শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সংবাদপত্রের হুমকি বাস্তবতা ও হিকির জেল

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের হুমকি বাস্তবতা ও হিকির জেল

দেখতে দেখতে সময় চলে যায়। ১১ বছর শেষ হলো। আজ এক যুগে প্রবেশ করছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, বাংলাদেশ প্রতিদিন করোনাকালকে জয় করতে পেরেছে। ১১ বছরের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এই কঠিনতম সময়েও প্রচারসংখ্যার অবস্থান ধরে রেখেছে সবার শীর্ষে। সংবাদপত্রে তৈরি করেছে এক নতুন ইতিহাস, নতুন অধ্যায়। এ অধ্যায় স্বপ্ন জয় করে সৃষ্টিশীলতার সাফল্যকে এগিয়ে নেওয়ার। আগামী দিনের মিডিয়াকে পথ দেখানোর। ১২ বছরে পা রাখার এই দিনে সব পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা, শুভানুধ্যায়ী, সংবাদকর্মী সবাইকে জানাচ্ছি অভিবাদন। আপনাদের ভালোবাসায় আমরা চ্যালেঞ্জ জয় করতে সক্ষম হয়েছি। এগিয়ে চলেছি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করে সমাজের অগ্রসর ও অনগ্রসর সব শ্রেণির পাঠকের কাছে পত্রিকাটির গ্রহণযোগ্যতা বজায় রেখে। সর্বস্তরের পাঠকই বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বেছে নিয়েছেন তাদের প্রিয় পত্রিকা হিসেবে। এমনকি করোনাকালেও। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও তৈরি হয়েছে আলাদা অবস্থান। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ও ব্রিটেনের লন্ডন থেকে প্রিন্ট ভার্সন সপ্তাহে এক দিন প্রকাশিত হয় বাংলাদেশ প্রতিদিন। আর অনলাইন ভার্সনের গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বের ১৭৬টি দেশে। আজকের এই দিনে সবার কাছে কৃতজ্ঞতা করোনাকালের কঠিন সময়সহ ১১টি বছর পাশে থাকার জন্য।

করোনা সারা দুনিয়াকে বদলে দিয়েছে। বিশ্বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যম বন্ধ হয়ে শুধু অনলাইনে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশ এ চ্যালেঞ্জের বাইরে ছিল না। সেই কঠিন বাস্তবতা মোকাবিলা সহজতর ছিল না। চারদিকে এক উলট-পালট পরিস্থিতি। ভয়, শঙ্কা আর গুজব নিয়েই গেল বছর এই সময়ে করোনাকাল শুরু হয়। পাঠকরা পত্রিকা নিচ্ছিলেন না হাতে, বেসরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধ হয়ে যায়। সংবাদকর্মীদের মাঝেও ছিল নানামুখী আশঙ্কা। এক জটিল পরিস্থিতি। কিছু সংবাদকর্মী সামাজিক মাধ্যমে উৎসাহ নিয়ে লিখলেন, পত্রিকা বন্ধ করে দেওয়া উচিত। যারা লিখলেন তারা ভাবলেন না একবার বন্ধ হলে পত্রিকা অফিস আবার চালু করা কঠিন। সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব যৌথভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে পত্রিকার প্রকাশনা অব্যাহত রাখার। কিন্তু পরিস্থিতি অনুকূল ছিল না। সারা দেশে ছিল সাধারণ ছুটি। অনেক এলাকায় পত্রিকার হকাররা প্রবেশ করতে পারতেন না। পাড়ায় পাড়ায় মানুষের প্রবেশে ছিল নিষেধাজ্ঞা। আর কোনো বাড়িতে করোনা রোগী থাকলে তো কথাই নেই। টানিয়ে দেওয়া হতো লাল পতাকা। সে বাড়িটি হয়ে যেত সবার জন্য নিষিদ্ধ। মানুষ হারিয়েছিল সহনশীলতা। মানবিকতাও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। করোনা আক্রান্তের ওপর হামলার মতো বর্বরোচিত ঘটনাও ঘটেছিল। অনেক সন্তান আক্রান্ত সন্দেহে বাবা-মাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিল। একজন মাকে তার সন্তানরা জঙ্গলে ফেলে রেখে যায়। সে পরিস্থিতিতে চিন্তিত ছিলাম পত্রিকার প্রকাশনা অব্যাহত রাখা নিয়ে।

করোনার প্রথম ধাপে নিজেও আক্রান্ত হলাম। চিকিৎসা নিলাম বাসাতেই। কারণ হাসপাতালগুলো তৈরি ছিল না। চারদিকে জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয় পেশার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা নানামুখী মানুষের টিকে থাকা নিয়ে। ভাবনায় এলো দীর্ঘদিনের একটি পেশার সঙ্গে বিভিন্নভাবে জড়িয়ে থাকা মানুষগুলো যাবে কোথায়? হকার বা বিক্রয় প্রতিনিধিদের কী হবে? প্রেস শ্রমিকদের সংসার চলবে কীভাবে? প্রিন্ট মিডিয়ার আবার ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য আমরা কাজ শুরু করলাম গেল বছরের মার্চেই। হকারদের পাশে দাঁড়াল ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ। লক্ষ্য ছিল হকাররা যাতে পেশা বদল করে চলে না যান। তার পরও অনেকে ছেড়ে দিয়েছেন এ পেশা। কিন্তু আমরা সরলাম না আমাদের অবস্থান থেকে। গুরুত্ব দিলাম পত্রিকার পাতাজুড়ে করোনাভাইরাস সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে। দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকদের মতামত প্রকাশ করতাম নিয়মিত। তার পরও আতঙ্ক কাটছিল না। এর মাঝে একটা ভালো খবর দিল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। তারা পরিষ্কার জানিয়ে দিল, নিউজ প্রিন্ট করোনাভাইরাস ছড়ায় না। পত্রিকা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই। এ খবর সংবাদকর্মীদের আশ্বস্ত করল। ঘরে ঘরে পত্রিকা আবার পৌঁছে দিতে সচেষ্ট থাকলেন হকার ও বিক্রয় প্রতিনিধিরা। সবার মিলিত চেষ্টায় সেসব কঠিন দিন আমরা অতিক্রম করেছি। করোনা মহামারীর দিন শেষ হয়নি। কিন্তু মানুষের মাঝে বিরাজমান আতঙ্ক কমেছে। মানুষ সচেতন হয়েছে। সংবাদপত্রও আবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।

প্রিয় পাঠক! বিশ্ববাস্তবতা সবাই জানি। করোনাকালে মানুষের সহনশীলতা আরও কমেছে। বিশ্বের অনেক দেশে আজ গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িক চেতনা হুমকির মুখে। আর প্রযুক্তির দাপটে প্রিন্টের প্রতি মানুষের আগ্রহ কমছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দাপট দিন দিন বাড়ছে। বিশ্বজুড়ে মিডিয়ার জন্য একটা কঠিন পরিস্থিতি। সবকিছু সামাল দিয়েই এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার, বাংলাদেশ প্রতিদিন গণমানুষের পত্রিকা হিসেবেই থাকবে। সব অন্যায় ও অসংগতির বিরুদ্ধেই থাকবে আমাদের অবস্থান। কথা বলবে সাধারণ মানুষের পক্ষে। অঙ্গীকার অব্যাহত থাকবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি। বঞ্চিত মানুষের পাশে দাঁড়াবে বলিষ্ঠতা নিয়ে। কথা বলবে মানবতার। চেষ্টা থাকবে দায়িত্বশীলতা বজায় রাখার। কারণ দায়িত্বশীল সংবাদপত্র ছাড়া গণতন্ত্র বিকশিত হতে পারে না। সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ। আয়নার মতো সমাজের সব অসংগতি তুলে ধরাই সংবাদপত্রের কাজ। যদিও সে কাজ কে কতটা করতে পারছে তা সারা দুনিয়ার সব দেশের আলোচ্য বিষয়। তার পরও ডেভিড লরেন্স জুনিয়রের একটি কথা আছে, ‘গণতন্ত্রে এটা জরুরি যে সংবাদপত্রের ওপর আস্থা রাখতে হবে এবং সংবাদপত্রগুলো সে আস্থা দাবিও করতে পারে।’ তবে প্রেসিডেন্ট জেমস মেডিসনের কথাটা অন্য রকম। তিনি বলেছেন, ‘জনপ্রিয় সরকারের জনপ্রিয় তথ্যব্যবস্থা থাকতে হয়, অন্তত জনপ্রিয় তথ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা থাকতে হয়, না হলে সে সরকার হবে একটি বড় রকমের প্রহসন কিংবা বিয়োগান্ত নাটকের নান্দীপাঠ।’ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বক্তব্য ছিল স্পষ্ট। আত্মজীবনীতে তিনি আক্ষেপ করেছেন নানামুখী সরকারি চাপে সংবাদপত্র সঠিক ভূমিকা পালন করতে না পারার। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে বঙ্গবন্ধু সাংবাদিকদের পাশে ছিলেন সব সময়। একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশে মিডিয়ার অবাধ স্বাধীনতা অপরিহার্য। সে স্বাধীনতা ধরে রাখতে মিডিয়া কর্মীদেরও কণ্ঠ থাকতে হবে। ঘরে বসে শুধু আফসোস করলে হয় না। অনেকে এখন সাংবাদিকতা করার চেয়ে দলীয় কর্মী হতে বেশি পছন্দ করেন। সংবাদকর্মী দলীয় কর্মী হলে আর কিছু থাকে না। আবার কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কথা বলতে বেশি পছন্দ করেন, নিজের মিডিয়ায় নয়।

প্রিয় পাঠক! নানামুখী জটিলতার এই সময়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে গভীর কৃতজ্ঞতা বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহানসহ পরিচালকমন্ডলীর প্রতি। বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে সফল উদ্যোক্তা আহমেদ আকবর সোবহান। তাঁর সম্পর্কে একটি কথা প্রচলিত আছে, তিনি ছাই ধরলে সোনা হয়ে যায়। দেশের সব খাতেই বসুন্ধরা গ্রুপের বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে। আধুনিক চিন্তার এই মানুষটির দিকনির্দেশনা আমাদের পথচলার সাহস ও শক্তি। তাঁর সব চিন্তাভাবনা আগামী দিনের সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে ইতিবাচক ধারায় এগিয়ে নেওয়ার পক্ষে। কৃতজ্ঞতা শরীরের চেয়ে মন বড়, তারুণ্যের সফল উদ্যোক্তা সায়েম সোবহান আনভীরের প্রতি। আগামী দিনের উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশের শিল্প-বাণিজ্যের স্বপ্নকে দুর্বার গতিতে এগিয়ে নিচ্ছেন তিনি। কৃতজ্ঞতা কো-চেয়ারম্যান সাদাত সোবহান, ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান ও সাফওয়ান সোবহানের প্রতি। সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ প্রিয় পাঠক আপনাদের কাছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের আজকের এ সাফল্য শুধু পাঠকদের ভালোবাসার কারণে তৈরি হয়েছে। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সব বিজ্ঞাপনদাতা, হকার-এজেন্টসহ বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত সমিতির সদস্য ও সর্বস্তরে জড়িয়ে থাকা সবার প্রতি। বাংলাদেশ প্রতিদিন আজকের অবস্থানে সবার ভালোবাসা নিয়েই। আমার সব সহকর্মীর প্রতিও কৃতজ্ঞতা। তাদের একাগ্রতা, নিষ্ঠা, টিমওয়ার্ক, কঠোর শ্রমের কারণে বাংলাদেশ প্রতিদিন দেশ-বিদেশে সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন ঢাকার পাশাপাশি নিউইয়র্ক ও লন্ডন থেকে নিয়মিত প্রকাশিত হয়। প্রবাসের পাঠকদের কাছে সপ্তাহে এক দিন আমরা পত্রিকা পৌঁছে দিই। বাংলাদেশে ঢাকার পাশাপাশি বগুড়া থেকেও নিয়মিত প্রকাশ হচ্ছে বাংলাদেশ প্রতিদিন।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এ লেখা শেষ করছি জেমস অগাস্টাস হিকির উপমা দিয়ে। কলকাতা থেকে বেঙ্গল গেজেট প্রকাশ করেন হিকি। নাম বেঙ্গল গেজেট হলেও পত্রিকার ভাষা ছিল ইংরেজি। ১৭৮০ সালে প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র আমাদের এ অঞ্চলে। ইংরেজ মানুষটি পত্রিকা বের করার পর স্বজনরা খুশি হয়েছিলেন। সবাই আশা করেছিলেন হিকি ইংরেজদের স্বার্থ সংরক্ষণ করবেন। কিন্তু হিকি তা করেননি। তিনি মানুষের কথা বলেছেন সংবাদপত্রে। ইংরেজদের অপকর্ম তুলে ধরেছেন। প্রশাসনের অনিয়মের খবর ছিল তাঁর পত্রিকায়। ইংরেজদের লুটপাটের কাহিনিও বাদ যায়নি। এমনকি ইংরেজ সেনাদের ব্যর্থতা ও লোভের খবরও প্রকাশিত হতো। ব্যস, আর যায় কোথায়? সবকিছু তুলে ধরার কঠিন খেসারত হিকিকে দিতে হয়েছিল। পত্রিকা বন্ধ হয়ে যায়। কারাবরণ করতে হয় তাঁকে। প্রেস জব্দও হয়েছিল। ভারতবর্ষ থেকে আফ্রিকায় দাস পাঠানোর প্রতিবাদ জানিয়েও কলম ধরেছিলেন হিকি। তিনি লিখেছেন, ‘যদি সংবিধান খারিজ হয়, মানুষ দাসত্বে পতিত হয়, একজন সাহসী মানুষ আর একটা স্বাধীন সংবাদপত্র তাদের উদ্ধার করতে পারে। কিন্তু সংবাদের স্বাধীনতা না থাকলে মস্ত বীরপুরুষও স্বাধিকার, স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারবে না।’ ভাবতেও পারছি না সে যুগে এভাবে স্পষ্ট করে কথা বলা আর বলতে পারার বীরত্বটা। এ যুগে রবীন্দ্রনাথের একটি কথা মনে পড়ছে। কবিগুরু বলেছেন, ‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম।’ কাঠিন্যকে ভালোবেসে এ পেশাটাতে থাকতে হয়। একজন পরিপূর্ণ সংবাদকর্মীই পারেন অনেক কিছু পরিবর্তন আনতে। আর সে কারণে কাউকে কাউকে কঠিন খেসারতও দিতে হয়। জীবনের সব হিসাব-নিকাশ মেলে না এ পেশায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২
রামুতে বাস ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
সিদ্ধিরগঞ্জে শীতলক্ষ্যা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় ৩ বাড়িতে ডাকাতি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক করাবারি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন: অংশ নেবেন ৭৪০ প্রার্থী

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণতন্ত্র ও গণমাধ্যমের স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনো আপস করেননি আবদুস শহিদ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গাছের চারা বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া
রেকর্ডগড়া জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল অস্ট্রেলিয়া

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
যশোর-৬ আসন অপরিবর্তিত রাখার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর
সিলেটে রাতভর অভিযানে উদ্ধার ৬০ হাজার ঘনফুট পাথর

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের নবগঠিত কমিটির আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা
গাজীপুরে ট্রাফিক সদস্যদের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে লাগানো হচ্ছে বডিঅন ক্যামেরা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ
প্রিটোরিয়াসের প্রধান কোচ হচ্ছেন সৌরভ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক
খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক চাপায় মোটর সাইকেল চালক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত
সিরাজগঞ্জে দুদকের ১৮১তম গণশুনানি অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ
তিন সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে 
জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
হাবিপ্রবিতে বর্ণিল আয়োজনে  জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ
তিন দফা দাবিতে ববি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশ ফাঁড়িতে খুন, ন্যায় বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি
পুলিশ ফাঁড়িতে খুন, ন্যায় বিচারের দাবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শিশুর মৃত্যু
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় দগ্ধ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের ৬ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন
বরিশালে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের ৬ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘‌তরুণদের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে দেশ গড়তে হবে’
‘‌তরুণদের স্পিরিট কাজে লাগিয়ে দেশ গড়তে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার কৃষক হয়ে উঠবেন নিজের জমির ডাক্তার’
‘এবার কৃষক হয়ে উঠবেন নিজের জমির ডাক্তার’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম দিনে ১৮ আসনে ৮১১টি আবেদনের শুনানি
প্রথম দিনে ১৮ আসনে ৮১১টি আবেদনের শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউএস ওপেনের পর্দা উঠছে আজ
ইউএস ওপেনের পর্দা উঠছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
শাপলা চত্বরে হত্যা : সাবেক আইজিপি শহীদুল হকসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা