শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

ট্রাম্পের ওপর হামলা পৃথিবীর জন্য অশনিসংকেত

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ওপর হামলা পৃথিবীর জন্য অশনিসংকেত

আগামীকাল মুসলিম জাহানের সবচেয়ে বেদনাবিধুর শোকের দিন ১০ই মহররম। ফোরাতের তীরে কারবালায় এজিদ-সীমারের হাতে প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র ইমাম হোসেনের নিদারুণ হত্যা। বর্শার ডগায় ইমাম হোসেনের মস্তক সীমার নিয়ে গিয়েছিল দামেস্কে অনেক উপঢৌকন পুরস্কার পাবে বলে। কিন্তু তাদের পরিণতি ভালো হয়নি। পৃথিবীর ইতিহাসে কোনোকালে এ ধরনের কোনো অন্যায়কারী পরবর্তীতে ভালো থাকেনি, থাকতে পারেনি। একজন মুসলমান হিসেবে কারবালার বিয়োগগাথা বুকের মধ্যে এক বেদনার অনুরণ তুলে শুধু মুসলমান হিসেবে নয়, প্রকৃত প্রতিটি মানুষের কারবালা এক নিদারুণ শিক্ষা। অথচ আমরা সেই কারবালা থেকে তেমন কোনো শিক্ষাই নেই না, নিতে পারি না। সত্যিকার বলতে কি নিতে চাইও না। আল্লাহ রব্বুল আলামিন কারবালার ঘটনা থেকে কারবালার বিয়োগব্যথা থেকে আমাদের শিক্ষা দিন, ভবিষ্যতে চলার পথ দেখান এই কামনাই করি।

সারা বিশ্বের এক মহা পরাশক্তি আমেরিকা। যখন যেমন তখন তেমন করে বিশ্ব পরিমন্ডলকে অনেক সময় দূষিত করে তুলে। সব সময় বাংলাদেশের প্রশ্নে এটা ওটা করে চলেছে। বলে চলেছে এখানে নিষেধাজ্ঞা, ওখানে নিষেধাজ্ঞা, এ দিন সরকার বদল, ওইদিন অমুককে সরকারে বসানো যেগুলো সভ্য সমাজে একেবারে অচল। ক্ষমতার দম্ভে সবই করে চলেছে। বিরোধী দল মনে করছে আমেরিকা যেন তাদের, বাংলাদেশ যেন আমেরিকার তাঁবেদার, বিরোধী দলকে আমেরিকা সরকারে বসিয়ে দেবে। এসব কোনো শুভ চিন্তার খোরাক নয়। কিন্তু তবু আমাদের দেশে জনগণের আস্থাহীনদের অনেকেই বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকে। আমরা যেমন কোনো কিছু হলেই আল্লাহর দয়া বলে সান্ত্বনা পাই, তেমনি অনেক রাজনৈতিক কাঙ্গালেরাও পরের দিকে তাকিয়ে থাকে। নভেম্বরে আমেরিকায় নির্বাচন। ফলাফল অনেকটা জানা হয়েই গেছে। বর্তমান প্রেসিডেন্ট অনেক ক্ষেত্রেই পেরে উঠছেন না। এই সেদিন এক নির্বাচনি সভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি ট্রাম্পের ওপর গুলি চলেছে। এ এক মারাত্মক অশনিসংকেত। অমন একটা দেশে নির্বাচনি প্রচারে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর ওপর গুলি চললে বলার মতো আর কী থাকে? গুলিটি কানের পাশ দিয়ে বেরিয়ে গেছে। এটি মাথায় অথবা বুকে লাগলে আজ বিশ্বের অনেক কিছুই অন্যরকম হতো। এমন ঘটনার নিন্দা করার ভাষা খুঁজে পাওয়া যায় না। এ থেকে বোঝা যায়, আমেরিকার সমাজ কতটা ক্ষয়িষ্ণু, কতটা দুর্বল, কতটা বাধাহীন। যেখানে মানবতা স্বাধীনতা মানবিক মূল্যবোধের ওপর শক্ত আঁটুনিতে বাঁধা বিশ্ব দরবারে প্রয়োজন সেখানে এরকম অধঃপতন আমাদের কেয়ামতের আলামত মনে করিয়ে দেয়। পরম করুণাময় আল্লাহ তিনি ট্রাম্পকে হেফাজত করে বিশ্ববাসীকে এক দাবানলের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। আমাদের দয়াময় স্রষ্টা শান্তিতে স্বস্তিতে নিরাপদে রাখুন।

নানা দিকে নানা সমস্যা নানা উথাল-পাথাল। কোনটা নিয়ে আগে আলোচনা করি সে নিয়েও এক মহা বেড়াজালে পড়েছি। বৃষ্টি-বাদল, ঝড়-তুফানে এক মারাত্মক দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা। রংপুর-দিনাজপুর-কুড়িগ্রাম-গাইবান্ধা-লালমনিরহাট, অন্যদিকে সিলেটের সুনামগঞ্জ-হবিগঞ্জ বারবার তলিয়ে যাচ্ছে। এদিকে বগুড়া-সিরাজগঞ্জ-পাবনায় ভাঙন চলেছে। পানি একবার কমে আবার বাড়ে। মানুষের স্বপ্ন ভেঙেচুরে চুরমার। কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সাধারণ হতদরিদ্র মানুষ। এক সময় সরকারকে ভাবা হতো, বিরোধী দল ভাবা হতো, সমাজ সেবকদের ভাবা হতো এখন কিছুই নেই। সব আখের গোছাতে ব্যস্ত। আগে কোনো ঘটনা হলেই ছুটে যেতাম। এখন তেমনটা পারি না। শরীর স্বাস্থ্য আগের মতো সাহায্য করে না। কিন্তু তাই বলে তো বিপদ-আপদ সমস্যা বসে থাকে না। গত মাসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনা দুবার ভারত গিয়ে ১০টি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছেন। বিরোধীরা বলছে, দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন। সত্যিই কি ওভাবে দেশ বিক্রি করা যায়? দাখিলা পর্চা কোথায়? দলিল দস্তাবেজ কোথায়? কথা বলতে হবে তাই যদি হয় তাহলে তো সরকারের ওপর যেমন মানুষের আস্থা নেই, তেমনি বিরোধী দলের প্রতিও তো কোনো আস্থা থাকবে না। বলতে গেলে নেই-ও। ভারতের সঙ্গে ১০ সমঝোতা স্মারকে আগরতলা পর্যন্ত একটি রেললাইনের কথা আছে। এই নিয়েই যত কথা। বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ভারতের এবং ভারতের ওপর দিয়ে বাংলাদেশের রেল চলাচল নতুন নয়। পাকিস্তান আমলে রেল চলত, ’৬৫ সালে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের পর সেটা বন্ধ হয়েছিল। তারপর আস্তে আস্তে কিছু কিছু জায়গায় বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ভারতে যেমন যাতায়াত হচ্ছে, ঠিক তেমনি রেল যাতায়াতও হচ্ছে। এত দিন কথা হলো না, হঠাৎ নতুন করে কথা উঠল কেন? ঢাকা থেকে আমাদের রেল কলকাতা যায় না? কলকাতা থেকে ঢাকায় আসে না? ঢাকা থেকে নিউ জলপাইগুড়ি প্রতিদিন প্যাসেঞ্জার ট্রেন যাতায়াত করছে। শুধু বাংলাদেশ থেকে ভারতে কেন, ভারত থেকে বাংলাদেশে কেন, ভারত থেকে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে কিছু কিছু জায়গায় বহুদিন থেকে ভারতীয় ট্রেন যাতায়াত করছে। তাতে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের কোনো অঙ্গহানি হয়নি। আমাদের বুক চিড়ে আগরতলা থেকে কলকাতা, কলকাতা থেকে আগরতলা বেশ কয়েক বছর ধরে বাস যাতায়াত করছে। ’৬৫-এর ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের পরও আরিচা-ফুলছড়ি-বাহাদুরাবাদ হয়ে আসামের ধুবড়ি-গোয়ালপাড়া জাহাজ যাতায়াত করত, এখনো করে। তাহলে হঠাৎ করে ১০ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে এমনকি হলো যে, দেশ বিক্রি হয়ে গেল? অন্যদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা সেদিন চীন সফরে গিয়েছিলেন। কেউ বলছেন, তিনি চীন সফরে ব্যর্থ হয়েছেন। কিন্তু যা যা সরকারি প্রোগ্রাম ছিল সবকিছু হয়েছে। বরং মহান চীন বাংলাদেশকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত গুরুত্ব দিয়েছে। কেউ বলছেন, কিছুক্ষণ আগে চীন থেকে চলে আসা তার সফরের ব্যর্থতার ইঙ্গিত বহন করে। কেন তিনি তার সমস্ত সরকারি অনুষ্ঠান শেষ করে রাত ১০টায় রওনা হয়ে দেশে ফিরেছেন? যেখানে সকাল ১০টায় ফেরার কথা ছিল, সেখানে রাতে ফিরেছেন কেন? সকালে তো কোনো কাজ ছিল না, কোনো সরকারি প্রোগ্রামও ছিল না। তাহলে ক্ষতিটা কোথায়? বরং একটা দিন তিনি কাজে লাগাতে পেরেছেন এজন্য তাকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। সেখানে নিন্দার চেষ্টা এ তো ভালো কথা হতে পারে না। হ্যাঁ, পুতুলের শরীর খারাপ এজন্য যদি কিছু সময় আগে এসে থাকেন তাহলে সেটা তো আদর্শ মায়ের কাজ করেছেন। মানুষ হিসেবে তার নিশ্চয়ই অনেক ত্রুটি আছে, আমাদের সবার আছে। কিন্তু মা হিসেবে তার ত্রুটি আমার মায়ের মতো খুবই কম। চীন সফরে ২১টা সমঝোতা স্বাক্ষর হয়েছে তাতে বাংলাদেশ বেচাকেনা হলো না, ভারতের সঙ্গে ১০ সমঝোতাতে সবকিছু শেষ হয়ে গেল এটা মানতে কেন যেন বেশ কষ্ট হয়। আমরা কোনো কিছুই সার্বিকভাবে বিবেচনা করতে চাই না, করি না। যেটায় আমাদের যতখানি সুবিধা ততখানিই বলি, ততখানি নিয়েই আমরা জড়িয়ে থাকি। দেশের অবস্থা সত্যিই ভালো না। দুর্নীতিতে সব ছেয়ে গেছে। এসব বোন কতটা সামাল দিতে পারবেন তা তিনিই জানেন। তবে এ অব্যবস্থা সামাল দিতে না পারলে কারও কোনো মঙ্গল হবে না। দেশের তো নয়-ই। তাই এখন এই দুরবস্থায় সবাইকে নিজের দিকে ঝোল না টেনে দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে একটু উদারভাবে ভেবে দেখা, চিন্তা করা খুবই প্রয়োজন।

অন্যদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলন এক দাবানলের মতো রূপ নিয়েছে। কোটা নিয়ে যত কথা হচ্ছে কেন যেন আমি অনেকের সঙ্গে একমত হতে পারছি না। একদল বলছে, মেধার বিকাশ, মেধার সুযোগ, আরেক দল বলছে কোটা দিয়ে সব মেধা নষ্ট করে ফেলা হচ্ছে। তাহলে যারা মেধার কারবারি তারা ভালোভাবে ডিগ্রি নিয়ে মেধার ভিত্তিতে তাদের কোটা পূরণ করছে। আর যাদের জন্য নির্ধারিত কোটা সেটা মুক্তিযোদ্ধাই হোক, উপজাতিই হোক, শারীরিক প্রতিবন্ধীই হোক তাদের কি কোনো মেধার দরকার হয় না? সরকারি কোনো চাকরিতে কোন পদে যেতে কোটার কারণেই কি তারা সুযোগ পেয়ে যান, তাদের লেখাপড়া করতে হয় না? যে পদের প্রার্থী সেই পদের জন্য তাদের বেসিক এডুকেশনের দরকার হয় না? নাকি এমনি কোটার জোরে তারা সবকিছু পেরে যান? যারা এত মেধার কারবারি তাদের মতোই যারা কোটার সুযোগে নির্বাচিত হন তাদেরও সেসব পূরণ করতে হয়। হ্যাঁ, ভাইবাতে গিয়ে তারা হয়তো ২-১ নম্বরের সুযোগ পান। কিছু মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বলে, নাতি নাতকুর বলে, পিছিয়ে পড়া জেলা বলে, শারীরিক প্রতিবন্ধী বলে কেউ তাদের বেসিক এডুকেশন না থাকলে কোটার কারণে কোনো পদ পান না-এই সরল সোজা কথাটা কেন যেন অনেকেই ঘুণাক্ষরেও ভেবে দেখার চেষ্টা করছেন না। আর এটা তো শতসিদ্ধ মুক্তিযোদ্ধাদের নামে ৩০ শতাংশ কোটা এ এক ভন্ডামি। কখনো ৩০ শতাংশ প্রার্থী পাওয়া যায়নি, ভবিষ্যতেও পাওয়া যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত যা ইচ্ছে তাই কথাবার্তা কেন? আজ যারা মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল চাচ্ছে কাল তারা তো বাংলাদেশও বাতিল চাইতে পারে। কেন যেন আমরা একেবারে হালকা-পাতলা হৃদয়হীন হতে চলেছি। দেশের সন্তানদের যেমন স্বাধীনতাবিরোধী অথবা রাজাকার আলবদর বলা মোটেই ঠিক না, তেমনি আন্দোলনকারীদেরও মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধ দেশ নিয়ে কটূক্তি করা মনে হয় একেবারে গাধার কাজ। তাই সবারই সংযত হওয়া উচিত। এটা সত্য, যখন যেখানে যে আন্দোলন হয় সেই আন্দোলনে সরকারবিরোধীরা সহযোগিতা করবে এটাই বাস্তব। এটা গালাগাল করে ঠেকানো যাবে না। সঠিকভাবে সঠিক কৌশলের মাধ্যমে ঠেকাতে হবে। যারা ভালো কৌশলী, যারা ধৈর্য ধারণ করবে, যারা মানুষের মত পক্ষে আনতে পারবে আজ হোক অথবা কাল একসময় তারাই জয়ী হবে। এসব ক্ষেত্রে কোথাও কোনো গোঁজামিলের সুযোগ নেই। এটা মানতেই হবে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনার আলোয় যারা জ¦লজ¦ল করছেন তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে কোনো সাহায্য নয়, বরং নানাভাবে নানাদিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করছেন। আর এটা ঠিক, এখন যারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চারদিকে ঘিরে আছেন তারা অনেকেই তেমন উপযুক্ত নন। প্রধানমন্ত্রীর এখন নিজের তেমন কিছু করার আছে কি না এটা অনেকের মধ্যেই সন্দেহ সৃষ্টি করেছে। এখন তা রাস্তাঘাটে শোনাও যাচ্ছে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে স্বস্তিতে নেই, দারুণ কষ্টে আছেন এটা তার সেদিনের চীনফেরত সাংবাদিক সম্মেলনে অনেকটা পরিষ্কার হয়ে গেছে। অন্যরা যে যাই বলুন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চীন থেকে মোটেই ব্যর্থ হয়ে ফিরেননি। তবে তিনি মারাত্মক অস্বস্তিতে আছেন। তিনি অন্যদের মতো অনেক কথাই বলেন না বা বলতে পারেন না। তিনি যেভাবে কথা বলেন তার যেমন ভালো আছে, তেমনি খারাপ দিকও আছে। এই যে বলেছেন- ভারত পানি বন্ধ করেছে তারাই তিস্তা করুক, তারাই পানির ব্যবস্থা করবে- এটা মনে হয় কোনো রাষ্ট্রনায়কোচিত কথা না। ভারত তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়িত করলে তারা পানি দেবে এর কোনো গ্যারান্টি কোথায়? ভারত পানি দেবেও না, ভারত পানি আটকেও রাখতে পারবে না। ভারতের বেশি পানি রাখার মতো ক্ষমতা নেই। তাই ভারত যেমন আমাদের দয়া করে পানি দেবে না, ঠিক তেমনি তারা তাদের নিজেদের ডুবিয়ে পানি রাখতেও পারবে না। বাস্তবতার দিকে আমাদের নজর দেওয়া উচিত।

কোটাবিরোধী আন্দোলন শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটাই ভাবনার বিষয়। তবে অনেকেই বলছেন, এটা ছিল অনেকটাই সরকারের ইস্যু। তা যদি হয়ে থাকে তাহলে কাজটি ভালো হয়নি। সরকারে যেসব বুদ্ধিমানরা বাস করে তাদের বুদ্ধির সীমা-পরিসীমা খুব একটা উল্লেখ করার মতো নয়। ড্রাইভারের মাধ্যমে অথবা নিম্নস্তর কর্মচারীদের মাধ্যমে বিসিএস এবং অন্যান্য পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস, লাখ লাখ টাকা দিয়ে পরীক্ষায় পাস করে সরকারি চাকরিতে যোগদান সেখানে তো আর কোটা কাজ করেনি। কোটাওয়ালারা ঘুষ দিয়ে চাকরি নেননি। ঘুষের চাকরিতে সব মেধাধারী। তাহলে এখানে কী হবে? যারা মেধা মেধা করছেন সত্যিই কি তাদের মেধার অত বড়াই করা উচিত। কোটার মধ্যে যারা আছেন তাদের একজনও পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারলে, পাস না করলে তাদের কোটা বিবেচনার কোনো সুযোগ নেই। হ্যাঁ, এটা ঠিক, কোটা সংস্কার অত্যন্ত যুক্তিসংগত। কোটা নিয়ে যখন যা বলা হয়েছে কখনো বাস্তব অবস্থা ফুটে ওঠেনি। বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা নিয়ে তো নয়ই। জীবনকালেই দেখে গেলাম, মুক্তিযুদ্ধের জন্য এ দেশের শতকরা ৯০ জন মানুষ জীবনপাত করেছে সেই দেশে মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের কীভাবে তাচ্ছিল্য করা হচ্ছে। যেভাবে যাচ্ছে যেভাবে মেধা মেধা করা হচ্ছে মানবিক গুণাগুণ না থাকায় এরা কদিন পরে বাংলাদেশ চাই না, পাকিস্তান চাই, আমেরিকা চাই, আবার ব্রিটেনের তাঁবেদার হতে চাই, কলোনি হতে চাই এসব সেøাগান উঠবে কি না বলতে পারছি না। কোথায় গিয়ে দাঁড়াচ্ছি আমরা? আমার বোনের বাড়ির যে কাজের লোক তাকে আমি দেশে ফিরেই দেখেছিলাম। সে আজকে শত শত কোটি টাকার মালিক, হেলিকপ্টার ছাড়া চলে না। কতটা দুঃখ বেদনা নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এমন কথা বলতে পারেন। এতে স্পষ্ট বোঝা যায়, একা তিনি সোনার বাংলা গড়তে পারবেন না। সোনার বাংলা গড়তে সবার সহযোগিতা লাগবে, সবার শ্রম ঘাম ও সততার প্রয়োজন হবে। বর্তমান সমাজপতিরা সেই পথ কবে করতে পারবেন সেটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন