শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০১৬

জাতীয় ঐক্য হয়ে গেছে

জঙ্গিবাদের মদদদাতা, অর্থদাতাদের খুঁজে বের করা হবে : প্রধানমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় ঐক্য হয়ে গেছে

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে জাতীয় ঐকমত্য তৈরি হয়েছে। দেশের যেসব মানুষ ঐক্যবদ্ধ হলে সত্যিকার অর্থেই জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে উঠবে তাদের ঐক্য গড়ে উঠেছে। গ্রামে গ্রামে কমিটি হচ্ছে। সর্বস্তরের মানুষ সচেতন হয়ে উঠেছে। এবার ঈদের নামাজে সনাতন ধর্মের যুবকরা পাহারা দিয়েছে। এটা বাংলাদেশের জন্য অভূতপূর্ব অর্জন। এই ঐক্য থাকবে। কিন্তু যারা সন্ত্রাসী, জঙ্গি, পেট্রলবোমা হামলাকারী, যুদ্ধাপরাধী তাদের কথা আলাদা। তারা ‘সর্প হইয়া দংশন করে আর ওঝা হয়ে ঝাড়বে’— এটা চলবে না। গতকাল বিকালে গণভবনে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের  জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব বলেন। এশিয়া-ইউরোপ মিটিং (আসেম) সম্মেলন উপলক্ষে ১৪ থেকে ১৬ জুলাই মঙ্গোলিয়া সফর-পরবর্তী এই সংবাদ সম্মেলনে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে যার যার অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ সব সময় সন্ত্রাসবিরোধী, জঙ্গিবাদবিরোধী। দেশের মানুষকে সব সময় এর বিরুদ্ধে সচেতন থাকতে হবে। যারা যার অবস্থানে থেকে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে হবে। জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের অর্থদাতা, মদদদাতাদের খুঁজে বের করা হবে। বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনায় বসার আহ্বানের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, আমার মনেও প্রশ্ন জাগে— তাদের সঙ্গে আলোচনায় না বসলে তারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাবে, মদদ দিয়ে যাবে? গুলশানে সন্ত্রাসী হামলার তদন্তে অগ্রগতি সম্পর্কে বিদেশি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী  বলেন, সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলার তদন্তে তাজ্জব হয়ে যাওয়ার মতো তথ্য আসছে। তবে, তদন্তের স্বার্থে এখনই কিছু বলা হচ্ছে না। তদন্তের স্বার্থে সবকিছু বলাও হয় না। তবে যে তথ্য আসছে, তাজ্জব হয়ে যাওয়ার মতো। তদন্ত শেষে সবকিছু বুঝতে পারবেন সবাই। আরেকটি প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আতঙ্ক সৃষ্টি করাই সন্ত্রাসীদের উদ্দেশ্য। কয়েকটি শপিংমলে আক্রমণ হবে এমন খবর এলো। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী সতর্ক হয়েছে, পদক্ষেপ নিয়েছে। আমরাও জনগণকে সচেতন হতে বলেছি। সন্ত্রাস মোকাবিলায় যা যা করার দরকার আমরা তা করছি। যার যার অবস্থানে থেকেও নিরাপত্তা বাড়াতে হবে। সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মূল মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন প্রমুখ। সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের মর্যাদায় কিছুটা ভাটা পড়েছে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, গুলশানের ঘটনা ভিন্ন মাত্রায় হয়েছে। অনেক বিদেশি মারা গেছে। তবে এতে একেবারে সম্মান হারিয়ে ফেলেছি, তা না। এখন সম্মান হারালে সারা বিশ্বই হারাবে, সব জায়গায়ই হামলা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমার কষ্ট লেগেছে এ জন্য যে, আমি এত কষ্ট করে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের ভাবমূর্তি তুলে ধরেছিলাম। এখন এ ঘটনাটা আমাদের একটা প্রশ্নবোধক চিহ্নে ফেলে দিল। জঙ্গিবাদ এখন কেবল বাংলাদেশের নয়, বৈশ্বিক সমস্যা। এই বৈশ্বিক সমস্যা মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্ব সম্প্রদায়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদারও। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা ক্ষমতায় আসায় পর পিলখানা বিদ্রোহ হয়েছে। শুধু পিলখানাতেই হয়নি, সে সময় ৪০টি ব্যাটালিয়ন বিদ্রোহ করেছিল। সেটি আমরা নিরসন করেছি। আমরা এগুলো মোকাবিলা করেই এতদূর এসেছি। এতদিন আমরা এগুলো নিয়ন্ত্রণে রেখেছিলাম। কিন্তু গুলশানের হামলার পর আমাদের সে অবস্থান অনেকটা কমে গিয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অর্থনীতিতে সক্ষমতা অর্জন করেছি। যখন সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা। বিশ্ব যখন অর্থনীতি সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে তখন আমাদের অর্থনীতি ছিল সচল। বিশ্বে অর্থনীতিতে মন্দা থাকার পরেও বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেল। এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, এগুলো (সন্ত্রাসী হামলা) প্রতিরোধে পরিবারগুলোকে সচেতন করতে হবে। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। ধর্মীয় নেতাদের আহ্বান জানিয়েছি, তারা মানুষের মাঝে জনমত সৃষ্টি করছে, আমাদের শিক্ষকরা সচেতন করছে, মন্ত্রণালয়গুলো তাদের নিয়ে বসছে— এভাবে আমরা কতগুলো পদক্ষেপ হাতে নিয়েছি। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা এটা খুব ভালোভাবে বিশ্বাস করি, সব শিক্ষক আর সব ছাত্রছাত্রী সন্ত্রাসে জড়িত না। কারও জন্য অন্যের শিক্ষাজীবন নষ্ট হোক, সেটা নিশ্চয়ই আমরা চাই না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি চালু হবে কিনা জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ না, আমরা ছাত্র রাজনীতি করেছি। তবে প্রতিটা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব নিয়ম থাকে, তারা তাদের নিয়মে চলবে। তবে উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়াচ্ছে। আগে দেখা যেত মাদ্রাসার ছাত্ররা এটা করছে। কিন্তু এখন সমাজের সব সুবিধা যারা পাচ্ছে তারাও বেহেশতের হুর-পরী পাওয়ার লোভে মানুষ খুন করছে। মানুষ খুন করলে বেহেশতের দরজা খোলে না। জঙ্গিদের বিচারে ধীরগতি নিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক যে, ফাঁসির ২১ জেএমবি আসামির মামলা হাইকোর্টে ঝুলে আছে। তাগাদা দেওয়া সত্ত্বেও হচ্ছে না। বিচারগুলো সম্পন্ন হলে বাংলাদেশ আরও বোঝামুক্ত হবে। অন্যরাও বুঝতে পারবে জঙ্গিবাদে জড়ালে বা অপকর্ম করলে শাস্তি এমন হবে। গুলশানের হামলাকারীদের পরিচয় নিয়ে পুলিশের তথ্যে বিভ্রান্তি ছিল— পুলিশ কি স্বীকার করতে চায় না, এমন এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সন্ত্রাসীরা একেক জায়গায় একেক নামে ছিল। পত্রিকাতেই এসেছে সন্ত্রাসী নিবরাস ঝিনাইদহে সাঈদ নামে ছিল। কাজেই তারা বিভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত ছিল। পুলিশের কাছে যে নামে পরিচিত ছিল তারা সে নামেই তালিকা প্রকাশ করেছে। চট্টগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মিতু হত্যার প্রসঙ্গ তুলে এক সাংবাদিক জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন রেখে বলেন, কয়দিন হলো ঘটনার? আর আমার কাছে এমন প্রশ্ন কেন? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। কত বছর পর আমি বিচার পেলাম? তারপরও আমি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজগুলো করছি। যুদ্ধাপরাধীর বিচার করছি। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৮১ সালে বাংলাদেশে আসার পর থেকে আমার ওপর অনেকবার হামলা হয়েছে। জীবনে বহুবার হামলার সম্মুখীন হয়েছি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে। আমাদের ২২ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। ৮৫ কেজি বোমা পুঁতে রাখা হয়েছিল আমাকে মারার জন্য। জিয়াউর রহমানের আমলেও আমাদের মিছিলের ওপর ট্রাক তুলে দেওয়া হয়েছিল। মিতু হত্যাকাণ্ডের কয়দিন হয়েছে? ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গেই তথ্য পাওয়া যাবে না। তা ছাড়া একের পর এক ঘটনা ঘটেই চলছে। তুরস্কের সেনা অভ্যুত্থান চেষ্টা প্রসঙ্গে বাংলাদেশ সরকারপ্রধান বলেন, আমরা সব সময় অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের বিরুদ্ধে। তুরস্কের জনগণ সেনা অভ্যুত্থান মোকাবিলা করে প্রমাণ করে দিয়েছে জনগণই ক্ষমতার উৎস। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা যখন আসেম সম্মেলনে তখনই ফ্রান্সে হামলার ঘটনার খবর আসে, তুরস্কে সেনা অভ্যুত্থান চেষ্টার খবর আসে। আমি তখনো নিন্দা জানিয়েছি, এখনো নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা সব সময় অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখলের বিরুদ্ধে। সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে আন্তর্জাতিক উদ্যোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ঘটনা কিন্তু অনবরত ঘটে যাচ্ছে। এটা শুধু বাংলাদেশের ঘটনা না, এটা বিশ্বব্যাপী, উন্নত দেশগুলোতেও হচ্ছে। কোথায় কীভাবে হচ্ছে, তথ্য বের করতে হবে। সহযোগিতা সবাইকে সবাই করতে হবে। এটা মোকাবিলার বিষয়ে আসেমে আমরা বলেছি— যে যা তথ্য পাই, আদান-প্রদান করে এর মোকাবিলায় যা যা করার আমরা করব। আমি বলেছি, ‘সন্ত্রাসী হামলার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে আমরা সব ব্যবস্থা নিয়েছি।’ তিনি বলেন, নিশা দেশাই (মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী) যখন এসেছেন, তখনো আমি বলেছি, আমাদের প্রথমে লাগবে ইন্টিলিজেন্স ইরফরমেশন। এটা তাদের শক্তিশালী। এ জন্য আমরা তথ্য চাই— কে করেছে? কেন করেছে? কোত্থেকে এগুলো হচ্ছে? এটা শুধু বাংলাদেশের না, যেখানে যেখানে এগুলো হচ্ছে সবাই মিলিতভাবে এগুলো মোকাবিলা করবে, তথ্য শেয়ার করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

এই মাত্র | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম