শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন সংযোজন। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থার বিপরীতে একটি জাতির সম্মিলিত স্লোগান। যার মধ্য দিয়ে ফিরে আসে হারানো স্বাধীনতা। পুনরুজ্জীবন লাভ করে গণতন্ত্র। মুখ দিয়ে প্রকাশিত হতে থাকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মানুষের বুকের ভিতর পুষে রাখা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শ্লোক। সান্ত্বনা খুঁজে পায় যন্ত্রণাকাতর জনগণ। এর মধ্য দিয়ে বিপথে যাওয়া বাংলাদেশের নিজের কক্ষপথে ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি মনে করি। যেই পথ দেখিয়ে গেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মাত্র চার বছরের শাসনামলে তিনি যে বাংলাদেশের বুনিয়াদ গড়ে দিয়েছিলেন, সেটিই ছিল আধুনিক বাংলাদেশের আসল পথ। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আবার তার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পা বাড়াবে সেটি এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।

বাংলাদেশ যখন তার এই পরিবর্তিত রূপে আবির্ভূত হয়েছে তখন অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে সামনে এসেছে রণাঙ্গনের বীর যোদ্ধা ভিশনারি লিডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামটি। তাই তাঁর ৮৯তম বার্ষিকীতে এই ছোট্ট লেখাটি লিখছি। কেননা জুলাই গণ অভ্যুত্থান যেভাবে এ দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে একটি ছাতার নিচে এনেছিল, যে নির্মোহ দেশপ্রেমের চেতনায় জাগিয়ে তুলেছিল এ দেশের আবালবৃদ্ধবনিতাকে, সেটি ছিল শহীদ জিয়ারই দর্শন। পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার পর তিনি এমন বাংলাদেশই গড়তে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে তিনি কোনো দলমত কিংবা ধর্মবর্ণকে আলাদা করে না দেখে দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। এক দেশ এক জাতি ধারণা থেকে তিনি প্রবর্তন করেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। যেই তত্ত্বের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ধর্ম-গোত্র-বর্ণ কিংবা শ্রেণির ভেদাভেদ নয়, পাহাড় থেকে সমতল আর কৃষক থেকে কুলীন সবার পরিচয় হবে একটাই, সেটি হলো আমরা সবাই বাংলাদেশি।

শহীদ জিয়ার ভাষায়, আমরা ধর্মে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান; ভাষায় বাঙালি, কিন্তু একত্রে আমরা বাংলাদেশি। তাঁর এই বৃহৎ ও ইনক্লুসিভ দর্শনই মূলত অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দেয়। তাঁর সাদাসিধে কিন্তু স্মার্ট জীবনযাপন এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অসামান্য প্রজ্ঞা সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব অল্প দিনেই গভীর প্রভাব ফেলে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাঁকে পরিচিত করে ভিশনারি লিডার হিসেবে। দেশ নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা, দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দেশের উন্নয়নে বিরামহীন ছুটে চলা তাঁকে বাংলার মানুষের কাছে পরিচিত করে রাখাল রাজা হিসেবে।

ব্যক্তিজীবনে বিনয়ী, ভদ্র ও নিরহংকারী জিয়া ছিলেন স্বল্পভাষী। খুবই মিতব্যয়ী ছিলেন তিনি। পরিবার থেকে রাষ্ট্রীয় দপ্তর, সবখানে যৌক্তিক এবং সাশ্রীয় কিন্তু রুচিশীল বিষয়টিকেই তিনি বেছে নিতেন। কোনোমতেই তিনি বিলাসিতা পছন্দ করতেন না। তাঁর ভাষায়, আমার দেশের মানুষ গরিব, জনগণ গরিব; তাদের অর্থে আমার বিলাসিতা করা উচিত নয়, সরকারি অর্থ মানেই জনগণের অর্থ। মোট কথা প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের বাইরে কোনো কিছুই চিন্তা করেননি। সময় এবং পরিস্থিতি তাঁকে সেই সুযোগ দেয়নি। কেননা তিনি যুদ্ধ-পরবর্তী একটি ভঙ্গুর দেশের যখন হাল ধরেন তখন মানুষের মধ্যে ছিল বুকভরা স্বপ্ন। পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিল। শেখ মুজিবের সময়ের লাগামহীন দুর্নীতি এবং শোষণের হাত থেকে মুক্তির আশায় মানুষ পাগলপ্রায় ছিল। সেনাবাহিনী থেকে উঠে এলেও জিয়াউর রহমান এ দেশের গণমানুষের মনের সেই ভাষা সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাই তো রাষ্ট্র গঠনের কাজে নিজেকে সঁপে দেন। হাতে নেন রাষ্ট্র সংস্কারের ১৯ দফা। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কৃষি-শিল্প, শিক্ষা-স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিসহ দেশের প্রচলিত প্রতিটি বিভাগের পাশাপাশি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে দেশ গঠনের কাজে নেমে পড়েন। সেই সঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানান, যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিতজনগণ শহীদ জিয়ার আহ্বানকে বুঝতে পেরেছিল। তারা মুজিবের সময়ের লাঞ্ছনা-বঞ্চনা আর লুটপাটের বিপরীতে জিয়াকে একজন সত্যিকারের ত্রাতা হিসেবে চিহ্নিত করে। ফলে সবাই তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে উন্নয়ন অভিযাত্রায় শামিল হয়। কৃষক তাঁর কৃষিকে এগিয়ে নিতে দিনরাত পরিশ্রম করেন। মজুর তার পরিশ্রমে আনেন আন্তরিকতা। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে মেশান নতুনত্ব। চিকিৎসক তার কর্তব্যকাজে মেধার পাশাপাশি ঢেলে দেন মমতা-যত্ন। বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত বুঁদ হয়ে থাকেন পরীক্ষাগারে। এভাবে আমলা থেকে কর্মচারী আর কুলি থেকে কৃষক- সবাই দেশ গঠনে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সামনে থেকে একজন সত্যিকারের নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিতে থাকেন আমাদের রাখাল রাজা ।

সে হিসেবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের চেতনা শহীদ জিয়ার কর্মজীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সংগতিপূর্ণ। কেননা শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের পুরো সময় এ দেশের মানুষ সেই পুরনো বাকশালে ফিরে যায়। তাদের চিন্তার স্বাধীনতা থেকে শুরু করে কথা বলার স্বাধীনতা খর্ব হয়ে যায়। রাজনৈতিক পরিবেশ হয়ে পড়ে সংকুচিত। গণমানুষের প্রত্যাশার বাইরে গিয়ে পিতা মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে হাসিনা বনে যান এ যুগের ফেরাউন। নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়ে বিরোধী মত দমন করে ক্ষমতার মসনদ পাকাপোক্ত করে হাসিনা সরকার। আওয়ামী লীগের বাইরেও যে এ দেশের কোটি কোটি মানুষ বসবাস করে, এই সত্য জেনেও তারা যেন অস্বীকার করে বসে। সে কারণে দলীয় গুন্ডা বাহিনীর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে বিরোধীদের নির্মূলে চালায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা। ধীরে ধীরে দেশে নেমে আসে আওয়ামী জাহেলিয়াতের অন্ধকার সময়। জীবনের মায়ায় মানুষ মুখ বন্ধ রাখলেও বুকের ভিতর পুষে

রাখে তুসের আগুন। হাসিনার মুখের প্রতিটি শ্লেষাত্মক বাক্য প্রতিদিন সেই আগুনে ঘি ঢালত। এভাবে মনের অজান্তেই তিনি যে তার চারপাশে বিশাল বিশাল আগ্নেয়গিরি বানিয়েছিলেন, সেটি হয়তো ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি এই পতিত স্বৈরাচার।

অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত ডাক এলো। ছাত্রসমাজের বুকে জ্বলে উঠল দ্রোহের বারুদ। যা ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে, মুহূর্তে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই বৈষম্য নিরসনের ডাক এলো এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এলো আবালবৃদ্ধবনিতা। যে যার অবস্থান থেকে স্বৈরাচার বিদায়ের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ল। এমন অভূতপূর্ব সম্মিলন অতীতে কখনোই দেখেনি এই দেশ। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের অভ্যন্তরের গণশত্রুও যে এতটা ভয়ানক হতে পারে, সেই সত্য নিশ্চয়ই কেউ আগে কোনো দিন ভাবেনি। কিন্তু চব্বিশ সেই কঠিন সত্যকে সামনে এনে আমাদের বিস্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে। হতবিহ্বল হয়েছে আমাদের নতুন প্রজন্ম। কিন্তু ক্ষান্ত হয়নি। বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে তারা গেয়েছে জীবনের জয়গান। এই দেশ যে কোনো দিন বৈষম্য সহ্য করেনি, এ দেশের মানুষ যে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মেনে নেবে না, সেটি তারা প্রমাণ করেছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে। কেননা তারা চেয়েছে একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেই বাংলাদেশে কোনো শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না। লুটপাট আর দুর্নীতিকে বিদায় করে সবার জন্য সমতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা হবে যেই দেশে। আজ থেকে কয়েক দশক আগে ঠিক এমন বাংলাদেশেরই গোড়া পত্তন করেছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ৯০তম জন্মদিনে সশ্রদ্ধ সালাম- হে চির বিপ্লবী। শুভ জন্মদিন।

লেখক : প্রফেসর মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক, সাদা দল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে হিংসার পরিণাম ভয়াবহ
ইসলামে হিংসার পরিণাম ভয়াবহ
কুয়েটে ছাত্র সংঘর্ষ
কুয়েটে ছাত্র সংঘর্ষ
ডিসি সম্মেলন
ডিসি সম্মেলন
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা
নির্বাচন সংস্কার ও ঐকমত্য
নির্বাচন সংস্কার ও ঐকমত্য
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
আল্লাহর ভালোবাসা প্রাপ্তির নিদর্শন
খেলাপির নতুন নিয়ম
খেলাপির নতুন নিয়ম
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
তিস্তা বাঁচাও আন্দোলন
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
প্রবাসী জীবন : বিদেশে কষ্ট আর দেশে অবহেলা
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
বৈষম্যবিরোধীদের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি ঘোষণা
বৈষম্যবিরোধীদের সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি ঘোষণা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে আগুনে পুড়লো ৪ বসতঘর
ফটিকছড়িতে আগুনে পুড়লো ৪ বসতঘর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের বাজার করে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় বরসহ নিহত ২
বিয়ের বাজার করে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় বরসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান
প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের
শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি
ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়
বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ
ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু
শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’
বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’

৪ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম
জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা
দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’
‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা
বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা
সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা
জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি
সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের
নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল
শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি
যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি
২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার
হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল
সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি
আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!
জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চার মাজহাবের পরিচয়
চার মাজহাবের পরিচয়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!
ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের
শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়
১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প
রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর
গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান-শাহরুখের কারণে কি দূরত্ব রানি-ঐশ্বরিয়ার মাঝে?
সালমান-শাহরুখের কারণে কি দূরত্ব রানি-ঐশ্বরিয়ার মাঝে?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়েটে একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
কুয়েটে একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচনায় নাগরিক শক্তি
আলোচনায় নাগরিক শক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি
ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি

সম্পাদকীয়

বাবরের জীবন থেকে ১৭ বছর কেড়ে নেয় ‘প্রথম আলো’
বাবরের জীবন থেকে ১৭ বছর কেড়ে নেয় ‘প্রথম আলো’

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল দেড় হাজার কোটির হাসপাতাল
অচল দেড় হাজার কোটির হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন আগে, পরে স্থানীয়
জাতীয় নির্বাচন আগে, পরে স্থানীয়

নগর জীবন

১৩০০ কোটি টাকার কাজ ভাগবাঁটোয়ারা
১৩০০ কোটি টাকার কাজ ভাগবাঁটোয়ারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কোয়াব নেতাদের সাক্ষাৎ
বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের সঙ্গে কোয়াব নেতাদের সাক্ষাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদারতাকে দুর্বলতা ভাববেন না : শিবির
উদারতাকে দুর্বলতা ভাববেন না : শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

হামলায় বৈষম্যবিরোধী ও শিবির : ছাত্রদল
হামলায় বৈষম্যবিরোধী ও শিবির : ছাত্রদল

প্রথম পৃষ্ঠা

বরেন্দ্রে গচ্চা ৮০ কোটি টাকার পাতকুয়া
বরেন্দ্রে গচ্চা ৮০ কোটি টাকার পাতকুয়া

নগর জীবন

ভিসা আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস ইতালির
ভিসা আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস ইতালির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের ভোটের ৩৩ ডিসি ওএসডি
রাতের ভোটের ৩৩ ডিসি ওএসডি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ কার্যতালিকায়
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ কার্যতালিকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীতে আওয়ামী লীগের নাম নিতে লজ্জা পাবে মানুষ
আগামীতে আওয়ামী লীগের নাম নিতে লজ্জা পাবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারে বসে দল গঠন মেনে নেওয়া হবে না
সরকারে বসে দল গঠন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা
বিভ্রান্তিতে আক্রান্ত বাম নেতারা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের সামনে আজ ভারত
বাংলাদেশের সামনে আজ ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজটের নগরীতে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
যানজটের নগরীতে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

বড়ত্ব ও আমিত্ব ভাব থেকে বের হতে হবে
বড়ত্ব ও আমিত্ব ভাব থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়ালের কামড়ে আহত ২৩
শিয়ালের কামড়ে আহত ২৩

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

দেশগ্রাম

রাজশাহী রংপুরে রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ
রাজশাহী রংপুরে রাস্তায় আলু ফেলে বিক্ষোভ

নগর জীবন

বিএনপি নেতাদের সুপারিশে মুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রীর ছেলে
বিএনপি নেতাদের সুপারিশে মুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রীর ছেলে

দেশগ্রাম

হাজার হাজার মানুষের কান্নাকে আমরা ধারণ করেছি
হাজার হাজার মানুষের কান্নাকে আমরা ধারণ করেছি

নগর জীবন

কুয়েটে সব ভবনে তালা
কুয়েটে সব ভবনে তালা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকসহ এএসআই গ্রেপ্তার
মাদকসহ এএসআই গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সচিবালয়ের সামনে আহত ও শহীদ পরিবার সদস্যদের অবস্থান
সচিবালয়ের সামনে আহত ও শহীদ পরিবার সদস্যদের অবস্থান

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন বন্ধ

দেশগ্রাম

নাফ নদে ২ লাখ ইয়াবাসহ আটক সাত রোহিঙ্গা
নাফ নদে ২ লাখ ইয়াবাসহ আটক সাত রোহিঙ্গা

নগর জীবন