শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ মার্চ, ২০২১

উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা নেই

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা নেই

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেছেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ায় বাংলাদেশের সামনে নতুন কতগুলো চ্যালেঞ্জ এসে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে রপ্তানির বাজারে আমরা ডিউটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি সুবিধা হারাব। কিন্তু নতুন রপ্তানির বাজারে আবার নতুন সুযোগও সৃষ্টি হবে। সেগুলো কাজে লাগাতে হবে। উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় রপ্তানিতে ধস নামার আশঙ্কা নেই।’

গতকাল ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরমে কানাডিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আয়োজিত বাংলাদেশের উন্নয়শীল দেশে উত্তরণ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাজারে এখনো আমরা শুল্ক দিয়ে পণ্য প্রবেশ করাই। তার পরও অনেক দেশেই আমরা ভালো করছি। ফলে এসব চ্যালেঞ্জ আমাদের আগেও ছিল। গত এক দশকে বাংলাদেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়েছে। দারিদ্র্য বিমোচন, প্রবাসী আয়, রপ্তানি আয়, অভ্যন্তরীণ উৎপাদন, মাথাপিছু আয়ের ক্ষেত্রে অভাবনীয় সাফল্য এসেছে। কৃষি খাতেও ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। যার ফলে আমাদের সামনে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিপুল সম্ভাবনাও রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘২০১৮ সালে বাংলাদেশ প্রথমবার জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে যাওয়ার প্রস্তুতি সম্পন্ন করে। এরপর দ্বিতীয়বারের পর্যবেক্ষণেও বেশ সন্তোষজনক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১২টিসহ আমাদের পাশের দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশ অর্র্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বেশ দ্রুত এগিয়েছে। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাজারে যেসব সুবিধা পায় সেগুলো এখন বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু নতুন সম্ভাবনা হলো বাই লেটারাল ইস্যুতে বাংলাদেশ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কম শুল্কে রপ্তানির বাজারে প্রতিযোগিতা করতে পারবে। ফলে রপ্তানি খাতে ধস নামার কোনো আশঙ্কা নেই। এতে উদ্বিগ্ন হওয়ারও কোনো কারণ নেই।’ মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘বৈদেশিক ঋণের সুদহার বাড়লেও বাংলাদেশ বড় কোনো ধাক্কার মুখে পড়বে না। তবে মানবসম্পদ উন্নয়ন ও মেধাস্বত্ব সম্পদ খাতে আমাদের কিছুটা ধাক্কা খেতে হতে পারে। এখানে অবশ্য ওষুধশিল্প খাতে সামান্য ধাক্কা আসতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় সুবিধাগুলোতে আমরা অনেকটা পিছিয়ে আছি। কিন্তু এগুলো কাজে লাগাতে হবে। যেমন বিনিয়োগ বাড়বে। কিন্তু বিনিয়োগ ধরার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়তে পারে। সেখানেও উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে। আরেকটা বিষয় হলো, বেসরকারি খাতের সুদের হারেও কিছুটা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। যার ফলে এ খাতে আমাদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।’

অনুষ্ঠানের প্যানেলিস্ট হিসেবে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘১৯৭১ সালে আমাদের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ১২৩ ডলার। ’৭২ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৯৪ মার্কিন ডলারে। এখানে মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের মাথাপিছু আয় কমে যায় ৩০ ডলার। তখন কিন্তু আমরা ছিলাম চরম এক বিধ্বস্ত পরিস্থিতিতে। সে সময় আমাদের সব রাস্তাঘাট ছিল অচল। চট্টগ্রাম বন্দরও ছিল বন্ধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সব কার্যক্রম মুখ থুবড়ে পড়ে ছিল। তখন সবাই বলেছিল এ দেশের ভবিষ্যৎ হবে খুবই কঠিন। বৈদেশিক নির্ভরতাই থাকবে আজীবন। কিন্তু এখন জাতীয় আয়ের মাত্র দেড় শতাংশ আসে বৈদেশিক সহায়তা বা ঋণ থেকে। ফলে আমরা আসলেই অনেক দূর এগিয়েছি। আমরা দেশের ব্যক্তি খাতকে অগ্রাধিকার দিতে পেরেছি। এ ব্যক্তি খাতই আমাদের এগিয়ে নিয়ে গেছে। ফলে বাংলাদেশে কোনো অর্জনকেই ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। আমাদের এখন ইকোনমিক ডিপ্লোম্যাসি করতে হবে। ভিয়েতনাম যদি পারে আমরা কেন পারব না! আমরাও বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড করতে পারব এবং তা করতে হবে। আমরা কেন পিছিয়ে থাকব। আমাদের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে। বিদেশি বিনিয়োগও আসবে। আবার তা চলেও যেতে পারে। আজ ভিয়েতনামের রপ্তানি ২৬০ বিলিয়ন ডলার। আর আমরা আছি ৪০ বিলিয়ন ডলারে। অথচ ১৯৭১ সালে আমরা একই অবস্থানে ছিলাম। নানা কারণে আমরা এ অবস্থা থেকে বেরোতে বারবার সময়সীমা বাড়িয়েছি। এবার আর পেছানোর সুযোগ নেই। দরিদ্র জাতি হিসেবে আর না থেকে উন্নয়নশীল জাতি হিসেবে যে পরিচিতি এসেছে তাকে প্রমাণ করতে হবে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এলডিসির ছাপটা মুছে ফেলতে হবে। আমরা যে কোনো বাজারেই ঢুকতে পারব। আমাদের অভ্যন্তরীণ দক্ষতা বাড়াতে পারলে অবশ্যই আমরা আমাদের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করে বিশ্বদরবারে সম্মানের সঙ্গে চলতে পারব।’

আরেক প্যানেলিস্ট সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমাদের আগে ভাবতে হবে এর অভিঘাতগুলো কী কী হবে। সেগুলো আমরা কীভাবে মোকাবিলা করব। আমরা যদি সঠিকভাবে প্রস্তুতি নিতে পারি তাহলে নিশ্চয়ই আমরা ভালো করতে পারব। এখানে মনে রাখতে হবে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণটা যেন টেকসই হয়। যেন আবার পিছিয়ে যেতে না হয়। আমরা যখন সামনে যাচ্ছি তখন সামনেই যেতে হবে। এ জন্য আমাদের বাজার সুুবিধায় একটা অভিঘাত আসবে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটা প্রভাব পড়বে। আমাদের বিভিন্ন নীতিমালার মধ্যে একটা প্রভাব পড়বে।’

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এস এম আরিফুজ্জামান। সভাপতিত্ব করেন কানাডিয়ান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফাউন্ডার চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ শারাফত। আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিবলী রুবায়েতুল ইসলাম, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. শেখ মামুন খালেদ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
জুলাইবিরোধী ৩০ শিক্ষক-কর্মকর্তা বরখাস্ত
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
অস্থিরতার আশঙ্কা পোশাক খাতে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
সর্বশেষ খবর
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক