শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে ওবায়দুল কাদের

প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

অক্টোবরে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে, ইনাম আহমেদের মেধা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অক্টোবরেই দলের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক বানিয়েছেন। তিনি না চাইলে আমি এ পদে থাকব না। তিনি যেখানে রাখবেন, সেখানেই কাজ করব।

মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে। অপরাধ করে রাজনৈতিক নেতার আশ্রয় নিচ্ছে। তবে যারাই অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবে তাদের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিকসহ সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি।

গত সোমবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে তিনি আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলন, সামাজিক অপরাধ, বিএনপির রাজনীতি, ১৪-দলীয় জোটের অসন্তোষসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন। তৃণমূল আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল বৃদ্ধি পেয়েছে-বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। এ দলে কোন্দল থাকতেই পারে। একটি পরিবারেও তো কলহ থাকে। সেখানে এত বড় একটি রাজনৈতিক দল, অন্যদিকে সাড়ে দশ বছর একটানা ক্ষমতায়। তবে দেখতে হবে সেটা সীমা ছাড়িয়ে গেছে কিনা? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এমন একটি দল, যখন বিরোধী দলে থাকে, তখন আদর্শিক চর্চা বেশি হয়। আর যখন সরকারে আসে, তখন অনেক ক্ষেত্রে সরকারের মধ্যে হারিয়ে যায়। আবার দলে সুবিধাবাদীরা ঢুকে পড়ে। আবার আমরা যারা এমপি-মন্ত্রী এবং যারা দলের পদে আছেন, তাদের মধ্যে নিজ নিজ বলয় গড়ে ওঠে। এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব একটু বেশি হয়। কারণ তাদের হাতে ক্ষমতা থাকে। ফলে কোন্দল মাথা চারা দিয়ে উঠছে। এ বিষয়গুলো আমরা শক্তহাতে দমন করতে যাচ্ছি। তিনি বলেন, নিজের বলয় ভারী করতে বা নিজস্ব এজেন্ডা দলে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দলের ক্ষতি কোনোভাবেই মেনে নিব না। দলের দুর্দিনের কর্মীদের উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। যারা করে তাদের কঠোর হস্তে দমন করব। তিনি বলেন, উপজেলায় ও ইউনিয়নে কে বিদ্রোহ করল-এটা বড় কথা নয়। বিদ্রোহী ব্যক্তির চেয়ে এই বিদ্রোহীকে কে মদদ দিল? কার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সে চলে? দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার সাহস যোগাল কে? সে যত বড় এমপি-মন্ত্রী ও নেতাই হোক না কেন, একচুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।

তাহলে কি দলীয় অপরাধীদের বিরুদ্ধে বহিষ্কারের শাস্তি আসছে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুধু বহিষ্কারই সমাধান নয়। এমপিদের আগামীতে মনোনয়ন বঞ্চিত করা হবে। অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি দলের কাউন্সিলে পদ-পদবি চান, সেখানে তাকে বঞ্চিত করা হবে। বিশেষ করে তিনি সরকারি ও দলীয় যেসব সুযোগ-সুবিধা নেবেন বা প্রত্যাশী তাকে সেগুলো থেকে বঞ্চিত করা হবে। গত সাড়ে দশ বছরে আওয়ামী লীগ কি সরকারে হারিয়ে গেছে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের দলের নেতৃত্বে আছেন শেখ হাসিনা। তিনি দলের চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়। তার অবস্থান অনেক ওপরে। নিজের দক্ষতা, সততা, মেধা ও কর্মযোগ্যতা দিয়ে তিনি সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা যতদিন এই দলের নেতৃত্বে আছেন, ততদিন পর্যন্ত তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেন, এ দলে তা উপেক্ষা করার মতো কেউ নেই। তবে হ্যাঁ-এ কথা সত্য যে, দল ক্ষমতায় থাকলে সরকারে হারিয়ে যাওয়ার প্রবণতা আছে। আমরা এগুলো থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি। দল সরকারে একেবারে হারিয়ে গেছে এমনটি ঠিক নয়।

আওয়ামী লীগের সদস্য সংগ্রহ প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে সদস্য সংগ্রহ করছি। কারণ ২০০৮ এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনেও তরুণরা আমাদের নির্বাচিত করেছে। তরুণ ও নারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা পথ চলতে চাই। সে কারণে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে তরুণদের প্রাধান্য দিচ্ছি। আর জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সন্তান আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবে না। এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমেদ চৌধুরীকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী তো সাম্প্রদায়িক শক্তি বা স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ছিলেন না। তার ভাই ফারুক চৌধুরী আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিলেন। ইনাম আহমেদ রাজনীতির কারণে ভিন্ন মেরুতে ছিলেন। তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চান, আমরাও সায় দিয়েছি। তার মেধা, অভিজ্ঞতাকে আমরা কাজে লাগাতে চাই। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করেছি। এটা নিন্দনীয় কোনো বিষয় নয়।

বিএনপি সময়োপযোগী রাজনীতি খুঁজতে না পেরে কি হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন- জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির বড় ভুল স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করা। এই দলটির সঙ্গে থাকার কারণেই বিএনপির প্রথম ব্যর্থতা। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করা। দুর্নীতির মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন কারাভোগ করছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পলাতক আসামি। এসব ভুল রাজনীতির কারণে বিএনপি সংকুচিত হয়ে তার প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।

রাজনীতির মাঠে কি শক্তিশালী বিরোধী দলের অভাব মনে করছেন- জানতে চাইলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল আবশ্যক। বিরোধী দলবিহীন গণতান্ত্রিক রাজনীতি চিন্তা করা যায় না। সংসদে আমাদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। কিন্তু সবাই মনে করে বিএনপিই আমাদের বিরোধী দল। আমরাও চাই বিরোধী দল শক্তি অর্জন করুক। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচনে তারা মনোনয়ন বাণিজ্য না করলে, স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের মনোনয়ন না দিলে হয়তো নির্বাচনে ফলাফল আরও ভালো করতে পারত।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী- জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশবাসী যতটা খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনীতি নিয়ে চিন্তিত, খালেদা জিয়া নিজে তার রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে ততটা চিন্তিত নন। তিনি চিন্তিত তারেক রহমানকে নিয়ে। তাঁর বয়স হয়েছে তাই ভবিষ্যৎ রাজনীতিটা তারেক রহমানের হাতে দিয়ে যেতে চান।

আওয়ামী লীগের সম্মেলন কবে এবং বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে কি? এমন প্রশ্নের জবাবে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী অক্টোবরে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। ১২ জুলাই দলের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক আছে। সেখানে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। আর সম্মেলন মানেই পরিবর্তন। আমরা নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করব। নবীনের শক্তি ও প্রবীণের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দলকে আরও গতিশীল, শক্তিশালী ও জনপ্রিয় করে গড়ে তুলতে চাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আমাদের দলের নেতৃত্ব সাজাবেন দলীয় সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। কাউন্সিলরা তাকে সেই ক্ষমতা দিয়ে থাকেন। তিনি যেভাবেই চাইবেন, সেভাবেই দলে পরিবর্তন আসবে।

মন্ত্রী না আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক-কোনটা বেশি উপভোগ করছেন-এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুটো দায়িত্বই আমাকে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। আমি তো সরকারের মন্ত্রী। দলের সাধারণ সম্পাদক। মন্ত্রণালয়ও চালাচ্ছি, দলও দেখছি। মন্ত্রণালয়ের সব কাজ আমার নখদর্পণে। আবার দিনে কম করে হলেও দু-বার পার্টি অফিসে বসছি। কোনো সমস্যা তো দেখছি না।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে অনেক যোগ্য নেতা আছেন। আর যে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সে দলে যোগ্য লোকের অভাব হয় না। হবেও না।

গ্যাসের দাম বৃদ্ধিসহ সম্প্রতি ১৪-দলীয় জোটে অসন্তোষ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৪-দলীয় জোট একটা আদর্শিক জোট। এ জোটে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল আছে। ক্ষমতার রাজনীতিতে অনেককেই পাওয়া না পাওয়া বিষয়ে ভাবাবে। আবার মান অভিমানও থাকবে। তবে আদর্শগতভাবে জোটে ভাঙনের সুযোগ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা