শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

পুরনো কৌশলে মিয়ানমার

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো কৌশলে মিয়ানমার

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে দিতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সম্পৃক্ততা চায় বাংলাদেশ। বিশেষ করে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে একটি কৌশল (টার্মস অব রেফারেন্স) প্রণয়নের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি চালানো হবে। গঠিত হবে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ। তবে মিয়ানমার এতে আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ চায় না। দেশটি চায়, ১৯৯২ সালের চুক্তির আলোকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন। এর অধীনে শুধু গত বছর অক্টোবরের পর থেকে আসা রোহিঙ্গাদের তারা ফিরিয়ে নিতে চায়। কিন্তু এর আগে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার-সংশ্লিষ্টতার প্রমাণপত্রও চায় তারা।          শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ও শনাক্তকরণ কার্ডধারী রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে চায় মিয়ানমার। কফি আনান কমিশনের তথ্যমতে, মাত্র ১৪ হাজার রোহিঙ্গার আছে এই দুই কার্ডের যে কোনো একটি। ’৯২-এর চুক্তি মানলে শুধু এরাই যেতে পারবেন মিয়ানমারে। ঢাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব তথ্য। সূত্রমতে, সম্প্রতি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলরের দফতরের মন্ত্রী খিও টিন্ট সোয়ে ঢাকা সফরে এসে গত বছর অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে শুধু তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। মিয়ানমারের মন্ত্রী তার প্রস্তাবে তিনটি বিষয়ের প্রতি বিশেষ জোর দেন। এগুলো হচ্ছে—এক. ১৯৯২ সালের চুক্তির আলোকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়া; দুই. ২০১৬ সালের অক্টোবরের পর থেকে যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছেন, শুধু তাদের ফেরত নেওয়া। তিন. মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া তদারক করা। কূটনৈতিক সূত্র জানায়, ’৯২ সালের চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, জাতীয় পরিচয়পত্র বা শনাক্তকরণ কার্ডধারী রোহিঙ্গারাই শুধু এর আওতায় আসবে। কিন্তু রোহিঙ্গার বর্তমান বাস্তবতা হলো, এই জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ মানুষেরই কোনো শনাক্তকরণ কার্ড নেই। কারণ কয়েক দশক ধরে রোহিঙ্গাদের কোনো ধরনের নাগরিকত্ব কার্ড দেয়নি সে দেশের সরকার। কফি আনান কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত জুন থেকে মিয়ানমারের জাতীয় শনাক্তকরণ কার্ড পেয়েছে মাত্র ১০ হাজার রোহিঙ্গা। আর মাত্র চার হাজার রোহিঙ্গার আছে জাতীয় পরিচয়পত্র। মেয়াদোত্তীর্ণ এসব কার্ড হিসাবে নিলেও ’৯২ সালের চুক্তি অনুসারে মাত্র ১৪ হাজার হবে ফেরত যাওয়ার যোগ্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ এসব প্রস্তাবে একমত না হয়ে পাল্টা প্রস্তাব দিয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে জানানো হয়, ১৯৯২ সালের প্রেক্ষাপট এবং বর্তমানের চ্যালেঞ্জ ভিন্ন। এবারের সংকটের ভয়াবহতা আগের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে একই পদ্ধতিতে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব নয়। বর্তমান পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটের আলোকে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কৌশল উল্লেখ করে নতুন একটি চুক্তির খসড়া মিয়ানমারের মন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রস্তাবে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সম্পৃক্ততা চাওয়া হয়। এ ছাড়া শুধু গত বছর অক্টোবরের পর আসা রোহিঙ্গা নয়, বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় আসা সব রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশ এ বিষয়ে কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের সুপারিশ পুরোপুরি বাস্তবায়নের প্রতি জোর দিয়েছে। এর আলোকে প্রথমে টার্মস অব রেফারেন্স প্রণয়ন করে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ কাজ করবে। সেই সঙ্গে রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের হত্যা, ধর্ষণ ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করেছে। এ অবস্থায় রোহিঙ্গারা নিজের বসতবাড়িতে ফিরে গেলে কী ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তাও জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ। ঢাকার পক্ষ থেকে মিয়ানমারের মন্ত্রীকে জানানো হয়, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বাড়িঘর পোড়ানো হয়েছে। ফলে নিজের বাড়িতে ফিরে গিয়ে তারা কিছুই পাবে না। তাদের পুনর্বাসনে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে, সেটিও ঢাকার পক্ষ থেকে মিয়ানমারের মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। এসব বিষয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরুর পক্ষে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা তিন লাখ রোহিঙ্গা আগে থেকেই বাংলাদেশে আছেন। গত বছর অক্টোবরে মিয়ানমারের নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর সেনা অভিযানে দমন-পীড়নের শিকার হয়ে আরও প্রায় ৯০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে নিরাপত্তা চৌকিতে আবারও হামলা হলে সেনাবাহিনী রাখাইনে নির্বিচারে হামলা চালায়। ফলে গত এক মাসে পাঁচ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। বর্তমানে বাংলাদেশে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৯ লাখের বেশি। কর্মকর্তারা বলছেন, ‘১৯৯২ সালের পরিস্থিতি আর এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। ওই সময় ২ লাখ ৭৫ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছিলেন। এখন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ৯ লাখের বেশি। এ ছাড়া মিয়ানমার কথা দিয়ে কথা রাখে না। ফলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন। এতে করে তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় এক ধরনের গ্যারান্টি পাওয়া যাবে। মিয়ানমার ইচ্ছা করলেও তাদের দেশ থেকে আসা রোহিঙ্গাদের অস্বীকার করতে পারবে না। এ ছাড়া জাতিসংঘসহ বিশ্ব সম্প্রদায় এ সমস্যার সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত হয়েছে। ফলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় তাদের বাইরে রাখা উচিত হবে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৯২ সালের চেয়ে পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। নতুন চুক্তির মাধ্যমে সব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করবে বাংলাদেশ। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ বসে ঠিক করবে কোন প্রক্রিয়ায় সব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো যায়। গ্রুপটি গঠনে উভয় পক্ষ থেকে নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। উভয় দেশ বসে গ্রুপের সদস্যের নাম চূড়ান্ত করা হবে। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থার সম্পৃক্ততা ছাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার ফিরিয়ে নিতে টালবাহানা করতে পারে। অতীতে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে অনেক আলোচনা হলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি। এবারও একই পরিস্থিতি। এবারের আলোচনাও কতটুকু ফলপ্রসূ হবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কাজেই আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থাকে সম্পৃক্ত করা গেলে যে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে, এর মান বাড়বে, গ্রহণযোগ্যতাও তৈরি হবে। তখন নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা যে মিয়ানমারের নাগরিক এটা প্রমাণ করা সহজ হয়ে যাবে। না হলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের পুরনো আলোচনাগুলোর মতোই এবারও একটি লোক-দেখানো প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া চালাবে মিয়ানমার।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা