শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মে, ২০১৯ আপডেট:

ছাত্রলীগে হচ্ছেটা কী

কমিটিতে বিতর্কিতদের নিয়ে প্রশ্ন, ক্ষুব্ধ বঞ্চিতরা, সমালোচনায় সাবেক নেতারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রলীগে হচ্ছেটা কী

ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই ছাত্রলীগে। কেন্দ্রীয় কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। পদবঞ্চিতদের সংবাদ সম্মেলনে নজিরবিহীনভাবে হামলা চালানো হয়। এতে গুরুতর আহত হন ছাত্রলীগের কয়েকজন নারী নেত্রী। বিতর্কিত বেশ কয়েকজনের নাম আসার পাশাপাশি নারী নেত্রীদের ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ খোদ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে তিনি বিতর্কিতদের বাদ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে। প্রধানমন্ত্রীর কড়া নির্দেশের আট ঘণ্টা পর বুধবার মধ্যরাতে সংবাদ সম্মেলন করে পদ পাওয়া ১৭ অভিযুক্তের নাম ঘোষণা করেন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক। অবশ্য বিতর্কিতদের নির্দোষ প্রমাণে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ছাত্রলীগের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অভিযোগ প্রমাণিত হলে বিতর্কিতদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে। এ সময় কমিটি বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে থাকা নেতাদের প্রতিও হুঁশিয়ারি দেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু কাজ হয়নি। এতে পদবঞ্চিতদের ক্ষোভ আরও বেড়ে যায়। ছাত্রলীগের প্রকাশিত তালিকার সঙ্গে মিল রেখে পদবঞ্চিতরা আরও ৮২ জনের নামের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে তালিকা প্রকাশ করেছেন। তারা দাবি করছেন, ‘শুধু ১৭ নয়, বিতর্কিতদের তালিকা ৯৯ হবে।’ ছাত্রলীগের ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ, সংখ্যায় ৯৯ জনকেই ‘বিতর্কিত’ বলে আখ্যা দিয়েছেন ওই কমিটির পদবঞ্চিতরা। আবার কমিটি গঠনে নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইনকে দোষারোপ করে বললেন, তাদের অসহযোগিতায় কমিটি গঠনে দেরি হয়েছে। সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অভিযোগ করলেন, আমরা বার বার তাগাদা দিলেও তারা সময় দেয়নি। কমিটি গঠনে দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতারা বিষয়টি অবগত। একই সঙ্গে কমিটি গঠনে তারা কোনো তালিকা দেননি বলে দাবি করেছেন। কমিটি নিয়ে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ, ক্ষোভ-বিক্ষোভ এবং আলটিমেটাম সবকিছু মিলে ছাত্রলীগে হচ্ছে কী? এমন প্রশ্ন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, আওয়ামী লীগসহ সব মহলে। এদিকে শুধু কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা নিয়েই নয়, সারা দেশে ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে বেসামাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের মধ্যে মারামারি, ডাক্তারদের ধর্ষণের হুমকি, নকল ধরার অপরাধে শিক্ষককে প্রকাশ্যে মারধরের ঘটনায় বিতর্কিত কর্মকাে র কারণে সমালোচনার ঝড় উঠছে সারা দেশে। তৃণমূলে ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড। সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. নাজিফা আনজুম নিশাতকে ধর্ষণ ও ছোরা দেখিয়ে হুমকি দিয়ে সমালোচনার ঝড় তোলেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সারোয়ার হোসেন চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে মামলা করা হলে গ্রেফতারের দেড় ঘণ্টা পরই জামিনে মুক্তি পান তিনি। ৬ মে এইচএসসি পরীক্ষায় নকলে বাধা দেওয়ায় পাবনা সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক মাসুদুর রহমানকে পিটিয়েছেন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীর অভিযোগ, গঠনতন্ত্রের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক খেয়ালখুশিমতো তুচ্ছ কারণে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি ভেঙে দিচ্ছেন। ২ হাজার কোটি টাকার টেন্ডারের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে আলোচনা করতে রাজি না হওয়ায় ভেঙে দেওয়া হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কমিটি- এ অভিযোগ ওই সংগঠনের সাবেক নেতাদের। আবার উপজেলা কমিটি গঠনে জেলা অনুমোদন দেওয়ার বিধান থাকলেও বর্তমান দুই নেতা উপজেলা কমিটি গঠনে বেশ মনোযোগী। গত ১৭ এপ্রিল নড়াইলে নারাগাতী উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এ কমিটিতে সভাপতি করা হয় বিবাহিত রিয়াজুল ইসলাম খান রিয়াজকে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এদিকে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ ও টাঙ্গাইলের সখীপুরেও কমিটি অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় সভাপতি। এদিকে কমিটি গঠনের ব্যাপারে সাবেক নেতাদের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ করেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। কমিটি গঠন করতে এক বছর সময় পার হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে রাব্বানী বলেন, ‘আমরা জাতীয় সংসদ ও ডাকসু নির্বাচন করলাম। তা ছাড়া সদ্যসাবেক নেতারা কমিটি গঠনে কোনো ধরনের সহযোগিতা করেননি। যে কারণে কমিটি গঠনের কাজ পিছিয়ে গেছে।’ এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা বার বার তাদের বলেছি সমন্বয় করে কমিটি গঠন করতে। কিন্তু আমাদের ডাকে সাড়া দেয়নি। যখন ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধানমন্ত্রী কমিটি গঠনে আলটিমেটাম দিলেন, তখন তারা আমাদের সঙ্গে বসতে চাইলেন। আমরা তাদের সময় দিতে বলি, তারা একাধিকবার সময় দিয়েও আসেনি। কমিটি গঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের চার নেতার সঙ্গে আমরা ধানমন্ডিতে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে বসে থাকলেও তারা আসেনি। আবার এলেও চার-পাঁচ ঘণ্টা পর এসেছে। আর আমরা কোনো তালিকা জমা দিইনি। সুতরাং আমাদের সহযোগিতা পায়নি- অভিযোগটি সঠিক নয়।’ সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন বলেন, ‘আমরা যতবার তাদের ডেকেছি, তারাই আমাদের সঙ্গে বসতে চায়নি। এককভাবে কখনো বসেনি, কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে কয়েক দফা বৈঠক করলেও তারা নির্ধারিত সময়ের চেয়ে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা পর বৈঠকে হাজির হয়েছে। আমরা কোনো তালিকা দিইনি, সমন্বয় করে কমিটি করলে বিতর্কিত নামগুলো আসত না।’ এদিকে কমিটি গঠনে পদবঞ্চিত ও দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে আগের কমিটির নেতারা সকাল সকাল মধুর ক্যান্টিনে যেতেন। আবার সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন। আর বর্তমান দুই নেতা বেলা ২টার পর মধুর ক্যান্টিনে যান। সে কারণে অনেক পদপ্রত্যাশী নেতা তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান না। সে কারণে পদ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আবার তারা কারও ফোন রিসিভ করেন না। তারা যে বাসায় থাকেন, সেখানেও নির্ধারিত কয়েকজন ছাড়া সাধারণ নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ।

আমাদের বিশ^বিদ্যালয় প্রতিবেদক জানান, ছাত্রলীগের সদ্যঘোষিত ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তিন ভাগের এক ভাগ নেতাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে তাদের তালিকা প্রকাশ করেছেন নতুন কমিটিতে পদবঞ্চিত নেতারা। গতকাল ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের মধুর ক্যন্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিতর্কিত ৯৯ জন নেতার তালিকা প্রকাশ করেন তারা। এর আগে বুধবার মধ্যরাতে ছাত্রলীগ সভাপতি রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী সংবাদ সম্মেলন করে ঘোষণা দেন, ছাত্রলীগের কমিটিতে ১৭ জন ‘বিতর্কিত’ পাওয়া গেছে। কিন্তু পদবঞ্চিতদের দাবি, এ কমিটিতে শতাধিক নেতা আছেন যারা ‘বিতর্কিত’। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাবেক প্রচার সম্পাদক সাইফ বাবু বলেন, ‘৩০১ সদস্যের যে কমিটি করা হয়েছে সেখানে শতাধিক বিতর্কিত লোকের জায়গা হওয়া সত্ত্বেও আমরা দেখেছি ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মাত্র ১৭ জনের কথা উল্লেখ করেছেন। আমরা এদের সংগঠন থেকে বিতাড়িত করার দাবি জানাই। এরা ছাত্রলীগের টিউমার, একসময় যারা ক্যান্সারে পরিণত হবে। কোনো দাগি আসামি, মাদক ব্যবসায়ী, মাদকসেবী ও গঠনতন্ত্রবহির্ভূত ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের হতে পারে না।’ এ সময় তিনি মধুর ক্যান্টিনে হামলাকারীদের সংগঠন থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিও জানান। সংবাদ সম্মেলনে বিতর্কিতদের বাদ দিতে নির্দেশ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে কবি জসীমউদ্দীন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ খান বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত কমিটি থেকে বিতর্কিতদের সরিয়ে যোগ্যদের স্থান করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গণমাধ্যমে ১৭ জনের নাম প্রকাশ করে তাদের আন্দোলনের যৌক্তিকতা প্রমাণ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কর্মসূচি ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক রাকিব হোসেন, সুফিয়া কামাল হল শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ইফফাত জাহান এশা, তানভীর হাসান সৈকত প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা