শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯

নোয়াবের মতামত

কতটা বাস্তব নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ?

প্রিন্ট ভার্সন
কতটা বাস্তব নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ?

নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) নবম ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ ‘বাস্তবানুগ নয়’ বলে মনে করে। এখানে নোয়াবের মতামত তুলে ধরা হলো :

সংবাদপত্র মালিকরা সবসময়ই সাংবাদিক কর্মীদের আর্থিক সুরক্ষা ও বেতন-ভাতা দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে। সেজন্য কষ্ট হলেও কিছু সংবাদপত্র সরকার ঘোষিত মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ বাস্তবায়নের চেষ্টা করে চলছে। কিন্তু বর্তমানে সংবাদপত্রশিল্প অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কঠিন সময় পার করছে। এই পরিস্থিতিতে নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের অবাস্তব প্রস্তাব এই শিল্পের জন্য একটি বড় সংকট তৈরি করবে। নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান এককভাবে মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ চূড়ান্ত করে এ-সংক্রান্ত সুপারিশ মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। সুপারিশ চূড়ান্ত করার জন্য একটি মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিও এ নিয়ে সম্প্রতি উদ্যোগী হয়েছে।

উল্লেখ্য, সপ্তম ও অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডও এভাবে একতরফাভাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। জুন, ২০০৮ সালে সপ্তম মজুরি বোর্ডে মূল বেতনের ৮৯.৬% বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছিল। সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সালে অষ্টম মজুরি বোর্ডে বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ৭৫%। যে কারণে গুটিকয় পত্রিকা ছাড়া অন্যরা অষ্টম মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এ অবস্থায় নবম (২০১৯) মজুরি বোর্ড কমিটি ৮৫% বেতন বৃদ্ধিসহ একটি অবাস্তব সুপারিশ জমা দিয়েছে; যা বাস্তবায়ন কোনোভাবেই সম্ভব নয়। অতীতে যে গুটিকয় পত্রিকা মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করত তারাও এখন বাস্তবায়ন করতে পারবে না। নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)ও নবম মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ প্রস্তাব বাস্তব নয় বলে মত প্রকাশ করেছে।

সারা বিশ্বেই সংবাদপত্রের ছাপা কাগজের সংখ্যা কমছে। আমাদের দেশে প্রায় ৮-১০% হারে প্রিন্ট মিডিয়ার সার্কুলেশন/বাজার সংকুচিত হচ্ছে। বেসরকারি বিজ্ঞাপন আয় বার্ষিক প্রায় ২০% হারে কমেছে। ২০১৯ সালেও সেই ধারা অব্যাহত আছে। তা ছাড়া বর্তমানে ছাপা কাগজকে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে টেলিভিশন, অনলাইন পোর্টাল, সোশ্যাল মিডিয়াসহ অন্যান্য মিডিয়ার সঙ্গে। বর্তমানে বিজ্ঞাপন বাজারের বড় এক অংশই সোশ্যাল মিডিয়া, অনলাইন পোর্টাল, ফেসবুক ও গুগলের নিয়ন্ত্রণে। অন্যদিকে সরকারি বিজ্ঞাপনের হার অত্যন্ত কম। তার পরও সরকারের কাছে ১৫টি পত্রিকার মোট প্রায় ৮৫ কোটি টাকার বিজ্ঞাপন বিল পাওনা রয়েছে। পাশাপাশি বার্ষিক প্রায় ১০% হারে সরকারি বিজ্ঞাপন কমছে। এ ছাড়া সংবাদপত্রের প্রধান কাঁচামাল নিউজপ্রিন্টের ওপর আমদানি শুল্ক ও ভ্যাট মিলে ল্যান্ডেড কস্ট হিসেবে প্রায় ২৬% পরিশোধ করতে হচ্ছে। সম্ভবত সংবাদপত্রই একমাত্র পণ্য যার উৎপাদন খরচ পণ্যের বিক্রয় মূল্যের থেকে ৩ গুণ বেশি। বিজ্ঞাপন আয় কমে যাওয়ায় এ ঘাটতি পূরণ করে প্রতিষ্ঠান চালানো অসম্ভব পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নবম মজুরি বোর্ডের অবাস্তব সুপারিশ বাস্তবায়ন সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিলুপ্তির দিকে ঠেলে দেবে। উল্লেখ্য, সরকার ঘোষিত ৪২টি শিল্পের মধ্যে কোনো শিল্পেরই বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের মতো নয়।

সর্বশেষ দুটি সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ১৬৫%। সর্বশেষ দুটি সরকারি পে-স্কেলে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ১৬১%। সর্বশেষ দুটি তৈরি পোশাকশিল্পের ওয়েজ বোর্ডে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ৭০%। অর্থাৎ সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণই সবচেয়ে বেশি। এর পরও নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড কমিটি নিম্নোক্ত অবাস্তব বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে :

গ্রেড     অষ্টম ওয়েজ বোর্ড অনুসারে গ্রেডের

শুরুর মোট বেতন (বর্তমান)      নবম ওয়েজ বোর্ড অনুসারে গ্রেডের শুরুর মোট বেতন (প্রস্তাবিত)       

১          ৬৭,৬৪৫          ১,১৬,০৯৫       

২          ৫১,৯৮০           ৯০,০৯৫          

৩         ৩৮,০৭৩          ৬৭,১১২          

৪          ২৫,৪২০           ৪৪,৯৬২         

৫         ২২,৫৯৫          ৩৯,৮৮৯         

৬         ২০,২৩১           ৩৫,৬৭০         

বর্তমান অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের অধীনে সর্বনিম্ন গ্রেডের (গ্রেড-৬ : পিয়ন, দারোয়ান, মালী) মোট বেতন ২০,২৩১ টাকা। যেখানে একই রকম কাজের জন্য বর্তমান সরকারি বেতন স্কেলে সর্বনিম্ন গ্রেডের (গ্রেড-২০) মোট বেতন ১৫,৩৫০ টাকা। অর্থাৎ সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে সর্বনিম্ন গ্রেডের বেতন সরকারি বেতন স্কেলের তুলনায় প্রায় ৫,০০০ টাকা বেশি। আর ব্যতিক্রম ছাড়া, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় সর্বনিম্ন গ্রেডের মোট বেতন গড়ে ১০-১২ হাজার টাকার বেশি নয়। এ অবস্থায় নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে সর্বনিম্ন (গ্রেড-৬) গ্রেডের বেতন ৩৫,৬৭০ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে; যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একেবারেই অবাস্তব মনে করে নোয়াব।

অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি একজন রিপোর্টার গ্রেড-৩-এ যোগদান করেন ৩৮,০৭৩ টাকা বেতনে। যেখানে বর্তমান সরকারি বেতন স্কেলের অধীনে সেরা ছাত্ররা একজন সিভিল ক্যাডার শুরুতে গ্রেড-৯-এ যোগদান করে ৩৫,৬০০ টাকা বেতনে। এবং একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক শুরুতে গ্রেড-৮-এ যোগদান করে মোট বেতন পায় ৩৭,১৫০ টাকা। অর্থাৎ এখানেও সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে একজন রিপোর্টার একজন সরকারি প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার চেয়ে প্রায় ২,৪৭৩ টাকা বেশি বেতন পাচ্ছেন। আর ব্যতিক্রম ছাড়া, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় এই লেভেলের মোট বেতন গড়ে ২৫-৩০ হাজার টাকার বেশি নয়। এ অবস্থায় নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেড-৩-এর একজন রিপোর্টারের শুরুর বেতন ৬৭,১১২ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে। এই বেতন দেওয়া যে কোনো সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানের জন্য অসম্ভব ব্যাপার।

কেননা, সরকার সংবাদপত্রশিল্পের কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য মজুরি বোর্ড ঘোষণা করে। আর সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব আয় বাড়িয়ে এই মজুরি বোর্ডের ব্যয়ভার বহন করতে হয়। এ ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বিশেষ সহায়তা ও অনুদান থাকে না। উল্লেখযোগ্য কোনো সুযোগ-সুবিধাও থাকে না। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে এবং ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে চাইলেই সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে পারে না। বিবিএস ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড বাস্তবায়নের পর থেকে এ পর্যন্ত মোট মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ৩৬.৩৪%। এই সময়ে অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে শুধু একটি করে বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট হিসাব করলেও প্রায় ২৮.৮০% বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাস্তবে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ আরও অনেক অনেক বেশি। যোগ্য কর্মীদের ধরে রাখতে বা চাকরিতে উৎসাহিত করতে অনেক সময় অতিরিক্ত বেতন বৃদ্ধি করতে হয়। তাই নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে ১০-১২%-এর বেশি বেতন বৃদ্ধি বাস্তব নয় বলে নোয়াব মনে করে।

এ ছাড়া নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে এমন কিছু বিষয় ও সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেগুলোও রুগ্ন সংবাদপত্রশিল্পের জন্য বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। যেমন- সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেডসংখ্যা ৬টি। সরকারের জাতীয় বেতন স্কেলে ২০টি। ব্যাংক-বীমাসহ দেশের অধিকাংশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গ্রেডের সংখ্যা ১৮ থেকে ২২টি পর্যন্ত। সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেডসংখ্যা কম থাকায় প্রতিষ্ঠান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ শ্রম আইনের ২(১০) ধারায় প্রতি বছর চাকরির জন্য একটি গ্র্যাচুইটির বিধান আছে। অন্যান্য শিল্পেও গ্র্যাচুইটি বছরে একটির বেশি নেই। অনেক প্রতিষ্ঠান শ্রম আইনের এই বিধানও অনুসরণ করে না। সেখানে মজুরি বোর্ডে প্রতি বছরের জন্য দুটি গ্র্যাচুইটির বিধান একটি অবাস্তব আর্থিক চাপ। ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৪ অনুযায়ী যার আয় তাকেই আয়কর বহন করার নিয়ম। কিন্তু সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে সংবাদপত্রের সব সাংবাদিক ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর আয়কর সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান থেকে দিতে হয়। সরকারিসহ অন্যসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা নিজে তার আয়কর প্রদান করেন। দেশে এমন কোনো আইন উচিত নয় যা সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য নয়। নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডে বাড়ি ভাড়া দেওয়া আছে ৬৫%। কিন্তু ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৪-এর বিধি ৩৩(এ) অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ৫০% আয়করমুক্ত। অবশিষ্ট ১৫% ব্যক্তির আয় হিসেবে ব্যক্তি খাতের আয়করের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে প্রতি তিন বছর পরপর এক মাসের মোট বেতন ও ৩০ দিনের বিনোদন ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। সরকার ঘোষিত অন্যান্য শিল্পে এই সুবিধা নেই। এ ছাড়া কিছু প্রান্তিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেগুলো বাস্তব নয় বা কেউ বাস্তবায়ন করে না, সেগুলো ওয়েজ বোর্ড থেকে বাদ দেওয়া জরুরি। যেমন- দায়িত্ব ভাতা, আপ্যায়ন ভাতা, কারিগরি ভাতা, চক্ষু ঝুঁকি ভাতা, কেমিক্যাল পয়জনিং ভাতা, আউটফিট ভাতা, পোশাক ও ধোলাই ভাতা ইত্যাদি। সংবাদপত্র সেবা শিল্প হওয়া সত্ত্বেও এর করপোরেট ট্যাক্স ৩৫%। সংবাদপত্রশিল্প ভ্যাট অ্যাক্ট, ১৯৯১-এর শিডিউল-২ (অব্যাহতিপ্রাপ্ত সেবার তালিকায়)-এ থাকার পরও ১৫% ভ্যাট দিতে হচ্ছে। ভ্যাট অ্যাক্ট, ১৯৯১-এর ৫৩ (কে) অনুসারে সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন আয়ের ওপর ৪% টিডিএস/এআইটি দিতে হচ্ছে। অন্যদিকে কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে উৎসস্থলে ৫% টিডিএস দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে ৯% টিডিএস দিতে হচ্ছে। অথচ অনেক সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশই ৯% হয় না।

বিগত সপ্তম ও অষ্টম ওয়েজ বোর্ডে নোয়াব সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করলেও নোয়াব সদস্যদের অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। সব মজুরি বোর্ডেই উল্লিখিত বিষয়গুলো নোয়াব থেকে তুলে ধরা হয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা না করে প্রায় একতরফাভাবে মজুরি বোর্ড ঘোষণা করা হয়েছে। নোয়াবের প্রত্যাশা ছিল, এবার নবম মজুরি বোর্ড প্রণয়নের সময় অন্তত মজুরি বোর্ডের কার্যক্রম আলোচনার মাধ্যমে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত নবম মজুরি বোর্ডের ক্ষেত্রেও এই অভিজ্ঞতা ভিন্ন হয়নি।

সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে মালিকপক্ষের মতামত বিবেচনায় না নেওয়ায় মজুরি বোর্ড শুধু বেতন-ভাতার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে; যা দিন দিন এই শিল্পকে রুগ্ন করছে। অবাস্তব আর্থিক চাপ সামলাতে না পেরে প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীসংখ্যা কমানো, ওয়েজ বোর্ড না দেওয়া বা আংশিক দেওয়া এবং সর্বোপরি প্রতিষ্ঠান বন্ধের পর্যায়ে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

সর্বশেষ (০৩.০৬.২০১৯) চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের নিরীক্ষা শাখার প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা দেশে মোট ৬৮৪টি (ঢাকায় ৩৪৬+মফস্বলে ৩৩৮) পত্রিকার মধ্যে ১৫৮টি (ঢাকায় ১০৯+মফস্বলে ৪৯) (প্রায় ২৩%) পত্রিকা অষ্টম মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করেছে। যদিও এই প্রতিবেদনের সঙ্গেও বাস্তবতার কোনো মিল পাওয়া যায় না। নোয়াবের জানা মতে, অল্প কিছু সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানই কেবল পুরোপুরি মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ বাস্তবায়ন করে।

তাই নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের প্রজ্ঞাপন জারির আগে মালিক-সাংবাদিক উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য ও বাস্তবসম্মত রোয়েদাদ ঘোষণা দেওয়া প্রয়োজন। একটি শিল্পের ভালো থাকার সঙ্গে ওই শিল্পের কর্মরত কর্মীদের ভালো থাকা নির্ভরশীল।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার
ফারাক্কা বাঁধের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পদ্মা ব্যারেজ প্রয়োজন: মনির হায়দার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি
বিএনপিতে হোন্ডা-গুন্ডার রাজনীতি থাকবে না : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা