শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

সাফল্য পাচ্ছে না কলকাতার ছবি

কলকাতায় মুক্তির কয়েক মাস পর সেই ছবিটি এখানে মুক্তি পায়। এ সময়ের মধ্যে ছবিটি টিভি চ্যানেল, ইউটিউব, সিডি, ডিভিডিতে চলে আসে। দেখা ছবিটি দর্শক আবার সিনেমা হলে দেখতে যাবে কেন
আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্য পাচ্ছে না কলকাতার ছবি

কলকাতার বাংলা ছবি বংলাদেশে ব্যবসায়িক সাফল্য পাচ্ছে না। বাংলাদেশে ছবি নির্মাণ কমে যাওয়া এবং মানসম্মত ছবি নির্মাণ না হওয়ায় ২০০০ সালের শেষদিক থেকে সিনেমা হল বন্ধ হওয়া শুরু হয়। প্রায় সাড়ে ১২০০ সিনেমা হল বন্ধ হতে হতে এখন এই সংখ্যা ২৮০-এর ঘরে নেমেছে। আর এই সিনেমা হল বন্ধ ঠেকাতেই চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি-২০১০ সালে ভারতীয় ছবি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এতে হিন্দি এবং বাংলা দুই ভাষার ভারতীয় ছবি আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়। ২০১২ সালে প্রথম কলকাতার বাংলা ছবি হিসেবে আমদানি করা হয় জোর, বদলা এবং সংগ্রাম। আমদানিকারকদের প্রত্যাশা ছিল যেহেতু এদেশের দর্শক ভারতীয় ছবি দেখতে বেশ আগ্রহী, তাই সিনেমা হলে এসব ছবি লুফে নেবে। এতে সিনেমা হল বন্ধ রোধ করা নিশ্চিত হবে। ছবিগুলো মুক্তি পাওয়ার পর দেখা গেল উল্টো চিত্র। সিনেমা হলে দর্শক নেই। প্রদর্শক সমিতির মতে এ পর্যন্ত প্রায় দুই ডজন কলকাতার বাংলা ছবি বাংলাদেশের সিনেমা হলে প্রদর্শন করা হয়েছে। পরিতাপের বিষয়, একটি ছবিও কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পায়নি। বাংলাদেশে কলকাতার ছবির কেন এই বাণিজ্যিক ব্যর্থতা? চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ও মধুমিতা সিনেমা হল এবং মধুমিতা মুভিজের অন্যতম কর্ণধার ইফতেখার নওশাদ বলেন, প্রথমত বলব যেসব ছবি আমদানি করা হয় তার সিলেকশন সঠিক নয়। যাচ্ছেতাই ছবি আনলে দর্শক কেন তা দেখতে যাবে। সব শ্রেণির দর্শক যে ধরনের ছবি দেখে মানে রোমান্টিক-অ্যাকশন জাতীয় ছবি আমদানি করতে হবে। তাছাড়া কলকাতার ছবির ব্যবসায়িক সফলতা পেতে হলে দুই দেশে একসঙ্গে ছবিটি মুক্তি দিতে হবে। সচরাচর আমদানি সংক্রান্ত নানা জটিলতায় কলকাতায় একটি ছবি মুক্তির পর কয়েক মাস পর সেই ছবিটি এখানে মুক্তি পায়। এসময়ের মধ্যে ছবিটি কলকাতার টিভি চ্যানেল, ইউটিউব, সিডি, ডিভিডিতে চলে আসে, তাছাড়া পাইরেসিও হয়ে যায়। এতে করে দেখা ছবিটি দর্শক আবার সিনেমা হলে দেখতে যাবে কেন? চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাশ বলেন, প্রথমত কলকাতার ছবি বেশিরভাগ তামিল তেলেগু ছবির কপি। যা সেখানেই চলে না। এদেশের দর্শক তা দেখবে কেন? দ্বিতীয়ত কলকাতায় মৌলিক গল্পের যে ছবি নির্মাণ হয় অর্থাৎ সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেনের ছবির মতো ছবিগুলোর দর্শক সিনেপ্লেক্সভিত্তিক। কলকাতায় প্রায় ২০টি সিনেপ্লেক্স রয়েছে। সেখানে এসব ছবি চালিয়ে ন্যূনপক্ষে নির্মাণ ব্যয় তুলে আনা যায়। আবার এসব ছবি টিভিতে বিক্রি ও ছবিগুলোর গান বিক্রি করেও লাভবান হওয়া যায়। এসব ছবির দর্শকও আমাদের দেশে সিনেপ্লেক্সভিত্তিক। এ ধরনের ছবি এনে হাতে গোনা সিনেপ্লেক্সে প্রদর্শন করে ব্যবসায়িক সাফল্য পাওয়া সম্ভব নয়। বর্তমান সময়ে কলকাতার সফল মেধাবী নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির ছবিও এখানে চলবে না। কারণ তার ছবিগুলোও সিনেপ্লেক্স দর্শকের। বাংলাদেশে সিনেপ্লেক্সের বাইরে ঢাকার মধুমিতা ও বলাকা সিনেমা হল ছাড়া উচ্চ বা মধ্যবিত্তের ছবি দেখার মতো আর কোনো সিনেমা হল নেই। তাই এসব ছবি কোথায় প্রদর্শন হবে? তৃতীয়ত কলকাতায় ছবি মুক্তির পর রপ্তানির বিনিময়ে আমদানি করতে গেলে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অনাপত্তিপত্র প্রয়োজন হয়। এরপর এলসির মাধ্যমে আমদানি, বিমানবন্দর ও সেন্সর ছাড় করাতে গিয়ে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। ততক্ষণে ছবিটি কলকাতায় মুক্তি পেয়ে টেলিভিশনে প্রদর্শন আর ইউটিউব এবং সিডি-ডিভিডিতে চলে আসে। একই সঙ্গে পাইরেসিও হয়ে যায়। ফলে সিনেমা হলে মুক্তির আগেই ছবিটি দর্শকের দেখা হয়ে যায়। তাই দর্শক আর সিনেমা হলে গিয়ে ছবিটি দেখে না। এতে ক্ষতির মুখে পড়ে আমদানিকারক ও সিনেমা হল মালিকরা। এ অবস্থা থেকে উত্তরণ পেতে হলে যৌথ প্রযোজনার নির্মাণের বিকল্প নেই। দুই দেশের গ্রহণযোগ্য গল্প নিয়ে যৌথ আয়োজনে ছবি নির্মাণ হলে দুই দেশই ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে। যার প্রমাণ ইতিমধ্যে পাওয়া গেছে। আর কলকাতার ছবি বিনিময়ের আওতায় নয়, সরাসরি সীমিত আকারে আমদানি করতে দিতে হবে। বিনিময়ের আওতায় আমদানি করতে গেলে সরকারিভাবে যে নতুন শর্ত আরোপ করা হয়েছে তাতে সময়মতো আমদানি ও মুক্তি দেওয়া যায় না। তাই এই আমদানির কোনো সুফলও পাওয়া যায় না। বর্তমানে যৌথ প্রযোজনার ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রেও নতুন নানা শর্ত আরোপ করে এই নির্মাণ প্রক্রিয়াকে অকার্যকর করে ফেলা হচ্ছে। এ কারণে সম্প্রতি চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির জেনারেল মিটিংয়ে সীমিত আকারে কলকাতার ছবি সরাসরি আমদানির জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব রাখা হয়েছে। তা না হলে বাংলাদেশে কলকাতার ছবির ব্যবসায়িক সফলতা সম্ভব নয়। সুদীপ্ত কুমার দাশ উদ্বেগ প্রকাশ করে জানান, যৌথ প্রযোজনার নতুন নীতিমালা তৈরি করতে সরকার যে কমিটি গঠন করেছে তাতে প্রদর্শক সমিতির সদস্যদের রাখা হয়নি। এমনকি সিনেমা হল ডিজিটাল করার সভায় শিল্পী, নির্মাতা ১৫ জন রাখা হলে সিনেমা হল মালিক রাখা হয় মাত্র দুজন। এভাবে প্রদর্শকদের অগ্রাহ্য করে চলচ্চিত্র ব্যবসার সুফল পাওয়া কখনই সম্ভব নয়। এদিকে বর্তমান সময়ে ঢাকার সবচেয়ে বড় চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ প্রায় অভিন্ন সুরে বলেন, বাংলাদেশে কলকাতার ছবির ব্যবসায়িক সাফল্য পেতে হলে দুই দেশে একসঙ্গে ছবি মুক্তি দেওয়ার বিকল্প নেই। তিনি বলেন, না হলে একে তো আগে কলকাতায় মুক্তি পাওয়া ছবিটি নানা মাধ্যমে এখানকার দর্শক দেখে ফেলছে, তাছাড়া আমাদের এখানে ছবি মুক্তির সময় জোর প্রচারণা চালানো হয় না। ফলে দর্শক জানতে পারে না কখন কোন ছবি মুিক্ত পাচ্ছে। প্রচারণা না থাকায় দর্শক ছবিটি দেখতে যায় না। এতে করে মুখ থুবড়ে পড়ছে বাংলাদেশে কলকাতার ছবি।

এই বিভাগের আরও খবর
রুবিনার পাগল মন
রুবিনার পাগল মন
সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন
নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
ঐশ্বরিয়ার গোপন কথা...
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
আত্মীয়তার সুতোয় বাঁধা
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান
ফের তাহসান খান
ফের তাহসান খান
রোজিনার গর্ব
রোজিনার গর্ব
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে
হাসপাতালে মৃত রোগীকে জীবিত দেখিয়ে আইসিইউতে

নগর জীবন

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন

তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান
ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে আজহারুল ইসলাম মান্নানের অনুদান

নগর জীবন