শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

কীটপতঙ্গ, জন্তু-জানোয়ারের আমলনামা!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কীটপতঙ্গ, জন্তু-জানোয়ারের আমলনামা!

আপনি যদি রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় একটু মনোযোগ দিয়ে লোকজনের দিকে তাকান তবে অদ্ভুত কিছু দৃশ্য দেখতে পাবেন। আপনি দেখবেন কিছু লোক নির্বিকার, কিছু লোক বিড়বিড় করছে, কেউবা  উচ্চৈঃস্বরে কথা বলছে, অনেকে অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় কথা বলছে। যাদের চোখ রয়েছে তারাও জবানওয়ালা মানুষের মতো নিজেদের চোখকে নানাভাবে ব্যবহার করছে।  তারপর কানওয়ালা মানুষ অর্থাৎ যাদের শ্র্বণশক্তি রয়েছে তারাও আশপাশের শব্দ শোনার জন্য ইতিউতি করছে। পাঁচটি ইন্দ্রিয় দ্বারা মানুষ তার পারিপার্শ্বিক অবস্থাকে অন্তত পনেরো ধরনের ক্রিয়া-বিক্রিয়া এবং প্রতিক্রিয়া দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিচারবিশ্লেষণ করে নিজের শরীর, মন-মস্তিষ্ক ও অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে চালিত কিংবা পরিচালিত করে। আর এসব কর্ম করতে গিয়ে প্রতিটি মানুষ ভিন্নতর আচরণ করে এই কোলাহলময় পৃথিবীকে নানা রকম বর্ণ বৈচিত্র্য যুদ্ধবিগ্রহ, দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদ, প্রেম-ভালোবাসা দৈনন্দিন কাজকর্মে মুখর করে রাখে।

মানবসমাজকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কিংবা মানুষের সার্বিক কল্যাণের জন্য বহু বৈজ্ঞানিক গবেষণা চলে আসছে বহুকাল ধরে। বিজ্ঞানের বহু শাখা-প্রশাখা হয়েছে- গবেষণার স্তর মাটি ভেদ করে ভূগর্ভে চলে গিয়েছে, আবার ভূগর্ভ থেকে মহাকাশ পাহাড় পর্বত হয়ে সমুদ্রের অতলান্তে গবেষণা চলছে কেবল মানুষের প্রয়োজন মনমানসিকতা চিন্তাচেতনাসহ তার রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত আচরণের বৈশিষ্ট্য নিরূপণের জন্য। মানুষকে নিয়ে গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীরা স্থান-কাল-পাত্র, মাটি-বাতাস-আবহাওয়া, প্রকৃতি ও পরিবেশকে মূল্যায়ন করে থাকে এবং হাজারো উপকরণের মধ্যে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় সবচেয়ে মোক্ষম উপকরণ হলো- কীটপতঙ্গ, পশুপাখি, জন্তু-জানোয়ার। আজকের নিবন্ধে বিষধর কীটপতঙ্গ এবং নির্মম ও নিষ্ঠুর জন্তু-জানোয়ার কীভাবে মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে তা নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করব।

নিবন্ধের শুরুতেই বলেছি, আপনি দেখবেন কিছু লোক বিড়বিড় করছে। আমরা এখন সেই বিড়বিড়কে কেন্দ্র করে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাসের গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের বাসিন্দাদের আচার-আচরণকে যদি মূল্যায়ন করি তবে দেখতে পাব বেশির ভাগ লোক সীমাহীন অস্থিরতায় ভুগছে। যাদের বয়স চল্লিশের নিচে, তাদের বিরাট একটি অংশ কথায় কথায় অশ্রাব্য গালাগালে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা খুবই কম। কারণ অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য যে পরিশ্রম করতে হয় এবং সফলতার জন্য যে পরীক্ষা দিতে হয়, তা তারা করতে রাজি নয়। তাদের চিন্তা-চেতনায় অলীক কল্পনা অপার্থিব প্রাপ্তি কিংবা অলৌকিক প্রাপ্তির গল্পগুজব এমনভাবে বাসা বেঁধেছে যে আপনি তাদের সেই কল্পনাজগৎ নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করামাত্রই তারা বুনো মহিষের মতো তেড়ে আসবে এবং আপনার সবকিছু তছনছ করে দেবে।

গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের মানুষের সাম্প্রতিক অভ্যাস-আচরণ ইত্যাদির কার্যকারণ বিশ্লেষণ করতে গেলে আপনি কয়েকটি কীটপতঙ্গ ও পশুপাখির আচরণ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। বাংলার জোঁক, তেলাপোকা ও মাছির বৈশিষ্ট্য যদি বিশ্লেষণ করেন তবে দেখতে পাবেন যে জোঁকেরা অন্য প্রাণীর রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। মশারাও রক্ত খায় তবে জোঁক আর মশার মধ্যে পার্থক্য হলো, মশা রক্ত খাওয়ার পাশাপাশি জীবাণু ছড়ায় এবং মানুষকে মরণঘাতী ব্যাধিতে আক্রান্ত করে। একইভাবে তেলাপোকা ও মাছির বৈশিষ্ট্য হলো এসব কীটপতঙ্গ যা খায় তার চেয়ে নষ্ট করে বেশি। এসব প্রতঙ্গ পরিবেশ নষ্ট করে এবং জীবাণু ছড়ায়। এগুলোর সবচেয়ে মারাত্মক বৈশিষ্ট্য হলো এরা যেসব খাবার খায় সেসব খাবারের ওপরই মলত্যাগ করে।

প্রকৃতি বিজ্ঞানীরা লক্ষ করেছেন যে মশা-মাছি-তেলাপোকা-অধ্যুষিত অঞ্চলের মানুষের দেহ-মনমানসিকতায় এক ধরনের নোংরামি মজ্জাগত অবস্থায় থাকে। উপযুক্ত শিক্ষা, কঠোর পারিবারিক অনুশাসন এবং রাষ্ট্রীয় ন্যায়বিচার ও সুশাসন নিশ্চিত করা না গেলে মানুষ সুযোগ পেলেই কীটপতঙ্গের মতো মন্দ আচরণ শুরু করে দেয়। চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, দখল-চাঁদাবাজির মতো কর্ম তারা জোঁকের মতো শুরু করে দেয়। জ্বালাও-পোড়াও-ধ্বংস করার মতো প্রবৃত্তি মানুষের মধ্যে লুকানো অবস্থায় থাকে এবং সুযোগ পেলেই তারা তেলাপোকা-মশা-মাছির মতো প্রকৃতি ও পরিবেশকে তছনছ করে দেয়।

গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের মানুষের সবচেয়ে বিশ্রী অভ্যাস হলো গালাগাল দেওয়া। মূলত পরশ্রীকাতরতা এবং হীনম্মন্যতা থেকে মানুষ গালাগাল দিয়ে থাকে। হজরত আলী (রা.) বলেছেন, গালাগালি হলো দুর্বলের হাতিয়ার। যারা বাস্তব জীবনে সফল হতে পারে না অথবা সফল হওয়ার জন্য পরিশ্রম চেষ্টা তদবির করতে অনিচ্ছুক তারা সফল মানুষকে দেখলে হিংসায় জ্বলতে থাকে- যাকে প্রমিত বাংলায় বলা হয় পরশ্রীকাতরতা। অর্থাৎ অন্যের শ্রী বা সৌন্দর্য দেখলে যারা অসুস্থ হয়ে পড়ে। তো এই শ্রেণির লোক সব সময়ই দুর্বলচিত্ত, দুর্বল শরীর, দুর্বল চরিত্র এবং আরও বহুবিদ দুর্বলতা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তারা প্রথমে স্বপ্ন দেখে সফল মানুষের সবকিছু তছনছ করে অথবা ভেঙেচুরে চুরমার করে দেওয়ার জন্য। সেহেতু তারা প্রকৃতিগতভাবে দুর্বল তাই তারা সবল-সচ্ছল ও সফলদের বিরুদ্ধে হাতিয়ার হিসেবে গালাগালকে বেছে নেয়। তারা এই কুকর্মটি করে নিরাপদ দূরত্ব থেকে। অনেকটা সুবে বাংলার বেওয়ারিশ সারমেয়দের মতো। আপনারা সবাই জানেন যে বাংলার সারমেয়রা যেসব কুবস্তু ভক্ষণ করে তা ইউরোপ-আমেরিকার স্বগোত্রীয় পশুকুল করে না। অধিকন্তু এই দেশের ঘেউ ঘেউ শব্দও আপনি উন্নত দেশে শুনতে পাবেন না। এই দেশীয় সারমেয়দের মারামারি ঝগড়াঝাঁটি, লেজ গুটিয়ে পালানো।

যৌনসঙ্গমের বেহায়াপনা ও নির্লজ্জতা এবং যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগের মতো কুশ্রী অভ্যাস উন্নত জাতের সারমেয় অর্থাৎ জার্মান শিফার্ড অথবা হাউন্ট জাতের সারমেয়দের মধ্যে দেখতে পাবেন না। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের যেসব বাসিন্দার মধ্যে সারমেয় স্বভাব প্রবল তারা লন্ডন আমেরিকায় যুগের পর যুগ বসবাস করার পরও ওসব দেশের প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে না। তারা সুযোগ পেলেই বঙ্গীয় সারমেয়দের মতো ঘেউ ঘেউ করবে এবং সারমেয়জাত স্বভাব দ্বারা প্রকৃতি ও পরিবেশের সর্বোচ্চ সর্বনাশের চেষ্টা চালাবে।

এখন প্রশ্ন হলো, মানুষের মধ্যে মানবিক গুণাবলির পরিবর্তে কীটপতঙ্গ ও পশুপাখির স্বভাব কেন প্রবল হয়ে পড়ে। দ্বিতীয়ত প্রকৃতির গোলাপ-ময়না-টিয়া-বাঘ-হরিণ এমনকি গরু-ছাগল-মুরগির মতো গৃহপালিত প্রাণীর অভ্যাস মানুষকে কেন প্রভাবিত করে না। কেন তারা ইঁদুর-তেলাপোকা-মশা-মাছি-জোঁক- শেয়াল-কুকুর-হায়েনা দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়। আজকের নিবন্ধে উল্লিখিত দুটো প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগে প্রকৃতি ও পরিবেশ নিয়ে সংক্ষেপে কিছু আলোচনা আবশ্যক।

পৃথিবীর তাবৎ ধর্মমত-বিজ্ঞান এবং ইতিহাস একমত যে মানুষ সৃষ্টির আগে পশুপাখি, কীটপতঙ্গ তৈরি হয়েছে এবং তারও আগে পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, ঝরনাধারা সৃষ্টি হয়েছে। কোটি কোটি বছর ধরে পৃথিবীর স্থলভাগ সমুদ্রের ওপর ভেসেছে, তারপর দ্বীপ-উপদ্বীপ-দেশ-মহাদেশরূপে কিছুটা স্থিতিশীল হয়ে আজকের অবস্থানে পৌঁছেছে। ভূপৃষ্ঠের এই বিবর্তন চলমান। প্রকৃতির অমোঘ-ঘুরপাকে একসময় অস্ট্রেলিয়া যেমন ভারতের সঙ্গে ছিল তদ্রুপ ভবিষ্যতে হয়তো আমেরিকা বা আফ্রিকা ভাসতে ভাসতে মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিলিত হবে।

পৃথিবীর সঙ্গে চন্দ্র ও সূর্যের দূরত্ব অনুযায়ী বিভিন্ন অঞ্চলের আবহাওয়া এবং জলবায়ু গড়ে ওঠে। আবার জলবায়ুর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রথমে উদ্ভিদ তারপর পশুপাশি কীটপতঙ্গ জন্ম নেয় এবং সবার শেষে আসে মানুষ। আদিম ইতিহাসে দুই শ্রেণির মানুষের সন্ধান পাওয়া যায়। যাদের প্রথমটি হলো- মাটিতে জন্ম নেওয়া জনগোষ্ঠী যাদের বলা হয় Son of Soil আর দ্বিতীয় গোষ্ঠীটি হলো যাযাবর। আমাদের অঞ্চলের ভূমিপুত্রের বৈজ্ঞানিক নাম দ্রাবিড়, যারা কিনা এই অঞ্চলের প্রকৃতি-পরিবেশ, জন্তু-জানোয়ার-কীটপতঙ্গের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেড়ে উঠেছে এবং নিজের অজান্তে নিজেদের মন-মস্তিষ্ক ও শরীর পারিপার্শ্বিক পরিবেশের সব তথ্য ও উপাত্ত সংরক্ষণ করেছে বা করে চলেছে।

মানুষের দেহমনে পশুপাখি-প্রকৃতি ও পরিবেশ কীভাবে প্রভাব বিস্তার করে তার একটি নিখুঁত চিত্র আমরা পেয়ে যাই অ্যাডগার রাইস বারোজের টারজান দ্য অ্যাপম্যান উপন্যাসে। মানুষকে পশুত্ব রক্ষার জন্য সেই আদিকাল থেকেই মানবিক শিক্ষার বহু সূতিকাগার তৈরি করা হয়েছে যার প্রথমটি হলো মাতৃগর্ভ। তারপর পরিবার বিশেষ করে পিতার ভূমিকা। মানবশিশু যদি মাতৃগর্ভে বসে মানুষের জবান-মানুষের আচরণ- মানুষের খাদ্য এবং মানবিক শব্দ দ্বারা প্রভাবিত হয় তবে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সে শুধু মানুষ খুঁজতে থাকে। পরবর্তী সময়ে ধ্যান-জ্ঞান, পরিবার-সমাজ ও রাষ্ট্র তাকে মানুষরূপে বেড়ে ওঠা এবং মানুষের মতো আচরণ করতে অভ্যস্ত ও বাধ্য করে। কিন্তু মানবশিশু যখন মাতৃগর্ভে থাকে তখন থেকে শুরু করে তার জীবনের দুই যুগ অর্থাৎ কুড়ি বছর অবধি যদি মানবতার চর্চা- মানবিক শব্দ এবং মানুষ হিসেবে তৈরি হওয়ার বাধ্যবাধকতার মধ্যে না পড়ে তবে নিশ্চিতভাবে সে প্রকৃতির নিকৃষ্ট কীটপতঙ্গ, পশুপাখি দ্বারা প্রভাবিত হবে এবং আমৃত্যু সুযোগ পেলেই কীটপতঙ্গের মতো ছটছট করবে এবং জন্তু-জানোয়ারের মতো আচরণ ও কর্মকাণ্ড  করবে।

আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার নিবন্ধের ইতি টানার আগে উপসংহার নিয়ে কিছু বলতে চাই। ২০২৪ সালের বাংলাদেশে যেসব মানুষরূপী পাশবিক মানুষের কথাবার্তা আচার-আচরণ এবং কর্মকাণ্ড দ্বারা আপনি আহত হচ্ছেন তাদের বিষয়ে উল্লিখিত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে যদি খোঁজখবর নেন তবে দেখতে পাবেন যে পাশবিক মনুষ্যরূপী প্রাণীগুলো সেই মাতৃজঠর থেকেই বিরূপ পরিস্থিতিতে কীটপতঙ্গ ও জন্তু-জানোয়ারের প্রভাবযুক্ত পরিবেশে বেড়ে উঠেছে। ফলে তাদের পশুত্ব সহজাত এবং তাদের আচরণ অতি স্বাভাবিক। রাস্তার ঘেউ ঘেউ প্রাণী দ্বারা আপনি যেমন মনোবেদনায় আক্রান্ত হন না অথবা তেলাপোকা,  মশা-মাছির আক্রমণে যেমন আপনি হাউমাউ করে কাঁদেন না তদ্রুপ পাশবিক বৈশিষ্ট্যের মানুষরূপীদের কথা, আচরণ, কর্ম দ্বারা আহত না হওয়াই প্রমাণ করে যে আপনি মানুষ।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি