শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশ্ন দেখে মানুষ যাচাই

ঘোড়ায় টানা গাড়িতে মালবোঝাই করে বিক্রি করার জন্য ইরানি বণিকরা দূর-দূরান্তে যেতেন। ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ গাড়ির বহর আবার ইরানে ফিরে আসতে পাঁচ-সাত মাস লেগে যেত। ফিরতি গাড়িতে থাকত বিদেশি পণ্য। তাঁদের গাড়ির এ বহরকে বলা হতো ‘কারওয়াঁ’। (ইংরেজি ‘ক্যারাভান’ শব্দটির উৎপত্তি  কারওয়াঁ থেকেই) মুঘল আমলে এ ধরনের কারওয়াঁ বহুবার ঢাকা শহরে যাতায়াত করেছে। গাড়িগুলো দোকান হয়ে যেখানে কাজ করেছে সেই জায়গাটিই আজকের কারওয়ান বাজার। সেকালের ইরানি বণিকরা মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বুঝে বিপণন করতেন। কথিত আছে এরকম এক বণিক কারওয়াঁ নিয়ে ভারতের দিকে বাণিজ্য যাত্রা করছিলেন। সঙ্গে রয়েছে তাঁর এক কিশোর ছেলে। পথিমধ্যে একটি বাজারে বিকিকিনির সময় ছেলেটি আম কিনে দেওয়ার আবদার করে। বণিক গেলেন আম কিনতে। তিনি দেখেন প্রতি কুড়ি আম দশ মুদ্রা। ছেলেকে বণিক বললেন, ‘বাপরে! এত চড়া দাম! নাহ এই বাজার থেকে কিনছি না। সামনে আরও অনেক বাজার পাব। তখন দেখা যাবে।’

সামনে যে সাতটি বাজার পেয়েছিলেন সেগুলোয়ও আমের দর চড়া। আম আর কেনা হয় না। ফিরতি পথে বাজারে বাজারে কেনার চেষ্টা করলেন। কিন্তু পাঁচটি বাজারের কোথাও আম নেই। শেষতক কারওয়াঁ এসে পৌঁছে গেল সেই প্রথম বাজারে। বণিক ছেলেকে বলেন, ‘ওই যে দেখ আমের দোকান। চল তোমায় কিনে দিই।’ দোকানির কাছে বণিক জানতে চান, দর কত। দোকানি জানায়, আমের কুড়ি চল্লিশ টাকা। বণিক বলেন, ‘দাও পাঁচ কুড়ি।’ বাপের কাণ্ড দেখে ছেলে চমকিত। দশ টাকা দর দেখে যিনি এক কুড়ি আমও কিনলেন না, সেই তিনি এখন দু’শ টাকায় পাঁচ কুড়ি আম খরিদ করছেন!

‘তুমি কৃপণতা করে আগে কিনলে না।’ ছেলে বলল বাবাকে, ‘এখন চার গুণ দরে কিনে ফেললে হাসতে হাসতে। এমন করলে কেন বাবা?’

মহামতি ভলতেয়ার বলে গেছেন, ‘উত্তর শুনে নয়, প্রশ্ন দেখে মানুষকে যাচাই কর।’ ছেলেকে যাচাই করে বণিক বুঝলেন, চড়া দামে অবলীলায় আম্রক্রয় পুত্রের কাছে বিরাট একটা রহস্য হয়ে ধরা দিয়েছে। তিনি ছেলেকে জানান, হিন্দুস্তান রওনা দেওয়ার সময় পথে যে মাল বেচেছেন তাতে মুনাফা তেমন হয়নি। সব মাল বেচার পর হিসাব করে দেখলেন, অনেক মুনাফা হয়েছে। এতে ক্রয়ক্ষমতা বেশ বেড়ে গেছে। তাই, ফিরতে পথে বেশি দরে আম কেনায় কোনো সমস্যা হয়নি।

২. সাংবাদিক সাহিত্যিক আফলাতুন (মৃত্যু : ১৪ মে, ২০০৬) বলতেন, পারচেজিং পাওয়ার বৃদ্ধির গতি মাঝে-মধ্যে মন্থর হওয়া সমাজের জন্য মঙ্গলকর। নইলে পাওয়া বাড়বার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকবে চাওয়া।BP খাই খাই আরও খাই বিমার তোমারে চুষতে চুষতে ফোকলা করে দেবে। চাওয়া আর পাওয়া আর খাই খাই হয়ে যাবে ফাঁস। করবে তোমার সর্বনাশ।

সে আবার কী? বৈকালিক আড্ডায় আমরা প্রশ্ন করি আফলাতুন দাদুকে। তিনি তাঁর এলাকা সন্দ্বীপে বাড়ি, বাস করে ঢাকায় এরকম এক ব্যক্তির সর্বনাশ হওয়ার বৃত্তান্ত দিলেন। লোকটার নাম মনতাজ আলী ফকির। সরকারি দপ্তরের নিম্নবর্গীয় অফিসার মনতাজের পদায়ন এমন জায়গায় হয়েছিল যে, বাতাসের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে যাবতীয় ঘুষ নাক দিয়ে ঢুকে পাকস্থলীতে দাখিল হয়।

আফলাতুন দাদুর ভাষায়, ব্যাডায় চব্বিশ ঘণ্টা ননস্টপ হারাম খায়। ভুক্তভোগীরা তার বিরুদ্ধে নালিশ দিলে তাকে দূরতম অঞ্চলে বদলি করা হয়।

নতুন জায়গায় উচ্চ ফলনশীল চাষাবাদের সুযোগ পেয়ে ট্রিপল স্পিডে ঘুষ খেতে থাকে মনতাজ আলী ফকির। হারামির টাকায় তার তিনটি বাড়ি হয়ে গেল প্রধান তিন শহরে। প্রতিটি বাড়িই চার তলা। বউয়ের সংখ্যাও ৪-এ উঠল। রক্ষিতা পোষণের নেশা? হ্যাঁ, সেটাও চলমান রেখেছে সে। তবু তার খাই খাই যায় না। করাত কল, আটা-ময়দা কল, ইটখোলা, অ্যালুমিনিয়ামের হাঁড়ি-পাতিল তৈরির কারখানা, হাঁস-মুরগি আর মাছের খামার সবই হয়েছে। সহায়-সম্পত্তি খালি বাড়ছে আর বাড়ছে। এমন সময় আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান নামক এক সেনাপতি পাকিস্তান রাষ্ট্রের দণ্ডধর রূপে আবির্ভূত হন।

দুনিয়ায় তো ভালো কাজের কত রকম সুযোগ! সেসব সুযোগের দিকে মনোযোগ না দিলে জেনারেল ইয়াহিয়া কেন শুধু দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করলেন তা একমাত্র আল্লাহ গাফুরুর রাহিমই জানেন। মনতাজের চাকরি গেল। আয়ের সঙ্গে মিলমিশ খায় না কিসিমের সম্পত্তি অর্জনের দায়ে হাফডজন মামলার আসামি হয় মনতাজ। উকিল ব্যারিস্টারের খাই মেটাতে গিয়ে মনতাজ আলী ফকির শাব্দিক অর্থেই ‘ফকির’ হতে শুরু করে।

ইয়াহিয়া আর মনতাজ স্বভাবগত একই ঘরানার ইনসান। আফলাতুন বুলেটিন থেকে আমরা জানতে পারলাম, দুজনেরই প্রশ্ন শুনে তাদের মতলব আঁচ করা যায়। সুবেশ প্রিয়দর্শিনী কাউকে দেখলে মনতাজ প্রশ্ন করত, বিয়া অইছেনি? ইয়াহিয়া কী জানতে চাইতেন? তিনি নাকি বলতেন, ‘শাদি হুয়াকে নেহি?’

৩. রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্য এলাকায় যে অফিসে একদা কাজ করতাম, সেখানে ঘটনাক্রমে বেতন অনিয়মিত হয়ে গেল। শৃঙ্খলা বিপন্ন হয়ে পড়লে কর্তৃপক্ষ প্রতি মাসে প্রতিদিন বেতন দেওয়ার সিস্টেম চালু করে। ধরা যাক, রবিবার বেতন দেওয়া হবে শুনে জড়ো হলো বেশ কয়েকজন। ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অপেক্ষার পর ঘোষণা- ‘যাদের বেতন পঁয়ত্রিশ হাজার শুধু তারা আজ পাবেন।’ ঠিক আছে। তা-ই দাও।

‘রেডি হোন। এশার নামাজের পর থেকে দেওয়া শুরু হবে।’ ঘোষণা দেন ম্যানেজার। পঁয়ত্রিশ হাজার বেতনধারী ১০ জন। চারজনকে দেওয়ার পর ঘোষণা, ‘তহবিল অকুলান। প্লিজ আগামীকাল আসুন।’

বকেয়া বেতন আগামীকাল পাওয়া যাবে- এই আশায় দিন যায় দিন আসে, বেতনের দিন আসে না। তবু কালের চাকা ঘোরে। আমরাও ঘুরি। এভাবে দেখতে দেখতে ঈদুল ফিতরের দিন ঘনায়। ‘শবেকদরের আগের দিন বোনাস ও বেতন হবে’ সংবাদ পেয়ে ওইদিন ইফতারের পর থেকে অপেক্ষা শুরু। রাত ১০টায়ও ইতিবাচক খবর আসে না।

প্রবীণ সহকর্মী আবদুল লতিফ ঠান্ডা প্রকৃতির মানুষ। অপেক্ষার ধকল তাঁকেও তপ্ত করে ফেলেছিল। তিনি বলেন, পাবো পাবো করে এই অপেক্ষার মতো যন্ত্রণা আর হয় নারে ভাই। চিৎকার করে আমার কী বলতে ইচ্ছে করছে জানো?’ তাঁর প্রশ্নের ধরনে আমরা বুঝলাম, তাঁর ধৈর্যের দেয়ালে চিড় ধরেছে। মুখে বললাম, বলে ফেলুন না! তিনি বলেন, ‘বলতে ইচ্ছে করে ‘আল ইন্তেজারু আশহাদু মিনাল মওতে’ (অপেক্ষা মৃত্যুর চাইতেও ভয়ংকর)।

৪. প্রশ্ন শুনে মানুষকে বোঝার চেষ্টা করছি অনেক দিন। সঠিক বুঝতে পারলে আনন্দ হয়। শেখাও হয়। প্রশ্নের উত্তর শুনেও অনেক কিছু শেখা যায়। প্রশ্ন দেখে কী শিখেছি, তা বলার আগে বলি, প্রশ্ন শুনে কী রকম কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েছিলাম।

প্রশ্ন করেছিল আমার ভাইজি নিশাত জেরিন শ্রুতি। অকালে তার প্রয়াণ ঘটেছে (২০২৩ সালের ২০ এপ্রিল)।

শ্রুতি যখন ক্লাস থ্রিতে পড়ে। সন্ধ্যায় এক টিউটর এসে তাকে পড়াতো। ঢাকা থেকে যখনই বাড়ি যেতাম সে কাকা কাকা করে সারাক্ষণ আমার কাছাকাছি থাকত। একবার বিকালে বাড়ি থেকে বেরুবো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে। শ্রুতি বেরুবে কাকার সঙ্গে। জামাকাপড় পরে সে রেডি। ওদিকে টিউটর আসবে একটু পরেই। ওকে নিরুৎসাহিত করার জন্য বললাম, ‘গোফরানদের বাড়ির পাশে যে ঝোপ সেখানে বাঘ থাকে। ওই পথ দিয়ে যেতে তোমাকে দেখলে বাঘেতে খেয়ে ফেলবে।’

টেলিভিশনে শ্রুতি দেখেছে বাঘ কীভাবে হরিণ শিকার করে। তাই সে দমে গেল। কাকার সঙ্গে যাবে না। ঘরে ঢুকে জুতা খুলতে খুলতে শ্রুতি কী ভেবে দ্রুত এসে আমায় বলে, ‘তুমিও তো ওই পথে যাবে। বাঘ তোমাকে খাবে না? বাঘ তোমারে ডরায়?’

উত্তর শুনে শেখা : উত্তর শুনে শিখেছি, যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া অসম্ভব সে প্রশ্নটির প্রশংসা করতে হয়। এরশাদীয় জমানার তথ্যমন্ত্রী ড. মিজানুর রহমান শেলী দৈনিক পত্রিকার বার্তা সম্পাদকদের সঙ্গে মতবিনিময় করছিলেন। স্বৈরাচারী শাসনবিরোধী আন্দোলনকারীরা ময়মনসিংহে এক সরকারি প্রতিষ্ঠানে হামলা করার পর দিন মতবিনিময়। সভায় মন্ত্রী পরামর্শ দেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানবিষয়ক নেতিবাচক কোনো ‘সংবাদ এলে তার সত্যতা জেনে নেবেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অফিসাররা সব সময় আপনাদের সেবায় প্রস্তুত।’

এক বার্তা সম্পাদক বলেন, মাননীয় তথ্যমন্ত্রী। আমরা লক্ষ্য করেছি, সরকারবিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধতে শুরু করলে অফিসাররা আমাদের সেবা দেওয়ার জন্য চব্বিশ ঘণ্টা রেডি থাকেন। অন্য সময় আমরা চব্বিশ ঘণ্টা চেষ্টা করেও তাদের সঙ্গে কানেকটেড হতে পারি না। এমন হয় কেন?

জবাবে ড. শেলী বলেন, ‘ইটস আ নাইস কোশ্চেন।’ পরক্ষণেই বার্তা সম্পাদকদের মনোযোগ ঘোরানোর কৌশল নিলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি তাঁর পেছনে দাঁড়ানো উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তাকে (ইনি পরে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা পদে উন্নীত হয়েছিলেন) বললেন, ‘কী হারুন সাহেব (হারুন অর রশিদ : মৃত্যু ৩ এপ্রিল ২০২১) চা-নাশতার কী করলেন। আমাদের খাওয়ান প্লিজ।’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের পাঁচ সুপারিশ
জাতিসংঘের পাঁচ সুপারিশ
পবিত্র শবেবরাত
পবিত্র শবেবরাত
শবেবরাত নিয়ে বাড়াবাড়ি ছাড়াছাড়ি কেন?
শবেবরাত নিয়ে বাড়াবাড়ি ছাড়াছাড়ি কেন?
শবেবরাতেও যারা বঞ্চিত
শবেবরাতেও যারা বঞ্চিত
দোষেগুণে গাজীপুর
দোষেগুণে গাজীপুর
বিচার বিভাগ সংস্কার
বিচার বিভাগ সংস্কার
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
এগারসিন্ধুর দুর্গ
এগারসিন্ধুর দুর্গ
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
সর্বশেষ খবর
ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম
ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম

১৬ মিনিট আগে | একুশে বইমেলা

নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল
নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শবেবরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়
শবেবরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'
‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি
ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার
বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা
দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার
রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া
পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫
সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার
বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি
প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত
গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'
'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?
বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের ঝড় রণবীরকে ঘিরে, সেলিব্রিটিদের তীব্র প্রতিক্রিয়া
বিতর্কের ঝড় রণবীরকে ঘিরে, সেলিব্রিটিদের তীব্র প্রতিক্রিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে অভিযান চালিয়ে ৭ জন গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে অভিযান চালিয়ে ৭ জন গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা
কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি
ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ বছর পর নাফ নদে মাছ ধরার অনুমতি
৮ বছর পর নাফ নদে মাছ ধরার অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক ওয়ার: ইলন মাস্ককে ‘অসুখী মানুষ’ বললেন স্যাম
টেক ওয়ার: ইলন মাস্ককে ‘অসুখী মানুষ’ বললেন স্যাম

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডুয়েটে এয়ারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে সেমিনার, কী-নোট স্পিকার বোয়িং-এর সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার
ডুয়েটে এয়ারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে সেমিনার, কী-নোট স্পিকার বোয়িং-এর সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের বিচার ও গ্রেফতারের দাবিতে জয়পুরহাটে মশাল মিছিল
হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের বিচার ও গ্রেফতারের দাবিতে জয়পুরহাটে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ এর পরিবর্তিত নাম ‘গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’ এর পরিবর্তিত নাম ‘গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়’

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী
ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান
ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির
ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের
দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ
৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?
ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া
সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড
এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি
ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা
সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার
মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন
ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড
আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!
মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!
ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’
ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজওয়ান-সালমানের ব্যাটে পাকিস্তানের রেকর্ড গড়া জয়
রিজওয়ান-সালমানের ব্যাটে পাকিস্তানের রেকর্ড গড়া জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন
পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর
হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা
হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার
নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা
কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না শাহবাগের উত্তাপ
থামছে না শাহবাগের উত্তাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী
গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন
ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে
আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ
ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া
লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চা উৎপাদনে ধস
চা উৎপাদনে ধস

নগর জীবন

জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা
আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক
জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র শবেবরাত
আজ পবিত্র শবেবরাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা
ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র শবেবরাত
পবিত্র শবেবরাত

সম্পাদকীয়

৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি
৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!
অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!

মাঠে ময়দানে

এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল
এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল

মাঠে ময়দানে

স্বর্গের ছোঁয়া
স্বর্গের ছোঁয়া

ডাংগুলি

‘দাঁত ব্রাশ’ কর
‘দাঁত ব্রাশ’ কর

ডাংগুলি

জরী ও পরী
জরী ও পরী

ডাংগুলি