শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই খুন

আগেও হামলা হয়েছিল এসপি বাবুলের ওপর, ছিল হুমকি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই খুন

আতঙ্ক তৈরির জন্যই সারা দেশে হামলার ঘটনা ঘটাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। টার্গেট করেই খুন করছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নিরীহ মানুষ। বাদ দেওয়া হচ্ছে না বাংলাদেশে বসবাসরত বিদেশিদেরও। তবে দুর্বৃত্তদের বিশেষ টার্গেটে রয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন এবং বিভিন্ন পেশাজীবী। এরই মধ্যে বিষয়টি সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলকে অবহিত করেছেন গোয়েন্দারা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ পরামর্শ। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, দুর্বৃত্তদের ধারণা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য কিংবা তাদের পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা করলেই বাহিনীর মনোবল ভেঙে যাবে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই টার্গেটে ছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। তার ওপর একবার হামলাও হয়েছিল। তাকে কয়েকবার হুমকি দেওয়া হয়েছিল বলেও জানা যায়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ধারণা, জঙ্গি দমনসহ বিভিন্ন সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় দুর্বৃত্তরা তার ওপর ক্রুদ্ধ। তবে এসপি বাবুলের স্ত্রীকে খুন করা হবে— তা তারা কখনো কল্পনা করেননি বলে গতকাল পুলিশ সদর দফতরে উচ্চ পর্যায়ে বিশেষ বৈঠকে বলেছেন।

জঙ্গিগোষ্ঠী নতুন মাত্রায় সক্রিয় হওয়ার পর গত বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে ৪৫টি হামলা ঘটেছে। এতে নিহত হন ৪৭ জন। এসব ঘটনার অনেকটিরই দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ইসলামিক স্টেট) ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশের কথিত বাংলাদেশ শাখা আনসার আল ইসলাম। যদিও বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার কোনো সাংগঠনিক অবস্থান নেই। দেশীয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (বর্তমান নাম আনসার আল ইসলাম) সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে অনেক ঘটনায়। এদিকে, গতকাল বেলা সোয়া ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত পুলিশ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে জঙ্গি দমনে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। অপরাধীদের নিবৃত্ত করতে জিরো টলারেন্স এবং সাঁড়াশি অভিযান চালানোর কথা বলেন কর্মকর্তারা। বৈঠকে রবিবার চট্টগ্রামে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী খুনের ঘটনাটিকে কাপুরুষোচিত ঘটনা বলে অভিহিত করা হয়। পরে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী পুলিশ সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট ইউনিটের প্রধানদের নির্দেশ দেন। এর আগে রবিবার বিকালেই মোবাইল ফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমে পুলিশের জেলা পর্যায়সহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং সতর্ক থাকার নির্দেশনাসংক্রান্ত বার্তা পাঠায় পুলিশ সদর দফতর।

ভারপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী এ প্রতিবেদককে বলেন, বাবুলের স্ত্রীকে হত্যা একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। এটা কাপুরুষের কাজ। তবে জঙ্গি তথা অপরাধীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের তথ্যের সমন্বয় করে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে। দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য পুলিশবাহিনীর প্রত্যেক সদস্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

জানা গেছে, পুলিশের চাকরিতে যোগদানের পরই বিভিন্ন দুঃসাহসিক অভিযানের কারণে আলোচনায় আসেন বাবুল আক্তার। গত বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রামের খোয়াজনগরে একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র-গুলিসহ পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিলেন এসপি বাবুল। তাদের মধ্যে জাবেদ জেএমবি চট্টগ্রামের সামরিক প্রধান ছিলেন বলে দাবি করেছিল পুলিশ। পরদিন জাবেদকে নিয়ে অভিযানে গেলে জঙ্গিদের তৈরি গ্রেনেড বিস্ফোরণে তিনি মারা যান। এর পরপরই আশুলিয়ায় জঙ্গিরা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। ধারণা করা হয়, চট্টগ্রামে হামলার প্রতিশোধ নিতেই ওই হামলা চালায় জঙ্গিরা। হামলায় এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হন। সর্বশেষ গত ২৭ ডিসেম্বর হাটহাজারীতে দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়ে জেএমবির চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান রাইসুল ইসলাম খান ওরফে ফারদিনের একটি আস্তানার সন্ধান পায় বাবুল আক্তারের নেতৃত্বাধীন দল। উদ্ধার করে বিপুল অস্ত্র, গুলি এবং সেনাবাহিনীর ১২টি পোশাক ও এক জোড়া র্যাংক ব্যাজ। একই দিন ফারদিনের সহযোগী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের তিন ছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়। এরা সবাই চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, জঙ্গিবিরোধী বাবুলের বিভিন্ন অভিযানের কারণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে জঙ্গিরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। এসব অভিযানের কারণে বাবুল জঙ্গিদের নিশানায় পরিণত হতে পারেন বলে নিজেই আশঙ্কা করছিলেন। চট্টগ্রামে উদ্ধারকৃত গ্রেনেড, বগুড়ায় গ্রেনেড বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু ঘটনাগুলো একটার সঙ্গে অন্যটা লিঙ্কড।

পুনরায় র‌্যাবে আসতে চেয়েছিলেন বাবুল

নিরাপত্তা শঙ্কার কথা ভেবে তিন মাস আগে দ্বিতীয় দফায় র‌্যাবে আসতে চেয়েছিলেন বাবুল আক্তার। এ বিষয়টি তিনি শেয়ার করেছিলেন র‌্যাবের তৎকালীন অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান (বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল)-এর সঙ্গে। পরে তিনি র‌্যাব মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেন। র‌্যাব মহাপরিচালকও পুলিশ মহাপরিদর্শককে বিষয়টি অবহিত করেন। মিলেছিল সম্মতিসূচক সিগন্যালও। তবে পরবর্তীতে পদোন্নতি পাওয়ার কারণে আর র‌্যাবে যাওয়া হয়নি বাবুল আক্তারের। এর সত্যতা মিলেছে র‌্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে।

র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘কিছুদিন ধরে নিজের এবং পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন বাবুল। র‌্যাবে থাককালে তিনি পুনরায় র‌্যাবে আসার ইচ্ছা পোষণ করে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরে ডিজি এবং আইজিপি স্যারকে অবহিত করা হয়েছিল।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, ‘স্পর্শকাতর এসব হত্যাকাণ্ডের তদন্তে লম্বা সময় নিলে চলবে না। কোনো হত্যাকাণ্ডকেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করলে চলবে না। দ্রুততর সময়ের মধ্যে অন্তত দু-একটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এতে অন্য অপরাধীরা ভয় পাবে। নেপথ্য মদদদাতারাও তাদের পলিসি থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে।’

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দার খুনের পর থেকে গত দুই বছরে একের পর এক হত্যা করা হয়েছে বিভিন্ন পেশার মানুষ। ৩০ এপ্রিল টাঙ্গাইলের গোপালপুরে দর্জি নিখিলচন্দ্র জোয়ারদার নৃশংসভাবে খুন হন। এর মাত্র পাঁচ দিন আগে ২৫ এপ্রিল খুন হন ইউএসএআইডির কর্মকর্তা জুলহাজ মান্নান ও তার বন্ধু নাট্যকর্মী মাহবুব রাব্বি তনয়। এর ঠিক দুই দিন আগে রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক কর্মী এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এর আগের দিন গোপালগঞ্জে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয় পরমানন্দ সাধু নামে এক পুরোহিতকে। এপ্রিলেই ঢাকায় একইভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাজিমুদ্দিন সামাদ। একেকটি হত্যাকাণ্ড ঘটলেই তিনি মুক্তমনা ব্লগার কিনা, কিংবা তিনি নাস্তিক কিনা, এ ধরনের বিষয় সামনে চলে আসছে। আত্মস্বীকৃত হত্যাকারী ‘জঙ্গিগোষ্ঠী’ বরাবরই বলেছে, নাস্তিকতা এবং সেই ঘরানার লেখালেখি কিংবা তাদের ঘরানার হওয়ার কারণেই টার্গেট করা হয়েছিল তাদের। সর্বশেষ ২০ মে কুষ্টিয়ায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক মীর সানাউর রহমানকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে দুর্বৃত্তরা। ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান গুরুতর আহত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. সাইফুজ্জামান। এদের দুজনই লালনভক্ত ছিলেন। ওই দিনই ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর নাম করে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে একটি ওয়েবসাইটে বক্তব্য চলে আসে। আর তা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ। সর্বশেষ রবিবার চট্টগ্রামে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী এবং নাটোরে খ্রিস্টধর্মাবলম্বী সুনীল গমেজকে একই কায়দায় হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) নূর খান লিটন বলেন, ‘এমন অবস্থা তৈরির জন্য আমরা সবাই দায়ী। জনগণকে এখনো সচেতন করা হচ্ছে না। নিরাপত্তা বলয় তৈরিতে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের এখনো দক্ষ করে তৈরি করা হয়নি। দেশে যদি গণতন্ত্রকে সংকুচিত করা হয়, রাষ্ট্রের জবাবদিহিতা না থাকে তখন জঙ্গি উত্থানের মাত্রা বেড়ে যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্যই এমন হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। যদিও ইসলামে বলা আছে কারও অপরাধের জন্য অন্য কাউকে ক্ষতি করা যাবে না। রবিবারের হত্যাকাণ্ডটির মাধ্যমে নতুন মাত্রা যুক্ত হলো।’

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে