শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯

নোয়াবের মতামত

কতটা বাস্তব নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ?

প্রিন্ট ভার্সন
কতটা বাস্তব নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ?

নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) নবম ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ ‘বাস্তবানুগ নয়’ বলে মনে করে। এখানে নোয়াবের মতামত তুলে ধরা হলো :

সংবাদপত্র মালিকরা সবসময়ই সাংবাদিক কর্মীদের আর্থিক সুরক্ষা ও বেতন-ভাতা দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে। সেজন্য কষ্ট হলেও কিছু সংবাদপত্র সরকার ঘোষিত মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ বাস্তবায়নের চেষ্টা করে চলছে। কিন্তু বর্তমানে সংবাদপত্রশিল্প অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কঠিন সময় পার করছে। এই পরিস্থিতিতে নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের অবাস্তব প্রস্তাব এই শিল্পের জন্য একটি বড় সংকট তৈরি করবে। নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান এককভাবে মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ চূড়ান্ত করে এ-সংক্রান্ত সুপারিশ মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছেন। সুপারিশ চূড়ান্ত করার জন্য একটি মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিও এ নিয়ে সম্প্রতি উদ্যোগী হয়েছে।

উল্লেখ্য, সপ্তম ও অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডও এভাবে একতরফাভাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। জুন, ২০০৮ সালে সপ্তম মজুরি বোর্ডে মূল বেতনের ৮৯.৬% বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছিল। সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সালে অষ্টম মজুরি বোর্ডে বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ৭৫%। যে কারণে গুটিকয় পত্রিকা ছাড়া অন্যরা অষ্টম মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এ অবস্থায় নবম (২০১৯) মজুরি বোর্ড কমিটি ৮৫% বেতন বৃদ্ধিসহ একটি অবাস্তব সুপারিশ জমা দিয়েছে; যা বাস্তবায়ন কোনোভাবেই সম্ভব নয়। অতীতে যে গুটিকয় পত্রিকা মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করত তারাও এখন বাস্তবায়ন করতে পারবে না। নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব)ও নবম মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ প্রস্তাব বাস্তব নয় বলে মত প্রকাশ করেছে।

সারা বিশ্বেই সংবাদপত্রের ছাপা কাগজের সংখ্যা কমছে। আমাদের দেশে প্রায় ৮-১০% হারে প্রিন্ট মিডিয়ার সার্কুলেশন/বাজার সংকুচিত হচ্ছে। বেসরকারি বিজ্ঞাপন আয় বার্ষিক প্রায় ২০% হারে কমেছে। ২০১৯ সালেও সেই ধারা অব্যাহত আছে। তা ছাড়া বর্তমানে ছাপা কাগজকে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে টেলিভিশন, অনলাইন পোর্টাল, সোশ্যাল মিডিয়াসহ অন্যান্য মিডিয়ার সঙ্গে। বর্তমানে বিজ্ঞাপন বাজারের বড় এক অংশই সোশ্যাল মিডিয়া, অনলাইন পোর্টাল, ফেসবুক ও গুগলের নিয়ন্ত্রণে। অন্যদিকে সরকারি বিজ্ঞাপনের হার অত্যন্ত কম। তার পরও সরকারের কাছে ১৫টি পত্রিকার মোট প্রায় ৮৫ কোটি টাকার বিজ্ঞাপন বিল পাওনা রয়েছে। পাশাপাশি বার্ষিক প্রায় ১০% হারে সরকারি বিজ্ঞাপন কমছে। এ ছাড়া সংবাদপত্রের প্রধান কাঁচামাল নিউজপ্রিন্টের ওপর আমদানি শুল্ক ও ভ্যাট মিলে ল্যান্ডেড কস্ট হিসেবে প্রায় ২৬% পরিশোধ করতে হচ্ছে। সম্ভবত সংবাদপত্রই একমাত্র পণ্য যার উৎপাদন খরচ পণ্যের বিক্রয় মূল্যের থেকে ৩ গুণ বেশি। বিজ্ঞাপন আয় কমে যাওয়ায় এ ঘাটতি পূরণ করে প্রতিষ্ঠান চালানো অসম্ভব পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। এ অবস্থায় নবম মজুরি বোর্ডের অবাস্তব সুপারিশ বাস্তবায়ন সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিলুপ্তির দিকে ঠেলে দেবে। উল্লেখ্য, সরকার ঘোষিত ৪২টি শিল্পের মধ্যে কোনো শিল্পেরই বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের মতো নয়।

সর্বশেষ দুটি সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডের বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ছিল ১৬৫%। সর্বশেষ দুটি সরকারি পে-স্কেলে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ১৬১%। সর্বশেষ দুটি তৈরি পোশাকশিল্পের ওয়েজ বোর্ডে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ ৭০%। অর্থাৎ সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণই সবচেয়ে বেশি। এর পরও নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড কমিটি নিম্নোক্ত অবাস্তব বেতন বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছে :

গ্রেড     অষ্টম ওয়েজ বোর্ড অনুসারে গ্রেডের

শুরুর মোট বেতন (বর্তমান)      নবম ওয়েজ বোর্ড অনুসারে গ্রেডের শুরুর মোট বেতন (প্রস্তাবিত)       

১          ৬৭,৬৪৫          ১,১৬,০৯৫       

২          ৫১,৯৮০           ৯০,০৯৫          

৩         ৩৮,০৭৩          ৬৭,১১২          

৪          ২৫,৪২০           ৪৪,৯৬২         

৫         ২২,৫৯৫          ৩৯,৮৮৯         

৬         ২০,২৩১           ৩৫,৬৭০         

বর্তমান অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের অধীনে সর্বনিম্ন গ্রেডের (গ্রেড-৬ : পিয়ন, দারোয়ান, মালী) মোট বেতন ২০,২৩১ টাকা। যেখানে একই রকম কাজের জন্য বর্তমান সরকারি বেতন স্কেলে সর্বনিম্ন গ্রেডের (গ্রেড-২০) মোট বেতন ১৫,৩৫০ টাকা। অর্থাৎ সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে সর্বনিম্ন গ্রেডের বেতন সরকারি বেতন স্কেলের তুলনায় প্রায় ৫,০০০ টাকা বেশি। আর ব্যতিক্রম ছাড়া, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় সর্বনিম্ন গ্রেডের মোট বেতন গড়ে ১০-১২ হাজার টাকার বেশি নয়। এ অবস্থায় নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে সর্বনিম্ন (গ্রেড-৬) গ্রেডের বেতন ৩৫,৬৭০ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে; যা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একেবারেই অবাস্তব মনে করে নোয়াব।

অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি একজন রিপোর্টার গ্রেড-৩-এ যোগদান করেন ৩৮,০৭৩ টাকা বেতনে। যেখানে বর্তমান সরকারি বেতন স্কেলের অধীনে সেরা ছাত্ররা একজন সিভিল ক্যাডার শুরুতে গ্রেড-৯-এ যোগদান করে ৩৫,৬০০ টাকা বেতনে। এবং একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক শুরুতে গ্রেড-৮-এ যোগদান করে মোট বেতন পায় ৩৭,১৫০ টাকা। অর্থাৎ এখানেও সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে একজন রিপোর্টার একজন সরকারি প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার চেয়ে প্রায় ২,৪৭৩ টাকা বেশি বেতন পাচ্ছেন। আর ব্যতিক্রম ছাড়া, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় এই লেভেলের মোট বেতন গড়ে ২৫-৩০ হাজার টাকার বেশি নয়। এ অবস্থায় নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেড-৩-এর একজন রিপোর্টারের শুরুর বেতন ৬৭,১১২ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে। এই বেতন দেওয়া যে কোনো সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানের জন্য অসম্ভব ব্যাপার।

কেননা, সরকার সংবাদপত্রশিল্পের কর্মরত সাংবাদিকদের জন্য মজুরি বোর্ড ঘোষণা করে। আর সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানকে নিজস্ব আয় বাড়িয়ে এই মজুরি বোর্ডের ব্যয়ভার বহন করতে হয়। এ ক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বিশেষ সহায়তা ও অনুদান থাকে না। উল্লেখযোগ্য কোনো সুযোগ-সুবিধাও থাকে না। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে এবং ডিজিটাল মিডিয়ার যুগে চাইলেই সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান নিজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে পারে না। বিবিএস ও বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড বাস্তবায়নের পর থেকে এ পর্যন্ত মোট মুদ্রাস্ফীতির পরিমাণ ৩৬.৩৪%। এই সময়ে অষ্টম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে শুধু একটি করে বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট হিসাব করলেও প্রায় ২৮.৮০% বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছে। বাস্তবে বেতন বৃদ্ধির পরিমাণ আরও অনেক অনেক বেশি। যোগ্য কর্মীদের ধরে রাখতে বা চাকরিতে উৎসাহিত করতে অনেক সময় অতিরিক্ত বেতন বৃদ্ধি করতে হয়। তাই নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে ১০-১২%-এর বেশি বেতন বৃদ্ধি বাস্তব নয় বলে নোয়াব মনে করে।

এ ছাড়া নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে এমন কিছু বিষয় ও সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেগুলোও রুগ্ন সংবাদপত্রশিল্পের জন্য বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। যেমন- সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেডসংখ্যা ৬টি। সরকারের জাতীয় বেতন স্কেলে ২০টি। ব্যাংক-বীমাসহ দেশের অধিকাংশ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গ্রেডের সংখ্যা ১৮ থেকে ২২টি পর্যন্ত। সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে গ্রেডসংখ্যা কম থাকায় প্রতিষ্ঠান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ শ্রম আইনের ২(১০) ধারায় প্রতি বছর চাকরির জন্য একটি গ্র্যাচুইটির বিধান আছে। অন্যান্য শিল্পেও গ্র্যাচুইটি বছরে একটির বেশি নেই। অনেক প্রতিষ্ঠান শ্রম আইনের এই বিধানও অনুসরণ করে না। সেখানে মজুরি বোর্ডে প্রতি বছরের জন্য দুটি গ্র্যাচুইটির বিধান একটি অবাস্তব আর্থিক চাপ। ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৪ অনুযায়ী যার আয় তাকেই আয়কর বহন করার নিয়ম। কিন্তু সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড অনুসারে সংবাদপত্রের সব সাংবাদিক ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীর আয়কর সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠান থেকে দিতে হয়। সরকারিসহ অন্যসব প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা নিজে তার আয়কর প্রদান করেন। দেশে এমন কোনো আইন উচিত নয় যা সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য নয়। নবম সংবাদপত্র ওয়েজ বোর্ডে বাড়ি ভাড়া দেওয়া আছে ৬৫%। কিন্তু ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৪-এর বিধি ৩৩(এ) অনুযায়ী বাড়ি ভাড়া ৫০% আয়করমুক্ত। অবশিষ্ট ১৫% ব্যক্তির আয় হিসেবে ব্যক্তি খাতের আয়করের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে প্রতি তিন বছর পরপর এক মাসের মোট বেতন ও ৩০ দিনের বিনোদন ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। সরকার ঘোষিত অন্যান্য শিল্পে এই সুবিধা নেই। এ ছাড়া কিছু প্রান্তিক সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যেগুলো বাস্তব নয় বা কেউ বাস্তবায়ন করে না, সেগুলো ওয়েজ বোর্ড থেকে বাদ দেওয়া জরুরি। যেমন- দায়িত্ব ভাতা, আপ্যায়ন ভাতা, কারিগরি ভাতা, চক্ষু ঝুঁকি ভাতা, কেমিক্যাল পয়জনিং ভাতা, আউটফিট ভাতা, পোশাক ও ধোলাই ভাতা ইত্যাদি। সংবাদপত্র সেবা শিল্প হওয়া সত্ত্বেও এর করপোরেট ট্যাক্স ৩৫%। সংবাদপত্রশিল্প ভ্যাট অ্যাক্ট, ১৯৯১-এর শিডিউল-২ (অব্যাহতিপ্রাপ্ত সেবার তালিকায়)-এ থাকার পরও ১৫% ভ্যাট দিতে হচ্ছে। ভ্যাট অ্যাক্ট, ১৯৯১-এর ৫৩ (কে) অনুসারে সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপন আয়ের ওপর ৪% টিডিএস/এআইটি দিতে হচ্ছে। অন্যদিকে কাঁচামাল আমদানি পর্যায়ে উৎসস্থলে ৫% টিডিএস দিতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে ৯% টিডিএস দিতে হচ্ছে। অথচ অনেক সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশই ৯% হয় না।

বিগত সপ্তম ও অষ্টম ওয়েজ বোর্ডে নোয়াব সদস্যরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করলেও নোয়াব সদস্যদের অতীত অভিজ্ঞতা ভালো নয়। সব মজুরি বোর্ডেই উল্লিখিত বিষয়গুলো নোয়াব থেকে তুলে ধরা হয়েছে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা না করে প্রায় একতরফাভাবে মজুরি বোর্ড ঘোষণা করা হয়েছে। নোয়াবের প্রত্যাশা ছিল, এবার নবম মজুরি বোর্ড প্রণয়নের সময় অন্তত মজুরি বোর্ডের কার্যক্রম আলোচনার মাধ্যমে হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত নবম মজুরি বোর্ডের ক্ষেত্রেও এই অভিজ্ঞতা ভিন্ন হয়নি।

সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডে মালিকপক্ষের মতামত বিবেচনায় না নেওয়ায় মজুরি বোর্ড শুধু বেতন-ভাতার মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে; যা দিন দিন এই শিল্পকে রুগ্ন করছে। অবাস্তব আর্থিক চাপ সামলাতে না পেরে প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মীসংখ্যা কমানো, ওয়েজ বোর্ড না দেওয়া বা আংশিক দেওয়া এবং সর্বোপরি প্রতিষ্ঠান বন্ধের পর্যায়ে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে।

সর্বশেষ (০৩.০৬.২০১৯) চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতরের নিরীক্ষা শাখার প্রতিবেদন অনুযায়ী সারা দেশে মোট ৬৮৪টি (ঢাকায় ৩৪৬+মফস্বলে ৩৩৮) পত্রিকার মধ্যে ১৫৮টি (ঢাকায় ১০৯+মফস্বলে ৪৯) (প্রায় ২৩%) পত্রিকা অষ্টম মজুরি বোর্ড বাস্তবায়ন করেছে। যদিও এই প্রতিবেদনের সঙ্গেও বাস্তবতার কোনো মিল পাওয়া যায় না। নোয়াবের জানা মতে, অল্প কিছু সংবাদপত্র প্রতিষ্ঠানই কেবল পুরোপুরি মজুরি বোর্ডের রোয়েদাদ বাস্তবায়ন করে।

তাই নবম সংবাদপত্র মজুরি বোর্ডের প্রজ্ঞাপন জারির আগে মালিক-সাংবাদিক উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা ও ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য ও বাস্তবসম্মত রোয়েদাদ ঘোষণা দেওয়া প্রয়োজন। একটি শিল্পের ভালো থাকার সঙ্গে ওই শিল্পের কর্মরত কর্মীদের ভালো থাকা নির্ভরশীল।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা