শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

সাক্ষাৎকার : চঞ্চল চৌধুরী

শিল্পীর দায়িত্বই হচ্ছে সেই চরিত্রটি হয়ে ওঠা

দুই বাংলার তারকা চঞ্চল চৌধুরীর ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। দেশে নিয়মিত সিনেমা-সিরিজ করছেন, আবার কলকাতায়ও ডুব দিয়েছেন নতুন নতুন প্রজেক্টে। সম্প্রতি অংশ নিয়েছেন সৃজিত মুখার্জির নির্মাণে মৃণাল সেনের বায়োপিক ‘পদাতিক’-এ। এসব ব্যস্ততার ফাঁকে এক দুুুপুরে এই তারকার সঙ্গে কথা বলেছেন- পান্থ আফজাল
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পীর দায়িত্বই হচ্ছে সেই চরিত্রটি হয়ে ওঠা

কলকাতা থেকে কবে ফিরেছেন?

তাও তো এক সপ্তাহের বেশি হয়ে গেছে।

 

মনপুরার সেই সোনাই চরিত্রের পর আয়না, মিসির আলী, চান মাঝিরূপে মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন। এবার  তো মৃণাল সেনে একাকার চঞ্চল....

আসলে যখন যে চরিত্রে অভিনয় করি সেই চরিত্রের সঙ্গে ব্যাপারটা এরকম নয় যে, শুধু ক্যামেরা রোল দিল, অ্যাকশন বলল আর সঙ্গে সঙ্গে অ্যাক্টিং শুরু হয়ে গেল। ওইভাবে আসলে চরিত্র হয়ে ওঠা যায় না। সেই চরিত্রটাকে নিয়ে জীবনযাপন করতে হয়। নিজের মধ্যে ধারণ করতে হয়। এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। হঠাৎ করে যে আমি ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে মৃণাল সেন হয়ে যেতে পারব, এটা তো অসম্ভব ব্যাপার! শুধু মৃণাল সেন নয়, এর আগেও আমার স্পেশাল যে চরিত্রগুলো আছে বা যে কাজগুলো দর্শকনন্দিত বা দর্শক পছন্দ করেছে, ওই চরিত্রগুলোর সঙ্গে আসলে অনেকদিনের বসবাস। এই চরিত্রগুলো হয়ে উঠার জন্য একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যেতে হয়। রিহার্সেল করতে হয়। আসলে চরিত্রগুলোকে প্রথমে নিজে বিশ্বাস করা তারপর বিশ্বাসের জায়গা থেকে নিজেকে ভুলে ওই চরিত্র হয়ে ওঠা। এটা একটা অভিনেতার অভিনয় প্রক্রিয়া বা প্রস্তুতি। যেটা সে নিজের মতো করে নেয়। এটা একেক অভিনেতা একেকভাবে নেয়, আমি আরেকভাবে নিই। তবে একটা নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যেতেই হবে।

 

সেই প্রক্রিয়া কি শেষ হয়েছে?

মৃণাল সেনের ক্ষেত্রে যদি বলি এখনো শেষ হয়নি। গত বছর যখন হাওয়া রিলিজ হলো, সেই হাওয়া সিনেমার শুটিং করেছিলাম আমরা দুই-তিন বছর আগে। ৪৫ দিন আমরা মাঝসমুদ্রে শুটিং করেছিলাম। কিন্তু ওই চরিত্রের সঙ্গে বসবাস দুই-তিন বছর ধরে। রিহার্সেল করা বা স্ক্রিপ্ট রিডিং সবকিছু মিলিয়ে সুমনের সঙ্গে আমার ক্যারেক্টার ব্রিফিং, তো দীর্ঘ সময় এই গল্পের জন্য চরিত্রের জন্য লেগে থাকা। তো মৃণাল সেনেরও যখন আমি এই চরিত্রে অভিনয় করব তখন থেকে নিজেকে মানসিকভাবে প্রস্তুত করা। এখনো কাজটা চলছে, শেষ হয়নি। এটা শেষ হওয়ার পরও সেই ঘোরটা, আবেশটা ভিতরে থেকেই যাবে।

 

চঞ্চলকে ইদানীং মৃণাল সেনই ভাবছেন সবাই...

হাহাহা... এখনো আমি যেভাবে বসি বা কথাবার্তা বলি বা কোথাও বসতে গেলে ওই চরিত্রের জন্য আমি যে যে প্রিপারেশনগুলো নিচ্ছি, সেরকম ভঙ্গিটা অটোম্যাটিক্যালি চলে আসে ভিতরে। তার মানে শুধু এমন নয় যে, যেদিন শুটিং আছে সেদিন ক্যামেরার সামনে গিয়ে ওই চরিত্রটি হওয়ার চেষ্টা করছি। আমাকে ওই ঘোরের মধ্যেই থাকতে হচ্ছে। এ কারণেই দেখে অনেকে ভাবছেন চুল বড়, মৃণাল সেনের মতোই তো লাগছে! আসলে যতদিন পর্যন্ত কাজটা শেষ না হচ্ছে ফিূবা নতুন কোনো চরিত্রে প্রবেশ করছি ততদিন পর্যন্ত কিছুটা বিষয় থাকবেই।

 

মৃণাল সেন হয়ে উঠতে  পেরেছেন?

না, আমি মৃণাল সেন হয়ে উঠেছি তা কখনো বলতে চাই না। এটা আসলে দর্শক দেখার পরে বলতে পারেন যে, কতটুকু হয়েছে বা কতটুকু করতে পেরেছি আর কতটুক হয়নি। আমার জায়গা থেকে আমি চেষ্টা করছি। কারণ একজন শিল্পী বা অভিনেতার দায়িত্বই হচ্ছে সেই চরিত্রটি হয়ে ওঠা। সেটার জন্য সে সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করে থাকে। কখনো হয় বা কিছুটা হয় বা কখনো কিছুই হয় না। এটা দর্শক বিচার করবে।

 

সব ক্ষেত্রে চঞ্চল বন্দনা কতখানি উপভোগ করেন?

অনেক সময় বিব্রতও হই। কেউ কেউ অবশ্য আনন্দিতও হন। আমি বিব্রত হই এ কারণে যে, এতে প্রত্যাশার চাপ বেড়ে যায়। আমাকে নিয়ে মানুষ যত বেশি আগ্রহ প্রকাশ করবে আমার চাপটা তত বাড়বে। কারণ আমাকে তাদের চাওয়াটাকে পূরণ করতে হবে।

 

অঞ্জন দত্তের সঙ্গে একটি কাজের কথা ছিল?

হ্যাঁ, করার কথা ছিল। আসলে হয় কি একটা কাজ করার জন্য যে কেউ আগ্রহ প্রকাশ করতেই পারে। বা প্রাথমিক পর্যায়ে আলোচনা হতেই পারে। তবে তা ফাইনাল হওয়ার সঙ্গে তো অনেক কিছুরই সম্পর্ক। বাজেট, প্রোডাকশনের প্রিপারেশন। তো সবটা মিলে অনেক সময় হতে হতেও হয় না। কিন্তু করার আগ্রহটা থেকে যায়। যেমন এবারও আমি কলকাতায় যখন কাজ করতে গেছি পদাতিকের। তখন অঞ্জনদা এক দিন আমাকে ফোন করেছিল। ফোন করে বললেন যে, ‘তোমার সঙ্গে তো এর আগে দুটো কাজ করতে করতে তো হলো না। তা আরেকটি কাজের জন্য আমি তোমার নাম প্রস্তাব করতে চাই। তুমি আমার সঙ্গে কাজ করবে?’ আমি বললাম, ‘অবশ্যই দাদা প্রস্তাব করেন।’ তো এই পর্যন্ত কথা আছে, এরপর বাজেট বা সবকিছু মিলিয়ে যদি কাজটা ঠিকঠাক থাকে তো হয়ে যাবে, না হলে হবে না।

 

নতুন সিনেমা বা কাজ মুক্তি পেলে এ দেশের ইন্ডাস্ট্রি ও শিল্পীদের এপ্রিসিয়েশন খুবই নগণ্য। এটাকে কীভাবে দেখছেন?

আমাদের ইন্ডাস্ট্রি থেকে যখন একটি ভালো কাজ হয়, তা যদি ইন্ডাস্ট্রির পাঁচশও দেখার আহ্বান জানায় সোশ্যাল মিডিয়ায় তা কিন্তু ভালো প্রচার। কিন্তু সেই কাজটি তারা করেন না। নানা কারণে হয়তো করেন না। এক হতে পারে ঈর্ষার মানসিকতা থেকে। আমার কাজগুলোর ক্ষেত্রেও দেখেছি, ইন্ডাস্ট্রির মানুষ তেমন করে সেগুলো প্রচার করেননি। করে কখন? যখন দেখে এই কাজটি কোনোভাবেই আর ঠেকানো গেল না, তখন করে।  তখন মুখ খোলেন বা প্রশংসা করেন। আমি মনে করি, এই ইন্ডাস্ট্রির যেই ভালো কাজ করুক ইন্ডাস্ট্রির দায়িত্ব তাকে প্রমোট করা।

 

নতুন কোনো গান আসছে?

আইপিডিসির সঙ্গে দুই সিজনের পর নতুন সিজনটায় কিছু গান করেছি। সিনেমা অঙ্গনের অত্যন্ত গুণী মানুষ গাজী মাজহারুল আনোয়ারকে ট্রিবিউট করে সিজনটা হচ্ছে, সেখানে শাওনের সঙ্গে ডুয়েট একটা গান করেছি। তারপর আরও একজন শিল্পীর সঙ্গে ডুয়েট আরেকটা করেছি।  এগুলো শ্রদ্ধেয় গাজী ভাইয়ের লেখা গান।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী
সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প
অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
সর্বশেষ খবর
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি
পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি

৯ সেকেন্ড আগে | পর্যটন

রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪
রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা

৭ মিনিট আগে | পরবাস

শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
সেমির লড়াইয়ে টিকে থাকতে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার
ল্যুভর জাদুঘরে সিনেমাটিক চুরি, ৪ মিনিটে উধাও বহুমূল্যের ৮ রত্নালঙ্কার

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা
রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির দায়ে কসাইকে জরিমানা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের
কলেজের ফি দিতে বেরিয়ে আর ঘরে ফেরা হলো না জিহাদের

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
মহাকাশে 'হাইপারস্পেকট্রাল' স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
নির্বাচনে চার কারণে ড্রোন ওড়ানো নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু
লুঙ্গি পরে এলাকায় ঘোরাফেরা পুলিশের, অবশেষে ধরা কুখ্যাত ডাকাত রাজু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে ধর্ষণের প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব
ভোটের মাঠে ৮ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাখার প্রস্তাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
মোংলায় যুবদলের উদ্যোগে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার করব জিয়ারত করলেন রাকসু নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন
উইন্ডিজের স্পিনশক্তি বাড়াতে আসছেন আকিল হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ ভাই-বোন গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা
অকল্যান্ডে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ক্যারিয়ার কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’
‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষা থাকলে দুদকের প্রয়োজন হতো না’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি
জাতিসংঘ রেজল্যুশন-২২৩১ আনুষ্ঠানিকভাবে সমাপ্ত ঘোষণা, ইরান-রাশিয়া-চীনের যৌথ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে
শুক্র-শনিবারেও আমদানিকৃত মালামাল খালাস হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস