শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

পুরনো কৌশলে মিয়ানমার

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো কৌশলে মিয়ানমার

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে দিতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সম্পৃক্ততা চায় বাংলাদেশ। বিশেষ করে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে একটি কৌশল (টার্মস অব রেফারেন্স) প্রণয়নের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি চালানো হবে। গঠিত হবে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ। তবে মিয়ানমার এতে আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ চায় না। দেশটি চায়, ১৯৯২ সালের চুক্তির আলোকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন। এর অধীনে শুধু গত বছর অক্টোবরের পর থেকে আসা রোহিঙ্গাদের তারা ফিরিয়ে নিতে চায়। কিন্তু এর আগে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার-সংশ্লিষ্টতার প্রমাণপত্রও চায় তারা।          শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ও শনাক্তকরণ কার্ডধারী রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে চায় মিয়ানমার। কফি আনান কমিশনের তথ্যমতে, মাত্র ১৪ হাজার রোহিঙ্গার আছে এই দুই কার্ডের যে কোনো একটি। ’৯২-এর চুক্তি মানলে শুধু এরাই যেতে পারবেন মিয়ানমারে। ঢাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব তথ্য। সূত্রমতে, সম্প্রতি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলরের দফতরের মন্ত্রী খিও টিন্ট সোয়ে ঢাকা সফরে এসে গত বছর অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে শুধু তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। মিয়ানমারের মন্ত্রী তার প্রস্তাবে তিনটি বিষয়ের প্রতি বিশেষ জোর দেন। এগুলো হচ্ছে—এক. ১৯৯২ সালের চুক্তির আলোকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়া; দুই. ২০১৬ সালের অক্টোবরের পর থেকে যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছেন, শুধু তাদের ফেরত নেওয়া। তিন. মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া তদারক করা। কূটনৈতিক সূত্র জানায়, ’৯২ সালের চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, জাতীয় পরিচয়পত্র বা শনাক্তকরণ কার্ডধারী রোহিঙ্গারাই শুধু এর আওতায় আসবে। কিন্তু রোহিঙ্গার বর্তমান বাস্তবতা হলো, এই জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ মানুষেরই কোনো শনাক্তকরণ কার্ড নেই। কারণ কয়েক দশক ধরে রোহিঙ্গাদের কোনো ধরনের নাগরিকত্ব কার্ড দেয়নি সে দেশের সরকার। কফি আনান কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত জুন থেকে মিয়ানমারের জাতীয় শনাক্তকরণ কার্ড পেয়েছে মাত্র ১০ হাজার রোহিঙ্গা। আর মাত্র চার হাজার রোহিঙ্গার আছে জাতীয় পরিচয়পত্র। মেয়াদোত্তীর্ণ এসব কার্ড হিসাবে নিলেও ’৯২ সালের চুক্তি অনুসারে মাত্র ১৪ হাজার হবে ফেরত যাওয়ার যোগ্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ এসব প্রস্তাবে একমত না হয়ে পাল্টা প্রস্তাব দিয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে জানানো হয়, ১৯৯২ সালের প্রেক্ষাপট এবং বর্তমানের চ্যালেঞ্জ ভিন্ন। এবারের সংকটের ভয়াবহতা আগের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে একই পদ্ধতিতে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব নয়। বর্তমান পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটের আলোকে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কৌশল উল্লেখ করে নতুন একটি চুক্তির খসড়া মিয়ানমারের মন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রস্তাবে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সম্পৃক্ততা চাওয়া হয়। এ ছাড়া শুধু গত বছর অক্টোবরের পর আসা রোহিঙ্গা নয়, বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় আসা সব রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশ এ বিষয়ে কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের সুপারিশ পুরোপুরি বাস্তবায়নের প্রতি জোর দিয়েছে। এর আলোকে প্রথমে টার্মস অব রেফারেন্স প্রণয়ন করে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ কাজ করবে। সেই সঙ্গে রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের হত্যা, ধর্ষণ ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করেছে। এ অবস্থায় রোহিঙ্গারা নিজের বসতবাড়িতে ফিরে গেলে কী ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তাও জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ। ঢাকার পক্ষ থেকে মিয়ানমারের মন্ত্রীকে জানানো হয়, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বাড়িঘর পোড়ানো হয়েছে। ফলে নিজের বাড়িতে ফিরে গিয়ে তারা কিছুই পাবে না। তাদের পুনর্বাসনে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে, সেটিও ঢাকার পক্ষ থেকে মিয়ানমারের মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। এসব বিষয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরুর পক্ষে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা তিন লাখ রোহিঙ্গা আগে থেকেই বাংলাদেশে আছেন। গত বছর অক্টোবরে মিয়ানমারের নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর সেনা অভিযানে দমন-পীড়নের শিকার হয়ে আরও প্রায় ৯০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে নিরাপত্তা চৌকিতে আবারও হামলা হলে সেনাবাহিনী রাখাইনে নির্বিচারে হামলা চালায়। ফলে গত এক মাসে পাঁচ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। বর্তমানে বাংলাদেশে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৯ লাখের বেশি। কর্মকর্তারা বলছেন, ‘১৯৯২ সালের পরিস্থিতি আর এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। ওই সময় ২ লাখ ৭৫ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছিলেন। এখন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ৯ লাখের বেশি। এ ছাড়া মিয়ানমার কথা দিয়ে কথা রাখে না। ফলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন। এতে করে তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় এক ধরনের গ্যারান্টি পাওয়া যাবে। মিয়ানমার ইচ্ছা করলেও তাদের দেশ থেকে আসা রোহিঙ্গাদের অস্বীকার করতে পারবে না। এ ছাড়া জাতিসংঘসহ বিশ্ব সম্প্রদায় এ সমস্যার সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত হয়েছে। ফলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় তাদের বাইরে রাখা উচিত হবে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৯২ সালের চেয়ে পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। নতুন চুক্তির মাধ্যমে সব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করবে বাংলাদেশ। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ বসে ঠিক করবে কোন প্রক্রিয়ায় সব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো যায়। গ্রুপটি গঠনে উভয় পক্ষ থেকে নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। উভয় দেশ বসে গ্রুপের সদস্যের নাম চূড়ান্ত করা হবে। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থার সম্পৃক্ততা ছাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার ফিরিয়ে নিতে টালবাহানা করতে পারে। অতীতে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে অনেক আলোচনা হলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি। এবারও একই পরিস্থিতি। এবারের আলোচনাও কতটুকু ফলপ্রসূ হবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কাজেই আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থাকে সম্পৃক্ত করা গেলে যে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে, এর মান বাড়বে, গ্রহণযোগ্যতাও তৈরি হবে। তখন নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা যে মিয়ানমারের নাগরিক এটা প্রমাণ করা সহজ হয়ে যাবে। না হলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের পুরনো আলোচনাগুলোর মতোই এবারও একটি লোক-দেখানো প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া চালাবে মিয়ানমার।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার
এটিপি ফাইনালসে আবারও চ্যাম্পিয়ন ইয়ানিক সিনার

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ
রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ আজ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা