শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মে, ২০১৯ আপডেট:

ছাত্রলীগে হচ্ছেটা কী

কমিটিতে বিতর্কিতদের নিয়ে প্রশ্ন, ক্ষুব্ধ বঞ্চিতরা, সমালোচনায় সাবেক নেতারা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্রলীগে হচ্ছেটা কী

ঘোষিত পূর্ণাঙ্গ কমিটি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই ছাত্রলীগে। কেন্দ্রীয় কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। পদবঞ্চিতদের সংবাদ সম্মেলনে নজিরবিহীনভাবে হামলা চালানো হয়। এতে গুরুতর আহত হন ছাত্রলীগের কয়েকজন নারী নেত্রী। বিতর্কিত বেশ কয়েকজনের নাম আসার পাশাপাশি নারী নেত্রীদের ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষুব্ধ খোদ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরই মধ্যে তিনি বিতর্কিতদের বাদ দিতে নির্দেশ দিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদককে। প্রধানমন্ত্রীর কড়া নির্দেশের আট ঘণ্টা পর বুধবার মধ্যরাতে সংবাদ সম্মেলন করে পদ পাওয়া ১৭ অভিযুক্তের নাম ঘোষণা করেন ছাত্রলীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক। অবশ্য বিতর্কিতদের নির্দোষ প্রমাণে ২৪ ঘণ্টা সময় বেঁধে দেওয়া হয়। ছাত্রলীগের সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অভিযোগ প্রমাণিত হলে বিতর্কিতদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে। এ সময় কমিটি বাতিলের দাবিতে আন্দোলনে থাকা নেতাদের প্রতিও হুঁশিয়ারি দেন ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক। কিন্তু কাজ হয়নি। এতে পদবঞ্চিতদের ক্ষোভ আরও বেড়ে যায়। ছাত্রলীগের প্রকাশিত তালিকার সঙ্গে মিল রেখে পদবঞ্চিতরা আরও ৮২ জনের নামের বিভিন্ন অভিযোগ তুলে তালিকা প্রকাশ করেছেন। তারা দাবি করছেন, ‘শুধু ১৭ নয়, বিতর্কিতদের তালিকা ৯৯ হবে।’ ছাত্রলীগের ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির প্রায় এক-তৃতীয়াংশ, সংখ্যায় ৯৯ জনকেই ‘বিতর্কিত’ বলে আখ্যা দিয়েছেন ওই কমিটির পদবঞ্চিতরা। আবার কমিটি গঠনে নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসাইনকে দোষারোপ করে বললেন, তাদের অসহযোগিতায় কমিটি গঠনে দেরি হয়েছে। সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক অভিযোগ করলেন, আমরা বার বার তাগাদা দিলেও তারা সময় দেয়নি। কমিটি গঠনে দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগ নেতারা বিষয়টি অবগত। একই সঙ্গে কমিটি গঠনে তারা কোনো তালিকা দেননি বলে দাবি করেছেন। কমিটি নিয়ে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ, ক্ষোভ-বিক্ষোভ এবং আলটিমেটাম সবকিছু মিলে ছাত্রলীগে হচ্ছে কী? এমন প্রশ্ন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, আওয়ামী লীগসহ সব মহলে। এদিকে শুধু কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা নিয়েই নয়, সারা দেশে ছাত্রলীগের কমিটি নিয়ে বেসামাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। নিজেদের মধ্যে মারামারি, ডাক্তারদের ধর্ষণের হুমকি, নকল ধরার অপরাধে শিক্ষককে প্রকাশ্যে মারধরের ঘটনায় বিতর্কিত কর্মকাে র কারণে সমালোচনার ঝড় উঠছে সারা দেশে। তৃণমূলে ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড। সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. নাজিফা আনজুম নিশাতকে ধর্ষণ ও ছোরা দেখিয়ে হুমকি দিয়ে সমালোচনার ঝড় তোলেন দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি সারোয়ার হোসেন চৌধুরী। তার বিরুদ্ধে মামলা করা হলে গ্রেফতারের দেড় ঘণ্টা পরই জামিনে মুক্তি পান তিনি। ৬ মে এইচএসসি পরীক্ষায় নকলে বাধা দেওয়ায় পাবনা সরকারি শহীদ বুলবুল কলেজের বাংলা বিভাগের প্রভাষক মাসুদুর রহমানকে পিটিয়েছেন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনার একটি ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীর অভিযোগ, গঠনতন্ত্রের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক খেয়ালখুশিমতো তুচ্ছ কারণে বিভিন্ন ইউনিটের কমিটি ভেঙে দিচ্ছেন। ২ হাজার কোটি টাকার টেন্ডারের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে আলোচনা করতে রাজি না হওয়ায় ভেঙে দেওয়া হয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কমিটি- এ অভিযোগ ওই সংগঠনের সাবেক নেতাদের। আবার উপজেলা কমিটি গঠনে জেলা অনুমোদন দেওয়ার বিধান থাকলেও বর্তমান দুই নেতা উপজেলা কমিটি গঠনে বেশ মনোযোগী। গত ১৭ এপ্রিল নড়াইলে নারাগাতী উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটি অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এ কমিটিতে সভাপতি করা হয় বিবাহিত রিয়াজুল ইসলাম খান রিয়াজকে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এদিকে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ ও টাঙ্গাইলের সখীপুরেও কমিটি অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় সভাপতি। এদিকে কমিটি গঠনের ব্যাপারে সাবেক নেতাদের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগ করেন বর্তমান সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী। কমিটি গঠন করতে এক বছর সময় পার হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে রাব্বানী বলেন, ‘আমরা জাতীয় সংসদ ও ডাকসু নির্বাচন করলাম। তা ছাড়া সদ্যসাবেক নেতারা কমিটি গঠনে কোনো ধরনের সহযোগিতা করেননি। যে কারণে কমিটি গঠনের কাজ পিছিয়ে গেছে।’ এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা বার বার তাদের বলেছি সমন্বয় করে কমিটি গঠন করতে। কিন্তু আমাদের ডাকে সাড়া দেয়নি। যখন ক্ষুব্ধ হয়ে প্রধানমন্ত্রী কমিটি গঠনে আলটিমেটাম দিলেন, তখন তারা আমাদের সঙ্গে বসতে চাইলেন। আমরা তাদের সময় দিতে বলি, তারা একাধিকবার সময় দিয়েও আসেনি। কমিটি গঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের চার নেতার সঙ্গে আমরা ধানমন্ডিতে দলীয় সভানেত্রীর কার্যালয়ে বসে থাকলেও তারা আসেনি। আবার এলেও চার-পাঁচ ঘণ্টা পর এসেছে। আর আমরা কোনো তালিকা জমা দিইনি। সুতরাং আমাদের সহযোগিতা পায়নি- অভিযোগটি সঠিক নয়।’ সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইন বলেন, ‘আমরা যতবার তাদের ডেকেছি, তারাই আমাদের সঙ্গে বসতে চায়নি। এককভাবে কখনো বসেনি, কেন্দ্রীয় নেতাদের হস্তক্ষেপে কয়েক দফা বৈঠক করলেও তারা নির্ধারিত সময়ের চেয়ে তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা পর বৈঠকে হাজির হয়েছে। আমরা কোনো তালিকা দিইনি, সমন্বয় করে কমিটি করলে বিতর্কিত নামগুলো আসত না।’ এদিকে কমিটি গঠনে পদবঞ্চিত ও দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে আগের কমিটির নেতারা সকাল সকাল মধুর ক্যান্টিনে যেতেন। আবার সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতেন। আর বর্তমান দুই নেতা বেলা ২টার পর মধুর ক্যান্টিনে যান। সে কারণে অনেক পদপ্রত্যাশী নেতা তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পান না। সে কারণে পদ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। আবার তারা কারও ফোন রিসিভ করেন না। তারা যে বাসায় থাকেন, সেখানেও নির্ধারিত কয়েকজন ছাড়া সাধারণ নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ।

আমাদের বিশ^বিদ্যালয় প্রতিবেদক জানান, ছাত্রলীগের সদ্যঘোষিত ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির তিন ভাগের এক ভাগ নেতাকে ‘বিতর্কিত’ আখ্যা দিয়ে তাদের তালিকা প্রকাশ করেছেন নতুন কমিটিতে পদবঞ্চিত নেতারা। গতকাল ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের মধুর ক্যন্টিনে এক সংবাদ সম্মেলনে বিতর্কিত ৯৯ জন নেতার তালিকা প্রকাশ করেন তারা। এর আগে বুধবার মধ্যরাতে ছাত্রলীগ সভাপতি রেজওয়ানুল হক শোভন ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী সংবাদ সম্মেলন করে ঘোষণা দেন, ছাত্রলীগের কমিটিতে ১৭ জন ‘বিতর্কিত’ পাওয়া গেছে। কিন্তু পদবঞ্চিতদের দাবি, এ কমিটিতে শতাধিক নেতা আছেন যারা ‘বিতর্কিত’। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সাবেক প্রচার সম্পাদক সাইফ বাবু বলেন, ‘৩০১ সদস্যের যে কমিটি করা হয়েছে সেখানে শতাধিক বিতর্কিত লোকের জায়গা হওয়া সত্ত্বেও আমরা দেখেছি ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মাত্র ১৭ জনের কথা উল্লেখ করেছেন। আমরা এদের সংগঠন থেকে বিতাড়িত করার দাবি জানাই। এরা ছাত্রলীগের টিউমার, একসময় যারা ক্যান্সারে পরিণত হবে। কোনো দাগি আসামি, মাদক ব্যবসায়ী, মাদকসেবী ও গঠনতন্ত্রবহির্ভূত ব্যক্তি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের হতে পারে না।’ এ সময় তিনি মধুর ক্যান্টিনে হামলাকারীদের সংগঠন থেকে স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিও জানান। সংবাদ সম্মেলনে বিতর্কিতদের বাদ দিতে নির্দেশ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে কবি জসীমউদ্দীন হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ খান বলেন, ‘আমাদের যৌক্তিক দাবির প্রতি সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত কমিটি থেকে বিতর্কিতদের সরিয়ে যোগ্যদের স্থান করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছেন। সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গণমাধ্যমে ১৭ জনের নাম প্রকাশ করে তাদের আন্দোলনের যৌক্তিকতা প্রমাণ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কর্মসূচি ও পরিকল্পনাবিষয়ক সম্পাদক রাকিব হোসেন, সুফিয়া কামাল হল শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি ইফফাত জাহান এশা, তানভীর হাসান সৈকত প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা