শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কীটপতঙ্গ, জন্তু-জানোয়ারের আমলনামা!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কীটপতঙ্গ, জন্তু-জানোয়ারের আমলনামা!

আপনি যদি রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় একটু মনোযোগ দিয়ে লোকজনের দিকে তাকান তবে অদ্ভুত কিছু দৃশ্য দেখতে পাবেন। আপনি দেখবেন কিছু লোক নির্বিকার, কিছু লোক বিড়বিড় করছে, কেউবা  উচ্চৈঃস্বরে কথা বলছে, অনেকে অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলছে। যাদের চোখ রয়েছে তারাও জবানওয়ালা মানুষের মতো নিজেদের চোখকে নানাভাবে ব্যবহার করছে।  তারপর কানওয়ালা মানুষ অর্থাৎ যাদের শ্র্বণশক্তি রয়েছে তারাও আশপাশের শব্দ শোনার জন্য ইতিউতি করছে। পাঁচটি ইন্দ্রিয় দ্বারা মানুষ তার পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে অন্তত পনেরো ধরনের ক্রিয়া-বিক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিচারবিশ্লেষণ করে নিজের শরীর, মন-মস্তিষ্ক ও অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে চালিত কিংবা পরিচালিত করে। আর এসব কর্ম করতে গিয়ে প্রতিটি মানুষ ভিন্নতর আচরণ করে এই কোলাহলময় পৃথিবীকে নানা রকম বর্ণ বৈচিত্র্য যুদ্ধবিগ্রহ, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রেম-ভালোবাসা দৈনন্দিন কাজকর্মে মুখর করে রাখে।

মানবসমাজকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কিংবা মানুষের সার্বিক কল্যাণের জন্য বহু বৈজ্ঞানিক গবেষণা চলে আসছে বহুকাল ধরে। বিজ্ঞানের বহু শাখা-প্রশাখা হয়েছে- গবেষণার স্তর মাটি ভেদ করে ভূগর্ভে চলে গিয়েছে, আবার ভূগর্ভ থেকে মহাকাশ পাহাড় পর্বত হয়ে সমুদ্রের অতলান্তে গবেষণা চলছে কেবল মানুষের প্রয়োজন মনমানসিকতা চিন্তাচেতনাসহ তার রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত আচরণের বৈশিষ্ট্য নিরূপণের জন্য। মানুষকে নিয়ে গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীরা স্থান-কাল-পাত্র, মাটি-বাতাস-আবহাওয়া, প্রকৃতি ও পরিবেশকে মূল্যায়ন করে থাকে এবং হাজারো উপকরণের মধ্যে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় সবচেয়ে মোক্ষম উপকরণ হলো- কীটপতঙ্গ, পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ার। আজকের নিবন্ধে বিষধর কীটপতঙ্গ এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর জন্তু-জানোয়ার কীভাবে মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করব।

নিবন্ধের শুরুতেই বলেছি, আপনি দেখবেন কিছু লোক বিড়বিড় করছে। আমরা এখন সেই বিড়বিড়কে কেন্দ্র করে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসের গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের বাসিন্দাদের আচার-আচরণকে যদি মূল্যায়ন করি তবে দেখতে পাব বেশির ভাগ লোক সীমাহীন অস্থিরতায় ভুগছে। যাদের বয়স চল্লিশের নিচে, তাদের বিরাট একটি অংশ কথায় কথায় অশ্রাব্য গালাগালে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা খুবই কম। কারণ অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য যে পরিশ্রম করতে হয় এবং সফলতার জন্য যে পরীক্ষা দিতে হয়, তা তারা করতে রাজি নয়। তাদের চিন্তা-চেতনায় অলীক কল্পনা অপার্থিব প্রাপ্তি কিংবা অলৌকিক প্রাপ্তির গল্পগুজব এমনভাবে বাসা বেঁধেছে যে আপনি তাদের সেই কল্পনাজগৎ নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করামাত্রই তারা বুনো মহিষের মতো তেড়ে আসবে এবং আপনার সবকিছু তছনছ করে দেবে।

গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের মানুষের সাম্প্রতিক অভ্যাস-আচরণ ইত্যাদির কার্যকারণ বিশ্লেষণ করতে গেলে আপনি কয়েকটি কীটপতঙ্গ ও পশুপাখির আচরণ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। বাংলার জোঁক, তেলাপোকা ও মাছির বৈশিষ্ট্য যদি বিশ্লেষণ করেন তবে দেখতে পাবেন যে জোঁকেরা অন্য প্রাণীর রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। মশারাও রক্ত খায় তবে জোঁক আর মশার মধ্যে পার্থক্য হলো, মশা রক্ত খাওয়ার পাশাপাশি জীবাণু ছড়ায় এবং মানুষকে মরণঘাতী ব্যাধিতে আক্রান্ত করে। একইভাবে তেলাপোকা ও মাছির বৈশিষ্ট্য হলো এসব কীটপতঙ্গ যা খায় তার চেয়ে নষ্ট করে বেশি। এসব প্রতঙ্গ পরিবেশ নষ্ট করে এবং জীবাণু ছড়ায়। এগুলোর সবচেয়ে মারাত্মক বৈশিষ্ট্য হলো এরা যেসব খাবার খায় সেসব খাবারের ওপরই মলত্যাগ করে।

প্রকৃতি বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন যে মশা-মাছি-তেলাপোকা-অধ্যুষিত অঞ্চলের মানুষের দেহ-মনমানসিকতায় এক ধরনের নোংরামি মজ্জাগত অবস্থায় থাকে। উপযুক্ত শিক্ষা, কঠোর পারিবারিক অনুশাসন এবং রাষ্ট্রীয় ন্যায়বিচার ও সুশাসন নিশ্চিত করা না গেলে মানুষ সুযোগ পেলেই কীটপতঙ্গের মতো মন্দ আচরণ শুরু করে দেয়। চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, দখল-চাঁদাবাজির মতো কর্ম তারা জোঁকের মতো শুরু করে দেয়। জ্বালাও-পোড়াও-ধ্বংস করার মতো প্রবৃত্তি মানুষের মধ্যে লুকানো অবস্থায় থাকে এবং সুযোগ পেলেই তারা তেলাপোকা-মশা-মাছির মতো প্রকৃতি ও পরিবেশকে তছনছ করে দেয়।

গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের মানুষের সবচেয়ে বিশ্রী অভ্যাস হলো গালাগাল দেওয়া। মূলত পরশ্রীকাতরতা এবং হীনম্মন্যতা থেকে মানুষ গালাগাল দিয়ে থাকে। হজরত আলী (রা.) বলেছেন, গালাগালি হলো দুর্বলের হাতিয়ার। যারা বাস্তব জীবনে সফল হতে পারে না অথবা সফল হওয়ার জন্য পরিশ্রম চেষ্টা তদবির করতে অনিচ্ছুক তারা সফল মানুষকে দেখলে হিংসায় জ্বলতে থাকে- যাকে প্রমিত বাংলায় বলা হয় পরশ্রীকাতরতা। অর্থাৎ অন্যের শ্রী বা সৌন্দর্য দেখলে যারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। তো এই শ্রেণির লোক সব সময়ই দুর্বলচিত্ত, দুর্বল শরীর, দুর্বল চরিত্র এবং আরও বহুবিদ দুর্বলতা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তারা প্রথমে স্বপ্ন দেখে সফল মানুষের সবকিছু তছনছ করে অথবা ভেঙেচুরে চুরমার করে দেওয়ার জন্য। সেহেতু তারা প্রকৃতিগতভাবে দুর্বল তাই তারা সবল-সচ্ছল ও সফলদের বিরুদ্ধে হাতিয়ার হিসেবে গালাগালকে বেছে নেয়। তারা এই কুকর্মটি করে নিরাপদ দূরত্ব থেকে। অনেকটা সুবে বাংলার বেওয়ারিশ সারমেয়দের মতো। আপনারা সবাই জানেন যে বাংলার সারমেয়রা যেসব কুবস্তু ভক্ষণ করে তা ইউরোপ-আমেরিকার স্বগোত্রীয় পশুকুল করে না। অধিকন্তু এই দেশের ঘেউ ঘেউ শব্দও আপনি উন্নত দেশে শুনতে পাবেন না। এই দেশীয় সারমেয়দের মারামারি ঝগড়াঝাঁটি, লেজ গুটিয়ে পালানো।

যৌনসঙ্গমের বেহায়াপনা ও নির্লজ্জতা এবং যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগের মতো কুশ্রী অভ্যাস উন্নত জাতের সারমেয় অর্থাৎ জার্মান শিফার্ড অথবা হাউন্ট জাতের সারমেয়দের মধ্যে দেখতে পাবেন না। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের যেসব বাসিন্দার মধ্যে সারমেয় স্বভাব প্রবল তারা লন্ডন আমেরিকায় যুগের পর যুগ বসবাস করার পরও ওসব দেশের প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে না। তারা সুযোগ পেলেই বঙ্গীয় সারমেয়দের মতো ঘেউ ঘেউ করবে এবং সারমেয়জাত স্বভাব দ্বারা প্রকৃতি ও পরিবেশের সর্বোচ্চ সর্বনাশের চেষ্টা চালাবে।

এখন প্রশ্ন হলো, মানুষের মধ্যে মানবিক গুণাবলির পরিবর্তে কীটপতঙ্গ ও পশুপাখির স্বভাব কেন প্রবল হয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত প্রকৃতির গোলাপ-ময়না-টিয়া-বাঘ-হরিণ এমনকি গরু-ছাগল-মুরগির মতো গৃহপালিত প্রাণীর অভ্যাস মানুষকে কেন প্রভাবিত করে না। কেন তারা ইঁদুর-তেলাপোকা-মশা-মাছি-জোঁক- শেয়াল-কুকুর-হায়েনা দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়। আজকের নিবন্ধে উল্লিখিত দুটো প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগে প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা আবশ্যক।

পৃথিবীর তাবৎ ধর্মমত-বিজ্ঞান এবং ইতিহাস একমত যে মানুষ সৃষ্টির আগে পশুপাখি, কীটপতঙ্গ তৈরি হয়েছে এবং তারও আগে পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, ঝরনাধারা সৃষ্টি হয়েছে। কোটি কোটি বছর ধরে পৃথিবীর স্থলভাগ সমুদ্রের ওপর ভেসেছে, তারপর দ্বীপ-উপদ্বীপ-দেশ-মহাদেশরূপে কিছুটা স্থিতিশীল হয়ে আজকের অবস্থানে পৌঁছেছে। ভূপৃষ্ঠের এই বিবর্তন চলমান। প্রকৃতির অমোঘ-ঘুরপাকে একসময় অস্ট্রেলিয়া যেমন ভারতের সঙ্গে ছিল তদ্রুপ ভবিষ্যতে হয়তো আমেরিকা বা আফ্রিকা ভাসতে ভাসতে মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিলিত হবে।

পৃথিবীর সঙ্গে চন্দ্র ও সূর্যের দূরত্ব অনুযায়ী বিভিন্ন অঞ্চলের আবহাওয়া এবং জলবায়ু গড়ে ওঠে। আবার জলবায়ুর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রথমে উদ্ভিদ তারপর পশুপাশি কীটপতঙ্গ জন্ম নেয় এবং সবার শেষে আসে মানুষ। আদিম ইতিহাসে দুই শ্রেণির মানুষের সন্ধান পাওয়া যায়। যাদের প্রথমটি হলো- মাটিতে জন্ম নেওয়া জনগোষ্ঠী যাদের বলা হয় Son of Soil আর দ্বিতীয় গোষ্ঠীটি হলো যাযাবর। আমাদের অঞ্চলের ভূমিপুত্রের বৈজ্ঞানিক নাম দ্রাবিড়, যারা কিনা এই অঞ্চলের প্রকৃতি-পরিবেশ, জন্তু-জানোয়ার-কীটপতঙ্গের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেড়ে উঠেছে এবং নিজের অজান্তে নিজেদের মন-মস্তিষ্ক ও শরীর পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সব তথ্য ও উপাত্ত সংরক্ষণ করেছে বা করে চলেছে।

মানুষের দেহমনে পশুপাখি-প্রকৃতি ও পরিবেশ কীভাবে প্রভাব বিস্তার করে তার একটি নিখুঁত চিত্র আমরা পেয়ে যাই অ্যাডগার রাইস বারোজের টারজান দ্য অ্যাপম্যান উপন্যাসে। মানুষকে পশুত্ব রক্ষার জন্য সেই আদিকাল থেকেই মানবিক শিক্ষার বহু সূতিকাগার তৈরি করা হয়েছে যার প্রথমটি হলো মাতৃগর্ভ। তারপর পরিবার বিশেষ করে পিতার ভূমিকা। মানবশিশু যদি মাতৃগর্ভে বসে মানুষের জবান-মানুষের আচরণ- মানুষের খাদ্য এবং মানবিক শব্দ দ্বারা প্রভাবিত হয় তবে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সে শুধু মানুষ খুঁজতে থাকে। পরবর্তী সময়ে ধ্যান-জ্ঞান, পরিবার-সমাজ ও রাষ্ট্র তাকে মানুষরূপে বেড়ে ওঠা এবং মানুষের মতো আচরণ করতে অভ্যস্ত ও বাধ্য করে। কিন্তু মানবশিশু যখন মাতৃগর্ভে থাকে তখন থেকে শুরু করে তার জীবনের দুই যুগ অর্থাৎ কুড়ি বছর অবধি যদি মানবতার চর্চা- মানবিক শব্দ এবং মানুষ হিসেবে তৈরি হওয়ার বাধ্যবাধকতার মধ্যে না পড়ে তবে নিশ্চিতভাবে সে প্রকৃতির নিকৃষ্ট কীটপতঙ্গ, পশুপাখি দ্বারা প্রভাবিত হবে এবং আমৃত্যু সুযোগ পেলেই কীটপতঙ্গের মতো ছটছট করবে এবং জন্তু-জানোয়ারের মতো আচরণ ও কর্মকাণ্ড  করবে।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার নিবন্ধের ইতি টানার আগে উপসংহার নিয়ে কিছু বলতে চাই। ২০২৪ সালের বাংলাদেশে যেসব মানুষরূপী পাশবিক মানুষের কথাবার্তা আচার-আচরণ এবং কর্মকাণ্ড দ্বারা আপনি আহত হচ্ছেন তাদের বিষয়ে উল্লিখিত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে যদি খোঁজখবর নেন তবে দেখতে পাবেন যে পাশবিক মনুষ্যরূপী প্রাণীগুলো সেই মাতৃজঠর থেকেই বিরূপ পরিস্থিতিতে কীটপতঙ্গ ও জন্তু-জানোয়ারের প্রভাবযুক্ত পরিবেশে বেড়ে উঠেছে। ফলে তাদের পশুত্ব সহজাত এবং তাদের আচরণ অতি স্বাভাবিক। রাস্তার ঘেউ ঘেউ প্রাণী দ্বারা আপনি যেমন মনোবেদনায় আক্রান্ত হন না অথবা তেলাপোকা,  মশা-মাছির আক্রমণে যেমন আপনি হাউমাউ করে কাঁদেন না তদ্রুপ পাশবিক বৈশিষ্ট্যের মানুষরূপীদের কথা, আচরণ, কর্ম দ্বারা আহত না হওয়াই প্রমাণ করে যে আপনি মানুষ।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার
সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন
মার্তিনেজকে ঘিরে জোরাল গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার
৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ স্প্যানিশ মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের অধিকাংশ এলাকায় আজ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের জেরে তেহরানে দূতাবাস বন্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা
ইরানের সর্বশেষ হামলায় ইসরায়েলে আহত ১৩৭: আল-জাজিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ