সে বান্দাকে আল্লাহ নির্দেশ করছেন, তোমার নাফরমানির জন্য অনুতপ্ত হও, লজ্জিত হও, পরবর্তীতে কখনো সেই গুনাহ না করার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে খাঁটি মনে তওবা কর। খাঁটি মনে তওবা করলে আল্লাহপাক সব গুনাহ মাফ করে দেন। এমন দয়ালু মালিক পাওয়া সত্ত্বেও যদি গুনাহ করে বান্দা অনুতপ্ত না হয়, তাহলে তার দুর্ভাগ্য সে নিজেই ডেকে আনবে। আল্লাহর আজাব দুনিয়া ও আখেরাতে তাকে পাকড়াও করবে। মালিক যদি কোনো কাজে অসন্তুষ্ট হন তাহলে তার কাছ থেকে কোনো প্রকার উপকার ও প্রমোশনের আশা করা যায় না। আল্লাহ রব্বুল আলামিন হলেন সমস্ত সৃষ্টির মালিক। তিনি যখন কোনো বিষয়ের হুকুম করেন তখন তার রহস্য বুজে আসুক বা না আসুক আমল করতে হবে। মনে করতে হবে যে, এই হুকুমের কারণ ও রহস্য না বোঝা একমাত্র আমার জ্ঞানের দুর্বলতা ছাড়া আর কিছুই নয়। মালিকের কথার কারণ ও রহস্য বোঝার দরকার নেই। বোঝা ছাড়াই আমল করতে হবে। কারণ তিনি আদেশ করেছেন, তিনি আমার মালিক এতটুকুই যথেষ্ট। এই বিশ্বাস রাখতে হবে যে, এতে যদি আমার কল্যাণ না থাকত, তাহলে আল্লাহপাক আমাকে এমন কাজের আদেশ করতেন না। যে ব্যক্তি আমল তো করে না আবার উপহাস করে, ঠাট্টা করে, বুঝতে হবে তার এই ঠাট্টাই তার ধ্বংসের আলামত। রসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কার মুশরিকদের বলতেন, দেখো, এই দুনিয়া যে স্থায়ী নয় এটা তো তোমরা ভালোভাবেই বোঝ তারপরও কেন সব চেষ্টা-প্রচেষ্টাকে এই দুনিয়ার পেছনে ব্যয় করছ? তোমাদের মনে কি এই জিজ্ঞাসা জাগে না যে, দুনিয়াতে মানুষ আসছে, আবার ফিরে যাচ্ছে; এই মানুষগুলো কোথা হতে আসছে আবার কোথায় যাচ্ছে? এই আসা যাওয়া কেন হচ্ছে? আত্মা কোথায় চলে যায়? তোমরা শুনে রাখো, এই দুনিয়ার জীবনের তুলনায় আখেরাতের জীবনের পরিধি বেশি বিস্তৃত। চিরস্থায়ী জিন্দেগি হবে সেটি। যার শুরু আছে তো শেষ নেই।

আলমে আরওয়াহ থেকে আমরা মায়ের পেটে এসেছি। মায়ের পেট ছিল আমাদের জন্য এক কবর। এরপর সেখান থেকে দুনিয়ার জগতে বের হয়ে এসেছি। আবার আমি কবরে ছিন্নভিন্ন হয়ে যাব, তারপর আমাকে পুনরায় নতুন করে তৈরি করে হাশরের মাঠে উঠানো হবে। সেখান থেকে পুলসিরাত হয়ে জান্নাত বা জাহান্নামে যেতে হবে। একমাত্র মানুষের স্থায়ী ঠিকানা দুটি, জান্নাত বা জাহান্নাম। মানুষ যেমন ছয় মাস কাজ করে ছয় মাস বসে খায়, ঠিক তেমনি দুনিয়ার চল্লিশ পঞ্চাশ বছর ভালোভাবে কাজ করলে অনির্দিষ্টকালের জীবনের জন্য আল্লাহপাক কল্পনাতীত শান্তিময় জান্নাতের ব্যবস্থা করে রেখেছেন।

আল্লাহর রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কাবাসীদের এত দয়া-মায়ার সঙ্গে বোঝাতেন, কিন্তু তারা উপহাস ও বিদ্রƒপের সঙ্গে বলত- হে নবী, কেমন অবুঝের মতো কথা বলো? আমরা যখন মৃত্যুবরণ করে মাটি হয়ে যাব, হাড্ডিতে রূপান্তরিত হয়ে যাব, তখনো কি পুনরায় জীবিত হয়ে যাব? এ কেমন কথা বল?

কাফেররা তাদের স্থূল বুদ্ধি অনুযায়ী এ প্রশ্ন করেছে। বিষয়টি একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে বুঝে আসে যে, মাটির মধ্যে রাখলে জিনিস অস্তিত্বহীন হয় না। বরং অস্তিত্ব আরও স্থায়ী হয়। যেমন- পানি। এটাকে যদি মাটিতে রাখা হয় তাহলে তা কিছুক্ষণ পর গড়াগড়ি করে মাটিতে মিশে যায়। যে স্থানে পানি ঢুকেছে সে স্থানটি ভিজে রয়েছে। বাকি জায়গা শুকনো রয়ে গেছে। ওই ভিজে জায়গায় পানি নিজেকে বিলীন করে আত্মগোপন করে আছে। বস্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন, যে বস্তু একবার অস্তিত্ব লাভ করেছে সে বস্তু আর বিলীন হয় না, অস্তিত্বহীন হয় না। কিন্তু রূপ বদলে যেতে পারে। বাতাসে, পানিতে, মাটিতে আত্মগোপন করে থাকতে পারে। যেমন, বরফ পানির মধ্যে, পানি বরফের মধ্যে আত্মগোপন করে থাকে। মানুষ যে মাছ, ভাত ইত্যাদি খায় তা শরীরে রক্ত, হাড্ডি হয়ে জমে আছে। মানুষ যখন কবরে যাবে, তখন তার শরীর মাটিতে মিশে যায়। আল্লাহপাকের যখন মনে চায় তখন আবার কবরে পূর্বের আকৃতিতে সৃষ্টি করবেন। আল্লাহর কুদরতের কোনো শেষ নেই। যাহোক, তাদের সেই বিদ্রƒপাত্মক প্রশ্নের পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহতায়ালা বললেন, ‘হে নবী! আপনি তাদের পরিষ্কার ভাষায় বলে দিন, হ্যাঁ আল্লাহতায়ালা তোমাদের অবশ্যই একত্রিত করবেন, তোমরা যেখানেই থাক না কেন।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে পোশাক কারখানার আগুনে ৯ জনের মৃত্যু
মিরপুরে পোশাক কারখানার আগুনে ৯ জনের মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
ক্লাস বর্জন করে টুঙ্গিপাড়ায় কলেজ শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক
ঘরের বাঁশের বেড়ায় হাত দিতেই ছোবল, প্রাণ হারালেন যুবক

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়ছে ডিএসইর লেনদেন

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট
হংকংয়ে আজ ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ, লক্ষ্য ৩ পয়েন্ট

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ডেঙ্গু

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ
রেললাইনের পাশে পড়ে ছিল নবজাতকের মরদেহ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ ৩ জন বার্ন ইনস্টিটিউটে

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?
পালালেন প্রেসিডেন্ট, ‘ক্ষমতায়’ সেনাবাহিনী; কি ঘটছে মাদাগাস্কারে?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন
ঢাকা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, রংপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা
অ্যানথ্রাক্স রোধে গঙ্গাচড়ায় ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাইয়ে নিষেধাজ্ঞা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প
‘কেউ ভাবেনি এটা সম্ভব’-গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিষয়ে ট্রাম্প

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার
ফটিকছড়িতে মাহিন হত্যা মামলায় আরো এক আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ
গাজার ৮০ শতাংশেরও বেশি ভবন ধ্বংস হয়েছে : জাতিসংঘ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তৃতীয় দিনের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লাকুর স্মরণে শোকসভা
রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব লাকুর স্মরণে শোকসভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের
ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান ইরানের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি
এবার আরও চার দেশে ভোটার কার্যক্রমের অনুমোদন পেল ইসি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়কের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২
রংপুরে কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, বেরোবির ৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে সন্ধ্যায় মাঠে নামছে টাইগাররা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান
অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায় করতে হবে: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিয়ে বাড়িতে গিয়ে পুকুরে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন