শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

ঈদ সামনে রেখে শুধুই ঝুঁকি

পশুর হাট, পরিবহনে বাড়ি ফেরা, ফেরিঘাট সবখানে সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কা
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ সামনে রেখে শুধুই ঝুঁকি

আর মাত্র এক দিন পরই ঈদুল আজহা। উৎসবের ঈদে আছে প্রাণঘাতী করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির শঙ্কাও। এবারও ঈদে বাস, লঞ্চ, ট্রেন, আকাশপথসহ সব ধরনের গণপরিবহন খোলা রয়েছে। এরই মধ্যে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু হয়েছে। আগামীকাল শুক্রবার রাত পর্যন্ত ঢাকা ছাড়বে মানুষ।

এবার অতিরিক্ত সরকারি ছুটি না থাকায় ঈদের পরপরই আবারও শুরু হবে ঢাকা ফেরার প্রস্তুতি। পশু কোরবানির পাশাপাশি ঘরমুখো মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানা নিয়ে সংশয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ঈদ ঘিরে করোনা সংক্রমণ কিছুটা বাড়তে পারে। এটা পুরোপুরি কমানো সম্ভব না হলেও সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসতে পারে। এ ছাড়া ঈদের পর দীর্ঘ সময় বড় কোনো উৎসব নেই। এ সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে যেখানে প্রয়োজন ‘মানবিক লকডাউন’ কার্যকর করতে হবে। এতে একপর্যায়ে করোনা সংক্রমণ কমতে থাকবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে বাড়তি সতর্কতার অংশ হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও গত ২৫ জুলাই তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে এবারের ঈদুল আজহায় জনসমাগম বাতিল বা সীমিত আকারে নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ঈদে কোরবানি, যাতায়াত, ঈদগাহে নামাজ আদায়সহ জনসমাগমের বিষয়ে সংস্থাটি পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে। এ ছাড়া ঈদে করোনার ঝুঁকি এড়াতে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে সবাইকে অনুরোধ করেছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা। গতকাল অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, ‘কোরবানির ঈদে সর্বোচ্চ সাবধান থাকুন। মৃদু উপসর্গ থাকলে করোনা পরীক্ষা করান। সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।’ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে কোরবানির ঈদের ছুটিতে সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মস্থলে অবস্থানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু গণপরিবহন খোলা থাকায় এ নির্দেশ কতটুকু কার্যকর হবে, তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, গণপরিবহন খোলা থাকলে মানুষ আসা-যাওয়া বন্ধ হবে না। এতে সংক্রমণ বৃদ্ধি ঠেকানো যাবে না। ঢাকাছাড়া মানুষের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও করেন তারা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকার যদি স্বাস্থ্যবিধি জনগণকে মানাতে পারে তাহলে কিছুটা হলেও করোনা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। অবশ্য সরকারও ঈদযাত্রায় স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে জনসাধারণকে সতর্ক করে যাচ্ছে। কিন্তু ঘরমুখো মানুষের চাপ সামলে স্বাস্থ্যবিধির ঠিক কতটুকু রক্ষা করা যাবে, সে নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। করোনা সংক্রমণের আরেকটি বড় ঝুঁকি পশুর হাটের ব্যাপারেও সরকার অনুমতি দিয়েছে। অধিকাংশ পশুর হাটই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। গায়ের সঙ্গে গা মিলিয়ে মানুষ পশুর হাটে যাচ্ছে। সবাই মাস্ক ব্যবহার, হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। হাট নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলোর আরও নজরদারি বাড়ানো উচিত। এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়-বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য ও জাতীয় পরামর্শক কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কোরবানির পশুর কোনো কোনো হাট পরিচ্ছন্ন। বেশির ভাগ হাটই আগের মতোই স্বাভাবিক। এতে সংক্রমণ কিছুটা বেড়ে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। ঈদ তো আর থামিয়ে রাখা যাবে না। এখানে ধর্মীয়, সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিষয় জড়িত। যেহেতু আমরা পুরোপুরি স্বাস্থ্যসচেতন নই তাই স্বাভাবিকভাবেই ঈদ ঘিরে সংক্রমণ বাড়তে পারে।’ বিএসএমএমইউর ভাইরোলজি বিভাগের সাবেক এই চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘ঈদের পর দীর্ঘ সময় বড় কোনো উৎসব নেই। এ সময় “মানবিক” লকডাউন করে করোনার সংক্রমণ কমিয়ে আনা সম্ভব। কিন্তু কোনোভাবেই শাস্তিমূলক লকডাউন কাম্য নয়। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট, গণপরিবহন চালু থাকলে করোনা সংক্রমণ কমতে পারে। গণপরিবহনে আমরা শুরুতে দেখলাম উৎসাহের সঙ্গে তারা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে। এখন আগের মতোই স্বাভাবিক।’ জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বিএসএমএমইউর সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বলেন, ‘করোনার এ সময়ে আমরা ঈদুল আজহা উদ্যাপন করতে যাচ্ছি। এ সময়ে পশুর হাট, বাস, লঞ্চ, ট্রেনসহ গণপরিবহনে বাড়ি ফেরা ও আসায় করোনা বৃদ্ধির যথেষ্ট শঙ্কা আছে। বিশেষ করে পশুর হাটের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিটি করপোরেশন, ইজারাদারসহ ক্রেতা-বিক্রেতাদের পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। একটি পশু থেকে আরেকটি পশুর দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। একটি গরু কেনার জন্য বেশি লোকসমাগম ঠিক হবে না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে আমরা করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমাতে পারব। একইভাবে গণপরিবহনের ক্ষেত্রে এক সিট খালি রেখে বসাতে হবে। প্রতিটি যানবাহনই যথাসম্ভব জীবাণুমক্ত করতে হবে। ওঠানামার ক্ষেত্রে যাত্রীদের মুখে মাস্ক ব্যবহারসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’ জানা যায়, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও চট্টগ্রামের মানুষ যেন ঈদে অন্য জেলায় ভ্রমণ করতে না পারে সেজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর পরও গণপরিবহন চালু রাখায় ঈদে মানুষের চলাচল ঠেকিয়ে রাখা অসম্ভব হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন ৩৫০টির বেশি যাত্রীবাহী ট্রেন পরিচালনা করত বাংলাদেশ রেলওয়ে। করোনা পরিস্থিতিতে ট্রেনের সংখ্যা নামিয়ে আনা হয়েছে মাত্র ১৭টিতে। এসব ট্রেনে অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখা হচ্ছে। স্বাভাবিক সময়ে রেলওয়ে প্রতিদিন যত যাত্রী পরিবহন করত, বতর্মানে তার চেয়ে পরিবহন করা হচ্ছে কয়েক গুণ কম যাত্রী। রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন জানিয়েছেন, ঈদের সময়ও ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানো হচ্ছে না। বাড়তি কোনো ট্রেন যোগ হবে না। এদিকে বাস পরিবহন মালিকদের দাবি, স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন দেশে যত বাস চলত, বর্তমানে চলছে তার মাত্র শতকরা ৩০ ভাগ। এমন অবস্থায় ঈদে যাত্রীদের চাহিদার ওপরই ছেড়ে দিয়েছেন তারা। বাংলাদেশ বাস-ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি ও শ্যামলী পরিবহনের মালিক রমেশ চন্দ্র ঘোষ জানান, তারা এবার বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি করছেন না। বর্তমান সময়ের মতো ঈদেও বাসের অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখা হবে। যাত্রী ও চালকদের বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনেই চলছে বাস। এ ছাড়া আকাশপথে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলোয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে এক সিট খালি রেখে ঈদযাত্রা চলছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সামছুল হক মনে করেন, এবার ঈদে অন্যবারের তুলনায় সব পথেই যাত্রীর সংখ্যা কম। সরকারি-বেসরকারি চাকরিজীবীরা হয়তো তুলনামূলক কম সংখ্যায় বাড়ি ফিরছেন। কিন্তু ঢাকা ও আশপাশের জেলাগুলোয় বিপুলসংখ্যক কারখানা শ্রমিক কাজ করেন, যারা ঈদের ছুটিতে ঢাকা ছাড়ার চেষ্টা করছেন। এদের একটা বড় অংশ যাচ্ছেন বাসে গাদাগাদি করে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাস পরিচালনার ক্ষেত্রে এ চাপ সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন তিনি। এদিকে প্রতি বছর নৌপথে বাড়ি ফেরেন একটা বড় অংশ। এবারও দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের মূল ভরসা নৌপথ। বর্তমান করোনাকালে লঞ্চ-স্টিমার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছে না বলেও অভিযোগ রয়েছে।

রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে গতকাল বিকালের দিকে যাত্রীর কিছুটা চাপ বাড়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে। তীব্র স্রোতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল ব্যাহত হলেও দৌলতদিয়া প্রান্তে যানজট দেখা যায়নি। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দৌলতদিয়া প্রান্তে আসা যাত্রীরা বলেন, তীব্র স্রোত থাকায় পদ্মায় নৌযান চলাচল ব্যাহত হওয়া ছাড়া ভোগান্তি হয়নি।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন-বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. আবু আবদুল্লাহ রনি জানান, দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৫টি ফেরি ও ১৬টি লঞ্চ চলছে। করোনার প্রভাবে সেভাবে যাত্রীর চাপ দেখা যায়নি। তবে আগামীকাল (আজ) বিকাল ও শুক্রবার মাঝরাত পর্যন্ত দৌলতদিয়া ঘাটে যাত্রীর চাপ থাকতে পারে। রাজবাড়ী পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান জানান, দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঈদে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে শতাধিক পুলিশ সদস্য ঘাট এলাকায় কাজ করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম