শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩২, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন সংযোজন। ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রব্যবস্থার বিপরীতে একটি জাতির সম্মিলিত স্লোগান। যার মধ্য দিয়ে ফিরে আসে হারানো স্বাধীনতা। পুনরুজ্জীবন লাভ করে গণতন্ত্র। মুখ দিয়ে প্রকাশিত হতে থাকে দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে মানুষের বুকের ভিতর পুষে রাখা লাঞ্ছনা-বঞ্চনার শ্লোক। সান্ত্বনা খুঁজে পায় যন্ত্রণাকাতর জনগণ। এর মধ্য দিয়ে বিপথে যাওয়া বাংলাদেশের নিজের কক্ষপথে ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি মনে করি। যেই পথ দেখিয়ে গেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। মাত্র চার বছরের শাসনামলে তিনি যে বাংলাদেশের বুনিয়াদ গড়ে দিয়েছিলেন, সেটিই ছিল আধুনিক বাংলাদেশের আসল পথ। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে বাংলাদেশ আবার তার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পা বাড়াবে সেটি এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।

বাংলাদেশ যখন তার এই পরিবর্তিত রূপে আবির্ভূত হয়েছে তখন অত্যন্ত প্রাসঙ্গিকভাবে সামনে এসেছে রণাঙ্গনের বীর যোদ্ধা ভিশনারি লিডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নামটি। তাই তাঁর ৮৯তম বার্ষিকীতে এই ছোট্ট লেখাটি লিখছি। কেননা জুলাই গণ অভ্যুত্থান যেভাবে এ দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে একটি ছাতার নিচে এনেছিল, যে নির্মোহ দেশপ্রেমের চেতনায় জাগিয়ে তুলেছিল এ দেশের আবালবৃদ্ধবনিতাকে, সেটি ছিল শহীদ জিয়ারই দর্শন। পঁচাত্তরের পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার পর তিনি এমন বাংলাদেশই গড়তে চেয়েছিলেন। রাষ্ট্র পুনর্গঠনে তিনি কোনো দলমত কিংবা ধর্মবর্ণকে আলাদা করে না দেখে দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতাকে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। এক দেশ এক জাতি ধারণা থেকে তিনি প্রবর্তন করেন বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। যেই তত্ত্বের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ধর্ম-গোত্র-বর্ণ কিংবা শ্রেণির ভেদাভেদ নয়, পাহাড় থেকে সমতল আর কৃষক থেকে কুলীন সবার পরিচয় হবে একটাই, সেটি হলো আমরা সবাই বাংলাদেশি।

শহীদ জিয়ার ভাষায়, আমরা ধর্মে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান; ভাষায় বাঙালি, কিন্তু একত্রে আমরা বাংলাদেশি। তাঁর এই বৃহৎ ও ইনক্লুসিভ দর্শনই মূলত অতি অল্প সময়ে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে একটি স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দেয়। তাঁর সাদাসিধে কিন্তু স্মার্ট জীবনযাপন এবং রাষ্ট্র পরিচালনায় অসামান্য প্রজ্ঞা সাধারণ মানুষের মধ্যে খুব অল্প দিনেই গভীর প্রভাব ফেলে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তাঁকে পরিচিত করে ভিশনারি লিডার হিসেবে। দেশ নিয়ে তাঁর পরিকল্পনা, দেশের প্রতি মমত্ববোধ এবং দেশের উন্নয়নে বিরামহীন ছুটে চলা তাঁকে বাংলার মানুষের কাছে পরিচিত করে রাখাল রাজা হিসেবে।

ব্যক্তিজীবনে বিনয়ী, ভদ্র ও নিরহংকারী জিয়া ছিলেন স্বল্পভাষী। খুবই মিতব্যয়ী ছিলেন তিনি। পরিবার থেকে রাষ্ট্রীয় দপ্তর, সবখানে যৌক্তিক এবং সাশ্রীয় কিন্তু রুচিশীল বিষয়টিকেই তিনি বেছে নিতেন। কোনোমতেই তিনি বিলাসিতা পছন্দ করতেন না। তাঁর ভাষায়, আমার দেশের মানুষ গরিব, জনগণ গরিব; তাদের অর্থে আমার বিলাসিতা করা উচিত নয়, সরকারি অর্থ মানেই জনগণের অর্থ। মোট কথা প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের বাইরে কোনো কিছুই চিন্তা করেননি। সময় এবং পরিস্থিতি তাঁকে সেই সুযোগ দেয়নি। কেননা তিনি যুদ্ধ-পরবর্তী একটি ভঙ্গুর দেশের যখন হাল ধরেন তখন মানুষের মধ্যে ছিল বুকভরা স্বপ্ন। পরিবর্তনের প্রত্যাশা ছিল। শেখ মুজিবের সময়ের লাগামহীন দুর্নীতি এবং শোষণের হাত থেকে মুক্তির আশায় মানুষ পাগলপ্রায় ছিল। সেনাবাহিনী থেকে উঠে এলেও জিয়াউর রহমান এ দেশের গণমানুষের মনের সেই ভাষা সহজেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাই তো রাষ্ট্র গঠনের কাজে নিজেকে সঁপে দেন। হাতে নেন রাষ্ট্র সংস্কারের ১৯ দফা। বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি কৃষি-শিল্প, শিক্ষা-স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান-প্রযুক্তিসহ দেশের প্রচলিত প্রতিটি বিভাগের পাশাপাশি নতুন নতুন খাত সৃষ্টি করে দেশ গঠনের কাজে নেমে পড়েন। সেই সঙ্গে দেশের আপামর জনসাধারণকে আহ্বান জানান, যার যার অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিতজনগণ শহীদ জিয়ার আহ্বানকে বুঝতে পেরেছিল। তারা মুজিবের সময়ের লাঞ্ছনা-বঞ্চনা আর লুটপাটের বিপরীতে জিয়াকে একজন সত্যিকারের ত্রাতা হিসেবে চিহ্নিত করে। ফলে সবাই তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে উন্নয়ন অভিযাত্রায় শামিল হয়। কৃষক তাঁর কৃষিকে এগিয়ে নিতে দিনরাত পরিশ্রম করেন। মজুর তার পরিশ্রমে আনেন আন্তরিকতা। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষের পাঠদানে মেশান নতুনত্ব। চিকিৎসক তার কর্তব্যকাজে মেধার পাশাপাশি ঢেলে দেন মমতা-যত্ন। বিজ্ঞানীরা নতুন নতুন আবিষ্কারের নেশায় দিনরাত বুঁদ হয়ে থাকেন পরীক্ষাগারে। এভাবে আমলা থেকে কর্মচারী আর কুলি থেকে কৃষক- সবাই দেশ গঠনে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। সামনে থেকে একজন সত্যিকারের নেতা হিসেবে নেতৃত্ব দিতে থাকেন আমাদের রাখাল রাজা ।

সে হিসেবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের চেতনা শহীদ জিয়ার কর্মজীবনের সঙ্গে সম্পূর্ণ সংগতিপূর্ণ। কেননা শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদের পুরো সময় এ দেশের মানুষ সেই পুরনো বাকশালে ফিরে যায়। তাদের চিন্তার স্বাধীনতা থেকে শুরু করে কথা বলার স্বাধীনতা খর্ব হয়ে যায়। রাজনৈতিক পরিবেশ হয়ে পড়ে সংকুচিত। গণমানুষের প্রত্যাশার বাইরে গিয়ে পিতা মুজিবের পদাঙ্ক অনুসরণ করে হাসিনা বনে যান এ যুগের ফেরাউন। নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়ে বিরোধী মত দমন করে ক্ষমতার মসনদ পাকাপোক্ত করে হাসিনা সরকার। আওয়ামী লীগের বাইরেও যে এ দেশের কোটি কোটি মানুষ বসবাস করে, এই সত্য জেনেও তারা যেন অস্বীকার করে বসে। সে কারণে দলীয় গুন্ডা বাহিনীর পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে বিরোধীদের নির্মূলে চালায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা। ধীরে ধীরে দেশে নেমে আসে আওয়ামী জাহেলিয়াতের অন্ধকার সময়। জীবনের মায়ায় মানুষ মুখ বন্ধ রাখলেও বুকের ভিতর পুষে

রাখে তুসের আগুন। হাসিনার মুখের প্রতিটি শ্লেষাত্মক বাক্য প্রতিদিন সেই আগুনে ঘি ঢালত। এভাবে মনের অজান্তেই তিনি যে তার চারপাশে বিশাল বিশাল আগ্নেয়গিরি বানিয়েছিলেন, সেটি হয়তো ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি এই পতিত স্বৈরাচার।

অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত ডাক এলো। ছাত্রসমাজের বুকে জ্বলে উঠল দ্রোহের বারুদ। যা ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে, মুহূর্তে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যে বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই বৈষম্য নিরসনের ডাক এলো এই প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে। ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে এলো আবালবৃদ্ধবনিতা। যে যার অবস্থান থেকে স্বৈরাচার বিদায়ের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ল। এমন অভূতপূর্ব সম্মিলন অতীতে কখনোই দেখেনি এই দেশ। মুক্তিযুদ্ধের পর দেশের অভ্যন্তরের গণশত্রুও যে এতটা ভয়ানক হতে পারে, সেই সত্য নিশ্চয়ই কেউ আগে কোনো দিন ভাবেনি। কিন্তু চব্বিশ সেই কঠিন সত্যকে সামনে এনে আমাদের বিস্ময়ে হতবাক করে দিয়েছে। হতবিহ্বল হয়েছে আমাদের নতুন প্রজন্ম। কিন্তু ক্ষান্ত হয়নি। বুলেটের সামনে দাঁড়িয়ে তারা গেয়েছে জীবনের জয়গান। এই দেশ যে কোনো দিন বৈষম্য সহ্য করেনি, এ দেশের মানুষ যে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মেনে নেবে না, সেটি তারা প্রমাণ করেছে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে। কেননা তারা চেয়েছে একটি উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেই বাংলাদেশে কোনো শ্রেণি বৈষম্য থাকবে না। লুটপাট আর দুর্নীতিকে বিদায় করে সবার জন্য সমতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করা হবে যেই দেশে। আজ থেকে কয়েক দশক আগে ঠিক এমন বাংলাদেশেরই গোড়া পত্তন করেছিলেন আধুনিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। ৯০তম জন্মদিনে সশ্রদ্ধ সালাম- হে চির বিপ্লবী। শুভ জন্মদিন।

লেখক : প্রফেসর মার্কেটিং বিভাগ ও আহ্বায়ক, সাদা দল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

২২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাবি উপাচার্যের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘ নতুন কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা