শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০২০ আপডেট:

বিধ্বস্ত চিংড়ি ঘের বেড়িবাঁধ বিদ্যুৎ সংযোগ

আম্ফানের তান্ডবে ভেসে গেছে উপকূল এলাকার ঈদ আনন্দ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বিধ্বস্ত চিংড়ি ঘের বেড়িবাঁধ বিদ্যুৎ সংযোগ

অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তান্ডবে শুধু সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিই হয়নি, ভেসে গেছে এসব অঞ্চলের মানুষের ঈদ আনন্দও। সহায়-সম্বল হারিয়ে এখন তারা শুরু হা-পিত্যেস করে চলেছেন। ঝড়ের তা-বে বিধ্বস্ত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকার চিংড়ি ঘের, বেড়িবাঁধসহ বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থার। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ-

সাতক্ষীরা : সুপার সাইক্লোন আম্ফানের তা-বে ভেসে  গেছে উপকূলের ঈদ আনন্দ। প্রিয়জনের নতুন কাপড় উপহার দেওয়া তো দূরের কথা অনেকেই সেমাই চিনি কেনার সাধ্যটুকুও হারিয়ে ফেলেছেন। প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসের সংকটের মধ্যে প্রলয়ঙ্ককরী ঘূর্ণিঝড় উপকূলের মানুষদের সর্বস্বান্ত করে দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কাঁকড়া ও চিংড়িচাষিরা। সাতক্ষীরা জেলা মৎস্য অফিসের তথ্য অনুযায়ী, আম্ফানের তা-বে উপকূলীয় উপজেলা কালিগঞ্জ, শ্যামনগর ও আশাশুনিসহ মোট ৩টি উপজেলার ছোট বড় ১০ হাজার ২৫৭টি চিংড়ি ও মৎস্য ঘের ভেসে গেছে। চিংড়ি মাছ, রেণু ও অবকাঠামোসহ মোট ১৭৬ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আর কাঁকড়া প্রজেক্ট ও চাষিদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে মোট ৪০ লাখ টাকার। এদিকে শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের দাঁতিনাখালী গ্রামের আকরাম হোসেন গতকাল জানান, আম্ফানের তা-বে বাড়ির সামনে চুনা নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে বাড়িঘর পানিতে থই থই করছে। ভেসে গেছে ১০০ বিঘা চিংড়ি ঘের, ও তিনটি মিষ্টি পানির পুকুরসহ ২ হাজার ডিম দেওয়া মুরগির (লেয়ার) খামার। ২০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাদের। বাঁধ মেরামত না হওয়ায় চরম ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘এবারের ঈদ যেন তাদের কাছে মূর্তিমান দুঃস্বপ্ন। বাড়িতে বৃদ্ধ মাতার অজু করার মতো একটু মিষ্টি পানিও নেই। সেখানে আবার ঈদ। জলোচ্ছ্বাসে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে ঈদ আনন্দ।’ পার্শ¦বর্তী দাঁতিনাখালী গ্রামের ইটভাটা শ্রমিক মুছাগাইন জানান, চুনা নদীর বাঁধ ভেঙে বাড়ির উঠানে পানি উঠে আছে। এই পরিস্থিতিতে তারা ঈদের আনন্দ ভুলে গেছেন। বাড়িতে চাল নেই, ঈদের জন্য এখনো সেমাই চিনিও কিনতে পারেননি। একই এলাকার দিনমজুর ফারুখগাজী জানান, বাঁধ ভেঙে নদীর পানিতে তলিয়ে আছে বাড়িঘর। দুর্গাবাটি ও দাঁতিনাখালী বাঁধ মেরামত না হওয়ায় বাড়ির সঙ্গে নদীর পানির জোয়ার-ভাটা খেলছে। সেখানে এবারের ঈদের বিষয় মনে নেই তাদের।

ভোলা : ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আঘাতে উপকূলীয় দ্বীপজেলা ভোলায় ৪ শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ, মাঠের ফসল, পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছেন। বিশেষ করে ভোলার সর্ব দক্ষিণ চরফ্যাশন উপজেলার সাগর মোহনার ঢালচর ইউনিয়নের অনেক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এখন অনেকেই খোলা আকাশের নিচে চরম সংকটের মধ্যে রয়েছে। ঢালচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সালাম হাওলাদার জানান, দুর্গম ওই ইউনিয়নে এখনো কোনো ত্রাণ পৌঁছেনি।

ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের দুই দিন পরও জেলায় ৮০ ভাগ এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। শহর এলাকায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হলেও উপজেলা ও গ্রামাঞ্চল অন্ধকারে রয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, ঝড়ের তান্ডবে পল্লী বিদ্যুতের প্রায় ২০০ পোল ভেঙে পড়েছে। এতে করে ১ হাজার তার ছিঁড়েছে ও ৭ হাজার মিটার ভেঙে গেছে। পিডিবির ৩০টি পিলার ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়াও তার ছিঁড়ে সঞ্চালন লাইনগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। বিদ্যুৎ না থাকায় বিপাকে পড়েছে গ্রামাঞ্চলের মানুষ। চার্জ দিতে না পারায় মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। দিনাজপুর : ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে কাঁচা ঘরবাড়িসহ বোরো ধান ও আমের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ভেঙে পড়েছে গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি। এতে করে কিছু কিছু এলাকায় বন্ধ হয়ে পড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ। গত বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে বৃহস্পতিবার রাত অবধি ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে দিনাজপুরের ফুলবাড়ীসহ আশপাশ এলাকায় ঝড়ো হাওয়া ও বৃষ্টিশুরু হয়। এতে জমিতে থাকা পাকা বোরো ধানের গাছ জমিতে শুয়ে পড়েছে। এতে করে গাছপালা ও কাঁচা ঘরবাড়ি, ঝড়ে উড়ে গেছে অনেকের টিনের চালা, বোরো ধান, আম-লিচুর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

কক্সবাজার : কক্সবাজারে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই সুপার সাইক্লোন ‘আম্ফান’ পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় সার্বিক ত্রাণ, উদ্ধার ও চিকিৎসা সহায়তা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের দিকনির্দেশনায় আগে থেকেই সেনাবাহিনীর ১০ পদাতিক ডিভিশন সমগ্র কক্সবাজার ও জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের ক্যাম্পে ঘূর্ণিঝড় প্রাক ও পরবর্তী সচেতনতা, উদ্ধার কার্যক্রম, ত্রাণ তৎপরতা ও চিকিৎসাসেবা প্রদানে যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। বর্তমানে তারা ঘূর্ণিঝড় আক্রান্ত এলাকাগুলোতে ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট ও বাঁধ পুনঃনির্মাণে স্থানীয়দের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে। পাশাপাশি দুর্যোগ উপদ্রুত এলাকাগুলোতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সহায়তা প্রদানের জন্য রামু সেনানিবাসের ১০টি মেডিকেল টিম গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে একযোগে কাজ করছে, প্রয়োজনীয় রসদ ও ত্রাণ পৌঁছে দিচ্ছে দুর্গতদের ঘরে ঘরে। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় আম্ফান পরবর্তী সময়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে কক্সবাজারে দুর্গত ও করোনাভাইরাসের কারণে কর্মহীন অসহায় মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী এবং কাঁচাবাজারের চাহিদা পূরণ করতে সেনাবাজারের আয়োজন করে প্রায় এক হাজার পরিবারের মধ্যে ঈদের খুশি ছড়িয়েছেন রামু সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

আম্ফানে পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যুর সংখ্যা ৮০ : কলকাতা প্রতিনিধি জানান, ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ওপর দিয়ে গত বুধবার রাতে বয়ে যাওয়া প্রবল ঘূর্ণিঘড় আম্ফানের আঘাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও অন্তত ৮০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে বলে দায়িত্বশীল সূত্রগুলো জানিয়েছে। এদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির ডাকে সাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি গতকাল ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেছেন।

এদিন বেলা ১১টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামেন মোদি। সেখানে তাকে স্বাগত জানান রাজ্যপাল জগদীপ ধনকর, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি, বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ, দলের সংসদ সদস্য লকেট চট্টোপাধ্যায়, কেন্দ্রীয় নেতা রাহুল সিনহা প্রমুখ। এরপর বিমানবন্দরেই সংক্ষিপ্ত আলাপচারিতা সাড়েন মোদি-মমতা। পাশাপাশি বিজেপির প্রতিনিধি দলটির সঙ্গেও কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে একটি হেলিকপ্টারে করে মমতা ও ধনকারকে সঙ্গে নিয়ে আকাশপথে উত্তর এবং দক্ষিণ চব্বিশপরগনা জেলার আম্ফান বিধ্বস্ত এলাকাগুলো পরিদর্শন করেন নরেন্দ্র মোদি। এ সময় অন্য আরেকটি হেলিকপ্টারে ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়, দেবশ্রী চৌধুরী, ধর্মেন্দ্র প্রধান ও প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গী।

উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশপরগনা জেলার রাজারহাট-ভাঙর-মিনাখা হাসনাবাদ-সন্দেশখালী-গোসাবা-বাসন্তী-হিঙ্গলগঞ্জ-মথুরাপুর-পাথরপ্রতিমা-কাকদ্বীপ-নামখানা-কুলতলী-ডায়মন্ড হারবার হয়ে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে পরিদর্শন করার পর দুপুরে উত্তর চব্বিশপরগনা জেলার বসিরহাটে একটি প্রশাসনিক বৈঠকে মিলিত হন মোদি ও মমতা। ওই বৈঠকে মূলত ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়। 

পশ্চিমবঙ্গ সফর শেষ করে মোদি আকাশপথে উড়িষ্যার ঘূর্ণিঝড় বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিকে আম্ফানের তা-ব চালানোর পর দুই দিন কেটে গেলেও গতকাল কলকাতাসহ ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলোর একাধিক জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল তান্ডবের চিহ্ন। শহরের বিভিন্ন রাস্তায় পড়ে রয়েছে বড় বড় গাছ, বিদ্যুতের খুঁটি, বিজ্ঞাপনের হোডিং। বহু এলাকা এখনো বিদ্যুৎ এবং টেলিযোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
সংঘর্ষের প্রস্তুতিকালে সেনা অভিযান, আটক ৪
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
আজ থেকে ফের আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চাইল ইসি
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
নোট অব ডিসেন্ট রাখার সুযোগ নেই
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
ফেব্রুয়ারির প্রথমেই নির্বাচন সম্ভব
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
নির্বাচন ঠেকানোর সাধ্য কারও নেই
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখবে
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
জাতির প্রকৃত সম্পদ জনগণের জ্ঞান ও দক্ষতা
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সন্ত্রাসী সাজ্জাদসহ মামলা ২২ জনের বিরুদ্ধে
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন