শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

চলেছি সিক্সথ ফ্লোর মিউজিয়াম দেখতে। ছেলেবেলা থেকেই জনএফ কেনেডির হত্যারহস্য নিয়ে ভেবেছি। বিশেষ করে হত্যারহস্যের উদ্ঘাটন হলো না এটা আমাকে কষ্ট দেয়!

ম্যাসাচুয়েটসের ব্রুকলিনে এক আইরিশ আমেরিকান পরিবারে জন্ম জন ফিটজারেল্ড কেনেডির। ডাকনাম জ্যাক। তবে জেএফকে নামেই বেশি পরিচিত। বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র ছিলেন একজন স্বপ্নচারী মানুষ। বাবা স্বপ্ন দেখতেন, তার বড় ছেলে একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবে। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন জেএফকে। বছরের অনেকটা সময় তাঁকে কাটাতে হতো হাসপাতালে। তবে লেখাপড়া ছাড়েননি। উচ্চতর শিক্ষা নেন হার্ভার্ড কলেজে। হার্ভার্ডে পড়ার সময় গবেষণামূলক প্রবন্ধের জন্য ইউরোপ ভ্রমণে বের হন। খুব কাছ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ব ইউরোপ দেখেন। উৎসাহী হয়ে ওঠেন বিশ্ব রাজনীতির ব্যাপারে। এত অসুস্থতা, হাসপাতালে দিন যাপনের পরও জেএফকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ডিনস লিস্টে জায়গা করে নেন। আর কী আশ্চর্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তাঁদের জীবন বদলে দেয়! অনেক ঘটনার মধ্য দিয়ে একসময় আসেন রাজনীতিতে। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

মনে মিশ্র ভাবনার দোলাচল! খানিকটা সময় পর আমি যাব সেই রাস্তা দিয়ে, যেখানে একসময় গাড়িবহর নিয়ে জেএফকে এসেছিলেন! পাশে ছিলেন হাস্যোজ্জ্বল জ্যাকুলিন। হাঁটব সেই রাস্তাটি দিয়ে। ঢুকব সেই বাড়িটিতে যে বাড়ির ছয় তলা থেকে জেএফকেকে গুলি করেছিল অসওয়াল্ড। সে কারণেই মিউজিয়ামের নাম সিক্সথ ফ্লোর। এ এক অদ্ভুত উপলব্ধি! অনেকটা একই ধরনের উপলব্ধি জন্মেছিল অস্ট্রিয়ায় হিটলারের টর্চার চেম্বার মাথাওজেন দেখার সময়।

ব্রিটিশরা একসময় সারা দুনিয়ায় উপনিবেশ বানিয়েছিল। ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে আমেরিকা। এ রাষ্ট্রের ইতিহাসে রয়েছে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, উত্থান-পতন। জর্জ ওয়াশিংটন থেকে এ পর্যন্ত যতজন প্রেসিডেন্ট শাসন করেছেন বিশাল দেশটিকে। এদের মধ্যে সেরা প্রেসিডেন্ট হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন, আব্রাহাম লিংকন, ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট, থিওডোর রুজভেল্ট, থমাস জেফারসন, উড্রো উইলসনের নামই উচ্চারিত হয়। তাঁরা প্রত্যেকেই অসাধারণ প্রজ্ঞাবান। তাঁদের সাহসী সিদ্ধান্তে গড়ে উঠেছে আজকের আমেরিকা।

কিন্তু আমেরিকার আমজনতা এসব অসাধারণ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে সমস্বরে উচ্চারণ করেন প্রেসিডেন্ট জেএফকে-এর নাম। অথচ তিনি তাঁর কাজের পুরো মেয়াদ শেষ করার আগেই গুলিবিদ্ধ হন। মৃত্যুর ৬০ বছর পরও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তাঁকে ভালোবাসে! তাদের চোখ ভিজে ওঠে বেদনায়, ভালোবাসায়!

জেএফকে ভালো ছাত্র ছিলেন বরাবর। তাঁর লেখা গবেষণাগ্রন্থ গোটা দুনিয়ায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। গবেষণাপত্রটি হোয়াই ইংল্যান্ড সেপ্ট নামে প্রকাশিত হয়। শুধু তা-ই নয়, বইটি সে বছর সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় জায়গা করে নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জেএফকে সেনাবাহিনীতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন। যুদ্ধে যোগ দিয়ে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দেন। ১৯৪৩ সালের আগস্টে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সঙ্গীদের জীবন বাঁচান। এ কাজের স্বীকৃতি পান নেভি অ্যান্ড কা পুরস্কারে ভূষিত হয়ে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেনেডি পরিবারের সব স্বপ্ন এলোমেলো করে দেয়। যুদ্ধে বড় ভাই জোসেফ কেনেডি জুনিয়র নিহত হন। বাবার স্বপ্ন পূরণের ভার জেএফকের ওপর এসে পড়ে। তত দিনে জেএফকে নিজেও রাজনীতির ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে পড়েছেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে পরিপূর্ণ রূপে গড়ে তুলছেন তিনি। করেছেন সাংবাদিকতাও।

১৯৪৭ সালে ম্যাসাচুসেটস থেকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য হওয়ার লক্ষ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন জনএফকে। তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী। তাঁর স্লোগান ছিল নতুন প্রজন্ম থেকে একজন নেতা আসছে। ৭৩ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচনে জয়ী হন জেএফকে। হাউসে সদস্য থাকাকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে নিজেকে যুক্ত করেন। ১৯৫২ সালে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন। পরের বছর জ্যাকুলিন বোভিয়ারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর।

পিঠের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে থাকা অবস্থায় লেখেন, প্রোফাইলস ইন কারেজ নামের বই। এই বই তাঁকে এনে দেয় পুলিৎজার পুরস্কার। ১৯৫৮ সালে ম্যাসাচুসেটসের ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী হন জেএফকে। অসাধারণ বাগ্মী ছিলেন, ছিল ক্যারিশমেটিক ভাবমূর্তি। নির্বাচনে রিপাবলিকানদের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন।

জ্যাকুলিন ছিলেন তুমুল মেধাবী, ক্যারিশমেটিক। জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েট জ্যাকুলিন ঘোড়ায় চড়তে জানতেন। ফটোগ্রাফার, লেখক, সাংবাদিক, সম্পাদক, ক্রীড়াবিদ, ফ্যাশন আইকন তিনি! রিপোর্টার ও ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করছিলেন ওয়াশিংটন টাইমস হেরাল্ডে। জেএফকের সঙ্গে এক ডিনার পার্টিতে পরিচয়। এরপর প্রেম আর বিয়ে হতে সময় লাগেনি। ১৯৫৩ সালে নিউপোর্টের রোড আইল্যান্ডে সেন্ট ম্যারি রোমান ক্যাথলিক চার্চে বিয়ে হয় তাঁদের।

জিএফকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হলে জ্যাকুলিন প্রথম দিকে ক্যাম্পেইনে সরাসরি যোগ দিতেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় সরাসরি ক্যাম্পেইন না করে একটা নামকরা কাগজে ক্যাম্পেইন ওয়াইফ নামে একটা কলাম লিখতে থাকেন।

দূরদর্শী জেএফকে আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের ভোট নিশ্চিত করতে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে লিন্ডন বি জনসনকে মনোনীত করেন। সেবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে টেলিভিশন বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। জেএফকে হাজির হন জমকালো কিন্তু দৃষ্টিনন্দন সাজে। বিতর্কের শুরু থেকেই তিনি ছিলেন প্রাণবন্ত। যুক্তির লড়াইয়ে দুজনে ছিলেন প্রায় সমানসমান। কিন্তু সম্ভবত জেএফকের সাজসজ্জা এবং প্রাণময়তার জন্য জয়ী হন তিনি। তুমুল লড়াইয়ের পর সামান্য ভোটে জয়ী হন জেএফকে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট তিনি। ১৯৬১ সালের ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সেদিন তিনি একটি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন। যা আজও বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর একটি। সেদিন কতগুলো অমর বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন। যার অর্থ করলে দাঁড়ায়, আপনি দেশের জন্য কী করতে পারেন এটাই জানার, দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে সেটা জানার নয়। জানিয়েছিলেন শুরু করার আহ্বান। বলেছিলেন, হয়তো সব কাজ এক দিন, এক হাজার দিন, তার প্রশাসনের মেয়াদের শেষ হবে না। কিন্তু শুরু তো করা যাক।

১৯৬৩ সালের ১১ জুন টেলিভিশনে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে ভোটদানের ক্ষেত্রে সব শ্রেণির নাগরিকের অধিকার সংরক্ষণের ব্যাপারে নিশ্চয়তা দেন। ভাষণটি রিপোর্ট টু দ্য আমেরিকান পিপল অন সিভিল রাইটস নামে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে নাগরিক অধিকার আইন পাস হওয়ার প্রাক্কালে জেএফকের এসব প্রস্তাব সে আইনের অংশে পরিণত হয়। নারী, অভিবাসী ও স্থানীয় আমেরিকানদের অধিকার রক্ষায় তিনি ছিলেন যত্নবান। মহাকাশের আধিপত্য কার হবে এ নিয়ে আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নের দ্বন্দ্ব সবার জানা। ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল মহাকাশ পরিভ্রমণ করেন সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন। চন্দ্র অভিযানের পরিকল্পনা করেন জেএফকে। ১৯৬৯ সালে প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্টং। জেএফকে অবশ্য তখন ধরাধামে নেই! কিন্তু শুরুটা তিনিই করেছিলেন।

জ্যাকুলিন হোয়াইট হাউসকে ঢেলে সাজান। শিল্প, সংস্কৃতি, চিত্রকলার প্রতি তাঁর বিপুল আগ্রহের প্রতিফলন ঘটে গোটা হোয়াইট হাউসে। মাতৃভাষা ছাড়াও স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান ভাষায় পারদর্শী ছিলেন জ্যাকুলিন। প্রান্তিক জাতিগোষ্ঠীর ভাষাও তিনি জানতেন। তাঁর এই প্রতিভা আমেরিকার বৈদেশিক সম্পর্ক জোরদার করতে কাজে লাগে। দেশের সাধারণ মানুষ তাঁকে পছন্দ করত তাঁর সৌন্দর্য, স্টাইল, কথা বলার ভঙ্গি, সর্বোপরি স্বামী ও সংসারের প্রতি আনুগত্য দেখে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দুই বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে জেএফকের জীবনে। বিভিন্ন কল্যাণমুখী কাজকর্মের মধ্য দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় অভিষিক্ত তিনি। জেএফকে নিজেকে প্রস্তুত করছিলেন পরবর্তী নির্বাচনের জন্য। সে কারণেই তাঁর ডালাস সফর। নির্বাচনের জন্য প্রচারণা প্রয়োজন। গণসংযোগের জন্য দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছেন। টেক্সাসে ডেমোক্র্যাটদের কতিপয় নেতার মাঝে বিরোধ ছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করা দরকার। দুই দিনের সফরে টেক্সাস আসেন জেএফকে, সঙ্গে জ্যাকুলিন। সেদিন ২২ নভেম্বর, ১৯৬৩, শুক্রবার। জেএফকে ও জ্যাকুলিনের সঙ্গে টেক্সাসের গভর্নর জন কনালি ও তাঁর স্ত্রী নেলি কনালি। তাঁরা ছিলেন একটা ছাদ খোলা লিমুজিন গাড়িতে। ডিলে প্লাজার পাশ দিয়ে মোটর শোভাযাত্রাটি যাচ্ছিল তখন। রাস্তার দুই পাশে ছিল স্বতঃস্ফূর্ত জনতার সম্মিলন। প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন ফুল হাতে দাঁড়িয়েছিল জনতা। আনন্দধ্বনি করছে। রাস্তাজুড়ে ওয়েলকাম টু ডালাস লেখা ব্যানার। প্রতীক্ষার প্রহর অবশেষে শেষ হলো। জেএফকের গাড়িবহর দেখা গেল। জেএফকে আর জাকুলিন মাঝেমধ্যেই জনতার উচ্ছ্বাসের জবাব দিচ্ছেন। হাসছেন, হাত নাড়ছেন। তখন দুপুর সাড়ে ১২টা। ডিলে প্লাজা অতিক্রম করছিল গাড়িবহর। হঠাৎ গুলির শব্দ! কোনো কিছু বোঝার আগেই আরেকটা গুলি। জেএফকে নেতিয়ে পড়লেন। প্রথম গুলি জেএফকের গলায় আঘাত করে, পরের গুলিটা লাগে মাথায়। শোনা যায় আরও একটা গুলি লেগেছিল। আর শেষ গুলিটাই ছিল আত্মঘাতী। জেএফকে জ্যাকুলিনের গায়ের ওপর হেলে পড়েন। জ্যাকুলিন তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কল্যান্ড হাসপাতালে। চেষ্টা হয়েছিল আপ্রাণ, শেষরক্ষা হয়নি। ৩০ মিনিট পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেএফকেকে মৃত ঘোষণা করে! জেএফকেকে গুলি করা হয়েছিল ডিলে প্লাজায় অবস্থিত টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরি অফিসের ছয় তলার কর্নারের জানালা থেকে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরির কর্মচারী লি হার্ভে অসওয়াল্ডকে গ্রেপ্তার করা হয়। অসওয়াল্ড মাত্র কিছুদিন আগে এখানে কাজ নিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমেরিকার নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য। অসওয়াল্ড অপরাধের দায় বারবার অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু তিনি দোষী নাকি নির্দোষ তা প্রমাণের আগেই তাকে জীবন দিতে হয়। জেএফকেকে হত্যার পরদিন ডালাস কোর্ট জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় জ্যাক রুবি অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন। জ্যাক রুবি ছিলেন একটি নাইট ক্লাবের মালিক। তিনি জানান প্রেসিডেন্টকে হত্যা করার প্রতিশোধ হিসেবে তিনি অসওয়াল্ডকে হত্যা করেছেন। মামলা চলাকালীন ১৯৬৭ সালের ৩ জানুয়ারি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান রুবি।

বিশ্বজুড়ে শোকের ঢল নামে। সমগ্র আমেরিকা এ আকস্মিক মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ। কান্নায় ভেঙে পড়ে অসংখ্য মানুষ। লক্ষণীয়, ভিয়েতনামসহ যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার যুদ্ধ হয়েছিল তারাও ছিল শোককাতর। একজন মানুষের ব্যক্তি ইমেজ না থাকলে এটা সম্ভব না। জেএফকের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর ছোট্ট ছেলে কেনেডি জুনিয়রের (জনজন) স্যালুট দেওয়া ছবিটা হয়তো পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম আবেগঘন স্থিরচিত্র! আর্লিংটন ন্যাশনাল সিমেট্রিতে সমাধিস্থ করা হয় জেএফকেকে। জেএফকের মৃত্যুর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই বেলা ২টা ৩৯ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন। তিনি মোটর শোভাযাত্রায় জেএফকের গাড়ি থেকে মাত্র তিন গাড়ি পেছনে ছিলেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদ্য স্বামীহারা জ্যাকুলিন কেনেডিসহ ৩০ জনের মতো লোক। এর নাম রাজনীতি, এরই নাম জীবন! লিন্ডন বি জনসন দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই  চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব দেন ওয়ারেন কমিশনকে। তদন্ত শেষে ৮৮৮ পৃষ্ঠার এক বিশাল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। কমিশনের মতে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে অসওয়াল্ড একাই। এ প্রতিবেদন বিশ্বাস করেনি আমেরিকার অধিকাংশ মানুষ। তারা বিশ্বাস করে, অন্য কোনো সংস্থা অবশ্যই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। কে হত্যা করল জেএফকের মতো তুমুল জনপ্রিয় প্রেসিডেন্টকে! কোনো ছোটখাটো ব্যক্তির পক্ষে একা এ কাজ সম্ভব নয় বলেই মনে হয়। এ রহস্য আজও অমীমাংসিত।

    লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
ন্যায্যতার বিচারে পদক্ষেপ নিন
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
ন্যানো প্রযুক্তির কৃষিতে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা কি কেটেছে
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
সর্বশেষ খবর
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব
ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন রান্নাঘরের স্যাঁতসেঁতে ভাব

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি
রাজশাহী রিজিয়নের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগ চালু করবো: বিসিবি সভাপতি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ১৬

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার
উপকার পেতে জানতে হবে অলিভ অয়েলের সঠিক ব্যবহার

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা
সাবেক তিন সিইসির বিরুদ্ধে ইসিতে বিএনপির অভিযোগ, থানায় মামলা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত
ভালুকায় ‘পার্টনার কংগ্রেস’ অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু
টরন্টোয় ফাহিম হোসেন চৌধুরীর সুরের জাদু

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কে নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৪২ হাজার ৯৫০ হাজি

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা
তিস্তার পানি বাড়ছেই, বন্যার আশঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ
মুকসুদপুরে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে সরকারি গাছ কাটার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু
মানিকগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
নাইক্ষ্যংছড়িতে সোয়া লাখ ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইলিয়াস হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
বিএনপি নেতা ইলিয়াস হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীপুরে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুইজন আটক
শ্রীপুরে ১৬০ বোতল ভারতীয় মদসহ দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে ইলিশের দেখা নেই, আকাশছোঁয়া দাম বাজারে
নদীতে ইলিশের দেখা নেই, আকাশছোঁয়া দাম বাজারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চুয়েট শিক্ষার্থী বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে চুয়েট শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় ২ বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা