শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

আন্ডারওয়ার্ল্ডে একক নিয়ন্ত্রণ নিতে চেয়েছিল মামুন

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
আন্ডারওয়ার্ল্ডে একক নিয়ন্ত্রণ নিতে চেয়েছিল মামুন

তিন ভাই মিলে ভারতে বসেই মিরপুর-পল্লবী এলাকার আন্ডারওয়ার্ল্ডের পুরোটা নিজেদের কবজায় নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল শীর্ষ সন্ত্রাসী মফিজুর রহমান মামুন। তবে বড় ভাই জামিল, ছোট ভাই মশুকে নিয়ে তৈরি করা ছকের বিষয়টি আঁচ করতে পারে ভারতে অবস্থানরত আরেক পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী। কাউকে কিছু বুঝতে না দিয়ে উল্টো ‘লেদার লিটনের’ মধ্যস্থতায় তাদের তিন ভাইয়ের সঙ্গে কয়েক দফা  নেপালে  বৈঠকও করে। বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়াতে মামুনের জন্য কয়েকটি কাজে ফোনও দেয় ওই সন্ত্রাসী। সর্বশেষ ওই শীর্ষ সন্ত্রাসীর পরামর্শেই মামুন ঢাকায় আসে এক রাজনৈতিক নেতাকে কিলিংয়ের মিশন নিয়ে। কেউ কেউ বলছেন, ওই সন্ত্রাসীর ফাঁদে পা দেওয়াই কাল হয়েছে মামুনের জন্য। গ্রেফতার হয়ে মামুন এখন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) কবজায়। চার দিনের রিমান্ডের গতকাল অতিবাহিত হয়েছে প্রথম দিন।

সূত্র বলছে, মামুনের আপন বড় ভাই মজিবর রহমান জামিল। ছোট ভাই মশিউর রহমান মশু গাজীপুরের সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ হত্যা মামলার ফাঁসির দন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি। জামিলের নামে ৫টি হত্যাসহ ১৭টি মামলা রয়েছে। মামুনের বিরুদ্ধে রাজধানীর একাধিক থানায় হত্যা, মাদকসহ ২৭টি মামলা ও জিডি রয়েছে বলে পুলিশের ভাষ্য। এর মধ্যে হত্যা মামলা ৬টি। ৩টি হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মামুন।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০৪ সালে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর ত্রিপুরায় ক্ষমতাসীন এক এমএলএর ভাইয়ের আশ্রয়ে ছিলেন বেশ কিছুদিন। ওই ব্যক্তির সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠে মামুনের। ওই বাড়িতে দীর্ঘদিন আশ্রয়ে থাকার কারণে ওই ব্যক্তির বোনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে মামুনের। এক পর্যায়ে গোপনে তারা বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়। ভারতীয় পরিচয় নিয়ে একটি পাসপোর্টও তৈরি করে। ওই পাসপোর্ট দিয়ে সে নিয়মিত ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও নেপাল ভ্রমণ করেছে। তবে কিছুদিন পর বিয়ের বিষয়টি আঁচ করতে পারার পর মামুনকে অবৈধ অনুপ্রবেশসহ আরেকটি অপরাধের সংশ্লিষ্টতা দেখিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলে অবস্থান করলেও মামুন তার ভাইদের মাধ্যমে ঢাকায় অপরাধ কর্মকান্ড অব্যাহত রাখে। মোবাইল ফোনে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পেশার মানুষের কাছে চাঁদা চেয়ে হুমকি দিত। প্রাণ বাঁচাতে ব্যবসায়ী, বাড়ির মালিক, কাউন্সিলর, এমনকি মাদক কারবারিও তার লোকদের হাতে চাঁদা তুলে দিতেন। অন্যথায় টার্গেট ব্যক্তিকে খুন করিয়ে ফেলত মামুন। ২০১৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের জেল থেকে মুক্ত হয়ে তার সেই আশ্রয়দাতা বন্ধুর ওপরই হামলা চালায় মামুন। পালিয়ে যায় নেপালে। আশ্রয় নেয় ধানমন্ডি-হাজারীবাগ এলাকার পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী লেদার লিটনের কাছে।

যেভাবে উত্থান : একসময়ের ফেনসিডিলের স্বর্গ হিসেবে চিহ্নিত ছিল পল্লবীর ধ-ব্লক ও সাংবাদিক কলোনি এলাকা। এখানকার মাদক সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ছিল মামুন। মিরপুরের শীর্ষ সন্ত্রাসী ইব্রাহিম, সাহাদাত, তাজগীরের রামরাজত্বের মধ্যেই নাটকীয় উত্থান ঘটে মামুনের। মিরপুরের পল্লবী থানাধীন ধ-ব্লকের বাসিন্দা মামুন ১৯৯৫ সালেও ছিঁচকে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত ছিল এলাকায়। শীর্ষ সন্ত্রাসী হয়ে ওঠার নাটকীয় ঘটনাটি ঘটে ২০০২ সালে। সে সময় পুলিশের হাতে আটক এক মাদক কারবারিকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় পল্লবী থানায় সশস্ত্র হামলা চালায় মামুন ও তার বাহিনী। প্রায় ২ ঘণ্টা বন্দুকযুদ্ধের পর অস্ত্রসহ ধরা পড়ে মামুন। দুই পক্ষের গোলাগুলিতে আহত হন তার এক সহযোগী। বছরখানেক কারাভোগের পর বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতার যোগসাজশে এক দিনে সাতটি মামলায় জামিন নিয়ে ২০০৪ সালে সে পাড়ি জমায় ভারতে। চাঁদা না পেয়ে ২০০৮ সালে পল্লবীতে নজরুল ইসলাম চৌধুরী মন্টু নামে এক ঝুট ব্যবসায়ীকে খুন করার মামলায় অন্যতম আসামি মামুন। ২০১২ সালে তার বাহিনীর হাতে খুন হন গার্মেন্ট কাপড় ব্যবসায়ী রমজান। এ হত্যা মামলায় মামুনকে প্রধান আসামি হিসেবে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেছে পুলিশ। শুধু তা-ই নয়, ১৯৯৬ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মামুনের বিরুদ্ধে পল্লবী ও মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে ২৭টি মামলা হয়।

সন্ত্রাসী মামুন ও তার বাহিনী সর্বশেষ আলোচনায় আসে পল্লবী-১২ নম্বর সেকশনের বি-ব্লকে ৯/২ নম্বর সড়কের ১৫২/১৬ নম্বর বাড়িটি দখলের মধ্য দিয়ে। এ নিয়ে গত বছরের ২১ ডিসেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন পল্লবীর ভুক্তভোগীরা। তারা জানান, মো. সোহাগ নামে একজনের একটি বাড়ি কিনবেন বলে তাকে অল্প কিছু টাকা দিয়ে বায়না করে মামুনের অন্যতম এক সহযোগী। পরে রাতের আঁধারে সন্ত্রাসী মামুন ও জামিলের বাহিনী ওই বাড়িটি দখল করে নেয়। এরও কিছুদিন আগে পল্লবী থানার কম্পাউন্ডে রহস্যজনক বোমা বিস্ফোরণের কান্ডে আলোচিত হয়ে ওঠে মামুন। গত বছরের ২৯ জুলাই ভোরের ওই ঘটনায় চার পুলিশসহ পাঁচজন আহত হন। এরপর পল্লবীতে অস্ত্রসহ তিন যুবককে গ্রেফতারের পর বেরিয়ে আসে মামুনের সংশ্লিষ্টতার চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।

জানা গেছে, বর্তমানে মামুনের সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে এলাকায় গোপনে সক্রিয় মাসুদ। মূলত ইয়াবা ব্যবসার দেখভাল করছে মাসুদ। ইয়াবা ব্যবসা নিয়ন্ত্রণে অন্যতম তার সহযোগী হিসেবে কাজ করে কিবরিয়া, মাইজ্যা দুলাল। লরেন ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে। মিরপুর এলাকায় তার অন্তত কয়েক ডজন সহযোগী রয়েছে। চাঁদার টাকা তুলে তারাই মামুনের কাছে পাঠাত। গত বছর পল্লবী এলাকার দুই রাজনৈতিক নেতাকে হত্যার জন্য ভাড়ায় খাটছিলেন গ্রেফতার রফিকুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম ও মোশাররফ হোসেন। তাদের প্রত্যেকেই মামুন-জামিলের অন্যতম ক্যাডার।

সিটিটিসির উপকমিশনার সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পল্লবী থানা কম্পাউন্ডে হামলার সম্পর্কে জঙ্গিরা দাবি করার পর থেকেই আমরা কাজ অব্যাহত রাখি। রাষ্ট্রবিরোধী একটি সন্ত্রাসী চক্র টার্গেট কিলিং ও ব্যাপক সহিংসতা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার উদ্দেশ্যে তৎপরতা চালাচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান করতে গিয়েই মামুনকে আমরা গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তবে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য গোয়েন্দা বিভাগ প্রস্তুতি নিচ্ছে।

ঢাকায় পরিবহন ব্যবসা, স্ত্রী-সন্তান অস্ট্রেলিয়ায় : পলাতক থেকেও ঢাকায় পরিবহন ব্যবসা চালিয়ে আসছিল শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন। একাধিক বাড়িও রয়েছে। ব্যবসা ও চাঁদাবাজি থেকে মামুনের মাসে অর্ধকোটি টাকা আয় ছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে। এমনকি সে অর্থ দিয়ে মিরপুর এলাকার প্রয়াত বিএনপি নেতা আহমাদ হাসানের মাধ্যমে ৯১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতির পদও বাগিয়ে নিয়েছিল।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন চাঁদাবাজির টাকায় দুই সন্তানকে অস্ট্রেলিয়ায় পড়িয়েছে। তার মেয়ে তাসনিম রহমান ও ছেলে রেদোয়ান আহমেদ দুজনই অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। স্ত্রীও মাঝে মধ্যেই ঢাকা-অস্ট্রেলিয়া যাতায়াত করেন। তবে তার স্ত্রী বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন। মামুন এখনো অস্ট্রেলিয়া যেতে পারেনি। প্রসঙ্গত, সিটিটিসি বলছে, রবিবার ভোরে পল্লবীর বায়তুন নুর জামে মসজিদের পাশের রাস্তা থেকে এ সন্ত্রাসী চক্রের সদস্য সন্দেহে এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় সে-ই মফিজুর রহমান মামুন।

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
অপতথ্য মোকাবিলায় জাতিসংঘকে আহ্বান
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
এই দিনে বাড়ে আন্দোলনের তীব্রতা
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম