শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৬, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

জাতীয় নির্বাচন কেন সবার আগে দরকার

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় নির্বাচন কেন সবার আগে দরকার

আগামী নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে একধরনের মতবিরোধ এবং মতভিন্নতা ক্রমশ প্রকাশ্য হচ্ছে। কোন নির্বাচন আগে হবে- এ নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে মতপার্থক্য লক্ষ করা যাচ্ছে। বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল ন্যূনতম সংস্কার শেষে সবার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি করেছে। বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ চলতি মাসের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। সেটা না হলে রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে বলে তিনি সতর্ক করেন। অন্যদিকে জামায়াতসহ কয়েকটি দল জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচনের দাবি করেছে। তারা নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা যাচাই করার জন্য এই প্রস্তাব দিয়েছে বলে দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন। অন্যদিকে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশ করা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র কায়েমের ঘোষণা দিয়েছে। দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন সংবিধান সংস্কারে সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচন দাবি করেছেন। আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রদত্ত বক্তৃতায় তিনি এই দাবি করেন। নির্বাচন নিয়ে এই নানামুখী অবস্থান রাজনীতিতে নতুন সংকট সৃষ্টি করছে। এর ফলে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যে ঐক্যবদ্ধ শক্তি লড়াই করেছিল তাদের মধ্যে বিভক্তি এবং ফাটল আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণ এক নতুন সংকটে উপনীত হয়েছে।

বিএনপি স্পষ্টভাবে বলেছে, তারা প্রথমে জাতীয় নির্বাচন চায় এবং আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে বলে তারা প্রত্যাশা করে। সম্প্রতি দীর্ঘ সাত বছর পর বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই বর্ধিত সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুজনই সংযুক্ত হন। তাঁরা দুজনই যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য আহ্বান জানান। এই বর্ধিত সভায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনের চিন্তা থেকে সরে আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি সবার আগে যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবি করেছেন। এটা স্পষ্ট যে বিএনপির মতামতের বাইরে গিয়ে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আয়োজন করা হয়, তাহলে সেটি রাজনীতিতে একটি উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি করবে। বিএনপি শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক দল, দলটির জনপ্রিয়তাও প্রশ্নাতীত। এই সংকটকালে তাদের বিরুদ্ধে কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেওয়াটা দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে না।

অন্যদিকে জামায়াতসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল সবার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি করেছে। রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকে তারা এরকম দাবি করে। তবে নির্বাচন বিতর্ক তীব্র হয়েছে ২৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে। জাতীয় নাগরিক পার্টি দ্বিতীয় রিপাবলিকের দাবি করেছে। অবশ্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন গত দুই মাস থেকেই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছে। এই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তারা সমাবেশের ডাক দেয়। পরে সরকারের আশ্বাসে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র দেওয়া হয়নি। এখন তাদের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ পাওয়া ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’র পক্ষ থেকে তারা দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্রের দাবি উত্থাপন করেছে। বর্তমান সংবিধান বাতিল করে প্রথমে একটি গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করেছে এসসিপি।। তাদের এই দাবি রাজনৈতিক অঙ্গনে ধূম্রজাল সৃষ্টি করেছে।

রাজনৈতিক অঙ্গনে এ ধরনের মতপার্থক্য ও বিতর্ক অনভিপ্রেত নয়। বরং এ ধরনের মতপার্থক্যই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করে। ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে, বিভিন্ন মতের পক্ষে নানা রকম যুক্তি থাকবে। এর মধ্যে যে যুক্তিটি গ্রহণযোগ্য হবে, দেশের জন্য মঙ্গল হবে সেই যুক্তিতে সবাই একমত হয়ে কাজ করবে, এটাই গণতন্ত্রের শক্তি এবং গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।

এখন আমরা দেখতে পারি যে সবার আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয় তাহলে বাংলাদেশে যে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা তার লাভ হবে, না ক্ষতি হবে? আমরা যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন সবার আগে হলে কতগুলো বড় ধরনের বিপদ আমাদের সামনে আসতে পারে।

সবার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সবচেয়ে যে বিপদের আশঙ্কা রয়েছে, তা হলো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে। এমনিতেই স্বৈরাচারের পতনের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। দেশে খুন, রাহাজানি, ছিনতাই, হত্যা, ধর্ষণ প্রতিনিয়ত ঘটছে। এরকম একটি বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আমরা যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আগে করি তাহলে পরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে ইউনিয়ন থেকে শুরু করে জেলা পর্যন্ত সব জায়গায় ছড়িয়ে পড়বে পেশিশক্তির দাপট। বাংলাদেশের অতীত ইতিহাস বলে এ দেশের স্থানীয় সরকার নির্বাচন সব সময় সহিংসতায় ভরপুর হয়। এ নির্বাচনে প্রচুর প্রাণহানি ঘটে। এই ভঙ্গুর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এখন পর্যন্ত কার্যকর এবং সক্রিয় নয়, সেখানে প্রথমে স্থানীয় সরকার নির্বাচন সারা দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। পরিস্থিতি সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। ফলে জাতীয় নির্বাচন ব্যাহত হতে পারে। এমনকি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং গণতন্ত্রের পথযাত্রাও হোঁচট খেতে পারে। দ্বিতীয়ত স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর বাইরে প্রচুর একক প্রার্থীর স্বতন্ত্রভাবে দাঁড়ানোর সুযোগ পায়। এই নির্বাচন যতটুকু না দলীয় তার চেয়ে বেশি হলো স্থানীয় পর্যায়ে জনপ্রিয়তা যাচাই। এই নির্বাচন সারা দেশে নিয়ন্ত্রণহীন অরাজকতা সৃষ্টি করতে পারে।

দীর্ঘ সাড়ে ১৫ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল। কাজেই প্রথমে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের দোসররা, যারা এখনো ঘাপটি মেরে আছে বিভিন্ন স্থানে, তারা সুযোগ গ্রহণ করবে। এই সুযোগ নিয়ে তারা সারা দেশে আবার নতুন করে সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পাবে। এর ফলে তাদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া দ্রুত হবে বলে অনেকে মনে করেন। যেহেতু এখন পর্যন্ত স্বৈরাচারের সব শিকড় সরকার উৎপাটন করতে পারেনি, বিশেষ করে মাঠপর্যায়ে তো নয়, কাজেই এই নির্বাচন হলে পতিত স্বৈরাচার আবার পুনর্বাসিত হবে। স্থানীয় পর্যায়ে তাদের শক্ত ভিত তৈরি হবে।

তৃতীয়ত স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হলে জুলাই বিপ্লবে যে ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক শক্তি, সেই ঐক্যে ফাটল ধরবে। বিভক্তি এবং হানাহানি হবে। রাজনীতিতে আবার সেই পেশিশক্তির অনুপ্রবেশ ঘটবে এবং একে অন্যকে নিঃশেষ করে দেওয়ার প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার জন্য একটি কথা সবাইকে মনে রাখা দরকার তা হলো কোনো অবস্থাতেই জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারী শক্তিতে ঐক্যে ফাটল ধরানো যাবে না। এ কথাটি প্রত্যেকেই বলছেন। বিশেষ করে বিএনপি, জামায়াত এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি প্রত্যেকেই একই আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু যে মুহূর্তে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, সে মুহূর্তে এই ঐক্যে ফাটল ধরবেই। একে অন্যের সঙ্গে হানাহানি এবং কাদাছোড়াছুড়িতে লিপ্ত হবেই। এই সহিংসতা রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে। এর ফলে তৃতীয় শক্তির হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।

চতুর্থত আমাদের একটি নতুন নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়েছে। এই নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত পরীক্ষিত নয়। এখন পর্যন্ত মাঠ প্রশাসন পুরোপুরি সক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি। প্রশাসনে শুদ্ধি অভিযান সম্পন্ন হয়নি। এরকম পরিস্থিতিতে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মতো একটা ব্যাপক আয়োজন যদি অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে নির্বাচন কমিশন প্রথম ধাক্কাতেই এক ব্যর্থতার দায়িত্ব ঘাড়ে নেবে। এর ফলে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা এবং কর্মক্ষমতা প্রশ্নের মুখে পড়বে। এ রকম পরিস্থিতি কাম্য নয়। কারণ নির্বাচন কমিশন যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচনে সক্ষমতার পরিচয় না দেয়, তাহলে পরবর্তী নির্বাচনে তাদের নিরপেক্ষতা এবং দক্ষতা, যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। এটি বাংলাদেশের মূল নির্বাচন অর্থাৎ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পথকে বাধাগ্রস্ত করবে। স্থানীয় সরকার নির্বাচনের ফলে যে হানাহানি, কাদাছোড়াছুড়ি, অবৈধ অস্ত্রের প্রয়োগ এবং অন্যান্য বিশৃঙ্খল ঘটনা ঘটবে, সেখান থেকে দেশকে একটি স্বল্পতম সময়ের মধ্যে স্বস্তির পথে নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা অসম্ভব এবং অবাস্তব ব্যাপার।

অনেকেই মনে করেন যে সবার আগে স্থানীয় সরকার হওয়া উচিত নির্বাচন কমিশনের একটি ‘টেস্ট কেস’ হিসেবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনেক বেশি আক্রমণাত্মক, সহিংস এবং এই নির্বাচন সবচেয়ে দক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনেও সহিংসতাপূর্ণ হতে বাধ্য। তা ছাড়া কেউ কেউ যুক্তি দেখাচ্ছেন যে জনপ্রতিনিধি ছাড়া স্থানীয় সরকারগুলো অচল হয়ে যাচ্ছে। এ কথা সত্য যে সর্বত্র জনপ্রতিনিধি দরকার কিন্তু সবার আগে জনপ্রতিনিধি দরকার হলো রাষ্ট্র পরিচালনায়। জনগণ প্রজাতন্ত্রের মালিক। আর সে কারণেই  জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের রাষ্ট্রক্ষমতায় বসিয়েই কেবল একটি গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার গন্তব্যে পৌঁছা সম্ভব। অন্য কোনোভাবে নয়।

এবার আমরা একটু খতিয়ে দেখতে চাই সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচন এবং দ্বিতীয় রিপাবলিকের সম্ভাব্যতা। আমাদের মনে রাখতে হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার কোনো বিপ্লবী সরকার নয়। সংবিধানের আলোকে এবং সর্বোচ্চ আদালতের মতামত ও সম্মতির ভিত্তিতে গত বছরের ৮ আগস্ট এ সরকার গঠিত হয়। বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্য উপদেষ্টাদের শপথ পাঠ করান। কাজেই বর্তমান সংবিধানের আওতায় গঠিত এই সরকারের আর বিপ্লবী সরকারে রূপান্তরের কোনো সুযোগ নেই। তাই এখন দ্বিতীয় রিপাবলিক কায়েম করাও সম্ভব না। বর্তমান সংবিধান বাতিল করে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করাও সম্ভব না। তাহলে এ সরকার অথর্ব হয়ে যাবে। পতিত স্বৈরাচার জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে নিজেদের বৈধতা দাবি করার সুযোগ পাবে। তীব্র সাংবিধানিক সংকটের মুখে পড়বে দেশ। ৩১ ডিসেম্বর এ কারণেই জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা থেকেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে পিছিয়ে আসতে হয়েছে। এ কারণেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবি নিয়েও তারা এগোতে পারেনি। সংবিধান সংশোধনের বা পরিবর্তনের একমাত্র জায়গা হলো জাতীয় সংসদ। জুলাই বিপ্লবের সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য প্রয়োজন সবার আগে জাতীয় নির্বাচন।

৫ আগস্টের পর যদি সংবিধান না মেনে একটি বিপ্লবী সরকার গঠিত হতো, যদি বর্তমান সংবিধান না মেনে জনগণের শক্তিতে দেশ পরিচালিত হতো সে ক্ষেত্রে হয়তো দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র এবং নতুন সংবিধানের দাবি প্রাসঙ্গিক হতো। কিন্তু সেই সময় পেরিয়ে গেছে। এখন যা কিছু করার তা সংবিধান মেনেই করতে হবে। সংবিধানের আওতায় করতে হবে। এ জন্য জাতীয় নির্বাচন করতে হবে সবার আগে। সংবিধান সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য চাই জনপ্রতিনিধিদের নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। কাজেই আমি মনে করি সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলো একত্রে বসে কোন নির্বাচন আগে হবে এবং কেন আগে হওয়া দরকার- এই নিয়ে মুক্ত আলোচনা করবে, উন্মুক্ত বিতর্ক করবে এবং একটি যুক্তিনির্ভর সমাধানের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। কারণ আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। আর সবাইকে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশ সবার আগে।

 

লেখক :  নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
মিরাজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৫৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে