শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

নির্বাচনী জটিল অঙ্কে বিএনপি

শেখ হাসিনার অধীনেও যেতে চায় এক পক্ষ, অন্য অংশ বলছে ভরাডুবি নিশ্চিত, ভোট বর্জন করলে নিবন্ধন বাতিলের ঝুঁকি, খালেদার সাজা হলে কী হবে, আছে দল ভাঙা-গড়ার শঙ্কা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনী জটিল অঙ্কে বিএনপি

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে জটিল অঙ্কে বিএনপি। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়া না-যাওয়ার চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে দলটিতে। দলের একাংশ মনে করছে, সুষ্ঠু ভোটের নিশ্চয়তা পেলে প্রধানমন্ত্রীর অধীনে নির্বাচনে যাওয়া উচিত। কোনো কারণে জয়ী না হলেও অন্ততপক্ষে শক্তিশালী বিরোধী দলে থাকা বর্তমান অবস্থানের চেয়ে ভালো। তবে দলের বড় অংশ বলছে, শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ভরাডুবির চেয়ে না যাওয়াই ভালো।

এদিকে দুর্নীতির মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাজা হলে কী হবে, তা নিয়েও চিন্তার শেষ নেই দলের শীর্ষ নেতৃত্বের। লন্ডনে অবস্থান নেওয়া দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানও এক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। তার বিরুদ্ধে ২১ আগস্টসহ অর্ধশত মামলা বিচারাধীন। আগামী নির্বাচনে তার অংশগ্রহণ অনিশ্চিত। জিয়া পরিবারের অনুপস্থিতিতে দল ভাঙা-গড়ার শঙ্কাও আছে। সংসদ নির্বাচন বর্জন করলে বিএনপির নিবন্ধন বাতিলের ঝুঁকি তো আছেই। এ প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জেলে যাওয়া এটাই নতুন নয়। তিনি এর আগেও জেলে গেছেন। কিন্তু দুর্নীতির যে দুই মামলা তড়িঘড়ি করে চলছে, তা একটি মিথ্যা অভিযোগের মামলা। যে টাকার কথা বলা হচ্ছে তা খরচও হয়নি। ন্যায়বিচার পেলে ওই মামলা টিকবেই না। রাজনৈতিকভাবে চাইলে শাস্তি দিতেই পারে। এটা নতুন কিছু নয়। তাকে অন্যায়ভাবে সাজা দেওয়া হলে পরিবর্তিত পরিস্থিতির আলোকে আমরা করণীয় নির্ধারণ করব। যে সময় যা দরকার তা করার মতো সাংগঠনিক ও জনভিত্তি বিএনপির আছে।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ বলেন, ‘প্রতিপক্ষ যত দুর্বল হবে, আমার জন্য তত সুবিধা— বাংলাদেশে এখন এ রাজনীতিই চলছে। তবে দেশটাকে গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা জরুরি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কথাই ভাবা হয়। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে বিএনপির প্রতি এ ধরনের আচরণ করছে। আবার বিএনপি ক্ষমতায় গেলে হয়তো একই আচরণ আওয়ামী লীগের প্রতি করা হবে। এই ধারা থেকে বেরিয়ে আসাই রাজনৈতিক দলগুলোর চ্যালেঞ্জ।’

বিএনপির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, জিয়া পরিবারকে নির্বাচন ও রাজনীতি থেকে ‘মাইনাস’ করতেই তড়িঘড়ি করে সাজা দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে সরকার। খালেদা জিয়াকে প্রতি সপ্তাহে আদালতের দ্বারস্থ করা হচ্ছে। দুর্নীতির দুই মামলায় বিচার প্রক্রিয়া শেষ হতে দু-তিন মাস লাগতে পারে। মামলার গতিপ্রকৃতি দেখে মনে হচ্ছে, সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে বিএনপিপ্রধানকে ‘সাজা’ দেওয়া হতে পারে। এ অবস্থায় দলের কী করণীয়, তা নিয়েও নীতিনির্ধারক পর্যায়ের বৈঠক চলছে। সর্বশেষ স্থায়ী কমিটিতে খালেদা জিয়ার মামলা নিয়ে আলোচনা হয়। ভবিষ্যতে দলের করণীয় নিয়েও স্থায়ী কমিটির সদস্যদের মতামত নেন বিএনপিপ্রধান। একই সঙ্গে নতুন নির্বাচন কমিশন, নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারসহ পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়েও খোলামেলা কথা হয় দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে।

বিএনপি নেতা-কর্মীদের শঙ্কা, খালেদা জিয়া জেলে গেলে দল নেতৃত্ব সংকটে পড়তে পারে। দলের একটি অংশ নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে। ক্ষুদ্র একটি অংশ বিএনপির বাইরে নতুন চিন্তাভাবনা করতে পারে। কথিত সংস্কারপন্থি অংশের গুটিকয় নেতাকে নিয়েও সন্দেহ শীর্ষ নেতৃত্বের। তাই এ বিষয়ে আগে থেকেই সাবধান করে দিচ্ছেন বিএনপিপ্রধান। দলের সঙ্গে এবার কেউ বেইমানি করলে তাকে আর ঘরে ফেরানো হবে না বলেও তিনি একাধিকবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তৃণমূল নেতৃত্ব বলছে, খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতিতে সরকার বিএনপিকে দুর্বল করতে নানা উদ্যোগ নিতে পারে। কিছু নেতাকে নিয়ে নতুন পরিকল্পনাও করতে পারে।

জানা যায়, দুই মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন বিএনপির হাইকমান্ড। সিনিয়র নেতাদের মামলাসহ আগামী নির্বাচনের সামগ্রিক বিষয় নিয়ে আগামী কয়েক দিন সিরিজ বৈঠক করছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। কেন্দ্রীয় নেতাদের মতামতের পাশাপাশি দল সমর্থিত বুদ্ধিজীবী ও আইনজীবীদের মতামত নেবেন তিনি। গতকাল রাতেও এ নিয়ে দলের ভাইস চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। আজ উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। এরপর দলের যুগ্ম-মহাসচিব ও সাংগঠনিক সম্পাদক পর্যায়ের নেতাদেরও মতামত নিতে পারেন তিনি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপিকে নির্মূল করার ষড়যন্ত্র তো আছেই সরকারের। সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধেই মামলার খড়্গ ঝুলছে। সরকার যাই করুক, আমরা আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি রাজনৈতিকভাবে সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করব।’ রাজপথে নামার মতো সাংগঠনিক সেই শক্তি আছে কিনা— এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘পরিবেশ পেলে দল এখন যে অবস্থায় আছে, তাতেও রাজনৈতিকভাবে এসব মোকাবিলা করা সম্ভব।’

গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, ‘রাজনীতিতে কূটকৌশল থাকবেই। তা মোকাবিলা করাও রাজনৈতিক দক্ষতা। আমার মনে হয়, সামনে বিএনপির একটা সংকট আসছে। এ নিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের এখনই একটা জরুরি তলবি সভা ডাকা উচিত। খালেদা জিয়ার মামলার ভাবগতি দেখলে মনে হয়, তার সাজা হয়ে যেতে পারে। তিনি জেলে গেলে দলের কী হবে, নির্বাচনে সরকারবিরোধী অন্য দলগুলোর সঙ্গে যুক্তফ্রন্টে যাবে, না এককভাবে যাবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি। তবে তার জেলে গেলেও লাভ। কিন্তু বিএনপি যাই করুক, জনগণকে সঙ্গে নিয়ে করতে হবে।’

সারা দেশে জনসভা করার চিন্তা : খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার অভিযোগ, ‘বিতর্কিত’ নির্বাচন কমিশন বাতিল এবং নির্দলীয় সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ নানা দাবিতে ঢাকাসহ সারা দেশে জনসভা করার চিন্তাভাবনা করছে বিএনপি। শরীর-স্বাস্থ্য ঠিক থাকলে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সব জনসভায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। গতকাল নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঢাকা মহানগরীর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে ঢাকাসহ সারা দেশে জনসভা করাসহ বেশকিছু প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়। এগুলো দলের প্রধান বেগম জিয়ার সঙ্গে কথা বলে দু-এক দিনের মধ্যেই চূড়ান্ত করা হবে। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলতি মাসেই জনসভার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। বৈঠকে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মহানগর নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ, কাজী আবুল বাশার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ভাইস চেয়ারম্যানদের সঙ্গে খালেদার বৈঠক : গতকাল রাতে দলের ভাইস চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেন বেগম খালেদা জিয়া। নির্বাচন কমিশন, সহায়ক সরকার, শীর্ষ নেতাদের মামলাসহ চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে নেতাদের মতামত নেন বেগম জিয়া। রাত সোয়া ৯টায় চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক চলে প্রায় দেড় ঘণ্টা। বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নিয়োগের বিরোধিতা করা হয়। তার বিরুদ্ধে জনমত গড়তেও নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বৈঠকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, সেলিমা রহমান, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, অধ্যাপক এম এ মান্নান, মো. শাহজাহান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আবদুল আউয়াল মিন্টু, শামসুজ্জামান দুদু, আহমেদ আজম খান, রুহুল আলম, আবদুল মান্নান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। আজ রাতে একই স্থানে চেয়ারপারসনের উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন খালেদা জিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা