শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১ আপডেট:

বিচ্ছিন্ন হচ্ছে ঢাকা

দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ, মানিকগঞ্জ মুন্সীগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর রাজবাড়ী মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জে কঠোর বিধিনিষেধ, খোলা থাকবে গার্মেন্ট জরুরি সেবা ও গণমাধ্যম, শঙ্কা বাড়াচ্ছে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ-মৃত্যু, ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার শনাক্ত মৃত্যু ৭৮
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিচ্ছিন্ন হচ্ছে ঢাকা

রাজধানীতে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আশপাশের সাত জেলায় আজ সকাল ৬টা থেকে আরোপ করা হয়েছে ‘কঠোর’ বিধিনিষেধ।

সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এবং ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় ঢাকাকে বিচ্ছিন্ন করার এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত এ ৯ দিন ‘কঠোর’ বিধিনিষেধ চলমান থাকবে বলে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। রাজধানীকে ঢাকা বিচ্ছিন্ন করার ঘোষণায় আজ থেকে ঢাকার সঙ্গে দূর পাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকবে। সাত জেলায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষনা করেছে বিআইডব্লিউটিএ। জরুরি সেবা ছাড়া সাত জেলায় সব অফিস বন্ধ থাকবে।  রাজধানীর বাইরে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে বেশ কিছু এলাকায় ইতিমধ্যে চলছে কঠোর বিধিনিষেধ। এর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা, সাতক্ষীরা জেলা, রাজশাহী মহানগর, নওগাঁ পৌরসভা, নিয়ামতপুর উপজেলা, নাটোর সদর ও সিংড়া পৌরসভা, রাজশাহী সিটি করপোরেশন, নোয়াখালী পৌরসভা ও সদর উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন, নড়াইল সদর পৌরসভার তিনটি এলাকা, জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি পৌরসভা এবং যশোর সদর ও অভয়নগর পৌরসভাসহ কিছু নির্দিষ্ট এলাকায় বিধিনিষেধ চলমান রয়েছে। অনেক এলাকায় কয়েক দফা বাড়ানো হয়েছে বিধিনিষেধ। তবু লাগামহীন করোনা পরিস্থিতি। সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ৬৩৬ জন নতুন আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ৭৮ জন।

গতকাল মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জরুরি ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন,  ‘আগামীকাল (আজ মঙ্গলবার) থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, রাজবাড়ী, মাদারীপুর ও গোপালগঞ্জে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। লকডাউন চলাকালে জনসাধারণের চলাচলসহ সবকিছু সকাল ৬টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এ সময় শুধু আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা চলাচল করতে পারবে। পরবর্তীতে জারি করা উপসচিব রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ‘এ সময়ে শুধু আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন কৃষি উপকরণ, খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহন, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্য সেবা, কভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস বন্দরসমূহের কার্যক্রম, টেলিফোন ও ইন্টারনেট, গণমাধ্যম, বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসসমূহ তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এবং পণ্যবাহী ট্রাক/লরি এ নিষেধাজ্ঞার আওতাবহির্ভূত থাকবে’। চারপাশের জেলায় বিধিনিষেধ আরোপ করায় কার্যত বিচ্ছিন্ন থাকবে ঢাকা। তবে এসব জেলায় তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকবে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন বিজিএমইএর পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল। তিনি জানান, আজ ‘কভিড-১৯ এর বিস্তার রোধকল্পে সার্বিক কার্যাবলি/চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ’ প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ একটি নোটিস জারি করেছে। আপনাদের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, তৈরি পোশাক খাত এর আওতাবহির্ভূত থাকবে।’ সীমান্ত ঘেঁষা ও আশপাশের জেলাগুলোতে ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে করোনা সংক্রমণ। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের দাপটে বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যু। গতকাল মোংলায় ২৪ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৯ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। সংক্রমণ হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। এ পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ সংক্রমণশীল ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের প্রভাবে দেশে করোনায় শনাক্ত ও মৃত্যুহার উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। মাত্র দুই সপ্তাহে নমুনা সংগ্রহের হার বেড়েছে ২২ শতাংশ। শনাক্তের হার বেড়েছে ৫৫ শতাংশ। এই সময়ে শনাক্ত রোগীর মৃত্যুহার বেড়েছে ৪৬ শতাংশ। শনাক্ত ও মৃত্যুর হার এভাবে বাড়তে থাকলে দেশের করোনা পরিস্থিতি আশঙ্কাজনকভাবে অবনতি ঘটতে পারে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে করোনার ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে করোনা শনাক্তের ৬৮ শতাংশই এই ভ্যারিয়েন্টের শিকার। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র-আইসিডিডিআর,বি’র গবেষণায় এমন তথ্য পাওয়া গেছে। আইসিডিআির,বি’র সিনিয়র সায়েন্টিস্ট ও ভাইরোলজি বিভাগের প্রধান ড. মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু করে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত এই সময়ের করোনা পরিস্থিতি বিশ্লেষণের জন্য তারা ৬০টি নমুনার জিনোম সিকুয়েন্সিং করেন। যার মধ্যে ৬৮ শতাংশ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মুখপাত্র ও পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, দেশে কভিডে শনাক্ত ও মৃত্যুহার উদ্বেগজনক। চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, টাঙ্গাইলে শনাক্তের হার বেশি দেখা যাচ্ছে। রাজশাহীতে শনাক্তের হার ১৭ শতাংশের বেশি। খুলনার অবস্থা বেশ উদ্বেগজনক। স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গত ১৮ জুন সারা দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৮৩৮ জন, মারা গেছেন ৫৪ জন। সংক্রমণ হার ১৮ দশমিক ৫৯ শতাংশ। গত ১৯ জুন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৫৭ জন, মারা গেছেন ৬৭ জন। সংক্রমণ হার ১৮ দশমিক শূন্য দুই শতাংশ। গত ২০ জুন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৬৪১ জন, মারা গেছেন ৮২ জন। সংক্রমণ হার ১৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। গতকাল করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৬২৩ জন, মারা গেছেন ৭৮ জন। সংক্রমণ হার ১৯ দশমিক ২৭ শতাংশ। রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, রাজশাহী বিভাগে করোনার ‘হটস্পট’ এখন রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁ। এরই মধ্যে ভারত সীমান্তবর্তী এ তিন জেলায় ‘বিশেষ বিধিনিষেধ ও লকডাউন’ চলছে। কিন্তু তারপরও থামছে না মৃত্যুর মিছিল। গত ২৪ ঘণ্টায়ও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনাকালে ৭৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর বিভাগের আট জেলায় করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৫৬ জনে। স্বাস্ব্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার রাজশাহী অঞ্চলের সহকারী পরিচালক ডা. নাজমা আক্তার বলেন, ‘রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ এখন ‘পিক টাইম’ বা সর্বোচ্চ অবস্থা চলছে বলে আমরা ধারণা করছি। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে, এটিকে আর বাড়তে না দেওয়া।’ করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফিংয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম ইয়াজদানী বলেন, বিশেষ লকডাউন প্রশ্নে সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের দেরি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬২ জন। হাসপাতালে করোনা রোগীদের শয্যার সংখ্যা ৩০৯টি। হাসপাতালের শয্যা বাড়িয়েও রোগী সামাল দেওয়া যাচ্ছে না। রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. হাবিবুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘এই মুহূর্তে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ছাড়া আর কোনো বিকল্প পথ নেই।’ ভারত সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে চলছে ‘বিশেষ লকডাউন’। খুলনা থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, এক দিনের ব্যবধানে খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় আবারও বেড়েছে করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৯৪৫ জন। এ সময় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১২ জন। এর আগে ২০ জুন করোনা শনাক্ত হয়েছিলেন ৭৬৩ জন। জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় তিনজন, কুষ্টিয়ায় তিনজন, ঝিনাইদহে দুজন, চুয়াডাঙ্গায় একজন, যশোরে একজন, বাগেরহাটে একজন এবং নড়াইলে একজন মারা গেছেন। গতকাল পর্যন্ত বিভাগে মোট শনাক্ত হয়েছে ৪৫ হাজার ৯৭৭ জন। আক্রান্ত হয়ে মোট মারা গেছেন ৮৩৭ জন।

দিনাজপুর প্রতিনিধি মো. রিয়াজুল ইসলাম জানান, করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণে দিনাজপুর সদর উপজেলায় চলমান কঠোর লকডাউন আরও ৭ দিন বাড়িয়ে আগামী ২৮ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। শনাক্তের হার ৫৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ। জেলা সিভিল সার্জন ডা. আবদুল কুদ্দুছ জানান, জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির জরুরি সভায় এ লকডাউন আরও ৭ দিন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দিনাজপুর সার্জন অফিসের তথ্যানুযায়ী, ১ জুন গত ২০ দিনে জেলায় ১ হাজার ৫৪৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, মারা গেছেন ২৩ জন।

বগুড়া থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক আবদুর রহমান টুলু জানান, বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় পাঁচজন করোনায় মারা গেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২১৯ নমুনায় ৮৪ জন করোনা শনাক্ত হয়েছেন। আক্রান্তের হার ৩৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ। সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি জানান, সাতক্ষীরায় করোনায় একজন এবং উপসর্গ নিয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়েছে আরও ৫০ জন। জেলা প্রশাসনের দেওয়া ৫ জুন থেকে চলমান লকডাউন তৃতীয় দফায় বাড়িয়ে ২৪ জুন করা হয়। বাগেরহাট প্রতিনিধি শেখ আহসানুল করিম জানান, করোনা আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনা আক্রান্ত হয়ে জেলায় ৬৬ জন মারা গেলেন। বাগেরহাটে গতকাল ২০১ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৮৬ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় সংক্রমণ হার এক দিনের ব্যবধানে ৩৫ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪২ দশমিক ৭৮ শতাংশে। নাটোর প্রতিনিধি নাসিম উদ্দীন নাসিম জানান, নাটোরে করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনজন ও করোনা উপসর্গে চারজন মারা গেছেন। নাটোর সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. পরিতোষ কুমার রায় জানান, হাসপাতালে আনার পর আবদুর রহমান মারা যান। তার নমুনা পরীক্ষা করে করোনা পজিটিভ আসে। অন্যদিকে মোশারফ উপসর্গ নিয়ে মারা যান। সংক্রমণ বাড়ায় নাটোর ও সিংড়া পৌর এলাকায় ৯ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি মো. রফিকুল আলম জানান, চাঁপাইবাবগঞ্জে গত ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট ১১৩ জন মারা গেছেন। এর মধ্যে আরটি-পিসিআর ল্যাব, র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট ও জিন এক্সপার্ট টেস্টে ২৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৬১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

ঢাকা থেকে বাস বন্ধ : আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে ৩০ জুন মধ্যরাত পর্যন্ত রাজধানীর ঢাকার সঙ্গে সব দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ থাকবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনের আলোকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সরকার ঢাকা বিভাগের সাত জেলায় লকডাউন  ঘোষণা করেছে। এই সাত জেলার ওপর দিয়েই দূরপাল্লার বাস চলাচল করে। যেহেতু লকডাউন তাই গাড়ি যেতে পারবে না। এ জন্য দূরপাল্লার গাড়ি বন্ধ থাকবে।

৭ জেলায় নৌযান বন্ধ : লকডাউন ঘোষিত সাত জেলার যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা লঞ্চগুলো এই  জেলার অভ্যন্তরীণ কোনো লঞ্চঘাটে ভিড়তে পারবে না। গতকাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ রফিকুল ইসলামের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর, মাদারীপুর, রাজবাড়ী, গোপালগঞ্জ জেলায় নৌপথে যাত্রীবাহী নৌযান চলাচল বন্ধ রাখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা