শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি

সাভারের বিরুলিয়ায় গিয়েছিলাম একটা প্রতিবেদনের দৃশ্য ধারণ করতে। তখন ডিসেম্বর মাস। ফেরার পথে গোলাপ গ্রাম হয়ে এলাম। খুব দ্রুতই পাল্টে যাচ্ছে সেখানকার চিত্র। খণ্ড খণ্ড কৃষিজমি আরও খণ্ড খণ্ড হয়ে যাচ্ছে। অনুচ্চ বাউন্ডারি তৈরি করে বানানো হচ্ছে আবাসন প্লট। কিন্তু এখনো নতুন আবাসিক শহর রূপ লাভ করেনি। বলা চলে এখানকার বিদায়ি কৃষি হিসেবে সৌন্দর্য বর্ধন করে চলেছে ফুল। বিশেষ করে গোলাপ।

পৌষের মিষ্টি রোদ, দুপুর গড়ানো বিকালে এক আনন্দমুখর এলাকা হয়ে উঠেছে ঢাকার কাছাকাছি এ প্রাকৃতিক পর্যটনক্ষেত্র। অনেক কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ফুলের সৌন্দর্যের কাছাকাছি এসে প্রাকৃতিক সৌরভ গ্রহণ করছে। মাঠের কোনায় এখানে-সেখানে বসেছে ফুলের দোকান। কিশোরী-তরুণীরা সেখান থেকে ফুলের মুকুট মাথায় দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

দৃশ্যপট অনেকটা যশোরের ঝিকরগাছার গদখালির মতোই। গদখালির মাঠগুলোও তখন ফুলে পূর্ণ। নতুন বছরকে সামনে রেখে ফুলবাণিজ্যের হিসাব কষেছিলেন ফুলচাষিরা। পরপর দুই বছর লোকসানের পর এবার তারা তাদের চাষ ও বাণিজ্য নিয়ে অনেকটা স্বাভাবিক জায়গায় ফিরতে পেরেছেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। বর্তমান বাজারব্যবস্থা নিয়ে খুশি ফুল বিক্রেতারা।

সাভারের এই বিরুলিয়া এলাকায় ফুলচাষি রয়েছেন তিন শতাধিক। ঢাকার এত কাছাকাছি তাদের ফুল চাষকেন্দ্রিক কৃষিবাণিজ্য রীতিমতো সম্প্রসারিত হচ্ছে। শ্যামপুর, কমলাপুর, বাগীবাড়ি, সাদুল্লাহপুরসহ বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখলাম, চাষিদের মধ্যে অনেকেই ফুলবাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত আবার কেউ কেউ বিক্রির জন্য ফুল তুলছেন। দর্শনার্থীদের আনাগোনাও অন্যান্য সময়ের তুলনায় ছিল বেশি। একজন চাষি একমনে ফুল তুলছিলেন। লক্ষ করলাম, ফুল তোলার ক্ষেত্রে কোনো সুরক্ষা তার হাতে নেই। কথা বললাম তার সঙ্গে। নাম বাদল। জানতে চাইলাম, বাদল, আপনি যে ফুল তুলছেন, গ্লাভস পরে নিলে ভালো হতো না?

ওইতা লাগে না। ওগুলো পরে কাজ করতে ভেজাল লাগে। বাদলের সহজসরল উত্তর।

সাভারের বিরুলিয়ায় গিয়েছিলাম একটা প্রতিবেদনের দৃশ্য ধারণ করতেবললাম, দেখি, আপনার হাত দুটি দেখি। হাতের ফুল রেখে দুটি তালু মেলে ধরলেন বাদল। অসংখ্য কাঁটার আঘাতের চিহ্ন দুই হাতের তালুতে ভরে আছে। সেই ক্ষতগুলোতে হাত বুলিয়ে বললাম, এইগুলো কী তবে? বললেন, কাঁটা বিঁধলে পেকে গিয়ে বের হয়ে যায়। কোনো ইনফেকশন হয় না।

আপনাকে কে বলেছে ইনফেকশন হয় না! গ্লাভস পরে কাজ করলে বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবেন। আমার কথায় গ্লাভস পরে কাজ করবে বলে জানালেন বাদল। তিনি অন্যের গোলাপ বাগানে কাজ করেন। সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত কাজ করে প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত মজুরি পান। তার নিজেরও দুই বিঘা জমিতে গোলাপের বাগান আছে। করোনার দুঃসময়ের কথা স্মরণ করে বাদল বললেন, আয়-রোজগার বলতে সে সময় কিছুই ছিল না। বাগানের ফুল বাগানেই নষ্ট হইছে। তবে এখন আবার আয়-রোজগার হইতাছে। বাজারও ভালো যাইতাছে।

জানতে চাইলাম, আজকে গোলাপের বাজার কত? বললেন, ৫ টাকা পিস যাচ্ছে আজ।

বাদল জানালেন, ভালোবাসা দিবসে ফুলের সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে। দামটাও ভালো পান। এ ছাড়া পয়লা জানুয়ারি, নববর্ষ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস- এমন জাতীয় দিবসগুলোতে ফুলের বাজার থাকে ভালো।

বাদলকে বললাম, ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যগত বেশ কিছু বিষয় মেনে চলা উচিত। কীটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যবহারের সময় মাস্ক, দস্তানা ও সুরক্ষিত পোশাক পরা উচিত এবং ব্যবহারের পর হাত-মুখ ভালোভাবে ধুতে হবে এবং কাপড় পরিবর্তন করতে হবে। কীটনাশক প্রয়োগের সময় বাতাসের দিক বিবেচনা করে স্প্রে করতে হবে। দীর্ঘ সময় মাঠে কাজ করার ফলে শরীর পানিশূন্য হতে পারে, তাই নিয়মিত পানি পান করা জরুরি। তীব্র গরমের সময় পর্যাপ্ত পানি ও লবণযুক্ত পানীয় খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা দরকার। হাত ও পা ভালোভাবে ধোয়া উচিত, বিশেষত কীটনাশক ও মাটি স্পর্শ করার পর। ফুলবাগান বা জমিতে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা প্রয়োজন, যাতে রোগজীবাণু কম থাকে। সকাল বা বিকালে কাজ করা ভালো, তীব্র রোদে কাজ করা এড়িয়ে চলা উচিত। দীর্ঘক্ষণ ঝুঁঁকে কাজ করার ফলে কোমর বা পিঠের ব্যথা হতে পারে। ভারী কাজের পর পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।

ঘুরতে ঘুরতে গেলাম গোলাপ গ্রামের আরেকটি গোলাপখেতে। খেতের মালিক আবদুল বারেক। বারেক স্থানীয় একজন চাষি। কৃষক পরিবারের সন্তান। চোখের সামনে কৃষিনির্ভর এ এলাকার বহুমুখী পরিবর্তন দেখেছেন তিনি। ৯০ শতাংশ জমিতে তার ফুল চাষ। বারেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, গোলাপবাগানের জমিটি তিনি বাণিজ্যিক প্লট ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। তাদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতেই কৃষিকাজ করছেন। এখানে যতদিন নির্মাণকাজ শুরু না হচ্ছে ততদিন বিনা ভাড়ায় চাষাবাদের সুযোগ পাচ্ছেন বারেক।

তার কাছে জানতে চাইলাম, এখন তো গোলাপ চাষ করছেন। যখন এখানে নির্মাণকাজ শুরু হবে তখন কী করবেন? ভবিষ্যৎ কী জানেন না বারেক। মনে হলো জানতেও চান না। বর্তমান নিয়ে সন্তুষ্ট তিনি। ফুলের বাজার ফিরে এসেছে। ফুল না থাকলে আর কোনো ব্যবসা খুঁজে নিতে অইবো। নীরস উত্তর বারেকের। এখন ফুলই ধ্যানজ্ঞান। ভালো ফলন হইছে এবার। দামও ভালো। খুশিতে চোখমুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে তার। বারেকের বিবেচনায় অভাবনীয় এক লাভজনক কৃষি হচ্ছে গোলাপ চাষ। গাছ রোপণের পরের মাস থেকেই ফুল ধরতে শুরু করে। তারপর শুধু ফুল তোলা আর বিক্রি।

এখানে ফুলের চাষ ঘিরে সারা বছরের একটি পর্যটনশিল্পও বেশ জমে উঠেছে। শীত মৌসুমই পর্যটনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এ ফুলের চাষ এলাকায় তখন পর্যটনেরই পরিবেশ বিরাজ করছে। শিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সি নারী-পুরুষ আসছেন। সেই সঙ্গে জমে উঠেছে ছোটখাটো বাণিজ্য। বারেকের খেতের পাশেই ফুল বিক্রি করছিলেন এক বৃদ্ধ। ফুল কিনতে এসেছিল তিন তরুণী। কলেজের ছুটিতে তিন বন্ধু এখানে বেড়াতে এসেছে। কথা বললাম তাদের সঙ্গে। গোলাপ গ্রামের কথা অনেক শুনেছে তারা। এবারই প্রথম দেখতে এলো। একজন বলল, ইউটিউবে গোলাপ গ্রাম নিয়ে আপনার অনুষ্ঠানও দেখেছি স্যার। আমি হাসলাম, জানতে চাইলাম, টিভি দেখ না। বলল টিভিতেও দেখি, ইউটিউবে বেশি দেখি। মোবাইল ফোনে দেখা যায়। প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ-তরুণীদের হাতের ফোনটিই এখন সব ধরনের যোগাযোগ ও বিনোদনের প্রধান মাধ্যম।

এ এলাকায় ফুলের চাষ সম্প্রসারিত হওয়ায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিকদের সারা বছরের কাজ নিশ্চিত হয়েছে। মাঠে কাজ করছিলেন দুজন নারীশ্রমিক। কথা বলে জানা গেল, এখানে তাদের নির্ধারিত মজুরিও বেশ সন্তোষজনক। ফুলকে ঘিরে একটা অর্থনৈতিক বলয় এখানে গড়ে উঠেছে। ফুলই হয়ে উঠেছে এ অঞ্চলের অনেক মানুষের নির্ভরতার ক্ষেত্র।

আমাদের বৈচিত্র্যময় কৃষিতে ফুল এক অসাধারণ সংযোজন। এটি আমাদের রঙিন অর্থনীতি। দেশের বহু কৃষক ও তৃণমূল উদ্যোক্তার ভাগ্য উন্নয়নে ফুলের চাষ অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালি, পানিসারাসহ বেশ কয়েকটি গ্রামসহ ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গার অনেক অংশে এখন ফুলের চাষ ছড়িয়ে পড়েছে। ঢাকার সাভারও ফুলচাষের এক অনন্য ক্ষেত্র। এখানে ফুল চাষের পরিধি সম্প্রসারিত হচ্ছে দিনের পর দিন। বাড়ছে বাজারের পরিধি।

করোনার দুই বছর লোকসান গুনলেও ফুল চাষ ও বাণিজ্যে আবার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসায় নতুন আশায় বুক বেঁধেছেন চাষিরা। তাদের বিশ্বাস জনজীবন স্বাভাবিক থাকলে ফুল চাষের গতি ও সমৃদ্ধি বাড়তেই থাকবে। ফুলের সৌরভে ভরে উঠবে তাদের জীবন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ