শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫

তিস্তার পানির জন্য আর কত অপেক্ষা

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
তিস্তার পানির জন্য আর কত অপেক্ষা

তিস্তা রক্ষার কর্মসূচিতে সম্প্রতি দেশের উত্তরাঞ্চলে ব্যাপক সমাবেশ করেছে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। প্রতিবেশী দেশ ভারতের উদ্দেশে তারা সাফ সাফ বলেছে, বন্ধুত্ব চাইলে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্সা দিতে হবে। শুধু তিস্তা নয় উজানে অভিন্ন সব নদীর পানি প্রত্যাহারের অপনীতি থেকে সরে আসতে হবে ভারতকে। দুই দেশের বন্ধুত্ব রক্ষায় এটি এখন পূর্বশর্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবারই জানা, পানির অভাবে ধুঁকছে একসময়ের প্রমত্তা নদী তিস্তা। এ নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষের জীবনজীবিকার ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের অভিন্ন নদীগুলোর একটি তিস্তা। দেড় দশক আগে এ নদীর পানিবণ্টনে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা হয়। কিন্তু তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরকালে এ বিষয়ে চুক্তি হবে এমন প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় দিল্লির পক্ষ থেকে। কিন্তু তিস্তার পানিবণ্টনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আপত্তিকে অজুহাত হিসেবে দেখিয়ে দিল্লি সে প্রতিশ্রুতি থেকে সরে যায়।

উজানে পানি প্রত্যাহারের কারণে মরতে বসেছে খরস্রোতা তিস্তা নদী। চারদিকে জেগে উঠেছে ধু-ধু বালুচর। নদীর আশপাশ এলাকায় পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। তিস্তা সেচ প্রকল্প পানির অভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ছে। উজানে ছোট ছোট জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনায় তিস্তাপাড়ের মানুষের কপালে চিন্তার ছাপ দেখা দিয়েছে। তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্সা থেকে বাংলাদেশ বঞ্চিত হওয়ায় উত্তরাঞ্চলের প্রকৃতিতে পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। শুকনো মৌসুমে পানির জন্য চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকে তিস্তার দুই পাড়ের মানুষ। অন্যদিকে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে নদীপাড়ের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করে এলেও এখনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি কোনো সরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবি উঠলেও এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি গত ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি তিস্তাপাড়ের বিশাল এলাকাজুড়ে করেছে জনসমাবেশ ও গণপদযাত্রা। সঙ্গে ছিল নানা সংস্কৃতিক কর্মসূচি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সমাবেশে যুক্ত হয়ে তাঁর ভাষণে বলেছেন, ‘আমরা মনে করি, ভারতের সঙ্গে সব যৌথ নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়ে বাংলাদেশকে সব ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করার পাশাপাশি, প্রয়োজনে জাতিসংঘসহ সব আন্তর্জাতিক ফোরামে যেতে হবে। দেশের গণমানুষের ন্যায়সংগত পাওনা পানির ন্যায়সংগত প্রাপ্য অংশ আদায়ে সোচ্চার হতে হবে।’ তার আগে উদ্বোধনী দিনে তিস্তাপাড়ের জনসমাবেশের ভাষণে সুস্পষ্টভাবে বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারতের ক্ষমতাধর নেতাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের মানুষের বন্ধুত্ব পেতে চান, তাহলে অবিলম্বে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্সা দিন।’

স্মরণ করা যায়, ১৯৭৬ সালে মজলুম জননেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নদী গঙ্গার  পানি একতরফা প্রত্যাহারের  প্রতিবাদে লংমার্চ করেছিলেন। বিপুল সাড়া তোলে সেই আন্দোলন।  ‘গঙ্গার পানির হিস্সা চাই’ স্লোগান তুলে লংমার্চে নামে সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ। সেই লংমার্চ কর্মসূচি ছিল দুনিয়াকাঁপানো একটা লড়াই। মূল নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী। তাঁর পেছনে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ। বিশেষ করে পেছনে থেকে হুজুরকে সার্বিক সহযোগিতা   দিয়েছিলেন রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান।

সাম্প্রতিক তিস্তা নদীর জনসমাবেশ ও দেশের অধিকার আদায়ের সোচ্চার  কর্মসূচি জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের নতুন সংস্করণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। প্রশ্ন হলো, সেই আওয়াজ কী ভারতের আধিপত্যবাদী  বিজেপি সরকার এবং পশ্চিম বাংলার নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কানে পৌঁছেছে? পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারপ্রধানকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে তারা হয়তো ভাবছে এখনো আধিপত্য প্রতিষ্ঠার মতলব হাসিলের জন্য তাঁবেদার গোষ্ঠীর ওপর ভরসা করা যায়। তবে এই আশা নিতান্তই দুরাশা। এই দেশে আর কোনো দিন ফ্যাসিবাদের জায়গা হবে না। তাই ভারত সরকারকে কালবিলম্ব না করে পানিসহ অন্য সব কূটনৈতিক সমস্যা সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যথার্থ যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার ৫৪টি যৌথ নদীর পানিবণ্টনের ক্ষেত্রে এবং বন্যানিয়ন্ত্রণসহ সব সমস্যার সমাধানের প্রশ্নে প্রতিবেশী রাষ্ট্রটি গোঁয়ার্তুমির পরিচয় দিয়ে চলেছে। গঙ্গার পানি সমস্যার আংশিক সমাধান হয়েছে বটে, তবে পুরো হিস্সা বাংলাদেশ এখনো পায়নি। অন্য সব নদীর পানির সমস্যা ঝুলিয়ে রেখে ভারত দম্ভ প্রকাশ করে যাচ্ছে। এখন, সাম্প্রতিক দেড় দশকের বেশি সময় সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টি করছে তিস্তার পানির ন্যায্য-বণ্টন সমস্যা। এ ক্ষেত্রে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে যে আচরণ করছে তা বন্ধুসুলভ নয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বছরের পর বছর বলে এসেছেন, ‘পশ্চিম বাংলার মানুষের কৃষি-সেচের ও খাবার পানির প্রয়োজন মেটাতে ব্যর্থ হচ্ছে

তিস্তার জল, কীভাবে বাংলাদেশের জন্য তিস্তার পানি দেব?’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুধু দক্ষ রাজনীতিকই নন, সংস্কৃতিবান ও মানবপ্রেমী হিসেবে তাঁর সুনাম রয়েছে। তিনি কীভাবে মধ্যযুগীয় ভূস্বামী বা জমিদারের কায়দায় এমন একটা কথা বলতে পারেন? তিস্তা আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুযায়ী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার যৌথ নদী। এর পানির ওপর ভারতের মানুষের যেমন অধিকার রয়েছে তেমনি সমান অধিকার বাংলাদেশের মানুষের। ন্যায্য অধিকারের জন্য তারা ১৯৮৩ থেকে অপেক্ষমাণ। আর কত দিন বাংলাদেশের মানুষকে অপেক্ষা করতে হবে।

তিস্তা নদী সিকিম ও পশ্চিম বাংলার বিশাল এলাকাজুড়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের রংপুর বিভাগে প্রবেশ করেছে এবং যমুনা নদীর সঙ্গে একাকার হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। ৪১৪ কিলোমিটার  দীর্ঘ এই আন্তর্জাতিক নদীটি ভারতের ছয়টি জেলার মধ্যে ২৯৩ কিলোমিটারব্যাপী এলাকায় প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে লালমনিরহাট জেলার মধ্যে প্রবেশ করে ১২১ কিলোমিটার গতিপথ পেয়েছে এবং রংপুর বিভাগের পাঁচটি জেলার প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ মানুষের জীবনজীবিকার অনুষঙ্গ হয়ে বিরাজ করছে। কৃষি সেচ, মাছ আহরণ, দৈনন্দিন খাবার ও গোসলের পানির  উৎসরূপে এবং নৌপথে চলাচলের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এ নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি বিশেষ সংস্কৃতি ও সভ্যতা।

তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে ভারত বা চীন যার সঙ্গেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হোক, তার দীর্ঘমেয়াদি পরিবেশসম্মত স্থায়ী সমাধান যেন বাংলাদেশ পায় এবং সেই সঙ্গে ভারতও।  তিস্তা আন্তর্জাতিক নদী। এ নদীতে কিছু করতে হলে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার বাধ্যবাধকতা রয়েছে, তা মানা হচ্ছে না। ভারত তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার প্রতিশ্রুতি থেকে এখনো সরে আসেনি। এ ব্যাপারে দিল্লির সুমতি না হলে প্রয়োজনে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হতে হবে। ব্যয়বহুল হলেও তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নকে নিতে হবে চ্যালেঞ্জ হিসেবে। তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নে চীনসহ বন্ধু দেশগুলোর সহযোগিতা নেওয়ার সম্ভাব্যতা নিয়েও ভাবতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। বন্ধু দেশও বটে। বন্ধুত্বের স্বার্থেই ভারতকে তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানিবণ্টনে যুক্তিগ্রাহ্য সমঝোতায় আসতে হবে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে