শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, রবিবার, ১২ মে, ২০১৯

মায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা

মনিজা রহমান
অনলাইন ভার্সন
মায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা

আপন দেশে, আপন মানুষদের কাছে যাওয়া সব সময়ই অতি মধুর, কিন্তু সেই যাত্রা যদি হয় জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর সত্যিটা জানার পরে, যদি তাঁর জন্য হিমাগারে অপেক্ষা করে থাকে এমন কারো মৃতদেহ যার থেকে তার জন্ম সেই মায়ের, তার চেয়ে বেদনাদায়ক আর কিছু হতে পারে না!

বুকের মধ্যে কেউ যেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী পাথরটা বসিয়ে দিয়েছে। আমার ভাবনার সঙ্গে সঙ্গে এয়ারক্রাফটটা দুলতে থাকে। বাজে আবহাওয়ার জন্য একবার নীচে নেমে যায়। আবার ওপরে ওঠে। নীচে নামার সঙ্গে সঙ্গে সারা শরীরে শুন্যতার অনুভূতি হয়। পাশের সীটে বসা চীনা দম্পতি একের পর এক সিনেমা দেখে যাচ্ছে। ভয় পেয়ে আমি একবার পাশের চেয়ারে বসা স্ত্রীটির হাত চেপে ধরি। ও কিছু মনে করে না। চৌদ্দ ঘণ্টা পাশাপাশি বসে থাকতে হবে। এই সময় টুকুর জন্য আমার সবচেয়ে কাছের মানুষ তারা।

সিনেমা দেখে দেখে ক্লান্ত হয়ে স্বামী এক সময় ঘুমায়। স্ত্রীটি ক্লান্তিহীনভাবে একের পর এক সিনেমা দেখে চলে। আমি কিছুক্ষণ ঘুমাই, আবার জেগে উঠি, আমার কিছু ভালো লাগে না। নিজেকে নিঃস্ব, রিক্ত, খুব দুর্বল লাগে। কখনও অন্ধকার আকাশের দিকে তাকিয়ে অঝোরে কাঁদি। আম্মার মৃত্যুর খবরটা পাই নিউইয়র্ক সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে। তারপর আর সারারাত ঘুমাতে পারিনি। আমার স্বামী রাত সাড়ে ১২টায় বাসায় ফেরে। দুঃসংবাদ শুনে চারদিকে ফোন করে অবশেষে বাংলাদেশে যাবার একটা টিকেট বুক করে। আম্মার শরীর পিজি হাসপাতালের হিমাগারে রাখার ব্যবস্থা করে। ভোর ৭টায় বাসা থেকে বের হয়ে টিকেটটা সংগ্রহ করে আমি জেএফকে’র দিকে রওনা হই।

কষ্টের রাত এক সময় ভোর হয়। মেঘের ওপর মেঘ, তার ওপর সকালের প্রথম সূর্যরশ্মি পড়ার পরে কেমন যেন অপার্থিব পরিবেশের সৃষ্টি হয়। স্বপ্নরাজ্যে আছি বলে ভ্রম হয়। মনে হয় আমি যেন প্লেনে করে সপ্ত আসমানের ওপরে চলে গেছি। ভয়ংকর সৌন্দর্য্য আমার সহ্য হয় না। আমার কেমন যেন লাগে। আমি আবার ঘুমিয়ে পড়ি। উঠে দেখি চারদিকে অন্ধকারে বেশিরভাগ যাত্রী ঘুমাচ্ছে। পাশে বসা চীনা নারীটি শুধু জেগে আছে। সামনের স্ত্রিনের আলোতে আলোকিত তার মুখ।

বেশ কয়েক ঘণ্টা আমি কারো সঙ্গে কথা বলিনি। হঠাৎ নিজের কণ্ঠ শুনতে ইচ্ছে করে। পাশে বসা ভদ্রমহিলাকে বলি, ‘তোমাকে ঘুমাতে দেখলাম না। তুমি খুব কম ঘুমাও!’ আমার না প্রশ্ন, না মন্তব্য ধরনের কথার উত্তরে মহিলাটি চোখ-মুখ উজ্জ্বল করে হাসে। কিছুক্ষণ স্বাভাবিক হবার চেষ্টা করে আমি আবার ফিরে যাই আমার ভঙ্গুর অবস্থায়। আমার কিছু ভালো লাগে না। নিশ্বাস বন্ধ হবার অনুভূতির মতো কেমন যেন বিবমিষা হয়। আবার আমার চোখ ভেঙ্গে পানি ঝরতে থাকে। আমি আকুল হয়ে কাঁদতে থাকি।

আমার মা যার জন্য আমি গত কয়েক বছরে কিছুই করতে পারিনি। বরং বার বার অসুস্থ হয়ে পড়ায় মায়ের ওপর বিরক্ত হয়েছি। বলেছি, ‘মনে জোর আনতে পার না কেন! তুমি এত দুর্বল কেন?’ আমার মায়ের সঙ্গে শেষের কয়েকদিন ঠিকভাবে কথাও বলতে পারিনি। যেদিন আমার মা চলে গেলেন, ওই দিন দুই-তিনবার ভেবেছিলাম, ভিডিও কল করব। কিন্তু করা হয়নি। বরং আমি ব্যস্ত ছিলাম বেশি ফেসবুকে অন্যের পোস্ট দেখায়। ব্যস্ত ছিলাম অপ্রয়োজনীয় ফোন করায়। ছেলেদের স্কুল বন্ধ ছিল বলে কোথাও যাওয়া যায় কিনা এই নিয়ে পরিকল্পনায় ব্যস্ত ছিলাম।

সবাই ঘুমিয়ে পড়লে যখন ঘরের সব কাজ শেষ করছিলাম, তখন মেসেঞ্জারে আমার বোনের নম্বর থেকে ফোন এল। ও কখনও এত রাতে এভাবে ফোন করে না। ভয়ংকর দুঃসংবাদ শোনার আতঙ্ক আমাকে ঘিরে ধরল। আমি কল রিসিভ করলাম। অনেকগুলো উচ্চকিত কণ্ঠ শুনলাম। সবাই চিৎকার করে কথা বলছে। একজন তাদের মধ্যে জোরে বলে উঠল, ‘আপা, আমার নাম রুমা। আপনাদের বাসায় কাজ করি। আপনার আম্মা মারা গেছে।’

এই একটা বাক্য যেন ভুলোক-দ্যুলোক-গোলক ব্যাপী বাজতে লাগল। ‘আপনার আম্মা মারা গেছে’। মনে হল পৃথিবীতে এরচেয়ে নির্মম কোন কথা হতে পারে না। আমি আমার এতখানি জীবনে এরচেয়ে ভয়ংকর কোন খবর যেন শুনিনি। কিন্তু কিভাবে আমার আম্মা মারা যাবে ? আম্মা তো আম্মাই। তিনি কিভাবে নাই হয়ে যেতে পারেন! প্রচণ্ড শীতের রাতে আমার সারা শরীর ঘেমে ওঠে। আমি দাঁড়িয়ে থাকতে পারি না। আমার মাথা ঘোরাতে থাকে। পৃথিবীর ভয়ঙ্করতম বাক্যটা শোনার পরে সবকিছু অন্ধকার হয়ে আসে।

আমি আবার আমার বোনের মেসেঞ্জারে কল দেই। কাউকে বলি, ভিডিওটা ওপেন করে দেবার জন্য। আমার মায়ের ঘরে তখন অনেক লোক আসতে শুরু করেছে। নিজের খাটে ঘুমিয়ে আছে আমার মা। ঘুমের মধ্যেও মাথায় ঘোমটা দিয়ে আছেন তিনি। মাথার দুই পাশে কালো চুল। ৬৩ বছর বয়সেও আমার মায়ের চুলের বেশিরভাগ ছিল কালো। বাদামি ফর্সা মুখ। মুখে কোন মৃত্যু যন্ত্রণার ছাপ নেই। যেন এক স্বপ্নের ভিতরে আছেন তিনি। আমার মায়ের পাশে শোয়া আমার বোনেরা চিৎকার করে কাঁদছে। বার বার মাকে জড়িয়ে ধরছে। মায়ের মাথা ধরে ঝাকাচ্ছে আর বলছে, ‘মা, শ্বাস নাও মা, শ্বাস নাও।’

২.
অজপাড়াগাঁর এক কিশোরী একদিন ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে মহকুমা শহরে এল। এক আত্নীয়ের বাড়িতে সে প্রায় এক মাস থেকে পরীক্ষা দিল। তারপর সে কেউন্দিয়ায় গ্রামের বাড়ি ফিরে কুপির আলোতে সেই ঘটনা লিখল। কিশোরীর হাতের লেখা ছিল যেন মুক্তো বসানো। ওর ১৬ বছর বয়সের জীবনে ওটাই ছিল সবচেয়ে স্মরণীয় ঘটনা। সেই যাত্রার কথা লিখে রাখল খাতার পাতায়। কিশোরীর আরো অনেকগুলো খাতা ছিল। কোনটাতে সে কবিতা লিখতো। কোনটাতে প্রিয় সিনেমার গান। সে তো কখনও জানতো না তাঁর অনাগত সন্তানের একদিন সেই ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে পিরোজপুরে যাত্রার লেখা পড়ে অঝোরে কাঁদবে।

তার সন্তানদের কাছে সেই মা ছিল রোদ-বৃষ্টি-আলো-হাওয়া-জলের মতো। মা তো থাকবেই পাশে সুদিনে-দুর্দিনে তারা ধরেই নিয়েছিল। ধূসর হয়ে যাওয়া সেই খাতাগুলোর মতো তাদের মাও দিন দিন ধূসর হয়ে যাচ্ছে তারা বুঝতে পারেনি। সংসার আর সন্তানে আকীর্ণ মা যে তাদের ছেড়ে এভাবে আকস্মিকভাবে চলে যেতে পারে তাদের ধারনাতে ছিল না। যে মহকুমা শহরে সে ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে গিয়েছিল, দুই বছর পরে সেখানেই নতুন বউ হয়ে এল সে, পিছনে ফেলে এল নিজের সব সাধ-বাসনা আর স্বপ্নগুলিকে। তার আর নিজের বলে কিছু থাকল না।

তবু সে মাঝেমধ্যে পুরনো কাপড়ে রিপু করার সময় কিংবা রান্না ঘরে শাক বাছতে বাছতে আপন মনে গান গাইতো। সেই গানটা কানে লেগেছিল তার বড় মেয়ের। সেই মেয়ে নিউইয়র্ক থেকে প্রথমে ঢাকা, তারপর মায়ের শবদেহ নিয়ে পিরোজপুরে গিয়েছিল বহুদিন পরে। প্রিয় জন্মভূমিতে মাত্র চারদিনের সফর শেষে প্রায় খালি স্যুটকেসে মায়ের পরনের শাড়ি, গায়ে দেবার কাঁথা আর নিয়মিত যে কোরআন শরীফটা পড়ত মা, সেটা নিয়ে ফিরে এল। তারপর একরাতে বড় মেয়ে তার ছেলের জন্য ইউটিউবে একটা বাংলা সিনেমার গান খুঁজতে খুঁজতে হঠাৎ বহুকাল পরে মায়ের গাওয়া সেই গানটা খুঁজে পেল-

‘লিখেছ আর না আসিতে…
রজনী কেটে গেল ভাবিতে ভাবিতে। 
হৃদয়বীনার তার ছিড়ে যায়
তোমায় ছেড়ে চলে যেতে
ভাবিতে ভাবিতে।
তোমার পত্রলেখা যতবার পড়েছি
মনের অজান্তে আঁখিজলে ভেসেছি..।’

বড় মেয়ে প্রতি রাতে সবাই ঘুমিয়ে পড়লে সিংকে থালাবাসন মাজতে মাজতে ইউটিউবে গানটা শোনে। আর তার আঁখিজল এসে মিশে যায় সিংকের পানির সঙ্গে। একজন কিশোরী যে তার গ্রাম থেকে একদিন যাত্রা শুরু করেছিল, প্রথমে মহকুমা শহর, তারপর রাজধানী শহরে এসে থিতু হয়েছিল তাঁর জীবন, কত আনন্দ-বেদনা, কত মান-অপমান সয়েছে সে, কত অভিমান করেছে সে জীবনময়, সবকিছু ছেড়ে তাকে চলে যেতে হল! এভাবেই সবাইকে চলে যেতে হয়। কারো জন্য থেমে থাকে না পৃথিবীর কোন কিছুই।

সবাইকে বিশ্ব মা দিবসের শুভেচ্ছা।

১২ মে, ২০১৯
(ইস্ট রিভারের তীর থেকে)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
‌‘এতো আশ্চর্য আর কোনোদিন হইনি’
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
সর্বশেষ খবর
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার
গণসার্বভৌমত্ব কায়েম করাই গণঅভ্যুত্থানের অভিপ্রায়: ফরহাদ মজহার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী
এবার নিষিদ্ধ হলেন মেসির দেহরক্ষী

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ
ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদ বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরলেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অনুষ্ঠান শেষে সড়ক পরিষ্কার করল বিএনপি নেতারা

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান
গাজায় গণহত্যার নিন্দা জানালেন ইসরায়েলি লেখক গ্রসম্যান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের
ধর্ষণের অভিযোগে হাকিমির বিচার দাবি ফরাসি কৌঁসুলিদের

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের
কঙ্গনার আবেদন খারিজ, আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ
যে কারণে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের আরব আমিরাত ছাড়ার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
রাশিয়ার কাছে পারমাণবিক সাবমেরিন মোতায়েন করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা
পাটগ্রাম সীমান্তের অভ্যন্তরে ভারতীয় ড্রোনের অনুপ্রবেশ, সীমান্তে উত্তেজনা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে
গুলিস্তান সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেটের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি
কলকাতা থেকে ফিরে গ্রেফতার কুমিল্লার ছাত্রলীগ সভাপতি রাফি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
‘উসকানির’ প্রতিক্রিয়ায় রাশিয়ার কাছাকাছি দুটি পারমাণবিক সাবমেরিন পাঠানোর নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তিন অঞ্চলে একযোগে বেজে উঠল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ
জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের ওপেন হার্ট সার্জারি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা ‘বিরক্তিকর’: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ মোহাম্মদপুর থানা ও রায়েরবাজার গণকবর পরিদর্শনে যাবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ
ভারত সফরে যাচ্ছেন মেসি, খেলতে পারেন ক্রিকেট ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা
চকরিয়ায় যুবককে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?
ট্রাম্পের এক সিদ্ধান্তেই পিছু হটল ভারত, সামনে বিপদ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা