শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

মৃত্যুঝুঁকিতেও বন্ধ হচ্ছে না ট্রলারে মালয়েশিয়া যাওয়া

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুঝুঁকিতেও বন্ধ হচ্ছে না ট্রলারে মালয়েশিয়া যাওয়া

সাগরপথে ট্রলারে চেপে মালয়েশিয়া যাওয়ার পথে ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসছিল ১২২ রোহিঙ্গা নাগরিক। খবর পেয়ে কোস্টগার্ড তাদের উদ্ধার করে। এসব রোহিঙ্গা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পের বাসিন্দা। নিশ্চিত মৃত্যুমুখ থেকে ১৪ নভেম্বর তাদের সেন্ট মার্টিনের অদূরে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর থেকে উদ্ধার করা হয়। ঠিক একই অবৈধ পথে ১২০ জন রোহিঙ্গা নিয়ে ট্রলার যাচ্ছিল মালয়েশিয়ার পথে। গতকাল ভোরে প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনের ছেঁড়া দ্বীপের কাছে গভীর সমুদ্রে সেই ট্রলারটি ডুবে যায়। এ দুর্ঘটনার পর জীবিত

অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে অন্তত ৭৬ জনকে। লাশ উদ্ধার হয়েছে ১৬টি। বাকিদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী।

ট্রলারডুবিতে সাগরে সলিল সমাধি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হয়ে দীর্ঘ কারাবাস, পথে পথে নানা বিপদ ও নির্যাতনের তোয়াক্কা করছে না অবৈধভাবে সাগরপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে দেশত্যাগীরা। বরং উন্নত জীবনের আশায় দালালদের প্রলোভনে পা দিয়ে অসংখ্য মানুষ মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত সাগরপথে বিদেশ পাড়ি জমাচ্ছেন। পথিমধ্যে অনেকেই জীবন হারাচ্ছেন, অনেকেই বিদেশের কারাগারে বছরের পর বছর কারাবন্দী জীবন কাটাচ্ছেন। দেশে স্বজনদের অনেকেই জানেন না তাদের জন্য উপার্জন করতে যাওয়া প্রিয়জনটি ভয়ানক বিপদে কিংবা আদৌ বেঁচে আছেন কিনা। তবুও কক্সবাজার উপকূল দিয়ে ট্রলারে চেপে মালয়েশিয়ায় মানব পাচার থামছেই না। তবে প্রশাসনের তৎপরতার কারণে পাচারকারীচক্র কৌশল বদলিয়েছে। পাচারের জন্য তারা বাংলাদেশিদের পরিবর্তে রোহিঙ্গাদের ওপর নজর দিয়েছে। উখিয়া ও টেকনাফের প্রায় ৩০টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চক্রের সদস্যরা নিয়মিত আনাগোনা করলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে আছে তারা। প্রায় ৪৫০ সদস্যের এ চক্রের মধ্যে বর্তমানে মাত্র ১৩ জন আটক আছে।

টেকনাফ দিয়ে পাচারকালে গত এক মাসে ৩ শতাধিক রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড, বিজিবি ও পুলিশ। উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গারা উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন ক্যাম্পে বসবাস করে আসছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্য মতে, গত এক সপ্তাহে অভিযানে উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। আর এসব নারীর বেশির ভাগ অবিবাহিত। তাদের মালয়েশিয়ায় বিয়ে দেওয়ার নাম করে পাচার করা হচ্ছিল। এর আগে এভাবে অনেকেই প্রতারণার শিকার হয়েছে। তা ছাড়া অনেক নারীই সন্তানসহ মালয়েশিয়া পাড়ি দিতে চান, যাদের স্বামী সেখানে অবস্থান করছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার স্থানীয় বাংলাদেশিরা রোহিঙ্গাদের যোগসাজশে মানব পাচারের একটি বড় নেটওয়ার্ক গড়েছে। এ নেটওয়ার্কের হয়ে ক্যাম্পে বিদেশে পাড়ি দেওয়ার প্রচারণা চালায় চক্রের রোহিঙ্গা সদস্যরা। ক্যাম্পের যারা বিদেশ গমনে রাজি হয়, তাদের বাইরে এনে চক্রের বাংলাদেশি সদস্যের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এরপর তাদের মালয়েশিয়া পাঠানোর নামে রাতের অন্ধকারে সুযোগ বুঝে ট্রলারে তুলে দেওয়া হয়। এসব ট্রলার সাগরের মিয়ানমার সীমান্তে অবস্থান করা জাহাজে তুলে দেয় বিদেশ গমনেচ্ছুকদের। অভিযোগ আছে, মানব পাচারকারীচক্রের খপ্পরে পড়ে সাগরপথে মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে অনেক রোহিঙ্গা প্রতারণার শিকার হয়েছে। পাচারকারীরা রোহিঙ্গাদের মালয়েশিয়া নিয়ে যাওয়ার নামে ট্রলারে তুলে সাগরে দু-তিন দিন ঘুরিয়ে টেকনাফের অন্য এলাকায় নামিয়ে দেওয়া হয়। আর বলা হয়Ñএটিই মালয়েশিয়া। পাচারকারীচক্রটি এসব রোহিঙ্গাকে মালয়েশিয়া পৌঁছে দেওয়ার নামে অগ্রিম ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা করে আদায় করে থাকে।

স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, ক্যাম্পের ভিতরে পাচারকারী কয়েকটি সংঘবদ্ধচক্র রোহিঙ্গাদের সাগরপথে মালয়েশিয়া পাঠাতে তৎপরতা চালাচ্ছে। তারা রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পের বদ্ধ জীবনযাপন ছেড়ে কম খরচে ট্রলারে মালয়েশিয়া যেতে উদ্বুদ্ধ করছে। এ ছাড়া ক্যাম্পে থাকলে যে কোনো সময় মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন করা হবে, এমন ভয়ও দেখাচ্ছে রোহিঙ্গাদের। জামতলী ক্যাম্পের রোহিঙ্গা নাগরিক মোহাম্মদ শাকের বলেন, ‘ক্যাম্পে একাধিক চক্র রোহিঙ্গাদের সাগরপথে মালয়েশিয়া নিয়ে যেতে তৎপর। তারা রোহিঙ্গাদের জাহাজে করে মালয়েশিয়া পৌঁছে দেওয়ার নামে জনপ্রতি ১০ থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করে। তারা রোহিঙ্গাদের অভয় দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে যে সাগরে তাদের বড় জাহাজ নোঙর করা রয়েছে। সেই জাহাজে করে মালয়েশিয়া পাঠানো হবে।’ জেলেদের ভাষ্যমতে, আগস্ট থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সাগর তুলনামূলকভাবে শান্ত থাকে। তাই সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ায় মানব পাচার করার জন্য এ সময়টাকে বেছে নিচ্ছে পাচারকারী দালালরা। উপকূলীয় এলাকায় এ সময়টা এখন মালয়েশিয়া আদম পাচারের মৌসুম নামে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমে নিয়ে আসা হয় কক্সবাজারের উপকূলে। সাধারণত প্রথমে ছোট নৌকাযোগে উপকূল থেকে গভীর সমুদ্রে ট্রলারে তোলা হয়। সেই ট্রলার উত্তাল সমুদ্র পেরিয়ে থাইল্যান্ডে। বলা হয় থাইল্যান্ড থেকে পাঠানো হবে মালয়েশিয়ায়। জানা যায়, ট্রলারে ওঠার পর উত্তাল সমুদ্রে খাবার পানি ও খাদ্য সংকট একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এ ছাড়া দালালদের বিভিন্ন অত্যাচার তো আছেই। তা ছাড়া সমুদ্রের পাহারায় থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের দৃষ্টি এড়ানোর জন্য অনেক সময়ই ট্রলারের নিচে গাদাগাদি করে রাখা হয় বিদেশ গমনেচ্ছুদের। প্রায় প্রত্যেকবারই ট্রলারে তোলার পর প্রত্যেককে বিশেষ ধরনের মাদক সেবন করানো হয় যাতে তারা নিস্তেজ বা ঘুমিয়ে থাকেন। এ রকম ভয়াল পথে বিদেশ গমনেচ্ছু শতাধিক মানুষ মারা গেছেন। আবার অনেক সময়ই উত্তাল সমুদ্রে পথ হারিয়ে ফেলে ট্রলারগুলো। তাই বিপরীত পথে শ্রীলঙ্কায় ট্রলার থেকে আটকের ঘটনাও আছে। একবার পথ হারিয়ে গেলে সময় বেশি লাগার কারণে এমনিতেই শেষ হয়ে যায় সেখানে থাকা জ্বালানি এবং খাবার। তখন সাগরের ঢেউয়ের সঙ্গে চলতে থাকে অনিশ্চিত যাত্রা। ভেসে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। সূত্র জানায়, কোনোভাবে ট্রলার থেকে নেমে থাইল্যান্ডের উপকূলে পৌঁছার পর শুরু হয় আরেক ভয়াল অধ্যায়। কারণ দুর্গম কোনো উপকূলেই ট্রলারগুলো ভিড়ে। সেখান থেকে নেমে হাঁটতে হয় দুর্গম বনে। প্রায় মাসখানেক হাঁটতে হয় কোনো ধরনের খাবার ও পানি ছাড়াই। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ফেলেই চলে যায় অন্যরা। পরে দালাল পরিবর্তনের সময় কোনো একটি খুপরি ঘরে গাদাগাদি করে থাকতে হয়। দরজাও বাইরে থেকে থাকে তালাবদ্ধ। দালালদের আসার নির্দিষ্ট সময়ক্ষণ না থাকায় আলো-বাতাসহীন সেসব ঘরে সৃষ্টি হয় অবর্ণনীয় পরিবেশ। কারও মৃত্যু ঘটলেও সেই লাশ থাকে অন্য জীবিতদের সঙ্গেই। এর পাশাপাশি দালালদের মাধ্যমে দেশে ফোন করে পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণের নামে টাকা আদায়ের ঘটনা তো আছেই। টাকা না পেলে অর্ধেক পথেই বিক্রি হয়ে যেতে হয় ক্রীতদাস হিসেবে।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
সর্বশেষ খবর
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ