শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জুন, ২০১৬ আপডেট:

আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই খুন

আগেও হামলা হয়েছিল এসপি বাবুলের ওপর, ছিল হুমকি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আতঙ্ক সৃষ্টি করতেই খুন

আতঙ্ক তৈরির জন্যই সারা দেশে হামলার ঘটনা ঘটাচ্ছে দুর্বৃত্তরা। টার্গেট করেই খুন করছে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নিরীহ মানুষ। বাদ দেওয়া হচ্ছে না বাংলাদেশে বসবাসরত বিদেশিদেরও। তবে দুর্বৃত্তদের বিশেষ টার্গেটে রয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজন এবং বিভিন্ন পেশাজীবী। এরই মধ্যে বিষয়টি সরকারের ঊর্ধ্বতন মহলকে অবহিত করেছেন গোয়েন্দারা। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য দেওয়া হয়েছে বিশেষ পরামর্শ। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলছেন, দুর্বৃত্তদের ধারণা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য কিংবা তাদের পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা করলেই বাহিনীর মনোবল ভেঙে যাবে। জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই টার্গেটে ছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। তার ওপর একবার হামলাও হয়েছিল। তাকে কয়েকবার হুমকি দেওয়া হয়েছিল বলেও জানা যায়। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ধারণা, জঙ্গি দমনসহ বিভিন্ন সময়ে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে সফল নেতৃত্ব দেওয়ায় দুর্বৃত্তরা তার ওপর ক্রুদ্ধ। তবে এসপি বাবুলের স্ত্রীকে খুন করা হবে— তা তারা কখনো কল্পনা করেননি বলে গতকাল পুলিশ সদর দফতরে উচ্চ পর্যায়ে বিশেষ বৈঠকে বলেছেন।

জঙ্গিগোষ্ঠী নতুন মাত্রায় সক্রিয় হওয়ার পর গত বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সারা দেশে ৪৫টি হামলা ঘটেছে। এতে নিহত হন ৪৭ জন। এসব ঘটনার অনেকটিরই দায় স্বীকার করেছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ইসলামিক স্টেট) ও আল-কায়েদার ভারতীয় উপমহাদেশের কথিত বাংলাদেশ শাখা আনসার আল ইসলাম। যদিও বাংলাদেশ সরকার ও পুলিশের পক্ষ থেকে বরাবরই বলা হচ্ছে, দেশে আইএস বা আল-কায়েদার কোনো সাংগঠনিক অবস্থান নেই। দেশীয় জঙ্গি সংগঠন জেএমবি বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (বর্তমান নাম আনসার আল ইসলাম) সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে অনেক ঘটনায়। এদিকে, গতকাল বেলা সোয়া ১১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত পুলিশ সদর দফতরে অনুষ্ঠিত পুলিশের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে জঙ্গি দমনে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে উদ্যোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। অপরাধীদের নিবৃত্ত করতে জিরো টলারেন্স এবং সাঁড়াশি অভিযান চালানোর কথা বলেন কর্মকর্তারা। বৈঠকে রবিবার চট্টগ্রামে পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী খুনের ঘটনাটিকে কাপুরুষোচিত ঘটনা বলে অভিহিত করা হয়। পরে ভারপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী পুলিশ সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট ইউনিটের প্রধানদের নির্দেশ দেন। এর আগে রবিবার বিকালেই মোবাইল ফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমে পুলিশের জেলা পর্যায়সহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং সতর্ক থাকার নির্দেশনাসংক্রান্ত বার্তা পাঠায় পুলিশ সদর দফতর।

ভারপ্রাপ্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক জাবেদ পাটোয়ারী এ প্রতিবেদককে বলেন, বাবুলের স্ত্রীকে হত্যা একটি ন্যক্কারজনক ঘটনা। এটা কাপুরুষের কাজ। তবে জঙ্গি তথা অপরাধীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাসহ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের তথ্যের সমন্বয় করে সমন্বিত অভিযান চালানো হবে। দেশের মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য পুলিশবাহিনীর প্রত্যেক সদস্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

জানা গেছে, পুলিশের চাকরিতে যোগদানের পরই বিভিন্ন দুঃসাহসিক অভিযানের কারণে আলোচনায় আসেন বাবুল আক্তার। গত বছরের অক্টোবরে চট্টগ্রামের খোয়াজনগরে একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র-গুলিসহ পাঁচ জঙ্গিকে গ্রেফতার করেছিলেন এসপি বাবুল। তাদের মধ্যে জাবেদ জেএমবি চট্টগ্রামের সামরিক প্রধান ছিলেন বলে দাবি করেছিল পুলিশ। পরদিন জাবেদকে নিয়ে অভিযানে গেলে জঙ্গিদের তৈরি গ্রেনেড বিস্ফোরণে তিনি মারা যান। এর পরপরই আশুলিয়ায় জঙ্গিরা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। ধারণা করা হয়, চট্টগ্রামে হামলার প্রতিশোধ নিতেই ওই হামলা চালায় জঙ্গিরা। হামলায় এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হন। সর্বশেষ গত ২৭ ডিসেম্বর হাটহাজারীতে দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়ে জেএমবির চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান রাইসুল ইসলাম খান ওরফে ফারদিনের একটি আস্তানার সন্ধান পায় বাবুল আক্তারের নেতৃত্বাধীন দল। উদ্ধার করে বিপুল অস্ত্র, গুলি এবং সেনাবাহিনীর ১২টি পোশাক ও এক জোড়া র্যাংক ব্যাজ। একই দিন ফারদিনের সহযোগী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের তিন ছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়। এরা সবাই চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, জঙ্গিবিরোধী বাবুলের বিভিন্ন অভিযানের কারণে চট্টগ্রাম অঞ্চলে জঙ্গিরা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। এসব অভিযানের কারণে বাবুল জঙ্গিদের নিশানায় পরিণত হতে পারেন বলে নিজেই আশঙ্কা করছিলেন। চট্টগ্রামে উদ্ধারকৃত গ্রেনেড, বগুড়ায় গ্রেনেড বিস্ফোরণে দুজনের মৃত্যু ঘটনাগুলো একটার সঙ্গে অন্যটা লিঙ্কড।

পুনরায় র‌্যাবে আসতে চেয়েছিলেন বাবুল

নিরাপত্তা শঙ্কার কথা ভেবে তিন মাস আগে দ্বিতীয় দফায় র‌্যাবে আসতে চেয়েছিলেন বাবুল আক্তার। এ বিষয়টি তিনি শেয়ার করেছিলেন র‌্যাবের তৎকালীন অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান (বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল)-এর সঙ্গে। পরে তিনি র‌্যাব মহাপরিচালকের সঙ্গে কথা বলেন। র‌্যাব মহাপরিচালকও পুলিশ মহাপরিদর্শককে বিষয়টি অবহিত করেন। মিলেছিল সম্মতিসূচক সিগন্যালও। তবে পরবর্তীতে পদোন্নতি পাওয়ার কারণে আর র‌্যাবে যাওয়া হয়নি বাবুল আক্তারের। এর সত্যতা মিলেছে র‌্যাবের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে।

র‌্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক বর্তমানে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসান এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘কিছুদিন ধরে নিজের এবং পরিবারের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন বাবুল। র‌্যাবে থাককালে তিনি পুনরায় র‌্যাবে আসার ইচ্ছা পোষণ করে আমাকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরে ডিজি এবং আইজিপি স্যারকে অবহিত করা হয়েছিল।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, ‘স্পর্শকাতর এসব হত্যাকাণ্ডের তদন্তে লম্বা সময় নিলে চলবে না। কোনো হত্যাকাণ্ডকেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করলে চলবে না। দ্রুততর সময়ের মধ্যে অন্তত দু-একটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। এতে অন্য অপরাধীরা ভয় পাবে। নেপথ্য মদদদাতারাও তাদের পলিসি থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে।’

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী রাজীব হায়দার খুনের পর থেকে গত দুই বছরে একের পর এক হত্যা করা হয়েছে বিভিন্ন পেশার মানুষ। ৩০ এপ্রিল টাঙ্গাইলের গোপালপুরে দর্জি নিখিলচন্দ্র জোয়ারদার নৃশংসভাবে খুন হন। এর মাত্র পাঁচ দিন আগে ২৫ এপ্রিল খুন হন ইউএসএআইডির কর্মকর্তা জুলহাজ মান্নান ও তার বন্ধু নাট্যকর্মী মাহবুব রাব্বি তনয়। এর ঠিক দুই দিন আগে রাজশাহীতে বিশ্ববিদ্যালয়শিক্ষক ও সাংস্কৃতিক কর্মী এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এর আগের দিন গোপালগঞ্জে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয় পরমানন্দ সাধু নামে এক পুরোহিতকে। এপ্রিলেই ঢাকায় একইভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাজিমুদ্দিন সামাদ। একেকটি হত্যাকাণ্ড ঘটলেই তিনি মুক্তমনা ব্লগার কিনা, কিংবা তিনি নাস্তিক কিনা, এ ধরনের বিষয় সামনে চলে আসছে। আত্মস্বীকৃত হত্যাকারী ‘জঙ্গিগোষ্ঠী’ বরাবরই বলেছে, নাস্তিকতা এবং সেই ঘরানার লেখালেখি কিংবা তাদের ঘরানার হওয়ার কারণেই টার্গেট করা হয়েছিল তাদের। সর্বশেষ ২০ মে কুষ্টিয়ায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক মীর সানাউর রহমানকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে খুন করে দুর্বৃত্তরা। ভাগ্যক্রমে প্রাণে বেঁচে যান গুরুতর আহত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. সাইফুজ্জামান। এদের দুজনই লালনভক্ত ছিলেন। ওই দিনই ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর নাম করে হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করে একটি ওয়েবসাইটে বক্তব্য চলে আসে। আর তা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করে সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ। সর্বশেষ রবিবার চট্টগ্রামে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী এবং নাটোরে খ্রিস্টধর্মাবলম্বী সুনীল গমেজকে একই কায়দায় হত্যা করে দুর্বৃত্তরা।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) নূর খান লিটন বলেন, ‘এমন অবস্থা তৈরির জন্য আমরা সবাই দায়ী। জনগণকে এখনো সচেতন করা হচ্ছে না। নিরাপত্তা বলয় তৈরিতে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের এখনো দক্ষ করে তৈরি করা হয়নি। দেশে যদি গণতন্ত্রকে সংকুচিত করা হয়, রাষ্ট্রের জবাবদিহিতা না থাকে তখন জঙ্গি উত্থানের মাত্রা বেড়ে যায়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্যই এমন হামলা চালিয়েছে জঙ্গিরা। যদিও ইসলামে বলা আছে কারও অপরাধের জন্য অন্য কাউকে ক্ষতি করা যাবে না। রবিবারের হত্যাকাণ্ডটির মাধ্যমে নতুন মাত্রা যুক্ত হলো।’

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’
তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর
কচাকাটা থানাকে উপজেলা বাস্তবায়ন করার দাবিতে গণস্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু
নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশে উন্নয়ন হবে না: বুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
জবির ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

বেশি লাভের আশা, আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক
বেশি লাভের আশা, আলু চাষে ব্যস্ত কৃষক

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব

স্বাস্থ্য

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত

সম্পাদকীয়

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই

সম্পাদকীয়

প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে
প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা

স্বাস্থ্য