শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিচ্ছিন্ন হচ্ছে ঢাকা

দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ, মানিকগঞ্জ মুন্সীগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর রাজবাড়ী মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জে কঠোর বিধিনিষেধ, খোলা থাকবে গার্মেন্ট জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম, শঙ্কা বাড়াচ্ছে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ-মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার শনাক্ত মৃত্যু ৭৮
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিচ্ছিন্ন হচ্ছে ঢাকা

রাজধানীতে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আশপাশের সাত জেলায় আজ সকাল ৬টা থেকে আরোপ করা হয়েছে ‘কঠোর’ বিধিনিষেধ।

সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এবং ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এ ৯ দিন ‘কঠোর’ বিধিনিষেধ চলমান থাকবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। রাজধানীকে ঢাকা বিচ্ছিন্ন করার ঘোষণায় আজ থেকে ঢাকার সঙ্গে দূর পাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকবে। সাত জেলায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষনা করেছে বিআইডব্লিউটিএ। জরুরি সেবা ছাড়া সাত জেলায় সব অফিস বন্ধ থাকবে।  রাজধানীর বাইরে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে বেশ কিছু এলাকায় ইতিমধ্যে চলছে কঠোর বিধিনিষেধ। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা, সাতক্ষীরা জেলা, রাজশাহী মহানগর, নওগাঁ পৌরসভা, নিয়ামতপুর উপজেলা, নাটোর সদর ও সিংড়া পৌরসভা, রাজশাহী সিটি করপোরেশন, নোয়াখালী পৌরসভা ও সদর উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন, নড়াইল সদর পৌরসভার তিনটি এলাকা, জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি পৌরসভা এবং যশোর সদর ও অভয়নগর পৌরসভাসহ কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় বিধিনিষেধ চলমান রয়েছে। অনেক এলাকায় কয়েক দফা বাড়ানো হয়েছে বিধিনিষেধ। তবু লাগামহীন করোনা পরিস্থিতি। সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ৬৩৬ জন নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ৭৮ জন।

গতকাল মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জরুরি ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন,  ‘আগামীকাল (আজ মঙ্গলবার) থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। লকডাউন চলাকালে জনসাধারণের চলাচলসহ সবকিছু সকাল ৬টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এ সময় শুধু আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা চলাচল করতে পারবে। পরবর্তীতে জারি করা উপসচিব রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ‘এ সময়ে শুধু আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন কৃষি উপকরণ, খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা, কভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস বন্দরসমূহের কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, গণমাধ্যম, বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এবং পণ্যবাহী ট্রাক/লরি এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে’। চারপাশের জেলায় বিধিনিষেধ আরোপ করায় কার্যত বিচ্ছিন্ন থাকবে ঢাকা। তবে এসব জেলায় তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকবে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল। তিনি জানান, আজ ‘কভিড-১৯ এর বিস্তার রোধকল্পে সার্বিক কার্যাবলি/চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ’ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ একটি নোটিস জারি করেছে। আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, তৈরি পোশাক খাত এর আওতাবহির্ভূত থাকবে।’ সীমান্ত ঘেঁষা ও আশপাশের জেলাগুলোতে ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে করোনা সংক্রমণ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের দাপটে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যু। গতকাল মোংলায় ২৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৯ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণ হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ সংক্রমণশীল ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের প্রভাবে দেশে করোনায় শনাক্ত ও মৃত্যুহার উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। মাত্র দুই সপ্তাহে নমুনা সংগ্রহের হার বেড়েছে ২২ শতাংশ। শনাক্তের হার বেড়েছে ৫৫ শতাংশ। এই সময়ে শনাক্ত রোগীর মৃত্যুহার বেড়েছে ৪৬ শতাংশ। শনাক্ত ও মৃত্যুর হার এভাবে বাড়তে থাকলে দেশের করোনা পরিস্থিতি আশঙ্কাজনকভাবে অবনতি ঘটতে পারে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে করোনা শনাক্তের ৬৮ শতাংশই এই ভ্যারিয়েন্টের শিকার। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র-আইসিডিডিআর,বি’র গবেষণায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে। আইসিডিআির,বি’র সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ও ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান ড. মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু করে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত এই সময়ের করোনা পরিস্থিতি বিশ্লেষণের জন্য তারা ৬০টি নমুনার জিনোম সিকুয়েন্সিং করেন। যার মধ্যে ৬৮ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে কভিডে শনাক্ত ও মৃত্যুহার উদ্বেগজনক। চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইলে শনাক্তের হার বেশি দেখা যাচ্ছে। রাজশাহীতে শনাক্তের হার ১৭ শতাংশের বেশি। খুলনার অবস্থা বেশ উদ্বেগজনক। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ জুন সারা দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৩৮ জন, মারা গেছেন ৫৪ জন। সংক্রমণ হার ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। গত ১৯ জুন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৫৭ জন, মারা গেছেন ৬৭ জন। সংক্রমণ হার ১৮ দশমিক শূন্য দুই শতাংশ। গত ২০ জুন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৬৪১ জন, মারা গেছেন ৮২ জন। সংক্রমণ হার ১৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। গতকাল করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৬২৩ জন, মারা গেছেন ৭৮ জন। সংক্রমণ হার ১৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, রাজশাহী বিভাগে করোনার ‘হটস্পট’ এখন রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ। এরই মধ্যে ভারত সীমান্তবর্তী এ তিন জেলায় ‘বিশেষ বিধিনিষেধ ও লকডাউন’ চলছে। কিন্তু তারপরও থামছে না মৃত্যুর মিছিল। গত ২৪ ঘণ্টায়ও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনাকালে ৭৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর বিভাগের আট জেলায় করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৫৬ জনে। স্বাস্ব্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পরিচালক ডা. নাজমা আক্তার বলেন, ‘রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ এখন ‘পিক টাইম’ বা সর্বোচ্চ অবস্থা চলছে বলে আমরা ধারণা করছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, এটিকে আর বাড়তে না দেওয়া।’ করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, বিশেষ লকডাউন প্রশ্নে সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের দেরি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২ জন। হাসপাতালে করোনা রোগীদের শয্যার সংখ্যা ৩০৯টি। হাসপাতালের শয্যা বাড়িয়েও রোগী সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. হাবিবুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘এই মুহূর্তে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া আর কোনো বিকল্প পথ নেই।’ ভারত সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে চলছে ‘বিশেষ লকডাউন’। খুলনা থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, এক দিনের ব্যবধানে খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় আবারও বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৯৪৫ জন। এ সময় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১২ জন। এর আগে ২০ জুন করোনা শনাক্ত হয়েছিলেন ৭৬৩ জন। জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় তিনজন, কুষ্টিয়ায় তিনজন, ঝিনাইদহে দুজন, চুয়াডাঙ্গায় একজন, যশোরে একজন, বাগেরহাটে একজন এবং নড়াইলে একজন মারা গেছেন। গতকাল পর্যন্ত বিভাগে মোট শনাক্ত হয়েছে ৪৫ হাজার ৯৭৭ জন। আক্রান্ত হয়ে মোট মারা গেছেন ৮৩৭ জন।

দিনাজপুর প্রতিনিধি মো. রিয়াজুল ইসলাম জানান, করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে দিনাজপুর সদর উপজেলায় চলমান কঠোর লকডাউন আরও ৭ দিন বাড়িয়ে আগামী ২৮ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। শনাক্তের হার ৫৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ। জেলা সিভিল সার্জন ডা. আবদুল কুদ্দুছ জানান, জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভায় এ লকডাউন আরও ৭ দিন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দিনাজপুর সার্জন অফিসের তথ্যানুযায়ী, ১ জুন গত ২০ দিনে জেলায় ১ হাজার ৫৪৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ২৩ জন।

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক আবদুর রহমান টুলু জানান, বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচজন করোনায় মারা গেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২১৯ নমুনায় ৮৪ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। আক্রান্তের হার ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ। সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি জানান, সাতক্ষীরায় করোনায় একজন এবং উপসর্গ নিয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়েছে আরও ৫০ জন। জেলা প্রশাসনের দেওয়া ৫ জুন থেকে চলমান লকডাউন তৃতীয় দফায় বাড়িয়ে ২৪ জুন করা হয়। বাগেরহাট প্রতিনিধি শেখ আহসানুল করিম জানান, করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে জেলায় ৬৬ জন মারা গেলেন। বাগেরহাটে গতকাল ২০১ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৮৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় সংক্রমণ হার এক দিনের ব্যবধানে ৩৫ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৭৮ শতাংশে। নাটোর প্রতিনিধি নাসিম উদ্দীন নাসিম জানান, নাটোরে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজন ও করোনা উপসর্গে চারজন মারা গেছেন। নাটোর সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. পরিতোষ কুমার রায় জানান, হাসপাতালে আনার পর আবদুর রহমান মারা যান। তার নমুনা পরীক্ষা করে করোনা পজিটিভ আসে। অন্যদিকে মোশারফ উপসর্গ নিয়ে মারা যান। সংক্রমণ বাড়ায় নাটোর ও সিংড়া পৌর এলাকায় ৯ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি মো. রফিকুল আলম জানান, চাঁপাইবাবগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট ১১৩ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব, র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট ও জিন এক্সপার্ট টেস্টে ২৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

ঢাকা থেকে বাস বন্ধ : আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে ৩০ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত রাজধানীর ঢাকার সঙ্গে সব দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনের আলোকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সরকার ঢাকা বিভাগের সাত জেলায় লকডাউন  ঘোষণা করেছে। এই সাত জেলার ওপর দিয়েই দূরপাল্লার বাস চলাচল করে। যেহেতু লকডাউন তাই গাড়ি যেতে পারবে না। এ জন্য দূরপাল্লার গাড়ি বন্ধ থাকবে।

৭ জেলায় নৌযান বন্ধ : লকডাউন ঘোষিত সাত জেলার যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চগুলো এই  জেলার অভ্যন্তরীণ কোনো লঞ্চঘাটে ভিড়তে পারবে না। গতকাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ জেলায় নৌপথে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!
যুদ্ধ থামলেও গাজার পরিস্থিতি মোটেও বদলায়নি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’
পিটবুলের ট্যুর ‘আই অ্যাম ব্যাক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
মঙ্গলবার ভারতে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুতই হচ্ছে সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম