শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

আসুন, বন্যা-পরবর্তী কৃষির প্রস্তুতিতে কৃষকের পাশে দাঁড়াই

শাইখ সিরাজ
Not defined
আসুন, বন্যা-পরবর্তী কৃষির প্রস্তুতিতে কৃষকের পাশে দাঁড়াই

অতি বৃষ্টি এবং ভারতের ত্রিপুরা থেকে নেমে আসা পানির ঢলে ফেনী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলে আকস্মিক তীব্র বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়েছে ফেনীর ফুলগাজী, পরশুরাম ও ছাগলনাইয়া উপজেলায়। ক্রমেই বন্যা ছড়িয়ে পড়ে দেশের ১১ জেলায়। বন্যার পানিতে তলিয়ে যায় বাড়িঘর, রাস্তাঘাট, ফসলি জমি। এখনো লাখো মানুষ পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। ওই অঞ্চলের অধিবাসীরা বলেন, ১৯৮৮ সালের পর এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি এতটা ভয়াবহ হয়নি আগে কখনো।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী ১১টি জেলার ৭৩টি উপজেলার ৫৪৫টি ইউনিয়ন-পৌরসভা বন্যায় প্লাবিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বন্যায় ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে, নিখোঁজ রয়েছেন ২ জন। এ সংখ্যাটি বাড়ার আশঙ্কা আছে।

বন্যা উপদ্রুত এলাকায় সরকারি-বেসরকারিসহ সব পর্যায় থেকে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক, সাধারণ শিক্ষার্থী, জনসাধারণ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, মেডিকেল টিম ও অন্য স্বেচ্ছাসেবকরা দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।

বন্যায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত তিনটি জেলা ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী। চ্যানেল আইয়ের বিশেষ প্রতিনিধি দল বন্যাদুর্গত এলাকার প্রতি মুহূর্তের খবরাখবর পাঠাচ্ছেন। তারা জানিয়েছেন কুমিল্লা জেলার ১৪টি উপজেলায় ভয়াবহ বন্যা দেখা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত জেলায় ৯ লাখ ৫১ হাজার ১০৯ জন পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছেন। আর আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করেছিলেন ৬৬ হাজার ৯৬৬ জন। নোয়াখালীর আট উপজেলার ৮৭ ইউনিয়নের প্রায় সাড়ে ২০ লাখ মানুষ পানিবন্দি হয়ে আছেন। ১ হাজার ১৬৯টি আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ২ লাখ ১৬ হাজার মানুষ। এবারের বন্যায় ফেনীতে ৮ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফেনী শহরসহ পরশুরাম, ফুলগাজী, ছাগলনাইয়াতে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। তবে সদর উপজেলা, সোনাগাজী ও দাগনভূঞাতে বন্যা পরিস্থিতি এখনো অবনতির দিকেই আছে।

বাংলাদেশের মানুষ সম্মিলিতভাবে বন্যা মোকাবিলা করছে। বন্যায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমাদের কৃষি, তথা খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা। আকস্মিক তীব্র বন্যায় ১১ জেলায় ফসলের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। চট্টগ্রাম কৃষি অঞ্চল অর্থাৎ চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার জেলায় প্রায় ২ লাখ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়েছে। এর মধ্যে ফেনীর প্রায় শতভাগ জমির ফসলই পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব ফসলের মধ্যে রয়েছে আমন বীজতলা, আমন আবাদ, বোনা আমন, আউশ আবাদ, শাকসবজি, পান, ফলবাগান, আদা, হলুদ ও আখ। এই অঞ্চলের চাষ হয়েছে এমন ফসলি জমির পরিমাণ ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩৪৯ হেক্টর। এর মধ্যে গত ১৬ থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত বৃষ্টি ও বন্যায় মোট ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭৫২ হেক্টর জমির বিভিন্ন ফসলের প্রাথমিক ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। এর মধ্যে ১৪ হাজার ৪৪১ হেক্টর জমির আমন বীজতলা, ১ লাখ ৩০ হাজার ৫৪৪ হেক্টরের আমন আবাদ, ৩ হাজার ২৪০ হেক্টরের বোনা আমন, ২৫ হাজার ৮৯১ হেক্টর জমির আউশ আবাদ, ৭ হাজার ৯৪৫ হেক্টর জমির শাকসবজি, ১১ হাজার ৭৩৯ হেক্টরের ফলবাগান, ৬২ হেক্টরের আদা, ১৫৬ হেক্টরের হলুদ, ৪২০ হেক্টর জমির পান ও ৩১৪ হেক্টর জমির আখের ক্ষতি হয়েছে।

এই ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বন্যা-পরবর্তী সময়ের কৃষি নিয়ে একটি সুপরিকল্পিত রোডম্যাপ করতে হবে। কৃষকের জন্য কৃষি ঋণের বিশেষ প্যাকেজ করা যেতে পারে। আমাদের কৃষক যারা ক্ষুদ্রঋণ নিয়েছেন তাদের এই মুহূর্তে ঋণের কিস্তি দেওয়া সম্ভব না, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিতে হবে। কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করতে হবে। যেসব অঞ্চলের পানি নামতে সময় নেবে, সেসব অঞ্চলে ভাসমান বা দাকোপ বীজতলা তৈরির কৌশলগত প্রশিক্ষণ ও ব্যবস্থা নিতে হবে। খাদ্য উৎপাদনে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। বন্যা-পরবর্তী আমন ফসল ছাড়াও রবিশস্যের চাষ শুরু হওয়ার কথা। ফলে এ সময়ে কৃষকের হাতে পর্যাপ্ত বীজ ও সার থাকা জরুরি। প্রশ্ন হচ্ছে, পর্যাপ্ত সার কি আমাদের মজুদ আছে? আর মাস দুয়েকের মাঝে শুরু হচ্ছে বোরো ও রবি মৌসুম। দেশে সবচেয়ে বেশি খাদ্যশস্য উৎপাদনকারী মৌসুমটিতে সারসহ চাষাবাদের প্রয়োজনীয় উপকরণের চাহিদাও থাকে সবচেয়ে বেশি। দেশে মোট রাসায়নিক সারের ৭০ শতাংশেরও বেশি ব্যবহৃত হয় শুধু বোরো ও রবি মৌসুমে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬৮ লাখ ৪২ হাজার ৫০০ টন। সারের মোট চাহিদার প্রায় ৮০ শতাংশই পূরণ হয় আমদানির মাধ্যমে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের সরকারি গুদামগুলোয় সারের মজুত আছে প্রায় ১৮ লাখ টন।

আমি বিশ্বাস করি, সরকার ইতোমধ্যে সার ও বীজ কৃষকের হাতে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে। আমার মাঠের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সার নিয়ে ডিলার ও কৃষকের মাঝে অনেক ক্ষেত্রে দূরত্ব আছে। তাই কৃষক যেন সহজে সার-বীজসহ কৃষি উপকরণ পেতে পারে সে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখতে হবে।

বন্যায় মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের খামারিরা। লাখ লাখ টাকার পুকুরের মাছ ও খামারের গবাদি প্রাণী হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনেকেই। চলমান বন্যায় প্রাণিসম্পদ- পোলট্রি, পশুখাদ্য, মাছ এবং অবকাঠামোর প্রায় ২০০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্র্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। মারাত্মক ক্ষতির শিকার হয়েছেন মৎস্য খামারিরা। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পুকুর, জলাধার ও খামারের সংখ্যা ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৯৯ এবং ক্ষতিগ্রস্ত মাছ ও চিংড়ির পরিমাণ ৯০ হাজার ৭৬৮ টন। এ ছাড়াও প্রায় ৩৭৫ কোটি মাছের পোনা ও পোস্ট লার্ভা চিংড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি অবকাঠামোগত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গবাদিপশু খাতে এখন পর্যন্ত ৪৫০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতির তথ্য পাওয়া গেছে। আকস্মিক বন্যার পানিতে অনেক গবাদিপশু ভেসে গেছে। নিঃস্ব হয়ে গেছেন অনেক খামারি। বন্যার এই ক্ষয়ক্ষতির প্রভাব পড়বে আমাদের জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদায়। প্রাণিসম্পদ খাতে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা খামারিদের জন্য সত্যি খুব কঠিন। তাই তাদের ঘুরে দাঁড়াতে আমাদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদান একান্তই দরকার।

১. মৎস্যচাষিদের জন্য বিশেষ প্যাকেজে বিনাসুদে বা স্বল্পসুদে ঋণের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

২. মাছের রেণু ও মাছের খাবার ত্রাণ সহযোগিতা হিসেবে দেওয়া যেতে পারে।

৩. বন্যা-পরবর্তী গরু-ছাগলের রোগ ও চিকিৎসা সম্পর্কে সচেতন করতে বিশেষ বিশেষজ্ঞ টিম গঠন করা যেতে পারে।

৪. ক্ষতিগ্রস্ত খামারগুলোতে সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

৫. ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের দলভিত্তিক উৎপাদনের আওতায় আনা যেতে পারে এবং তাদের খামারে উৎপাদিত কৃষিপণ্য বিশেষ দামে শহরের সচ্ছল নাগরিকদের কিনে নেওয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোকাবিলা করেছে তা সত্যি প্রশংসনীয়। বৃহত্তর স্বার্থে আগামীর দিনগুলোতেও আমাদের এক থাকতে হবে। থাকতে হবে কৃষি ও কৃষকের পাশে। যে ক্ষতিটুকু হয়ে গেছে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তা কাটিয়ে উঠতে হবে। প্রতিটি বাড়ির আঙিনা, ছাদ এবং পতিত জায়গাটুকু হয়ে উঠুক কৃষির অঙ্গন। যার যার নিজস্ব জায়গা থেকে ফল-ফসল ফলানোর সমন্বিত উদ্যোগ নিয়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। গড়তে হবে ক্ষুধামুক্ত সাম্যের বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যসেবা
স্বাস্থ্যসেবা
নির্বাচন বিতর্ক
নির্বাচন বিতর্ক
বাণী
বাণী
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দীনের দায়ীদের জন্য নসিহত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ
রাষ্ট্র ও জনকল্যাণের জন্য তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে : রুমানা মাহমুদ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ
আন্তর্জাতিক ও বিদেশি ক্রিকেটে সাকিবের বোলিং নিষিদ্ধ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন
আইসিইউতে বিখ্যাত তবলাবাদক জাকির হুসেন

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত
চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীন বরণ অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি
নেপাল কাবাডি লিগে দল পেলেন ৫ বাংলাদেশি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ
বরিশাল মেডিকেলের ব্লাড ব্যাংকের তিন ক্লাব তালাবদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক
মালয়েশিয়ার ইসলামী দলের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার
ইসলামের আদর্শ দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে: গোলাম পরওয়ার

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্য-প্রবাহ ও বৃষ্টি নিয়ে নতুন তথ্য দিল আবহাওয়া অফিস

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন শুরু পহেলা জানুয়ারি, পরীক্ষা এপ্রিলে

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ
বাউবির এইচএসসির (নিশ-১) ফল প্রকাশ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা
বৈষম্যহীন দেশ গড়ার প্রত্যাশা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা
চাঁদপুরে বিএনপির গণসংযোগ ও সভা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ
ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর নির্ধারণ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন
দাবি পূরণ না হলে ১ জানুয়ারি থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ: পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১
মিয়ানমারের মুদ্রা ও ইয়াবাসহ আটক ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য
বাংলাদেশের মাটি ও পতাকা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের: বাউবি উপাচার্য

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক
নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে: আমিনুল হক

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক বাংলাদেশি এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব চায়: মির্জা ফখরুল
প্রত্যেক বাংলাদেশি এখন তারেক রহমানের নেতৃত্ব চায়: মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে তারেক রহমানের পক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে তারেক রহমানের পক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নোয়াখালীতে এলজিইডি ৯৩টি গ্রুপের ইজিপি ওপেন অনলাইন টেন্ডার
নোয়াখালীতে এলজিইডি ৯৩টি গ্রুপের ইজিপি ওপেন অনলাইন টেন্ডার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাটখিলে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু
চাটখিলে ট্রাক চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী কিশোরের মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বুদ্ধিজীবীরা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়, তারা জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদ’
‘বুদ্ধিজীবীরা কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর নয়, তারা জাতি ও রাষ্ট্রের সম্পদ’

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, চোখ কান খোলা রাখতে হবে’
‘অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে, চোখ কান খোলা রাখতে হবে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ
নওগাঁয় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নদী ও বনভূমি দখলকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
নদী ও বনভূমি দখলকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা
গোপালগঞ্জ শহরে বিএনপির মোটর শোভাযাত্রা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তারের পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ‘পুষ্পা টু’র আয়

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব
বঞ্চিত ৭৬৪ সাবেক কর্মকর্তা পদ-পদবিসহ যে সুবিধা পাবেন, জানালেন জ্যেষ্ঠ সচিব

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন