শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ মার্চ, ২০১৯

স্বপ্ন ছোঁয়া সম্ভাবনায় বাংলাদেশ

সবুজ পোশাক কারখানায় এখন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

রুহুল আমিন রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
সবুজ পোশাক কারখানায় এখন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

গ্রিন ফ্যাক্টরি বা সবুজ পোশাক কারখানা গড়ে বাংলাদেশ এখন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। রূপকথা নয়, অবাক চোখে বিশ্ব দেখছে- এ দেশের সবুজ শিল্প বিপ্লব। বিশ্বের নাম্বার ওয়ান সবুজ পোশাকশিল্প কারখানা কিংবা, একমাত্র সবুজ নিট পোশাক কারখানা দুটোই বাংলাদেশে। ৮২টি সবুজ কারখানা স্থাপন করে তাক লাগানো বাংলাদেশের পাইপলাইনে আছে আরও তিন শতাধিক কারখানা। বিশ্বে পোশাক পণ্য রপ্তানিতেও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পথে বাংলাদেশের এখন অবস্থান দ্বিতীয়। প্রসঙ্গত, গ্রিন ফ্যাক্টরি বা সবুজ পোশাক কারখানা মূলত জ্বালানি সাশ্রয়ী ও টেকসই উৎপাদন এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। এ ধরনের কারখানা প্রযুক্তিনির্ভর ও খোলামেলা নিরাপদ কর্মপরিবেশের সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পায়। পরিবেশবান্ধব উৎপাদন ব্যবস্থার এই কারখানা দীর্ঘমেয়াদে টেকসই। জানা গেছে, বহুল আলোচিত রানা প্লাজা ভবন ধসের পর পুরো বিশ্ব সরব হয় নৈতিক পোশাকশিল্প নিয়ে। দেশীয় পোশাক কারখানাগুলোর কর্মপরিবেশ নিয়ে বিশ্বজুড়ে কড়া সমালোচনার মুখে কারখানা শ্রমিকবান্ধব হিসেবে গড়ে তুলতে বাধ্য হন দেশীয় পোশাকশিল্প মালিকরা। তারই আলোকে একে একে গড়ে উঠছে সবুজ পোশাক কারখানা। জানা গেছে, সবুজ কারখানাগুলোতে ক্রেতাদের অর্ডার বেশি থাকে। তাই কাজের চাপও বেশি। সবুজ কারখানা স্থাপনের জন্য যে ধরনের পরামর্শক প্রয়োজন, তা বাংলাদেশে নেই। শ্রীলঙ্কা ও ভারত থেকে পরামর্শক আনতে প্রচুর অর্থ খরচ করতে হয়। সবুজ কারখানা অনেকটা প্রযুক্তিনির্ভর হওয়ায়, তা পরিচালনার জন্য দক্ষ লোক নেই।

উদ্যোক্তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলছেন, সবুজ কারখানার ক্রেতারা পণ্যমূল্য বাড়তি দেন না। আবার সবুজ পোশাক কারখানা করতে বড় ধরনের অর্থ প্রয়োজন হয়। সে ক্ষেত্রে কম সুদে ঋণ প্রয়োজন। সবুজ কারখানার করপোরেট কর ২ শতাংশ কমিয়ে ১০ শতাংশ নেওয়া হয়। উদ্যোক্তাদের জন্য আরও বেশি নীতি সহায়তা প্রয়োজন। বিশ্বের একমাত্র তৈরি নিট পোশাক কারখানা প্লামি ফ্যাশন লিমিটেডের কর্ণধার হলেন ফজলুল হক। তিনি বাংলাদেশ নিটওয়্যার প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি। ফজলুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা হ্যাপি। বাড়তি অর্থ নিতে পারছি। তবে মূল্য ক্রেতারা আগ্রহ নিয়ে বাড়ায় না। এক্ষেত্রে দরকষাকষির বাড়তি শক্তি থাকতে হবে। আত্মবিশ্বাস থাকলে ন্যায্যমূল্য পাওয়া যায়। তিনি বলেন, সবুজ পোশাকশিল্প কারখানার ভবিষ্যৎ ভালো দেখছি। তবে যারা ক্রেতাদের সঙ্গে দরকষাকষিতে দুর্বল, তারাই হতাশ। শুধু টাকা খরচ করে কারখানা করলেই হবে না, ভাবমূর্তিও বাড়াতে হবে। একটি সাধারণ পোশাক কারখানার চেয়ে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ বাড়তি অর্থ খরচ হয় সবুজ কারখানায়। এতে বড় লাভ হলো, বাংলাদেশি পোশাকশিল্পের বদনাম ঘুচে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে মাত্র ২ শতাংশ করপোরেট কর অবকাশ সুবিধা যথেষ্ট নয়। সরকারের আরও নীতি সহায়তা প্রয়োজন।

পোশাকশিল্পের শীর্ষ উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গ্রিন কারখানা আছে। গ্রিন প্রাইস নেই। আবার কোনো ধরনের প্রণোদনাও নেই। তারপরও বিনিয়োগ হচ্ছে। ভবিষ্যতে টেকসই কারখানার সার্টিফিকেশন যাতে নিজরাই দিতে পারি, সে জন্য নিজেদের সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। কারণ, সার্টিফিকেশনের জন্য প্রচুর অর্থ খরচ হয়।

বিশ্বের নাম্বার ওয়ান সবুজ পোশাকশিল্প কারখানা রেমি হোল্ডিংস লিমিটেডর কর্ণধার ও বিজিএমইএ পরিচালক মিরান আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দিন শেষে পরিবেশ ও শ্রমিকবান্ধব সবুজ কারখানা। এর পরিচালন খরচ বেশি না হলেও কারখানা স্থাপনে খরচ বেশি হয়। এই কারখানা প্রযুক্তিনির্ভর হওয়ায় ব্লিডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম লাগবে। ভবিষ্যতে অতিরিক্ত খরচ নেই। এখন বিনিয়োগকারীরা উপলব্ধিতে নিয়ে সবুজ কারখানা করছেন। আর সবুজ কারখানা যত বাড়বে, তত সক্ষমতা বাড়বে। বিশ্ববাজারে অর্ডার ভালো না হলেও, সবুজ কারখানায় সবাই অর্ডার দিচ্ছেন। আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে দেশে সবুজ কারখানা হবে ৪শ’। এগুলো যখন পুরোদমে উৎপাদনমুখী হবে- তখন পোশাকশিল্পে সবুজ কারখানা গড়তে সফল বিপ্লব সম্পন্ন হবে। তার মতে, গড়ে ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগে তৈরি হওয়া সবুজ কারখানায় প্রায় আড়াই হাজার পোশাক শ্রমিক কাজ করছে। জানা গেছে, সবুজ পোশাকশিল্পে বিশ্বে প্রথম স্থানে বাংলাদেশ। এক্ষেত্রে দাপুটে অর্থনীতির দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইতালি, আয়ারল্যান্ড ও ভিয়েতনামকে পেছনে ফেলে শীর্ষে আছে বাংলাদেশ। এমনকি বিশ্বের শীর্ষ ১০টি পরিবেশবান্ধব তৈরি পোশাকপণ্য উৎপাদনকারী কারখানাসমূহের মধ্যে ৭টিই বাংলাদেশে স্থাপিত। এখানেই শেষ নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল-ইউএসজিবিসিতে নিবন্ধিত বাংলাদেশি সবুজ পোশাক কারখানার মধ্যে ৮২টি লিড সনদ পেয়েছে। এর মধ্যে ২২টি প্লাটিনাম কারখানা রয়েছে। তথ্য মতে, ইউএসজিবিসিতে নিবন্ধিত আরও ৩১২টি বাংলাদেশি সবুজ পোশাক কারখানা লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ডিজাইন-লিড সনদ পাওয়ার অপেক্ষায় আছে। আর যে ৮২টি কারখানা এই সনদ পেয়েছে, তার মধ্যে ৯৭ পয়েন্ট পেয়ে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান পোশাক কারখানার স্বীকৃতি অর্জন করেছে রেমি হোল্ডিংস লিমিটেড। ৯২ পয়েন্ট পেয়ে প্লামি ফ্যাশন লিমিটেড দ্বিতীয়, ৯০ পয়েন্ট পেয়ে ভিনট্যাগ ডেনিম স্টুডিও লিমিটেড চতুর্থ, ৮৫ পয়েন্ট পেয়ে এসকিউ সেলসিস-২ সপ্তম এবং ৮১ পয়েন্ট পেয়ে জেনেসিস ফ্যাশনস লিমিটেড দশম স্থানে রয়েছে। নানা প্রতিকূল পরিবেশ মোকাবিলা করেই এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাত পোশাকশিল্প। তবে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে তুলনা করলে এ অবস্থান মোটেও আশাব্যঞ্জক নয়। কারণ- বাংলাদেশের মূল প্রতিযোগী দেশগুলো উচ্চ প্রবৃদ্ধি বজায় রেখেছে। এ অবস্থায় অবস্থান ধরে রাখতে বাংলাদেশকে বর্তমানের চেয়ে বেশি হারে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। এজন্য পোশাক খাতের উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে বাজার ও পণ্যে বহুমুখীকরণের ওপর নজর দেওয়ার পরামর্শ ব্যবসায়ীদের।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি- বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিশ্ব এখন প্রযুক্তিনির্ভর চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের ডাক দিয়েছে যা কয়েক বছর আগেই শুরু করেছে বাংলাদেশ। সবুজ পোশাকশিল্প স্থাপনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। কিন্তু এত বেশি অর্থ খরচ করে সবুজ কারখানা প্রতিষ্ঠা করার পরও সঠিক পণ্যমূল্য দিচ্ছে না ক্রেতারা। এটা দুঃখজনক বলে মনে করেন এই ব্যবসায়ী নেতা।

বিজিএমইএর তথ্য মতে, গত সাড়ে ৫ বছরে ১ হাজার ২৫০ কারখানা বন্ধ হয়েছে। তবে নতুন এসেছে ৩০০-৩৫০ কারখানা। এসব কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা বন্ধ হওয়া কারখানাগুলোর চেয়ে বেশি। বর্তমানে মোট কারখানার ১৯ শতাংশ রানা প্লাজা ধসের পর। নতুন কারখানার মধ্যে আছে ৮২টি পরিবেশবান্ধব কারখানা। এ ছাড়া ১০ বছর আগে পোশাকশিল্পে কর্মরত ছিলেন ৩৫ লাখ শ্রমিক। এখন এই শিল্পে আছেন ৪০ লাখ শ্রমিক। আবার সরকারও পোশাক খাতকে নানা ধরনের নীতি সহায়তা এবং শুল্ক ছাড় দিয়ে আসছে। সর্বশেষ রপ্তানিতে উৎসে কর দশমিক ৬০ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ২৫ শতাংশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড- এনবিআর। তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশ দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থানে। সবার ওপরে চীন। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যানুযায়ী, গত ২০০৮-০৯ অর্থবছরে পোশাক রপ্তানি ছিল ১ হাজার ২৩৪ কোটি মার্কিন ডলার। গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরে সেই রপ্তানি বেড়ে ৩ হাজার ৬১ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। ১০ বছরে রপ্তানি বেড়েছে ১৪৮ শতাংশ বা ২ দশমিক ৪৮ গুণ। এদিকে চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রপ্তানি বেড়েছে ১৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ। দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির শীর্ষ বাজার ছিল যুক্তরাষ্ট্র। গত বছর জার্মানি সেই অবস্থান দখল করে নিয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে এই বাজারে রপ্তানি বেড়েছে ১৮ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেশি। জানা গেছে- যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্যযুদ্ধের সুফল পেতে শুরু করেছে বাংলাদেশ। নতুন নতুন ক্রেতা পোশাকের ক্রয়াদেশ নিয়ে আসছেন। পুরনো ক্রেতারাও ক্রয়াদেশ আগের চেয়ে ২০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছেন। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাকের রপ্তানি বাড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে