শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বিভিন্ন দেশে গবেষণা

ইঁদুরের ওপর সফল প্রয়োগ ভ্যাকসিনের

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ইঁদুরের ওপর সফল প্রয়োগ ভ্যাকসিনের

প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের প্রকোপে বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত ও মৃত্যুর মিছিল ক্রমেই বাড়ছে। এখনো এর কোনো প্রতিষেধক তৈরি করা সম্ভব হয়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ওষুধ বিশেষজ্ঞদের একটি দল করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন ইঁদুরের ওপর প্রয়োগ করে সফলতা পাওয়ার কথা জানিয়েছেন। সূত্র : রয়টার্স। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, পেনসিলভেনিয়ার পিটার্সবার্গ ইউনিভার্সিটির ওই বিশেষজ্ঞ দলটি ইঁদুরের শরীরে ভ্যাকসিনটি প্রয়োগের পর অ্যান্টিবডি তৈরি হওয়ার দাবি করেছেন। এ খবরটি প্রকাশ করা হয়েছে ল্যানসেট জার্নালে। সেখানে পিটার্সবার্গ স্কুল অব মেডসিনের ডাক্তার আন্দ্রে গামবট্টো বলেন, ‘২০০৩ সালে সার্স করোনাভাইরাস এবং ২০১৪ সালে মার্স করোনাভাইরাসের ব্যাপারে আমাদের অভিজ্ঞতা আছে। ভাইরাসের বিরুদ্ধে কীভাবে ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে কাজে লাগাতে হয়, সেটাও আমাদের জানা আছে। নতুন এ করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে কীভাবে লড়াই করতে হবে সে ধারণা আমাদের যথেষ্ট আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রাথমিক কাজ সেরে আমরা অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে গেছি। এখন ভ্যাকসিনটি প্রস্তুত করতে অর্থের প্রয়োজন। কারণ, আমরা জানি না যে, করোনা মোকাবিলা এখনই করা না গেলে পরের অবস্থা ঠিক কী হবে। এ অসময়ে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা ভ্যাকসিন আবিষ্কারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে সবার আগে এটি তৈরি করাটা জরুরি। আমাদের সেই ক্ষমতা এবং দক্ষতা রয়েছে।’ নতুন এ ভ্যাকসিনের তারা নাম দিয়েছেন পিটকোভ্যাক বা পিটার্সবার্গ করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন। গবেষকদের দাবি, বসন্ত রোগের ভ্যাকসিনের আদলে এটি তৈরি করা হয়েছে। এটি উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে, এবং দ্রুত অত্যধিক পরিমাণে প্রস্তুত করা সম্ভব। এদিকে চীনের গবেষকদের দাবি, তারাও করোনাকে কাবু করার সবচেয়ে কার্যকরী অস্ত্র তৈরি করে ফেলেছেন, যা এ ভাইরাসের বিরুদ্ধে ৯৯.৯ শতাংশ পর্যন্ত উপকারী হতে পারে। অপরদিকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরির ঘোষণা দিয়েছে শিশুদের উপযোগী জিনিসপত্র প্রস্তুতকারক সংস্থা জনসন অ্যান্ড জনসন। সম্প্রতি এ ঘোষণার পরেই জনসন অ্যান্ড জনসনের শেয়ারের দাম প্রায় ৮ শতাংশ বেড়ে গেছে। জরুরি ভিত্তিতে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন বানানো শুরু করবে তারা। আগামী বছরের গোড়ার মধ্যে ওই ওষুধ হাতে এসে যাওয়ার কথা। আগামী সেপ্টেম্বর থেকেই মানুষের ওপর ওই ভ্যাকসিন পরীক্ষা করা হবে।  প্রসঙ্গত, করোনার হানা শুরু হওয়ার পর থেকেই বিশ্বের অনেক কোম্পানি ও বিভিন্ন দেশ এর ভ্যাকসিন তৈরির গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র করোনার ভ্যাকসিনের প্রথম ধাপে মানুষের ওপর পরীক্ষা করেছে। চীনও প্রাণীর ওপর পরীক্ষা চালিয়েছে। এরই মধ্যে চীনের তৈরি ভ্যাকসিন দেশের বাইরেও পরীক্ষার কথা ভাবছে বেইজিং। চীনের এক গবেষক সম্প্রতি জানান, ভাইরাসের কেন্দ্র উহানে পরীক্ষা সফল হলে অন্যান্য দেশেও তা পরীক্ষা করা যেতে পারে। চাইনিজ একাডেমি অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সদস্য চেন ওয়েই জানান, সরকারের অনুমতি অনুসারে গত ১৬ মার্চই উহানে ভ্যাকসিনের প্রথম ধাপের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এপ্রিলে তার ফলাফল হাতে আসার কথা। চীনে থাকা বিদেশিদের ওপরেও ওই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছে বলে জানান চেন।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিক পরীক্ষার পরে ভ্যাকসিন যদি সুরক্ষিত ও সফল প্রমাণিত হয়, তবে তা পরীক্ষার পরবর্তী ধাপগুলোতে নিয়ে যাওয়া হবে। বিশ্ব জুড়ে যা পরিস্থিতি, তাতে এটি কাজ করলে কভিড-১৯ অনেকটাই রুখে দেওয়া যাবে।

চিকিৎসকরা বর্তমানে অ্যান্টি-ভাইরাল ওষুধ পরীক্ষা করে দেখছেন, সেগুলো করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যকর কি-না। এই ওষুধগুলো যেহেতু মানুষের ব্যবহারের জন্য নিরাপদ হিসেবে স্বীকৃত, তাই এক্ষেত্রে গবেষণা দ্রুতগতিতে পরিচালিত হচ্ছে। আক্রান্ত দেশগুলোর হাসপাতালগুলোতে পরীক্ষা চলছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডক্টর ব্রুস অ্যাডওয়ার্ড বলেন, আপাতত একটি ওষুধই কার্যকর বলে আমরা মনে করছি। তা হলো রেমডেসিভির। এটি ইবোলার ওষুধ হিসেবে প্রস্তুত হলেও বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস মারতে পারে বলে ধারণা করা হয়। তবে এ ওষুধের পরীক্ষার ফলাফলের জন্য আমরা এখনো অপেক্ষমাণ। বিজ্ঞানীরা আশা করছিলেন, এইচআইভির ওষুধ (লোপিনাভির ও রিটোনাভির) করোনাভাইরাসের বিপক্ষে কার্যকর হবে। কিন্তু এ ওষুধ দুটোর পরীক্ষার ফল ছিল হতাশাজনক।

মারাত্মকভাবে আক্রান্ত করোনাভাইরাসের রোগীদের মধ্যে মৃত্যুহার কমানো, ভাইরাসের পরিমাণ কমানো অথবা আরোগ্য, কোনোটিই অর্জন করা যায়নি এ ওষুধের মাধ্যমে। তবে যেহেতু এ ওষুধের পরীক্ষা মারাত্মকভাবে অসুস্থ রোগীদের মধ্যে চালানো হয়েছিল, (যাদের প্রায় চারভাগের একভাগ মারা যায়) এমনও হতে পারে, এটি সংক্রমণের ওই পর্যায়ে রোগীদের শরীরে কাজ করে না।

ম্যালেরিয়ার প্রাচীন এবং সস্তা ওষুধ ক্লোরোকিন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে কাজ করে কি-না, সেই বিষয়ে জল্পনা ছিল। গবেষণাগারের পরীক্ষায় দেখা গেছে, এ ওষুধ ভাইরাসটিকে মারতে সক্ষম। তবে রোগীর শরীরে থাকা ভাইরাস এটি মারতে পারে কি-না, সেই পরীক্ষার ফল জানার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য দেশে এ ওষুধের পরীক্ষা চলছে। প্রতিষেধক সংক্রমণ রোধ করে এবং এ মুহূর্তে সংক্রমণ রোধের সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। আপনি যদি করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হন। তবে অধিকাংশ মানুষের জন্যই এটি সাধারণ একটি অসুখ হিসেবে চিহ্নিত হবে। সেক্ষেত্রে ঘরে বিশ্রাম, প্যারাসিটামল এবং প্রচুর পরিমাণ পানি পানের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা সম্ভব। তবে কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে রোগ জটিল আকার ধারণ করতে পারে। তাদের হাসপাতালে চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কারে অস্ট্রেলিয়ার অগ্রগতি হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কাছে দেওয়া হবে যাতে এটি করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় কাজে লাগানো হয়। করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরিতে এগিয়ে এসেছে লন্ডনভিত্তিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকো। তারা ঘোষণা দেয়, তামাকজাতীয় গাছ থেকে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করছে তারা। প্রথাগত উপায়ের চেয়ে তামাকজাতীয় গাছ থেকে দ্রুত ও নিরাপদ ভ্যাকসিন তৈরি সম্ভব। করোনাভাইরাসের প্রতিষেধ তৈরির কাজ নতুন ধরনের, কম পরীক্ষিত পদ্ধতিতে করা হচ্ছে, যেটিকে ‘প্লাগ অ্যান্ড প্লে’ প্রতিষেধক বলা হয়। যেহেতু করোনাভাইরাসের জেনেটিক কোড বিজ্ঞানীদের হাতে। তাই করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক খুব দ্রুত মানুষের হাতের কাছে পৌঁছে যাবে বিজ্ঞানীরা আশা করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক