শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফিরে যাচ্ছে জাপানি বিনিয়োগ

দিন দিন কমে যাচ্ছে জাপানের জনসংখ্যা। তাই টোকিওর আবাসন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রিড গ্রুপ আগ্রহী হয় জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণে। বিনিয়োগ শুরু করে মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মতো পাঁচটি দেশে। চার দেশে সফলতার সঙ্গে প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে ক্রিড গ্রুপ। কিন্তু আইনি মারপ্যাঁচ ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় পড়ে বাংলাদেশে সেটা সম্ভব হচ্ছে না। বিশাল জনসংখ্যার কারণে বাংলাদেশে বিশেষ আগ্রহী ক্রিড গ্রুপ উপর্যুপরি চেষ্টা চালিয়েও বিনিয়োগ করতে পারছে না। আনতে পারছে না বিনিয়োগের জন্য লোন। ফলে দুই বছর আগে বাংলাদেশে তাদের যাত্রা শুরুর পর যে প্রাথমিক অবস্থা ছিল এখনো তাই রয়ে গেছে।

জানা যায়, ১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে জাপানের ক্রিড গ্রুপ। এরপর ২০১২ সালে এসে জাপানের বাইরে ব্যবসা সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে বিনিয়োগ করে মালয়েশিয়া ও কম্বোডিয়ায়। ২০১৩ সালে বিনিয়োগ শুরু করে মিয়ানমার ও বাংলাদেশে। বাংলাদেশি লোকাল পার্টনার জেমস গ্রুপকে নিয়ে ক্রিড এশিয়া বিডি নামে একটি যৌথ অংশীদারিত্ব কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে আবাসিক ভবন তৈরি মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। পরে ২০১৪ সালে ভিয়েতনামে বিনিয়োগ শুরু করেছে। সিঙ্গাপুরে রয়েছে এই গ্রুপের একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান। ক্রিড গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকোর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল বর্তমানে ঢাকা সফরে রয়েছে। এই দলে আছেন ক্রিডের বহির্বিশ্ববিষয়ক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা, এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট গো চ্যু ব্রায়ান ও টোকিওর খ্যাতনামা আর্কিটেক্ট হিসায়া সুগিয়ামা। নিজেদের অবস্থান জানানোর জন্য গত শুক্রবার এসেছিলেন ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া কমপ্লেক্সে। বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়ার অন্যান্য গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সরকারের কাছে ব্যবসার সুযোগের আহ্বান জানান ক্রিড গ্রুপের চেয়ারম্যান।

ক্রিড চেয়ারম্যান মুনিওশি তোশিকো বলেন, আবাসন খাতের বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অত্যন্ত আকর্ষণীয় বিনিয়োগের স্থান। কারণ এখানকার জনসংখ্যার বেশির ভাগই তরুণ, অর্থনীতি ক্রমবর্ধনশীল এবং হাউজিং এর ক্ষেত্রে ক্রেতার চাহিদাও তুলনামূলক কম। তিনি বলেন, এশিয়ার চার দেশে ইতিমধ্যে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে এর ৫ শতাংশেরও কম সম্ভব হয়েছে। এশিয়ার চার দেশে যেখানে গত দুই বছরে প্রায় ১১ হাজার অ্যাপার্টমেন্ট ফ্ল্যাট তৈরি করেছে ক্রিড গ্রুপ, সেখানে বাংলাদেশে মাত্র ৪৯ ইউনিট তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর প্রধান কারণ এখানকার আইনি বাধা। আমরা বর্ধিত বিনিয়োগ করতে পারছি না। বিনিয়োগ সবসময় জমানো টাকা থেকে হয় না, এর জন্য লোন প্রয়োজন। সরকার যদি বলে শুধু জমানো টাকা থেকেই বিনিয়োগ করতে তাহলে আমরা সেই ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীই থেকে যাব। বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ক্রিডের সম্মুখীন হওয়া বাধার বিষয়ে তিনি বলেন, সিঙ্গাপুরে আমাদেরই মালিকানাধীন ক্রিড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড কোম্পানি থেকে বাংলাদেশে আমাদের প্রতিষ্ঠান ক্রিড এশিয়া বিডি কোম্পানির নামে লোন নিয়ে অর্থায়ন করার জন্য গত জানুয়ারিতে প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিনিয়োগ বোর্ডের শীর্ষ পর্যায় থেকে এ বিষয়ে মৌখিক সম্মতি পাওয়ার পর প্রক্রিয়া শুরু হয়। কিন্তু পরে আইনি বাধ্যবাধকতার কথা বলে সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া হয়। এর ফলে সেই অর্থ বিনিয়োগের জন্য এক মাস হাতে রাখার পর ফেরত দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, আমরা জাপান ও অন্যান্য উন্নত দেশ থেকে এ দেশে আধুনিক স্থাপনা শিল্পের নকশা ও প্রযুক্তি আনতে চেয়েছিলাম, কিন্তু রেগুলেটরি আইনকানুন তা কঠিন করে দিয়েছে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসানোবু কামিয়ামা বলেন, আমরা বুঝতে পারি প্রত্যেক দেশেই বিদেশি মুদ্রার বিষয়ে বিশেষ নির্দেশনা বা আইনকানুন থাকবে। মিয়ানমার ও ভিয়েতনামসহ এশিয়ার অন্য চার দেশেও আইনি বাধ্যবাধকতা ছিল, কিন্তু কিছু দালিলিক তথ্যপ্রমাণ সাপেক্ষে এর সমাধান হয়ে গেছে। সর্বশেষ ভিয়েতনামেও আমরা এভাবেই বিনিয়োগ করেছি। কিন্তু বাংলাদেশে তা একেবারেই আটকে গেছে। না হলে এই বিনিয়োগ অন্য দেশে নেওয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প আমাদের সামনে খোলা থাকবে না।

আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস (এআইএ) জাপান এর স্থপতি ও পরিচালক হিসায়া সুগিয়ামা বলেন, আমি যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত একজন স্থপতি। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপত্যবিদ্যায় পড়াশোনা করেছি। ক্রিড গ্রুপ এমন ভবন নির্মাণ করে, যা মানুষের জীবনকে উন্নত করে এবং আনন্দ দেয়। বাংলাদেশেও আমরা নতুন ডিজাইন ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভবন নির্মাণ করতে চাই যা এ দেশের আবাসন খাতে বাড়তি মাত্রা যোগ করবে।

ক্রিডের এদেশীয় সহযোগী জেমস গ্রুপের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন চৌধুরী বলেন, সমস্যা শুধু এখানেই নয়। বাংলাদেশে সহজে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা যায় না। সঠিক দিকনির্দেশনা না থাকায় ব্যাংক কর্মকর্তারাও অনেক ক্ষেত্রেই তাদের করণীয় বুঝতে পারেন না। আবার বিদেশি মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে একেক ব্যাংক একেক ধরনের বিনিময় মূল্য দিচ্ছে। দ্বিতীয় সমস্যা জয়েন্ট স্টক রেজিস্ট্রারে গিয়ে, চারটি অনুমোদনের কাগজের জন্য আলাদা চারটি সরকারি দফতরের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে। অথচ বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এগুলো ওয়ান স্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। বাংলাদেশেও গার্মেন্ট খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ওয়ান স্টপ সার্ভিস চালু হয়েছে। কিন্তু রিয়েল এস্টেটসহ অন্যরা এ সুবিধা পাচ্ছে না। আবার বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফা ফেরত নেওয়ার জন্য পাঁচ বছরের বাধ্যবাধকতা কমিয়ে তিন বছর করা গেলে ভালো হয়। কারণ এটা রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় পাঁচ বছর অপেক্ষা করা অনেক বেশি।

ক্রিড এশিয়া বিডি কো. লিমিটেডের পরিচালক ও জেমস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদত হোসেন বলেন, আমরা চাই বিদেশি বিনিয়োগের উন্মুক্ত দ্বার। সেক্ষেত্রে শুধু জাপান নয়, পুরো বিশ্ব থেকেই বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে। তাই সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা দূর করে বিনিয়োগ করার মতো পরিবেশ তৈরি করা প্রয়োজন। বিদেশিরা যেন এখানে বিনিয়োগ করে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তাদের মুনাফাসহ নিয়ে যাওয়ার সুযোগ পায় সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।

ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টিজ-এর নির্বাহী পরিচালক (সেলস) তৌহিদুল ইসলাম বলেন, শুধু ক্রিড গ্রুপ নয়, আরও ২০-২২টি জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য অপেক্ষায় আছে। তারাও প্রত্যেকেই এসব সমস্যার মুখোমুখি। এগুলোর সমাধান করা না গেলে বিনিয়োগ শুধু ফিরেই যাবে।

এর আগে ফিরেছে স্যামসাং ও সনি : ২০১২ সালের শেষে স্মার্টফোন তৈরি করার জন্য খ্যাতনামা ইলেকট্রনিক্স পণ্য উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বাংলাদেশে কারখানা করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছিল। এক বিলিয়ন ডলারের এ বিনিয়োগের প্রস্তাব নিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার তত্কালীন ঢাকার রাষ্ট্রদূত লি ইয়ুন ইয়াং সরকারের প্রয়োজনীয় সব স্তরেই  যোগাযোগ করেন। স্যামসাংয়ের প্রধান কার্যালয় থেকে  কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের প্রধান সরাসরি ফোন করে ঢাকায় বেপজার চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলেন। ৫০ হাজার কর্মসংস্থানের এ কারখানা স্থাপনের জন্য আন্তরিকতার অভাব ছিল না স্যামসাংয়ের। বার বার যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে দুই হাজার একর জমি চাওয়া হলেও পরে ৫০০ প্লটের সমপরিমাণ জমির কথা বলা হয়। বেপজার পক্ষ থেকে তত্পরতা দেখানো হয়। কিন্তু চাহিদা মোতাবেক জমি পাওয়া যায়নি। কোরিয়া সরকারের পক্ষ থেকে বিকল্প হিসেবে চট্টগ্রামের কোরিয়ান ইপিজেডের প্রয়োজনীয় সরকারি অনুমোদন ও বিদ্যুত্-গ্যাসের সংযোগের ব্যবস্থা করার অনুরোধ করা হয়। কিন্তু তাও হয়নি। ধাপে ধাপে অনুমোদনের জন্য স্যামসাংয়ের হয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয় রাষ্ট্রদূতকে। প্রায় দেড় বছর ঝুলে থাকার পর স্যামসাং তার প্রস্তাবনা ফিরিয়ে নেয়। এখন মিয়ানমারে সেই কারখানা স্থাপনের চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে। এক বৈঠকেই লোভনীয় এই প্রস্তাবের সব অনুমোদন দিয়েছে মিয়ানমার সরকার। একই পরিস্থিতি আরেক বিশ্বসেরা ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি সনি করপোরেশনের। তারা টেলিভিশন তৈরির জন্য কারখানা স্থাপন করার প্রস্তাব দিয়েছিল ২০১১ সালে। কিন্তু দুই বছর পরও তারা জমি পায়নি। বাংলাদেশ থেকে ফিরে গিয়ে সনি অবশ্য এরই মধ্যে কম্বোডিয়ায় তাদের কারখানা স্থাপন করে উত্পাদনও শুরু করে দিয়েছে।

ঢাকার সমস্যা যানজট : সফররত জাপানি নাগরিকরা মনে করেন ঢাকার যানজট সমস্যা প্রকট। ক্রিডের চেয়ারম্যান তোশিকো মুনিওশি বলেন, আমি দুই বছর আগে ঢাকায় এসে বিনিয়োগের জন্য জায়গা খুঁজেছি। মতিঝিল, পুরান ঢাকা ঘুরে দেখেছি, সেখানে মারাত্মক যানজট। গুলশান ও বারিধারা ভালো জায়গা, কিন্তু জমির দাম অনেক বেশি ও যানজটও কম নয়। পরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এসেছি। এখানেই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিই। কারণ এটি বিমানবন্দরের কাছাকাছি এবং এখানকার উন্নত অবকাঠামো ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এর কাছাকাছি রয়েছে সরকারের বৃহত্ আবাসিক প্রকল্প পূর্বাচল, আর্মি হাউজিংসহ আরও অনেক কিছু। সবচেয়ে বড় কথা এখানে আসার পথে বা চলাচলে নেই কোনো যানজট।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি
জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
আমাদের নতুন সদস্য বাড়াতে হবে
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
বড় হার, নেতৃত্ব ছাড়লেন শান্ত
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা তারেক রহমানের
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়ি মেলা
আইসিসিবিতে গাড়ি মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজবাড়ীর পদ্মায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়
রাজবাড়ীর পদ্মায় ধরা পড়ল ৫০ কেজির বাগাড়

নগর জীবন

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

সম্পাদকীয়

হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল
হাসিনা হিটলারকেও হার মানিয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি
জামায়াতের ৩৬ দিনের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন
চ্যালেঞ্জের মুখে রাজস্ব অর্জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও
হাসপাতাল থেকে শিশু উধাও

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান
ভোট সংশ্লিষ্ট হাজার কর্মকর্তার বিষয়ে অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা
পল্টন ধানমন্ডি উত্তরায় চলবে বুয়েটের নকশায় তৈরি অটোরিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা
শেষ রাতের সৌভাগ্যবান যারা

সম্পাদকীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি চূড়ান্তে আলোচনা অব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর যা ঘটল চট্টগ্রাম কাস্টমসে
দিনভর যা ঘটল চট্টগ্রাম কাস্টমসে

পেছনের পৃষ্ঠা