শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭ আপডেট:

পুরনো কৌশলে মিয়ানমার

জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
পুরনো কৌশলে মিয়ানমার

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে দিতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সম্পৃক্ততা চায় বাংলাদেশ। বিশেষ করে জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে একটি কৌশল (টার্মস অব রেফারেন্স) প্রণয়নের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি চালানো হবে। গঠিত হবে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ। তবে মিয়ানমার এতে আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণ চায় না। দেশটি চায়, ১৯৯২ সালের চুক্তির আলোকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন। এর অধীনে শুধু গত বছর অক্টোবরের পর থেকে আসা রোহিঙ্গাদের তারা ফিরিয়ে নিতে চায়। কিন্তু এর আগে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার-সংশ্লিষ্টতার প্রমাণপত্রও চায় তারা।          শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র ও শনাক্তকরণ কার্ডধারী রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে চায় মিয়ানমার। কফি আনান কমিশনের তথ্যমতে, মাত্র ১৪ হাজার রোহিঙ্গার আছে এই দুই কার্ডের যে কোনো একটি। ’৯২-এর চুক্তি মানলে শুধু এরাই যেতে পারবেন মিয়ানমারে। ঢাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব তথ্য। সূত্রমতে, সম্প্রতি মিয়ানমারের স্টেট কাউন্সেলরের দফতরের মন্ত্রী খিও টিন্ট সোয়ে ঢাকা সফরে এসে গত বছর অক্টোবরের পর থেকে এ পর্যন্ত যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে শুধু তাদের ফিরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। মিয়ানমারের মন্ত্রী তার প্রস্তাবে তিনটি বিষয়ের প্রতি বিশেষ জোর দেন। এগুলো হচ্ছে—এক. ১৯৯২ সালের চুক্তির আলোকে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেওয়া; দুই. ২০১৬ সালের অক্টোবরের পর থেকে যেসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছেন, শুধু তাদের ফেরত নেওয়া। তিন. মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া তদারক করা। কূটনৈতিক সূত্র জানায়, ’৯২ সালের চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, জাতীয় পরিচয়পত্র বা শনাক্তকরণ কার্ডধারী রোহিঙ্গারাই শুধু এর আওতায় আসবে। কিন্তু রোহিঙ্গার বর্তমান বাস্তবতা হলো, এই জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ মানুষেরই কোনো শনাক্তকরণ কার্ড নেই। কারণ কয়েক দশক ধরে রোহিঙ্গাদের কোনো ধরনের নাগরিকত্ব কার্ড দেয়নি সে দেশের সরকার। কফি আনান কমিশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত জুন থেকে মিয়ানমারের জাতীয় শনাক্তকরণ কার্ড পেয়েছে মাত্র ১০ হাজার রোহিঙ্গা। আর মাত্র চার হাজার রোহিঙ্গার আছে জাতীয় পরিচয়পত্র। মেয়াদোত্তীর্ণ এসব কার্ড হিসাবে নিলেও ’৯২ সালের চুক্তি অনুসারে মাত্র ১৪ হাজার হবে ফেরত যাওয়ার যোগ্য। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বাংলাদেশ এসব প্রস্তাবে একমত না হয়ে পাল্টা প্রস্তাব দিয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে মিয়ানমারকে জানানো হয়, ১৯৯২ সালের প্রেক্ষাপট এবং বর্তমানের চ্যালেঞ্জ ভিন্ন। এবারের সংকটের ভয়াবহতা আগের চেয়ে অনেক বেশি। ফলে একই পদ্ধতিতে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো সম্ভব নয়। বর্তমান পরিস্থিতি ও প্রেক্ষাপটের আলোকে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর কৌশল উল্লেখ করে নতুন একটি চুক্তির খসড়া মিয়ানমারের মন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের প্রস্তাবে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সম্পৃক্ততা চাওয়া হয়। এ ছাড়া শুধু গত বছর অক্টোবরের পর আসা রোহিঙ্গা নয়, বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় আসা সব রোহিঙ্গাকে ফেরত নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়। বাংলাদেশ এ বিষয়ে কফি আনান কমিশনের রিপোর্টের সুপারিশ পুরোপুরি বাস্তবায়নের প্রতি জোর দিয়েছে। এর আলোকে প্রথমে টার্মস অব রেফারেন্স প্রণয়ন করে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ কাজ করবে। সেই সঙ্গে রাখাইন রাজ্যে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রোহিঙ্গাদের হত্যা, ধর্ষণ ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করেছে। এ অবস্থায় রোহিঙ্গারা নিজের বসতবাড়িতে ফিরে গেলে কী ধরনের সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তাও জানতে চেয়েছে বাংলাদেশ। ঢাকার পক্ষ থেকে মিয়ানমারের মন্ত্রীকে জানানো হয়, রাখাইনে রোহিঙ্গাদের বাড়িঘর পোড়ানো হয়েছে। ফলে নিজের বাড়িতে ফিরে গিয়ে তারা কিছুই পাবে না। তাদের পুনর্বাসনে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে, সেটিও ঢাকার পক্ষ থেকে মিয়ানমারের মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। এসব বিষয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়ার পর রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরুর পক্ষে বাংলাদেশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা তিন লাখ রোহিঙ্গা আগে থেকেই বাংলাদেশে আছেন। গত বছর অক্টোবরে মিয়ানমারের নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর সেনা অভিযানে দমন-পীড়নের শিকার হয়ে আরও প্রায় ৯০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেন। ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে নিরাপত্তা চৌকিতে আবারও হামলা হলে সেনাবাহিনী রাখাইনে নির্বিচারে হামলা চালায়। ফলে গত এক মাসে পাঁচ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। বর্তমানে বাংলাদেশে মিয়ানমার থেকে আসা রোহিঙ্গার সংখ্যা ৯ লাখের বেশি। কর্মকর্তারা বলছেন, ‘১৯৯২ সালের পরিস্থিতি আর এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। ওই সময় ২ লাখ ৭৫ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছিলেন। এখন বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ৯ লাখের বেশি। এ ছাড়া মিয়ানমার কথা দিয়ে কথা রাখে না। ফলে রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অংশীদারদের অন্তর্ভুক্তি প্রয়োজন। এতে করে তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়ায় এক ধরনের গ্যারান্টি পাওয়া যাবে। মিয়ানমার ইচ্ছা করলেও তাদের দেশ থেকে আসা রোহিঙ্গাদের অস্বীকার করতে পারবে না। এ ছাড়া জাতিসংঘসহ বিশ্ব সম্প্রদায় এ সমস্যার সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত হয়েছে। ফলে প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় তাদের বাইরে রাখা উচিত হবে না। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘১৯৯২ সালের চেয়ে পরিস্থিতি এখন ভিন্ন। নতুন চুক্তির মাধ্যমে সব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করবে বাংলাদেশ। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ বসে ঠিক করবে কোন প্রক্রিয়ায় সব রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানো যায়। গ্রুপটি গঠনে উভয় পক্ষ থেকে নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। উভয় দেশ বসে গ্রুপের সদস্যের নাম চূড়ান্ত করা হবে। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থার সম্পৃক্ততা ছাড়া নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার ফিরিয়ে নিতে টালবাহানা করতে পারে। অতীতে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে অনেক আলোচনা হলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি। এবারও একই পরিস্থিতি। এবারের আলোচনাও কতটুকু ফলপ্রসূ হবে, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। কাজেই আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থাকে সম্পৃক্ত করা গেলে যে বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে, এর মান বাড়বে, গ্রহণযোগ্যতাও তৈরি হবে। তখন নিবন্ধিত রোহিঙ্গারা যে মিয়ানমারের নাগরিক এটা প্রমাণ করা সহজ হয়ে যাবে। না হলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের পুরনো আলোচনাগুলোর মতোই এবারও একটি লোক-দেখানো প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া চালাবে মিয়ানমার।

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম