শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ মে, ২০২০

মৃত্যুতে ইতালিকে ছাপিয়ে ইউরোপে শীর্ষে ব্রিটেন

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুতে ইতালিকে ছাপিয়ে ইউরোপে শীর্ষে ব্রিটেন

বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুতে এখন ইতালিকে ছাপিয়ে ইউরোপের শীর্ষে উঠে এসেছে ব্রিটেন। বিশ্বে মৃতের সংখ্যা গত মঙ্গলবার ২৪ ঘণ্টায় পাঁচ হাজার ৩০০ বেড়ে দুই লাখ ৫৯ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। মোট আক্রান্তের সংখ্যাও এখন ৩৮ লাখ ছাড়িয়েছে।  সূত্র : আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।

এক হিসাবে দেখা গেছে, বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসে মৃত্যুর হার কিছুটা কমে এলেও সংক্রমণ কিছুতেই কমছে না। এক মাসের বেশি সময় ধরে প্রতিদিনই গড়ে ৮০ হাজার রোগী শনাক্ত হচ্ছে। একই সময়ে দৈনিক মৃত্যু হচ্ছে ছয় হাজারের মতো। তবে সপ্তাহখানেক ধরে মৃত্যুর সংখ্যা বেশ কমে এসেছে। ওয়ার্ল্ডোমিটারসের তথ্য অনুযায়ী, দৈনিক সংক্রমণ ৮০ হাজার ছাড়িয়েছিল গত ২ এপ্রিল। সেখান থেকে গত ৪ মে পর্যন্ত ৩৩ দিনে দৈনিক শনাক্ত হওয়া সংক্রমিত রোগীর সংখ্যা ৮০ হাজারের ওপরে ছিল ২১ দিনই। ৮০ হাজারের কম ছিল মাত্র ১২ দিন। এই ১২ দিনের মধ্যে এক দিন বাদে সব দিনই এ সংখ্যা ছিল ৭০ হাজারের ওপরে।

মৃত্যুতে ইতালিকে ছাপিয়ে ইউরোপের শীর্ষে ব্রিটেন : করোনাভাইরাসের হামলায় মৃত্যুর সংখ্যায় ইতালিকে ছাপিয়ে গেল ব্রিটেন। কভিড-১৯ সংক্রমণে মৃত্যুর নিরিখে এত দিন ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে শীর্ষে ছিল ইতালি। ইতালিকে টপকে সেই স্থান নিয়েছে ব্রিটেন। ব্রিটেনের পররাষ্ট্র সচিব ডমিনিক রব একে ‘ম্যাসিভ ট্র্যাজেডি’ বলে উল্লেখ করেছেন। জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড মেডিসিনের দেওয়া তথ্য অনুসারে, করোনার থাবায় ইতালিতে মঙ্গলবার পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৩১৫ জনের। ব্রিটেনে সেই সংখ্যা ২৯ হাজার ৫০১। এর পরেই ছিল স্পেন ও ফ্রান্স। কভিড-১৯ সংক্রমণে স্পেনে মৃত্যু হয় ২৫ হাজার ৬১৩ জনের। ফ্রান্সে ২৫ হাজার ৫৩৭ জনের। যদিও করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের নিরিখে ইউরোপের শীর্ষে আছে স্পেন। সেখানে ওই দিন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হন দুই লাখ ১৯ হাজার ৩২৯ জন। তার পরই ইতালি। সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা দুই লাখ ১৩ হাজার ১৩। মৃত্যুর নিরিখে ইউরোপে সর্বোচ্চ হলেও ব্রিটেনে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ৯৬ হাজার ২৪৩। মঙ্গলবার সংবাদিক সম্মেলনে ডমিনিক রব বলেছেন, ‘মহামারীকে কোন দেশ কেমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করল তা নির্ণয় করার সময় এখনো আসেনি। মহামারীর কবল থেকে পুরোপুরি মুক্ত হওয়ার পরই বিষয়টি বোঝা যাবে।’ করোনার জেরে ব্রিটেনে যে বিশাল সংখ্যক মৃত্যু হলো তা আগে কোনো দিন হয়নি বলে দাবি করেছেন তিনি। ব্রিটেনে ১৩ লাখ ৮০ হাজার মানুষের করোনা টেস্ট করা হয়েছে বলে জানান রব। সোমবারেই টেস্ট হয় ৮৪ হাজার ৮০০ জনের। তাদের মধ্যে চার হাজার ৪০৬ জনের কভিড-১৯ পজিটিভ ধরা পড়ে।

ডিসেম্বরেই সংক্রমণ ছড়িয়েছিল ফ্রান্সে : গত ডিসেম্বরেই মারণ করোনার সংক্রমণ ছড়িয়েছিল ফ্রান্সে। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত এক রোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষার স্যাম্পল ফের পরীক্ষা করার পর এ চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। মাইক্রোবিয়াল এজেন্টের একটি আন্তর্জাতিক জার্নালে বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, প্যারিসের উত্তরভাগের একটি হাসপাতালে গত বছরের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের জানুয়ারির মাঝামাঝি পর্যন্ত নিউমোনিয়া নিয়ে বেশ কিছু রোগী ভর্তি হয়েছিলেন। তাদের মধ্যে ১৪ জনের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পুরনো নমুনা আবার পরীক্ষা করা হয়েছিল। এর মধ্যে আলজেরিয়ার ৪২ বছর বয়েসী এক মাছ ব্যবসায়ীর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। ২৭ ডিসেম্বর ওই ব্যক্তির থেকে যে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল, তাতেই মারণ ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। তার বিদেশে যাওয়ারও কোনো রেকর্ড ছিল না। বিষয়টি সামনে আসতেই তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কারণ, সরকারিভাবে ইউরোপের প্রথম করোনা আক্রান্তের কথা জানুয়ারির শেষ দিকে জানানো হয়েছিল। সেক্ষেত্রে নতুন এ তথ্যে অনেক হিসাব-নিকাশ বদলে যেতে পারে। বিষয়টি সামনে এনে হইচই ফেলে দিয়েছেন ফরাসি গবেষক ডা. ওয়াইভেস কোহেন ও তার সহযোগীরা। যদিও একাধিক বিজ্ঞানী বিষয়টি নিয়ে দ্বিমত পোষণ করেছেন। নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মলিকিউলার ভাইরোলজির অধ্যাপক জোনাথন বল জানিয়েছেন, পরীক্ষাগারে সংক্রমণের কারণেও স্যাম্পলটি সংক্রমিত হতে পারে। তাই হয়তো ফলাফল পজিটিভ এসেছে। তিনি আরও বলেন, ডিসেম্বর থেকেই ফ্রান্সে করোনার সংক্রমণ ছড়ালে আরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হওয়ার কথা ছিল। আরও কয়েকজন বিজ্ঞানীও প্রায় একই মতামত প্রকাশ করেছেন। উল্লেখ্য, ইতালির চিকিৎসকরাও একইভাবে পুরনো স্যাম্পলের মধ্যে করোনার অস্তিত্বের প্রমাণ পেয়েছিলেন।

সিঙ্গাপুরে নতুন করে ভাইরাসের বিস্তার : সিঙ্গাপুর সরকার কভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে সফলতা পেয়ে বিধিনিষেধ শিথিল করে দিয়েছিল। এর পর হঠাৎ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় বিদেশি শ্রমিকদের বাসস্থান বা ডর্ম হয়ে উঠেছে সরকারের লক্ষ্যবস্তু। এসব ডর্মে ঠাসাঠাসি করে বসবাস করেন বিশেষত বাংলাদেশ ও ফিলিপাইনের শ্রমিকরা। ডর্মে দ্বিতীয় দফা সংক্রমণ সরকারকে বাধ্য করেছে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে, যার কারণে ম্লান হয়ে গেছে কষ্টার্জিত সফলতা। সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য দফতর জানিয়েছে, ১৮ হাজার ৭৭৮টি নতুন সংক্রমণের মধ্যে ১৬ হাজার ৩৯৩টি সংক্রমণ ধরা পড়েছে ডর্মভিত্তিক শ্রমিকদের মধ্যে।

ভারতে প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে : ভারতে যত দিন যাচ্ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ততই বাড়ছে। মোট আক্রান্তের সংখ্যা তো বাড়ছেই, সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তের সংখ্যাও। নতুন আক্রান্তের সংখ্যায় প্রতিদিন রেকর্ড তৈরি হচ্ছে। এরই মধ্যে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪৬ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। গত মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪৬ হাজার ৪৩৩ জন। ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্তের সংখ্যাটা এক লাফে তিন হাজার ৯০০-তে দাঁড়িয়েছে। যা আগের সব রেকর্ডকে ছাপিয়ে গেছে। সোমবারই এ সংখ্যাটা ছিল দুই হাজার ৫৫৩ জন। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে মৃত্যু হয়েছে ১৯৫ জনের। এক দিনে মৃত্যুর হিসাবে এটাও সর্বোচ্চ। ফলে দেশে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৫৬৮ জন।

ঝুঁকিকে হালকা করে দেখেছিল ট্রাম্প প্রশাসন : কভিড-১৯ এর বিপদ নিয়ে আগে থেকে সতর্ক করার পরও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন তা হালকা করে দেখেছিল বলে অভিযোগ করেছেন প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মোকাবিলায় প্রতিষেধক প্রস্তুতের দায়িত্বে থাকা একটি সংস্থার সাবেক কর্মকর্তা রিক ব্রাইট। তার দাবি, করোনাভাইরাস নিয়ে সতর্ক করার পর তাতে গা না করে কর্তাব্যক্তিরা উল্টো তার বিরুদ্ধেই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছেন। বায়োমেডিকেল অ্যাডভান্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের পদচ্যুত এ পরিচালক যুক্তরাষ্ট্রের স্পেশাল কাউন্সিলের দফতরে এ সংক্রান্ত্র অভিযোগও দিয়েছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। ব্রাইটের দাবি, জানুয়ারিতে তিনি প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে স্বাস্থ্য ও মানবসেবা মন্ত্রী অ্যালেক্স আজার ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের চক্ষুশূল হয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে কভিড-১৯ এ আক্রান্ত-মৃত্যুর সংখ্যা ও ব্যাপকভিত্তিক সংক্রমণের জন্য ডেমোক্রেটদের পাশাপাশি অনেক রিপাবলিকান রাজনীতিকও ট্রাম্প প্রশাসনকে দোষারোপ করছেন। তাদের ভাষ্য, প্রশাসন কেবল করোনাভাইরাসকে হালকা করেই দেখেনি, করোনাভাইরাস শনাক্তে পর্যাপ্ত পরীক্ষা কিট ও সুরক্ষা উপকরণ সংগ্রহেও দেরি করেছে। এর আগে গত মাসে এক বিবৃতিতে ব্রাইট বলেছিলেন, করোনাভাইরাসের ওষুধ হিসেবে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও অন্যান্য ক্লোরোকুইনের ব্যবহার নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের অবস্থানের বিরোধিতা করায় তাকে নিচের পদে নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞানভিত্তিক কোনো প্রমাণ না থাকা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ওই ওষুধগুলোকে ‘মহৌষধ’ হিসেবে হাজির করতে চেষ্টা করেছিল, অভিযোগ করেছিলেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা