শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বাস্থ্যনীতি

দূরদর্শী পদক্ষেপের ফলেই স্বাস্থ্য খাতের আমূল পরিবর্তন

সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
দূরদর্শী পদক্ষেপের ফলেই স্বাস্থ্য খাতের আমূল পরিবর্তন

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে স্বাধীন করার আগেই চিন্তা-ভাবনা করে রেখেছিলেন স্বাধীনতার পর দেশকে কীভাবে সাজাবেন। স্বাধীন বাংলাদেশের উপযোগী স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, পররাষ্ট্র, শিক্ষানীতি সবকিছু ঠিক করে রেখেছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। স্পষ্ট করে ঘোষণা করেছিলেন, ‘আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন’। তার পর বঙ্গবন্ধুকে ৩২ নম্বর বাসা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়।

সবারই মনে থাকা উচিত আমাদের দেশের স্বাস্থ্য বিভাগের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৭১ সালের ৬ মে। স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম মন্ত্রিসভার বৈঠকে চিকিৎসক তোফাজ্জল হোসেন যিনি ডা. টি হোসেন নামে পরিচিত ছিলেন, তাকে ডিরেক্টর জেনারেল অব হেলথ সার্ভিসেস হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার মাধ্যমে স্বাস্থ্য অধিদফতরের যাত্রা শুরু হয়। তিনি বঙ্গবন্ধুর খুব ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত ছিলেন। তার নার্সিং হোম থেকে আওয়ামী লীগ নেতা, মুক্তিযোদ্ধা প্রায় সবাই চিকিৎসা নিতেন। কলকাতায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছাত্রজীবন থেকেই তিনি বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক বন্ধু ছিলেন। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য অধিদফতর চালু করতে চিকিৎসা পেশায় বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্যদের মধ্যে একমাত্র ডা. টি হোসেনকেই পাওয়া গিয়েছিল। সেসময় ডা. টি হোসেনের সঙ্গে আমি ঘনিষ্ঠভাবে ছিলাম। বিভিন্ন ব্যক্তি, আওয়ামী লীগ নেতাকে চিনিয়ে দিতাম। বলা চলে জাতির পিতার সঙ্গে খুব ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি হলেও খুব কম লোকই তাকে প্রথম দিকে চিনতেন।

চিকিৎসা ও অন্যান্য সেবা প্রদান করতে বাংলাদেশ সরকারকে বিপুল ব্যয়ের ধাক্কা সামলাতে হয়েছিল। এসব কাজ করতে সরকার প্রয়োজনীয় অর্থ-সংস্থানের ব্যবস্থা করে। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত অর্থনীতির ওপর দাঁড়িয়েও স্বাধীন বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের মতো জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেখেছেন এবং এ কারণে দেশের বৃহত্তর গরিব জনগোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে জাতীয়করণ করেছিলেন। আমরা জেনে থাকব পাকিস্তান আমলে চিকিৎসকরা সরকারি চাকরিতে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা পেতেন না। বঙ্গবন্ধু চিকিৎসকদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা প্রদান করেছিলেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যে যে একজন বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিকে সচিব করা দরকার জাতির পিতাই সেই ভিত্তি সূচনা করেছিলেন। যদিও এখন কোনো বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিকে স্বাস্থ্য সচিব করা হয় না। শ্রীলঙ্কায় আইনই আছে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে স্বাস্থ্য সচিব করতে হবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার স্বাস্থ্য অধিদফতরের প্রধান কার্যালয়ে কাজ পরিচালনার জন্য কিছুসংখ্যক ব্যক্তিকে বাছাই করে নিযুক্ত করা হয়েছিল। দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নির্দিষ্ট পদমর্যাদাও দেওয়া হয়েছিল। কর্নেল হককে ডিরেক্টর জেনারেল পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কয়েক মাস চাকরি করে তিনি চাকরি ছেড়ে চলে যান।

মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ভারতে উদ্বাস্তুদের সংখ্যা ৬০ লাখে পৌঁছানো পর্যন্ত ডা. হোসেন পশ্চিমবঙ্গের প্রায় সব উদ্বাস্তু শিবিরই পরিদর্শন করেছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর দেশে ফেরেন। আমি কয়েকদিন পর দেশে ফিরে আসি।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের সময় ১৯৭২ সালে সারা দেশে হাসপাতাল ছিল মাত্র ৬৭টি, যা ছিল খুবই অপ্রতুল। গরিব জনগোষ্ঠী ঠিকমতো চিকিৎসা নিতে পারত না। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে বঙ্গবন্ধু সরকারি চিকিৎসা ব্যবস্থাকে জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে প্রতি থানায় একটি করে হাসপাতাল নির্মাণের উদ্যোগ নেন। বঙ্গবন্ধু সারা দেশে ৩৭৫টি থানা কমপ্লেক্স হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। জাতীয় অধ্যাপক ডা. নূরুল ইসলামকে ডিরেক্টর জেনারেল করে পোস্ট গ্রাজুয়েট ইনস্টিটিউটে নিয়োগ দিয়ে পিজি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। যাতে ডাক্তাররা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন। সেই সময়ে বঙ্গবন্ধু হোটেল শাহবাগে যারা চাকরি করতেন তাদের অন্যত্র পুনর্বাসন করেছিলেন। অর্থাৎ কারোকেই চাকরিচ্যুত করেননি। মেধা ও যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরি দিয়েছিলেন। 

বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ডের ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সরকার পরিচালনায় এসে দেশের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালগুলোকে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করেছিলেন। ফলে বিশেষত গরিব মানুষ উন্নত সেবা পেতে থাকে। বাংলাদেশে প্রতি ৬ হাজার মানুষের জন্য একটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন শুরু করেন। এখন ১৪ হাজারের বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। এসব কমিউনিটি ক্লিনিকে দেশের মানুষ সেবা পাচ্ছে। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার এসে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়। কিন্তু ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা আবারও কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেন। এটাকে ট্রাস্ট গঠন করে দিয়েছেন। চাইলেই যে কেউ আর বন্ধ করতে পারবে না। অর্থাৎ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার যে দূরদর্শী পদক্ষেপ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই ধারা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী পদক্ষেপের ফলেই স্বাস্থ্য খাতের আমূল পরিবর্তন হয়েছে।

অনুলিখন : রফিকুল ইসলাম রনি

এই বিভাগের আরও খবর
বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক নিহত
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
সাড়া মিলছে না ইন্টারপোলের
সাড়া মিলছে না ইন্টারপোলের
‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে অনড় এনসিপি
‘শাপলা’ প্রতীক নিয়ে অনড় এনসিপি
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে নিন্দা বাংলাদেশের
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে নিন্দা বাংলাদেশের
এক ম্যাচ আগেই সিরিজ বাংলাদেশের
এক ম্যাচ আগেই সিরিজ বাংলাদেশের
আশঙ্কাজনক হারে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
আশঙ্কাজনক হারে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত বাধা নেই
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনগত বাধা নেই
একটি দল নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
একটি দল নির্বাচন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে প্রার্থীদের
শিগগিরই গ্রিন সিগন্যাল দেওয়া হবে প্রার্থীদের
সর্বশেষ খবর
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

১১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ
কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান
বাংলাদেশ অবিচারের কাছে মাথা নত করে না : তারেক রহমান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার
গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ
প্রয়াত সভাপতির নামে ঝালকাঠি প্রেসক্লাব মিলনায়তনের নামকরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আযাদের
জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়তে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান আযাদের

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে গৃহবধূকে হত্যায় স্বামী গ্রেফতার
রংপুরে গৃহবধূকে হত্যায় স্বামী গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন এভারেস্টজয়ী বাবর আলী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক রাষ্ট্র গড়ে তুলবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন
অস্বচ্ছল নারীদের জন্য ভোলায় বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
বরিশালে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
রবিবার দলগুলোর সঙ্গে আবার আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই
বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার চুরির অভিযোগে তিন চোরকে গণধোলাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো
রাকসু নির্বাচনে প্রচারণার সময় ১০ দিন বাড়লো

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি
নবম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন ও দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনসহ ১০ দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার
১৭১৫ সালের ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল কোটি কোটি টাকার ধনভান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার
সিন্ডিকেট ভাঙতে পূর্বাচলে চালু হচ্ছে কৃষকের বাজার

নগর জীবন

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক
বিএনপি থেকে মনোনয়ন দৌড়ে চার নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন

জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু

সম্পাদকীয়

বলিউডের ‘দিওয়ানা’
বলিউডের ‘দিওয়ানা’

শোবিজ

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার
সুইং মাস্টার মারুফা আক্তার

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে
রাজশাহীর ১৩ পৌরসভার বর্জ্য ফেলা হচ্ছে নদী-পুকুরে

নগর জীবন

টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
টি-২০ বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে
ওয়ানডে সিরিজ আবুধাবিতে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - শফি বিক্রমপুরী

শোবিজ

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের পাপ-জুলুম দীর্ঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা