শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ আগস্ট, ২০২৪

যেমন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তারকাদের

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যেমন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তারকাদের

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পথ ধরে এসেছে নতুন বাংলাদেশ। নতুনভাবে দেশ গড়ার প্রত্যয় সবার। জনসাধারণের মতো বৈষম্যহীন দেশের প্রত্যাশা শোবিজ অঙ্গনের তারকাদেরও। জেনে নেওয়া যাক কেমন বাংলাদেশের প্রত্যাশা তারকাশিল্পীদের। কয়েকজন শিল্পীর প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ পান্থ আফজাল

 

এ দাবি ৭১ সালেও হয়েছিল : সোহেল রানা

ছাত্ররা এবার যেটা দাবি করেছে এটা দ্বিতীয়বারের মতো দাবি। একই দাবি আমরা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় করেছিলাম। ওই সময়ের দাবির মধ্যেই ছিল বৈষম্যহীন সমাজ তৈরি, প্রত্যেকের জন্য ন্যায় বিচার নিশ্চিত করা, ধর্ম পালনে স্বাধীনতা, ভোটের অধিকার ইত্যাদি। আমরা অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছিলাম। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দুর্ভাগ্যজনকভাবে এসব দাবি মলিন হয়ে গিয়েছিল। তাই বর্তমানে ছাত্র-জনতার এ দাবিকে আমি বলি আমাদের সেই দাবির পুনঃজাগরণ।

১৯৭১ সালের ছাত্র-জনতার দাবিগুলো সব সরকারের আমলেই তারা অন্যায়, অত্যাচারের মাধ্যমে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যই ম্লান করে দিয়েছে। দেশের প্রতিটি সেক্টরে যে পরিবর্তন আনার কথা ছিল তা হয়নি। ২০২৪ সালে এসেও ব্রিটিশ আইনকানুন দিয়ে এ দেশ চলছে। পুলিশ কারও পেটুয়া বাহিনী নয়, তারা জনগণের বন্ধু। তারাও চলছে ব্রিটিশ আইন দ্বারা। বিচার বিভাগে এখনো ব্রিটিশ শব্দ ‘মি লর্ড’ ব্যবহার করা হয়। তাহলে আমরা কেন স্বাধীনতা যুদ্ধ করলাম। ১৯৭১ সালে যে পরিবর্তনের জন্য ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত দিয়েছিল সেই পরিবর্তন না হওয়ায় আবারও এবার ছাত্র-জনতা প্রাণ আর রক্ত দিল। আমরা যেন এবার আর ভুলে না যাই যে ছাত্রদের ত্যাগ কখনো বৃথা যায় না। পৃথিবীতে কখনো ছাত্র আন্দোলন দমানো যায় না। সেনাবাহিনী এবার চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে, কারফিউর মধ্যেও তারা গুলি ছুড়েনি।

আমি তাই সেনাবাহিনীকে স্যালুট জানাই। পুলিশ বাহিনীও চেইন অব কমান্ড মেনে কাজ করেছে। কিন্তু কিছু অতি উৎসাহী পুলিশ বিশৃঙ্খলা ছড়িয়েছে। এখন সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে সন্ত্রাসী ও লুটেরাদের শাস্তি নিশ্চিত করা ও পুলিশের লুট হওয়া যাওয়া অস্ত্রগুলো উদ্ধার করা। দেশ ও রাষ্ট্রের সর্বত্র শান্তি শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। জাতির মধ্যে যেন আর কোনো বিভেদ না থাকে। সাড়ে সাত কোটি মানুষ যেমন ১৯৭১ সালে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তেমনি বিভেদ ভুলে আমরা যেন সত্যিকারের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করতে পারি এবং অন্যায়কারীদের শাস্তি নিশ্চিত হয় সেটাই এখন আমার প্রত্যাশা।

 

বৈষম্যহীন দেশ চাই : ববিতা

একটি বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এদেশের ছাত্র-জনতা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ করেছিল। কিন্তু সেই চাওয়া কি এ জাতির এখনো পূরণ হয়েছে? না, হয়নি। আর তাই বারবার বঞ্চিত হতে হতে সবার পিঠ যেন দেয়ালে ঠেকে গেছে। এ কারণেই ছাত্র-জনতা বৈষম্যহীন সোনার বাংলার গড়ার দাবিতে আবার রাজপথে নেমে এসেছে। বুকের তাজ রক্ত দিয়ে অধিকার আদায়ের চেষ্টা করেছে। আমি চাই এ রক্ত যেন আর বৃথা না যায়। সব দাবি বাস্তবায়ন ও স্বৈরশাসনমুক্ত একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ আমি চাই।

 

৭১-এর চাওয়া বাকি রয়েছে : কাজী হায়াৎ

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন কাজী হায়াতের যে চাওয়া ছিল তা হলো অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ, ভাতের ও ভোটের অধিকার নিশ্চিতকরণ, বাসস্থান এবং শিক্ষা গ্রহণের অধিকার। এসব চাওয়া এখনো আমার রয়ে গেছে। সব মানুষ যেন সমঅধিকার পায়, মানুষ যেন তার জন্মগত অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়, এবং সমাজে অন্যায়ের সঠিক বিচার হয়, আমি এখনো তা প্রত্যাশা করি। রাষ্ট্র পরিচালনায় একনায়কত্ব চাই না। সর্বস্তরের মানুষ যেন সমঅধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারে আমি সেই প্রত্যাশাই করছি।

 

জবাবদিহির স্বচ্ছতা চাই : তারিক আনাম

প্রত্যাশা সব সময়ই থাকে, এবারও আছে। রাজনৈতিকভাবে যে বিভাজনের সৃষ্টি হয়েছে তা সমঝোতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিলে ভালো হয়, নইলে রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও বাড়বে। এমন বিভাজন

কাম্য নয়। সরকার বা যে কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা সবার জবাবদিহির স্বচ্ছতা প্রয়োজন। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বাক স্বাধীনতার অধিকার থাকতে হবে, সত্য কথা বলতে যেন কেউ ভয় না পায়। উন্নয়ন যেভাবে আছে সেভাবে চলতে থাকুক, তবে চাইব সেটা আরও সুনিয়ন্ত্রিত হোক। সংস্কৃতিতে আরও পৃষ্ঠপোষকতা জরুরি। শিক্ষাব্যবস্থায় বেশ বড় পরিবর্তন এসেছে। আশা করি, এটার ভালো প্রতিফলন ঘটবে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম এর সুফল পাবে।

 

মানবিক সমাজ চাই : ফারুকী

এখন আমাদের অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকারের কাজ হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন বিচার বিভাগ, পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন-এগুলোকে সংস্কারের ব্যবস্থা করে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে যাওয়া। এ সরকারের প্রথম কাজ হবে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করা। আইনের শাসনকে শক্ত করে তুলতে হবে, যাতে কেউ এ সফল আন্দোলনের অপব্যবহার না করতে পারে। বাংলাদেশে মন্দির থাকবে, মসজিদ থাকবে, প্যাগোডা থাকবে, গির্জা থাকবে, বোরকা থাকবে, জিনস থাকবে-সবকিছুই থাকবে বহুজনের এ সমাজে। আশার কথা, আমাদের তরুণ সমাজের মধ্যে আমি এ বিষয়ে সচেতনতা দেখতে পাচ্ছি। নিশ্চয়ই আমরা একটা মানবিক গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণের দিকে এগিয়ে যাব।

 

দুর্নীতি চলবে না : আসিফ আকবর

শেষ পর্যন্ত আমাদের ছাত্রসমাজ বিজয়ী হয়েছে। প্রমাণিত হয়ে গেল বাংলাদেশে ১৯৫২, ৬৯, ৯০ এবং ২০২৪-ছাত্ররা কখনো ব্যর্থ হয়নি। এখন নতুন বাংলাদেশ হবে। আগের মতো লেজুড়বৃত্তির রাজনীতি হবে না, এটাই প্রত্যাশা। প্রতিটি দল থেকে গণতন্ত্র চর্চা শুরু করতে হবে। এ আন্দোলন রাজনীতিবিদদের জন্য অ্যালার্ট। ভবিষ্যতে ভুল করলে এমন পরিণতি ভোগ করতে হবে। স্বজনপ্রীতি, টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি আর চলবে না। নতুন প্রজন্ম জেগে উঠেছে। তারা আর সহিংসতাভিত্তিক দলের সঙ্গে থাকবে না। প্রতিহিংসা ভুলে সবাই আমরা নতুন এক বাংলাদেশ গড়ে তুলব। ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ চাই, এটা ছাত্ররাই ঠিক করবে।

 

মানবিক গণতান্ত্রিক দেশ চাই : প্রিন্স মাহমুদ

এ বিজয় ছাত্রদের, এ বিজয় জনতার বিজয়। মনে রাখা উচিত সহিংসতার রাজনীতি আর নয়, একেবারেই নয়। এ প্রজন্ম লড়াই করেছে ন্যায্য অধিকার আর বাংলাদেশের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য। এটা আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। হানাহানি আর ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। তাজা প্রাণের এ বলিদানকে মনে রাখতে হবে। এ বলিদান যেন ব্যর্থ না হয়। সংযম চাই, শৃঙ্খলা চাই, মানবিক গণতান্ত্রিক একটা দেশ চাই। দলীয়করণের পরিণাম আমরা দেখেছি। চাটুকারিতার পরিণাম আমরা দেখেছি। ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার পরিণাম আমরা দেখেছি। এ থেকে আমাদের অবশ্যই শিক্ষা নেওয়া উচিত। কিছুদিন পরেই যেন আমরা এসব ভুলে না যাই। পুরনো কিছুর মতো নয়, বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ চাই।

 

সমতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে : সাবিলা

দ্রুত আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। সব ধর্মের, সব বিশ্বাসের মানুষ যেন প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে পারে, তার জন্য সমতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে। মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে। সবাই যেন নিজেদের কথা স্পষ্টভাবে বলতে পারে। পরিবেশ সুরক্ষায় যা যা করা প্রয়োজন সেগুলো যেন করা হয়। এছাড়া শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক উন্নতি প্রয়োজন। আমাদের দেশের অন্যতম বড় চিন্তার বিষয় দুর্নীতি। আমি চাইব অন্তর্র্বর্তীকালীন এ সরকার প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতি রোধে কাজ করবে। এখন থেকে কাউকে যেন কোনো কাজে ঘুষ দিতে না হয়। ২০১৮ সালে নিরাপদ সড়ক চেয়ে আন্দোলন করেছিল ছাত্ররা। নতুন সরকার নিরাপদ সড়ক নিয়ে কাজ করুক।

 

গণতন্ত্র রিস্টার্টের শুরু : অমিতাভ রেজা

এটা নতুন প্রজন্মের জয়। ফার্মগেটে দাঁড়িয়ে ছাত্রদের সংহতি জানিয়ে বলেছিলাম, ওরাই রাষ্ট্র ঠিক করবে। ভবিষ্যতে কেমন বাংলাদেশ চাই, এটা ছাত্ররাই ঠিক করবে। সুতরাং নতুন সরকারে তাদের অংশগ্রহণ যেন থাকে। সংবিধানে যেখানে পরিবর্তন প্রয়োজন, সেখানেও যেন তারা অংশগ্রহণ করে। গণতন্ত্র রিস্টার্টের এটা মাত্র শুরু। আমাদের টিচার্স নেটওয়ার্ক থেকে যে রূপরেখা দেওয়া হয়েছে সেটা যেন পালন করা হয়। বাংলাদেশ নতুন করে স্বাধীন হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
হেনস্তার শিকার দেবশ্রী
হেনস্তার শিকার দেবশ্রী
মাহির নতুন রহস্য
মাহির নতুন রহস্য
অন্যরকম শাকিব খান
অন্যরকম শাকিব খান
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার-২০২৫ পেলেন রায়হান রাফী ও আলিমুজ্জামান
ফজলুল হক স্মৃতি পুরস্কার-২০২৫ পেলেন রায়হান রাফী ও আলিমুজ্জামান
ফারিণের নবযাত্রা
ফারিণের নবযাত্রা
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা
দীর্ঘ বিরতির পর মাঠে ফিরছেন প্রোটিয়া গতি তারকা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন
এক মাসে রেকর্ড ১ কোটি ১৭ লাখ মানুষের ওমরাহ পালন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন
মাদারীপুরে নিরাপদ অভিবাসনের লক্ষ্যে আইওএমের সংবাদ সম্মেলন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা
নারীর অদম্য সাহসেই গড়ে উঠবে জলবায়ু সহনশীল বাংলাদেশ : উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'
'তিমুর-লেস্তের আসিয়ান সদস্যপদ বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভাবনা'

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা
‘আমার সোনার বাংলা’ গেয়ে তোপের মুখে কংগ্রেস নেতা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন
নাইটহুড পেলেন জেমস অ্যান্ডারসন

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক মেয়রসহ আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর
রাজশাহীতে গ্রামীণফোন পরিচালনা পর্ষদের সফর

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ
জামায়াত-এনসিপিকে ‘এ ক্যাটাগরিতে’ রাখায় নুরের ক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড
১২ বছর পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হারাল নিউজিল্যান্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা
ঘূর্ণিঝড় মেলিসা: ৭ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে কিউবা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা
হাইওয়ে পুলিশের সদস্যদের সঙ্গে ডিআইজি হাবিবুর রহমানের মতবিনিময় সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা
সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে অটোচালককে হত্যা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল
গাজীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতা পুনর্বহাল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরও এক মামলায় গ্রেফতার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী
আরও এক মামলায় গ্রেফতার সাবেক খাদ্যমন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল
বৃহস্পতিবার ইসিতে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮ দল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরের মেদ ঝরাতে যা করণীয়
শরীরের মেদ ঝরাতে যা করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
বিরল ধূমকেতু থ্রিআই-অ্যাটলাস নিয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা
জকসুর ভোটগ্রহণ ২৭ নভেম্বর, নির্বাচন কমিশন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা
আলোচনায় সমাধান মেলেনি, পাকিস্তান-আফগানিস্তান নতুন উত্তেজনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের কর্মসূচির প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
জামায়াতের সঙ্গে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম