শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

চ্যালেঞ্জ নিয়েই ইতিহাসের বড় বাজেট

অর্থনৈতিক পুনর্গঠন জনজীবনে স্বস্তির চেষ্টা । সামাজিক সুরক্ষায় নতুন দরিদ্ররা রেকর্ড ঘাটতি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জ নিয়েই ইতিহাসের বড় বাজেট

ঘাটতির সব রেকর্ড ভেঙে নতুন অর্থবছরের জন্য বিশাল আকারের বাজেট ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। করোনা পরিস্থিতি ও ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবি আমলে নিয়ে করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাব করেছেন নতুন বাজেটে। এ ছাড়া কৃষি খাত ও দেশি শিল্পের ক্ষেত্রে কর অবকাশ, কর অব্যাহতিসহ নানা সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। করোনা মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে সামাজিক সুরক্ষার আওতা বাড়ছে। স্বাস্থ্য খাতের সুরক্ষা দিতে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী তাঁর বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, দেশে মেগা শিল্পের বিকাশ ও আমদানি বিকল্প শিল্প উৎপাদন ত্বরান্বিত করতে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। এদিকে সাধারণ মানুষের কাঁধে করের অতিরিক্ত বোঝা না চাপিয়ে ধনীদের সম্পদে সারচার্জ বাসিয়ে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। গতকাল বিকাল ৩টায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। প্রস্তাবিত নতুন বাজেটে মোট আয়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। চলতি বাজেটেও এনবিআরের টার্গেট দেওয়া হয়েছিল ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। করোনা মহামারীর কারণে অর্থবছরের প্রথম আট মাসে রাজস্ব ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার কোটি টাকা। সরকারি চাকুরে বাদে ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, বেসরকারি খাতের চাকরিজীবী, উদ্যোক্তাসহ সব শ্রেণির মানুষের আয় কমেছে। সে বিবেচনায় নতুন অর্থবছরের বাজেটে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য আগের মতোই রাখা হয়েছে। করমুক্ত আয়সীমা রাখা হয়েছে অপরিবর্তিত। যদিও বিশাল আকারের ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ উৎসের প্রতি নির্ভরতা কিছুটা কমানোর পরিকল্পনা করেছেন অর্থমন্ত্রী। ঘাটতির অর্থ জোগাতে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে ৯৭ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ খাত থেকে ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জীবন-জীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ’ শিরোনামের এবারের বাজেট প্রস্তুত করা হয়েছে সরকারের অতীতের অর্জন এবং উদ্ভূত বর্তমান পরিস্থিতির সমন্বয়ে। এবারের বাজেটে সংগত কারণেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য খাতে। পাশাপাশি কভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলোর বাস্তবায়ন, কৃষি খাত, খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনাকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। অর্থবছরের পুরো সময়জুড়েই থাকবে সরকারের নানা ধরনের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি, বাড়ানো হবে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা। গতকাল দুপুর ১২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের পশ্চিম ব্লকের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত মন্ত্রিসভা কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। নিয়ম অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এতে স্বাক্ষর করেন। পরে দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে খয়েরি রঙের ব্রিফকেস হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংসদের অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় তাঁর পরনে ছিল সাদা রঙের পাঞ্জাবি, ওপরে কালো মুজিবকোট। সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সংসদে প্রবেশ করেন তিনি। এরপর বিকাল ঠিক ৩িটায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলে অর্থমন্ত্রী বাজেট উপস্থাপন করেন। করোনাভাইরাসের কারণে সবচেয়ে কমসংখ্যক সংসদ সদস্যের উপস্থিতিতে দেশের ৫০তম বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময় সংসদের অধিবেশন কক্ষে বসে বাজেট উপস্থাপন অবলোকন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। প্রস্তাবিত এ বাজেট অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের তৃতীয় ও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৩তম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসের ৫০তম। এ বছর স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ‘মুজিববর্ষ’ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করা হয়ে“ যা অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়ও উঠে এসেছে। টানা তৃতীয় মেয়াদে দেশ শাসন করছে আওয়ামী লীগ সরকার। স্বাভাবিকভাবেই দীর্ঘ এক যুগের সাফল্য-ব্যর্থতার ফুলঝুরি উঠে এসেছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, কভিড-১৯-এর দীর্ঘতর প্রভাব ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাবে বৈশি^ক অর্থনীতি ব্যাপক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। কভিড-১৯-এর কারণে দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে সৃষ্ট ক্ষতি হতে পুনরুদ্ধারের কৌশল তুলে ধরা হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য, কৃষি ও কর্মসৃজনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আগামী বাজেটে করোনার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব মোকাবিলায় জীবন ও জীবিকাকে প্রাধান্য দিয়ে অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, বিগত এক দশকে দেশের ক্রমাগত উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন কভিড-১৯-এর প্রভাবে সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ। কিন্তু মহামারীর প্রভাব দীর্ঘায়িত হওয়া এবং করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে পুনরায় লকডাউনে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শ্লথ, আমদানি-রপ্তানিতে কাক্সিক্ষত গতি নেই। তবে প্রবাসী আয়ে কাক্সিক্ষত প্রবৃদ্ধি এবং সরকার-ঘোষিত অর্থনৈতিক প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের বিবেচনায় চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন সংশোধন করে ৬ দশমকি ১ শতাংশ করা হয়েছে। পাশাপাশি কভিড-১৯-পরবর্তী উত্তরণের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পণার সঙ্গে মিল রেখে ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ সময় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশ ধরা হয়েছে। নতুন বাজেটে সরকারের অগ্রাধিকারের ক্ষেত্রে কাঠামোগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। কভিড মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতকে সর্বাপেক্ষা অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে প্রধানমন্ত্রী-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজসমূহের বাস্তবায়ন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষিকে তৃতীয় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ, সেচ ও বীজে প্রণোদনা, কৃষি পুনর্বাসন, সারে ভর্তুকি প্রদান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী আগামী বাজেটে শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়নসহ সার্বিক মানবসম্পদ উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়েছেন। সামাজিক নিরাপত্তার আওতা সম্প্রসারণ করাসহ ঘরহীন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য ঘর নির্মাণ এবং নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে বিনামূল্যে/স্বল্পমূল্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিকেও অগ্রাধিকারে রেখেছেন অর্থমন্ত্রী। দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার আওতায় আনার জন্য ভাগ ভাগ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন বাজেট বক্তৃতায়। ভ্যাকসিন কেনার জন্য যত টাকা লাগুক তা দেবে সরকার। চলতি অর্থবছরের মতো আাগামী অর্থবছরেও করোনা মোকাবিলায় ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। স্বাস্থ্য খাতের গবেষণার জন্য চলতি অর্থবছরের মতো আগামী অর্থবছরেও গবেষণায়র জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের কথা জানান অর্থমন্ত্রী। কভিড-১৯ মোকাবিলায় আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনা দুর্যোগের কারণে খাদ্যশস্য উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘিœত হলেও বাংলাদেশ সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সমস্যা হয়নি। কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলা হলেও সে বিষয়টি পরিষ্কার করেননি অর্থমন্ত্রী। সরকার দারিদ্র্য বিমোচনে সাহসী, দৃঢ়, জনকেন্দ্রিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে বিশেষজ্ঞদের নজর কেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ১২ দশমিক ৩ শতাংশে নামিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণের কথা তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, গত বছরের ন্যায় এ বছরও নিম্নআয়ের ৩৫ লাখ মানুষকে আড়াই হাজার করে নগদ টাকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১১২ উপজেলায় শতভাগ বয়স্ক ভাতা নিশ্চিত করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে তা বাড়িয়ে ১৫০ উপজেলা করা হয়েছে। এ খাতে ৪৮১ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হবে। একইভাবে ১১২টি উপজেলায় বিধবা ভাতা দেওয়া হতো। আগামী বাজেটে ১৫০ উপজেলা করা হচ্ছে। এ জন্য অতিরিক্ত ২৫৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। প্রতিবন্ধী খাতে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানোর প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা ১২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ১ হাজার ৯২০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়বে। আগামী অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ১ লাখ ৭ হাজার ৬১৪ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। যা বাজেটের ১৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিডিপির ৩ দশমিক ১১ শতাংশ। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে ২০ হাজার কোটি টাকার একাধিক প্রণোদনা প্যাকেজ গ্রহণ করা হয়েছে, এটি বাস্তবায়ন হলে ২০২৪ সালের মধ্যে জাতীয় অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৩২ ভাগে উন্নীত হবে। বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, বিনিয়োগ বাড়াতে দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হচ্ছে। এর মধ্যে ৯৭টি অঞ্চল স্থাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, ৯টি উৎপাদন শুরু করেছে। ২৮টির উন্নয়ন চলমান। অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে ২১০ জন বিদেশি বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে ২৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে। দুর্নীতি কমিয়ে আনতে দুদককে সম্পূর্ণ ডিজিটাল করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। মোবাইল ব্যাংকিং আরও সহজীকরণ করা হয়েছে। এমএফএস মাধ্যমে লেনদেনের ব্যক্তিসীমা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। ক্যাশ আউট চার্জ ১ হাজার টাকা পর্যন্ত মওকুফ করা হয়েছে। ব্যাংক সুদের যৌক্তিকীকরণ নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ব্যাংক রেট ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। মুদ্রাবাজারে তারল্য ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু রাখার স্বার্থে সিআরআর ৪ শতাংশ, অফশোর ইউনিটের জন্য ২ শতাংশ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ১ দশমিক ৫ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। রাজস্ব আহরণের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী তার প্রস্তাবনায় বলেন, করহার না বাড়িয়ে কর ব্যবস্থা সংস্কার করা হয়েছে। ই-টিআইএনধারীদের কর বিবরণী জমা দিতে উদ্বুদ্ধকরণ করা হয়েছে। নতুন করদাতা শনাক্তকরণ এবং কর ফাঁকি রোধে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিরাজমান ব্যবসাবান্ধব পরিবেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক করহার দেশের বাণিজ্য প্রসারে ও শিল্পায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০২১-২২ অর্থবছরে করপোরেট করহার আরও কমিয়ে নন-লিস্টেড কোম্পনির জন্য ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশের প্রস্তাব করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। নন-লিস্টেড ব্যক্তি কোম্পানির ক্ষেত্রে ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। অর্থনীতিকে অধিকতর আনুষ্ঠানিক করা এবং এক ব্যক্তি কোম্পানির প্রতিষ্ঠা উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এক ব্যক্তি কোম্পানির করহার ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের করমুক্ত আয়ের সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়েছে। ব্যবসায়িক টার্নওভারের ওপর করহার দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ২৫ করা হয়েছে। সারচার্জ ৭ স্তরের পরিবর্তে ৫ স্তরে নামিয়ে আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। আইটি ফ্রি ল্যান্সিং সেবা ২০২৪ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এসএমই খাতে নারীদের টার্নওভারের ৭০ লাখ পর্যন্ত করমুক্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। মেগা শিল্পের বিকাশ এবং আমদানি বিকল্প শিল্প উৎপাদনকে ত্বরান্বিত করতে মেড ইন বাংলাদেশ  ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠায় অটোমোবাইল থ্রি হুইলার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে ১০ বছররের কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সিমেন্ট আমদানির কাঁচামাল করহার ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে ১০ বছরের কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। শিল্পের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে আগাম কর ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভ্যাট ফাঁকির মামলায় রাজস্বের দ্বিগুণ জরিমানার চেয়ে সমপরিমাণ করা প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

জিডিপি ও মূল্যস্ফীতি : প্রস্তাবিত আগামী অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। চলতি বাজেটে প্রবৃদ্ধির এই হার ধরা হয় ৮ দশমিক ২ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আগামী অর্থবছরের মোট জিডিপির আকার ধরা হচ্ছে ৩৪ লাখ ৫৬ হাজার ৪০ কোটি টাকা। বাজেটে মোট উন্নয়ন ব্যয় ধরা হচ্ছে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। যা এরই মধ্যে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের বাজেটে এডিপির আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা।

করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাব : ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে অর্থমন্ত্রী নতুন বাজেটে করপোরেট করহার কমানোর প্রস্তাব করেছেন। অর্থমন্ত্রী শিল্প খাতের কোম্পানির করহার ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করেছেন। তিনি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এবং তালিকাভুক্ত নয়-উভয় ধরনের কোম্পানির করহার কমানোর কথা বলেছেন।

মেড ইন বাংলাদেশ পণ্যে কর ছাড় : ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠায় আবারও অঙ্গীকার করেছেন অর্থমন্ত্রী। এ জন্য ১০ বছর কর ছাড় দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন। ১০ বছর পর মেড ইন বাংলাদেশ পণ্যে কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে।

যত ধনী তত কর : আয়কর আদায় বাড়াতে নতুন বাজেটে ধনীদের ওপর নজর দিয়েছে সরকার। করোনাকালে সাধারণ জনগণের ওপর করের বোঝা না চাপিয়ে সমাজে যারা বিত্তবান, তাদের কাছ থেকেই বেশি কর আহরণের জোর দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ জন্য ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সম্পদশালীদের ওপর সারচার্জ বাড়ানো হয়েছে। সেই সঙ্গে সারচার্জ আদায় প্রক্রিয়া সহজ করা হয়েছে। বর্তমানে সর্বনিম্ন নিট সম্পদ মূল্য ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত সারচার্জমুক্ত এবং ন্যূনতম সারচার্জ বছরে ৩ হাজার টাকা। সাতটি স্তরে প্রযোজ্য হারে সারচার্জ আদায় করা হয়। নতুন বাজেটে নিট সম্পদমূল্য সীমা ৩ কোটি টাকাই বহাল রেখে ন্যূনতম সারচার্জ পদ্ধতি বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।

কৃষি পণ্যে ছাড় : কৃষকদের জন্য সুখবর। কৃষি উপকরণ কেনার খরচ কমছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বেশ কয়েকটি কৃষি উপকরণের ওপর মূল্যসংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করেছেন। উইডার (নিড়ানি), উইনোয়ার এর উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে।

বাজেটের অঙ্ক : ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে মোট ব্যয় ধরা হয় ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৩৫ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা বেশি। আর জিডিপির ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। সে হিসেবে বাজেট ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। আর বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। অনুদান ব্যতীত ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। বাজেটে পরিচালন আবর্তক ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮০ কোটি টাকা। উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। অন্যান্য ব্যয় খাতে প্রস্তাব করা হয়েছে ৩৭ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা।

ঘাটতি ও ঘাটতির অর্থায়ন : বাজেটে অনুদান বাদে সামগ্রিক ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। চলতি বাজেটে ঘাটতি ধরা হয় ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতির প্রয়োজনীয় অর্থ সংস্থানের জন্য বৈদেশিক উৎস থেকে (অনুদানসহ) পাওয়া যাবে ১ লাখ ১ হাজার ২২৮ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। ব্যাংক বহির্ভূত ঋণ ৩৭ হাজার ১ টাকা। আর সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩২ হাজার কোটি টাকা। আর অন্যান্য খাত থেকে নেওয়া হবে ৫ হাজার ১ টাকা।

রাজস্ব আদায় : অন্যদিকে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ১১ হাজার কোটি টাকা বেশি। চলতি অর্থবছরে রাজস্ব প্রাপ্তির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরের সমান। এনবিআর বহির্ভূত কর আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা। কর ব্যতীত প্রাপ্তির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪৩ হাজার কোটি টাকা।

খাতওয়ারি বরাদ্দ : প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক অবকাঠামো খাতে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫১০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এটি মোট বরাদ্দের ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ। এর মধ্যে মানবসম্পদ খাতে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য) বরাদ্দ ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৪৭ কোটি টাকা। ভৌত অবকাঠামো খাতে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা বা ২৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ৭৪ হাজার ১০২ কোটি টাকা, যোগাযোগ অবকাঠামো খাতে ৬৯ হাজার ৪৭৪ কোটি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৭ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। সাধারণ সেবা খাতে ১ লাখ ৪৫ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি), বিভিন্ন শিল্পে আর্থিক সহায়তা, ভর্তুকি রাষ্ট্রায়ত্ত, বাণিজ্যিক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের জন্য ব্যয় বাবদ ৩৪ হাজার ৬৪৮ কোটি, সুদ পরিশোধ বাবদ ৬৮ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ ছাড়া নিট ঋণদান ও অন্যান্য খাতে ব্যয় বাবদ ৫ হাজার ১০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে ৬৯ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী তার বক্তৃতা শেষ করেছেন মহামারী সংক্রান্ত একটি হাদিস পাঠের মাধ্যমে। যা হলো ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুজামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসকাম’ (অর্থ : হে আল্লাহ অবশ্যই আমি তোমার নিকট ধবল, উন্মাদ, কুষ্ঠরোগ এবং সব প্রকার দুরারোগ্য জটিল ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি)। আবু দাউদ ১৫৫৪। উল্লেখ্য, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের সময় সুরা বাকারার ১৫৫ নম্বর আয়াত পড়ে বক্তব্য শেষ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী। রীতি অনুযায়ী আজ বাজেট উত্তর সংবাদ সম্মেলন করবেন অর্থমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় এ সংবাদ সম্মেলন ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে। এরপর আগামী ৬ জুন সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনা শুরু করবেন সংসদ সদস্যরা। তারপর আগামী ৩০ জুন এ বাজেট পাস হলে ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন