শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫

কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
কেনেডি হত্যাকাণ্ড : আজও রহস্যাবৃত

চলেছি সিক্সথ ফ্লোর মিউজিয়াম দেখতে। ছেলেবেলা থেকেই জনএফ কেনেডির হত্যারহস্য নিয়ে ভেবেছি। বিশেষ করে হত্যারহস্যের উদ্ঘাটন হলো না এটা আমাকে কষ্ট দেয়!

ম্যাসাচুয়েটসের ব্রুকলিনে এক আইরিশ আমেরিকান পরিবারে জন্ম জন ফিটজারেল্ড কেনেডির। ডাকনাম জ্যাক। তবে জেএফকে নামেই বেশি পরিচিত। বাবা জোসেফ প্যাট্রিক কেনেডি সিনিয়র ছিলেন একজন স্বপ্নচারী মানুষ। বাবা স্বপ্ন দেখতেন, তার বড় ছেলে একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হবে। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন জেএফকে। বছরের অনেকটা সময় তাঁকে কাটাতে হতো হাসপাতালে। তবে লেখাপড়া ছাড়েননি। উচ্চতর শিক্ষা নেন হার্ভার্ড কলেজে। হার্ভার্ডে পড়ার সময় গবেষণামূলক প্রবন্ধের জন্য ইউরোপ ভ্রমণে বের হন। খুব কাছ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পূর্ব ইউরোপ দেখেন। উৎসাহী হয়ে ওঠেন বিশ্ব রাজনীতির ব্যাপারে। এত অসুস্থতা, হাসপাতালে দিন যাপনের পরও জেএফকে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ডিনস লিস্টে জায়গা করে নেন। আর কী আশ্চর্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ তাঁদের জীবন বদলে দেয়! অনেক ঘটনার মধ্য দিয়ে একসময় আসেন রাজনীতিতে। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

মনে মিশ্র ভাবনার দোলাচল! খানিকটা সময় পর আমি যাব সেই রাস্তা দিয়ে, যেখানে একসময় গাড়িবহর নিয়ে জেএফকে এসেছিলেন! পাশে ছিলেন হাস্যোজ্জ্বল জ্যাকুলিন। হাঁটব সেই রাস্তাটি দিয়ে। ঢুকব সেই বাড়িটিতে যে বাড়ির ছয় তলা থেকে জেএফকেকে গুলি করেছিল অসওয়াল্ড। সে কারণেই মিউজিয়ামের নাম সিক্সথ ফ্লোর। এ এক অদ্ভুত উপলব্ধি! অনেকটা একই ধরনের উপলব্ধি জন্মেছিল অস্ট্রিয়ায় হিটলারের টর্চার চেম্বার মাথাওজেন দেখার সময়।

ব্রিটিশরা একসময় সারা দুনিয়ায় উপনিবেশ বানিয়েছিল। ব্রিটেনের সঙ্গে যুদ্ধ করে স্বাধীন হয়েছে আমেরিকা। এ রাষ্ট্রের ইতিহাসে রয়েছে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, উত্থান-পতন। জর্জ ওয়াশিংটন থেকে এ পর্যন্ত যতজন প্রেসিডেন্ট শাসন করেছেন বিশাল দেশটিকে। এদের মধ্যে সেরা প্রেসিডেন্ট হিসেবে জর্জ ওয়াশিংটন, আব্রাহাম লিংকন, ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট, থিওডোর রুজভেল্ট, থমাস জেফারসন, উড্রো উইলসনের নামই উচ্চারিত হয়। তাঁরা প্রত্যেকেই অসাধারণ প্রজ্ঞাবান। তাঁদের সাহসী সিদ্ধান্তে গড়ে উঠেছে আজকের আমেরিকা।

কিন্তু আমেরিকার আমজনতা এসব অসাধারণ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে শ্রদ্ধাভরে সমস্বরে উচ্চারণ করেন প্রেসিডেন্ট জেএফকে-এর নাম। অথচ তিনি তাঁর কাজের পুরো মেয়াদ শেষ করার আগেই গুলিবিদ্ধ হন। মৃত্যুর ৬০ বছর পরও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তাঁকে ভালোবাসে! তাদের চোখ ভিজে ওঠে বেদনায়, ভালোবাসায়!

জেএফকে ভালো ছাত্র ছিলেন বরাবর। তাঁর লেখা গবেষণাগ্রন্থ গোটা দুনিয়ায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। গবেষণাপত্রটি হোয়াই ইংল্যান্ড সেপ্ট নামে প্রকাশিত হয়। শুধু তা-ই নয়, বইটি সে বছর সবচেয়ে বেশি বিক্রীত বইয়ের তালিকায় জায়গা করে নেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে জেএফকে সেনাবাহিনীতে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন। যুদ্ধে যোগ দিয়ে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দেন। ১৯৪৩ সালের আগস্টে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সঙ্গীদের জীবন বাঁচান। এ কাজের স্বীকৃতি পান নেভি অ্যান্ড কা পুরস্কারে ভূষিত হয়ে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেনেডি পরিবারের সব স্বপ্ন এলোমেলো করে দেয়। যুদ্ধে বড় ভাই জোসেফ কেনেডি জুনিয়র নিহত হন। বাবার স্বপ্ন পূরণের ভার জেএফকের ওপর এসে পড়ে। তত দিনে জেএফকে নিজেও রাজনীতির ব্যাপারে উৎসাহিত হয়ে পড়েছেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে পরিপূর্ণ রূপে গড়ে তুলছেন তিনি। করেছেন সাংবাদিকতাও।

১৯৪৭ সালে ম্যাসাচুসেটস থেকে হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য হওয়ার লক্ষ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন জনএফকে। তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক দলের প্রার্থী। তাঁর স্লোগান ছিল নতুন প্রজন্ম থেকে একজন নেতা আসছে। ৭৩ শতাংশ ভোট পেয়ে নির্বাচনে জয়ী হন জেএফকে। হাউসে সদস্য থাকাকালীন আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে নিজেকে যুক্ত করেন। ১৯৫২ সালে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন। পরের বছর জ্যাকুলিন বোভিয়ারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর।

পিঠের ব্যথা নিয়ে হাসপাতালে থাকা অবস্থায় লেখেন, প্রোফাইলস ইন কারেজ নামের বই। এই বই তাঁকে এনে দেয় পুলিৎজার পুরস্কার। ১৯৫৮ সালে ম্যাসাচুসেটসের ইতিহাসে রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়ী হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। ১৯৬০ সালে মাত্র ৪৩ বছর বয়সে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য ডেমোক্র্যাটদের প্রার্থী হন জেএফকে। অসাধারণ বাগ্মী ছিলেন, ছিল ক্যারিশমেটিক ভাবমূর্তি। নির্বাচনে রিপাবলিকানদের প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন।

জ্যাকুলিন ছিলেন তুমুল মেধাবী, ক্যারিশমেটিক। জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির গ্র্যাজুয়েট জ্যাকুলিন ঘোড়ায় চড়তে জানতেন। ফটোগ্রাফার, লেখক, সাংবাদিক, সম্পাদক, ক্রীড়াবিদ, ফ্যাশন আইকন তিনি! রিপোর্টার ও ফটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করছিলেন ওয়াশিংটন টাইমস হেরাল্ডে। জেএফকের সঙ্গে এক ডিনার পার্টিতে পরিচয়। এরপর প্রেম আর বিয়ে হতে সময় লাগেনি। ১৯৫৩ সালে নিউপোর্টের রোড আইল্যান্ডে সেন্ট ম্যারি রোমান ক্যাথলিক চার্চে বিয়ে হয় তাঁদের।

জিএফকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হলে জ্যাকুলিন প্রথম দিকে ক্যাম্পেইনে সরাসরি যোগ দিতেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ায় সরাসরি ক্যাম্পেইন না করে একটা নামকরা কাগজে ক্যাম্পেইন ওয়াইফ নামে একটা কলাম লিখতে থাকেন।

দূরদর্শী জেএফকে আমেরিকার দক্ষিণাঞ্চলের ভোট নিশ্চিত করতে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে লিন্ডন বি জনসনকে মনোনীত করেন। সেবারই প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন উপলক্ষে টেলিভিশন বিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়। জেএফকে হাজির হন জমকালো কিন্তু দৃষ্টিনন্দন সাজে। বিতর্কের শুরু থেকেই তিনি ছিলেন প্রাণবন্ত। যুক্তির লড়াইয়ে দুজনে ছিলেন প্রায় সমানসমান। কিন্তু সম্ভবত জেএফকের সাজসজ্জা এবং প্রাণময়তার জন্য জয়ী হন তিনি। তুমুল লড়াইয়ের পর সামান্য ভোটে জয়ী হন জেএফকে। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কনিষ্ঠতম প্রেসিডেন্ট তিনি। ১৯৬১ সালের ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। সেদিন তিনি একটি ঐতিহাসিক ভাষণ দিয়েছিলেন। যা আজও বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ ভাষণগুলোর একটি। সেদিন কতগুলো অমর বাক্য উচ্চারণ করেছিলেন। যার অর্থ করলে দাঁড়ায়, আপনি দেশের জন্য কী করতে পারেন এটাই জানার, দেশ আপনার জন্য কী করতে পারে সেটা জানার নয়। জানিয়েছিলেন শুরু করার আহ্বান। বলেছিলেন, হয়তো সব কাজ এক দিন, এক হাজার দিন, তার প্রশাসনের মেয়াদের শেষ হবে না। কিন্তু শুরু তো করা যাক।

১৯৬৩ সালের ১১ জুন টেলিভিশনে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণে ভোটদানের ক্ষেত্রে সব শ্রেণির নাগরিকের অধিকার সংরক্ষণের ব্যাপারে নিশ্চয়তা দেন। ভাষণটি রিপোর্ট টু দ্য আমেরিকান পিপল অন সিভিল রাইটস নামে পরিচিত। ১৯৬৪ সালে নাগরিক অধিকার আইন পাস হওয়ার প্রাক্কালে জেএফকের এসব প্রস্তাব সে আইনের অংশে পরিণত হয়। নারী, অভিবাসী ও স্থানীয় আমেরিকানদের অধিকার রক্ষায় তিনি ছিলেন যত্নবান। মহাকাশের আধিপত্য কার হবে এ নিয়ে আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নের দ্বন্দ্ব সবার জানা। ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল মহাকাশ পরিভ্রমণ করেন সোভিয়েত নভোচারী ইউরি গ্যাগারিন। চন্দ্র অভিযানের পরিকল্পনা করেন জেএফকে। ১৯৬৯ সালে প্রথম মানুষ হিসেবে চাঁদে পা রাখেন নিল আর্মস্টং। জেএফকে অবশ্য তখন ধরাধামে নেই! কিন্তু শুরুটা তিনিই করেছিলেন।

জ্যাকুলিন হোয়াইট হাউসকে ঢেলে সাজান। শিল্প, সংস্কৃতি, চিত্রকলার প্রতি তাঁর বিপুল আগ্রহের প্রতিফলন ঘটে গোটা হোয়াইট হাউসে। মাতৃভাষা ছাড়াও স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান ভাষায় পারদর্শী ছিলেন জ্যাকুলিন। প্রান্তিক জাতিগোষ্ঠীর ভাষাও তিনি জানতেন। তাঁর এই প্রতিভা আমেরিকার বৈদেশিক সম্পর্ক জোরদার করতে কাজে লাগে। দেশের সাধারণ মানুষ তাঁকে পছন্দ করত তাঁর সৌন্দর্য, স্টাইল, কথা বলার ভঙ্গি, সর্বোপরি স্বামী ও সংসারের প্রতি আনুগত্য দেখে।

প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর দুই বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেছে জেএফকের জীবনে। বিভিন্ন কল্যাণমুখী কাজকর্মের মধ্য দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের ভালোবাসায় অভিষিক্ত তিনি। জেএফকে নিজেকে প্রস্তুত করছিলেন পরবর্তী নির্বাচনের জন্য। সে কারণেই তাঁর ডালাস সফর। নির্বাচনের জন্য প্রচারণা প্রয়োজন। গণসংযোগের জন্য দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য ভ্রমণ শুরু করেছেন। টেক্সাসে ডেমোক্র্যাটদের কতিপয় নেতার মাঝে বিরোধ ছিল। বিরোধ নিষ্পত্তি করা দরকার। দুই দিনের সফরে টেক্সাস আসেন জেএফকে, সঙ্গে জ্যাকুলিন। সেদিন ২২ নভেম্বর, ১৯৬৩, শুক্রবার। জেএফকে ও জ্যাকুলিনের সঙ্গে টেক্সাসের গভর্নর জন কনালি ও তাঁর স্ত্রী নেলি কনালি। তাঁরা ছিলেন একটা ছাদ খোলা লিমুজিন গাড়িতে। ডিলে প্লাজার পাশ দিয়ে মোটর শোভাযাত্রাটি যাচ্ছিল তখন। রাস্তার দুই পাশে ছিল স্বতঃস্ফূর্ত জনতার সম্মিলন। প্ল্যাকার্ড-ফেস্টুন ফুল হাতে দাঁড়িয়েছিল জনতা। আনন্দধ্বনি করছে। রাস্তাজুড়ে ওয়েলকাম টু ডালাস লেখা ব্যানার। প্রতীক্ষার প্রহর অবশেষে শেষ হলো। জেএফকের গাড়িবহর দেখা গেল। জেএফকে আর জাকুলিন মাঝেমধ্যেই জনতার উচ্ছ্বাসের জবাব দিচ্ছেন। হাসছেন, হাত নাড়ছেন। তখন দুপুর সাড়ে ১২টা। ডিলে প্লাজা অতিক্রম করছিল গাড়িবহর। হঠাৎ গুলির শব্দ! কোনো কিছু বোঝার আগেই আরেকটা গুলি। জেএফকে নেতিয়ে পড়লেন। প্রথম গুলি জেএফকের গলায় আঘাত করে, পরের গুলিটা লাগে মাথায়। শোনা যায় আরও একটা গুলি লেগেছিল। আর শেষ গুলিটাই ছিল আত্মঘাতী। জেএফকে জ্যাকুলিনের গায়ের ওপর হেলে পড়েন। জ্যাকুলিন তাঁকে জড়িয়ে ধরেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় পার্কল্যান্ড হাসপাতালে। চেষ্টা হয়েছিল আপ্রাণ, শেষরক্ষা হয়নি। ৩০ মিনিট পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জেএফকেকে মৃত ঘোষণা করে! জেএফকেকে গুলি করা হয়েছিল ডিলে প্লাজায় অবস্থিত টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরি অফিসের ছয় তলার কর্নারের জানালা থেকে। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে টেক্সাস স্কুল বুক ডিপোজিটরির কর্মচারী লি হার্ভে অসওয়াল্ডকে গ্রেপ্তার করা হয়। অসওয়াল্ড মাত্র কিছুদিন আগে এখানে কাজ নিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমেরিকার নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য। অসওয়াল্ড অপরাধের দায় বারবার অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু তিনি দোষী নাকি নির্দোষ তা প্রমাণের আগেই তাকে জীবন দিতে হয়। জেএফকেকে হত্যার পরদিন ডালাস কোর্ট জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় জ্যাক রুবি অসওয়াল্ডকে গুলি করে হত্যা করেন। জ্যাক রুবি ছিলেন একটি নাইট ক্লাবের মালিক। তিনি জানান প্রেসিডেন্টকে হত্যা করার প্রতিশোধ হিসেবে তিনি অসওয়াল্ডকে হত্যা করেছেন। মামলা চলাকালীন ১৯৬৭ সালের ৩ জানুয়ারি ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান রুবি।

বিশ্বজুড়ে শোকের ঢল নামে। সমগ্র আমেরিকা এ আকস্মিক মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ। কান্নায় ভেঙে পড়ে অসংখ্য মানুষ। লক্ষণীয়, ভিয়েতনামসহ যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার যুদ্ধ হয়েছিল তারাও ছিল শোককাতর। একজন মানুষের ব্যক্তি ইমেজ না থাকলে এটা সম্ভব না। জেএফকের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর ছোট্ট ছেলে কেনেডি জুনিয়রের (জনজন) স্যালুট দেওয়া ছবিটা হয়তো পৃথিবীর ইতিহাসে অন্যতম আবেগঘন স্থিরচিত্র! আর্লিংটন ন্যাশনাল সিমেট্রিতে সমাধিস্থ করা হয় জেএফকেকে। জেএফকের মৃত্যুর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যেই বেলা ২টা ৩৯ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন ভাইস প্রেসিডেন্ট লিন্ডন জনসন। তিনি মোটর শোভাযাত্রায় জেএফকের গাড়ি থেকে মাত্র তিন গাড়ি পেছনে ছিলেন। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদ্য স্বামীহারা জ্যাকুলিন কেনেডিসহ ৩০ জনের মতো লোক। এর নাম রাজনীতি, এরই নাম জীবন! লিন্ডন বি জনসন দায়িত্ব গ্রহণ করার পর এই  চাঞ্চল্যকর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের দায়িত্ব দেন ওয়ারেন কমিশনকে। তদন্ত শেষে ৮৮৮ পৃষ্ঠার এক বিশাল তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় কমিশন। কমিশনের মতে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে অসওয়াল্ড একাই। এ প্রতিবেদন বিশ্বাস করেনি আমেরিকার অধিকাংশ মানুষ। তারা বিশ্বাস করে, অন্য কোনো সংস্থা অবশ্যই হত্যাকাণ্ডে জড়িত ছিল। কে হত্যা করল জেএফকের মতো তুমুল জনপ্রিয় প্রেসিডেন্টকে! কোনো ছোটখাটো ব্যক্তির পক্ষে একা এ কাজ সম্ভব নয় বলেই মনে হয়। এ রহস্য আজও অমীমাংসিত।

    লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সাহিদ গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সাহিদ গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে তিন বাসের সংঘর্ষে নিহত ২
গোপালগঞ্জে তিন বাসের সংঘর্ষে নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা
বিদেশ যেতে না পেরে ছেলের প্রাণ কেড়ে নিলেন বাবা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক
আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি