শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

ইসলামের জন্য কী করেছি!

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
ইসলামের জন্য কী করেছি!

কথায় বলে, সহজে পাওয়া ধন মানুষ কদর করে না। মর্যাদা  বোঝে না বিনা কষ্টে পাওয়া নেয়ামতের। অন্যদিকে খুব কষ্টে গড়া সামান্য কিছু মানুষ আগলে রাখে বুকের গভীরে। হারাতে দেয় না জীবনের বিনিময়ে। পৃথিবীর সবচেয়ে দামি সম্পদ ইমান। সবচেয়ে দামি রত্ন ইসলাম। আফসোস! জন্মসূত্রে মুসলমান হওয়ার কারণে আমাদের কাছে ইমানের দাম নেই বললেই চলে। তাই তো ১০ টাকার বিনিময়ে ইমান বিকিয়ে দিই হাসিমুখে। ১০০ টাকা হাতে এলে আমানতের মুঠো আলগা করে দিই খুশি মনে। হায়! কী দামি রত্ন বুকে নিয়ে ঘুরছি আমাদের কোনো অনুভূতি নেই। এই ইসলামের জন্য অত্যাচারের এমন কোনো মাত্রা নেই যা নবীজি (সা.) ও সাহাবিদের সহ্য করতে হয়নি। কালো বেলালের কথাই মনে করুন। মরুভূমির গরম বালুর ওপর খালি গায়ে শুইয়ে দিয়ে ক্ষান্ত হয়নি নরপিশাচরা। বুকের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে বড় ভারী মোটা পাথর। বালুর তাপে শরীরের মাংস ঝলসে খসে খসে পড়ছিল। তবু বেলাল ভোলেননি আলোর মিনারের কথা। জিহ্বা নাড়িয়ে বলছিলেন- আহাদ! আহাদ! মনে করুন জলিলে কদর সাহাবি হজরত আবু হুরায়রার কথা। তাগড়া যুবক। ইসলাম ভালোবাসেন। নবী ভালোবাসেন। কালেমা পড়েছেন। এই তাঁর অপরাধ। জীবনের সব বিলাসিতা মুহূর্তেই খুলে নেওয়া হয়েছে তাঁর দেহ থেকে। চাচা জিজ্ঞাসা করেছেন, তুমি নাকি ইসলাম গ্রহণ করেছো? দৃপ্তকণ্ঠে আবু হুরায়রা বললেন, জি। চাচা বললেন, তাহলে আমার বাড়ি ছেড়ে দাও। আবু হুরায়রা খুশি মনে বললেন, ছেড়ে দিলাম। চাচা বললেন, তোমার গায়ে যে পোশাক আছে সেটাও আমার পয়সায় কেনা। খুলে দাও। আবু হুরায়রা লজ্জায় কুঁকড়ে গেলেও ইমানের আনন্দে আনন্দিত হয়ে একে একে সব পোশাক খুলে মায়ের থেকে একটি চট নিয়ে গায়ে জড়িয়ে নবীজির দরবারে চলে আসেন। থাকার জায়গা নেই। খাওয়ার ব্যবস্থা নেই। কাজ জুটছে না। নবীজি বললেন, তুমি আমার মসজিদে আহলে সুফফার সঙ্গে থেকে যাও। ইসলামের জন্য কী কষ্ট সয়েছেন এবার শুনুন তাঁর মুখেই। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘আমার জীবনে এমন অনেক দিন কেটেছে ক্ষুধার কষ্টে প্রাণ বেরিয়ে যেতে চাইত। অসহ্য ক্ষুধা নিয়ে নবীজির ঘর আর মসজিদের মিম্বরের মাঝখানে বেহুঁশ হয়ে পড়ে থাকতাম। মানুষ পাগল ভেবে আমার ঘাড় মাড়িয়ে চলে যেত। হে দুনিয়ার মানুষ! আমি পাগল ছিলাম না, ক্ষুধা আমাকে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পর্যন্ত দেয়নি’ (বুখারি)। হজরত ফাজালা বিন উবাইদ (রা.) বলেন, রসুল (সা.) যখন লোকজন নিয়ে নামাজে দাঁড়াতেন তখন কয়েকজন মানুষ ক্ষুধার যন্ত্রণায় দাঁড়ানো থেকে হঠাৎ বসে পড়তেন। তাঁরা আবার দাঁড়ানোর চেষ্টা করতেন। আবারও বসে পড়তেন। তাদের অবস্থা দেখে অন্যরা বলতেন, এরা বোধহয় পাগল হয়ে গেছেন। নবীজি (সা.) ওই দুর্বল গরিব ক্ষুধার্ত সাহাবিদের দিকে ফিরে বলতেন, ‘হে আমার দরিদ্র সাহাবিরা! আল্লাহ তোমাদের ত্যাগে খুশি হয়ে তোমাদের জন্য কী চোখজুড়ানো নেয়ামত রেখেছেন যদি তা জানতে তাহলে তোমরা আরও অভাব-কষ্টের জীবন পছন্দ করতে’ (সুনানে তিরমিজি)। বুখারির আরেক বর্ণনায় আবু হুরায়রা (রা.) বলেছেন, ‘আহলে সুফফার অধিবাসী ছিলেন ৭০ জন। দরিদ্রতা তাঁদের এমনভাবে ঘিরে ছিল যে, শরীর ঢাকার জন্য জরুরি পোশাকটুকুও তাঁদের ছিল না। তাঁদের কারও গায়ের জামা ছিল, লুঙ্গি ছিল না। আবার কারও লুঙ্গি ছিল, গায়ের জামা ছিল না। এমনও কেউ ছিলেন জামা-লুঙ্গি কিছুই ছিল না, কোথাও থেকে একটি চাদর জোগাড় করে সেটিই ঘাড়ের সঙ্গে বেঁধে নিচের দিকে ঝুলিয়ে দিতেন। যাদের চাদর ছোট ছিল তারা লজ্জাস্থান দেখা যাওয়ার ভয়ে দুই হাত দিয়ে ঢেকে রাখতেন’। (বুখারি)। হায়! কী লিখব! কলম চলছে না। আহা! কী বলব! ভাষা পাচ্ছি না। আজ আমাদের বিলাসিতার শেষ নেই। আমাদের পোশাক-আসবাবে আলমারি ঠাসা। কিন্তু নবীর সাহাবি জান্নাতি মানুষগুলো না খেয়ে, না পরে নবীর দরবারে দীন নিয়ে পড়েছিল; তাঁদের কোনো আফসোস ছিল না। তাঁদের কোনো অভিযোগ ছিল না। আজ ছোট কোনো বিপদে পড়লেও আমাদের অভিযোগের শেষ থাকে না। আমি এত নামাজ পড়ি, এত ইবাদত করি আল্লাহ আমাকেই কেন এমন বিপদ দিলেন। অথচ ইমানের দাবিই হলো সব ধরনের মুসিবত দিয়ে আল্লাহ আমাকে পরীক্ষা করে জান্নাতের জন্য তৈরি করবেন। শেষ করছি হজরত আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিস শুনিয়ে। তিনি বলেন, ‘একদিন আমি রসুল (সা.)-এর কাছে গেলাম। গিয়ে দেখলাম তিনি একটি পশমের চাদর গায়ে শুয়ে আছেন। জ্বরে নবীজির শরীর পুড়ে যাচ্ছে। আমি বললাম, ‘ইয়া রসুলাল্লাহ! আপনার তো ভীষণ কষ্ট হচ্ছে।’ নবীজি বললেন, ‘নবীদের এভাবেই কঠিন বিপদে ফেলা হয় এবং প্রতিদানও দ্বিগুণ দেওয়া হয়।’ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ‘হে আল্লাহর নবী! মানুষের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়ে কারা?’ নবীজি বললেন, ‘নবীরা।’ ‘তারপর কারা?’ ‘আলেমরা।’ ‘তারপর কারা?’ ‘সালেহিন তথা সৎ মানুষেরা। আগের যুগের ইমানদারদের এমন কঠিন দরিদ্রতা দিয়ে পরীক্ষা করা হতো যে, তাদের অনেকের গায়ে দেওয়ার মতো পোশাকও থাকত না। তাদের শরীরে উকুন-পোকা এমনভাবে বাসা বাঁধত, অনেকে এ কারণে মারা যেত। তারা বিপদে পড়লে এমন খুশি হতো তোমরা নেয়ামত পেলে যেমন খুশি হও’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)। 

লেখক : চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মুফাসসির সোসাইটি

পীরসাহেব, আউলিয়ানগর

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক