শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, রবিবার, ১২ মে, ২০১৯

মায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা

মনিজা রহমান
অনলাইন ভার্সন
মায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা

আপন দেশে, আপন মানুষদের কাছে যাওয়া সব সময়ই অতি মধুর, কিন্তু সেই যাত্রা যদি হয় জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর সত্যিটা জানার পরে, যদি তাঁর জন্য হিমাগারে অপেক্ষা করে থাকে এমন কারো মৃতদেহ যার থেকে তার জন্ম সেই মায়ের, তার চেয়ে বেদনাদায়ক আর কিছু হতে পারে না!

বুকের মধ্যে কেউ যেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী পাথরটা বসিয়ে দিয়েছে। আমার ভাবনার সঙ্গে সঙ্গে এয়ারক্রাফটটা দুলতে থাকে। বাজে আবহাওয়ার জন্য একবার নীচে নেমে যায়। আবার ওপরে ওঠে। নীচে নামার সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে শুন্যতার অনুভূতি হয়। পাশের সীটে বসা চীনা দম্পতি একের পর এক সিনেমা দেখে যাচ্ছে। ভয় পেয়ে আমি একবার পাশের চেয়ারে বসা স্ত্রীটির হাত চেপে ধরি। ও কিছু মনে করে না। চৌদ্দ ঘণ্টা পাশাপাশি বসে থাকতে হবে। এই সময় টুকুর জন্য আমার সবচেয়ে কাছের মানুষ তারা।

সিনেমা দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে স্বামী এক সময় ঘুমায়। স্ত্রীটি ক্লান্তিহীনভাবে একের পর এক সিনেমা দেখে চলে। আমি কিছুক্ষণ ঘুমাই, আবার জেগে উঠি, আমার কিছু ভালো লাগে না। নিজেকে নিঃস্ব, রিক্ত, খুব দুর্বল লাগে। কখনও অন্ধকার আকাশের দিকে তাকিয়ে অঝোরে কাঁদি। আম্মার মৃত্যুর খবরটা পাই নিউইয়র্ক সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে। তারপর আর সারারাত ঘুমাতে পারিনি। আমার স্বামী রাত সাড়ে ১২টায় বাসায় ফেরে। দুঃসংবাদ শুনে চারদিকে ফোন করে অবশেষে বাংলাদেশে যাবার একটা টিকেট বুক করে। আম্মার শরীর পিজি হাসপাতালের হিমাগারে রাখার ব্যবস্থা করে। ভোর ৭টায় বাসা থেকে বের হয়ে টিকেটটা সংগ্রহ করে আমি জেএফকে’র দিকে রওনা হই।

কষ্টের রাত এক সময় ভোর হয়। মেঘের ওপর মেঘ, তার ওপর সকালের প্রথম সূর্যরশ্মি পড়ার পরে কেমন যেন অপার্থিব পরিবেশের সৃষ্টি হয়। স্বপ্নরাজ্যে আছি বলে ভ্রম হয়। মনে হয় আমি যেন প্লেনে করে সপ্ত আসমানের ওপরে চলে গেছি। ভয়ংকর সৌন্দর্য্য আমার সহ্য হয় না। আমার কেমন যেন লাগে। আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি। উঠে দেখি চারদিকে অন্ধকারে বেশিরভাগ যাত্রী ঘুমাচ্ছে। পাশে বসা চীনা নারীটি শুধু জেগে আছে। সামনের স্ত্রিনের আলোতে আলোকিত তার মুখ।

বেশ কয়েক ঘণ্টা আমি কারো সঙ্গে কথা বলিনি। হঠাৎ নিজের কণ্ঠ শুনতে ইচ্ছে করে। পাশে বসা ভদ্রমহিলাকে বলি, ‘তোমাকে ঘুমাতে দেখলাম না। তুমি খুব কম ঘুমাও!’ আমার না প্রশ্ন, না মন্তব্য ধরনের কথার উত্তরে মহিলাটি চোখ-মুখ উজ্জ্বল করে হাসে। কিছুক্ষণ স্বাভাবিক হবার চেষ্টা করে আমি আবার ফিরে যাই আমার ভঙ্গুর অবস্থায়। আমার কিছু ভালো লাগে না। নিশ্বাস বন্ধ হবার অনুভূতির মতো কেমন যেন বিবমিষা হয়। আবার আমার চোখ ভেঙ্গে পানি ঝরতে থাকে। আমি আকুল হয়ে কাঁদতে থাকি।

আমার মা যার জন্য আমি গত কয়েক বছরে কিছুই করতে পারিনি। বরং বার বার অসুস্থ হয়ে পড়ায় মায়ের ওপর বিরক্ত হয়েছি। বলেছি, ‘মনে জোর আনতে পার না কেন! তুমি এত দুর্বল কেন?’ আমার মায়ের সঙ্গে শেষের কয়েকদিন ঠিকভাবে কথাও বলতে পারিনি। যেদিন আমার মা চলে গেলেন, ওই দিন দুই-তিনবার ভেবেছিলাম, ভিডিও কল করব। কিন্তু করা হয়নি। বরং আমি ব্যস্ত ছিলাম বেশি ফেসবুকে অন্যের পোস্ট দেখায়। ব্যস্ত ছিলাম অপ্রয়োজনীয় ফোন করায়। ছেলেদের স্কুল বন্ধ ছিল বলে কোথাও যাওয়া যায় কিনা এই নিয়ে পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলাম।

সবাই ঘুমিয়ে পড়লে যখন ঘরের সব কাজ শেষ করছিলাম, তখন মেসেঞ্জারে আমার বোনের নম্বর থেকে ফোন এল। ও কখনও এত রাতে এভাবে ফোন করে না। ভয়ংকর দুঃসংবাদ শোনার আতঙ্ক আমাকে ঘিরে ধরল। আমি কল রিসিভ করলাম। অনেকগুলো উচ্চকিত কণ্ঠ শুনলাম। সবাই চিৎকার করে কথা বলছে। একজন তাদের মধ্যে জোরে বলে উঠল, ‘আপা, আমার নাম রুমা। আপনাদের বাসায় কাজ করি। আপনার আম্মা মারা গেছে।’

এই একটা বাক্য যেন ভুলোক-দ্যুলোক-গোলক ব্যাপী বাজতে লাগল। ‘আপনার আম্মা মারা গেছে’। মনে হল পৃথিবীতে এরচেয়ে নির্মম কোন কথা হতে পারে না। আমি আমার এতখানি জীবনে এরচেয়ে ভয়ংকর কোন খবর যেন শুনিনি। কিন্তু কিভাবে আমার আম্মা মারা যাবে ? আম্মা তো আম্মাই। তিনি কিভাবে নাই হয়ে যেতে পারেন! প্রচণ্ড শীতের রাতে আমার সারা শরীর ঘেমে ওঠে। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না। আমার মাথা ঘোরাতে থাকে। পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বাক্যটা শোনার পরে সবকিছু অন্ধকার হয়ে আসে।

আমি আবার আমার বোনের মেসেঞ্জারে কল দেই। কাউকে বলি, ভিডিওটা ওপেন করে দেবার জন্য। আমার মায়ের ঘরে তখন অনেক লোক আসতে শুরু করেছে। নিজের খাটে ঘুমিয়ে আছে আমার মা। ঘুমের মধ্যেও মাথায় ঘোমটা দিয়ে আছেন তিনি। মাথার দুই পাশে কালো চুল। ৬৩ বছর বয়সেও আমার মায়ের চুলের বেশিরভাগ ছিল কালো। বাদামি ফর্সা মুখ। মুখে কোন মৃত্যু যন্ত্রণার ছাপ নেই। যেন এক স্বপ্নের ভিতরে আছেন তিনি। আমার মায়ের পাশে শোয়া আমার বোনেরা চিৎকার করে কাঁদছে। বার বার মাকে জড়িয়ে ধরছে। মায়ের মাথা ধরে ঝাকাচ্ছে আর বলছে, ‘মা, শ্বাস নাও মা, শ্বাস নাও।’

২.
অজপাড়াগাঁর এক কিশোরী একদিন ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে মহকুমা শহরে এল। এক আত্নীয়ের বাড়িতে সে প্রায় এক মাস থেকে পরীক্ষা দিল। তারপর সে কেউন্দিয়ায় গ্রামের বাড়ি ফিরে কুপির আলোতে সেই ঘটনা লিখল। কিশোরীর হাতের লেখা ছিল যেন মুক্তো বসানো। ওর ১৬ বছর বয়সের জীবনে ওটাই ছিল সবচেয়ে স্মরণীয় ঘটনা। সেই যাত্রার কথা লিখে রাখল খাতার পাতায়। কিশোরীর আরো অনেকগুলো খাতা ছিল। কোনটাতে সে কবিতা লিখতো। কোনটাতে প্রিয় সিনেমার গান। সে তো কখনও জানতো না তাঁর অনাগত সন্তানের একদিন সেই ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে পিরোজপুরে যাত্রার লেখা পড়ে অঝোরে কাঁদবে।

তার সন্তানদের কাছে সেই মা ছিল রোদ-বৃষ্টি-আলো-হাওয়া-জলের মতো। মা তো থাকবেই পাশে সুদিনে-দুর্দিনে তারা ধরেই নিয়েছিল। ধূসর হয়ে যাওয়া সেই খাতাগুলোর মতো তাদের মাও দিন দিন ধূসর হয়ে যাচ্ছে তারা বুঝতে পারেনি। সংসার আর সন্তানে আকীর্ণ মা যে তাদের ছেড়ে এভাবে আকস্মিকভাবে চলে যেতে পারে তাদের ধারনাতে ছিল না। যে মহকুমা শহরে সে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল, দুই বছর পরে সেখানেই নতুন বউ হয়ে এল সে, পিছনে ফেলে এল নিজের সব সাধ-বাসনা আর স্বপ্নগুলিকে। তার আর নিজের বলে কিছু থাকল না।

তবু সে মাঝেমধ্যে পুরনো কাপড়ে রিপু করার সময় কিংবা রান্না ঘরে শাক বাছতে বাছতে আপন মনে গান গাইতো। সেই গানটা কানে লেগেছিল তার বড় মেয়ের। সেই মেয়ে নিউইয়র্ক থেকে প্রথমে ঢাকা, তারপর মায়ের শবদেহ নিয়ে পিরোজপুরে গিয়েছিল বহুদিন পরে। প্রিয় জন্মভূমিতে মাত্র চারদিনের সফর শেষে প্রায় খালি স্যুটকেসে মায়ের পরনের শাড়ি, গায়ে দেবার কাঁথা আর নিয়মিত যে কোরআন শরীফটা পড়ত মা, সেটা নিয়ে ফিরে এল। তারপর একরাতে বড় মেয়ে তার ছেলের জন্য ইউটিউবে একটা বাংলা সিনেমার গান খুঁজতে খুঁজতে হঠাৎ বহুকাল পরে মায়ের গাওয়া সেই গানটা খুঁজে পেল-

‘লিখেছ আর না আসিতে…
রজনী কেটে গেল ভাবিতে ভাবিতে। 
হৃদয়বীনার তার ছিড়ে যায়
তোমায় ছেড়ে চলে যেতে
ভাবিতে ভাবিতে।
তোমার পত্রলেখা যতবার পড়েছি
মনের অজান্তে আঁখিজলে ভেসেছি..।’

বড় মেয়ে প্রতি রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে সিংকে থালাবাসন মাজতে মাজতে ইউটিউবে গানটা শোনে। আর তার আঁখিজল এসে মিশে যায় সিংকের পানির সঙ্গে। একজন কিশোরী যে তার গ্রাম থেকে একদিন যাত্রা শুরু করেছিল, প্রথমে মহকুমা শহর, তারপর রাজধানী শহরে এসে থিতু হয়েছিল তাঁর জীবন, কত আনন্দ-বেদনা, কত মান-অপমান সয়েছে সে, কত অভিমান করেছে সে জীবনময়, সবকিছু ছেড়ে তাকে চলে যেতে হল! এভাবেই সবাইকে চলে যেতে হয়। কারো জন্য থেমে থাকে না পৃথিবীর কোন কিছুই।

সবাইকে বিশ্ব মা দিবসের শুভেচ্ছা।

১২ মে, ২০১৯
(ইস্ট রিভারের তীর থেকে)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম