শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বাদাম খেতে খেতে ছবির কাজ শেষ করেছি

প্রিন্ট ভার্সন
বাদাম খেতে খেতে ছবির কাজ শেষ করেছি

১৩ সেপ্টেম্বর দেশব্যাপী মুক্তি পাচ্ছে অরুণ চৌধুরীর ‘মায়াবতী’। এটিতে প্রথমবারের মতো নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন নন্দিত অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে তিশার বিপরীতে ইকবাল চরিত্রে রয়েছেন গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘স্বপ্নজাল’-এ অপু চরিত্রে অভিনয় করা ইয়াশ রোহান। ছবিটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এ দুজনের সঙ্গে অফিসে আড্ডা দিয়েছেন-  পান্থ আফজাল  

 

মায়াবতী ছবিতে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

তিশা : অভিনয় করে অবশ্যই ভালো লেগেছে। গল্পটা শুনেই আসলে ভালো লাগাটা শুরু হয়। তারপর আস্তে আস্তে যখন ক্যারেক্টারটা বোঝার চেষ্টা করলাম, ক্যারেক্টারটা বুঝলাম এবং সেই অনুযায়ী শুটিং করলাম। এরপর তো দেখতে দেখতে ভালোভাবেই শেষ হয়ে গেল ছবিটি! সবকিছু মিলিয়ে ‘মায়াবতী’র জার্নিটা অনেক ভালো ছিল।

 

‘মায়াবতী’ চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাই...

তিশা : চরিত্রটি নিয়ে খুব বেশি কিছু বলব না। শুধু এতটুকু বলব, এটি এমন একটি চরিত্র যে চরিত্রটি দেখলে ওই সময়ের মেয়েরা বা সে জায়গার মেয়েরা নিজেদের খুঁজে পাবে। একটা সাহস খুঁজে পাবে।

 

এর গল্প কোন সময়কে রিপ্রেজেন্ট করছে?

ইয়াশ : বর্তমান সময়কে। ২০১৬-২০১৭-এর দিককার সময়কেই এ ছবির প্রেক্ষাপটে দেখানো হয়েছে।

 

অন্য ছবি থেকে এই ছবির ভিন্নতা কী?

তিশা : অন্য গল্পের থেকে এই গল্পের ভিন্নতা খুব বেশি কিছু নেই; কিছুটা আছে। আমি যেসব সিনেমা করে এসেছি সেই জায়গা থেকে এ গল্পটি কিছুটা ভিন্ন, যেটা আমাকে খুব বেশি আকর্ষণ করেছে। সুতরাং এই ভিন্নতার জায়গা থেকেই যতটুকু আকর্ষণীয় করা হবে বা যতটুকু আমরা করতে পেরেছি সেটাই আমাদের জন্য প্লাস। এর বেশি ভিন্নতার কথা বলব না। আসলে একটা মানুষকে সেরকম ভিন্ন ভিন্ন ক্যারেক্টার দেওয়া খুবই ডিফিকাল্ট। আমাদের দেশের পক্ষে সেরকম বাজেট, সেরকম সময় বা সেরকম জায়গা দেওয়া খুবই কষ্টকর। তবে সবদিক চিন্তা করলে অন্যসব গল্প থেকে এই গল্পটি একটু ভিন্ন। এই ভিন্ন গল্পটাকেই ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

 

মায়াবতী তিশার সঙ্গে ইকবালের পরিচয় কীভাবে?

তিশা : এটি পরিচালক ঘটিয়েছেন... হা হা হা। আর ঘটানোর পর যা হয়েছে, সিনেমা শুটিংয়ের আগে আমরা বায়স্কোপের একটি কাজ করেছিলাম। যার মাধ্যমে আমাদের মধ্যে একটি ফ্রেন্ডশিপ বা কাজের অভিজ্ঞতা হয়েছে। অভিজ্ঞতা অনেক বেশি ফ্রেন্ডশিপে টার্ন করেছে সিনেমার শুটিংয়ের সময়। যদি এভাবে বলি যে, বাদাম খেতে খেতে ছবির কাজটি শেষ হয়ে গেছে। আমাদের ফ্রেন্ডশিপ বলেন, কমিউনিকেশন বলেন বা সবকিছু মিলিয়ে একে অপরকে যেভাবে সহযোগিতা করেছি ওই বিষয়গুলো এত তাড়াতাড়ি ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে যে, তেমন করে কিছু বুঝতেই পারিনি।

ইয়াশ : মায়াবতী শুটিংয়ের আগেও আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। তাই প্রথমদিকে আমার যে নার্ভাসনেস ছিল বা বেরিয়ারটা ছিল সেই আইস ব্রেকিংটা সে সময়ই শুটটাতে কেটে গিয়েছিল। সে জন্য মায়াবতী করার সময় তেমন করে নার্ভাসনেসটা ছিল না। এরপর তো আমরা আস্তে আস্তে দুজন দুজনার ভালো বন্ধু হয়ে গেলাম। 

 

তিশার কাজের ব্যাপ্তি অনেক। আর আপনি সবেমাত্র শুরু করেছেন। সেদিক থেকে দুজনার মধ্যে বোঝাপড়ায় কোনো সমস্যায় পড়তে হয়েছে?

ইয়াশ : তার কারণেই কিন্তু আমাদের মধ্যে বোঝাপড়ায় কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। সে যদি আমার কাছে ভাব নিত যে, ‘আই অ্যাম দ্য বেস্ট’! তাহলে কিন্তু প্রচুর সমস্যায় পড়তে হতো; কিন্তু সে তা কখনোই করেনি। সে অনেক সহযোগিতাপরায়ণ। বেশি সার্পোটেড ছিল। 

 

এ ছবিটি নিয়ে দুজনের প্রস্তুতি কেমন ছিল?

তিশা : আমাদের দুজনেরই বিশাল বড় একটি প্রস্তুতি ছিল... হা হা হা। 

ইয়াশ : কিন্তু আলটিমেটলি তা হয়েছে কিনা সন্দেহ রয়েছে! ওর প্রস্তুতি ছিল শুকাইতে হবে আর আমার ছিল মোটা হতে হবে। এখন যেভাবে আমাদের দেখছেন, এভাবে দেখলে তা বোঝা যাবে না...হা হা হা। কারণ মায়াবতীর শুটিং অনেক আগে হয়েছে। আমি নতুন ছবির জন্য আরও শুকাইছি।

তিশা : যাই হোক, মোটা-শুকনা এটা তো আমরা ইয়ার্কি করেই বললাম। আমরা দুজনই চেষ্টা করেছি। এই যে এই মেয়েটা এবং এই ছেলেটার মধ্যকার যে সুইটনেসটা বা যে সাপোর্টটা একটি ছবি করার ক্ষেত্রে দরকার ছিল, তা দুজনেই চেষ্টা করেছি শতভাগ। আমি চেষ্টা করেছি, ও চেষ্টা করেছে। সিকোয়েন্স থেকে শুরু করে পুরো ফিল্ম জার্নিটা যতœসহকারে শেষ হোক। আমার কাছে মনে হয়, এই ছবিটি দর্শক অনেক উপভোগ করবে।

 

‘মায়াবতী’-নামটা শুনলেই বোঝা যাচ্ছে এটি একটি নারীপ্রধান ছবি...

তিশা :  হ্যাঁ, নামটা মায়াবতী; তবে নারীপ্রধান বা পুরুষপ্রধান এটি আমি বলব না। কারণ এক হাতে তো তালি বাজে না। একজনকে দিয়ে তো আর সিনেমা হয় না। বলতে গেলে কিছুই হয় না। এটি একটি সিনেমা অর্থাৎ আমাদের সিনেমা। এটি নারীপ্রধান বলে আমি বিশ্বাস করি না। আমি বলব, এটি একটি সুন্দর গল্পের সিনেমা, কয়েকটি চরিত্রের সিনেমা। প্রত্যেকটি চরিত্রই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি কয়েকটি চরিত্রের গল্প।

 

ছবিতে আলাদা কি ইউনিক বিষয় রয়েছে যেটি দেখতে দর্শক হলে যাবে?

তিশা : একটি সুন্দর গল্প দেখতে যাবে। গল্পে ভালোবাসা আছে, কান্না আছে, ইমোশন আছে, সুন্দর মেসেজ আছে। সবকিছু মিলে একটি প্যাকেজ। একটি ছোট্ট সুন্দর গল্প দেখতে মানুষ হলে যাবে।

 

ছবিটি মুক্তির জন্য এ পর্যন্ত কয়টি হল চূড়ান্ত হয়েছে?

ইয়াশ : এখনো পর্যন্ত জানি ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। তবে আরও বাড়বে।

 

নতুন কী কাজ নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন?

ইয়াশ : আমি আসলে অনেক চাপের মধ্যে আছি। এখন দুটি সিনেমার শুটিং একসঙ্গে করছি। কয়েকদিন আগে আবু তৌহিদ হিরণের ‘আদম’ শুরু করেছি। এটিতে সহশিল্পী হিসেবে আছেন ঐশী ও অ্যালেন শুভ্র। প্রথম লটের কাজ শেষ করে এলাম। আর রায়হান রাফির ‘পরাণ’ শুরু করছি। সহশিল্পী বিদ্যা সিনহা মিম ও শরিফুল রাজ। এই দুইটি ছবির বাইরে আর কোনো চাপ নিচ্ছি না।

তিশা : মানুষ তো এইটুকুন! এই দুইটা ছবিই তো ওর ওপর বাড়তি প্রেসারের...হা হা হা।

ইয়াশ : তাই না! আর নাটকের অধ্যায় শেষ করে আসছি ঈদের আগেই।

 

মায়াবতীর নির্মাতা অরুণ চৌধুরী অন্যান্য নির্মাতা থেকে কতটা ব্যতিক্রম?

ইয়াশ : তিনি ভিন্ন ধরনের পরিচালক। সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করেছি, অরুণদার সঙ্গেও করছি। দুজনই দুজনের জায়গায় আলাদা। কারও সঙ্গে কারও তুলনা করা যাবে না। আমি তো বলব, ‘দে আর ভেরি ডিফরেন্ট ইন দেয়ার অ্যাপ্রোচ’। তারা মেসেজটা হয়তো একইভাবে দিলেও তা আলাদা হবেই। 

তিশা : একজন নির্মাতার সঙ্গে অন্য নির্মাতার তুলনা চলে না। একেকজনের চিন্তাচেতনা একেক রকম। অরুণদা মায়াবতীর চরিত্রটা বা ইকবালের চরিত্র যেভাবে দেখছেন, সারোয়ার হয়তো অন্য আরেকভাবে দেখতেন। কিংবা তৌকীর ভাই বা সেলিম ভাই হলে আরও অন্যভাবে দেখতেন।

 

বাণিজ্যিক আর বিকল্পধারা- চলচ্চিত্রে এই শব্দ দুটি কতটা সমর্থনযোগ্য?

তিশা : আমি বিশ্বাস করি, দুই ধরনের ছবি। গুড ফিল্ম আর ব্যাড ফিল্ম। ছোট থেকে এটিই বিশ্বাস করে আসছি। সো কলড আর্ট ফিল্ম, কমার্শিয়াল ফিল্ম, ব্যতিক্রমী, বিকল্পধারার ফিল্মÑ বিষয়গুলো বিশ্বাস করি না। কারণ সব সিনেমা দিয়েই বাণিজ্য হয়; সব সিনেমাই ব্যবসাসফল হতে পারে।

ইয়াশ : আমি আবার অন্যভাবে বিশ্বাস করি, গুড ফিল্ম বা ব্যাড ফিল্ম নয়; সেটি হবে একসেপ্টেড ফিল্ম অথবা যেই ফিল্মটি কেউ একসেপ্ট করছে না। একটা ছবি আমার কাছে খারাপ লাগতেই পারে, সেটিই আবার অন্যজনের কাছে ভালো লাগতে পারে। সেটি আমি হয়তো বলব ছবিটি ভালো, তার পাসপ্রেকটিভে ছবিটি খারাপও হতে পারে। মানুষ যেটি বেশি গ্রহণ করবে সেটিই একসেপ্টেড।

এই বিভাগের আরও খবর
কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
পেয়ারা গাছের ডাল ভেঙে পড়েছিলেন কবরী
পেয়ারা গাছের ডাল ভেঙে পড়েছিলেন কবরী
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা