শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে ওবায়দুল কাদের

প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

অক্টোবরে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে, ইনাম আহমেদের মেধা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অক্টোবরেই দলের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক বানিয়েছেন। তিনি না চাইলে আমি এ পদে থাকব না। তিনি যেখানে রাখবেন, সেখানেই কাজ করব।

মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে। অপরাধ করে রাজনৈতিক নেতার আশ্রয় নিচ্ছে। তবে যারাই অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবে তাদের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিকসহ সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি।

গত সোমবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে তিনি আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলন, সামাজিক অপরাধ, বিএনপির রাজনীতি, ১৪-দলীয় জোটের অসন্তোষসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন। তৃণমূল আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল বৃদ্ধি পেয়েছে-বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। এ দলে কোন্দল থাকতেই পারে। একটি পরিবারেও তো কলহ থাকে। সেখানে এত বড় একটি রাজনৈতিক দল, অন্যদিকে সাড়ে দশ বছর একটানা ক্ষমতায়। তবে দেখতে হবে সেটা সীমা ছাড়িয়ে গেছে কিনা? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এমন একটি দল, যখন বিরোধী দলে থাকে, তখন আদর্শিক চর্চা বেশি হয়। আর যখন সরকারে আসে, তখন অনেক ক্ষেত্রে সরকারের মধ্যে হারিয়ে যায়। আবার দলে সুবিধাবাদীরা ঢুকে পড়ে। আবার আমরা যারা এমপি-মন্ত্রী এবং যারা দলের পদে আছেন, তাদের মধ্যে নিজ নিজ বলয় গড়ে ওঠে। এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব একটু বেশি হয়। কারণ তাদের হাতে ক্ষমতা থাকে। ফলে কোন্দল মাথা চারা দিয়ে উঠছে। এ বিষয়গুলো আমরা শক্তহাতে দমন করতে যাচ্ছি। তিনি বলেন, নিজের বলয় ভারী করতে বা নিজস্ব এজেন্ডা দলে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দলের ক্ষতি কোনোভাবেই মেনে নিব না। দলের দুর্দিনের কর্মীদের উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। যারা করে তাদের কঠোর হস্তে দমন করব। তিনি বলেন, উপজেলায় ও ইউনিয়নে কে বিদ্রোহ করল-এটা বড় কথা নয়। বিদ্রোহী ব্যক্তির চেয়ে এই বিদ্রোহীকে কে মদদ দিল? কার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সে চলে? দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার সাহস যোগাল কে? সে যত বড় এমপি-মন্ত্রী ও নেতাই হোক না কেন, একচুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।

তাহলে কি দলীয় অপরাধীদের বিরুদ্ধে বহিষ্কারের শাস্তি আসছে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুধু বহিষ্কারই সমাধান নয়। এমপিদের আগামীতে মনোনয়ন বঞ্চিত করা হবে। অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি দলের কাউন্সিলে পদ-পদবি চান, সেখানে তাকে বঞ্চিত করা হবে। বিশেষ করে তিনি সরকারি ও দলীয় যেসব সুযোগ-সুবিধা নেবেন বা প্রত্যাশী তাকে সেগুলো থেকে বঞ্চিত করা হবে। গত সাড়ে দশ বছরে আওয়ামী লীগ কি সরকারে হারিয়ে গেছে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের দলের নেতৃত্বে আছেন শেখ হাসিনা। তিনি দলের চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়। তার অবস্থান অনেক ওপরে। নিজের দক্ষতা, সততা, মেধা ও কর্মযোগ্যতা দিয়ে তিনি সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা যতদিন এই দলের নেতৃত্বে আছেন, ততদিন পর্যন্ত তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেন, এ দলে তা উপেক্ষা করার মতো কেউ নেই। তবে হ্যাঁ-এ কথা সত্য যে, দল ক্ষমতায় থাকলে সরকারে হারিয়ে যাওয়ার প্রবণতা আছে। আমরা এগুলো থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি। দল সরকারে একেবারে হারিয়ে গেছে এমনটি ঠিক নয়।

আওয়ামী লীগের সদস্য সংগ্রহ প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে সদস্য সংগ্রহ করছি। কারণ ২০০৮ এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনেও তরুণরা আমাদের নির্বাচিত করেছে। তরুণ ও নারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা পথ চলতে চাই। সে কারণে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে তরুণদের প্রাধান্য দিচ্ছি। আর জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সন্তান আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবে না। এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমেদ চৌধুরীকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী তো সাম্প্রদায়িক শক্তি বা স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ছিলেন না। তার ভাই ফারুক চৌধুরী আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিলেন। ইনাম আহমেদ রাজনীতির কারণে ভিন্ন মেরুতে ছিলেন। তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চান, আমরাও সায় দিয়েছি। তার মেধা, অভিজ্ঞতাকে আমরা কাজে লাগাতে চাই। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করেছি। এটা নিন্দনীয় কোনো বিষয় নয়।

বিএনপি সময়োপযোগী রাজনীতি খুঁজতে না পেরে কি হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন- জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির বড় ভুল স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করা। এই দলটির সঙ্গে থাকার কারণেই বিএনপির প্রথম ব্যর্থতা। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করা। দুর্নীতির মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন কারাভোগ করছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পলাতক আসামি। এসব ভুল রাজনীতির কারণে বিএনপি সংকুচিত হয়ে তার প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।

রাজনীতির মাঠে কি শক্তিশালী বিরোধী দলের অভাব মনে করছেন- জানতে চাইলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল আবশ্যক। বিরোধী দলবিহীন গণতান্ত্রিক রাজনীতি চিন্তা করা যায় না। সংসদে আমাদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। কিন্তু সবাই মনে করে বিএনপিই আমাদের বিরোধী দল। আমরাও চাই বিরোধী দল শক্তি অর্জন করুক। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচনে তারা মনোনয়ন বাণিজ্য না করলে, স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের মনোনয়ন না দিলে হয়তো নির্বাচনে ফলাফল আরও ভালো করতে পারত।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী- জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশবাসী যতটা খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনীতি নিয়ে চিন্তিত, খালেদা জিয়া নিজে তার রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে ততটা চিন্তিত নন। তিনি চিন্তিত তারেক রহমানকে নিয়ে। তাঁর বয়স হয়েছে তাই ভবিষ্যৎ রাজনীতিটা তারেক রহমানের হাতে দিয়ে যেতে চান।

আওয়ামী লীগের সম্মেলন কবে এবং বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে কি? এমন প্রশ্নের জবাবে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী অক্টোবরে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। ১২ জুলাই দলের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক আছে। সেখানে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। আর সম্মেলন মানেই পরিবর্তন। আমরা নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করব। নবীনের শক্তি ও প্রবীণের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দলকে আরও গতিশীল, শক্তিশালী ও জনপ্রিয় করে গড়ে তুলতে চাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আমাদের দলের নেতৃত্ব সাজাবেন দলীয় সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। কাউন্সিলরা তাকে সেই ক্ষমতা দিয়ে থাকেন। তিনি যেভাবেই চাইবেন, সেভাবেই দলে পরিবর্তন আসবে।

মন্ত্রী না আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক-কোনটা বেশি উপভোগ করছেন-এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুটো দায়িত্বই আমাকে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। আমি তো সরকারের মন্ত্রী। দলের সাধারণ সম্পাদক। মন্ত্রণালয়ও চালাচ্ছি, দলও দেখছি। মন্ত্রণালয়ের সব কাজ আমার নখদর্পণে। আবার দিনে কম করে হলেও দু-বার পার্টি অফিসে বসছি। কোনো সমস্যা তো দেখছি না।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে অনেক যোগ্য নেতা আছেন। আর যে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সে দলে যোগ্য লোকের অভাব হয় না। হবেও না।

গ্যাসের দাম বৃদ্ধিসহ সম্প্রতি ১৪-দলীয় জোটে অসন্তোষ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৪-দলীয় জোট একটা আদর্শিক জোট। এ জোটে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল আছে। ক্ষমতার রাজনীতিতে অনেককেই পাওয়া না পাওয়া বিষয়ে ভাবাবে। আবার মান অভিমানও থাকবে। তবে আদর্শগতভাবে জোটে ভাঙনের সুযোগ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন