শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে ওবায়দুল কাদের

প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

অক্টোবরে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে, ইনাম আহমেদের মেধা ও অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রী না চাইলে দায়িত্বে থাকব না

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অক্টোবরেই দলের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক বানিয়েছেন। তিনি না চাইলে আমি এ পদে থাকব না। তিনি যেখানে রাখবেন, সেখানেই কাজ করব।

মন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সামাজিক অপরাধ বেড়েছে। অপরাধ করে রাজনৈতিক নেতার আশ্রয় নিচ্ছে। তবে যারাই অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেবে তাদের বিরুদ্ধেই সাংগঠনিকসহ সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি।

গত সোমবার সচিবালয়ে নিজ দফতরে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। সাক্ষাৎকারে তিনি আওয়ামী লীগের আসন্ন সম্মেলন, সামাজিক অপরাধ, বিএনপির রাজনীতি, ১৪-দলীয় জোটের অসন্তোষসহ নানা প্রসঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন। তৃণমূল আওয়ামী লীগে অভ্যন্তরীণ কোন্দল বৃদ্ধি পেয়েছে-বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন, জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ একটি বিশাল রাজনৈতিক দল। এ দলে কোন্দল থাকতেই পারে। একটি পরিবারেও তো কলহ থাকে। সেখানে এত বড় একটি রাজনৈতিক দল, অন্যদিকে সাড়ে দশ বছর একটানা ক্ষমতায়। তবে দেখতে হবে সেটা সীমা ছাড়িয়ে গেছে কিনা? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এমন একটি দল, যখন বিরোধী দলে থাকে, তখন আদর্শিক চর্চা বেশি হয়। আর যখন সরকারে আসে, তখন অনেক ক্ষেত্রে সরকারের মধ্যে হারিয়ে যায়। আবার দলে সুবিধাবাদীরা ঢুকে পড়ে। আবার আমরা যারা এমপি-মন্ত্রী এবং যারা দলের পদে আছেন, তাদের মধ্যে নিজ নিজ বলয় গড়ে ওঠে। এমপি-মন্ত্রীদের প্রভাব একটু বেশি হয়। কারণ তাদের হাতে ক্ষমতা থাকে। ফলে কোন্দল মাথা চারা দিয়ে উঠছে। এ বিষয়গুলো আমরা শক্তহাতে দমন করতে যাচ্ছি। তিনি বলেন, নিজের বলয় ভারী করতে বা নিজস্ব এজেন্ডা দলে বাস্তবায়ন করতে গিয়ে দলের ক্ষতি কোনোভাবেই মেনে নিব না। দলের দুর্দিনের কর্মীদের উপেক্ষা করার সুযোগ নেই। যারা করে তাদের কঠোর হস্তে দমন করব। তিনি বলেন, উপজেলায় ও ইউনিয়নে কে বিদ্রোহ করল-এটা বড় কথা নয়। বিদ্রোহী ব্যক্তির চেয়ে এই বিদ্রোহীকে কে মদদ দিল? কার আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সে চলে? দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়ার সাহস যোগাল কে? সে যত বড় এমপি-মন্ত্রী ও নেতাই হোক না কেন, একচুল পরিমাণ ছাড় দেওয়া হবে না।

তাহলে কি দলীয় অপরাধীদের বিরুদ্ধে বহিষ্কারের শাস্তি আসছে-জানতে চাইলে তিনি বলেন, শুধু বহিষ্কারই সমাধান নয়। এমপিদের আগামীতে মনোনয়ন বঞ্চিত করা হবে। অভিযুক্ত ব্যক্তি যদি দলের কাউন্সিলে পদ-পদবি চান, সেখানে তাকে বঞ্চিত করা হবে। বিশেষ করে তিনি সরকারি ও দলীয় যেসব সুযোগ-সুবিধা নেবেন বা প্রত্যাশী তাকে সেগুলো থেকে বঞ্চিত করা হবে। গত সাড়ে দশ বছরে আওয়ামী লীগ কি সরকারে হারিয়ে গেছে জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের দলের নেতৃত্বে আছেন শেখ হাসিনা। তিনি দলের চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয়। তার অবস্থান অনেক ওপরে। নিজের দক্ষতা, সততা, মেধা ও কর্মযোগ্যতা দিয়ে তিনি সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা যতদিন এই দলের নেতৃত্বে আছেন, ততদিন পর্যন্ত তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেন, এ দলে তা উপেক্ষা করার মতো কেউ নেই। তবে হ্যাঁ-এ কথা সত্য যে, দল ক্ষমতায় থাকলে সরকারে হারিয়ে যাওয়ার প্রবণতা আছে। আমরা এগুলো থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি। দল সরকারে একেবারে হারিয়ে গেছে এমনটি ঠিক নয়।

আওয়ামী লীগের সদস্য সংগ্রহ প্রসঙ্গে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা তরুণ প্রজন্মকে টার্গেট করে সদস্য সংগ্রহ করছি। কারণ ২০০৮ এবং ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনেও তরুণরা আমাদের নির্বাচিত করেছে। তরুণ ও নারী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আমরা পথ চলতে চাই। সে কারণে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে তরুণদের প্রাধান্য দিচ্ছি। আর জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধী পরিবারের সন্তান আওয়ামী লীগের সদস্য হতে পারবে না। এ ব্যাপারে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ইনাম আহমেদ চৌধুরীকে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনার জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ইনাম আহমেদ চৌধুরী তো সাম্প্রদায়িক শক্তি বা স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ছিলেন না। তার ভাই ফারুক চৌধুরী আওয়ামী লীগের সঙ্গেই ছিলেন। ইনাম আহমেদ রাজনীতির কারণে ভিন্ন মেরুতে ছিলেন। তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চান, আমরাও সায় দিয়েছি। তার মেধা, অভিজ্ঞতাকে আমরা কাজে লাগাতে চাই। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করেছি। এটা নিন্দনীয় কোনো বিষয় নয়।

বিএনপি সময়োপযোগী রাজনীতি খুঁজতে না পেরে কি হারিয়ে যাচ্ছে বলে মনে করেন- জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির বড় ভুল স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করা। এই দলটির সঙ্গে থাকার কারণেই বিএনপির প্রথম ব্যর্থতা। দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে, ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতি, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ সৃষ্টি করা। দুর্নীতির মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন কারাভোগ করছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পলাতক আসামি। এসব ভুল রাজনীতির কারণে বিএনপি সংকুচিত হয়ে তার প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে যাচ্ছে।

রাজনীতির মাঠে কি শক্তিশালী বিরোধী দলের অভাব মনে করছেন- জানতে চাইলে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিরোধী দল আবশ্যক। বিরোধী দলবিহীন গণতান্ত্রিক রাজনীতি চিন্তা করা যায় না। সংসদে আমাদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। কিন্তু সবাই মনে করে বিএনপিই আমাদের বিরোধী দল। আমরাও চাই বিরোধী দল শক্তি অর্জন করুক। কিন্তু গত সংসদ নির্বাচনে তারা মনোনয়ন বাণিজ্য না করলে, স্বাধীনতাবিরোধী-যুদ্ধাপরাধীদের মনোনয়ন না দিলে হয়তো নির্বাচনে ফলাফল আরও ভালো করতে পারত।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির ভবিষ্যৎ কী- জানতে চাইলে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশবাসী যতটা খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ রাজনীতি নিয়ে চিন্তিত, খালেদা জিয়া নিজে তার রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে ততটা চিন্তিত নন। তিনি চিন্তিত তারেক রহমানকে নিয়ে। তাঁর বয়স হয়েছে তাই ভবিষ্যৎ রাজনীতিটা তারেক রহমানের হাতে দিয়ে যেতে চান।

আওয়ামী লীগের সম্মেলন কবে এবং বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে কি? এমন প্রশ্নের জবাবে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আগামী অক্টোবরে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। ১২ জুলাই দলের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক আছে। সেখানে এ বিষয়ে আলোচনা হবে। আর সম্মেলন মানেই পরিবর্তন। আমরা নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করব। নবীনের শক্তি ও প্রবীণের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে দলকে আরও গতিশীল, শক্তিশালী ও জনপ্রিয় করে গড়ে তুলতে চাই। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আমাদের দলের নেতৃত্ব সাজাবেন দলীয় সভানেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। কাউন্সিলরা তাকে সেই ক্ষমতা দিয়ে থাকেন। তিনি যেভাবেই চাইবেন, সেভাবেই দলে পরিবর্তন আসবে।

মন্ত্রী না আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক-কোনটা বেশি উপভোগ করছেন-এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, দুটো দায়িত্বই আমাকে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। আমি তো সরকারের মন্ত্রী। দলের সাধারণ সম্পাদক। মন্ত্রণালয়ও চালাচ্ছি, দলও দেখছি। মন্ত্রণালয়ের সব কাজ আমার নখদর্পণে। আবার দিনে কম করে হলেও দু-বার পার্টি অফিসে বসছি। কোনো সমস্যা তো দেখছি না।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগে অনেক যোগ্য নেতা আছেন। আর যে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা, সে দলে যোগ্য লোকের অভাব হয় না। হবেও না।

গ্যাসের দাম বৃদ্ধিসহ সম্প্রতি ১৪-দলীয় জোটে অসন্তোষ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৪-দলীয় জোট একটা আদর্শিক জোট। এ জোটে অনেকগুলো রাজনৈতিক দল আছে। ক্ষমতার রাজনীতিতে অনেককেই পাওয়া না পাওয়া বিষয়ে ভাবাবে। আবার মান অভিমানও থাকবে। তবে আদর্শগতভাবে জোটে ভাঙনের সুযোগ নেই।

এই বিভাগের আরও খবর
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
নির্বাচন পর্যন্ত বিদেশ ভ্রমণ নয় সরকারি কর্মচারীদের
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
নাজমুল শান্তই টেস্ট অধিনায়ক
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
তিন দেশে সরকার পতনের কারণ দুর্বল শাসনব্যবস্থা
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুল কোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় লাশ আর লাশ, দাফন করার কেউ নেই
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা