শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে ওবায়দুল কাদের

প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

অক্টোবরে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে, ইনাম আহমেদের মেধা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অক্টোবরেই দলের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক বানিয়েছেন। তিনি না চাইলে আমি এ পদে থাকব না। তিনি যেখানে রাখবেন, সেখানেই কাজ করব।

মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে। অপরাধ করে রাজনৈতিক নেতার আশ্রয় নিচ্ছে। তবে যারাই অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবে তাদের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিকসহ সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি।

গত সোমবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে তিনি আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলন, সামাজিক অপরাধ, বিএনপির রাজনীতি, ১৪-দলীয় জোটের অসন্তোষসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন। তৃণমূল আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল বৃদ্ধি পেয়েছে-বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। এ দলে কোন্দল থাকতেই পারে। একটি পরিবারেও তো কলহ থাকে। সেখানে এত বড় একটি রাজনৈতিক দল, অন্যদিকে সাড়ে দশ বছর একটানা ক্ষমতায়। তবে দেখতে হবে সেটা সীমা ছাড়িয়ে গেছে কিনা? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এমন একটি দল, যখন বিরোধী দলে থাকে, তখন আদর্শিক চর্চা বেশি হয়। আর যখন সরকারে আসে, তখন অনেক ক্ষেত্রে সরকারের মধ্যে হারিয়ে যায়। আবার দলে সুবিধাবাদীরা ঢুকে পড়ে। আবার আমরা যারা এমপি-মন্ত্রী এবং যারা দলের পদে আছেন, তাদের মধ্যে নিজ নিজ বলয় গড়ে ওঠে। এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব একটু বেশি হয়। কারণ তাদের হাতে ক্ষমতা থাকে। ফলে কোন্দল মাথা চারা দিয়ে উঠছে। এ বিষয়গুলো আমরা শক্তহাতে দমন করতে যাচ্ছি। তিনি বলেন, নিজের বলয় ভারী করতে বা নিজস্ব এজেন্ডা দলে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দলের ক্ষতি কোনোভাবেই মেনে নিব না। দলের দুর্দিনের কর্মীদের উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। যারা করে তাদের কঠোর হস্তে দমন করব। তিনি বলেন, উপজেলায় ও ইউনিয়নে কে বিদ্রোহ করল-এটা বড় কথা নয়। বিদ্রোহী ব্যক্তির চেয়ে এই বিদ্রোহীকে কে মদদ দিল? কার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সে চলে? দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার সাহস যোগাল কে? সে যত বড় এমপি-মন্ত্রী ও নেতাই হোক না কেন, একচুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।

তাহলে কি দলীয় অপরাধীদের বিরুদ্ধে বহিষ্কারের শাস্তি আসছে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুধু বহিষ্কারই সমাধান নয়। এমপিদের আগামীতে মনোনয়ন বঞ্চিত করা হবে। অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি দলের কাউন্সিলে পদ-পদবি চান, সেখানে তাকে বঞ্চিত করা হবে। বিশেষ করে তিনি সরকারি ও দলীয় যেসব সুযোগ-সুবিধা নেবেন বা প্রত্যাশী তাকে সেগুলো থেকে বঞ্চিত করা হবে। গত সাড়ে দশ বছরে আওয়ামী লীগ কি সরকারে হারিয়ে গেছে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের দলের নেতৃত্বে আছেন শেখ হাসিনা। তিনি দলের চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়। তার অবস্থান অনেক ওপরে। নিজের দক্ষতা, সততা, মেধা ও কর্মযোগ্যতা দিয়ে তিনি সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা যতদিন এই দলের নেতৃত্বে আছেন, ততদিন পর্যন্ত তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেন, এ দলে তা উপেক্ষা করার মতো কেউ নেই। তবে হ্যাঁ-এ কথা সত্য যে, দল ক্ষমতায় থাকলে সরকারে হারিয়ে যাওয়ার প্রবণতা আছে। আমরা এগুলো থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি। দল সরকারে একেবারে হারিয়ে গেছে এমনটি ঠিক নয়।

আওয়ামী লীগের সদস্য সংগ্রহ প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে সদস্য সংগ্রহ করছি। কারণ ২০০৮ এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনেও তরুণরা আমাদের নির্বাচিত করেছে। তরুণ ও নারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা পথ চলতে চাই। সে কারণে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে তরুণদের প্রাধান্য দিচ্ছি। আর জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সন্তান আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবে না। এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমেদ চৌধুরীকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী তো সাম্প্রদায়িক শক্তি বা স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ছিলেন না। তার ভাই ফারুক চৌধুরী আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিলেন। ইনাম আহমেদ রাজনীতির কারণে ভিন্ন মেরুতে ছিলেন। তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চান, আমরাও সায় দিয়েছি। তার মেধা, অভিজ্ঞতাকে আমরা কাজে লাগাতে চাই। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করেছি। এটা নিন্দনীয় কোনো বিষয় নয়।

বিএনপি সময়োপযোগী রাজনীতি খুঁজতে না পেরে কি হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন- জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির বড় ভুল স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করা। এই দলটির সঙ্গে থাকার কারণেই বিএনপির প্রথম ব্যর্থতা। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করা। দুর্নীতির মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন কারাভোগ করছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পলাতক আসামি। এসব ভুল রাজনীতির কারণে বিএনপি সংকুচিত হয়ে তার প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।

রাজনীতির মাঠে কি শক্তিশালী বিরোধী দলের অভাব মনে করছেন- জানতে চাইলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল আবশ্যক। বিরোধী দলবিহীন গণতান্ত্রিক রাজনীতি চিন্তা করা যায় না। সংসদে আমাদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। কিন্তু সবাই মনে করে বিএনপিই আমাদের বিরোধী দল। আমরাও চাই বিরোধী দল শক্তি অর্জন করুক। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচনে তারা মনোনয়ন বাণিজ্য না করলে, স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের মনোনয়ন না দিলে হয়তো নির্বাচনে ফলাফল আরও ভালো করতে পারত।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী- জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশবাসী যতটা খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনীতি নিয়ে চিন্তিত, খালেদা জিয়া নিজে তার রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে ততটা চিন্তিত নন। তিনি চিন্তিত তারেক রহমানকে নিয়ে। তাঁর বয়স হয়েছে তাই ভবিষ্যৎ রাজনীতিটা তারেক রহমানের হাতে দিয়ে যেতে চান।

আওয়ামী লীগের সম্মেলন কবে এবং বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে কি? এমন প্রশ্নের জবাবে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী অক্টোবরে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। ১২ জুলাই দলের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক আছে। সেখানে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। আর সম্মেলন মানেই পরিবর্তন। আমরা নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করব। নবীনের শক্তি ও প্রবীণের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দলকে আরও গতিশীল, শক্তিশালী ও জনপ্রিয় করে গড়ে তুলতে চাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আমাদের দলের নেতৃত্ব সাজাবেন দলীয় সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। কাউন্সিলরা তাকে সেই ক্ষমতা দিয়ে থাকেন। তিনি যেভাবেই চাইবেন, সেভাবেই দলে পরিবর্তন আসবে।

মন্ত্রী না আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক-কোনটা বেশি উপভোগ করছেন-এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুটো দায়িত্বই আমাকে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। আমি তো সরকারের মন্ত্রী। দলের সাধারণ সম্পাদক। মন্ত্রণালয়ও চালাচ্ছি, দলও দেখছি। মন্ত্রণালয়ের সব কাজ আমার নখদর্পণে। আবার দিনে কম করে হলেও দু-বার পার্টি অফিসে বসছি। কোনো সমস্যা তো দেখছি না।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে অনেক যোগ্য নেতা আছেন। আর যে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সে দলে যোগ্য লোকের অভাব হয় না। হবেও না।

গ্যাসের দাম বৃদ্ধিসহ সম্প্রতি ১৪-দলীয় জোটে অসন্তোষ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৪-দলীয় জোট একটা আদর্শিক জোট। এ জোটে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল আছে। ক্ষমতার রাজনীতিতে অনেককেই পাওয়া না পাওয়া বিষয়ে ভাবাবে। আবার মান অভিমানও থাকবে। তবে আদর্শগতভাবে জোটে ভাঙনের সুযোগ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা