শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বাদাম খেতে খেতে ছবির কাজ শেষ করেছি

প্রিন্ট ভার্সন
বাদাম খেতে খেতে ছবির কাজ শেষ করেছি

১৩ সেপ্টেম্বর দেশব্যাপী মুক্তি পাচ্ছে অরুণ চৌধুরীর ‘মায়াবতী’। এটিতে প্রথমবারের মতো নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন নন্দিত অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা। অন্যদিকে তিশার বিপরীতে ইকবাল চরিত্রে রয়েছেন গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘স্বপ্নজাল’-এ অপু চরিত্রে অভিনয় করা ইয়াশ রোহান। ছবিটির বিভিন্ন বিষয় নিয়ে এ দুজনের সঙ্গে অফিসে আড্ডা দিয়েছেন-  পান্থ আফজাল  

 

মায়াবতী ছবিতে অভিনয় করার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?

তিশা : অভিনয় করে অবশ্যই ভালো লেগেছে। গল্পটা শুনেই আসলে ভালো লাগাটা শুরু হয়। তারপর আস্তে আস্তে যখন ক্যারেক্টারটা বোঝার চেষ্টা করলাম, ক্যারেক্টারটা বুঝলাম এবং সেই অনুযায়ী শুটিং করলাম। এরপর তো দেখতে দেখতে ভালোভাবেই শেষ হয়ে গেল ছবিটি! সবকিছু মিলিয়ে ‘মায়াবতী’র জার্নিটা অনেক ভালো ছিল।

 

‘মায়াবতী’ চরিত্র সম্পর্কে জানতে চাই...

তিশা : চরিত্রটি নিয়ে খুব বেশি কিছু বলব না। শুধু এতটুকু বলব, এটি এমন একটি চরিত্র যে চরিত্রটি দেখলে ওই সময়ের মেয়েরা বা সে জায়গার মেয়েরা নিজেদের খুঁজে পাবে। একটা সাহস খুঁজে পাবে।

 

এর গল্প কোন সময়কে রিপ্রেজেন্ট করছে?

ইয়াশ : বর্তমান সময়কে। ২০১৬-২০১৭-এর দিককার সময়কেই এ ছবির প্রেক্ষাপটে দেখানো হয়েছে।

 

অন্য ছবি থেকে এই ছবির ভিন্নতা কী?

তিশা : অন্য গল্পের থেকে এই গল্পের ভিন্নতা খুব বেশি কিছু নেই; কিছুটা আছে। আমি যেসব সিনেমা করে এসেছি সেই জায়গা থেকে এ গল্পটি কিছুটা ভিন্ন, যেটা আমাকে খুব বেশি আকর্ষণ করেছে। সুতরাং এই ভিন্নতার জায়গা থেকেই যতটুকু আকর্ষণীয় করা হবে বা যতটুকু আমরা করতে পেরেছি সেটাই আমাদের জন্য প্লাস। এর বেশি ভিন্নতার কথা বলব না। আসলে একটা মানুষকে সেরকম ভিন্ন ভিন্ন ক্যারেক্টার দেওয়া খুবই ডিফিকাল্ট। আমাদের দেশের পক্ষে সেরকম বাজেট, সেরকম সময় বা সেরকম জায়গা দেওয়া খুবই কষ্টকর। তবে সবদিক চিন্তা করলে অন্যসব গল্প থেকে এই গল্পটি একটু ভিন্ন। এই ভিন্ন গল্পটাকেই ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি।

 

মায়াবতী তিশার সঙ্গে ইকবালের পরিচয় কীভাবে?

তিশা : এটি পরিচালক ঘটিয়েছেন... হা হা হা। আর ঘটানোর পর যা হয়েছে, সিনেমা শুটিংয়ের আগে আমরা বায়স্কোপের একটি কাজ করেছিলাম। যার মাধ্যমে আমাদের মধ্যে একটি ফ্রেন্ডশিপ বা কাজের অভিজ্ঞতা হয়েছে। অভিজ্ঞতা অনেক বেশি ফ্রেন্ডশিপে টার্ন করেছে সিনেমার শুটিংয়ের সময়। যদি এভাবে বলি যে, বাদাম খেতে খেতে ছবির কাজটি শেষ হয়ে গেছে। আমাদের ফ্রেন্ডশিপ বলেন, কমিউনিকেশন বলেন বা সবকিছু মিলিয়ে একে অপরকে যেভাবে সহযোগিতা করেছি ওই বিষয়গুলো এত তাড়াতাড়ি ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়েছে যে, তেমন করে কিছু বুঝতেই পারিনি।

ইয়াশ : মায়াবতী শুটিংয়ের আগেও আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। তাই প্রথমদিকে আমার যে নার্ভাসনেস ছিল বা বেরিয়ারটা ছিল সেই আইস ব্রেকিংটা সে সময়ই শুটটাতে কেটে গিয়েছিল। সে জন্য মায়াবতী করার সময় তেমন করে নার্ভাসনেসটা ছিল না। এরপর তো আমরা আস্তে আস্তে দুজন দুজনার ভালো বন্ধু হয়ে গেলাম। 

 

তিশার কাজের ব্যাপ্তি অনেক। আর আপনি সবেমাত্র শুরু করেছেন। সেদিক থেকে দুজনার মধ্যে বোঝাপড়ায় কোনো সমস্যায় পড়তে হয়েছে?

ইয়াশ : তার কারণেই কিন্তু আমাদের মধ্যে বোঝাপড়ায় কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। সে যদি আমার কাছে ভাব নিত যে, ‘আই অ্যাম দ্য বেস্ট’! তাহলে কিন্তু প্রচুর সমস্যায় পড়তে হতো; কিন্তু সে তা কখনোই করেনি। সে অনেক সহযোগিতাপরায়ণ। বেশি সার্পোটেড ছিল। 

 

এ ছবিটি নিয়ে দুজনের প্রস্তুতি কেমন ছিল?

তিশা : আমাদের দুজনেরই বিশাল বড় একটি প্রস্তুতি ছিল... হা হা হা। 

ইয়াশ : কিন্তু আলটিমেটলি তা হয়েছে কিনা সন্দেহ রয়েছে! ওর প্রস্তুতি ছিল শুকাইতে হবে আর আমার ছিল মোটা হতে হবে। এখন যেভাবে আমাদের দেখছেন, এভাবে দেখলে তা বোঝা যাবে না...হা হা হা। কারণ মায়াবতীর শুটিং অনেক আগে হয়েছে। আমি নতুন ছবির জন্য আরও শুকাইছি।

তিশা : যাই হোক, মোটা-শুকনা এটা তো আমরা ইয়ার্কি করেই বললাম। আমরা দুজনই চেষ্টা করেছি। এই যে এই মেয়েটা এবং এই ছেলেটার মধ্যকার যে সুইটনেসটা বা যে সাপোর্টটা একটি ছবি করার ক্ষেত্রে দরকার ছিল, তা দুজনেই চেষ্টা করেছি শতভাগ। আমি চেষ্টা করেছি, ও চেষ্টা করেছে। সিকোয়েন্স থেকে শুরু করে পুরো ফিল্ম জার্নিটা যতœসহকারে শেষ হোক। আমার কাছে মনে হয়, এই ছবিটি দর্শক অনেক উপভোগ করবে।

 

‘মায়াবতী’-নামটা শুনলেই বোঝা যাচ্ছে এটি একটি নারীপ্রধান ছবি...

তিশা :  হ্যাঁ, নামটা মায়াবতী; তবে নারীপ্রধান বা পুরুষপ্রধান এটি আমি বলব না। কারণ এক হাতে তো তালি বাজে না। একজনকে দিয়ে তো আর সিনেমা হয় না। বলতে গেলে কিছুই হয় না। এটি একটি সিনেমা অর্থাৎ আমাদের সিনেমা। এটি নারীপ্রধান বলে আমি বিশ্বাস করি না। আমি বলব, এটি একটি সুন্দর গল্পের সিনেমা, কয়েকটি চরিত্রের সিনেমা। প্রত্যেকটি চরিত্রই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটি কয়েকটি চরিত্রের গল্প।

 

ছবিতে আলাদা কি ইউনিক বিষয় রয়েছে যেটি দেখতে দর্শক হলে যাবে?

তিশা : একটি সুন্দর গল্প দেখতে যাবে। গল্পে ভালোবাসা আছে, কান্না আছে, ইমোশন আছে, সুন্দর মেসেজ আছে। সবকিছু মিলে একটি প্যাকেজ। একটি ছোট্ট সুন্দর গল্প দেখতে মানুষ হলে যাবে।

 

ছবিটি মুক্তির জন্য এ পর্যন্ত কয়টি হল চূড়ান্ত হয়েছে?

ইয়াশ : এখনো পর্যন্ত জানি ৫০টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। তবে আরও বাড়বে।

 

নতুন কী কাজ নিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন?

ইয়াশ : আমি আসলে অনেক চাপের মধ্যে আছি। এখন দুটি সিনেমার শুটিং একসঙ্গে করছি। কয়েকদিন আগে আবু তৌহিদ হিরণের ‘আদম’ শুরু করেছি। এটিতে সহশিল্পী হিসেবে আছেন ঐশী ও অ্যালেন শুভ্র। প্রথম লটের কাজ শেষ করে এলাম। আর রায়হান রাফির ‘পরাণ’ শুরু করছি। সহশিল্পী বিদ্যা সিনহা মিম ও শরিফুল রাজ। এই দুইটি ছবির বাইরে আর কোনো চাপ নিচ্ছি না।

তিশা : মানুষ তো এইটুকুন! এই দুইটা ছবিই তো ওর ওপর বাড়তি প্রেসারের...হা হা হা।

ইয়াশ : তাই না! আর নাটকের অধ্যায় শেষ করে আসছি ঈদের আগেই।

 

মায়াবতীর নির্মাতা অরুণ চৌধুরী অন্যান্য নির্মাতা থেকে কতটা ব্যতিক্রম?

ইয়াশ : তিনি ভিন্ন ধরনের পরিচালক। সেলিম ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করেছি, অরুণদার সঙ্গেও করছি। দুজনই দুজনের জায়গায় আলাদা। কারও সঙ্গে কারও তুলনা করা যাবে না। আমি তো বলব, ‘দে আর ভেরি ডিফরেন্ট ইন দেয়ার অ্যাপ্রোচ’। তারা মেসেজটা হয়তো একইভাবে দিলেও তা আলাদা হবেই। 

তিশা : একজন নির্মাতার সঙ্গে অন্য নির্মাতার তুলনা চলে না। একেকজনের চিন্তাচেতনা একেক রকম। অরুণদা মায়াবতীর চরিত্রটা বা ইকবালের চরিত্র যেভাবে দেখছেন, সারোয়ার হয়তো অন্য আরেকভাবে দেখতেন। কিংবা তৌকীর ভাই বা সেলিম ভাই হলে আরও অন্যভাবে দেখতেন।

 

বাণিজ্যিক আর বিকল্পধারা- চলচ্চিত্রে এই শব্দ দুটি কতটা সমর্থনযোগ্য?

তিশা : আমি বিশ্বাস করি, দুই ধরনের ছবি। গুড ফিল্ম আর ব্যাড ফিল্ম। ছোট থেকে এটিই বিশ্বাস করে আসছি। সো কলড আর্ট ফিল্ম, কমার্শিয়াল ফিল্ম, ব্যতিক্রমী, বিকল্পধারার ফিল্মÑ বিষয়গুলো বিশ্বাস করি না। কারণ সব সিনেমা দিয়েই বাণিজ্য হয়; সব সিনেমাই ব্যবসাসফল হতে পারে।

ইয়াশ : আমি আবার অন্যভাবে বিশ্বাস করি, গুড ফিল্ম বা ব্যাড ফিল্ম নয়; সেটি হবে একসেপ্টেড ফিল্ম অথবা যেই ফিল্মটি কেউ একসেপ্ট করছে না। একটা ছবি আমার কাছে খারাপ লাগতেই পারে, সেটিই আবার অন্যজনের কাছে ভালো লাগতে পারে। সেটি আমি হয়তো বলব ছবিটি ভালো, তার পাসপ্রেকটিভে ছবিটি খারাপও হতে পারে। মানুষ যেটি বেশি গ্রহণ করবে সেটিই একসেপ্টেড।

এই বিভাগের আরও খবর
চার নায়ক এক ভিলেন
চার নায়ক এক ভিলেন
মন খারাপ শাবনূরের
মন খারাপ শাবনূরের
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
হানিফ সংকেতের ইত্যাদি এবার কুড়িগ্রামের উলিপুরে
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
‘গানটা নাকি পঞ্চমের বাসার কাজের বুয়ার লেখা!’
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
রোমান্টিক আর অ্যাকশনে আটকে আছে ঢাকাই ছবি
এটিএন বাংলায়  ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
এটিএন বাংলায় ধারাবাহিক ‘মেহমেদ’
অবশেষে ফিরছেন পপি
অবশেষে ফিরছেন পপি
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
রাজনীতি নিয়ে খুরশীদ আলম
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
ফের ছোটপর্দায় স্বস্তিকা দত্ত
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
শুটিংয়ে পা ফুলে ঢোল, শরীরে তীব্র যন্ত্রণা ঋষভের
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
স্মৃতিতে সেই জনপ্রিয় বিজ্ঞাপন
আলিয়া কেন সেরা
আলিয়া কেন সেরা
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন