শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

দিন দিন কমে যাচ্ছে জাপানের জনসংখ্যা। তাই টোকিওর আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রিড গ্রুপ আগ্রহী হয় জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণে। বিনিয়োগ শুরু করে মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মতো পাঁচটি দেশে। চার দেশে সফলতার সঙ্গে প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে ক্রিড গ্রুপ। কিন্তু আইনি মারপ্যাঁচ ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় পড়ে বাংলাদেশে সেটা সম্ভব হচ্ছে না। বিশাল জনসংখ্যার কারণে বাংলাদেশে বিশেষ আগ্রহী ক্রিড গ্রুপ উপর্যুপরি চেষ্টা চালিয়েও বিনিয়োগ করতে পারছে না। আনতে পারছে না বিনিয়োগের জন্য লোন। ফলে দুই বছর আগে বাংলাদেশে তাদের যাত্রা শুরুর পর যে প্রাথমিক অবস্থা ছিল এখনো তাই রয়ে গেছে।

জানা যায়, ১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে জাপানের ক্রিড গ্রুপ। এরপর ২০১২ সালে এসে জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বিনিয়োগ করে মালয়েশিয়া ও কম্বোডিয়ায়। ২০১৩ সালে বিনিয়োগ শুরু করে মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। বাংলাদেশি লোকাল পার্টনার জেমস গ্রুপকে নিয়ে ক্রিড এশিয়া বিডি নামে একটি যৌথ অংশীদারিত্ব কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে আবাসিক ভবন তৈরি মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। পরে ২০১৪ সালে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ শুরু করেছে। সিঙ্গাপুরে রয়েছে এই গ্রুপের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ক্রিড গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকোর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে ঢাকা সফরে রয়েছে। এই দলে আছেন ক্রিডের বহির্বিশ্ববিষয়ক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা, এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট গো চ্যু ব্রায়ান ও টোকিওর খ্যাতনামা আর্কিটেক্ট হিসায়া সুগিয়ামা। নিজেদের অবস্থান জানানোর জন্য গত শুক্রবার এসেছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া কমপ্লেক্সে। বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার অন্যান্য গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকারের কাছে ব্যবসার সুযোগের আহ্বান জানান ক্রিড গ্রুপের চেয়ারম্যান।

ক্রিড চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকো বলেন, আবাসন খাতের বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিনিয়োগের স্থান। কারণ এখানকার জনসংখ্যার বেশির ভাগই তরুণ, অর্থনীতি ক্রমবর্ধনশীল এবং হাউজিং এর ক্ষেত্রে ক্রেতার চাহিদাও তুলনামূলক কম। তিনি বলেন, এশিয়ার চার দেশে ইতিমধ্যে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এর ৫ শতাংশেরও কম সম্ভব হয়েছে। এশিয়ার চার দেশে যেখানে গত দুই বছরে প্রায় ১১ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট ফ্ল্যাট তৈরি করেছে ক্রিড গ্রুপ, সেখানে বাংলাদেশে মাত্র ৪৯ ইউনিট তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর প্রধান কারণ এখানকার আইনি বাধা। আমরা বর্ধিত বিনিয়োগ করতে পারছি না। বিনিয়োগ সবসময় জমানো টাকা থেকে হয় না, এর জন্য লোন প্রয়োজন। সরকার যদি বলে শুধু জমানো টাকা থেকেই বিনিয়োগ করতে তাহলে আমরা সেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীই থেকে যাব। বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ক্রিডের সম্মুখীন হওয়া বাধার বিষয়ে তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরে আমাদেরই মালিকানাধীন ক্রিড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কোম্পানি থেকে বাংলাদেশে আমাদের প্রতিষ্ঠান ক্রিড এশিয়া বিডি কোম্পানির নামে লোন নিয়ে অর্থায়ন করার জন্য গত জানুয়ারিতে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিনিয়োগ বোর্ডের শীর্ষ পর্যায় থেকে এ বিষয়ে মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পর প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিন্তু পরে আইনি বাধ্যবাধকতার কথা বলে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে সেই অর্থ বিনিয়োগের জন্য এক মাস হাতে রাখার পর ফেরত দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা জাপান ও অন্যান্য উন্নত দেশ থেকে এ দেশে আধুনিক স্থাপনা শিল্পের নকশা ও প্রযুক্তি আনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু রেগুলেটরি আইনকানুন তা কঠিন করে দিয়েছে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা বলেন, আমরা বুঝতে পারি প্রত্যেক দেশেই বিদেশি মুদ্রার বিষয়ে বিশেষ নির্দেশনা বা আইনকানুন থাকবে। মিয়ানমার ও ভিয়েতনামসহ এশিয়ার অন্য চার দেশেও আইনি বাধ্যবাধকতা ছিল, কিন্তু কিছু দালিলিক তথ্যপ্রমাণ সাপেক্ষে এর সমাধান হয়ে গেছে। সর্বশেষ ভিয়েতনামেও আমরা এভাবেই বিনিয়োগ করেছি। কিন্তু বাংলাদেশে তা একেবারেই আটকে গেছে। না হলে এই বিনিয়োগ অন্য দেশে নেওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প আমাদের সামনে খোলা থাকবে না।

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস (এআইএ) জাপান এর স্থপতি ও পরিচালক হিসায়া সুগিয়ামা বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত একজন স্থপতি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্যবিদ্যায় পড়াশোনা করেছি। ক্রিড গ্রুপ এমন ভবন নির্মাণ করে, যা মানুষের জীবনকে উন্নত করে এবং আনন্দ দেয়। বাংলাদেশেও আমরা নতুন ডিজাইন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবন নির্মাণ করতে চাই যা এ দেশের আবাসন খাতে বাড়তি মাত্রা যোগ করবে।

ক্রিডের এদেশীয় সহযোগী জেমস গ্রুপের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী বলেন, সমস্যা শুধু এখানেই নয়। বাংলাদেশে সহজে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা যায় না। সঠিক দিকনির্দেশনা না থাকায় ব্যাংক কর্মকর্তারাও অনেক ক্ষেত্রেই তাদের করণীয় বুঝতে পারেন না। আবার বিদেশি মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে একেক ব্যাংক একেক ধরনের বিনিময় মূল্য দিচ্ছে। দ্বিতীয় সমস্যা জয়েন্ট স্টক রেজিস্ট্রারে গিয়ে, চারটি অনুমোদনের কাগজের জন্য আলাদা চারটি সরকারি দফতরের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। অথচ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এগুলো ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। বাংলাদেশেও গার্মেন্ট খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। কিন্তু রিয়েল এস্টেটসহ অন্যরা এ সুবিধা পাচ্ছে না। আবার বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা ফেরত নেওয়ার জন্য পাঁচ বছরের বাধ্যবাধকতা কমিয়ে তিন বছর করা গেলে ভালো হয়। কারণ এটা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় পাঁচ বছর অপেক্ষা করা অনেক বেশি।

ক্রিড এশিয়া বিডি কো. লিমিটেডের পরিচালক ও জেমস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদত হোসেন বলেন, আমরা চাই বিদেশি বিনিয়োগের উন্মুক্ত দ্বার। সেক্ষেত্রে শুধু জাপান নয়, পুরো বিশ্ব থেকেই বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে। তাই সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে বিনিয়োগ করার মতো পরিবেশ তৈরি করা প্রয়োজন। বিদেশিরা যেন এখানে বিনিয়োগ করে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাদের মুনাফাসহ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।

ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টিজ-এর নির্বাহী পরিচালক (সেলস) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, শুধু ক্রিড গ্রুপ নয়, আরও ২০-২২টি জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য অপেক্ষায় আছে। তারাও প্রত্যেকেই এসব সমস্যার মুখোমুখি। এগুলোর সমাধান করা না গেলে বিনিয়োগ শুধু ফিরেই যাবে।

এর আগে ফিরেছে স্যামসাং ও সনি : ২০১২ সালের শেষে স্মার্টফোন তৈরি করার জন্য খ্যাতনামা ইলেকট্রনিক্স পণ্য উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাংলাদেশে কারখানা করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল। এক বিলিয়ন ডলারের এ বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার তত্কালীন ঢাকার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং সরকারের প্রয়োজনীয় সব স্তরেই  যোগাযোগ করেন। স্যামসাংয়ের প্রধান কার্যালয় থেকে  কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের প্রধান সরাসরি ফোন করে ঢাকায় বেপজার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেন। ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের এ কারখানা স্থাপনের জন্য আন্তরিকতার অভাব ছিল না স্যামসাংয়ের। বার বার যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে দুই হাজার একর জমি চাওয়া হলেও পরে ৫০০ প্লটের সমপরিমাণ জমির কথা বলা হয়। বেপজার পক্ষ থেকে তত্পরতা দেখানো হয়। কিন্তু চাহিদা মোতাবেক জমি পাওয়া যায়নি। কোরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বিকল্প হিসেবে চট্টগ্রামের কোরিয়ান ইপিজেডের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন ও বিদ্যুত্-গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তাও হয়নি। ধাপে ধাপে অনুমোদনের জন্য স্যামসাংয়ের হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় রাষ্ট্রদূতকে। প্রায় দেড় বছর ঝুলে থাকার পর স্যামসাং তার প্রস্তাবনা ফিরিয়ে নেয়। এখন মিয়ানমারে সেই কারখানা স্থাপনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে। এক বৈঠকেই লোভনীয় এই প্রস্তাবের সব অনুমোদন দিয়েছে মিয়ানমার সরকার। একই পরিস্থিতি আরেক বিশ্বসেরা ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সনি করপোরেশনের। তারা টেলিভিশন তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছিল ২০১১ সালে। কিন্তু দুই বছর পরও তারা জমি পায়নি। বাংলাদেশ থেকে ফিরে গিয়ে সনি অবশ্য এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় তাদের কারখানা স্থাপন করে উত্পাদনও শুরু করে দিয়েছে।

ঢাকার সমস্যা যানজট : সফররত জাপানি নাগরিকরা মনে করেন ঢাকার যানজট সমস্যা প্রকট। ক্রিডের চেয়ারম্যান তোশিকো মুনিওশি বলেন, আমি দুই বছর আগে ঢাকায় এসে বিনিয়োগের জন্য জায়গা খুঁজেছি। মতিঝিল, পুরান ঢাকা ঘুরে দেখেছি, সেখানে মারাত্মক যানজট। গুলশান ও বারিধারা ভালো জায়গা, কিন্তু জমির দাম অনেক বেশি ও যানজটও কম নয়। পরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এসেছি। এখানেই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিই। কারণ এটি বিমানবন্দরের কাছাকাছি এবং এখানকার উন্নত অবকাঠামো ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এর কাছাকাছি রয়েছে সরকারের বৃহত্ আবাসিক প্রকল্প পূর্বাচল, আর্মি হাউজিংসহ আরও অনেক কিছু। সবচেয়ে বড় কথা এখানে আসার পথে বা চলাচলে নেই কোনো যানজট।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি
সর্বশেষ খবর
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
তাইওয়ানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত
ইসলামে যেসব স্থান ও সময় সম্মানিত

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন
বারাক ওবামার সঙ্গে জেনিফার অ্যানিস্টনের প্রেমের গুঞ্জন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের
অস্ত্র বিক্রিতে নতুন রেকর্ড যুক্তরাষ্ট্রের

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহের সেঞ্চুরি: লিভারপুলের শিরোপা দৌড়ে নতুন মাত্রা
সালাহের সেঞ্চুরি: লিভারপুলের শিরোপা দৌড়ে নতুন মাত্রা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নারী বিপিএল হচ্ছে না
নারী বিপিএল হচ্ছে না

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
আবারও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে
নওগাঁয় তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাকা জোগাড়ে করের বোঝা
টাকা জোগাড়ে করের বোঝা

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

এবারও প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদিকেই বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প
এবারও প্রথম রাষ্ট্রীয় সফরে সৌদিকেই বেছে নিতে পারেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি করল বাংলাদেশ হাইকমিশন
মালদ্বীপে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি করল বাংলাদেশ হাইকমিশন

১ ঘন্টা আগে | পরবাস

কঙ্গোতে তুমুল সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত
কঙ্গোতে তুমুল সংঘর্ষ, ১৩ শান্তিরক্ষী নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চ সুদহারে বিপাকে ব্যবসা ও কর্মসংস্থান
উচ্চ সুদহারে বিপাকে ব্যবসা ও কর্মসংস্থান

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রকল্পে বিনিয়োগ কাটছাঁট, রাজস্ব ও কর্মসংস্থানে প্রভাব
প্রকল্পে বিনিয়োগ কাটছাঁট, রাজস্ব ও কর্মসংস্থানে প্রভাব

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

তীব্র শীতে স্থবির কুড়িগ্রামের জনপদ
তীব্র শীতে স্থবির কুড়িগ্রামের জনপদ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পথহারা অর্থনীতি তাকিয়ে তারকাদের দিকে
পথহারা অর্থনীতি তাকিয়ে তারকাদের দিকে

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা
ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাসে বিপর্যস্ত চুয়াডাঙ্গা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচারের এক টাকাও ফেরত আসেনি
পাচারের এক টাকাও ফেরত আসেনি

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়
তীব্র শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপিদের না মেরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে
খেলাপিদের না মেরে বাঁচিয়ে রাখতে হবে

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ
ঘন কুয়াশায় পাটুরিয়া-দৌলতদিয়ায় ফেরি চলাচল বন্ধ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিশ্চয়তায় ধুঁকছে বস্ত্র খাত
অনিশ্চয়তায় ধুঁকছে বস্ত্র খাত

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা না কাটলে অর্থনীতিতে নিশ্চয়তা ফিরবে না

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি
শিল্প-কারখানা সচল রাখা জরুরি

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত
সংকট কাটাতে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা উচিত

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস
দাবানলে পোড়া লস অ্যাঞ্জেলসে বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল
যে ৫ খাবারে কমবে খারাপ কোলেস্টেরল

৪ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

২১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো
ট্রাম্পের অনুরোধেও সামরিক বিমান নামতে দেয়নি মেক্সিকো

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

৯ ঘন্টা আগে | পরবাস

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী
মেয়ের উদ্যোগে ফের বিয়ের পিঁড়িতে টালিউড অভিনেত্রী

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মালা বিক্রেতা মোনালিসা টক্কর দিচ্ছে বলিউডের সারা আলি খানকে!
মালা বিক্রেতা মোনালিসা টক্কর দিচ্ছে বলিউডের সারা আলি খানকে!

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

১০ ঘন্টা আগে | পরবাস

কোরআন অবমাননায় ডেনমার্কে প্রথম মামলা
কোরআন অবমাননায় ডেনমার্কে প্রথম মামলা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল
রাজধানীতে আজ যে এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে ডিএমটিসিএল

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী
প্রকাশ্যে এলেন এবার রাশেদ চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম