শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ জুন, ২০২১ আপডেট:

অভূতপূর্ব অনিশ্চয়তার মুখে জীবন-জীবিকা

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
অভূতপূর্ব অনিশ্চয়তার মুখে জীবন-জীবিকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক এবং বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ‘উন্নয়ন অন্বেষণ’-এর চেয়ারপারসন ড. রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেছেন, এক অভূতপূর্ব অনিশ্চিত সময়ের মধ্যে মানুষের জীবন ও জীবিকা। এ মহামারী জীবন-জীবিকা ও অর্থনীতির যতটা ক্ষতি করেছে, তা ইতিহাসে অতুলনীয়। সব ক্ষেত্রের অর্জন পিছিয়ে দিয়েছে। ১৯৯২ সালের পর এই প্রথম নতুন করে দারিদ্র্য বেড়েছে। প্রথম ধাক্কায় দিন আনে দিন খায় তথা এক দিন আয় না করলে সংসার চালানো দায়- এমন মানুষ তাদের যৎকিঞ্চিৎ সঞ্চয় ভেঙে অথবা আত্মীয়স্বজনের সহায়তা নিয়ে অথবা জমি বিক্রি বা বন্ধক রেখে সংসার চালিয়েছিল। এখন তো সঞ্চয় নেই। এখন কোথায় ধার পাবে? আগের ঋণই কীভাবে শোধ হবে? স্বাস্থ্য খাতে ব্যক্তিগত খরচ বাড়ছেই। অধিকাংশ মানুষ অনিশ্চয়তা ও দুশ্চিন্তায় জীবন-যাপন  করছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বিশ্বব্যাপী করোনার অভিঘাত মোকাবিলায় সম্প্রসারণশীল নীতির দিকে ঝুঁকছে। অথচ চলতি বছর বাংলাদেশে রাজস্ব ব্যয় আরও সংকুচিত হয়েছে। ঘোষিত ঋণভিত্তিক প্রণোদনা প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার ঘাটতির কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খাতে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী পৌঁছাতে পারেনি। অধিকাংশ মানুষের কর্ম নিয়োজনকারী খাতসমূহ বঞ্চিত থেকে গেছে। প্রণোদনা প্যাকেজের বেশির ভাগই গেছে রপ্তানিমুখী আর বৃহৎ কিছু শিল্পের হাতে। অন্যদিকে অনানুষ্ঠানিক খাত, কুটির, অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত (সিএমএসএমই) আর কৃষি খাত উপেক্ষিত রয়ে গেছে। ফলে বৈষম্য বাড়ছে। পুনরুদ্ধারের গতিপথ ইংরেজি ‘কে’ অক্ষরের চেহারা ধারণ করছে। অর্থাৎ একদিকে সম্পদ কিছু মানুষের হাতে যাচ্ছে, অন্যদিকে অধিকাংশ মানুষের আয় কমছে। মধ্যবর্তী শ্রেণিসমূহের একটি অংশ ক্রমশ প্রান্তিক হয়ে পড়ছে এবং দরিদ্রের কাতারে চলে যাচ্ছে। কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে দুটি দিক রয়েছে। কর্মসংস্থান ধরে রাখা এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি। অধিকাংশ মানুষের কর্মজোগানদারি কুটির, অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগে (সিএমএসএমই) পূর্বে ঘোষিত প্রণোদনার অর্থ বাস্তবায়নের ধীরগতির কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে কোনো ব্যাখ্যা বাজেটে নেই। সামগ্রিক চাহিদা বাড়াতে কারবারে অর্থ ও ঋণ সহায়তা দিলেই পুনরুদ্ধার হবে না। কর্মসংস্থানমুখী ব্যবস্থা নিতে হবে।

বিনিয়োগ থেকে নতুন কর্মসংস্থান আসবে। ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ এক দশক ধরে ২৩ শতাংশের কাছাকাছিতে আটকে রয়েছে। বিনিয়োগ স্থবিরতায় করোনার আগেও কর্মসংস্থানহীন প্রবৃদ্ধি চলছিল। বিবিএস বলছে, করোনার প্রথম চার মাসেই বেকারত্ব বেড়েছে ১০ গুণ। আইএলও এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের যৌথ প্রতিবেদন বলছে, করোনার কারণে যুব বেকারত্বের হার ২০১৯ সালের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি বেড়ে ২০২০ সালে ২৪ দশমিক ৮ শতাংশ হতে পারে। কাজ হারানো ও নতুন কর্মসংস্থানের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, মূলত অভিবাসী আয় জারি থাকায় এবং কৃষকের উৎপাদন চালু থাকায় অধিক হারে অধোগতি থেকে বাঁচা গেছে। তারাই অর্থনীতি টিকিয়ে রাখতে বড় ভূমিকা রেখেছেন। কিন্তু প্রতি মাসে যে পরিমাণ শ্রমিক অভিবাসী হিসেবে যেত, তা এখন থমকে আছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া কমছে ৭১ শতাংশ। এভাবে চলতে থাকলে অভিবাসী আয়েও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। আগামী বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির টার্গেট কতটা যৌক্তিক সে প্রসঙ্গে রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা মূল বিষয় নয়। মূল হলো কীভাবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠন করা যায়। মানুষের জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং যে কোনো ঝুঁকি মোকাবিলায় মানুষের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ কর্মসূচির কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে হবে দুটো ইউনিট- খানা বা গৃহস্থালি এবং কারবার বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। অভিঘাত মোকাবিলার জন্য প্রতিটি খানায় সরাসরি নগদ অর্থ পৌঁছাতে হবে। সর্বোপরি সর্বজনীন স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে যে কোনো অভিঘাতে মানুষের ঝুঁকি প্রশমনের সক্ষমতা বাড়ে। দ্বিতীয়ত, নীতি-কৌশল ও বরাদ্দে সবচেয়ে বেশি মানুষ নিয়োজিত খাতগুলোতে অধিক প্রাধান্য দিতে হবে। কুটির, ক্ষুদ্র, অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে সহায়তা বাড়াতে হবে। বাজেট ঘাটতি ও বাজেট বাস্তবায়ন বিষয়ে পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে তিনি বলেন, বাজেট ঘাটতি মূল বিষয় নয়। প্রথমত দেখতে হবে অর্থনীতির পুনরুদ্ধার ও পুনর্গঠন হচ্ছে কি না তা। দ্বিতীয়ত কেন বাজেট ঘাটতি তৈরি করা হচ্ছে। বেতন-ভাতায় ব্যয় করার জন্য বাজেট ঘাটতি বাড়া কাম্য নয়। বিশ্বব্যাপী অর্থনীতির সামগ্রিক চাহিদা বাড়াতে ব্যক্তি পর্যায়ে ভোগব্যয় বজায় রাখতে এবং ব্যবসায়ে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান ধরে রাখতে নগদ অর্থ সরবরাহ করা হচ্ছে। উন্নত দেশগুলোতে গড়ে মোট দেশজ উৎপাদনের ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ প্রণোদনাসহ অন্যান্য মাধ্যমে অর্থ সরবরাহ করা হয়েছে। এসব কার্যক্রমে রাজস্ব ও মুদ্রানীতি উভয়কেই ব্যবহার করা হয়েছে। মানুষের হাতে নগদ অর্থ যেতে হবে। কারবারে অর্থ পৌঁছাতে হবে। উৎপাদনশীল খাতে অর্থ পৌঁছানোর মাধ্যমে নতুন বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান তৈরি হলে বাজেট ঘাটতি সমস্যা নয়।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিনিয়োগের ভালো-মন্দ দিক বিশ্লেষণ করে তিনি বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আসলে সুনির্দিষ্ট কৌশলের দরকার রয়েছে। এ কৌশলের প্রথম অংশ হিসেবে ‘সভরেন ক্যাপিটাল ফান্ড’ গঠন করে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। দ্বিতীয়ত, পার্শ্ববর্তী উন্নয়নশীল দেশে চাহিদা আছে। কোনো দেশকে ঋণ দেওয়ার জন্য ‘এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংক’ প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। এভাবে যা আয় হবে তা দেশের পুনর্জীবনচক্রভিত্তিক সর্বজনীন সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির ব্যবস্থার জন্য ব্যয় করতে হবে। সর্বজনীন পেনশন ভাতা, বেকার ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, শিশু প্রতিপালন ভাতা, আবাসন সুবিধা, আয় সহায়ক ভাতা ও স্বাস্থ্য ভাতা- এ সাতটি খাতে এ কর্মসূচি নেওয়া যেতে পারে। দেশের ব্যাংকিং খাত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, করোনার আগেই ব্যাংক খাত খেলাপি ঋণে ধুঁকছিল। খেলাপি ঋণের উচ্চহার বিদ্যমান। গত তিন মাসে ব্যাংকের খেলাপি বেড়ে প্রায় ৬ হাজার ৩৫১ কোটি টাকা হয়েছে। খেলাপি ঋণের ভারে বেসরকারি ব্যাংকগুলো নুয়ে পড়ছে। মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে মার্চ শেষে এসব ব্যাংকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর চেয়ে বেশি হয়েছে। তিন মাসের ব্যবধানে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৪ হাজার ৭২৮ কোটি টাকা এবং সরকারি ব্যাংকগুলোতে বেড়েছে ৩ হাজার ৮৯ কোটি টাকা।

করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রয়োগ বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো সবার জন্য টিকা পাওয়া অনিশ্চিত। অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তব্যে বলেছেন, ‘মোট ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়ার আওতায় আনার জন্য ভাগ ভাগ করে পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ঝুঁকিপূর্ণ জনগণকে টিকা দেওয়া হবে এবং প্রতি মাসে ২৫ লাখ করে টিকা দেওয়া হবে।’ এভাবে দিতে গেলে চার বছর লাগবে। চার বছর অনিশ্চিত জীবনের মধ্যে কাটাতে হবে! সবার জন্য টিকার ব্যবস্থা করতে প্রয়োজন ছিল সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা, কৌশল ও বাস্তবায়ন ব্যবস্থা। টিকা বহুমাত্রিক উৎস থেকে সংগ্রহ এবং নিজস্ব উৎপাদন দুই ব্যবস্থাই রাখা দরকার ছিল। কিন্তু প্রথমদিকে তা না করে টিকা সংগ্রহে একক নির্ভরতার কারণে বর্তমান সংকট তৈরি হয়েছে। পদ্মা সেতু, মেট্রোরেলসহ বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর অবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, বাজেট বাস্তবায়নের হার আগের চেয়ে কম। ২০২১ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত সরকার বাজেট বাস্তবায়ন করতে পেরেছে মাত্র ৪৪ শতাংশ। এপ্রিল পর্যন্ত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের হার মাত্র ৪৯ শতাংশের মতো। ১১ মাসে স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন বরাদ্দের মাত্র ৩১ শতাংশ ব্যয় হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের এডিপি বাস্তবায়ন সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে একেবারে তলানিতে। বাজেট বাস্তবায়নের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও কৌশল নির্ধারণে কোনো ধরনের পথনির্দেশ নেই। এমনকি করোনা মহামারীর মতো বিশেষ পরিস্থিতিতে কীভাবে বাজেট বাস্তবায়িত হবে তা নিয়েও কোনো কৌশল ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়নি। অর্থবছরের প্রথমদিকে উন্নয়ন বরাদ্দ ব্যয়ের ধীরগতি এবং শেষ দিকের হঠাৎ বেড়ে যাওয়া প্রশ্ন উদ্রেক করে। প্রতিবছর সংশোধিত বাজেটের আকার ছোট হলেও বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) বরাদ্দকৃত অর্থের আকারে খুব বেশি হেরফের হয় না।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম