শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

দিন দিন কমে যাচ্ছে জাপানের জনসংখ্যা। তাই টোকিওর আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রিড গ্রুপ আগ্রহী হয় জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণে। বিনিয়োগ শুরু করে মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মতো পাঁচটি দেশে। চার দেশে সফলতার সঙ্গে প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে ক্রিড গ্রুপ। কিন্তু আইনি মারপ্যাঁচ ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় পড়ে বাংলাদেশে সেটা সম্ভব হচ্ছে না। বিশাল জনসংখ্যার কারণে বাংলাদেশে বিশেষ আগ্রহী ক্রিড গ্রুপ উপর্যুপরি চেষ্টা চালিয়েও বিনিয়োগ করতে পারছে না। আনতে পারছে না বিনিয়োগের জন্য লোন। ফলে দুই বছর আগে বাংলাদেশে তাদের যাত্রা শুরুর পর যে প্রাথমিক অবস্থা ছিল এখনো তাই রয়ে গেছে।

জানা যায়, ১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে জাপানের ক্রিড গ্রুপ। এরপর ২০১২ সালে এসে জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বিনিয়োগ করে মালয়েশিয়া ও কম্বোডিয়ায়। ২০১৩ সালে বিনিয়োগ শুরু করে মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। বাংলাদেশি লোকাল পার্টনার জেমস গ্রুপকে নিয়ে ক্রিড এশিয়া বিডি নামে একটি যৌথ অংশীদারিত্ব কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে আবাসিক ভবন তৈরি মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। পরে ২০১৪ সালে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ শুরু করেছে। সিঙ্গাপুরে রয়েছে এই গ্রুপের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ক্রিড গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকোর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে ঢাকা সফরে রয়েছে। এই দলে আছেন ক্রিডের বহির্বিশ্ববিষয়ক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা, এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট গো চ্যু ব্রায়ান ও টোকিওর খ্যাতনামা আর্কিটেক্ট হিসায়া সুগিয়ামা। নিজেদের অবস্থান জানানোর জন্য গত শুক্রবার এসেছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া কমপ্লেক্সে। বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার অন্যান্য গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকারের কাছে ব্যবসার সুযোগের আহ্বান জানান ক্রিড গ্রুপের চেয়ারম্যান।

ক্রিড চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকো বলেন, আবাসন খাতের বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিনিয়োগের স্থান। কারণ এখানকার জনসংখ্যার বেশির ভাগই তরুণ, অর্থনীতি ক্রমবর্ধনশীল এবং হাউজিং এর ক্ষেত্রে ক্রেতার চাহিদাও তুলনামূলক কম। তিনি বলেন, এশিয়ার চার দেশে ইতিমধ্যে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এর ৫ শতাংশেরও কম সম্ভব হয়েছে। এশিয়ার চার দেশে যেখানে গত দুই বছরে প্রায় ১১ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট ফ্ল্যাট তৈরি করেছে ক্রিড গ্রুপ, সেখানে বাংলাদেশে মাত্র ৪৯ ইউনিট তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর প্রধান কারণ এখানকার আইনি বাধা। আমরা বর্ধিত বিনিয়োগ করতে পারছি না। বিনিয়োগ সবসময় জমানো টাকা থেকে হয় না, এর জন্য লোন প্রয়োজন। সরকার যদি বলে শুধু জমানো টাকা থেকেই বিনিয়োগ করতে তাহলে আমরা সেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীই থেকে যাব। বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ক্রিডের সম্মুখীন হওয়া বাধার বিষয়ে তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরে আমাদেরই মালিকানাধীন ক্রিড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কোম্পানি থেকে বাংলাদেশে আমাদের প্রতিষ্ঠান ক্রিড এশিয়া বিডি কোম্পানির নামে লোন নিয়ে অর্থায়ন করার জন্য গত জানুয়ারিতে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিনিয়োগ বোর্ডের শীর্ষ পর্যায় থেকে এ বিষয়ে মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পর প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিন্তু পরে আইনি বাধ্যবাধকতার কথা বলে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে সেই অর্থ বিনিয়োগের জন্য এক মাস হাতে রাখার পর ফেরত দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা জাপান ও অন্যান্য উন্নত দেশ থেকে এ দেশে আধুনিক স্থাপনা শিল্পের নকশা ও প্রযুক্তি আনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু রেগুলেটরি আইনকানুন তা কঠিন করে দিয়েছে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা বলেন, আমরা বুঝতে পারি প্রত্যেক দেশেই বিদেশি মুদ্রার বিষয়ে বিশেষ নির্দেশনা বা আইনকানুন থাকবে। মিয়ানমার ও ভিয়েতনামসহ এশিয়ার অন্য চার দেশেও আইনি বাধ্যবাধকতা ছিল, কিন্তু কিছু দালিলিক তথ্যপ্রমাণ সাপেক্ষে এর সমাধান হয়ে গেছে। সর্বশেষ ভিয়েতনামেও আমরা এভাবেই বিনিয়োগ করেছি। কিন্তু বাংলাদেশে তা একেবারেই আটকে গেছে। না হলে এই বিনিয়োগ অন্য দেশে নেওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প আমাদের সামনে খোলা থাকবে না।

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস (এআইএ) জাপান এর স্থপতি ও পরিচালক হিসায়া সুগিয়ামা বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত একজন স্থপতি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্যবিদ্যায় পড়াশোনা করেছি। ক্রিড গ্রুপ এমন ভবন নির্মাণ করে, যা মানুষের জীবনকে উন্নত করে এবং আনন্দ দেয়। বাংলাদেশেও আমরা নতুন ডিজাইন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবন নির্মাণ করতে চাই যা এ দেশের আবাসন খাতে বাড়তি মাত্রা যোগ করবে।

ক্রিডের এদেশীয় সহযোগী জেমস গ্রুপের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী বলেন, সমস্যা শুধু এখানেই নয়। বাংলাদেশে সহজে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা যায় না। সঠিক দিকনির্দেশনা না থাকায় ব্যাংক কর্মকর্তারাও অনেক ক্ষেত্রেই তাদের করণীয় বুঝতে পারেন না। আবার বিদেশি মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে একেক ব্যাংক একেক ধরনের বিনিময় মূল্য দিচ্ছে। দ্বিতীয় সমস্যা জয়েন্ট স্টক রেজিস্ট্রারে গিয়ে, চারটি অনুমোদনের কাগজের জন্য আলাদা চারটি সরকারি দফতরের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। অথচ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এগুলো ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। বাংলাদেশেও গার্মেন্ট খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। কিন্তু রিয়েল এস্টেটসহ অন্যরা এ সুবিধা পাচ্ছে না। আবার বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা ফেরত নেওয়ার জন্য পাঁচ বছরের বাধ্যবাধকতা কমিয়ে তিন বছর করা গেলে ভালো হয়। কারণ এটা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় পাঁচ বছর অপেক্ষা করা অনেক বেশি।

ক্রিড এশিয়া বিডি কো. লিমিটেডের পরিচালক ও জেমস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদত হোসেন বলেন, আমরা চাই বিদেশি বিনিয়োগের উন্মুক্ত দ্বার। সেক্ষেত্রে শুধু জাপান নয়, পুরো বিশ্ব থেকেই বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে। তাই সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে বিনিয়োগ করার মতো পরিবেশ তৈরি করা প্রয়োজন। বিদেশিরা যেন এখানে বিনিয়োগ করে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাদের মুনাফাসহ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।

ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টিজ-এর নির্বাহী পরিচালক (সেলস) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, শুধু ক্রিড গ্রুপ নয়, আরও ২০-২২টি জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য অপেক্ষায় আছে। তারাও প্রত্যেকেই এসব সমস্যার মুখোমুখি। এগুলোর সমাধান করা না গেলে বিনিয়োগ শুধু ফিরেই যাবে।

এর আগে ফিরেছে স্যামসাং ও সনি : ২০১২ সালের শেষে স্মার্টফোন তৈরি করার জন্য খ্যাতনামা ইলেকট্রনিক্স পণ্য উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাংলাদেশে কারখানা করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল। এক বিলিয়ন ডলারের এ বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার তত্কালীন ঢাকার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং সরকারের প্রয়োজনীয় সব স্তরেই  যোগাযোগ করেন। স্যামসাংয়ের প্রধান কার্যালয় থেকে  কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের প্রধান সরাসরি ফোন করে ঢাকায় বেপজার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেন। ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের এ কারখানা স্থাপনের জন্য আন্তরিকতার অভাব ছিল না স্যামসাংয়ের। বার বার যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে দুই হাজার একর জমি চাওয়া হলেও পরে ৫০০ প্লটের সমপরিমাণ জমির কথা বলা হয়। বেপজার পক্ষ থেকে তত্পরতা দেখানো হয়। কিন্তু চাহিদা মোতাবেক জমি পাওয়া যায়নি। কোরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বিকল্প হিসেবে চট্টগ্রামের কোরিয়ান ইপিজেডের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন ও বিদ্যুত্-গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তাও হয়নি। ধাপে ধাপে অনুমোদনের জন্য স্যামসাংয়ের হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় রাষ্ট্রদূতকে। প্রায় দেড় বছর ঝুলে থাকার পর স্যামসাং তার প্রস্তাবনা ফিরিয়ে নেয়। এখন মিয়ানমারে সেই কারখানা স্থাপনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে। এক বৈঠকেই লোভনীয় এই প্রস্তাবের সব অনুমোদন দিয়েছে মিয়ানমার সরকার। একই পরিস্থিতি আরেক বিশ্বসেরা ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সনি করপোরেশনের। তারা টেলিভিশন তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছিল ২০১১ সালে। কিন্তু দুই বছর পরও তারা জমি পায়নি। বাংলাদেশ থেকে ফিরে গিয়ে সনি অবশ্য এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় তাদের কারখানা স্থাপন করে উত্পাদনও শুরু করে দিয়েছে।

ঢাকার সমস্যা যানজট : সফররত জাপানি নাগরিকরা মনে করেন ঢাকার যানজট সমস্যা প্রকট। ক্রিডের চেয়ারম্যান তোশিকো মুনিওশি বলেন, আমি দুই বছর আগে ঢাকায় এসে বিনিয়োগের জন্য জায়গা খুঁজেছি। মতিঝিল, পুরান ঢাকা ঘুরে দেখেছি, সেখানে মারাত্মক যানজট। গুলশান ও বারিধারা ভালো জায়গা, কিন্তু জমির দাম অনেক বেশি ও যানজটও কম নয়। পরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এসেছি। এখানেই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিই। কারণ এটি বিমানবন্দরের কাছাকাছি এবং এখানকার উন্নত অবকাঠামো ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এর কাছাকাছি রয়েছে সরকারের বৃহত্ আবাসিক প্রকল্প পূর্বাচল, আর্মি হাউজিংসহ আরও অনেক কিছু। সবচেয়ে বড় কথা এখানে আসার পথে বা চলাচলে নেই কোনো যানজট।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে