শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০

তিন দিনের রিমান্ডে সাবরিনা

অনুমোদন না থাকলেও জেকেজির নমুনা সংগ্রহের চুক্তি কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগ অনিয়মের স্বর্গরাজ্য, দুদকের তদন্ত শুরু
মির্জা মেহেদী তমাল ও সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
তিন দিনের রিমান্ডে সাবরিনা

জেকেজি হেলথ কেয়ারের একটি ট্রেড লাইসেন্স পর্যন্ত ছিল না। এরপরেও স্বাস্থ্য অধিদফতর করোনাভাইরাসের নমুনা সংগ্রহের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করে। আর নমুনা সংগ্রহের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন জেকেজির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী। পুলিশের জেরায় সাবরিনা এসব তথ্য দিয়ে ফাঁস করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের বেশ কয়েকজন কর্মর্কতার নাম। তদন্ত সংশ্লিষ্টরা বলছে, সাবরিনাকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জারি বিভাগকে অনিয়মের স্বর্গরাজ্য করে রেখেছেন এই সাবরিনা। আর ছায়া হয়ে পাশে থেকেছেন ‘ইউনিট প্রধান’ পদের একজন ডাক্তার। সেই ডাক্তারের ছত্রছায়াতেই অনিয়মের চূড়ায় উঠেছিলেন সাবরিনা। দিনের পর দিন কাজ না করেই নিতেন বেতন। সুনজরে থাকায় অনুপস্থিত থাকার পরও সাবরিনার নাম উঠে যেত হাজিরা খাতায়। করোনাভাইরাস পরীক্ষা নিয়ে জেকেজি হেলথ কেয়ারের জালিয়াতির মামলায় গ্রেফতার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক (সাময়িক বরখাস্ত) সাবরিনা শারমিন হুসাইন ওরফে সাবরিনা আরিফ চৌধুরীকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশের এই তদন্তের পাশাপাশি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবরিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সরকারি চাকরি করেও ডা. সাবরিনা বিভিন্ন মাধ্যমে প্রভাব খাটিয়ে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য কাজ বাগাতেন। এর বাইরে নানা অনৈতিক কর্মকান্ড, বিশিষ্টজনের নাম ভাঙিয়ে ফায়দা নেওয়া, হুমকি-ধমকি, সন্ত্রাসী বাহিনী লালন-পালনসহ নানা অভিযোগ রয়েছে।  জেকেজির সিইও তার স্বামী আরিফ চৌধুরী গ্রেফতারের পর থেকেই নিজের গ্রেফতার এড়াতে বিভিন্ন স্থানে তদবির করছিলেন সাবরিনা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে শুরু করে সরকারদলীয় নেতা, চিকিৎসক নেতাদের দ্বারস্থ হন তিনি। কেউ কেউ তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন। পুলিশের সূত্রগুলো জানিয়েছে, সাবরিনা  গ্রেফতার এড়াতে প্রভাব সৃষ্টি করেছিলেন। রবিবার তিনি ডিসি কার্যালয়ে আসার পর গ্রেফতার হবেন সেটি ভাবেননি। যখন তিনি জানতে পারেন তাকে গ্রেফতার করা হবে তখন তিনি কিছুটা বিমর্ষ হয়ে পড়েন। গতকাল শুনানিকালে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাবরিনা বিচারকের কাছে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। বলেন, ‘জেকেজির চেয়ারম্যান আমাকে বলা হচ্ছে। কিন্তু আমি জেকেজির চেয়ারম্যান না। আমাকে ফাঁসানো হয়েছে। আমি নির্দোষ।’ এ সময় আদালতে কেঁদে ফেলেন সাবরিনা। পুলিশের রিমান্ড আবেদনের বিরোধিতা করে সাবরিনার পক্ষে জামিনের আবেদন করেন ওবায়দুল হক, সাইফুল ইসলাম সুমনসহ কয়েকজন আইনজীবী। শুনানিতে আইনজীবী সুমন আদালতকে বলেন, ডা. সাবরিনা ‘সরল ও সৎ বিশ্বাসে’ তার স্বামীর প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন। তিনি  জেকেজির অপকর্মের কথা ‘আগে জানতে পারেননি’। জানলে সম্পর্কোচ্ছেদ করতেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে আদালত পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কমকর্তা এসআই ফরিদ মিয়া বলেন, সাবরিনা তার স্বামীর সহযোগী হয়ে কাজ করেছেন। রোগীদের ভুয়া কভিড-১৯ সনদপত্র (সার্টিফিকেট) সরবরাহ করে বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে ঘটনার বিস্তারিত জানা যাবে। শুনানি শেষে বিচারক জামিন আবেদন নাকচ করে এই চিকিৎসককে তিন দিনের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন। এর আগে তেজগাঁও থানা পুলিশ সাবরিনাকে আদালতে হাজির করে তাকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন করে। কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বেলা ১১টার দিকে ডা. সাবরিনাকে প্রথমে পুরান ঢাকার নিম্ন আদালতের গারদখানায় রাখা হয়। তখন গণমাধ্যমকর্মী ও আইনজীবীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে ভার্চুয়াল আদালতের গেটগুলো বন্ধ করে   দেওয়ায় আদালত কক্ষে কাউকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। এরপর দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সাবরিনাকে আদালতে হাজির করা হয়। প্রতারণা মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শুরু থেকেই ডা. সাবরিনা দায় এড়ানোর চেষ্টা করছিলেন।  জেকেজির সঙ্গে তার কোনো সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করে আসছিলেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমেও সাফ বলেছেন তিনি  জেকেজির কেউ না। কিন্তু ব্যাপক তদন্তের মাধ্যমে এটা আগে থেকেই নিশ্চিত হওয়া যায় সরকারি চাকরির পাশাপাশি তিনি জেকেজির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

সূত্র জানায়, ডা. সাবরিনা বিভিন্ন স্থানে নিজেকে একাধিক পরিচয় দিয়েছেন। কোনো কোনো স্থানে নিজেকে জেকেজির অনারারি আহ্বায়ক, কোনো স্থানে উপদেষ্টা, আবার জেকেজির অফিসিয়াল কর্মকান্ডে নিজেকে চেয়ারম্যান বলেই পরিচয় দিয়েছেন। এ ধরনের তথ্য প্রমাণাদি এখন পুলিশের হাতে। তিনি নমুনা সংগ্রহের জন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্দেশ দিতেন চেয়ারম্যান হিসেবে। এ ধরনের ম্যাসেজ ও চিঠিপত্র রয়েছে তদন্তকারী সংস্থার কাছে। গুলশান থানায় সাবরিনা একটি জিডি করেন তার একজন কর্মচারীর বিরুদ্ধে। তাতে নিজেকে জেকেজির অনারারি আহ্বায়ক হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

সূত্র জানায়, অনুমোদনহীন জেকেজির সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদফতর নমুনা সংগ্রহের চুক্তি করে ১৬ এপ্রিল। জেকেজির এ সময় কোনো ট্রেড লাইসেন্স পর্যন্ত ছিল না। চুক্তি করার দু’মাস পর ১৬ জুন জেকেজির ট্রেড লাইসেন্স করা হয়। যার মালিক জেবুন্নেসা রীমা। জেবুন্নেসা হলেন সাবরিনার স্বামী আরিফ চৌধুরীর বোন। তিনিও প্রতারণা মামলার আসামি।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সঙ্গে চুক্তির পর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জন ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও তার স্বামী আরিফ চৌধুরী করোনার ভুয়া টেস্টের মাধ্যমে আট কোটি টাকা হাতিয়ে নেন। জেকেজির হেলথ কেয়ার নামে তাদের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ২৭ হাজার মানুষের নুমনা সংগ্রহ করে ১৫ হাজার ৪৬০টি জাল সনদ দিয়ে এ টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। আর এ অভিযোগেই রবিবার (১২ জুলাই) ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও ডিভিশনের উপকমিশনার (ডিসি) কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে  গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। এর আগে ২৩শে জুন জেকেজির সাবেক দুই কর্মী হুমায়ুন কবির হিমু ও তার স্ত্রী সিস্টার তানজিনাকে করোনা পরীক্ষার জাল রিপোর্ট তৈরির অভিযোগে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের দেওয়া তথ্য মতেই জেকেজির গুলশানের অফিসে অভিযান চালিয়ে ডা. সাবরিনা চৌধুরীর স্বামী আরিফ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানের আরও কয়েকজন কর্মচারীকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে জেকেজির সিই্ও হলেন আরিফ চৌধুরী ও চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী। যদিও আরিফ চৌধুরীসহ অন্যরা গ্রেফতারের পর থেকে সাবরিনা চৌধুরী নিজেকে এই প্রতিষ্ঠানের কেউ না বলে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু পুলিশ ব্যাপক তদন্ত ও নানা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে জানতে পারে জেকেজির সঙ্গে সাবরিনার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও ডিভিশনের উপকমিশনার (ডিসি) হারুন অর রশীদ বলেন, যেহেতু তিনি একজন সরকারি কর্মকর্তা তাই তিনি কখনই আরেকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান থাকতে পারেন না। আর মুখপাত্র হিসেবে বক্তব্য দিতে পারেন না। তার স্বামীও ইচ্ছা করলেই তাকে চেয়ারম্যান পদবি থেকে বহিষ্কার করতে পারেন না। এ ছাড়া তিনি ফেসবুকে ও তিতুমীর কলেজের ঘটনায় যে বক্তব্য দিয়েছেন একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে মোটেও সম্ভব না। এটার দায় তিনি এড়াতে পারেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা