শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদ সামনে রেখে শুধুই ঝুঁকি

পশুর হাট, পরিবহনে বাড়ি ফেরা, ফেরিঘাট সবখানে সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ সামনে রেখে শুধুই ঝুঁকি

আর মাত্র এক দিন পরই ঈদুল আজহা। উৎসবের ঈদে আছে প্রাণঘাতী করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কাও। এবারও ঈদে বাস, লঞ্চ, ট্রেন, আকাশপথসহ সব ধরনের গণপরিবহন খোলা রয়েছে। এরই মধ্যে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার রাত পর্যন্ত ঢাকা ছাড়বে মানুষ।

এবার অতিরিক্ত সরকারি ছুটি না থাকায় ঈদের পরপরই আবারও শুরু হবে ঢাকা ফেরার প্রস্তুতি। পশু কোরবানির পাশাপাশি ঘরমুখো মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানা নিয়ে সংশয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঈদ ঘিরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা বাড়তে পারে। এটা পুরোপুরি কমানো সম্ভব না হলেও সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। এ ছাড়া ঈদের পর দীর্ঘ সময় বড় কোনো উৎসব নেই। এ সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেখানে প্রয়োজন ‘মানবিক লকডাউন’ কার্যকর করতে হবে। এতে একপর্যায়ে করোনা সংক্রমণ কমতে থাকবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাড়তি সতর্কতার অংশ হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও গত ২৫ জুলাই তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে এবারের ঈদুল আজহায় জনসমাগম বাতিল বা সীমিত আকারে নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ঈদে কোরবানি, যাতায়াত, ঈদগাহে নামাজ আদায়সহ জনসমাগমের বিষয়ে সংস্থাটি পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে। এ ছাড়া ঈদে করোনার ঝুঁকি এড়াতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সবাইকে অনুরোধ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। গতকাল অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, ‘কোরবানির ঈদে সর্বোচ্চ সাবধান থাকুন। মৃদু উপসর্গ থাকলে করোনা পরীক্ষা করান। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।’ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে কোরবানির ঈদের ছুটিতে সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে অবস্থানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গণপরিবহন খোলা থাকায় এ নির্দেশ কতটুকু কার্যকর হবে, তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, গণপরিবহন খোলা থাকলে মানুষ আসা-যাওয়া বন্ধ হবে না। এতে সংক্রমণ বৃদ্ধি ঠেকানো যাবে না। ঢাকাছাড়া মানুষের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও করেন তারা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার যদি স্বাস্থ্যবিধি জনগণকে মানাতে পারে তাহলে কিছুটা হলেও করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। অবশ্য সরকারও ঈদযাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে জনসাধারণকে সতর্ক করে যাচ্ছে। কিন্তু ঘরমুখো মানুষের চাপ সামলে স্বাস্থ্যবিধির ঠিক কতটুকু রক্ষা করা যাবে, সে নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। করোনা সংক্রমণের আরেকটি বড় ঝুঁকি পশুর হাটের ব্যাপারেও সরকার অনুমতি দিয়েছে। অধিকাংশ পশুর হাটই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। গায়ের সঙ্গে গা মিলিয়ে মানুষ পশুর হাটে যাচ্ছে। সবাই মাস্ক ব্যবহার, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। হাট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর আরও নজরদারি বাড়ানো উচিত। এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়-বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য ও জাতীয় পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোরবানির পশুর কোনো কোনো হাট পরিচ্ছন্ন। বেশির ভাগ হাটই আগের মতোই স্বাভাবিক। এতে সংক্রমণ কিছুটা বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ঈদ তো আর থামিয়ে রাখা যাবে না। এখানে ধর্মীয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয় জড়িত। যেহেতু আমরা পুরোপুরি স্বাস্থ্যসচেতন নই তাই স্বাভাবিকভাবেই ঈদ ঘিরে সংক্রমণ বাড়তে পারে।’ বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘ঈদের পর দীর্ঘ সময় বড় কোনো উৎসব নেই। এ সময় “মানবিক” লকডাউন করে করোনার সংক্রমণ কমিয়ে আনা সম্ভব। কিন্তু কোনোভাবেই শাস্তিমূলক লকডাউন কাম্য নয়। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট, গণপরিবহন চালু থাকলে করোনা সংক্রমণ কমতে পারে। গণপরিবহনে আমরা শুরুতে দেখলাম উৎসাহের সঙ্গে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে। এখন আগের মতোই স্বাভাবিক।’ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বিএসএমএমইউর সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বলেন, ‘করোনার এ সময়ে আমরা ঈদুল আজহা উদ্যাপন করতে যাচ্ছি। এ সময়ে পশুর হাট, বাস, লঞ্চ, ট্রেনসহ গণপরিবহনে বাড়ি ফেরা ও আসায় করোনা বৃদ্ধির যথেষ্ট শঙ্কা আছে। বিশেষ করে পশুর হাটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিটি করপোরেশন, ইজারাদারসহ ক্রেতা-বিক্রেতাদের পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। একটি পশু থেকে আরেকটি পশুর দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। একটি গরু কেনার জন্য বেশি লোকসমাগম ঠিক হবে না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে আমরা করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমাতে পারব। একইভাবে গণপরিবহনের ক্ষেত্রে এক সিট খালি রেখে বসাতে হবে। প্রতিটি যানবাহনই যথাসম্ভব জীবাণুমক্ত করতে হবে। ওঠানামার ক্ষেত্রে যাত্রীদের মুখে মাস্ক ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’ জানা যায়, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও চট্টগ্রামের মানুষ যেন ঈদে অন্য জেলায় ভ্রমণ করতে না পারে সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর পরও গণপরিবহন চালু রাখায় ঈদে মানুষের চলাচল ঠেকিয়ে রাখা অসম্ভব হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন ৩৫০টির বেশি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালনা করত বাংলাদেশ রেলওয়ে। করোনা পরিস্থিতিতে ট্রেনের সংখ্যা নামিয়ে আনা হয়েছে মাত্র ১৭টিতে। এসব ট্রেনে অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখা হচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে রেলওয়ে প্রতিদিন যত যাত্রী পরিবহন করত, বতর্মানে তার চেয়ে পরিবহন করা হচ্ছে কয়েক গুণ কম যাত্রী। রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, ঈদের সময়ও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। বাড়তি কোনো ট্রেন যোগ হবে না। এদিকে বাস পরিবহন মালিকদের দাবি, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন দেশে যত বাস চলত, বর্তমানে চলছে তার মাত্র শতকরা ৩০ ভাগ। এমন অবস্থায় ঈদে যাত্রীদের চাহিদার ওপরই ছেড়ে দিয়েছেন তারা। বাংলাদেশ বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি ও শ্যামলী পরিবহনের মালিক রমেশ চন্দ্র ঘোষ জানান, তারা এবার বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করছেন না। বর্তমান সময়ের মতো ঈদেও বাসের অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখা হবে। যাত্রী ও চালকদের বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে বাস। এ ছাড়া আকাশপথে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে এক সিট খালি রেখে ঈদযাত্রা চলছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সামছুল হক মনে করেন, এবার ঈদে অন্যবারের তুলনায় সব পথেই যাত্রীর সংখ্যা কম। সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা হয়তো তুলনামূলক কম সংখ্যায় বাড়ি ফিরছেন। কিন্তু ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোয় বিপুলসংখ্যক কারখানা শ্রমিক কাজ করেন, যারা ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছাড়ার চেষ্টা করছেন। এদের একটা বড় অংশ যাচ্ছেন বাসে গাদাগাদি করে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাস পরিচালনার ক্ষেত্রে এ চাপ সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি। এদিকে প্রতি বছর নৌপথে বাড়ি ফেরেন একটা বড় অংশ। এবারও দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের মূল ভরসা নৌপথ। বর্তমান করোনাকালে লঞ্চ-স্টিমার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গতকাল বিকালের দিকে যাত্রীর কিছুটা চাপ বাড়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। তীব্র স্রোতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হলেও দৌলতদিয়া প্রান্তে যানজট দেখা যায়নি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দৌলতদিয়া প্রান্তে আসা যাত্রীরা বলেন, তীব্র স্রোত থাকায় পদ্মায় নৌযান চলাচল ব্যাহত হওয়া ছাড়া ভোগান্তি হয়নি।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন-বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. আবু আবদুল্লাহ রনি জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি ও ১৬টি লঞ্চ চলছে। করোনার প্রভাবে সেভাবে যাত্রীর চাপ দেখা যায়নি। তবে আগামীকাল (আজ) বিকাল ও শুক্রবার মাঝরাত পর্যন্ত দৌলতদিয়া ঘাটে যাত্রীর চাপ থাকতে পারে। রাজবাড়ী পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান জানান, দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঈদে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে শতাধিক পুলিশ সদস্য ঘাট এলাকায় কাজ করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৪৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার
জিটুজি চুক্তির মাধ্যমে পরিশোধিত জ্বালানি তেল আমদানি করবে সরকার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে তৃতীয় দিনের আপিল শুনানি বৃহস্পতিবার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
ঠাকুরগাঁওয়ে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি
গাড়ির গতি নিয়ন্ত্রণ না করলে জীবনের নিয়ন্ত্রণ থাকে না : নারায়ণগঞ্জের ডিসি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত হবে সীমিত পরিসরে

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো
দুর্ধর্ষ চুরির পর ল্যুভর জাদুঘর আজ খুললো

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি
অস্তিত্বের প্রশ্নে হিম্মতের সঙ্গে কাজ করতে হবে : ইউএনওদের প্রতি ইসি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
আজ বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় প্রভাব বাড়াতে একসঙ্গে কাজের পথে গুগল ও অ্যানথ্রপিক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
মোংলার পশুর নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত
কানাডায় পূজা পরিষদের কালীপূজা ও দীপাবলি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা
মায়ামিতে বার্সেলোনার ম্যাচ বাতিল করল লা লিগা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত
ভৈরবে ট্রাকের ধাক্কায় ডিউটিরত পুলিশ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল
প্যাসিফিক গ্রুপের আট কারখানা খুলছে কাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ
১৬ নভেম্বর থেকে প্রবাসীদের জন্য উন্মুক্ত হবে নির্বাচনী অ্যাপ : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার
এক লাখ টন সেদ্ধ ও আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চাকরি ও কারিগরি শিক্ষা নিশ্চিত করবে : জুলফিকার আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ
পুঁজিবাজারে আজীবন নিষিদ্ধ শিবলী-রিয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার
বাংলাদেশের বিপক্ষে আচরণবিধি লঙ্ঘনে শ্রীলঙ্কান পেসারকে আইসিসির তিরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার
বিইউএফটির সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে ১০১ বই উপহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?
গ্রিন টি নাকি রং চা, কোনটি বেশি উপকারী?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা