শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন সংযোজন। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থার বিপরীতে একটি জাতির সম্মিলিত স্লোগান। যার মধ্য দিয়ে ফিরে আসে হারানো স্বাধীনতা। পুনরুজ্জীবন লাভ করে গণতন্ত্র। মুখ দিয়ে প্রকাশিত হতে থাকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মানুষের বুকের ভিতর পুষে রাখা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শ্লোক। সান্ত্বনা খুঁজে পায় যন্ত্রণাকাতর জনগণ। এর মধ্য দিয়ে বিপথে যাওয়া বাংলাদেশের নিজের কক্ষপথে ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি মনে করি। যেই পথ দেখিয়ে গেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মাত্র চার বছরের শাসনামলে তিনি যে বাংলাদেশের বুনিয়াদ গড়ে দিয়েছিলেন, সেটিই ছিল আধুনিক বাংলাদেশের আসল পথ। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আবার তার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পা বাড়াবে সেটি এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।

বাংলাদেশ যখন তার এই পরিবর্তিত রূপে আবির্ভূত হয়েছে তখন অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে সামনে এসেছে রণাঙ্গনের বীর যোদ্ধা ভিশনারি লিডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামটি। তাই তাঁর ৮৯তম বার্ষিকীতে এই ছোট্ট লেখাটি লিখছি। কেননা জুলাই গণ অভ্যুত্থান যেভাবে এ দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে একটি ছাতার নিচে এনেছিল, যে নির্মোহ দেশপ্রেমের চেতনায় জাগিয়ে তুলেছিল এ দেশের আবালবৃদ্ধবনিতাকে, সেটি ছিল শহীদ জিয়ারই দর্শন। পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার পর তিনি এমন বাংলাদেশই গড়তে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে তিনি কোনো দলমত কিংবা ধর্মবর্ণকে আলাদা করে না দেখে দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। এক দেশ এক জাতি ধারণা থেকে তিনি প্রবর্তন করেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। যেই তত্ত্বের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ধর্ম-গোত্র-বর্ণ কিংবা শ্রেণির ভেদাভেদ নয়, পাহাড় থেকে সমতল আর কৃষক থেকে কুলীন সবার পরিচয় হবে একটাই, সেটি হলো আমরা সবাই বাংলাদেশি।

শহীদ জিয়ার ভাষায়, আমরা ধর্মে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান; ভাষায় বাঙালি, কিন্তু একত্রে আমরা বাংলাদেশি। তাঁর এই বৃহৎ ও ইনক্লুসিভ দর্শনই মূলত অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দেয়। তাঁর সাদাসিধে কিন্তু স্মার্ট জীবনযাপন এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অসামান্য প্রজ্ঞা সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব অল্প দিনেই গভীর প্রভাব ফেলে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাঁকে পরিচিত করে ভিশনারি লিডার হিসেবে। দেশ নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা, দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দেশের উন্নয়নে বিরামহীন ছুটে চলা তাঁকে বাংলার মানুষের কাছে পরিচিত করে রাখাল রাজা হিসেবে।

ব্যক্তিজীবনে বিনয়ী, ভদ্র ও নিরহংকারী জিয়া ছিলেন স্বল্পভাষী। খুবই মিতব্যয়ী ছিলেন তিনি। পরিবার থেকে রাষ্ট্রীয় দপ্তর, সবখানে যৌক্তিক এবং সাশ্রীয় কিন্তু রুচিশীল বিষয়টিকেই তিনি বেছে নিতেন। কোনোমতেই তিনি বিলাসিতা পছন্দ করতেন না। তাঁর ভাষায়, আমার দেশের মানুষ গরিব, জনগণ গরিব; তাদের অর্থে আমার বিলাসিতা করা উচিত নয়, সরকারি অর্থ মানেই জনগণের অর্থ। মোট কথা প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের বাইরে কোনো কিছুই চিন্তা করেননি। সময় এবং পরিস্থিতি তাঁকে সেই সুযোগ দেয়নি। কেননা তিনি যুদ্ধ-পরবর্তী একটি ভঙ্গুর দেশের যখন হাল ধরেন তখন মানুষের মধ্যে ছিল বুকভরা স্বপ্ন। পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিল। শেখ মুজিবের সময়ের লাগামহীন দুর্নীতি এবং শোষণের হাত থেকে মুক্তির আশায় মানুষ পাগলপ্রায় ছিল। সেনাবাহিনী থেকে উঠে এলেও জিয়াউর রহমান এ দেশের গণমানুষের মনের সেই ভাষা সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাই তো রাষ্ট্র গঠনের কাজে নিজেকে সঁপে দেন। হাতে নেন রাষ্ট্র সংস্কারের ১৯ দফা। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কৃষি-শিল্প, শিক্ষা-স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিসহ দেশের প্রচলিত প্রতিটি বিভাগের পাশাপাশি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে দেশ গঠনের কাজে নেমে পড়েন। সেই সঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানান, যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিতজনগণ শহীদ জিয়ার আহ্বানকে বুঝতে পেরেছিল। তারা মুজিবের সময়ের লাঞ্ছনা-বঞ্চনা আর লুটপাটের বিপরীতে জিয়াকে একজন সত্যিকারের ত্রাতা হিসেবে চিহ্নিত করে। ফলে সবাই তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে উন্নয়ন অভিযাত্রায় শামিল হয়। কৃষক তাঁর কৃষিকে এগিয়ে নিতে দিনরাত পরিশ্রম করেন। মজুর তার পরিশ্রমে আনেন আন্তরিকতা। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে মেশান নতুনত্ব। চিকিৎসক তার কর্তব্যকাজে মেধার পাশাপাশি ঢেলে দেন মমতা-যত্ন। বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত বুঁদ হয়ে থাকেন পরীক্ষাগারে। এভাবে আমলা থেকে কর্মচারী আর কুলি থেকে কৃষক- সবাই দেশ গঠনে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সামনে থেকে একজন সত্যিকারের নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিতে থাকেন আমাদের রাখাল রাজা ।

সে হিসেবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের চেতনা শহীদ জিয়ার কর্মজীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সংগতিপূর্ণ। কেননা শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের পুরো সময় এ দেশের মানুষ সেই পুরনো বাকশালে ফিরে যায়। তাদের চিন্তার স্বাধীনতা থেকে শুরু করে কথা বলার স্বাধীনতা খর্ব হয়ে যায়। রাজনৈতিক পরিবেশ হয়ে পড়ে সংকুচিত। গণমানুষের প্রত্যাশার বাইরে গিয়ে পিতা মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে হাসিনা বনে যান এ যুগের ফেরাউন। নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়ে বিরোধী মত দমন করে ক্ষমতার মসনদ পাকাপোক্ত করে হাসিনা সরকার। আওয়ামী লীগের বাইরেও যে এ দেশের কোটি কোটি মানুষ বসবাস করে, এই সত্য জেনেও তারা যেন অস্বীকার করে বসে। সে কারণে দলীয় গুন্ডা বাহিনীর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে বিরোধীদের নির্মূলে চালায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা। ধীরে ধীরে দেশে নেমে আসে আওয়ামী জাহেলিয়াতের অন্ধকার সময়। জীবনের মায়ায় মানুষ মুখ বন্ধ রাখলেও বুকের ভিতর পুষে

রাখে তুসের আগুন। হাসিনার মুখের প্রতিটি শ্লেষাত্মক বাক্য প্রতিদিন সেই আগুনে ঘি ঢালত। এভাবে মনের অজান্তেই তিনি যে তার চারপাশে বিশাল বিশাল আগ্নেয়গিরি বানিয়েছিলেন, সেটি হয়তো ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি এই পতিত স্বৈরাচার।

অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত ডাক এলো। ছাত্রসমাজের বুকে জ্বলে উঠল দ্রোহের বারুদ। যা ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে, মুহূর্তে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই বৈষম্য নিরসনের ডাক এলো এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এলো আবালবৃদ্ধবনিতা। যে যার অবস্থান থেকে স্বৈরাচার বিদায়ের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ল। এমন অভূতপূর্ব সম্মিলন অতীতে কখনোই দেখেনি এই দেশ। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের অভ্যন্তরের গণশত্রুও যে এতটা ভয়ানক হতে পারে, সেই সত্য নিশ্চয়ই কেউ আগে কোনো দিন ভাবেনি। কিন্তু চব্বিশ সেই কঠিন সত্যকে সামনে এনে আমাদের বিস্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে। হতবিহ্বল হয়েছে আমাদের নতুন প্রজন্ম। কিন্তু ক্ষান্ত হয়নি। বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে তারা গেয়েছে জীবনের জয়গান। এই দেশ যে কোনো দিন বৈষম্য সহ্য করেনি, এ দেশের মানুষ যে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মেনে নেবে না, সেটি তারা প্রমাণ করেছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে। কেননা তারা চেয়েছে একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেই বাংলাদেশে কোনো শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না। লুটপাট আর দুর্নীতিকে বিদায় করে সবার জন্য সমতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা হবে যেই দেশে। আজ থেকে কয়েক দশক আগে ঠিক এমন বাংলাদেশেরই গোড়া পত্তন করেছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ৯০তম জন্মদিনে সশ্রদ্ধ সালাম- হে চির বিপ্লবী। শুভ জন্মদিন।

লেখক : প্রফেসর মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক, সাদা দল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা