শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

চলেছি সিক্সথ ফ্লোর মিউজিয়াম দেখতে। ছেলেবেলা থেকেই জনএফ কেনেডির হত্যারহস্য নিয়ে ভেবেছি। বিশেষ করে হত্যারহস্যের উদ্ঘাটন হলো না এটা আমাকে কষ্ট দেয়!

ম্যাসাচুয়েটসের ব্রুকলিনে এক আইরিশ আমেরিকান পরিবারে জন্ম জন ফিটজারেল্ড কেনেডির। ডাকনাম জ্যাক। তবে জেএফকে নামেই বেশি পরিচিত। বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র ছিলেন একজন স্বপ্নচারী মানুষ। বাবা স্বপ্ন দেখতেন, তার বড় ছেলে একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবে। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন জেএফকে। বছরের অনেকটা সময় তাঁকে কাটাতে হতো হাসপাতালে। তবে লেখাপড়া ছাড়েননি। উচ্চতর শিক্ষা নেন হার্ভার্ড কলেজে। হার্ভার্ডে পড়ার সময় গবেষণামূলক প্রবন্ধের জন্য ইউরোপ ভ্রমণে বের হন। খুব কাছ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ব ইউরোপ দেখেন। উৎসাহী হয়ে ওঠেন বিশ্ব রাজনীতির ব্যাপারে। এত অসুস্থতা, হাসপাতালে দিন যাপনের পরও জেএফকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ডিনস লিস্টে জায়গা করে নেন। আর কী আশ্চর্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তাঁদের জীবন বদলে দেয়! অনেক ঘটনার মধ্য দিয়ে একসময় আসেন রাজনীতিতে। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

মনে মিশ্র ভাবনার দোলাচল! খানিকটা সময় পর আমি যাব সেই রাস্তা দিয়ে, যেখানে একসময় গাড়িবহর নিয়ে জেএফকে এসেছিলেন! পাশে ছিলেন হাস্যোজ্জ্বল জ্যাকুলিন। হাঁটব সেই রাস্তাটি দিয়ে। ঢুকব সেই বাড়িটিতে যে বাড়ির ছয় তলা থেকে জেএফকেকে গুলি করেছিল অসওয়াল্ড। সে কারণেই মিউজিয়ামের নাম সিক্সথ ফ্লোর। এ এক অদ্ভুত উপলব্ধি! অনেকটা একই ধরনের উপলব্ধি জন্মেছিল অস্ট্রিয়ায় হিটলারের টর্চার চেম্বার মাথাওজেন দেখার সময়।

ব্রিটিশরা একসময় সারা দুনিয়ায় উপনিবেশ বানিয়েছিল। ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে আমেরিকা। এ রাষ্ট্রের ইতিহাসে রয়েছে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, উত্থান-পতন। জর্জ ওয়াশিংটন থেকে এ পর্যন্ত যতজন প্রেসিডেন্ট শাসন করেছেন বিশাল দেশটিকে। এদের মধ্যে সেরা প্রেসিডেন্ট হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন, আব্রাহাম লিংকন, ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট, থিওডোর রুজভেল্ট, থমাস জেফারসন, উড্রো উইলসনের নামই উচ্চারিত হয়। তাঁরা প্রত্যেকেই অসাধারণ প্রজ্ঞাবান। তাঁদের সাহসী সিদ্ধান্তে গড়ে উঠেছে আজকের আমেরিকা।

কিন্তু আমেরিকার আমজনতা এসব অসাধারণ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে সমস্বরে উচ্চারণ করেন প্রেসিডেন্ট জেএফকে-এর নাম। অথচ তিনি তাঁর কাজের পুরো মেয়াদ শেষ করার আগেই গুলিবিদ্ধ হন। মৃত্যুর ৬০ বছর পরও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তাঁকে ভালোবাসে! তাদের চোখ ভিজে ওঠে বেদনায়, ভালোবাসায়!

জেএফকে ভালো ছাত্র ছিলেন বরাবর। তাঁর লেখা গবেষণাগ্রন্থ গোটা দুনিয়ায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। গবেষণাপত্রটি হোয়াই ইংল্যান্ড সেপ্ট নামে প্রকাশিত হয়। শুধু তা-ই নয়, বইটি সে বছর সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় জায়গা করে নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জেএফকে সেনাবাহিনীতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন। যুদ্ধে যোগ দিয়ে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দেন। ১৯৪৩ সালের আগস্টে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সঙ্গীদের জীবন বাঁচান। এ কাজের স্বীকৃতি পান নেভি অ্যান্ড কা পুরস্কারে ভূষিত হয়ে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেনেডি পরিবারের সব স্বপ্ন এলোমেলো করে দেয়। যুদ্ধে বড় ভাই জোসেফ কেনেডি জুনিয়র নিহত হন। বাবার স্বপ্ন পূরণের ভার জেএফকের ওপর এসে পড়ে। তত দিনে জেএফকে নিজেও রাজনীতির ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে পড়েছেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে পরিপূর্ণ রূপে গড়ে তুলছেন তিনি। করেছেন সাংবাদিকতাও।

১৯৪৭ সালে ম্যাসাচুসেটস থেকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য হওয়ার লক্ষ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন জনএফকে। তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী। তাঁর স্লোগান ছিল নতুন প্রজন্ম থেকে একজন নেতা আসছে। ৭৩ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচনে জয়ী হন জেএফকে। হাউসে সদস্য থাকাকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে নিজেকে যুক্ত করেন। ১৯৫২ সালে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন। পরের বছর জ্যাকুলিন বোভিয়ারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর।

পিঠের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে থাকা অবস্থায় লেখেন, প্রোফাইলস ইন কারেজ নামের বই। এই বই তাঁকে এনে দেয় পুলিৎজার পুরস্কার। ১৯৫৮ সালে ম্যাসাচুসেটসের ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী হন জেএফকে। অসাধারণ বাগ্মী ছিলেন, ছিল ক্যারিশমেটিক ভাবমূর্তি। নির্বাচনে রিপাবলিকানদের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন।

জ্যাকুলিন ছিলেন তুমুল মেধাবী, ক্যারিশমেটিক। জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েট জ্যাকুলিন ঘোড়ায় চড়তে জানতেন। ফটোগ্রাফার, লেখক, সাংবাদিক, সম্পাদক, ক্রীড়াবিদ, ফ্যাশন আইকন তিনি! রিপোর্টার ও ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করছিলেন ওয়াশিংটন টাইমস হেরাল্ডে। জেএফকের সঙ্গে এক ডিনার পার্টিতে পরিচয়। এরপর প্রেম আর বিয়ে হতে সময় লাগেনি। ১৯৫৩ সালে নিউপোর্টের রোড আইল্যান্ডে সেন্ট ম্যারি রোমান ক্যাথলিক চার্চে বিয়ে হয় তাঁদের।

জিএফকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হলে জ্যাকুলিন প্রথম দিকে ক্যাম্পেইনে সরাসরি যোগ দিতেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় সরাসরি ক্যাম্পেইন না করে একটা নামকরা কাগজে ক্যাম্পেইন ওয়াইফ নামে একটা কলাম লিখতে থাকেন।

দূরদর্শী জেএফকে আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের ভোট নিশ্চিত করতে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে লিন্ডন বি জনসনকে মনোনীত করেন। সেবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে টেলিভিশন বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। জেএফকে হাজির হন জমকালো কিন্তু দৃষ্টিনন্দন সাজে। বিতর্কের শুরু থেকেই তিনি ছিলেন প্রাণবন্ত। যুক্তির লড়াইয়ে দুজনে ছিলেন প্রায় সমানসমান। কিন্তু সম্ভবত জেএফকের সাজসজ্জা এবং প্রাণময়তার জন্য জয়ী হন তিনি। তুমুল লড়াইয়ের পর সামান্য ভোটে জয়ী হন জেএফকে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট তিনি। ১৯৬১ সালের ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সেদিন তিনি একটি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন। যা আজও বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর একটি। সেদিন কতগুলো অমর বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন। যার অর্থ করলে দাঁড়ায়, আপনি দেশের জন্য কী করতে পারেন এটাই জানার, দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে সেটা জানার নয়। জানিয়েছিলেন শুরু করার আহ্বান। বলেছিলেন, হয়তো সব কাজ এক দিন, এক হাজার দিন, তার প্রশাসনের মেয়াদের শেষ হবে না। কিন্তু শুরু তো করা যাক।

১৯৬৩ সালের ১১ জুন টেলিভিশনে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে ভোটদানের ক্ষেত্রে সব শ্রেণির নাগরিকের অধিকার সংরক্ষণের ব্যাপারে নিশ্চয়তা দেন। ভাষণটি রিপোর্ট টু দ্য আমেরিকান পিপল অন সিভিল রাইটস নামে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে নাগরিক অধিকার আইন পাস হওয়ার প্রাক্কালে জেএফকের এসব প্রস্তাব সে আইনের অংশে পরিণত হয়। নারী, অভিবাসী ও স্থানীয় আমেরিকানদের অধিকার রক্ষায় তিনি ছিলেন যত্নবান। মহাকাশের আধিপত্য কার হবে এ নিয়ে আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নের দ্বন্দ্ব সবার জানা। ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল মহাকাশ পরিভ্রমণ করেন সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন। চন্দ্র অভিযানের পরিকল্পনা করেন জেএফকে। ১৯৬৯ সালে প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্টং। জেএফকে অবশ্য তখন ধরাধামে নেই! কিন্তু শুরুটা তিনিই করেছিলেন।

জ্যাকুলিন হোয়াইট হাউসকে ঢেলে সাজান। শিল্প, সংস্কৃতি, চিত্রকলার প্রতি তাঁর বিপুল আগ্রহের প্রতিফলন ঘটে গোটা হোয়াইট হাউসে। মাতৃভাষা ছাড়াও স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান ভাষায় পারদর্শী ছিলেন জ্যাকুলিন। প্রান্তিক জাতিগোষ্ঠীর ভাষাও তিনি জানতেন। তাঁর এই প্রতিভা আমেরিকার বৈদেশিক সম্পর্ক জোরদার করতে কাজে লাগে। দেশের সাধারণ মানুষ তাঁকে পছন্দ করত তাঁর সৌন্দর্য, স্টাইল, কথা বলার ভঙ্গি, সর্বোপরি স্বামী ও সংসারের প্রতি আনুগত্য দেখে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দুই বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে জেএফকের জীবনে। বিভিন্ন কল্যাণমুখী কাজকর্মের মধ্য দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় অভিষিক্ত তিনি। জেএফকে নিজেকে প্রস্তুত করছিলেন পরবর্তী নির্বাচনের জন্য। সে কারণেই তাঁর ডালাস সফর। নির্বাচনের জন্য প্রচারণা প্রয়োজন। গণসংযোগের জন্য দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছেন। টেক্সাসে ডেমোক্র্যাটদের কতিপয় নেতার মাঝে বিরোধ ছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করা দরকার। দুই দিনের সফরে টেক্সাস আসেন জেএফকে, সঙ্গে জ্যাকুলিন। সেদিন ২২ নভেম্বর, ১৯৬৩, শুক্রবার। জেএফকে ও জ্যাকুলিনের সঙ্গে টেক্সাসের গভর্নর জন কনালি ও তাঁর স্ত্রী নেলি কনালি। তাঁরা ছিলেন একটা ছাদ খোলা লিমুজিন গাড়িতে। ডিলে প্লাজার পাশ দিয়ে মোটর শোভাযাত্রাটি যাচ্ছিল তখন। রাস্তার দুই পাশে ছিল স্বতঃস্ফূর্ত জনতার সম্মিলন। প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন ফুল হাতে দাঁড়িয়েছিল জনতা। আনন্দধ্বনি করছে। রাস্তাজুড়ে ওয়েলকাম টু ডালাস লেখা ব্যানার। প্রতীক্ষার প্রহর অবশেষে শেষ হলো। জেএফকের গাড়িবহর দেখা গেল। জেএফকে আর জাকুলিন মাঝেমধ্যেই জনতার উচ্ছ্বাসের জবাব দিচ্ছেন। হাসছেন, হাত নাড়ছেন। তখন দুপুর সাড়ে ১২টা। ডিলে প্লাজা অতিক্রম করছিল গাড়িবহর। হঠাৎ গুলির শব্দ! কোনো কিছু বোঝার আগেই আরেকটা গুলি। জেএফকে নেতিয়ে পড়লেন। প্রথম গুলি জেএফকের গলায় আঘাত করে, পরের গুলিটা লাগে মাথায়। শোনা যায় আরও একটা গুলি লেগেছিল। আর শেষ গুলিটাই ছিল আত্মঘাতী। জেএফকে জ্যাকুলিনের গায়ের ওপর হেলে পড়েন। জ্যাকুলিন তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কল্যান্ড হাসপাতালে। চেষ্টা হয়েছিল আপ্রাণ, শেষরক্ষা হয়নি। ৩০ মিনিট পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেএফকেকে মৃত ঘোষণা করে! জেএফকেকে গুলি করা হয়েছিল ডিলে প্লাজায় অবস্থিত টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরি অফিসের ছয় তলার কর্নারের জানালা থেকে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরির কর্মচারী লি হার্ভে অসওয়াল্ডকে গ্রেপ্তার করা হয়। অসওয়াল্ড মাত্র কিছুদিন আগে এখানে কাজ নিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমেরিকার নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য। অসওয়াল্ড অপরাধের দায় বারবার অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু তিনি দোষী নাকি নির্দোষ তা প্রমাণের আগেই তাকে জীবন দিতে হয়। জেএফকেকে হত্যার পরদিন ডালাস কোর্ট জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় জ্যাক রুবি অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন। জ্যাক রুবি ছিলেন একটি নাইট ক্লাবের মালিক। তিনি জানান প্রেসিডেন্টকে হত্যা করার প্রতিশোধ হিসেবে তিনি অসওয়াল্ডকে হত্যা করেছেন। মামলা চলাকালীন ১৯৬৭ সালের ৩ জানুয়ারি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান রুবি।

বিশ্বজুড়ে শোকের ঢল নামে। সমগ্র আমেরিকা এ আকস্মিক মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ। কান্নায় ভেঙে পড়ে অসংখ্য মানুষ। লক্ষণীয়, ভিয়েতনামসহ যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার যুদ্ধ হয়েছিল তারাও ছিল শোককাতর। একজন মানুষের ব্যক্তি ইমেজ না থাকলে এটা সম্ভব না। জেএফকের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর ছোট্ট ছেলে কেনেডি জুনিয়রের (জনজন) স্যালুট দেওয়া ছবিটা হয়তো পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম আবেগঘন স্থিরচিত্র! আর্লিংটন ন্যাশনাল সিমেট্রিতে সমাধিস্থ করা হয় জেএফকেকে। জেএফকের মৃত্যুর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই বেলা ২টা ৩৯ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন। তিনি মোটর শোভাযাত্রায় জেএফকের গাড়ি থেকে মাত্র তিন গাড়ি পেছনে ছিলেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদ্য স্বামীহারা জ্যাকুলিন কেনেডিসহ ৩০ জনের মতো লোক। এর নাম রাজনীতি, এরই নাম জীবন! লিন্ডন বি জনসন দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই  চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব দেন ওয়ারেন কমিশনকে। তদন্ত শেষে ৮৮৮ পৃষ্ঠার এক বিশাল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। কমিশনের মতে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে অসওয়াল্ড একাই। এ প্রতিবেদন বিশ্বাস করেনি আমেরিকার অধিকাংশ মানুষ। তারা বিশ্বাস করে, অন্য কোনো সংস্থা অবশ্যই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। কে হত্যা করল জেএফকের মতো তুমুল জনপ্রিয় প্রেসিডেন্টকে! কোনো ছোটখাটো ব্যক্তির পক্ষে একা এ কাজ সম্ভব নয় বলেই মনে হয়। এ রহস্য আজও অমীমাংসিত।

    লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল
'একজন যোদ্ধা', ইরফানকে নিয়ে যা বললেন ছেলে বাবিল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ
“সবাই খুনি”—সীমা পাহওয়ার বলিউড ত্যাগের নেপথ্য ক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা
গাজীপুরে স্বাস্থ্যসেবা টেকসই করতে ওরিয়েন্টেশন সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়