শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯

নোয়াবের মতামত

কতটা বাস্তব নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ?

প্রিন্ট ভার্সন
কতটা বাস্তব নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ?

নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) নবম ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ ‘বাস্তবানুগ নয়’ বলে মনে করে। এখানে নোয়াবের মতামত তুলে ধরা হলো :

সংবাদপত্র মালিকরা সবসময়ই সাংবাদিক কর্মীদের আর্থিক সুরক্ষা ও বেতন-ভাতা দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে। সেজন্য কষ্ট হলেও কিছু সংবাদপত্র সরকার ঘোষিত মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ বাস্তবায়নের চেষ্টা করে চলছে। কিন্তু বর্তমানে সংবাদপত্রশিল্প অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কঠিন সময় পার করছে। এই পরিস্থিতিতে নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের অবাস্তব প্রস্তাব এই শিল্পের জন্য একটি বড় সংকট তৈরি করবে। নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান এককভাবে মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ চূড়ান্ত করে এ-সংক্রান্ত সুপারিশ মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। সুপারিশ চূড়ান্ত করার জন্য একটি মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিও এ নিয়ে সম্প্রতি উদ্যোগী হয়েছে।

উল্লেখ্য, সপ্তম ও অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডও এভাবে একতরফাভাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। জুন, ২০০৮ সালে সপ্তম মজুরি বোর্ডে মূল বেতনের ৮৯.৬% বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছিল। সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সালে অষ্টম মজুরি বোর্ডে বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ৭৫%। যে কারণে গুটিকয় পত্রিকা ছাড়া অন্যরা অষ্টম মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এ অবস্থায় নবম (২০১৯) মজুরি বোর্ড কমিটি ৮৫% বেতন বৃদ্ধিসহ একটি অবাস্তব সুপারিশ জমা দিয়েছে; যা বাস্তবায়ন কোনোভাবেই সম্ভব নয়। অতীতে যে গুটিকয় পত্রিকা মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করত তারাও এখন বাস্তবায়ন করতে পারবে না। নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)ও নবম মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ প্রস্তাব বাস্তব নয় বলে মত প্রকাশ করেছে।

সারা বিশ্বেই সংবাদপত্রের ছাপা কাগজের সংখ্যা কমছে। আমাদের দেশে প্রায় ৮-১০% হারে প্রিন্ট মিডিয়ার সার্কুলেশন/বাজার সংকুচিত হচ্ছে। বেসরকারি বিজ্ঞাপন আয় বার্ষিক প্রায় ২০% হারে কমেছে। ২০১৯ সালেও সেই ধারা অব্যাহত আছে। তা ছাড়া বর্তমানে ছাপা কাগজকে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে টেলিভিশন, অনলাইন পোর্টাল, সোশ্যাল মিডিয়াসহ অন্যান্য মিডিয়ার সঙ্গে। বর্তমানে বিজ্ঞাপন বাজারের বড় এক অংশই সোশ্যাল মিডিয়া, অনলাইন পোর্টাল, ফেসবুক ও গুগলের নিয়ন্ত্রণে। অন্যদিকে সরকারি বিজ্ঞাপনের হার অত্যন্ত কম। তার পরও সরকারের কাছে ১৫টি পত্রিকার মোট প্রায় ৮৫ কোটি টাকার বিজ্ঞাপন বিল পাওনা রয়েছে। পাশাপাশি বার্ষিক প্রায় ১০% হারে সরকারি বিজ্ঞাপন কমছে। এ ছাড়া সংবাদপত্রের প্রধান কাঁচামাল নিউজপ্রিন্টের ওপর আমদানি শুল্ক ও ভ্যাট মিলে ল্যান্ডেড কস্ট হিসেবে প্রায় ২৬% পরিশোধ করতে হচ্ছে। সম্ভবত সংবাদপত্রই একমাত্র পণ্য যার উৎপাদন খরচ পণ্যের বিক্রয় মূল্যের থেকে ৩ গুণ বেশি। বিজ্ঞাপন আয় কমে যাওয়ায় এ ঘাটতি পূরণ করে প্রতিষ্ঠান চালানো অসম্ভব পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নবম মজুরি বোর্ডের অবাস্তব সুপারিশ বাস্তবায়ন সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিলুপ্তির দিকে ঠেলে দেবে। উল্লেখ্য, সরকার ঘোষিত ৪২টি শিল্পের মধ্যে কোনো শিল্পেরই বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের মতো নয়।

সর্বশেষ দুটি সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ১৬৫%। সর্বশেষ দুটি সরকারি পে-স্কেলে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ১৬১%। সর্বশেষ দুটি তৈরি পোশাকশিল্পের ওয়েজ বোর্ডে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ৭০%। অর্থাৎ সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণই সবচেয়ে বেশি। এর পরও নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড কমিটি নিম্নোক্ত অবাস্তব বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে :

গ্রেড     অষ্টম ওয়েজ বোর্ড অনুসারে গ্রেডের

শুরুর মোট বেতন (বর্তমান)      নবম ওয়েজ বোর্ড অনুসারে গ্রেডের শুরুর মোট বেতন (প্রস্তাবিত)       

১          ৬৭,৬৪৫          ১,১৬,০৯৫       

২          ৫১,৯৮০           ৯০,০৯৫          

৩         ৩৮,০৭৩          ৬৭,১১২          

৪          ২৫,৪২০           ৪৪,৯৬২         

৫         ২২,৫৯৫          ৩৯,৮৮৯         

৬         ২০,২৩১           ৩৫,৬৭০         

বর্তমান অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের অধীনে সর্বনিম্ন গ্রেডের (গ্রেড-৬ : পিয়ন, দারোয়ান, মালী) মোট বেতন ২০,২৩১ টাকা। যেখানে একই রকম কাজের জন্য বর্তমান সরকারি বেতন স্কেলে সর্বনিম্ন গ্রেডের (গ্রেড-২০) মোট বেতন ১৫,৩৫০ টাকা। অর্থাৎ সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে সর্বনিম্ন গ্রেডের বেতন সরকারি বেতন স্কেলের তুলনায় প্রায় ৫,০০০ টাকা বেশি। আর ব্যতিক্রম ছাড়া, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় সর্বনিম্ন গ্রেডের মোট বেতন গড়ে ১০-১২ হাজার টাকার বেশি নয়। এ অবস্থায় নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে সর্বনিম্ন (গ্রেড-৬) গ্রেডের বেতন ৩৫,৬৭০ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে; যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একেবারেই অবাস্তব মনে করে নোয়াব।

অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি একজন রিপোর্টার গ্রেড-৩-এ যোগদান করেন ৩৮,০৭৩ টাকা বেতনে। যেখানে বর্তমান সরকারি বেতন স্কেলের অধীনে সেরা ছাত্ররা একজন সিভিল ক্যাডার শুরুতে গ্রেড-৯-এ যোগদান করে ৩৫,৬০০ টাকা বেতনে। এবং একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক শুরুতে গ্রেড-৮-এ যোগদান করে মোট বেতন পায় ৩৭,১৫০ টাকা। অর্থাৎ এখানেও সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে একজন রিপোর্টার একজন সরকারি প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার চেয়ে প্রায় ২,৪৭৩ টাকা বেশি বেতন পাচ্ছেন। আর ব্যতিক্রম ছাড়া, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় এই লেভেলের মোট বেতন গড়ে ২৫-৩০ হাজার টাকার বেশি নয়। এ অবস্থায় নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেড-৩-এর একজন রিপোর্টারের শুরুর বেতন ৬৭,১১২ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে। এই বেতন দেওয়া যে কোনো সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানের জন্য অসম্ভব ব্যাপার।

কেননা, সরকার সংবাদপত্রশিল্পের কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য মজুরি বোর্ড ঘোষণা করে। আর সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব আয় বাড়িয়ে এই মজুরি বোর্ডের ব্যয়ভার বহন করতে হয়। এ ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বিশেষ সহায়তা ও অনুদান থাকে না। উল্লেখযোগ্য কোনো সুযোগ-সুবিধাও থাকে না। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে এবং ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে চাইলেই সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে পারে না। বিবিএস ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড বাস্তবায়নের পর থেকে এ পর্যন্ত মোট মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ৩৬.৩৪%। এই সময়ে অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে শুধু একটি করে বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট হিসাব করলেও প্রায় ২৮.৮০% বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাস্তবে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ আরও অনেক অনেক বেশি। যোগ্য কর্মীদের ধরে রাখতে বা চাকরিতে উৎসাহিত করতে অনেক সময় অতিরিক্ত বেতন বৃদ্ধি করতে হয়। তাই নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে ১০-১২%-এর বেশি বেতন বৃদ্ধি বাস্তব নয় বলে নোয়াব মনে করে।

এ ছাড়া নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে এমন কিছু বিষয় ও সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেগুলোও রুগ্ন সংবাদপত্রশিল্পের জন্য বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। যেমন- সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেডসংখ্যা ৬টি। সরকারের জাতীয় বেতন স্কেলে ২০টি। ব্যাংক-বীমাসহ দেশের অধিকাংশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গ্রেডের সংখ্যা ১৮ থেকে ২২টি পর্যন্ত। সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেডসংখ্যা কম থাকায় প্রতিষ্ঠান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ শ্রম আইনের ২(১০) ধারায় প্রতি বছর চাকরির জন্য একটি গ্র্যাচুইটির বিধান আছে। অন্যান্য শিল্পেও গ্র্যাচুইটি বছরে একটির বেশি নেই। অনেক প্রতিষ্ঠান শ্রম আইনের এই বিধানও অনুসরণ করে না। সেখানে মজুরি বোর্ডে প্রতি বছরের জন্য দুটি গ্র্যাচুইটির বিধান একটি অবাস্তব আর্থিক চাপ। ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৪ অনুযায়ী যার আয় তাকেই আয়কর বহন করার নিয়ম। কিন্তু সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে সংবাদপত্রের সব সাংবাদিক ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর আয়কর সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান থেকে দিতে হয়। সরকারিসহ অন্যসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা নিজে তার আয়কর প্রদান করেন। দেশে এমন কোনো আইন উচিত নয় যা সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য নয়। নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডে বাড়ি ভাড়া দেওয়া আছে ৬৫%। কিন্তু ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৪-এর বিধি ৩৩(এ) অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ৫০% আয়করমুক্ত। অবশিষ্ট ১৫% ব্যক্তির আয় হিসেবে ব্যক্তি খাতের আয়করের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে প্রতি তিন বছর পরপর এক মাসের মোট বেতন ও ৩০ দিনের বিনোদন ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। সরকার ঘোষিত অন্যান্য শিল্পে এই সুবিধা নেই। এ ছাড়া কিছু প্রান্তিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেগুলো বাস্তব নয় বা কেউ বাস্তবায়ন করে না, সেগুলো ওয়েজ বোর্ড থেকে বাদ দেওয়া জরুরি। যেমন- দায়িত্ব ভাতা, আপ্যায়ন ভাতা, কারিগরি ভাতা, চক্ষু ঝুঁকি ভাতা, কেমিক্যাল পয়জনিং ভাতা, আউটফিট ভাতা, পোশাক ও ধোলাই ভাতা ইত্যাদি। সংবাদপত্র সেবা শিল্প হওয়া সত্ত্বেও এর করপোরেট ট্যাক্স ৩৫%। সংবাদপত্রশিল্প ভ্যাট অ্যাক্ট, ১৯৯১-এর শিডিউল-২ (অব্যাহতিপ্রাপ্ত সেবার তালিকায়)-এ থাকার পরও ১৫% ভ্যাট দিতে হচ্ছে। ভ্যাট অ্যাক্ট, ১৯৯১-এর ৫৩ (কে) অনুসারে সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন আয়ের ওপর ৪% টিডিএস/এআইটি দিতে হচ্ছে। অন্যদিকে কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে উৎসস্থলে ৫% টিডিএস দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে ৯% টিডিএস দিতে হচ্ছে। অথচ অনেক সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশই ৯% হয় না।

বিগত সপ্তম ও অষ্টম ওয়েজ বোর্ডে নোয়াব সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করলেও নোয়াব সদস্যদের অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। সব মজুরি বোর্ডেই উল্লিখিত বিষয়গুলো নোয়াব থেকে তুলে ধরা হয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা না করে প্রায় একতরফাভাবে মজুরি বোর্ড ঘোষণা করা হয়েছে। নোয়াবের প্রত্যাশা ছিল, এবার নবম মজুরি বোর্ড প্রণয়নের সময় অন্তত মজুরি বোর্ডের কার্যক্রম আলোচনার মাধ্যমে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত নবম মজুরি বোর্ডের ক্ষেত্রেও এই অভিজ্ঞতা ভিন্ন হয়নি।

সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে মালিকপক্ষের মতামত বিবেচনায় না নেওয়ায় মজুরি বোর্ড শুধু বেতন-ভাতার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে; যা দিন দিন এই শিল্পকে রুগ্ন করছে। অবাস্তব আর্থিক চাপ সামলাতে না পেরে প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীসংখ্যা কমানো, ওয়েজ বোর্ড না দেওয়া বা আংশিক দেওয়া এবং সর্বোপরি প্রতিষ্ঠান বন্ধের পর্যায়ে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

সর্বশেষ (০৩.০৬.২০১৯) চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের নিরীক্ষা শাখার প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা দেশে মোট ৬৮৪টি (ঢাকায় ৩৪৬+মফস্বলে ৩৩৮) পত্রিকার মধ্যে ১৫৮টি (ঢাকায় ১০৯+মফস্বলে ৪৯) (প্রায় ২৩%) পত্রিকা অষ্টম মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করেছে। যদিও এই প্রতিবেদনের সঙ্গেও বাস্তবতার কোনো মিল পাওয়া যায় না। নোয়াবের জানা মতে, অল্প কিছু সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানই কেবল পুরোপুরি মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ বাস্তবায়ন করে।

তাই নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের প্রজ্ঞাপন জারির আগে মালিক-সাংবাদিক উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য ও বাস্তবসম্মত রোয়েদাদ ঘোষণা দেওয়া প্রয়োজন। একটি শিল্পের ভালো থাকার সঙ্গে ওই শিল্পের কর্মরত কর্মীদের ভালো থাকা নির্ভরশীল।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

এই মাত্র | রাজনীতি

বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ ২ সদস্য নিহত
বান্দরবানে সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ ২ সদস্য নিহত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম