শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদ সামনে রেখে শুধুই ঝুঁকি

পশুর হাট, পরিবহনে বাড়ি ফেরা, ফেরিঘাট সবখানে সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ সামনে রেখে শুধুই ঝুঁকি

আর মাত্র এক দিন পরই ঈদুল আজহা। উৎসবের ঈদে আছে প্রাণঘাতী করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কাও। এবারও ঈদে বাস, লঞ্চ, ট্রেন, আকাশপথসহ সব ধরনের গণপরিবহন খোলা রয়েছে। এরই মধ্যে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার রাত পর্যন্ত ঢাকা ছাড়বে মানুষ।

এবার অতিরিক্ত সরকারি ছুটি না থাকায় ঈদের পরপরই আবারও শুরু হবে ঢাকা ফেরার প্রস্তুতি। পশু কোরবানির পাশাপাশি ঘরমুখো মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানা নিয়ে সংশয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঈদ ঘিরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা বাড়তে পারে। এটা পুরোপুরি কমানো সম্ভব না হলেও সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। এ ছাড়া ঈদের পর দীর্ঘ সময় বড় কোনো উৎসব নেই। এ সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেখানে প্রয়োজন ‘মানবিক লকডাউন’ কার্যকর করতে হবে। এতে একপর্যায়ে করোনা সংক্রমণ কমতে থাকবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাড়তি সতর্কতার অংশ হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও গত ২৫ জুলাই তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে এবারের ঈদুল আজহায় জনসমাগম বাতিল বা সীমিত আকারে নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ঈদে কোরবানি, যাতায়াত, ঈদগাহে নামাজ আদায়সহ জনসমাগমের বিষয়ে সংস্থাটি পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে। এ ছাড়া ঈদে করোনার ঝুঁকি এড়াতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সবাইকে অনুরোধ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। গতকাল অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, ‘কোরবানির ঈদে সর্বোচ্চ সাবধান থাকুন। মৃদু উপসর্গ থাকলে করোনা পরীক্ষা করান। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।’ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে কোরবানির ঈদের ছুটিতে সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে অবস্থানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গণপরিবহন খোলা থাকায় এ নির্দেশ কতটুকু কার্যকর হবে, তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, গণপরিবহন খোলা থাকলে মানুষ আসা-যাওয়া বন্ধ হবে না। এতে সংক্রমণ বৃদ্ধি ঠেকানো যাবে না। ঢাকাছাড়া মানুষের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও করেন তারা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার যদি স্বাস্থ্যবিধি জনগণকে মানাতে পারে তাহলে কিছুটা হলেও করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। অবশ্য সরকারও ঈদযাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে জনসাধারণকে সতর্ক করে যাচ্ছে। কিন্তু ঘরমুখো মানুষের চাপ সামলে স্বাস্থ্যবিধির ঠিক কতটুকু রক্ষা করা যাবে, সে নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। করোনা সংক্রমণের আরেকটি বড় ঝুঁকি পশুর হাটের ব্যাপারেও সরকার অনুমতি দিয়েছে। অধিকাংশ পশুর হাটই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। গায়ের সঙ্গে গা মিলিয়ে মানুষ পশুর হাটে যাচ্ছে। সবাই মাস্ক ব্যবহার, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। হাট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর আরও নজরদারি বাড়ানো উচিত। এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়-বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য ও জাতীয় পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোরবানির পশুর কোনো কোনো হাট পরিচ্ছন্ন। বেশির ভাগ হাটই আগের মতোই স্বাভাবিক। এতে সংক্রমণ কিছুটা বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ঈদ তো আর থামিয়ে রাখা যাবে না। এখানে ধর্মীয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয় জড়িত। যেহেতু আমরা পুরোপুরি স্বাস্থ্যসচেতন নই তাই স্বাভাবিকভাবেই ঈদ ঘিরে সংক্রমণ বাড়তে পারে।’ বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘ঈদের পর দীর্ঘ সময় বড় কোনো উৎসব নেই। এ সময় “মানবিক” লকডাউন করে করোনার সংক্রমণ কমিয়ে আনা সম্ভব। কিন্তু কোনোভাবেই শাস্তিমূলক লকডাউন কাম্য নয়। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট, গণপরিবহন চালু থাকলে করোনা সংক্রমণ কমতে পারে। গণপরিবহনে আমরা শুরুতে দেখলাম উৎসাহের সঙ্গে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে। এখন আগের মতোই স্বাভাবিক।’ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বিএসএমএমইউর সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বলেন, ‘করোনার এ সময়ে আমরা ঈদুল আজহা উদ্যাপন করতে যাচ্ছি। এ সময়ে পশুর হাট, বাস, লঞ্চ, ট্রেনসহ গণপরিবহনে বাড়ি ফেরা ও আসায় করোনা বৃদ্ধির যথেষ্ট শঙ্কা আছে। বিশেষ করে পশুর হাটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিটি করপোরেশন, ইজারাদারসহ ক্রেতা-বিক্রেতাদের পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। একটি পশু থেকে আরেকটি পশুর দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। একটি গরু কেনার জন্য বেশি লোকসমাগম ঠিক হবে না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে আমরা করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমাতে পারব। একইভাবে গণপরিবহনের ক্ষেত্রে এক সিট খালি রেখে বসাতে হবে। প্রতিটি যানবাহনই যথাসম্ভব জীবাণুমক্ত করতে হবে। ওঠানামার ক্ষেত্রে যাত্রীদের মুখে মাস্ক ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’ জানা যায়, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও চট্টগ্রামের মানুষ যেন ঈদে অন্য জেলায় ভ্রমণ করতে না পারে সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর পরও গণপরিবহন চালু রাখায় ঈদে মানুষের চলাচল ঠেকিয়ে রাখা অসম্ভব হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন ৩৫০টির বেশি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালনা করত বাংলাদেশ রেলওয়ে। করোনা পরিস্থিতিতে ট্রেনের সংখ্যা নামিয়ে আনা হয়েছে মাত্র ১৭টিতে। এসব ট্রেনে অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখা হচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে রেলওয়ে প্রতিদিন যত যাত্রী পরিবহন করত, বতর্মানে তার চেয়ে পরিবহন করা হচ্ছে কয়েক গুণ কম যাত্রী। রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, ঈদের সময়ও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। বাড়তি কোনো ট্রেন যোগ হবে না। এদিকে বাস পরিবহন মালিকদের দাবি, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন দেশে যত বাস চলত, বর্তমানে চলছে তার মাত্র শতকরা ৩০ ভাগ। এমন অবস্থায় ঈদে যাত্রীদের চাহিদার ওপরই ছেড়ে দিয়েছেন তারা। বাংলাদেশ বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি ও শ্যামলী পরিবহনের মালিক রমেশ চন্দ্র ঘোষ জানান, তারা এবার বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করছেন না। বর্তমান সময়ের মতো ঈদেও বাসের অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখা হবে। যাত্রী ও চালকদের বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে বাস। এ ছাড়া আকাশপথে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে এক সিট খালি রেখে ঈদযাত্রা চলছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সামছুল হক মনে করেন, এবার ঈদে অন্যবারের তুলনায় সব পথেই যাত্রীর সংখ্যা কম। সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা হয়তো তুলনামূলক কম সংখ্যায় বাড়ি ফিরছেন। কিন্তু ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোয় বিপুলসংখ্যক কারখানা শ্রমিক কাজ করেন, যারা ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছাড়ার চেষ্টা করছেন। এদের একটা বড় অংশ যাচ্ছেন বাসে গাদাগাদি করে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাস পরিচালনার ক্ষেত্রে এ চাপ সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি। এদিকে প্রতি বছর নৌপথে বাড়ি ফেরেন একটা বড় অংশ। এবারও দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের মূল ভরসা নৌপথ। বর্তমান করোনাকালে লঞ্চ-স্টিমার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গতকাল বিকালের দিকে যাত্রীর কিছুটা চাপ বাড়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। তীব্র স্রোতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হলেও দৌলতদিয়া প্রান্তে যানজট দেখা যায়নি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দৌলতদিয়া প্রান্তে আসা যাত্রীরা বলেন, তীব্র স্রোত থাকায় পদ্মায় নৌযান চলাচল ব্যাহত হওয়া ছাড়া ভোগান্তি হয়নি।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন-বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. আবু আবদুল্লাহ রনি জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি ও ১৬টি লঞ্চ চলছে। করোনার প্রভাবে সেভাবে যাত্রীর চাপ দেখা যায়নি। তবে আগামীকাল (আজ) বিকাল ও শুক্রবার মাঝরাত পর্যন্ত দৌলতদিয়া ঘাটে যাত্রীর চাপ থাকতে পারে। রাজবাড়ী পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান জানান, দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঈদে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে শতাধিক পুলিশ সদস্য ঘাট এলাকায় কাজ করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ