শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

চ্যালেঞ্জ নিয়েই ইতিহাসের বড় বাজেট

অর্থনৈতিক পুনর্গঠন জনজীবনে স্বস্তির চেষ্টা । সামাজিক সুরক্ষায় নতুন দরিদ্ররা রেকর্ড ঘাটতি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চ্যালেঞ্জ নিয়েই ইতিহাসের বড় বাজেট

ঘাটতির সব রেকর্ড ভেঙে নতুন অর্থবছরের জন্য বিশাল আকারের বাজেট ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। করোনা পরিস্থিতি ও ব্যবসায়ীদের দীর্ঘদিনের দাবি আমলে নিয়ে করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাব করেছেন নতুন বাজেটে। এ ছাড়া কৃষি খাত ও দেশি শিল্পের ক্ষেত্রে কর অবকাশ, কর অব্যাহতিসহ নানা সুবিধা দেওয়ার ঘোষণা করেছেন। করোনা মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে সামাজিক সুরক্ষার আওতা বাড়ছে। স্বাস্থ্য খাতের সুরক্ষা দিতে বরাদ্দ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী তাঁর বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, দেশে মেগা শিল্পের বিকাশ ও আমদানি বিকল্প শিল্প উৎপাদন ত্বরান্বিত করতে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। এদিকে সাধারণ মানুষের কাঁধে করের অতিরিক্ত বোঝা না চাপিয়ে ধনীদের সম্পদে সারচার্জ বাসিয়ে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। গতকাল বিকাল ৩টায় জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকার বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেটে ঘাটতি ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। প্রস্তাবিত নতুন বাজেটে মোট আয়ের লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। চলতি বাজেটেও এনবিআরের টার্গেট দেওয়া হয়েছিল ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। করোনা মহামারীর কারণে অর্থবছরের প্রথম আট মাসে রাজস্ব ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার কোটি টাকা। সরকারি চাকুরে বাদে ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, বেসরকারি খাতের চাকরিজীবী, উদ্যোক্তাসহ সব শ্রেণির মানুষের আয় কমেছে। সে বিবেচনায় নতুন অর্থবছরের বাজেটে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য আগের মতোই রাখা হয়েছে। করমুক্ত আয়সীমা রাখা হয়েছে অপরিবর্তিত। যদিও বিশাল আকারের ঘাটতি পূরণে অভ্যন্তরীণ উৎসের প্রতি নির্ভরতা কিছুটা কমানোর পরিকল্পনা করেছেন অর্থমন্ত্রী। ঘাটতির অর্থ জোগাতে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে ৯৭ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ খাত থেকে ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘জীবন-জীবিকায় প্রাধান্য দিয়ে সুদৃঢ় আগামীর পথে বাংলাদেশ’ শিরোনামের এবারের বাজেট প্রস্তুত করা হয়েছে সরকারের অতীতের অর্জন এবং উদ্ভূত বর্তমান পরিস্থিতির সমন্বয়ে। এবারের বাজেটে সংগত কারণেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য খাতে। পাশাপাশি কভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজগুলোর বাস্তবায়ন, কৃষি খাত, খাদ্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনাকে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। অর্থবছরের পুরো সময়জুড়েই থাকবে সরকারের নানা ধরনের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি, বাড়ানো হবে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা। গতকাল দুপুর ১২টায় জাতীয় সংসদ ভবনের পশ্চিম ব্লকের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত মন্ত্রিসভা কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। নিয়ম অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এতে স্বাক্ষর করেন। পরে দুপুর ২টা ৫০ মিনিটে খয়েরি রঙের ব্রিফকেস হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সংসদের অধিবেশন কক্ষে প্রবেশ করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় তাঁর পরনে ছিল সাদা রঙের পাঞ্জাবি, ওপরে কালো মুজিবকোট। সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনেই সংসদে প্রবেশ করেন তিনি। এরপর বিকাল ঠিক ৩িটায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হলে অর্থমন্ত্রী বাজেট উপস্থাপন করেন। করোনাভাইরাসের কারণে সবচেয়ে কমসংখ্যক সংসদ সদস্যের উপস্থিতিতে দেশের ৫০তম বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এ সময় সংসদের অধিবেশন কক্ষে বসে বাজেট উপস্থাপন অবলোকন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। প্রস্তাবিত এ বাজেট অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের তৃতীয় ও বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৩তম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসের ৫০তম। এ বছর স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ‘মুজিববর্ষ’ এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করা হয়ে“ যা অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়ও উঠে এসেছে। টানা তৃতীয় মেয়াদে দেশ শাসন করছে আওয়ামী লীগ সরকার। স্বাভাবিকভাবেই দীর্ঘ এক যুগের সাফল্য-ব্যর্থতার ফুলঝুরি উঠে এসেছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, কভিড-১৯-এর দীর্ঘতর প্রভাব ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের দ্বিতীয় ঢেউয়ের প্রভাবে বৈশি^ক অর্থনীতি ব্যাপক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। কভিড-১৯-এর কারণে দেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে সৃষ্ট ক্ষতি হতে পুনরুদ্ধারের কৌশল তুলে ধরা হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে বরাদ্দ দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য, কৃষি ও কর্মসৃজনকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আগামী বাজেটে করোনার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব মোকাবিলায় জীবন ও জীবিকাকে প্রাধান্য দিয়ে অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের মাধ্যমে জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, বিগত এক দশকে দেশের ক্রমাগত উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন কভিড-১৯-এর প্রভাবে সাময়িক বাধাগ্রস্ত হয়েছে। চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮ দশমিক ২ শতাংশ। কিন্তু মহামারীর প্রভাব দীর্ঘায়িত হওয়া এবং করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে পুনরায় লকডাউনে অর্থনৈতিক কর্মকান্ড শ্লথ, আমদানি-রপ্তানিতে কাক্সিক্ষত গতি নেই। তবে প্রবাসী আয়ে কাক্সিক্ষত প্রবৃদ্ধি এবং সরকার-ঘোষিত অর্থনৈতিক প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের বিবেচনায় চলতি অর্থবছরের প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন সংশোধন করে ৬ দশমকি ১ শতাংশ করা হয়েছে। পাশাপাশি কভিড-১৯-পরবর্তী উত্তরণের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পণার সঙ্গে মিল রেখে ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ সময় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশ ধরা হয়েছে। নতুন বাজেটে সরকারের অগ্রাধিকারের ক্ষেত্রে কাঠামোগত পরিবর্তন আনা হয়েছে। কভিড মোকাবিলায় স্বাস্থ্য খাতকে সর্বাপেক্ষা অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে প্রধানমন্ত্রী-ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজসমূহের বাস্তবায়ন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কৃষিকে তৃতীয় অগ্রাধিকার খাত হিসেবে উল্লেখ করেছেন। কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ, সেচ ও বীজে প্রণোদনা, কৃষি পুনর্বাসন, সারে ভর্তুকি প্রদান অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রী আগামী বাজেটে শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়নসহ সার্বিক মানবসম্পদ উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়েছেন। সামাজিক নিরাপত্তার আওতা সম্প্রসারণ করাসহ ঘরহীন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য ঘর নির্মাণ এবং নিম্ন আয়ের মানুষের মাঝে বিনামূল্যে/স্বল্পমূল্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচিকেও অগ্রাধিকারে রেখেছেন অর্থমন্ত্রী। দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার আওতায় আনার জন্য ভাগ ভাগ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন বাজেট বক্তৃতায়। ভ্যাকসিন কেনার জন্য যত টাকা লাগুক তা দেবে সরকার। চলতি অর্থবছরের মতো আাগামী অর্থবছরেও করোনা মোকাবিলায় ১০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। স্বাস্থ্য খাতের গবেষণার জন্য চলতি অর্থবছরের মতো আগামী অর্থবছরেও গবেষণায়র জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দের কথা জানান অর্থমন্ত্রী। কভিড-১৯ মোকাবিলায় আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে ৩২ হাজার ৭৩১ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনা দুর্যোগের কারণে খাদ্যশস্য উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় খাদ্য নিরাপত্তা বিঘিœত হলেও বাংলাদেশ সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেওয়ায় সমস্যা হয়নি। কর্মসংস্থানের ওপর জোর দেওয়ার কথা বলা হলেও সে বিষয়টি পরিষ্কার করেননি অর্থমন্ত্রী। সরকার দারিদ্র্য বিমোচনে সাহসী, দৃঢ়, জনকেন্দ্রিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নীতি গ্রহণ ও বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ ইতিমধ্যে বিশেষজ্ঞদের নজর কেড়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মধ্যে দারিদ্র্যের হার ১২ দশমিক ৩ শতাংশে নামিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণের কথা তুলে ধরে অর্থমন্ত্রী বলেন, গত বছরের ন্যায় এ বছরও নিম্নআয়ের ৩৫ লাখ মানুষকে আড়াই হাজার করে নগদ টাকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে ১১২ উপজেলায় শতভাগ বয়স্ক ভাতা নিশ্চিত করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে তা বাড়িয়ে ১৫০ উপজেলা করা হয়েছে। এ খাতে ৪৮১ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হবে। একইভাবে ১১২টি উপজেলায় বিধবা ভাতা দেওয়া হতো। আগামী বাজেটে ১৫০ উপজেলা করা হচ্ছে। এ জন্য অতিরিক্ত ২৫৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। প্রতিবন্ধী খাতে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়ানোর প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা ১২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ১ হাজার ৯২০ কোটি টাকা বরাদ্দ বাড়বে। আগামী অর্থবছরে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ১ লাখ ৭ হাজার ৬১৪ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে। যা বাজেটের ১৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ এবং জিডিপির ৩ দশমিক ১১ শতাংশ। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে ২০ হাজার কোটি টাকার একাধিক প্রণোদনা প্যাকেজ গ্রহণ করা হয়েছে, এটি বাস্তবায়ন হলে ২০২৪ সালের মধ্যে জাতীয় অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৩২ ভাগে উন্নীত হবে। বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, বিনিয়োগ বাড়াতে দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হচ্ছে। এর মধ্যে ৯৭টি অঞ্চল স্থাপনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, ৯টি উৎপাদন শুরু করেছে। ২৮টির উন্নয়ন চলমান। অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো থেকে ২১০ জন বিদেশি বিনিয়োগকারীর কাছ থেকে ২৭ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে। দুর্নীতি কমিয়ে আনতে দুদককে সম্পূর্ণ ডিজিটাল করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। মোবাইল ব্যাংকিং আরও সহজীকরণ করা হয়েছে। এমএফএস মাধ্যমে লেনদেনের ব্যক্তিসীমা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বৃদ্ধি করে ২ লাখ টাকা করা হয়েছে। ক্যাশ আউট চার্জ ১ হাজার টাকা পর্যন্ত মওকুফ করা হয়েছে। ব্যাংক সুদের যৌক্তিকীকরণ নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ব্যাংক রেট ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। মুদ্রাবাজারে তারল্য ব্যবস্থাপনা সুষ্ঠু রাখার স্বার্থে সিআরআর ৪ শতাংশ, অফশোর ইউনিটের জন্য ২ শতাংশ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ১ দশমিক ৫ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। রাজস্ব আহরণের ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী তার প্রস্তাবনায় বলেন, করহার না বাড়িয়ে কর ব্যবস্থা সংস্কার করা হয়েছে। ই-টিআইএনধারীদের কর বিবরণী জমা দিতে উদ্বুদ্ধকরণ করা হয়েছে। নতুন করদাতা শনাক্তকরণ এবং কর ফাঁকি রোধে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিরাজমান ব্যবসাবান্ধব পরিবেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক করহার দেশের বাণিজ্য প্রসারে ও শিল্পায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ২০২১-২২ অর্থবছরে করপোরেট করহার আরও কমিয়ে নন-লিস্টেড কোম্পনির জন্য ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশের প্রস্তাব করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত কোম্পানির জন্য ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। নন-লিস্টেড ব্যক্তি কোম্পানির ক্ষেত্রে ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়েছে। অর্থনীতিকে অধিকতর আনুষ্ঠানিক করা এবং এক ব্যক্তি কোম্পানির প্রতিষ্ঠা উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এক ব্যক্তি কোম্পানির করহার ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে ব্যক্তিশ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের করমুক্ত আয়ের সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা করা হয়েছে। ব্যবসায়িক টার্নওভারের ওপর করহার দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে দশমিক ২৫ করা হয়েছে। সারচার্জ ৭ স্তরের পরিবর্তে ৫ স্তরে নামিয়ে আনার প্রস্তাব করা হয়েছে। আইটি ফ্রি ল্যান্সিং সেবা ২০২৪ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এসএমই খাতে নারীদের টার্নওভারের ৭০ লাখ পর্যন্ত করমুক্ত প্রস্তাব করা হয়েছে। মেগা শিল্পের বিকাশ এবং আমদানি বিকল্প শিল্প উৎপাদনকে ত্বরান্বিত করতে মেড ইন বাংলাদেশ  ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠায় অটোমোবাইল থ্রি হুইলার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানকে ১০ বছররের কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সিমেন্ট আমদানির কাঁচামাল করহার ৩ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২ শতাংশ করা হয়েছে। উদ্যোক্তা তৈরির ক্ষেত্রে ১০ বছরের কর অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। শিল্পের কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে আগাম কর ৪ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভ্যাট ফাঁকির মামলায় রাজস্বের দ্বিগুণ জরিমানার চেয়ে সমপরিমাণ করা প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী।

জিডিপি ও মূল্যস্ফীতি : প্রস্তাবিত আগামী অর্থবছরের বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। চলতি বাজেটে প্রবৃদ্ধির এই হার ধরা হয় ৮ দশমিক ২ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে ধরে রাখার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। আগামী অর্থবছরের মোট জিডিপির আকার ধরা হচ্ছে ৩৪ লাখ ৫৬ হাজার ৪০ কোটি টাকা। বাজেটে মোট উন্নয়ন ব্যয় ধরা হচ্ছে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। যা এরই মধ্যে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। চলতি বছরের বাজেটে এডিপির আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা।

করপোরেট কর কমানোর প্রস্তাব : ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করতে অর্থমন্ত্রী নতুন বাজেটে করপোরেট করহার কমানোর প্রস্তাব করেছেন। অর্থমন্ত্রী শিল্প খাতের কোম্পানির করহার ২ দশমিক ৫ শতাংশ কমানোর প্রস্তাব করেছেন। তিনি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এবং তালিকাভুক্ত নয়-উভয় ধরনের কোম্পানির করহার কমানোর কথা বলেছেন।

মেড ইন বাংলাদেশ পণ্যে কর ছাড় : ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠায় আবারও অঙ্গীকার করেছেন অর্থমন্ত্রী। এ জন্য ১০ বছর কর ছাড় দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন। ১০ বছর পর মেড ইন বাংলাদেশ পণ্যে কর ছাড় দেওয়া হচ্ছে।

যত ধনী তত কর : আয়কর আদায় বাড়াতে নতুন বাজেটে ধনীদের ওপর নজর দিয়েছে সরকার। করোনাকালে সাধারণ জনগণের ওপর করের বোঝা না চাপিয়ে সমাজে যারা বিত্তবান, তাদের কাছ থেকেই বেশি কর আহরণের জোর দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ জন্য ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সম্পদশালীদের ওপর সারচার্জ বাড়ানো হয়েছে। সেই সঙ্গে সারচার্জ আদায় প্রক্রিয়া সহজ করা হয়েছে। বর্তমানে সর্বনিম্ন নিট সম্পদ মূল্য ৩ কোটি টাকা পর্যন্ত সারচার্জমুক্ত এবং ন্যূনতম সারচার্জ বছরে ৩ হাজার টাকা। সাতটি স্তরে প্রযোজ্য হারে সারচার্জ আদায় করা হয়। নতুন বাজেটে নিট সম্পদমূল্য সীমা ৩ কোটি টাকাই বহাল রেখে ন্যূনতম সারচার্জ পদ্ধতি বাতিলের প্রস্তাব করা হয়েছে।

কৃষি পণ্যে ছাড় : কৃষকদের জন্য সুখবর। কৃষি উপকরণ কেনার খরচ কমছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বেশ কয়েকটি কৃষি উপকরণের ওপর মূল্যসংযোজন কর বা ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করেছেন। উইডার (নিড়ানি), উইনোয়ার এর উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবে।

বাজেটের অঙ্ক : ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে মোট ব্যয় ধরা হয় ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৩৫ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা বেশি। আর জিডিপির ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ। আয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। সে হিসেবে বাজেট ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। আর বৈদেশিক অনুদান পাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। অনুদান ব্যতীত ঘাটতির পরিমাণ ধরা হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ১৯১ কোটি টাকা। বাজেটে পরিচালন আবর্তক ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ লাখ ২৮ হাজার ৮০ কোটি টাকা। উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩৭ হাজার ৭৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ২ লাখ ২৫ হাজার ৩২৪ কোটি টাকা। অন্যান্য ব্যয় খাতে প্রস্তাব করা হয়েছে ৩৭ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা।

ঘাটতি ও ঘাটতির অর্থায়ন : বাজেটে অনুদান বাদে সামগ্রিক ঘাটতি ২ লাখ ১৪ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। যা জিডিপির ৬ দশমিক ২ শতাংশ। চলতি বাজেটে ঘাটতি ধরা হয় ১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতির প্রয়োজনীয় অর্থ সংস্থানের জন্য বৈদেশিক উৎস থেকে (অনুদানসহ) পাওয়া যাবে ১ লাখ ১ হাজার ২২৮ কোটি টাকা। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক খাত থেকে ৭৬ হাজার ৪৫২ কোটি টাকা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। ব্যাংক বহির্ভূত ঋণ ৩৭ হাজার ১ টাকা। আর সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩২ হাজার কোটি টাকা। আর অন্যান্য খাত থেকে নেওয়া হবে ৫ হাজার ১ টাকা।

রাজস্ব আদায় : অন্যদিকে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৮৯ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ১১ হাজার কোটি টাকা বেশি। চলতি অর্থবছরে রাজস্ব প্রাপ্তির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরের সমান। এনবিআর বহির্ভূত কর আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা। কর ব্যতীত প্রাপ্তির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪৩ হাজার কোটি টাকা।

খাতওয়ারি বরাদ্দ : প্রস্তাবিত বাজেটে সামাজিক অবকাঠামো খাতে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫১০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এটি মোট বরাদ্দের ২৮ দশমিক ২৫ শতাংশ। এর মধ্যে মানবসম্পদ খাতে (শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অন্যান্য) বরাদ্দ ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৪৭ কোটি টাকা। ভৌত অবকাঠামো খাতে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা বা ২৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ কোটি টাকা বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন খাতে ৭৪ হাজার ১০২ কোটি টাকা, যোগাযোগ অবকাঠামো খাতে ৬৯ হাজার ৪৭৪ কোটি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৭ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। সাধারণ সেবা খাতে ১ লাখ ৪৫ হাজার ১৫০ কোটি টাকা। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব (পিপিপি), বিভিন্ন শিল্পে আর্থিক সহায়তা, ভর্তুকি রাষ্ট্রায়ত্ত, বাণিজ্যিক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের জন্য ব্যয় বাবদ ৩৪ হাজার ৬৪৮ কোটি, সুদ পরিশোধ বাবদ ৬৮ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ ছাড়া নিট ঋণদান ও অন্যান্য খাতে ব্যয় বাবদ ৫ হাজার ১০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে ৬৯ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী তার বক্তৃতা শেষ করেছেন মহামারী সংক্রান্ত একটি হাদিস পাঠের মাধ্যমে। যা হলো ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনি ওয়াল জুজামি ওয়া মিন ছাইয়্যি ইল আসকাম’ (অর্থ : হে আল্লাহ অবশ্যই আমি তোমার নিকট ধবল, উন্মাদ, কুষ্ঠরোগ এবং সব প্রকার দুরারোগ্য জটিল ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি)। আবু দাউদ ১৫৫৪। উল্লেখ্য, চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের সময় সুরা বাকারার ১৫৫ নম্বর আয়াত পড়ে বক্তব্য শেষ করেছিলেন অর্থমন্ত্রী। রীতি অনুযায়ী আজ বাজেট উত্তর সংবাদ সম্মেলন করবেন অর্থমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় এ সংবাদ সম্মেলন ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে। এরপর আগামী ৬ জুন সংসদের অধিবেশনে প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনা শুরু করবেন সংসদ সদস্যরা। তারপর আগামী ৩০ জুন এ বাজেট পাস হলে ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে শান্তি আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা
অ্যামাজনে চাকরিচ্যুত হতে পারেন ৩০ হাজার কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়
অজি নারী ক্রিকেটারদের শ্লীলতাহানি, ভারতীয় মন্ত্রীর মন্তব্যে তোলপাড়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০
প্যারাবন ধ্বংসে মামলা, আসামি ২০

দেশগ্রাম

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম