শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই খুন

আগেও হামলা হয়েছিল এসপি বাবুলের ওপর, ছিল হুমকি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই খুন

আতঙ্ক তৈরির জন্যই সারা দেশে হামলার ঘটনা ঘটাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। টার্গেট করেই খুন করছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নিরীহ মানুষ। বাদ দেওয়া হচ্ছে না বাংলাদেশে বসবাসরত বিদেশিদেরও। তবে দুর্বৃত্তদের বিশেষ টার্গেটে রয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন এবং বিভিন্ন পেশাজীবী। এরই মধ্যে বিষয়টি সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলকে অবহিত করেছেন গোয়েন্দারা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ পরামর্শ। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, দুর্বৃত্তদের ধারণা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য কিংবা তাদের পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা করলেই বাহিনীর মনোবল ভেঙে যাবে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই টার্গেটে ছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। তার ওপর একবার হামলাও হয়েছিল। তাকে কয়েকবার হুমকি দেওয়া হয়েছিল বলেও জানা যায়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ধারণা, জঙ্গি দমনসহ বিভিন্ন সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় দুর্বৃত্তরা তার ওপর ক্রুদ্ধ। তবে এসপি বাবুলের স্ত্রীকে খুন করা হবে— তা তারা কখনো কল্পনা করেননি বলে গতকাল পুলিশ সদর দফতরে উচ্চ পর্যায়ে বিশেষ বৈঠকে বলেছেন।

জঙ্গিগোষ্ঠী নতুন মাত্রায় সক্রিয় হওয়ার পর গত বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে ৪৫টি হামলা ঘটেছে। এতে নিহত হন ৪৭ জন। এসব ঘটনার অনেকটিরই দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ইসলামিক স্টেট) ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশের কথিত বাংলাদেশ শাখা আনসার আল ইসলাম। যদিও বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার কোনো সাংগঠনিক অবস্থান নেই। দেশীয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (বর্তমান নাম আনসার আল ইসলাম) সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে অনেক ঘটনায়। এদিকে, গতকাল বেলা সোয়া ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত পুলিশ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে জঙ্গি দমনে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। অপরাধীদের নিবৃত্ত করতে জিরো টলারেন্স এবং সাঁড়াশি অভিযান চালানোর কথা বলেন কর্মকর্তারা। বৈঠকে রবিবার চট্টগ্রামে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী খুনের ঘটনাটিকে কাপুরুষোচিত ঘটনা বলে অভিহিত করা হয়। পরে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী পুলিশ সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট ইউনিটের প্রধানদের নির্দেশ দেন। এর আগে রবিবার বিকালেই মোবাইল ফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমে পুলিশের জেলা পর্যায়সহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং সতর্ক থাকার নির্দেশনাসংক্রান্ত বার্তা পাঠায় পুলিশ সদর দফতর।

ভারপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী এ প্রতিবেদককে বলেন, বাবুলের স্ত্রীকে হত্যা একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। এটা কাপুরুষের কাজ। তবে জঙ্গি তথা অপরাধীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের তথ্যের সমন্বয় করে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে। দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য পুলিশবাহিনীর প্রত্যেক সদস্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

জানা গেছে, পুলিশের চাকরিতে যোগদানের পরই বিভিন্ন দুঃসাহসিক অভিযানের কারণে আলোচনায় আসেন বাবুল আক্তার। গত বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রামের খোয়াজনগরে একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র-গুলিসহ পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিলেন এসপি বাবুল। তাদের মধ্যে জাবেদ জেএমবি চট্টগ্রামের সামরিক প্রধান ছিলেন বলে দাবি করেছিল পুলিশ। পরদিন জাবেদকে নিয়ে অভিযানে গেলে জঙ্গিদের তৈরি গ্রেনেড বিস্ফোরণে তিনি মারা যান। এর পরপরই আশুলিয়ায় জঙ্গিরা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। ধারণা করা হয়, চট্টগ্রামে হামলার প্রতিশোধ নিতেই ওই হামলা চালায় জঙ্গিরা। হামলায় এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হন। সর্বশেষ গত ২৭ ডিসেম্বর হাটহাজারীতে দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়ে জেএমবির চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান রাইসুল ইসলাম খান ওরফে ফারদিনের একটি আস্তানার সন্ধান পায় বাবুল আক্তারের নেতৃত্বাধীন দল। উদ্ধার করে বিপুল অস্ত্র, গুলি এবং সেনাবাহিনীর ১২টি পোশাক ও এক জোড়া র্যাংক ব্যাজ। একই দিন ফারদিনের সহযোগী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের তিন ছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়। এরা সবাই চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, জঙ্গিবিরোধী বাবুলের বিভিন্ন অভিযানের কারণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে জঙ্গিরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। এসব অভিযানের কারণে বাবুল জঙ্গিদের নিশানায় পরিণত হতে পারেন বলে নিজেই আশঙ্কা করছিলেন। চট্টগ্রামে উদ্ধারকৃত গ্রেনেড, বগুড়ায় গ্রেনেড বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু ঘটনাগুলো একটার সঙ্গে অন্যটা লিঙ্কড।

পুনরায় র‌্যাবে আসতে চেয়েছিলেন বাবুল

নিরাপত্তা শঙ্কার কথা ভেবে তিন মাস আগে দ্বিতীয় দফায় র‌্যাবে আসতে চেয়েছিলেন বাবুল আক্তার। এ বিষয়টি তিনি শেয়ার করেছিলেন র‌্যাবের তৎকালীন অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান (বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল)-এর সঙ্গে। পরে তিনি র‌্যাব মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেন। র‌্যাব মহাপরিচালকও পুলিশ মহাপরিদর্শককে বিষয়টি অবহিত করেন। মিলেছিল সম্মতিসূচক সিগন্যালও। তবে পরবর্তীতে পদোন্নতি পাওয়ার কারণে আর র‌্যাবে যাওয়া হয়নি বাবুল আক্তারের। এর সত্যতা মিলেছে র‌্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে।

র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘কিছুদিন ধরে নিজের এবং পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন বাবুল। র‌্যাবে থাককালে তিনি পুনরায় র‌্যাবে আসার ইচ্ছা পোষণ করে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরে ডিজি এবং আইজিপি স্যারকে অবহিত করা হয়েছিল।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, ‘স্পর্শকাতর এসব হত্যাকাণ্ডের তদন্তে লম্বা সময় নিলে চলবে না। কোনো হত্যাকাণ্ডকেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করলে চলবে না। দ্রুততর সময়ের মধ্যে অন্তত দু-একটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এতে অন্য অপরাধীরা ভয় পাবে। নেপথ্য মদদদাতারাও তাদের পলিসি থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে।’

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দার খুনের পর থেকে গত দুই বছরে একের পর এক হত্যা করা হয়েছে বিভিন্ন পেশার মানুষ। ৩০ এপ্রিল টাঙ্গাইলের গোপালপুরে দর্জি নিখিলচন্দ্র জোয়ারদার নৃশংসভাবে খুন হন। এর মাত্র পাঁচ দিন আগে ২৫ এপ্রিল খুন হন ইউএসএআইডির কর্মকর্তা জুলহাজ মান্নান ও তার বন্ধু নাট্যকর্মী মাহবুব রাব্বি তনয়। এর ঠিক দুই দিন আগে রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক কর্মী এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এর আগের দিন গোপালগঞ্জে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয় পরমানন্দ সাধু নামে এক পুরোহিতকে। এপ্রিলেই ঢাকায় একইভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাজিমুদ্দিন সামাদ। একেকটি হত্যাকাণ্ড ঘটলেই তিনি মুক্তমনা ব্লগার কিনা, কিংবা তিনি নাস্তিক কিনা, এ ধরনের বিষয় সামনে চলে আসছে। আত্মস্বীকৃত হত্যাকারী ‘জঙ্গিগোষ্ঠী’ বরাবরই বলেছে, নাস্তিকতা এবং সেই ঘরানার লেখালেখি কিংবা তাদের ঘরানার হওয়ার কারণেই টার্গেট করা হয়েছিল তাদের। সর্বশেষ ২০ মে কুষ্টিয়ায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক মীর সানাউর রহমানকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে দুর্বৃত্তরা। ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান গুরুতর আহত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. সাইফুজ্জামান। এদের দুজনই লালনভক্ত ছিলেন। ওই দিনই ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর নাম করে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে একটি ওয়েবসাইটে বক্তব্য চলে আসে। আর তা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ। সর্বশেষ রবিবার চট্টগ্রামে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী এবং নাটোরে খ্রিস্টধর্মাবলম্বী সুনীল গমেজকে একই কায়দায় হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) নূর খান লিটন বলেন, ‘এমন অবস্থা তৈরির জন্য আমরা সবাই দায়ী। জনগণকে এখনো সচেতন করা হচ্ছে না। নিরাপত্তা বলয় তৈরিতে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের এখনো দক্ষ করে তৈরি করা হয়নি। দেশে যদি গণতন্ত্রকে সংকুচিত করা হয়, রাষ্ট্রের জবাবদিহিতা না থাকে তখন জঙ্গি উত্থানের মাত্রা বেড়ে যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্যই এমন হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। যদিও ইসলামে বলা আছে কারও অপরাধের জন্য অন্য কাউকে ক্ষতি করা যাবে না। রবিবারের হত্যাকাণ্ডটির মাধ্যমে নতুন মাত্রা যুক্ত হলো।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন