শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

কাঁপন ধরেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কাঁপন ধরেছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে

বর্তমান বিশ্বে পৃথিবীর যে কোনো দেশের অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থা নির্দেশ করে সে দেশের রিজার্ভ তথা দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা মজুত পরিস্থিতির ওপর। বাংলাদেশসহ ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশের এই রিজার্ভ আদ্যাক্ষর আর বা ‘র’ দিয়ে শুরু কয়েকটি শব্দের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এই তিনটি আর এর প্রথমটি হলো রেমিট্যান্স বা প্রবাসীদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রা। দ্বিতীয়টি, রেডিমেড গার্মেন্ট বা তৈরি পোশাক রপ্তানিজনিত আয়। এক্ষেত্রে অনেকে আবার ‘র’ (Raw) বা কাঁচামাল রপ্তানিজনিত আয়কেও এক্ষেত্রে যুক্ত করেন, যার মধ্যে রয়েছে কাঁচা চামড়া, কাঁচা পাট, কাঁচা হিমাহিত মাছ, কাঁচা বা টাটকা শাকসবজি, ফল, কাঁচা তথ্য প্রযুক্তিজনিত উৎপাদন ইত্যাদি।

রিজার্ভের আরেকটি স্তম্ভ রিইনভার্সমেন্ট, যা আসে মূলত জাতিসংঘ থেকে। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমসহ নানাবিধ দাপ্তরিক ও সেবামূলক কাজে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা তথা সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্য, পুলিশ ও অন্যান্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা অংশ নিয়ে থাকেন। এমন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য জাতিসংঘ দুভাবে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশকে আমন্ত্রণ জানায়। প্রথমত, অস্ত্র, সরঞ্জাম, গাড়ি, সাঁজোয়া যান, বেতার যন্ত্র, সৈন্যদের জীবনধারণের জন্য অত্যাবশ্যকীয় সবকিছু নিয়ে অংশগ্রহণ; যা জাতিসংঘের ভাষায় ‘ওয়েট লিজ’ নামে পরিচিত। দ্বিতীয়ত, কেবল মানবসম্পদ বা সৈন্য প্রেরণ, যাদের মিশন এলাকায় কর্তব্য পালন বা জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছু জোগানের দায়িত্ব জাতিসংঘের। উভয় ক্ষেত্রেই প্রতিটি মানুষের বা ব্যক্তির পদমর্যাদা ও দায়িত্বপূর্ণ এলাকার ভৌগোলিক, রাজনৈতিক ও সামরিক অবস্থা তথা ঝুঁকি বিবেচনায় বেতন দেওয়া হয় মার্কিন ডলারে। সৈন্যসহ সামরিক দল বা কনটেন্টের সদস্য হিসেবে যাওয়া ব্যক্তির বিপরীতে নির্ধারিত অঙ্কের ডলার জাতিসংঘের সদর দপ্তর থেকে আসে সরকারের কাছে তথা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে। পরবর্তীতে সরকার এই ডলারের সমপরিমাণ টাকার বড় অংশ পদমর্যাদা অনুসারে প্রতিটি বাহিনী সদর দপ্তরের মাধ্যমে ব্যক্তির ব্যাংক হিসেবে পাঠিয়ে দেয়।

অন্যদিকে যদি অন্য সৈন্যরা ওয়েট লিজে যায়, অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে অস্ত্র, সরঞ্জাম ও অন্যান্য সবকিছু নিয়ে যায়, তবে প্রতিটি অস্ত্র, গাড়ি, এমনকি রান্নায় ব্যবহৃত প্রতিটি হাঁড়ি-পাতিল বা ব্যক্তির ব্যবহৃত পণ্যের বিপরীতেও জাতিসংঘ থেকে ডলার ফেরত পায় যা রিইনভার্সমেন্ট নামে পরিচিত। ২৪/৭ আন্দোলনের তথা ২৪ সালের সপ্তম মাসের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ ও পরবর্তী রাজনৈতিক ও সরকারি তৎপরতার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের মানুষের অধিকাংশ ও বৃহত্তর প্রবাসীরা রেমিট্যান্স শাটডাউন বা রেমিট্যান্স বৈধ পথে পাঠানোর বন্ধের ডাক দিয়েছিল। এই ডাক এমন সময় দেওয়া হলো, যখন বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রচ- ঝুঁকির মধ্যে আছে এবং বাংলাদেশ সম্প্রতি চীন থেকে রিজার্ভের ঘাটতি পূরণের জন্য কাক্সিক্ষত ঋণ পেতে ব্যর্থ হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেশ-বিদেশ থেকে সমানে আহ্বান জানানো হয়েছিল যেন অন্তত কিছু দিনের জন্য হলেও রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ রাখেন প্রবাসীরা। এক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কার উদাহরণ টেনে বলা হয়েছিল, একমাত্র ডলার সংকট হলেই দেশে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য এমনকি জ্বালানি তেল কিংবা শিশুখাদ্য ও ওষুধের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় আমদানি বন্ধ হবে আর তখনই সরকার নতজানু হবে কিংবা ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হবে। ইতোমধ্যে বিশেষত গত কয়েকদিনে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতেই রেমিট্যান্স প্রবাহ হ্রাস পাওয়ার খবর প্রকাশিত হয়েছে।  তবে তা ইন্টারনেট সংযোগ সমস্যার কারণে না দেশের বিক্ষোভকারী ও প্রবাসীদের আন্দোলনের কারণে তা স্পষ্ট নয়। রেডিমেড গার্মেন্ট বা তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশেষ করে নতুন ক্রয়াদেশ পাওয়ার ক্ষেত্রে ভাটা পড়ার তথ্যও জানিয়েছেন এই খাতের সংশ্লিষ্টরা। জাহাজীকরণে বিলম্ব, সরবরাহ চেইন ভেঙে পড়া এবং                 ভূরাজনীতি সামাল দিতে ব্যর্থতার কারণে তৈরি পোশাকের অন্যতম আমদানিকারক আমেরিকা বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এবং আমাদের প্রতিবেশী দেশের দিকে ঝুঁকছে বলে মন্তব্য করেছে দেশের একটি ইংরেজি দৈনিক। এ ছাড়াও রাস্তায় সন্ত্রাস ও বন্দরে সুস্থ পরিবেশ না থাকলে রপ্তানি ধ্বংস অনিবার্য। র  (raw)  মেটেরিয়াল বা চামড়া, পাট, মাছ, সবজি, ফল, প্রাথমিক তথ্য প্রযুক্তিও রপ্তানি বন্ধ হয় এমন পরিস্থিতিতে। অন্যদিকে আমদানি হ্রাসের খবরও প্রকাশিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে শঙ্কার বিষয় হলো এই আমদানি হ্রাস পাওয়া পণ্যের মধ্যে মূলধনী যন্ত্রপাতি ও শিল্পের কাঁচামালও আছে, যা ভবিষ্যতে রপ্তানি হ্রাস ও আমদানি বৃদ্ধির ইঙ্গিত বহনকরে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তার জন্য সেনাবাহিনী নামে। সে সময় জাতিসংঘের সংকেত ইউএন লেখা সাদা রঙের সাঁজোয়া যান ও হেলিকপ্টার ব্যবহার আন্দোলনের জাতিসংঘকে উদ্বেগে ফেলেছে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী থেকে র‌্যাবের যাওয়া সদস্যরা মানবাধিকার লঙ্ঘন করছেন মর্মে অভিযোগ তুলে তাদেরসহ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বৈদেশিক শান্তিরক্ষা মিশনে প্রেরণ স্থগিতের একটি দাবি উঠেছিল একটি মহল থেকে।  সেই দাবিতে ঘি ঢালতে প্রতি মুহূর্তে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেনাবাহিনীর কার্যক্রম তুলে ধরা হয়েছে এবং কোনো কোনো সদস্যের মুখের ভাষাসহ চিত্র কিংবা দূর থেকে ধারণ করা চিত্র শব্দ সংযোজন করে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে জাতিসংঘ মিশন নিয়েও শঙ্কায় কাটছে কারও কারও রাতদিন। কারণ এতে দ্রুতই কমবে দেশের রিজার্ভ।

অতি সম্প্রতি দেশের একটি গোয়েন্দা বাহিনী কর্তৃক তথাকথিত আয়নাঘর নামের বন্দিশালায় বিনাবিচারে দীর্ঘ আট থেকে ১০ বছর একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ও একজন পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত আইনজীবীকে আটক অবস্থা থেকে মুক্ত করা হয়েছে। তারা যে কয়দিন এই গোয়েন্দা বাহিনীর হাতে বন্দি ছিলেন, তা পরিচালিত হয়েছে সেনা কর্মকর্তাদের মাধ্যমে। সুতরাং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা যে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, তা আর অস্বীকার করার উপায় নেই। ভবিষ্যতে এ বিষয়টি বিচক্ষণতার সঙ্গে মোকাবিলা না করলে বাংলাদেশ থেকে জাতিসংঘে নিয়োগের বিষয়টি আরও বেশি প্রশ্নবিদ্ধ হবে।

তবে আশার কথা সশস্ত্র বাহিনী কোথাও বিক্ষোভ দমনে শক্তিপ্রয়োগ করেনি। জাতিসংঘের সংকেত সংবলিত গাড়ি ও হেলিকপ্টার ব্যবহার ছিল অনিচ্ছাকৃত ভুল। দেশে ফেরার পর গাড়ি ও হেলিকপ্টারের ইউএন লেখা মুছে ফেলার আগেই সেগুলো ব্যবহার করার বিপত্তি ঘটেছে। সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনও ঘটেছে ইতোমধ্যে। আর আদ্যাক্ষর দিয়ে লেখা আরেকটি শব্দ রোহিঙ্গা।  মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে এই দেশে আশ্রয় নেওয়া ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গাদের জন্য বিভিন্ন দেশ ও দাতা সংস্থা বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরণ করে থাকে। বাংলাদেশের কূটনৈতিক দক্ষতায় ঘাটতি দেখা দিলে রোহিঙ্গাদের জন্য প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রা সংগ্রহের ক্ষেত্রেও সমস্যা দেখা দিতে পারে।  সার্বিক বিচারে বলা যায় কাঁপন ধরেছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের প্রতিটি স্তম্ভেই। স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা আর যোগ্য ব্যক্তিদের ওপর তা বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবে আগামীর রিজার্ভ চিত্র তথা আগামী বাংলাদেশের অবয়ব।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন