শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৫, বৃহস্পতিবার, ০৭ মে, ২০১৫

পাঁচ বছর জেলের উদ্বেগে প্রলেপ দু’দিনের জামিন

অনলাইন ডেস্ক:
অনলাইন ভার্সন
পাঁচ বছর জেলের উদ্বেগে প্রলেপ দু’দিনের জামিন

তাকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা ঘোষণা করতে লেগে গেল ১৩ বছর। কিন্তু তার পর উচ্চ আদালতে সওয়াল করে জামিন জোগাড় করতে দশ মিনিটও লাগল না!
কেন?

বলিউডের একটা বড় অংশ বলছে, হবেই তো। তিনি যে সকলের ‘ভাই’। কান্না ভেজা গলায় হেমা মালিনী বলছেন,‘‘মনটা খুব খারাপ হয়ে গিয়েছে।’’ ‘‘সালমান বড় ভাল ছেলে’’, টুইট করেছেন সোনাক্ষী সিনহা। ‘আমরা সকলে পাশে আছি’, গতকাল সালমানের বাড়িতে এসে বুঝিয়ে দিয়েছেন শাহরুখ খান। সঞ্জয় দত্ত জেলে যাওয়ার সময় এ ভাবেই ‘পাশে’ দাঁড়িয়েছিল বলিউড। তবে সালমানের বেলায় যেন পারদটা আরও কয়েক ধাপ চড়া!

তার মতো ‘বড় মাপের হৃদয়’ এখানে খুঁজে পাওয়া ভার, বলছে ভারাক্রান্ত বলিউড। এ বার কী হবে, তার ঘাড়ে যে ইন্ডাস্ট্রির ৩০০ কোটি টাকার বোঝা, চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন সিনেমা জগতের কলাকুশলীরা। আর বলিউডের এই সমবেত দীর্ঘশ্বাসের আড়ালে ঢাকা পড়ে গিয়েছে তেরো বছরের এক আইনি নাটক। যে নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র সল্লু মিঞাঁ। কিন্তু নাটকের শেষটা কী হবে ঠিক করে দিয়েছিলেন যিনি, তিনি মারা গিয়েছেন সেই ২০০৭ সালে, আট বছর আগে। তিনি সালামনের দেহরক্ষী রবীন্দ্র পাটিল।

নাটকের শুরু ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর। রাত তখন প্রায় দু’টো। জুহুর ‘রেন বার’ থেকে বেশ কয়েক পেগ বাকার্ডি সাদা রাম, আরও কিছু ককটেল আর চিংড়ি ও মুরগির ভাজাভুজি খেয়ে নিজের সাদা ল্যান্ডক্রুজারে উঠলেন সালমান। বসলেন ড্রাইভারের সিটে। সঙ্গে দেহরক্ষী পাটিল। প্রথমে গেলেন জুহুর পাঁচ তারা জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেলে। সেখানে কিছুক্ষণ কাটানোর পরে গাড়ি এগোল বান্দ্রার দিকে। তখনও চালকের আসনে সলমন। এই বান্দ্রাতেই সমুদ্রের সামনে সালমানের ফ্ল্যাট— গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্ট। তার খুব কাছে আমেরিকান এক্সপ্রেস বেকারি। বেসামাল চালক হঠাৎ গাড়ি তুলে দিলেন বেকারির সামনের ফুটপাথে। সেখানে শুয়ে কয়েকজন ফুটপাতবাসী। নিমেষে তারা সেঁধিয়ে গেলেন ‘ভাই’-এর এসইউভি-র তলায়। চাপা পড়ে মারা গেলেন একজন। আহত চার। তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা বেশ গুরুতর।
পাটিল ছিলেন সেই ঘটনার প্রথম ও প্রধান সাক্ষী। ঘটনার কিছু দিন আগেই সালমান খান পুলিশের কাছে নিরাপত্তা দাবি করে জানিয়েছিলেন, তাঁার প্রাণহানির আশঙ্কা রয়েছে। তখন পাটিলকে সালমানের দেহরক্ষী নিয়োগ করা হয়। সেই রাতেই পাটিল থানায় গিয়ে পুলিশকে জানিয়েছিলেন, তিনি সে দিন সালমানকে মদ্যপান না করতে অনুরোধ করেছিলেন। কারণ তিনি নিজে গাড়ি চালাতে পারেন না। গাড়ি সালমানকেই চালাতে হবে। সালমান তার কথায় কান দেননি। সালমানকে গ্রেফতার করা হলেও সে দিনই তাকে জামিনে ছেড়ে দেওয়া হয়। ন’দিন পরে অবশ্য আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন সালমান। তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে মুম্বাই পুলিশ। ১৭ দিন পরে পাকাপাকিভাবে জামিন পান সালমান।

চলতে থাকে মামলা। ২০০৬ সালে যখন প্রত্যক্ষদর্শীদের জেরা করা হচ্ছে, তখন আচমকা উধাও হয়ে যান পাটিল। তার পরিবার নিখোঁজ মামলা দায়ের করে। আদালতে পাঁচ দিন হাজিরা না দেওয়ার পরে বিচারক নির্দেশ দেন, পাটিলকে গ্রেফতার করে আদালতে পেশ করতে হবে। ২০০৬-এর মার্চে মহাবালেশ্বর থেকে পাটিলকে গ্রেফতার করে ক্রাইম ব্রাঞ্চ। কিন্তু ঘটনার পরে যে পাটিল প্রথম পুলিশের কাছে গিয়েছিলেন, সেই তিনিই হঠাৎ কেন আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার সময়ে ‘গা ঢাকা’ দিলেন, সে প্রশ্ন তুললেন না প্রশাসনের কেউই। হাই প্রোফাইল মামলায় অনেক সময়েই সাক্ষীদের যে নিরাপত্তা দেওয়া হয়, তাও দেওয়া হয়নি পাটিলকে। কিছু সাংবাদিক দাবি করেছিলেন, বয়ান পাল্টানোর জন্য পাটিলের ওপর ভয়ঙ্কর চাপ দিত সলমনের পরিবার। তবে এই অভিযোগের পক্ষে কেউ প্রমাণ দিতে পারেননি।

গ্রেফতারের পরে দাগী অপরাধীদের সঙ্গে পাটিলকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় আর্থার রোড জেলে। কয়েক মাস পরে জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে পাটিল দেখেন, তাঁকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তার পরিবারও তার সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে অস্বীকার করে। আবার নিরুদ্দেশ হয়ে যান পাটিল। ২০০৭ সালে সেওরি মিউনিসিপ্যাল হাসপাতালে খুঁজে পাওয়া যায় তাকে। খারাপ ধরনের যক্ষায় আক্রান্ত। সে বছরই ৪ অক্টোবর মারা যান তিনি।

পাটিলের মৃত্যুর পরে উপযুক্ত সাক্ষ্যের অভাবে ধামাচাপা পড়ে যায় সালমান মামলা। ২০১১-এ সলমনের বিরুদ্ধে আরও কঠিন ধারা প্রয়োগের আর্জি জানান সরকারি আইনজীবী। সেই শুরু। একের পর এক মিথ্যা সাক্ষ্য, মিথ্যা দাবি। যেমন, চূড়ান্ত সাজা ঘোষণার মাসখানেক আগে সালমানের গাড়ির চালক অশোক সিংহ আচমকা দাবি করে বসেন সে রাতে সালমান নন, তিনিই গাড়ি চালাচ্ছিলেন। (মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য অশোককে তিরস্কার করেছে আদালত।) সালমানও আদালতে বলেন, সেই রাতে বারে বসে আদপেই মদ খাননি তিনি। সালমানের আইনজীবীর বক্তব্য ছিল, ‘‘যে সাদা রংয়ের পানীয়টি সালমান খাচ্ছিলেন, সেটা আদপেই বাকার্ডি রাম নয়। শুধুই জল।’’ আইনজীবী বলতে থাকেন, সালমান নার্ভের অসুখে ভুগছেন। তিনি যে কত সাধারণ-দরদি, তার ভূরিভূরি তথ্য-প্রমাণ পেশ করা হয়। কাল রাতেও সালমান টুইট করেন, ‘‘যো কাম নহি কিয়া হ্যায়, উসকা ক্রেডিট লেনা সহি হ্যায়? (যে কাজটা আমি করিনি, তার জন্য কি কৃতিত্ব নেওয়া উচিত?)’’

কিন্তু আজ মুম্বাই নগর দায়রা আদালতে তার বিরুদ্ধে আনা সাতটি অভিযোগেই দোষী সাব্যস্ত হন সালমান। পৌনে বারোটায় এই রায় দিয়ে বিচারক জানান, ১টা দশে সাজা ঘোষণা হবে। সরকারি আইনজীবী আরও এক বার দাবি করেন, সালমানকে সর্বোচ্চ সাজা, অর্থাৎ ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হোক। সালমানের আইনজীবীরা নানা কারণ দেখিয়ে বলতে থাকেন, সাজা তিন বছরের বেশি যেন না হয়। ১-১০এ বিচারক ঘোষণা করেন, পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো সালমানকে। তাকে আর্থার রোড জেলে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত অবশ্য তাকে জেলে যেতে হয়নি।

সালমানের আইনজীবীরা তৎক্ষণাৎ ছোটেন বোম্বে হাইকোর্টে। অন্তর্বর্তী জামিনের আপিল করা হয়। দশ মিনিটের শুনানির পরেই জামিন মঞ্জুর হয়। বিচারপতি বলেন, যেহেতু গোটা বিচারপর্বেই সালমান জামিনে ছিলেন এবং নিম্ন আদালতের রায়ের কপি এখনও হাতে পাননি, তাই ন্যায়বিচারের স্বার্থে আরও সময় দরকার। বিচারপতি বলেন, সালমানের আইনজীবীর সওয়াল শুনে তার মনে হয়েছে যে ৮ তারিখের মধ্যেই সালমান রায়ের কপি পাবেন। তাই ওই দিন পর্যন্ত তার জামিনের মেয়াদ বাড়িয়ে দিচ্ছেন তিনি। তবে এ জন্য সলমনকে নিম্ন আদালতে নতুন করে বন্ড দাখিল করতে হবে।

বোম্বে হাইকোর্টে যখন শুনানি চলছে, তখন দায়রা আদালতেই বসে সালমান। পাঁচটা নাগাদ স্বস্তির খবর আসার পরে জামিনের কাজ মিটিয়ে যখন আদালত থেকে বেরোলেন, ঘড়িতে তখন রাত ৭টা ২৫। রাত সওয়া আটটায় সালমানের গাড়ি ফের ঢুকল গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে।

আট বছর আগে এক সাক্ষাৎকারে সালমান বলেছিলেন, ‘‘ক্যামেরার সামনে কান্নাকাটি করার লোক নই আমি। যদি জেলে যেতেই হয়, মুখে তার ছাপ পড়বে না।’’ আজ ক্যামেরার সামনে কাঁদেননি বটে, কিন্তু বিচারক ডি ডব্লিউ দেশপাণ্ডে যখন বলছেন, ‘‘গাড়ি আপনিই চালাচ্ছিলেন। আপনি দোষী’’, তখন চোখে জল চলে আসে ভিলেন-ঠ্যাঙানো নায়কের। সাদা শার্টের হাতায় চোখ মুছে নেন তিনি।

২০০২ সালের সেই রাতে ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেওয়ার সময়েও ভেঙে পড়েছিলেন সালমান। শুধু বন্ধু ও প্রতিবেশী ফ্রান্সিস ফার্নান্ডেজকে ফোন করে বলেছিলেন, ‘‘আমায় বাঁচাও ভাই।’’

আজও জেলযাত্রা থেকে বাঁচলেন চুলবুল পাণ্ডে। অন্তত দু’দিনের জন্য।

 

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৭ মে, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
জন্মদিনে ভক্তদের যা বললেন অক্ষয়
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
ইউটিউবে আসছে বাসার-তিশার ‘ফান্দা’
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
‘লেডি সুপারস্টার’ ডাকায় ক্ষুব্ধ নয়নতারা
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
অরিজিতের অনুষ্ঠানে হঠাৎ বন্ধ বিদ্যুৎসেবা! ভক্তদের ক্ষোভ
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
নতুন কুঁড়ির আবেদনের সময়সীমা বাড়ল
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ইউটিউবে মিলিয়ন মাইলফলক
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
জাহ্নবীকে নিয়ে ঠাট্টা করে বিপাকে পড়লেন সোনম
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
পাঞ্জাবের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন অক্ষয় কুমার
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১
দিনাজপুরে গাঁজার গাছসহ আটক ১

২৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন খালেদা জিয়া : এরশাদ উল্লাহ

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ
জবি ক্যাম্পাস সংলগ্ন অবৈধ দোকানপাট ও বাসস্ট্যান্ড অপসারণের দাবিতে সমাবেশ

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত
পুলিশের স্বাধীন তদন্ত সার্ভিস গঠনের সিদ্ধান্ত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
বগুড়ায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার
নজরুলের স্মরণে নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১
বরিশালে দুই ট্রলারের সংঘর্ষে নিহত ১

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করে বনজ সম্পদের চাপ কমানো সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ
এশিয়া কাপ মিশনে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পানিতে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড
হত্যা মামলায় সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান এখনো মেলেনি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের
সন্ধান মিলছে না নিখোঁজ ব্যাংকারের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী
সম্মাননা পেলেন কুমিল্লার ১০ মাঠকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক
বাবাকে হত্যার ঘটনায় ছেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেএমপির আট থানার ওসি বদল
কেএমপির আট থানার ওসি বদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা
দিনাজপুরে মাঠেই কৃষকের পাঠশালা, আধুনিক কৃষিতে বাড়ছে দক্ষতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু
খিলগাঁওয়ে ভবন থেকে পড়ে এসি মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স
প্রতিদিন ষড়যন্ত্র ও সংকট ঘনিভূত করা হচ্ছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
রাজধানীতে ৫ হাজার পিস ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ
আরও বাড়ল সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম