শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

ঘোড়ায় টানা গাড়িতে মালবোঝাই করে বিক্রি করার জন্য ইরানি বণিকরা দূর-দূরান্তে যেতেন। ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ গাড়ির বহর আবার ইরানে ফিরে আসতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যেত। ফিরতি গাড়িতে থাকত বিদেশি পণ্য। তাঁদের গাড়ির এ বহরকে বলা হতো ‘কারওয়াঁ’। (ইংরেজি ‘ক্যারাভান’ শব্দটির উৎপত্তি  কারওয়াঁ থেকেই) মুঘল আমলে এ ধরনের কারওয়াঁ বহুবার ঢাকা শহরে যাতায়াত করেছে। গাড়িগুলো দোকান হয়ে যেখানে কাজ করেছে সেই জায়গাটিই আজকের কারওয়ান বাজার। সেকালের ইরানি বণিকরা মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বুঝে বিপণন করতেন। কথিত আছে এরকম এক বণিক কারওয়াঁ নিয়ে ভারতের দিকে বাণিজ্য যাত্রা করছিলেন। সঙ্গে রয়েছে তাঁর এক কিশোর ছেলে। পথিমধ্যে একটি বাজারে বিকিকিনির সময় ছেলেটি আম কিনে দেওয়ার আবদার করে। বণিক গেলেন আম কিনতে। তিনি দেখেন প্রতি কুড়ি আম দশ মুদ্রা। ছেলেকে বণিক বললেন, ‘বাপরে! এত চড়া দাম! নাহ এই বাজার থেকে কিনছি না। সামনে আরও অনেক বাজার পাব। তখন দেখা যাবে।’

সামনে যে সাতটি বাজার পেয়েছিলেন সেগুলোয়ও আমের দর চড়া। আম আর কেনা হয় না। ফিরতি পথে বাজারে বাজারে কেনার চেষ্টা করলেন। কিন্তু পাঁচটি বাজারের কোথাও আম নেই। শেষতক কারওয়াঁ এসে পৌঁছে গেল সেই প্রথম বাজারে। বণিক ছেলেকে বলেন, ‘ওই যে দেখ আমের দোকান। চল তোমায় কিনে দিই।’ দোকানির কাছে বণিক জানতে চান, দর কত। দোকানি জানায়, আমের কুড়ি চল্লিশ টাকা। বণিক বলেন, ‘দাও পাঁচ কুড়ি।’ বাপের কাণ্ড দেখে ছেলে চমকিত। দশ টাকা দর দেখে যিনি এক কুড়ি আমও কিনলেন না, সেই তিনি এখন দু’শ টাকায় পাঁচ কুড়ি আম খরিদ করছেন!

‘তুমি কৃপণতা করে আগে কিনলে না।’ ছেলে বলল বাবাকে, ‘এখন চার গুণ দরে কিনে ফেললে হাসতে হাসতে। এমন করলে কেন বাবা?’

মহামতি ভলতেয়ার বলে গেছেন, ‘উত্তর শুনে নয়, প্রশ্ন দেখে মানুষকে যাচাই কর।’ ছেলেকে যাচাই করে বণিক বুঝলেন, চড়া দামে অবলীলায় আম্রক্রয় পুত্রের কাছে বিরাট একটা রহস্য হয়ে ধরা দিয়েছে। তিনি ছেলেকে জানান, হিন্দুস্তান রওনা দেওয়ার সময় পথে যে মাল বেচেছেন তাতে মুনাফা তেমন হয়নি। সব মাল বেচার পর হিসাব করে দেখলেন, অনেক মুনাফা হয়েছে। এতে ক্রয়ক্ষমতা বেশ বেড়ে গেছে। তাই, ফিরতে পথে বেশি দরে আম কেনায় কোনো সমস্যা হয়নি।

২. সাংবাদিক সাহিত্যিক আফলাতুন (মৃত্যু : ১৪ মে, ২০০৬) বলতেন, পারচেজিং পাওয়ার বৃদ্ধির গতি মাঝে-মধ্যে মন্থর হওয়া সমাজের জন্য মঙ্গলকর। নইলে পাওয়া বাড়বার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকবে চাওয়া।BP খাই খাই আরও খাই বিমার তোমারে চুষতে চুষতে ফোকলা করে দেবে। চাওয়া আর পাওয়া আর খাই খাই হয়ে যাবে ফাঁস। করবে তোমার সর্বনাশ।

সে আবার কী? বৈকালিক আড্ডায় আমরা প্রশ্ন করি আফলাতুন দাদুকে। তিনি তাঁর এলাকা সন্দ্বীপে বাড়ি, বাস করে ঢাকায় এরকম এক ব্যক্তির সর্বনাশ হওয়ার বৃত্তান্ত দিলেন। লোকটার নাম মনতাজ আলী ফকির। সরকারি দপ্তরের নিম্নবর্গীয় অফিসার মনতাজের পদায়ন এমন জায়গায় হয়েছিল যে, বাতাসের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে যাবতীয় ঘুষ নাক দিয়ে ঢুকে পাকস্থলীতে দাখিল হয়।

আফলাতুন দাদুর ভাষায়, ব্যাডায় চব্বিশ ঘণ্টা ননস্টপ হারাম খায়। ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে নালিশ দিলে তাকে দূরতম অঞ্চলে বদলি করা হয়।

নতুন জায়গায় উচ্চ ফলনশীল চাষাবাদের সুযোগ পেয়ে ট্রিপল স্পিডে ঘুষ খেতে থাকে মনতাজ আলী ফকির। হারামির টাকায় তার তিনটি বাড়ি হয়ে গেল প্রধান তিন শহরে। প্রতিটি বাড়িই চার তলা। বউয়ের সংখ্যাও ৪-এ উঠল। রক্ষিতা পোষণের নেশা? হ্যাঁ, সেটাও চলমান রেখেছে সে। তবু তার খাই খাই যায় না। করাত কল, আটা-ময়দা কল, ইটখোলা, অ্যালুমিনিয়ামের হাঁড়ি-পাতিল তৈরির কারখানা, হাঁস-মুরগি আর মাছের খামার সবই হয়েছে। সহায়-সম্পত্তি খালি বাড়ছে আর বাড়ছে। এমন সময় আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান নামক এক সেনাপতি পাকিস্তান রাষ্ট্রের দণ্ডধর রূপে আবির্ভূত হন।

দুনিয়ায় তো ভালো কাজের কত রকম সুযোগ! সেসব সুযোগের দিকে মনোযোগ না দিলে জেনারেল ইয়াহিয়া কেন শুধু দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করলেন তা একমাত্র আল্লাহ গাফুরুর রাহিমই জানেন। মনতাজের চাকরি গেল। আয়ের সঙ্গে মিলমিশ খায় না কিসিমের সম্পত্তি অর্জনের দায়ে হাফডজন মামলার আসামি হয় মনতাজ। উকিল ব্যারিস্টারের খাই মেটাতে গিয়ে মনতাজ আলী ফকির শাব্দিক অর্থেই ‘ফকির’ হতে শুরু করে।

ইয়াহিয়া আর মনতাজ স্বভাবগত একই ঘরানার ইনসান। আফলাতুন বুলেটিন থেকে আমরা জানতে পারলাম, দুজনেরই প্রশ্ন শুনে তাদের মতলব আঁচ করা যায়। সুবেশ প্রিয়দর্শিনী কাউকে দেখলে মনতাজ প্রশ্ন করত, বিয়া অইছেনি? ইয়াহিয়া কী জানতে চাইতেন? তিনি নাকি বলতেন, ‘শাদি হুয়াকে নেহি?’

৩. রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্য এলাকায় যে অফিসে একদা কাজ করতাম, সেখানে ঘটনাক্রমে বেতন অনিয়মিত হয়ে গেল। শৃঙ্খলা বিপন্ন হয়ে পড়লে কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে প্রতিদিন বেতন দেওয়ার সিস্টেম চালু করে। ধরা যাক, রবিবার বেতন দেওয়া হবে শুনে জড়ো হলো বেশ কয়েকজন। ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অপেক্ষার পর ঘোষণা- ‘যাদের বেতন পঁয়ত্রিশ হাজার শুধু তারা আজ পাবেন।’ ঠিক আছে। তা-ই দাও।

‘রেডি হোন। এশার নামাজের পর থেকে দেওয়া শুরু হবে।’ ঘোষণা দেন ম্যানেজার। পঁয়ত্রিশ হাজার বেতনধারী ১০ জন। চারজনকে দেওয়ার পর ঘোষণা, ‘তহবিল অকুলান। প্লিজ আগামীকাল আসুন।’

বকেয়া বেতন আগামীকাল পাওয়া যাবে- এই আশায় দিন যায় দিন আসে, বেতনের দিন আসে না। তবু কালের চাকা ঘোরে। আমরাও ঘুরি। এভাবে দেখতে দেখতে ঈদুল ফিতরের দিন ঘনায়। ‘শবেকদরের আগের দিন বোনাস ও বেতন হবে’ সংবাদ পেয়ে ওইদিন ইফতারের পর থেকে অপেক্ষা শুরু। রাত ১০টায়ও ইতিবাচক খবর আসে না।

প্রবীণ সহকর্মী আবদুল লতিফ ঠান্ডা প্রকৃতির মানুষ। অপেক্ষার ধকল তাঁকেও তপ্ত করে ফেলেছিল। তিনি বলেন, পাবো পাবো করে এই অপেক্ষার মতো যন্ত্রণা আর হয় নারে ভাই। চিৎকার করে আমার কী বলতে ইচ্ছে করছে জানো?’ তাঁর প্রশ্নের ধরনে আমরা বুঝলাম, তাঁর ধৈর্যের দেয়ালে চিড় ধরেছে। মুখে বললাম, বলে ফেলুন না! তিনি বলেন, ‘বলতে ইচ্ছে করে ‘আল ইন্তেজারু আশহাদু মিনাল মওতে’ (অপেক্ষা মৃত্যুর চাইতেও ভয়ংকর)।

৪. প্রশ্ন শুনে মানুষকে বোঝার চেষ্টা করছি অনেক দিন। সঠিক বুঝতে পারলে আনন্দ হয়। শেখাও হয়। প্রশ্নের উত্তর শুনেও অনেক কিছু শেখা যায়। প্রশ্ন দেখে কী শিখেছি, তা বলার আগে বলি, প্রশ্ন শুনে কী রকম কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলাম।

প্রশ্ন করেছিল আমার ভাইজি নিশাত জেরিন শ্রুতি। অকালে তার প্রয়াণ ঘটেছে (২০২৩ সালের ২০ এপ্রিল)।

শ্রুতি যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ে। সন্ধ্যায় এক টিউটর এসে তাকে পড়াতো। ঢাকা থেকে যখনই বাড়ি যেতাম সে কাকা কাকা করে সারাক্ষণ আমার কাছাকাছি থাকত। একবার বিকালে বাড়ি থেকে বেরুবো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে। শ্রুতি বেরুবে কাকার সঙ্গে। জামাকাপড় পরে সে রেডি। ওদিকে টিউটর আসবে একটু পরেই। ওকে নিরুৎসাহিত করার জন্য বললাম, ‘গোফরানদের বাড়ির পাশে যে ঝোপ সেখানে বাঘ থাকে। ওই পথ দিয়ে যেতে তোমাকে দেখলে বাঘেতে খেয়ে ফেলবে।’

টেলিভিশনে শ্রুতি দেখেছে বাঘ কীভাবে হরিণ শিকার করে। তাই সে দমে গেল। কাকার সঙ্গে যাবে না। ঘরে ঢুকে জুতা খুলতে খুলতে শ্রুতি কী ভেবে দ্রুত এসে আমায় বলে, ‘তুমিও তো ওই পথে যাবে। বাঘ তোমাকে খাবে না? বাঘ তোমারে ডরায়?’

উত্তর শুনে শেখা : উত্তর শুনে শিখেছি, যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া অসম্ভব সে প্রশ্নটির প্রশংসা করতে হয়। এরশাদীয় জমানার তথ্যমন্ত্রী ড. মিজানুর রহমান শেলী দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছিলেন। স্বৈরাচারী শাসনবিরোধী আন্দোলনকারীরা ময়মনসিংহে এক সরকারি প্রতিষ্ঠানে হামলা করার পর দিন মতবিনিময়। সভায় মন্ত্রী পরামর্শ দেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানবিষয়ক নেতিবাচক কোনো ‘সংবাদ এলে তার সত্যতা জেনে নেবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসাররা সব সময় আপনাদের সেবায় প্রস্তুত।’

এক বার্তা সম্পাদক বলেন, মাননীয় তথ্যমন্ত্রী। আমরা লক্ষ্য করেছি, সরকারবিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধতে শুরু করলে অফিসাররা আমাদের সেবা দেওয়ার জন্য চব্বিশ ঘণ্টা রেডি থাকেন। অন্য সময় আমরা চব্বিশ ঘণ্টা চেষ্টা করেও তাদের সঙ্গে কানেকটেড হতে পারি না। এমন হয় কেন?

জবাবে ড. শেলী বলেন, ‘ইটস আ নাইস কোশ্চেন।’ পরক্ষণেই বার্তা সম্পাদকদের মনোযোগ ঘোরানোর কৌশল নিলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি তাঁর পেছনে দাঁড়ানো উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তাকে (ইনি পরে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে উন্নীত হয়েছিলেন) বললেন, ‘কী হারুন সাহেব (হারুন অর রশিদ : মৃত্যু ৩ এপ্রিল ২০২১) চা-নাশতার কী করলেন। আমাদের খাওয়ান প্লিজ।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে