শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন সংযোজন। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থার বিপরীতে একটি জাতির সম্মিলিত স্লোগান। যার মধ্য দিয়ে ফিরে আসে হারানো স্বাধীনতা। পুনরুজ্জীবন লাভ করে গণতন্ত্র। মুখ দিয়ে প্রকাশিত হতে থাকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মানুষের বুকের ভিতর পুষে রাখা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শ্লোক। সান্ত্বনা খুঁজে পায় যন্ত্রণাকাতর জনগণ। এর মধ্য দিয়ে বিপথে যাওয়া বাংলাদেশের নিজের কক্ষপথে ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি মনে করি। যেই পথ দেখিয়ে গেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মাত্র চার বছরের শাসনামলে তিনি যে বাংলাদেশের বুনিয়াদ গড়ে দিয়েছিলেন, সেটিই ছিল আধুনিক বাংলাদেশের আসল পথ। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আবার তার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পা বাড়াবে সেটি এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।

বাংলাদেশ যখন তার এই পরিবর্তিত রূপে আবির্ভূত হয়েছে তখন অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে সামনে এসেছে রণাঙ্গনের বীর যোদ্ধা ভিশনারি লিডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামটি। তাই তাঁর ৮৯তম বার্ষিকীতে এই ছোট্ট লেখাটি লিখছি। কেননা জুলাই গণ অভ্যুত্থান যেভাবে এ দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে একটি ছাতার নিচে এনেছিল, যে নির্মোহ দেশপ্রেমের চেতনায় জাগিয়ে তুলেছিল এ দেশের আবালবৃদ্ধবনিতাকে, সেটি ছিল শহীদ জিয়ারই দর্শন। পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার পর তিনি এমন বাংলাদেশই গড়তে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে তিনি কোনো দলমত কিংবা ধর্মবর্ণকে আলাদা করে না দেখে দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। এক দেশ এক জাতি ধারণা থেকে তিনি প্রবর্তন করেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। যেই তত্ত্বের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ধর্ম-গোত্র-বর্ণ কিংবা শ্রেণির ভেদাভেদ নয়, পাহাড় থেকে সমতল আর কৃষক থেকে কুলীন সবার পরিচয় হবে একটাই, সেটি হলো আমরা সবাই বাংলাদেশি।

শহীদ জিয়ার ভাষায়, আমরা ধর্মে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান; ভাষায় বাঙালি, কিন্তু একত্রে আমরা বাংলাদেশি। তাঁর এই বৃহৎ ও ইনক্লুসিভ দর্শনই মূলত অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দেয়। তাঁর সাদাসিধে কিন্তু স্মার্ট জীবনযাপন এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অসামান্য প্রজ্ঞা সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব অল্প দিনেই গভীর প্রভাব ফেলে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাঁকে পরিচিত করে ভিশনারি লিডার হিসেবে। দেশ নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা, দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দেশের উন্নয়নে বিরামহীন ছুটে চলা তাঁকে বাংলার মানুষের কাছে পরিচিত করে রাখাল রাজা হিসেবে।

ব্যক্তিজীবনে বিনয়ী, ভদ্র ও নিরহংকারী জিয়া ছিলেন স্বল্পভাষী। খুবই মিতব্যয়ী ছিলেন তিনি। পরিবার থেকে রাষ্ট্রীয় দপ্তর, সবখানে যৌক্তিক এবং সাশ্রীয় কিন্তু রুচিশীল বিষয়টিকেই তিনি বেছে নিতেন। কোনোমতেই তিনি বিলাসিতা পছন্দ করতেন না। তাঁর ভাষায়, আমার দেশের মানুষ গরিব, জনগণ গরিব; তাদের অর্থে আমার বিলাসিতা করা উচিত নয়, সরকারি অর্থ মানেই জনগণের অর্থ। মোট কথা প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের বাইরে কোনো কিছুই চিন্তা করেননি। সময় এবং পরিস্থিতি তাঁকে সেই সুযোগ দেয়নি। কেননা তিনি যুদ্ধ-পরবর্তী একটি ভঙ্গুর দেশের যখন হাল ধরেন তখন মানুষের মধ্যে ছিল বুকভরা স্বপ্ন। পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিল। শেখ মুজিবের সময়ের লাগামহীন দুর্নীতি এবং শোষণের হাত থেকে মুক্তির আশায় মানুষ পাগলপ্রায় ছিল। সেনাবাহিনী থেকে উঠে এলেও জিয়াউর রহমান এ দেশের গণমানুষের মনের সেই ভাষা সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাই তো রাষ্ট্র গঠনের কাজে নিজেকে সঁপে দেন। হাতে নেন রাষ্ট্র সংস্কারের ১৯ দফা। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কৃষি-শিল্প, শিক্ষা-স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিসহ দেশের প্রচলিত প্রতিটি বিভাগের পাশাপাশি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে দেশ গঠনের কাজে নেমে পড়েন। সেই সঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানান, যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিতজনগণ শহীদ জিয়ার আহ্বানকে বুঝতে পেরেছিল। তারা মুজিবের সময়ের লাঞ্ছনা-বঞ্চনা আর লুটপাটের বিপরীতে জিয়াকে একজন সত্যিকারের ত্রাতা হিসেবে চিহ্নিত করে। ফলে সবাই তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে উন্নয়ন অভিযাত্রায় শামিল হয়। কৃষক তাঁর কৃষিকে এগিয়ে নিতে দিনরাত পরিশ্রম করেন। মজুর তার পরিশ্রমে আনেন আন্তরিকতা। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে মেশান নতুনত্ব। চিকিৎসক তার কর্তব্যকাজে মেধার পাশাপাশি ঢেলে দেন মমতা-যত্ন। বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত বুঁদ হয়ে থাকেন পরীক্ষাগারে। এভাবে আমলা থেকে কর্মচারী আর কুলি থেকে কৃষক- সবাই দেশ গঠনে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সামনে থেকে একজন সত্যিকারের নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিতে থাকেন আমাদের রাখাল রাজা ।

সে হিসেবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের চেতনা শহীদ জিয়ার কর্মজীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সংগতিপূর্ণ। কেননা শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের পুরো সময় এ দেশের মানুষ সেই পুরনো বাকশালে ফিরে যায়। তাদের চিন্তার স্বাধীনতা থেকে শুরু করে কথা বলার স্বাধীনতা খর্ব হয়ে যায়। রাজনৈতিক পরিবেশ হয়ে পড়ে সংকুচিত। গণমানুষের প্রত্যাশার বাইরে গিয়ে পিতা মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে হাসিনা বনে যান এ যুগের ফেরাউন। নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়ে বিরোধী মত দমন করে ক্ষমতার মসনদ পাকাপোক্ত করে হাসিনা সরকার। আওয়ামী লীগের বাইরেও যে এ দেশের কোটি কোটি মানুষ বসবাস করে, এই সত্য জেনেও তারা যেন অস্বীকার করে বসে। সে কারণে দলীয় গুন্ডা বাহিনীর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে বিরোধীদের নির্মূলে চালায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা। ধীরে ধীরে দেশে নেমে আসে আওয়ামী জাহেলিয়াতের অন্ধকার সময়। জীবনের মায়ায় মানুষ মুখ বন্ধ রাখলেও বুকের ভিতর পুষে

রাখে তুসের আগুন। হাসিনার মুখের প্রতিটি শ্লেষাত্মক বাক্য প্রতিদিন সেই আগুনে ঘি ঢালত। এভাবে মনের অজান্তেই তিনি যে তার চারপাশে বিশাল বিশাল আগ্নেয়গিরি বানিয়েছিলেন, সেটি হয়তো ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি এই পতিত স্বৈরাচার।

অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত ডাক এলো। ছাত্রসমাজের বুকে জ্বলে উঠল দ্রোহের বারুদ। যা ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে, মুহূর্তে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই বৈষম্য নিরসনের ডাক এলো এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এলো আবালবৃদ্ধবনিতা। যে যার অবস্থান থেকে স্বৈরাচার বিদায়ের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ল। এমন অভূতপূর্ব সম্মিলন অতীতে কখনোই দেখেনি এই দেশ। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের অভ্যন্তরের গণশত্রুও যে এতটা ভয়ানক হতে পারে, সেই সত্য নিশ্চয়ই কেউ আগে কোনো দিন ভাবেনি। কিন্তু চব্বিশ সেই কঠিন সত্যকে সামনে এনে আমাদের বিস্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে। হতবিহ্বল হয়েছে আমাদের নতুন প্রজন্ম। কিন্তু ক্ষান্ত হয়নি। বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে তারা গেয়েছে জীবনের জয়গান। এই দেশ যে কোনো দিন বৈষম্য সহ্য করেনি, এ দেশের মানুষ যে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মেনে নেবে না, সেটি তারা প্রমাণ করেছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে। কেননা তারা চেয়েছে একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেই বাংলাদেশে কোনো শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না। লুটপাট আর দুর্নীতিকে বিদায় করে সবার জন্য সমতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা হবে যেই দেশে। আজ থেকে কয়েক দশক আগে ঠিক এমন বাংলাদেশেরই গোড়া পত্তন করেছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ৯০তম জন্মদিনে সশ্রদ্ধ সালাম- হে চির বিপ্লবী। শুভ জন্মদিন।

লেখক : প্রফেসর মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক, সাদা দল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিছনাকান্দির দুঃখ
বিছনাকান্দির দুঃখ
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
গণপরিবহনে নৈরাজ্য
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড স্মৃতি ও শিক্ষা
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
এনজিও-সহায়ক নীতিমালা দরকার
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে: আমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | রাজনীতি

সোমবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ : ইসি সচিব
সোমবার ভোটকেন্দ্রের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ : ইসি সচিব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিম সিদ্ধ করার সঠিক সময়
ডিম সিদ্ধ করার সঠিক সময়

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বাসচাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু
বাসচাপায় মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহাম্মেদ বাবুলের পক্ষে গণসংযোগ লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে আবু জাফর আহাম্মেদ বাবুলের পক্ষে গণসংযোগ লিফলেট বিতরণ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুদকের হাত থেকে বাঁচতে পারলেও আল্লাহর হাত থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই’
‘দুদকের হাত থেকে বাঁচতে পারলেও আল্লাহর হাত থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে মানবপাচার চক্রের ৩ সদস্য আটক
টেকনাফে মানবপাচার চক্রের ৩ সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে চীন-ভারত সরাসরি ফ্লাইট চালু
অবশেষে চীন-ভারত সরাসরি ফ্লাইট চালু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি: ফয়জুল করীম
দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি: ফয়জুল করীম

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক উন্নয়নের গ্রহণযোগ্য সমাধান ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট : মান্না
অর্থনৈতিক উন্নয়নের গ্রহণযোগ্য সমাধান ইনক্লুসিভ ডেভেলপমেন্ট : মান্না

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামের উইকেট নিয়েও ভাবনায় হোপ
চট্টগ্রামের উইকেট নিয়েও ভাবনায় হোপ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মালয়েশিয়ায় ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণমাধ্যমের জন্য সরকারি সুবিধা বাড়ানো হবে : তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের জন্য সরকারি সুবিধা বাড়ানো হবে : তথ্য উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কিছু বিপদগামী নেতাকর্মী ছাড়া ছাত্রদলের সবাই নৈতিক চরিত্রের অধিকারী: রাকিব
কিছু বিপদগামী নেতাকর্মী ছাড়া ছাত্রদলের সবাই নৈতিক চরিত্রের অধিকারী: রাকিব

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা চার পরাজয়ে ক্ষুব্ধ লিভারপুল কোচ
টানা চার পরাজয়ে ক্ষুব্ধ লিভারপুল কোচ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ
বরিশালে নকল ব্যান্ডরোলযুক্ত সিগারেট জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩
কুমিল্লায় ডাকাতির চেষ্টাকালে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’
শিল্পকলায় ‘কিনু কাহারের থেটার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু
রাবিতে সুইমিংপুলে ডুবে ছাত্রী মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ
হ্যাটট্রিক জয়ের পরও সতর্ক ইউনাইটেড কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা
জয়পুরহাট-২ আসনে ভোটের মাঠে এলডিপির কেন্দ্রীয় নেত্রী কারিমা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
কুতুবদিয়ায় ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
রাবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন
অ্যাঞ্জেলিক এয়ার ফ্রেশনারের নতুন দুই ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
বিজয়নগরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ার নতুন বাণিজ্যচুক্তি সই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী
একটা দল শেখ হাসিনার মতোই মিথ্যাচার করছে: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিআইডব্লিউটিসি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম