শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ মার্চ, ২০১৭

এ মাসের প্রথম তিন দিনকে আলাদা করে দেখা যাবে না

আ স ম রব
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এ মাসের প্রথম তিন দিনকে আলাদা করে দেখা যাবে না

বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন স্বাধীনতা। আর বাঙালি জাতির জীবনে সোনালি দিনগুলো ’৭১-এর অগ্নিঝরা মার্চ। মার্চের প্রতি মুহূর্তেই ঘটেছিল রাজনৈতিক ঘটনা, তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি উল্লেখ করছি। তবে তার আগে বলে রাখতে চাই, মার্চের প্রথম তিনটি দিনকে—১, ২ ও ৩ মার্চকে আলাদা করে দেখা যাবে না। ৭ মার্চ প্রয়োজন হতো না—সেটা যদি দেশের স্বাধীনতা না আসত। পাকিস্তানের পতাকা থাকতেও ২ মার্চ আরেকটি পতাকা উত্তোলন আমাদের জন্য সহজ কাজ ছিল না। আর হঠাৎ করেই এ কাজটি করতে পেরেছি তাও না। এটা কোনো ক্লাবের পতাকা নয়। এটা নিউক্লিয়াসের সিদ্ধান্ত। নিউক্লিয়াসের প্রধান ছিলেন যুবনেতা সিরাজুল আলম খান। পতাকা তৈরি হয়েছিল ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ইকবাল হলের ১১৬ নম্বর কক্ষে। পতাকার পরিকল্পনার পর লাল সূর্যের বৃত্তের পূর্ব বাংলার মানচিত্র আঁকেন শিব নারায়ণ দাস এবং কাপড় দিয়ে পতাকা তৈরিতে ভূমিকা রেখেছেন কামরুল আলম খান খসরুসহ অন্যান্যরা। যা পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে ২ মার্চ উত্তোলন করা হয়। ১ মার্চ ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। সেদিন ঘোষণা দেই আগামীকাল সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে সমাবেশ করব। তখন কারফিউ চলছিল। ছাত্র জনতা-মায়ের কোলে-বাবার কাঁধে চড়ে শিশুরাও এসেছিল সেই সমাবেশে। কলাভবনের চারদিকে, নীলক্ষেত, ভিসির বাসার সামনেও মানুষ আর মানুষ। ৯টার মধ্যে সমস্ত এলাকা মানুষে ভরপুর। আমার বিরুদ্ধে হুলিয়া ছিল। ১০টার মধ্যে আমরা সেখানে পৌঁছলাম। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র-জনতা মিলে লক্ষাধিক মানুষের সামনে স্বাধীনতাকামী ছাত্র-জনতার পক্ষে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহসভাপতি হিসেবে সর্বপ্রথম স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করি এবং ঘোষণা করি, এই পতাকাই আজ থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। উত্তোলনের সময় লাখো মানুষ মুহুর্মুহু করতালি দিয়ে জাতীয় পতাকাকে স্বাগত জানান। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র-সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী। আমার পাশেই ছিলেন শাজাহান সিরাজ ও আবদুল কুদ্দুস মাখন। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান বেতার ভাষণে গণপরিষদের অধিবেশন (৩ মার্চ শুরু হওয়া নির্ধারিত ছিল) স্থগিত ঘোষণা করলে ছাত্র-জনতা বিক্ষুব্ধ হয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে। এ সময় বঙ্গবন্ধু হোটেল পূর্বাণীতে আওয়ামী লীগ পার্লামেন্টারি দলের বৈঠক করছিলেন।

বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা সেখানে গিয়ে উপস্থিত হলে তিনি (নিউক্লিয়াসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী) আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুকুম দেন। শুরু হয় স্বাধীনতার জন্য প্রত্যক্ষ আন্দোলন। এ পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমেই সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের ভিত্তি গড়ে ওঠে। ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ’-এর চার নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, আবদুল কুদ্দুস মাখন ও আমি ৩ মার্চ পল্টনের জনসভায় ‘স্বাধীন সার্বভৌম’ বাংলাদেশের কর্মসূচি ঘোষণা করি। ইশতেহারটি পাঠ করেন ‘স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদে’র পক্ষে শাজাহান সিরাজ। ইশতেহারে ঘোষণা করা হয়— ৫৪ হাজার ৫০৬ বর্গমাইল বিস্তৃত ভৌগোলিক এলাকার ৭ কোটি মানুষের আবাসিক ভূমি হিসেবে স্বাধীন ও সার্বভৌম এ রাষ্ট্রের নাম ‘বাংলাদেশ’। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ গানটি ব্যবহূত হবে। উপনিবেশবাদী পাকিস্তানি পতাকা পুড়িয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ব্যবহার করতে হবে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের সর্বাধিনায়ক। ‘জয় বাংলা’ বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হিসেবে ব্যবহূত হবে। এ ছাড়াও স্বাধীনতার ইশতেহারে স্বাধীন বাংলা সরকারের কাঠামো-স্বাধীনতা আন্দোলন পরিচালনার জন্য বিভিন্ন কর্মপন্থা, স্বাধীনতা আন্দোলনের কর্মকৌশল ও পদ্ধতির দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। ৩ মার্চ ঐতিহাসিক পল্টন ময়দানে বিশাল সমাবেশে একপর্যায়ে বঙ্গবন্ধু উপস্থিত হয়েছিলেন। তার সামনেই স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করা হয়। বঙ্গবন্ধু বললেন, আমি যা বলার ৭ মার্চ বলব। আন্দোলন চলবে। অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার পক্ষে চার ছাত্রনেতা— আমি, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ ও আবদুল কুদ্দুস মাখন স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার শপথ বাক্য পাঠ করি। শপথ শেষে ‘জয় বাংলা’ বাহিনীর ডেপুটি চিফ কামরুল আলম খান খসরু আনুষ্ঠানিকভাবে গান ফায়ার করেন। পতাকা উত্তোলন করেন হাসানুল হক ইনু। সেখানে জাতীয় সংগীত পরিবেশিত হয়।

৩ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেঙ্গল লিবারেশন কোর্স (বিএলএফ)-এর চার নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন। এই বৈঠকে স্বাধীনতা আন্দোলন বিষয়ে আলোচনা হয়। ৪ মার্চ বিএলএফ-এর চার নেতা সিরাজুল আলম খান, শেখ ফজলুল হক মণি, আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদকে ডেকে বঙ্গবন্ধু জানান যে তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড গঠিত হয়েছে। ৭ মার্চের ভাষণের বিষয় নিয়ে ৫ মার্চ প্রথমে বিএলএফ-এর শীর্ষ চার নেতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আলোচনা হয়। ৬ মার্চ রাত ১২টায় বিএলএফের শীর্ষ চার নেতার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর আবার আলোচনা হয়। গভীর রাতে ৭ মার্চের ভাষণ বিষয়ে একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়। ৭ মার্চ রবিবার, ১৯৭১ সাল জাতীয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন। সারা দেশ থেকে লাখ লাখ মানুষ ঢাকায় আসতে থাকে। দশ লক্ষাধিক লোক সমবেত হলো রেসকোর্সে। রেসকোর্স সেদিন বাঙালির বিদ্রোহের রূপ পরিগ্রহ করেছিল। খবর পাওয়া গেল, বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেই রেসকোর্সের জনতার ওপর বোমা বর্ষণ ও বিমান হামলা চালাবে পাকিস্তানি মিলিটারি। বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ১৭ মিনিট ধরে যে ভাষণ দিলেন এবং জাতির ভবিষ্যৎ ও আন্দোলনের ধারা নির্দেশ করলেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের মতে তা যুক্তরাষ্ট্রের গেটিসবার্গে প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন প্রদত্ত ভাষণের সঙ্গে তুলনীয়।

বঙ্গবন্ধু সেদিন বক্তৃতা শেষ করার আগে বললেন, এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম’। এতে সমগ্র জাতি আলোড়িত ও উদ্দীপ্ত হলো। ‘জয় বাংলা’ বলেই বঙ্গবন্ধু তার ভাষণ শেষ করেছিলেন। আমরা মঞ্চে উপস্থিত ছিলাম। পরবর্তীতে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হলো। ১৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত অহিংস ও অসহযোগ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। ১৯ মার্চ জয়দেবপুরে বর্বর বাহিনীর গুলিবর্ষণের প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু বিবৃতিতে বলেন, ‘যারা মনে করেন, তাদের বন্দুকের বুলেট দিয়ে জনগণের সংগ্রাম বন্ধ করতে সক্ষম হবেন, তারা আহাম্মকের স্বর্গে আছেন।’ পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চের ভাষণের নির্দেশনা দিয়ে কি মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র ভিত্তি রচিত হয়নি? এরপরও ঘোষণার আর কী বাকি থাকে? কীভাবে রাষ্ট্রের নামকরণ বাংলাদেশ নির্বাচিত হলো, কীভাবে জাতির আত্মপরিচয় পতাকা নির্মিত হলো, কীভাবে জাতীয় সংগীত নির্ধারিত হলো, কীভাবে বঙ্গবন্ধুকে সর্বাধিনায়ক ঘোষণা করা হলো এগুলো যাদের জানা নেই তারা কীভাবে সে কথা বলবে! ‘জয় বাংলা স্লোগান’ কারা নির্ধারণ করেন? শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি কীভাবে দেওয়া হলো, ৭ মার্চের ভাষণ কীভাবে প্রস্তুত করা হলো, তা যারা জানেন না তাদের কথাবার্তায় তো ইতিহাস-অসচেতনতা প্রকাশ পাবেই। ২৩ মার্চ ১৯৭১ পাকিস্তান দিবসে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের প্রতিরোধ দিবসের ডাকে এই দিন বাংলাদেশের ঘরে ঘরে স্বাধীনতার পতাকা ওড়ে। ঢাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে পাকিস্তানের পতাকা নামিয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করা হয়। ‘জয় বাংলা’ বাহিনীর ৫ শতাধিক সদস্য সামরিক কায়দায় স্বাধীন বাংলার পতাকা নিয়ে মিছিল করে সারা ঢাকা শহরে। শহর প্রদক্ষিণ শেষে পল্টনে জমায়েত হয়। সেখানে সামরিক কায়দায় বঙ্গবন্ধুকে অভিবাদন জানানো হয়। বাংলাদেশের সব বিদেশি দূতাবাসে বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়ে দেওয়া হয়। সরকারি অফিস-আদালতে এই পতাকা তোলা হয়। এ দিন বেতার টেলিভিশনে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’ প্রচার করা হয়। এ দিন হাজার হাজার ছাত্র-জনতার উপস্থিতিতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষে আমি স্বাধীনতার পতাকা উড়িয়ে দিই। ২৫ মার্চ রাতে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী সারা দেশে গণহত্যা শুরু করে। এরই ফলে নিরস্ত্র বাঙালি সশস্ত্র হয়ে ওঠে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে। শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। সেদিন আমি সর্বশেষ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলে কলাতিয়ায় ‘বিএলএফ’ ট্রেনিং ক্যাম্পে চলে যাই।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

এই মাত্র | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ
সিলেট সীমান্তে বিএসএফ’র অনুপ্রবেশ, স্থানীয়দের প্রতিরোধ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
ফুলবাড়ীতে প্রিপেইড মিটার স্থাপন প্রকল্প বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের
মহাসড়কে বাইক প্রতিযোগিতা, প্রাণ গেল তরুণের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গণপিটুনিতে তিনজন নিহতের ঘটনায় ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু
রংপুরে সড়কে বিদ্যুতায়িত হয়ে কিশোরের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল : টস জিতে ফিল্ডিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা
সরকারি ভবনগুলোতে ‌‌‘গ্রিন বিল্ডিং’ বাধ্যতামূলক করা জরুরি: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের জন্য বাহরাইনের ভিসা চালুর অনুরোধ পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ
এক মাসে ফুলবাড়ী সীমান্তে ২৭ লাখ টাকার মাদক জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ
অক্টোবরে সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ল নগদ

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড
সাতক্ষীরায় পচা মাংস বিক্রির অভিযোগে ব্যবসায়ীকে দুই মাসের কারাদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ
চানখারপুলে ৬ হত্যা: সাক্ষ্য দিলেন সিআইডির ২ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি
কুষ্টিয়ায় নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতি : জড়িতদের শাস্তি ও পুনঃপরীক্ষার দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান
এফবিসিসিআই প্রশাসকের দায়িত্ব নিলেন অতিরিক্ত সচিব আবদুর রহিম খান

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা